@@totalnizam2254 বড় ভাই দোকানদের উপরে দেখি আপনি সেই ক্ষেপা। যারা চেক করতে আসলো তারা চোখে দেখে কিভাবে শিউর হইলো যে এইটা তে রঙ মেশানো আছে, আমরা অবশ্যই দোষীদের সাজার ব্যবস্থা করবো কিন্তু তার মাঝখানে যেন একটাও বিনা অপরাধী একজন ও ক্ষতির সম্মুখীন না সেটাও দেখা উচিৎ নয় কি???
গাংচিল এর এই চিনি সারা ঢাকা সয়লাব হয়ে গেছে । আপনারা মূলে গিয়ে ধরেন । নাহলে বন্ধ হবে না । সেইসাথে সরকারী চিনির সরবরাহ বৃদ্ধি করেন । ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সরকারী চিনি সরবরাহ ঘাটতির কারনে বাজারে খুব কম পাওয়া যায় । অথচ সরকারী চিনি নাকি অবিক্রীত থেকে নষ্ট হয় ।
ভোক্তা অধিকার এর কাছে সরাসরি প্রশ্ন করছি, এই পর্যন্ত যতো কিছু তদন্ত করেছেন, এর উৎপত্তি স্থল কি তদন্ত করেছেন? যেখানে উৎপাদন করা হয় সেখানে গিয়ে তা বন্ধ করতে হবে, তাহা না হলে এই ভাবে নিয়ন্ত্রন সম্ভব নয়।
আল্লাহপাক বলেছেন, 'তোমরা সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে গুলিয়ে দিও না এবং তোমরা জেনেশুনে সত্যকে গোপন করো না। ' (সূরা বাকারা : ৪২)। যে কোনো পণ্যে ভেজাল মেশানোর প্রক্রিয়ায় সব কথা ও কর্মকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যেমন- অনেক সময় মিথ্যা কথা বলে বা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ভেজাল পণ্য শতভাগ খাঁটি বলে বিক্রি করা হয়, যা ধর্মে নিষিদ্ধ।
বাংলাদেশ তিনি শিল্প কর্পোরেশনের চিনিটা বাজারে পাওয়া যায় না। অথচ চিনি কলে সরকার বলতেসে লস ! কোথায় লস ? কোন কিছুই খাওয়া যাবেনা নিজেরা উৎপাদন ছাড়া এটাই হচ্ছে শেষ সমাধান।
শুধু অবগত করলেই হবে না । দোষীদের বিরুদ্ধে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করুন , যাতে ভবিষ্যতে আর কেউ এই ধরনের লালচিনি বাজারজাত করতে না পারে, please.
ভাই দোকানদারদের জরিমানা করার কারণ হচ্ছে তারা যেন এই ধরনের ভেজাল পণ্য আর না কেনে এবং না বিক্রি করে, আর দোকানদাররা কোম্পানির কাছ থেকে যদি ভেজাল পণ্য না কেনে তাহলে কোম্পানি এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে।
ছোট দোকান থেকে তো সাধারণ মানুষেরা ক্রয় করে। আমি স্যারদের কাছে জানতে চাই তাহারা এই মাল যেখানে তৈরি হয় তাদের ব্যাপারে সাথে সাথে কেন অ্যাকশন নেওয়া হয় না।
নাহ আর কোনো কিছুতেই বিশ্বাস নেই.. ১ নাম্বার জিনিস পেতে হলে এখন দেখা যাচ্ছে প্রত্যেক নাগরিকের প্রতিটি পন্যের জন্য আলাদা আলাদা যন্ত্রপাতি নিজেদের ব্যবহার করতে হবে।
যাদের কাজ থেকে কিনেছে তাদের ও ধরতে হবে ওদেরকে উচিত বিচার না করলে সবসময় এই যগন্যতম অপরাধ করে তিলে তিলে মানুষে জীবন নিয়ে খেলা করতে দেওয়া ! যাবে না ! যে কোন ভেজাল খাদ্য ঔষধ তা প্রতিরোধ করতে হবে তা প্রসাশন এবং জনগনের দায়ীত্ব দেশ বাঁচান মানুষ বাঁচান আগামিদিনে ভবিষৎ প্রজন্মকে বাঁচতে হবে !
স্যার আমরা বাঁচবো কিভাবে এরকম যদি চলে তাহলে আমাদের বাঁচার তো কোনো উপায় নাই, প্রত্যেকটা জিনিসই এরকম ভেজাল চলতেছে মাছের মধ্যে ভেজাল মাংসের মধ্যে ভেজাল অবস্থা এরকম চললে কিভাবে হবে , স্যার আমরা বাঁচবো কিভাবে এরকম যদি চলে তাহলে আমাদের বাজার তো কোন উপায় নাই, আপনারা কয়টা দোকানকে এভাবে ঠিক করতে পারবেন,আমরা নিজেরাই যদি ঠিক না হই,তাহলে কিভাবে হবে স্যার একটু দয়া করে যদি প্রতিটা জেলায় জেলায় এই সিস্টেমটা করে দিতেন আমাদের ভোক্তাদের অনেক ভালো হতো , স্যার আপনাদেরকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আল্লাহ যেন আপনাদের শরীরকে সবসময় সুস্থ রাখে
আপনাদের কাছে আমার একান্ত বিনিত অনুরোধ করছি যে এভাবেই আখের গুড়ের চিনি দেয়া এবং খেজুরের গুড়ের মধ্যে চিনি আর রং দিয়ে ভেজাল পাটালি যারা তৈরী করে তাদেরকে উচিত শিক্ষা দেন যাতে করে এইসব অপকর্ম গুলো না করে , কারন ঐ দুটো খাবারই খেলে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন , তাই আপনাদের কাছে আমার একান্ত এবং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের জন্য অনুরোধ করছি ,
এদের চেয়েও বেশি অপরাধী ওরা যারা এটা প্যাকেটজাত করে বাজারে ছাড়ছে, সুতরাং তাদেরকে আগে বিচারের আওতায় আনা হোক।
Right
Tader ta parbe na katon tader ta mota tai
এ রকম অভিযান সারা দেশে পরিচালনা করেন।
আপনাদের অভিযানটা সবসময়ই জরুরী ঔষধ কসমেটিকস খাদ্য এই তিন জিনিসের মধ্যে ভেজাল আর ভেজাল মানুষের জনজীবন অতিষ্ঠ আজকে।।। ধন্যবাদ সবাইকে
ভোক্তা অধিকার ১৬১২১ কল দিন
Je udhukta take direct shoot korte hobe. Bilkolpo neiiiiiiii
Boro Boro 0jogora koi ogoracohokha dahakanna
এটা পরীক্ষা করা দোকানদারের দায়িত্ব নয়। যারা ভেজাল উৎপাদন করছে তাদের ধরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন। দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে।
আপনার কথার সাথে আমি একমত তবে দোকানদার ভেজাল পণ্য জেনেশুনে কিনলে তারও বিচার হওয়া দরকার।
রাইট
অবশ্যই দোকানদারের দায়িত্ব আছে, তাদের জানতে হবে তারা কি বিক্রি করছে, এখন তারা সাপ্লাইয়ার কে ধরিয়ে দিবে।
স্যার, আপনাদের জন্য দোয়া রইল, মানুষ আর কত ভোগান্তির শিকার হবে।
তাহলে আমরা খাব কোন চিনি? দয়া করে একটু বলবেন।
যারা মিলিয়েছে তাদের ধরা উচিত
দোকানদারকে ধরে কি লাভ। যারা উৎপাদন করে তাকে ধরেন।
Right
Right
at first dokandar ke e dhorte hobe
একদম ঠিক কথা
@@totalnizam2254 বড় ভাই দোকানদের উপরে দেখি আপনি সেই ক্ষেপা।
যারা চেক করতে আসলো তারা চোখে দেখে কিভাবে শিউর হইলো যে এইটা তে রঙ মেশানো আছে, আমরা অবশ্যই দোষীদের সাজার ব্যবস্থা করবো কিন্তু তার মাঝখানে যেন একটাও বিনা অপরাধী একজন ও ক্ষতির সম্মুখীন না সেটাও দেখা উচিৎ নয় কি???
গাংচিল এর এই চিনি সারা ঢাকা সয়লাব হয়ে গেছে । আপনারা মূলে গিয়ে ধরেন । নাহলে বন্ধ হবে না । সেইসাথে সরকারী চিনির সরবরাহ বৃদ্ধি করেন । ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সরকারী চিনি সরবরাহ ঘাটতির কারনে বাজারে খুব কম পাওয়া যায় । অথচ সরকারী চিনি নাকি অবিক্রীত থেকে নষ্ট হয় ।
এরা তো না যেনে কিনছে,,যাঁরা এই চিনিটা তৈরি করলো তাদের কে,, আরো বেশি স্থাসথি দেওয়া হোক ।
তাড়াতাড়ি ওই চিনির কারখানাতে অভিযান করে কারখানার মালিককে জেলে পাঠানো হোক
কোম্পানিদের না ধরে খুচরা বিক্রেতাদের হয়রানি ছাড়া কিছুই নয়। সব সময়ই রাগব বোয়াল রা ভালই থাকে
era beshi lav er jonno sell kore ......
erai 50% oporadhi
তুই নিশ্চয় দোকানদার তাহলে 😅😅😅
যারা তৈয়ার করে ওদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
যারা চিনি উৎপাদন করে তাদের শাস্তি চাই।
দোকান মালিককে ১০ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া উচিৎ।
অন্তরের অন্তস্থল থেকে জানাই সেলুট
এই চিনির উৎপাদন কারিকে ধরার দরকার, দোকানদারের কোন দোষ নাই প্রয়োজন হলে কোম্পানীকে খুজে বের করার অনুরোধ রইল,
দোকানদার যে নির্দোষ তা কিন্তু না। এটা ২ নাম্বার কম্পানি বেশি লাভের জন্য তারা দেখেই রাখে।
@@kanijkoli2880 falto kota
একটু ভিতরেও ঢুকেন ভাই। শুধু উপরে মলম লাগালেই হবে না। ভিতরেও ট্রিটমেন্ট করা লাগবে।
ওদের স্বার্থের কাছে মানবতা অম্লান অভিযান চালিয়ে যান আপনারা
অভিযান নামে মাত্র,, ভেজালে ভেজালে দেশ বিসাক্ত হয়ে গেছে,, ফ্যকটরি গুলো অভিযান চালান।
কোম্পানি গুলোর বিরুদ্ধে ব্যাবস্হা গ্রহণ করলে ভালো হবে।
ভোক্তা অধিকার স্যারকে অনেক ধন্যবাদ ভেজাল যুক্ত পন্য শনাক্ত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ❤
ভোক্তা অধিকার এর কাছে সরাসরি প্রশ্ন করছি, এই পর্যন্ত যতো কিছু তদন্ত করেছেন, এর উৎপত্তি স্থল কি তদন্ত করেছেন? যেখানে উৎপাদন করা হয় সেখানে গিয়ে তা বন্ধ করতে হবে, তাহা না হলে এই ভাবে নিয়ন্ত্রন সম্ভব নয়।
ঠিক
Taka paye unara… eta unader laav 😅
sekhany to bikry,,,,,,oder dorer somoy Ney,,,,,,sob dosh shadharon babosharer
অনেক ধন্যবাদ আপনাদের।
যে বিক্রি তার কোনো অপরাধ নেই যারা তৈরী তাদের সংধান করে তাদের কে সাস্তি দেওয়া হক
এই দোকানদারদেরকেও ধরা উচিৎ, তাহলেই উৎপাদকরাও সাজা পাবে। আর তখন দোকানীরাও বুঝেশুনে মাল রাখবে।
Thanks সৌদি এমন অভিযান চলে।
মন থেকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ
বাংলাদেশের প্রতিটা জেলায় এই অভিজান চালানো হোক সবসময়ই
আল্লাহপাক বলেছেন, 'তোমরা সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে গুলিয়ে দিও না এবং তোমরা জেনেশুনে সত্যকে গোপন করো না। ' (সূরা বাকারা : ৪২)। যে কোনো পণ্যে ভেজাল মেশানোর প্রক্রিয়ায় সব কথা ও কর্মকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যেমন- অনেক সময় মিথ্যা কথা বলে বা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ভেজাল পণ্য শতভাগ খাঁটি বলে বিক্রি করা হয়, যা ধর্মে নিষিদ্ধ।
ভোক্তা অধিকারকে স্যালুট জানাই। তবে যারা এই কাজের সাথে জড়িত তাদেরকে ধরে জনগনের হাতে ছেড়ে দেন
কী ভয়োংকর অবস্থা,,, চিনি,,🙏
পেকেটের নাম দেখে কমপানীর খোজ করুন,
এটা বিচার হলো।এদের ধরে লাভ কী মূল জায়গায় গিয়ে ওখানে যারা এসি রুমে বসে এ সব বেজাল কাজ করে তাদের ধরেন।
স্যার আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
Sir, a lot of thank in your team.
এখানেতদৌকিদারকেদরেলাব''নাই
বাংলাদেশ জাতি হচ্ছে দুই নাম্বারী
আরে ভাই দোকানদার কে আপনি ধরতেছেন কেন,আর তাদের সাথে আরোও রেসপেক্ট সহকারে কথা বলা উচিত।এর প্রোডাকশন সোর্স এর একটা উচিত শিক্ষা দেন।
এইরকম অভিযান অব্যাহত থাকুক। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত থাকুক।
সিগারেট তো স্বাস্থ্যের জন্য আরো ক্ষতিকর এ ব্যাপারে কেনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।
Mnushto cigarette er khotita jenei to khay,to eta niye ki r bolbe(emnite amio chai j cigarette Bangladesh e ban kora hok)
ভালো এমন ভাবে সারা দেশ অভীজান পরিচালনা করা দরকার
স্যার এরকম অভিজান সব জায়গায় চালান প্রতি মহল্লায় মহল্লায় আমি থাকি ডেমরা এলাকায়।
অভিযান অব্যাহত থাকুক
স্যার আপনার জন্য দোয়া রইল
S do c cc did ddx'-(>
Gttrre GG. A
L plp
Question
অভিযানটা সবসময়ই জরুরী
Sir রাজশাহী বিভাগে আপনাদের এ রকম অভিযান দেখতে চাই।
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চত করা খুবই জরুরী।মহতী উদ্যোগী যারা কাজ করছেন আল্লাহপাক তাদের সহায় হোন।
ভাই ওর কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত৷ আজ আপনি একজন কে ধরেছেন কাল আরেক এটা করবে৷ এটা তেকে বরং তাকে কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত৷ 😡😡
খুজে বের করে কঠিন শাস্তির ব্যবস্হা নিন। কোন সার দিবেন না। ধন্যবাদ ভোক্তা অধিকার অভিযানকে।
বাংলাদেশ তিনি শিল্প কর্পোরেশনের চিনিটা বাজারে পাওয়া যায় না। অথচ চিনি কলে সরকার বলতেসে লস ! কোথায় লস ?
কোন কিছুই খাওয়া যাবেনা নিজেরা উৎপাদন ছাড়া এটাই হচ্ছে শেষ সমাধান।
কাজটি খুবই ভালো কিন্তূ দোকানদারকে খুব একটা নাজেহাল না করে উতপাদক কে ধরেন। দোকানদার কে কিছু ছাড়দেন
শুধু অবগত করলেই হবে না । দোষীদের বিরুদ্ধে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করুন , যাতে ভবিষ্যতে আর কেউ এই ধরনের লালচিনি বাজারজাত করতে না পারে, please.
asongkho dhonnobad, chittagong er prottek ti bazare dokane ovijan porichalona kora hok.
কোন কঠোর বিচার হয় না তাই সকল প্রকার বিশৃঙ্খলা।
অভিজান চালিয়ে জান
সাধারণ দোকানদার কখনো পন্য যাচাই করে রাখতে পারে না।
পাগল,,,,, আপনারা খান তো বুঝতে পারেনা,সব সময় কম দাম ভালো পণ্য চান,,আর দোকানদার পেকেটের উপর দেখে সব বুঝতে পারবে,,,,সব দোষ পুটিমাছ রাঘববোয়ালদের নই।
বিক্রেতাকে নয় কোম্পানিকে ক্রসফায়ার দিন।
এর জন্য দ্বাই সরকারের বিচার ব্যাবস্থা।
কারন আমাদের দেশে বড় বড় অন্যয় করেও কোন বিচার পাচ্ছে না। টাকা আছে যার দেশের সে পকেটে তার
কে নিবে ব্যবস্তা
বিড়ালের গলায় ঘন্টা টা বাধবে কে।
কারন আমাদের দেশে সবাই চোর আর লুচ্চা।
আরে আপু যে দেশের মন্ত্রীরা হোটেলে মেয়ে মানুষ নিয়ে রাত কাটায় সে দেশে আর কি বাস্তবতা থাকবে বলো
ধন্যবাদ আপনাদেরকে পুটিমাছের পাশাপাশি বোয়াল মাছ গুলো ধরতে হবে?
ভাই দোকানদারদের জরিমানা করার কারণ হচ্ছে তারা যেন এই ধরনের ভেজাল পণ্য আর না কেনে এবং না বিক্রি করে, আর দোকানদাররা কোম্পানির কাছ থেকে যদি ভেজাল পণ্য না কেনে তাহলে কোম্পানি এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে।
এই অভিজান সবসময় জেন থাকে
দোকানদারেরা সব দায়িত্ব পালন করবে তাহলে আপনারা কিসের জন্য, পারলে মূল উৎসে হানা দেন,বড় বড় কোম্পানির কাছে যাওয়ার হ্যাটাম নাই আপনাদের
আমাদের সুনামগঞ্জ এরকম অভিযান চালালে তাহলে আমরাও উপকার পাব ইনশাআল্লাহ দুইনাম্বার এ ভরে গেছে দেশটা
পারবেন তো নিরপরাধদের দোষ দেখতে।তারা তো ল্যাব টেষ্ট করে আনে নাই,তাদের কি দোষ? কম্পানিকে ধরেন,তাদের জরিবানা করেন
এইসব আমারা কষ্টের টাকা দিয়ে কিনে খাই আল্লা যেন ওদের চরম বিচার করেন
যারা এই পন্য তৈরি করছে তাদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে?
স্যার। চিনির বদলে গুড় খাব সেটাও তো ভেজাল এটাই বুঝবো কিভাবে।
ছোট দোকান থেকে তো সাধারণ মানুষেরা ক্রয় করে। আমি স্যারদের কাছে জানতে চাই তাহারা এই মাল যেখানে তৈরি হয় তাদের ব্যাপারে সাথে সাথে কেন অ্যাকশন নেওয়া হয় না।
right
আসল লোকদের ধরে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দেয়া হোক।
দু্ঃখের বিষয় হচ্ছে মুল হোতা কে ধরা হয় না। দোকানদার কে যদি ফাঁসি ও দেন তাহলে কোন লাভ হবে না যত দিন মুল হোতা কে ধরে উপযুক্ত শাস্তি দিতে পারবেন না।
Right
ভালো করে চেক করলে বাংলাদেশের সব পণ্যই দুই নম্বর
এটা তো দোকানদারের দোস না। কম্পানির কাঁচে জাননা কেন।
আপনাদের জরিমানার সিস্টেম গুলো অনেক ভালো,আপনারা বাড়তি টাকার বিনিময়ে অন্যায় কাজে সাহায্য করছেন, এখন সব জায়গায় বাড়তি টাকা দিয়েই কাজ করতে হয় ৷
Appreciate it Sir❤ great job 👏🏾
দোকানদার কে না ধরে উৎপাদনকারীকে ধরুন।
চোরের বিচার চাই আল্লাহ আপনি এদের কে হেদায়েত দান করুন আমিন
কোম্পানির কাছে যান দোকানিকে হ্যারেজ করবেন না
দোকানে অভিযান না করে কারখানায় অভিযান করেন,,বাংলাদেশের পুলিশ যেমন যে মাদক খায় এবং পাচার করে তাকে ধরে কিন্তু যেখানে গুরু সেখানে যায় না???/
আমার সোনার বাংলাদেশ,আমি তুমায় ভালবাসি। আমরা ছিলাম ডিজিটাল, আগামিতে হবো স্মার্ট বাংলাদেশ। 😭😭😭
নাহ আর কোনো কিছুতেই বিশ্বাস নেই..
১ নাম্বার জিনিস পেতে হলে এখন দেখা যাচ্ছে প্রত্যেক নাগরিকের প্রতিটি পন্যের জন্য আলাদা আলাদা যন্ত্রপাতি নিজেদের ব্যবহার করতে হবে।
স্যার আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
চোর সব শালা চোর। এদেরকে জনগণ এর কাছে ছেড়ে দেন লেওড়া আর বিচি দুইটা কেটে দেয়া উচিত।
সব দোষ কি দোকান দার দের যারা তৈরি করে তাদের দোষ কি নয়
শুধু দোকানদার দের দোষ ধরলেই হবেনা আসলে যারা রং মেশায় তাদের ধরা উচিত সবার আগে
চোর তারাই যারা আসল চিনিতে রং মিশিয়ে বেচে
Many many thanks sir.
But BSTI has approved of this company. Shouldn't the BSTI also be punished?
ভেজাল খাবার রোধে ইউরোপ-আমেরিকার মতো কঠোর আইন চাই।
Right
যাদের কাজ থেকে কিনেছে তাদের ও ধরতে হবে ওদেরকে উচিত বিচার না করলে সবসময় এই যগন্যতম অপরাধ করে তিলে তিলে মানুষে জীবন নিয়ে খেলা করতে দেওয়া !
যাবে না !
যে কোন ভেজাল খাদ্য ঔষধ তা প্রতিরোধ করতে হবে তা প্রসাশন এবং জনগনের দায়ীত্ব দেশ বাঁচান মানুষ বাঁচান আগামিদিনে ভবিষৎ প্রজন্মকে বাঁচতে হবে !
এদের কঠিন শাস্বি দেওয়া উচিত
ওরা কী মানুষ হবে না আললাহু রববুলআলামিন ওদেরকে হেদায়েত দান করুণ আমিন,হাইয়ুক আল্লাহ
সালামুন আলাইকুম বাই উতপাদন ও জারাবিকৃরিকরে ওবই অপরাধী আমরাসবাই সচেতন হবো ইশা আললাহ
এই দেশের প্রতি আর ভালোবাসা আসেনা এ যেন এক পাপের দেশ।
দোকানদার অর্থাৎ বিক্রেতা এবং উৎপাদনকারী দুজনকেই ধরে কঠিন শাস্তি দেওয়া দরকার
ভাই এখনো আমাদের রংপুরে বেতগাড়ী বাজারে ডিম ১৫ টাকা
ভাইয়া এদের চরমতম শাস্তি দিন
উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে ধরা হোক
স্যার আমরা বাঁচবো কিভাবে এরকম যদি চলে তাহলে আমাদের বাঁচার তো কোনো উপায় নাই, প্রত্যেকটা জিনিসই এরকম ভেজাল চলতেছে মাছের মধ্যে ভেজাল মাংসের মধ্যে ভেজাল অবস্থা এরকম চললে কিভাবে হবে , স্যার আমরা বাঁচবো কিভাবে এরকম যদি চলে তাহলে আমাদের বাজার তো কোন উপায় নাই, আপনারা কয়টা দোকানকে এভাবে ঠিক করতে পারবেন,আমরা নিজেরাই যদি ঠিক না হই,তাহলে কিভাবে হবে স্যার একটু দয়া করে যদি প্রতিটা জেলায় জেলায় এই সিস্টেমটা করে দিতেন আমাদের ভোক্তাদের অনেক ভালো হতো , স্যার আপনাদেরকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আল্লাহ যেন আপনাদের শরীরকে সবসময় সুস্থ রাখে
আপনাদের কাছে আমার একান্ত বিনিত অনুরোধ করছি যে এভাবেই আখের গুড়ের চিনি দেয়া এবং খেজুরের গুড়ের মধ্যে চিনি আর রং দিয়ে ভেজাল পাটালি যারা তৈরী করে তাদেরকে উচিত শিক্ষা দেন যাতে করে এইসব অপকর্ম গুলো না করে , কারন ঐ দুটো খাবারই খেলে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন , তাই আপনাদের কাছে আমার একান্ত এবং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের জন্য অনুরোধ করছি ,
শুধু দোকানদারদের ধরলে হবেনা উথপাদনকারীকে ধরতে হবে।
ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ধরে লাভ নাই,কোম্পানি খুঁজেন গিয়ে।
যারা উৎপাদন করে তাদেরকে ধরুন
সাধারণ দোকানদার কে ধরে কি লাভ
Thanks a lot Sir.....
আমাদের দেশের জাহান্নামির সংখ্যা মনে হয় বেশি হবে ব্যাবসায়ীদের মধ্যে থেকে।
এই ঘটনা টা দোকানদারের উপর জুলুম ছাড়া কিছু না,,, প্যাকেটের গায়ে নাম দেখে ঠিকানা নিয়ে কোম্পানি গুলো কে ধরুন,,,,
good luck sir