ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ। আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে। আর এখন আসি, আমি আসলে কে? বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে। যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়। যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕 হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত। আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕@@Jaraislamiva
@@Jaraislamiva ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ। আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে। আর এখন আসি, আমি আসলে কে? বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে। যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়। যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕 হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত। আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
@@NewKarimganjSonod ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ। আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে। আর এখন আসি, আমি আসলে কে? বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে। যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়। যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕 হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত। আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
ইসলাম দলের সব কিছু ই মিথ্যা কথা ও উল্টো !!! ১- বলে শান্তি র ধর্ম --- সারা পৃথিবীতেই অশান্তি সৃষ্টি করে রাখছে, তাই জার্মান, ফান্স, ইংল্যান্ড আস্তে আস্তে মুসলমান দের তাড়িয়ে দিচ্ছে। ২- চীন থেকে মুসলমান দের অন্যান্য ধর্মে Convert করার চেষ্টা চলছে। সব মসজিদ কে Toilet , মদের দোকান করে রাখছে। চীনে দাড়ি টুপি রাখা নিষেধ। ৩- পৃথিবীর সমস্ত শিক্ষিত মুসলিম মানুষ অন্য ধর্মে চলে যাচ্ছে। কেবল অশিক্ষিত ও নিম্ন মানের শিক্ষিত মানুষ মুসলিম ধর্মে থাকছে ও গ্রহণ করছে। ৪--- রাষ্ট্রপতি কালামজী নিয়মিত গীতা পাঠ করতেন। ৫--- ইজরায়েল একাই ঠান্ডা করে রাখছে মুসলিম দেশ কে। সৈদি আরব ও UAE ভীতরে ভীতরে ইজরায়েল এর সঙ্গে জড়িত। প্রকৃত উন্নত মুসলিম দেশ সৈদি আরব ও UAE বুঝতে পেরেছে মুসলিম জাতি কে উন্নত দেশ সঠিক ভাবে পছন্দ করে না, তাই প্রকৃত উন্নত মানের সনাতন ধর্মের মন্দির তৈরি করেছেন। সৈদির রামায়ণ মহাভারত এর ভ্রাতৃত্ববোধ ও মানবিক দিক তুলে ধরে যত্নের সঙ্গে পড়ানো হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। ###--- স্বার্থ সরাসরি না থাকলে কোনো মুসলিম দেশ একে অপরকে সাহায্য করে না !
আমি হিন্দু, কিন্তু আমি যতটা জানি হজরত মোহাম্মদ (সা.)বলেছেন কারো ধর্মে বাধা দেওয়া যাবে না,তার পরেও কেনো আমাদের সাথে এমন হয়,😭তোমাদের আল্লাহ যদি নিরপেক্ষ হয়ে থাকে এর ফল তোমরা পাবে,আমরা বন্ধু মতো সবার সাথে বাসতে চাই ভাই,😓
এর থেকে এটাই বুঝলাম যে তোদেরকে আমন্ত্রণ না দিলেও কুকুরের মত হিন্দুদের অনুষ্ঠানে চলে আসোস তোদের লজ্জা হওয়া উচিত। অনেক আগে ছিল ধর্ম যার যার উৎসব সবার কিন্তু এখনই সেটা তোরা ধ্বংস করে দিয়েছিস । তাই এখন থেকে ধর্ম যার যার উৎসব ও তার। @@RubelRana-z6y
@@milonroy-yz7nj হ্যাঁ,,, ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয়। এমন কিছু নেই যে তিনি না! মানুষ ঈশ্বরকে বিভক্ত করেছেন ধর্মের দ্বারা। আর এই ধর্ম নিয়ে ২ দিনের দুনিয়ায় আসা ব্যক্তিদের হিংসাত্মক ঘটনা দেখতে হয়। মানতে হবে, এক এক ধর্মের মানুষ এক এক ভাবে বিশ্বাসী। (ধর্ম নিয়ে তর্ক করা মূর্খের কাজ।) (নিজ ধর্মকে পালন করুন অন্য ধর্মকে সম্মান করুন।)
ধর্ম বিশ্বাসের উপর টিকে আছে ,,, তাই কারো বিশ্বাসে আঘাত দেওয়া উচিত না ,,, ধর্মকে যদি বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণ করা যাইতো ,, তাহলে অন্য ধমকে কুটূতি করা যাইতে,,,, ধর্ম বিশ্বাস এর উপর টিকে আছে ,,, তাই কোন ধর্মকে অপমান করা ঠিক না ,,,,
কিছু আওয়ামীলীগ নেতা প্রায় বলেন ধর্ম যার যার উৎসব সবার তাহলে রাজনীতি যার যার উৎসব সবার বলা উচিৎ এবং শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী তে শোক প্রকাশ করে, খালেদা জিয়ার জন্মদিন এর উৎসবে যোগ দান করবেন। তাহলে এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবেন ? সব ধর্ম রাজনীতির অনেক উর্দ্ধে।
ভাই আপনি কি বলতে চাচ্ছেন?? এখানে বলা হয়েছে যার যার ধর্ম তার তার কাছে! মুসলমানদের উদ্দেশ্যে জাস্ট বলা হচ্ছে যে, তারা যেন কোন শিরিকের প্রোগ্রামে না যায়. আর মানুষের মাথায় ধর্ম ঢোকাবে না তো কি ঢুকাবে?? ধর্মের উপরে আর কিছু নেই! দিন শেষে আমাদের সবাইকেই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে!!
ভাই সাহেব আমি একজন হিন্দু, আমার ধর্মের পূজাতে অন্য ধর্মের মানুষ এলে এবং দর্শন লাভ করলে আমরা বাধা দিয় না, এবং পূজার প্রসাদ জোর করে খেতেও বলি না, তার ইচ্ছা, পুজায় অংশ গ্রহন করলে প্রসাদ খেতেও পারে আবার নাও পারে, তার ব্যাপার, কিন্তু আমরা মনে করি এক ধর্মের মানুষ অন্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান দেখলে তার ধর্ম নষ্ট হয় না। কিন্তু আপনাদের কঠোর ধর্মীয় রীতি নীতি, অন্য ধর্মের মানুষেরা যদি আপনাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গেলে আপনাদের পুজার প্রসাদ খেতে হবে মানে নেই, আর অনুষ্ঠানে গেলে আপনাদের সহ্য হবে না। কিন্তু বৌদ্ধ, জৈন, খ্রিস্ট ধর্মের স্থানে হিন্দুরা ভক্তিভরে দর্শন করে এবং প্রনাম করে, তাই বলে আমাদের জাত যায় না, আমরা ছোট হয়ে বড়োকে প্রনাম করা আমাদের রীতি নীতি, অমি হিন্দু হয়ে গুরু নানককে, যীশু খ্রীষ্টকে, গৌতম বুদ্ধকে বা আপনাদের হজরত মহম্মদকে প্রনাম করলে দোষ বলে মনে করি না, অন্তত এটা মনে করি তারা তো আমার থেকে বড়ো, আর সেখানে গিয়ে মন্দিরের প্রসাদ খেতে হবে মানে নেই, সেটা আমার ব্যাপার, অন্য ধর্মের মানুষেরা নিজেকে বড়ো ভাবে না, কিন্তু মুসলিমরা অন্য ধর্মের মন্দিরে প্রনাম করতে পারে না, নিজের ধর্মকে বড়ো করে দেখে এবং নিজেকেও বড়ো মনে করে। বাংলাদেশে শেখ মুজিবুর রহমানের মূর্তি ভাঙতে ভাঙতে নিজেদেরকে আল্লাহর দূত বলছে কেউ নিজেদেরকে আল্লাহর নবী বলছে। নিজেদেরকে বড়ো বলে প্রচার করলে বড়ো হওয়া যায় না, ভালো কর্মের দ্বারা বড়ো এবং মহৎ হয়, নজরুলকে, আমরা অনেক শ্রদ্ধা করি, এবং প্রনাম করি,। ড: এ পি জে আব্দুল কালামকে আমরা অনেক শ্রদ্ধা ও ভক্তি করি তাদের মহৎ কর্মের জন্য। অনেক মুসলিম আছে যা নিজেদের ধর্মকে বড়ো করে দেখে না, সকল ধর্মকে সমান মনে করে। সব ধর্মের স্থানে গিয়ে সবার সাথে মিশে। কিছু মুসলিম নেতা আপনাদের মতো কথায় কথায় ধর্মের বুলি প্রচার করে মানুষের মধ্যে চরম ভেদাভেদ সৃষ্টি করছে। অতিরিক্ত ধর্ম মানুকে ধর্মান্ধ করে তোলে।
কিছু কিছু আওয়ামীলীগের নেতা প্রায় বলেন ধর্ম যার যার উৎসব সবার তাহলে, রাজনীতি যার যার উৎসব সবার। শেখ মুজিবর রহমান এর মৃত্যুবার্ষিকী তে শোক প্রকাশ করে, খালেদা জিয়ার জন্মদিন এর উৎসবে যোগ দান করবেন। এটা কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবেন ? ধর্ম রাজনীতির অনেক উর্দ্ধে।
আমি সনাতনী আমি মুক্ত ভগবান বলেছেন পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে সব ভগবানের সৃষ্টি আমি প্রত্যেকটা জীবের ভিতরে আত্মা রূপে আছি তাই হিন্দুরা কাউকে ঘেননার চোখে দেখে না সব খাবার সবাই খায় না কিন্তু যেকোনো বাড়ি যেতে পারে বন্ধুত্ব বজায় রাখার জন্য আমরা হচ্ছি সামাজিক জিব হরে কৃষ্ণ
আমি যেমন পূজায় পূজা দিয়ে না তেমন ওরাও ঈদে নামাজ পরে না ওরা যেমন গরু খাই না আমিও তো প্রসাদ খাই না তাহলে পূজা না দিয়ে প্রসাদ না খেয়ে কি সম্পর্ক রক্ষার স্বার্থে যাওয়া যাবে?
কিসের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘি। এতো অল্প জ্ঞান ও অগভীর চিন্তা নিয়ে কথা বলছে সত্যিই হাস্যকর। ধর্মের মধ্যে যদি এতো বিরোধিতার আচরণ শেখানো হয় তাহলে তো খুবই সমস্যার বিষয়। ঈদের অনুষ্ঠানে আমরা অনেকেই দাওয়াত খেয়ে থাকি মুরগী বা খাসির ব্যবস্থাও থাকে। এতো বাজে কথা এই প্রথম হুজুরের কাছে উদাহরণসহ শুনে অবাক লাগল। আমাদের পূজাতেও অনেকেই আসে এভাবেই ছোট বেলা থেকে দেখে আসছি। এসব লোকের জ্ঞানের জন্য আজ বিভিন্ন জায়গাতেই ধর্মের অনুভূতি নিয়ে নাটক করছে। এতো দিনে বুঝলাম সমস্যা আসলে কোথায়।
হিন্দুদের পূজায় অর্থায়ন করা যদি নাজায়েজ হয় তাহলে আমি একজন হিন্দু আমি এক মসজিদে ১০০ টাকা দান করেছিলাম নতুন মসজিদ নির্মাণ করার জন্য এটা গ্রহণ করা যাবে কিনা দয়া করে আমাকে একটু উত্তর দিবেন।
আমি হিন্দু আমার অনেক বন্ধু মুসলমান তারা মসজিদে নামাজ পড়ে।আমি হিন্দু হয়েও মসজিদে উঠেছি,আমি কখনও মনে করি না যে আমার ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত লাগবে।আমার সনাতন ধর্ম শ্রেষ্ঠ। সনাতনীরা শ্রেষ্ঠ।আমরা কোন ধর্মকে ছোট করি না, সব ধর্মকে সম্মান করি। আর একটা কথা মনে রাখবেন শেষ হিসাব হবে ধর্মের না কর্মের।সবাই সুখে থাকুন ভালো থাকুন।ইশ্বর সবার মঙ্গল করুক।
আপনি যেমন খুব সুন্দর করে গুছিয়ে বলেছেন যে গরুর জন্য হিন্দুরা যায় না,,, হ্যাঁ অবশ্যই একদম ঠিক। এটা হিন্দু ধর্ম বিরোধী। কিন্তু আমরা দুর্গা পূজায় আপনাদের ধর্ম বিরোধী কিছু কাজ করি না.. তাই আপনারা নির্বিঘ্নে আসতেই পারেন ঘুরতেই পারেন।
পূজা বা ঈদ উপলক্ষে যে মেলা বসে সেটাতো ঈদগাহ বা পূজামন্ডপে বসেনা।সেটা বসে কোন বানিজ্য এলাকায়।কোন বাজারে।পূজার সময় মুসলিমরাকি বাজারে বেরোবেনা?আবার ঈদের সময় হিন্দুরা কি বাজারে যাবেনা।আমাদের এখানে ঈদের সময় হিন্দুরাও ঈদগা বা মসজিদ এলাকার বাইরে খাবার দোকান দেন।আবার মুসলিম এলাকা হলে পূজামন্ডপ এলাকার বাইরে মুসলিমরাও দোকান খুলেন।এগুলি একেকটা মিলন মেলা।বাজারে বা শহরে মেলা বসলে সকল ধর্মের লোক সেখানে যায়।আপনারা শুধু ভাগ করতে জানেন।হিন্দু মুসলিম করে করে আপনারা দেশটা রসাতলে নিয়ে যাচ্ছেন।যার রেস আমার দেশেও কোথাও পড়তে শুরু করছে।দয়া করে একটু সম্প্রীতির কথা বলুন।আমজনতার মধ্যে বিদ্ধেষ ছড়াবেননা pls.সাধারন মানুষ গুলি আপনাদের ফলো করে।
হুজুর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমরা কিন্তু কোন মুসলিম ভাইকেই আমাদের পূজায় বা কোন কিছুতেই আহ্বান করি না কিন্তু তারাই বলে দাদা লাড্ডু খাওয়াবেন না দাদা বোতল পানি খাবেন না আমাকে একটু দাওয়াত দিয়েন তারা আসে এবং কালকেও গতকালকে 11 তারিখের পূজায় হাজার হাজার মুসলিম লোক ঢাকা শাখারিপট্টি তে বোরকা পরিহিত ভাবে মহিলারা এসেছে আমরা কিন্তু তাদেরকে আসতে বলিনি এখন আপনারা আপনার ধর্মের লোকেদের কে বলবেন যে আপনারা হিন্দুদের ওখানে যাবেন না আমরা কাউকে আসতে বলিনি তারপরে কোন মন্ত্রী মিনিস্টার সংসদ সদস্য তাদের দায়িত্ববোধ থেকে তারা আসেন কিন্তু তারা আসবেন এটা রাষ্ট্রের রাষ্ট্রের একজন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অথবা মন্ত্রী মিনিস্টার সংসদ সদস্য তাদের দায়িত্ব তাকে বলে তারা সেখানে উপস্থিত হতে পারেন কিন্তু তাদেরকে শামিল হওয়ার কথা এখানে বলা হয় নাই বা তারা হিন্দু ধর্মের পূজা অর্পনের একত্রিত বা একাত্মতা ঘোষণা করার জন্য তাদেরকে ডাকা হয় না
মানব জাতিকে একত্রিত করার কোনো কথা বলেনা।এরা পারে খালি মানুষের সাথে মানুষের ঝামেলা পাকাইতে। এখন মানুষের বিবেক জাগ্রত হওয়া উচিত। কারো কথায় নিজেরা নিজেরা ঝগড়া মারামারি কইরেন না, নিজেদের ক্ষতি কইরেন না। সবার আগে মানুষ সত্যি
Era shobai nastik tai ajke amra eto koste achi kintu shomossha nai mp montri prodhan montri apnera shobai oi eki jagar lok shalara nastik allah unago hedayet deu.... Vai aponar waj amar valo lage apne r ajhari shaheb ei dujon re onek valo lage
শুনুন, আপনি যদি আল্লাহ ছাড়া আর অন্যকে উপাসনা করেন, তাহলে আপনি নিজের ধর্ম পালন করছেন। অন্যদিকে, যেহেতু আমি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে উপাসনা করি না, সেহেতু আমি আমার ইসলাম ধর্ম পালন করি। এখানে শিরকের কোন প্রশ্ন আসে না।
এখানে আপনাদের বুঝার ভুল অছে উৎসব মানে আনান্দ সেই আনান্দ টুকু নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে,ধর্মিও কার্যকলাপ বা মন্ত্র পাঠ করার কথা বলা হয়নি,আশা করি বুঝতে পেরেছেন
কেনো ভাই সবাই কে বোকা বানান , মুসলিম দের আবার উৎসব হয় না কি,যে হিন্দু রা অংশ নিবে ।আর মুসলিম দের তো কেউ পূজা করতে বলেনি ,আমদের দূর্গো উৎসব সব ধর্ম পালন করে,পূজা টা আলাদা উৎসব টা আলাদা দুটো গুলোবেন না ,আমরা যখন পড়া সোনা করতাম ,মুসলিম বন্ধু রা নিমত্র্ণ করতো আমরা নতুন জামকাপড় পরে ওদের সঙ্গে আনন্দ করি এটি কে উৎসব বলে।তবে নামাজ পড়ি না ,
হুজুর প্রানঠালা প্রনাম নেবেন হ্যাঁ এটাই ছিল আমার বাপের আমলে দশমী র দিন আপনার বাপচাচারা আসতো বিশেষ করে নাড়ু খাইয়া যাইতো। হাসিনা হিন্দু মাইয়াগো আরতি দেখাইতে ওর লোক পাহাড়া দিতে পাঠানো শুরু করে।
বোঝার পর থেকে আমি কখনো পূজা দেখতে চাইনি কিন্তু আমার হিন্দু বন্ধু আছে ও বলেছে যেতে তাই আমি গিয়েছি ওখান থেকে এসে আমি নিজে অনুতপ্ত যে আমার যাওয়াটা ঠিক হয়নি আমি কিছুদিন থেকে এ বিষয়টা নিয়ে খুব আফসোস করতেছি আমি ভুল করেছি আল্লাহ যেন আমারে ক্ষমা করে জানিনা এর শাস্তি কি পাবো
হুজুর সাহেব আপনি বলেন যে - God ,ঈশ্বর, ভগবান, আল্লাহ্ এরা আলাদা ??? পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ জানেন যে এক স্বত্ত্বা । আমার মনে হয়, আল্লাহ আলাদা! কেন না বাইবেল,গীতা , ত্রিপিটক ও অন্যান্য ধর্ম গ্ৰন্ত্রে লেখা আছে , প্রতিবেশী কে ভালোবাস , এবং ক্ষমা কর। মানুষ এর সাথেই সৎ আচারণ করার মধ্যে দিয়ে God, ঈশ্বর, ভগবান, আল্লাহ্ কে পাওয়া যায়। কিন্তু কুরআন বলছে মুসলিশরাই আল্লাহের বান্দা।আর অমুসলিমরা কাফের!!!! পিতা, আব্বা কাছে সব সন্তান সমান। সন্তান চোর ডাকাত হলে ও পিতার কাছে সন্তান।জেনে রাখবেন -অপপ্রচার করে কোন দিনও স্বর্গ -জাননাত পাওয়া যাবে না। মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি ছাড়া কিছুই হবে না।
আরে মশাই, ধর্ম যার যার উৎসব সবার এটা তো সঠিক। এটা আমরা পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসীরাও মানি । আমরা মুসলমান ভাই দের নিমন্ত্রণে যাই। তারা আমাদের ধর্মীয় রীতিনীতি মেনেই আপ্যায়ন করেন । ওনারাও আমাদের অনুষ্ঠানে আসেন । বিভেদমূলক কথা বার্তা বলবেন না। আপনি আসল এসেন্সটাই গুলিয়ে দিচ্ছেন।
আমি হিন্দু। আমি বলছি মুসলিমরা যেনো আমাদের পূজায় যেনো না আসে। যার যার ধর্ম সে সে যেনো পালন করেন
একটা কতা বলি মনে করেন আমি একটা মাটি দিয়া পুতুল বানালাম এখন আমি ওর মালিক না ওয় আমার বলেন তো যারা চালাক তাড়া বোজে
Absolutely right 👍❤
ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ।
আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে।
আর এখন আসি, আমি আসলে কে?
বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে।
যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়।
যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕
হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত।
আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕@@Jaraislamiva
@@Jaraislamiva ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ।
আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে।
আর এখন আসি, আমি আসলে কে?
বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে।
যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়।
যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕
হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত।
আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
@@NewKarimganjSonod ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ।
আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে।
আর এখন আসি, আমি আসলে কে?
বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে।
যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়।
যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕
হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত।
আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
শায়েখ কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি
যারা আপনাকে অমান করে তারা বেইমান, আপনি মানুষকে সঠিক পথ দেখান, আল্লাহ আপনার সাথে আছেন, আপনাকে মহব্বত করি
Or dhon ta chuse de 😅😅
ইসলাম দলের সব কিছু ই মিথ্যা কথা ও উল্টো !!!
১- বলে শান্তি র ধর্ম --- সারা পৃথিবীতেই অশান্তি সৃষ্টি করে রাখছে, তাই জার্মান, ফান্স, ইংল্যান্ড আস্তে আস্তে মুসলমান দের তাড়িয়ে দিচ্ছে।
২- চীন থেকে মুসলমান দের অন্যান্য ধর্মে Convert করার চেষ্টা চলছে। সব মসজিদ কে Toilet , মদের দোকান করে রাখছে।
চীনে দাড়ি টুপি রাখা নিষেধ।
৩- পৃথিবীর সমস্ত শিক্ষিত মুসলিম মানুষ অন্য ধর্মে চলে যাচ্ছে।
কেবল অশিক্ষিত ও নিম্ন মানের শিক্ষিত মানুষ মুসলিম ধর্মে থাকছে ও গ্রহণ করছে।
৪--- রাষ্ট্রপতি কালামজী নিয়মিত গীতা পাঠ করতেন।
৫--- ইজরায়েল একাই ঠান্ডা করে রাখছে মুসলিম দেশ কে। সৈদি আরব ও UAE ভীতরে ভীতরে ইজরায়েল এর সঙ্গে জড়িত।
প্রকৃত উন্নত মুসলিম দেশ সৈদি আরব ও UAE বুঝতে পেরেছে মুসলিম জাতি কে উন্নত দেশ সঠিক ভাবে পছন্দ করে না, তাই প্রকৃত উন্নত মানের সনাতন ধর্মের
মন্দির তৈরি করেছেন। সৈদির রামায়ণ মহাভারত এর ভ্রাতৃত্ববোধ ও মানবিক দিক তুলে ধরে যত্নের সঙ্গে পড়ানো হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ে।
###--- স্বার্থ সরাসরি না থাকলে কোনো মুসলিম দেশ একে অপরকে সাহায্য করে না !
@@Man-098lol
ভাই সাহেব পূজায় অংশগ্রহণ করতে বলছিনা ।শুধু আমাদের ধর্ম আমাদের পালন করতে দেওয়া হোক ।
Absolutely right 👍
একদম হক কথা। আল্লাহ আমাদের সবাই কে মানার তৌফিক দেন।
ua-cam.com/users/shortsQbmmHceYtwo?si=Pv4pUbYMHftsClPY
toufik dile toh r tomra futo noukay kore Italy, Greece e pari dite na duto bhaat khawar jonyo. Faltu joto shob.
💪😜🇮🇱🇮🇱💪🇮🇳🇮🇳💪🇮🇱🇮🇱💪💪💪
তোরা তো সন্ত্রাস বাদী
Durga ke Janis baba salam walaikum Durga hola ammijan
আমি হিন্দু আমি সনাতনধর্মের 🙏🙏🌺🌺
আমি মন থেকে বলতেছি আমাদের পূজোতে আমরা সনাতনীরা ছাড়া অন্য কোন ধর্মের মানুষ না আসলেই আমরা সনাতনী জানি খুশি খুশি খুশি
হক কথা বলার জন্য,আলেমরা আজ কারাগারে
ua-cam.com/users/shortsQbmmHceYtwo?si=Pv4pUbYMHftsClPY
বেকুব ছাড়া কেউ বলতে পারে না ধর্ম যার যার উৎসব সবার। হয় সে পাগল নাহয় সে ছাগল।
ছাগলেও শিরক করে না।
ধর্ম যার যার উৎসব তার তার সূরা কাফিরুন বর্ননা আছে
ua-cam.com/users/shortsQbmmHceYtwo?si=Pv4pUbYMHftsClPY
আরে হিন্দু ভোট কালেকশন করার জন্য। ভাই লোকরা যায়। তবে ডায়লগ টা সঠিক নয়।
@aamedaamed4😂😂258
খুব সুন্দর আলোচনা করলেন তিনি শুনে আমার কাছে খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ
আমি হিন্দু, কিন্তু আমি যতটা জানি হজরত মোহাম্মদ (সা.)বলেছেন কারো ধর্মে বাধা দেওয়া যাবে না,তার পরেও কেনো আমাদের সাথে এমন হয়,😭তোমাদের আল্লাহ যদি নিরপেক্ষ হয়ে থাকে এর ফল তোমরা পাবে,আমরা বন্ধু মতো সবার সাথে বাসতে চাই ভাই,😓
আসসালামু আলাইকুম ভাইজান,
হযরত মুহাম্মদ (সা) হবে।
একজন প্রকৃত হিন্দু হলেও সে কখনো বলবে না তোমাদের আল্লাহ। এর মানে কি বুঝালেন ভাই।
এর থেকে এটাই বুঝলাম যে তোদেরকে আমন্ত্রণ না দিলেও কুকুরের মত হিন্দুদের অনুষ্ঠানে চলে আসোস তোদের লজ্জা হওয়া উচিত। অনেক আগে ছিল ধর্ম যার যার উৎসব সবার কিন্তু এখনই সেটা তোরা ধ্বংস করে দিয়েছিস ।
তাই এখন থেকে ধর্ম যার যার উৎসব ও তার।
@@RubelRana-z6y
আল্লাহ শুধু আমাদের নয়। তিনি সবার। কারণ তিনি সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ❤❤❤
@@milonroy-yz7nj হ্যাঁ,,,
ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয়।
এমন কিছু নেই যে তিনি না!
মানুষ ঈশ্বরকে বিভক্ত করেছেন ধর্মের দ্বারা।
আর এই ধর্ম নিয়ে ২ দিনের দুনিয়ায় আসা ব্যক্তিদের হিংসাত্মক ঘটনা দেখতে হয়।
মানতে হবে,
এক এক ধর্মের মানুষ এক এক ভাবে বিশ্বাসী।
(ধর্ম নিয়ে তর্ক করা মূর্খের কাজ।)
(নিজ ধর্মকে পালন করুন অন্য ধর্মকে সম্মান করুন।)
আলহামদুলিল্লাহ,, আমি ১২ বছর ধরে প্রবাসে আছি,, হাজার হাজার বিধর্মী মানুষ, কালিমা পড়ে ইসলামের ছায়াতলে আসতেছে
Mashallah Khub Sundor Allah Pak Amder Sobai K Bojar Taufiq Dan Koruk Amin
আল্লাহ সকল পাপ ক্ষমা করতে পারেন ইচ্ছা করলে কিন্তু তাঁর সাথে শরিক করার পাপ তিনি কখনো ক্ষমা করবেন না।
কথা সত্য
ua-cam.com/users/shortsQbmmHceYtwo?si=Pv4pUbYMHftsClPY
আপনি আল্লাহ সাথে কাউকে তুলনা কেন করবেন না জেনে আন্দাজি
Sarik টা কি
ধর্ম বিশ্বাসের উপর টিকে আছে ,,, তাই কারো বিশ্বাসে আঘাত দেওয়া উচিত না ,,, ধর্মকে যদি বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণ করা যাইতো ,, তাহলে অন্য ধমকে কুটূতি করা যাইতে,,,, ধর্ম বিশ্বাস এর উপর টিকে আছে ,,, তাই কোন ধর্মকে অপমান করা ঠিক না ,,,,
কিছু আওয়ামীলীগ নেতা প্রায় বলেন ধর্ম যার যার উৎসব সবার তাহলে রাজনীতি যার যার উৎসব সবার বলা উচিৎ এবং শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী তে শোক প্রকাশ করে, খালেদা জিয়ার জন্মদিন এর উৎসবে যোগ দান করবেন।
তাহলে এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবেন ?
সব ধর্ম রাজনীতির অনেক উর্দ্ধে।
আমরা কাউকে পুজায় ডাকি না।ডাকার দোরকার ও পরে না
আমি মুসলিমের বাড়িতে যাই,আমার বাড়িতে মুসলিম আসে আমাদের মধ্যে এতো বাধা নিষেধ নাই।
সাতচল্লিশ থেকে দেখে আসছি, হিন্দুদের এই পুজায় মুসলিম আসাযাওয়া করতো।
একদম হক কথা বলছেন।
আপনি চাইছেন সব মানুষ যেন আলাদা আলাদা বাস করে। কেউ যেন অন্য করো সাথে বন্ধুত্ব না করে। কি অদ্ভুত মানসিকতা!!!!!!!!!
ধর্মের ক্ষেত্রে কোনো আপোষ নেই।
হ ভাই আমরা ও চাই গরুর মাংস খাওয়ার ক্ষেত্রে তোমরা মোগো লগে আহো
আপনাকে আমার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মনে হচ্ছে
@@mdrimon6482🤣🤣🤣
@@mynuddin8723মাসে কয়বার গরুর গুস্ত খাওয়ার টাকা থাকে আপনার কাছে?আবার অন্যকে খাওয়াবেন তাও আবার আল্লাহর আদেশ অমান্য করে,কি শিখব আপনাদের কাছ থেকে বলুন জনাব?
ঘরে বসে ইউটিউব এ হিন্দুদের পূজা দেখি এতে করে কি আমি পথভ্রষ্ট হয়ে যাচ্ছি❤
আপনাদের পায় দরি আপনারা কেও আমাদের পুজায় আইসেন না❤❤
আমি ভারত থেকে বলছি পূজায় যাওয়া যাবে না কিন্তু হিন্দু মহিলাকে বিয়ে করতে পারবে মন্দির ভাংতে পারবে এগুলো জায়েয
আমরা এই ৩৩ বছর বয়সে আমার একটা অভিজ্ঞতা হোলো যার গোঁফ ছাড়া দাড়ি আর ব্রেক ছাড়া গাড়ি দুটিই ভয়ংকর।
😂😂😂
তুমি হিন্দু ধর্মের কোন পন্ডিত
এর কানের নিচে একটা দেওয়া হউক
যার আছে ইমান সেই মুসলিম যে রক্ষা করতে পারে বিন্দু সেই হিন্দু
ধর্ম যত বেশি মানুষের মাথায় ধর্ম ঢুকিয়ে দেওয়া যায়, ধর্মব্যবসায়ীদের ব্যবসা ততই রমরমা
ভাই আপনি কি বলতে চাচ্ছেন?? এখানে বলা হয়েছে যার যার ধর্ম তার তার কাছে! মুসলমানদের উদ্দেশ্যে জাস্ট বলা হচ্ছে যে, তারা যেন কোন শিরিকের প্রোগ্রামে না যায়. আর মানুষের মাথায় ধর্ম ঢোকাবে না তো কি ঢুকাবে?? ধর্মের উপরে আর কিছু নেই! দিন শেষে আমাদের সবাইকেই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে!!
২০২১ সনে দূর্গা পায়ে নীচে কোরআন রেখেছে ইকবাল হোসেন
এ নিয়ে হিন্দু বাড়ি ভাংচুর করা হয়
না আমি একটা বিষয় বুঝতে পারিনা যে কোন হিন্দু তো তার অনুষ্ঠানের জন্য কোন মুসলিমকে ডাকে না তাহলে তারা কেন ওখানে যায়
ঠিক 😊
আমি মুসলিম" হুজুর বেশি কথা বলেন" জার আকার নেই তাকে কেন হিন্দুরা ডাকবে" কেন মসজিদে যাবে হিন্দু রা। আপনাকে কি আল্লাহ পাক বেলেছেন " এই সব বলতে"
ভাই সাহেব আমি একজন হিন্দু, আমার ধর্মের পূজাতে অন্য ধর্মের মানুষ এলে এবং দর্শন লাভ করলে আমরা বাধা দিয় না, এবং পূজার প্রসাদ জোর করে খেতেও বলি না, তার ইচ্ছা, পুজায় অংশ গ্রহন করলে প্রসাদ খেতেও পারে আবার নাও পারে, তার ব্যাপার, কিন্তু আমরা মনে করি এক ধর্মের মানুষ অন্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান দেখলে তার ধর্ম নষ্ট হয় না। কিন্তু আপনাদের কঠোর ধর্মীয় রীতি নীতি, অন্য ধর্মের মানুষেরা যদি আপনাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গেলে আপনাদের পুজার প্রসাদ খেতে হবে মানে নেই, আর অনুষ্ঠানে গেলে আপনাদের সহ্য হবে না। কিন্তু বৌদ্ধ, জৈন, খ্রিস্ট ধর্মের স্থানে হিন্দুরা ভক্তিভরে দর্শন করে এবং প্রনাম করে, তাই বলে আমাদের জাত যায় না, আমরা ছোট হয়ে বড়োকে প্রনাম করা আমাদের রীতি নীতি, অমি হিন্দু হয়ে গুরু নানককে, যীশু খ্রীষ্টকে, গৌতম বুদ্ধকে বা আপনাদের হজরত মহম্মদকে প্রনাম করলে দোষ বলে মনে করি না, অন্তত এটা মনে করি তারা তো আমার থেকে বড়ো, আর সেখানে গিয়ে মন্দিরের প্রসাদ খেতে হবে মানে নেই, সেটা আমার ব্যাপার, অন্য ধর্মের মানুষেরা নিজেকে বড়ো ভাবে না, কিন্তু মুসলিমরা অন্য ধর্মের মন্দিরে প্রনাম করতে পারে না, নিজের ধর্মকে বড়ো করে দেখে এবং নিজেকেও বড়ো মনে করে। বাংলাদেশে শেখ মুজিবুর রহমানের মূর্তি ভাঙতে ভাঙতে নিজেদেরকে আল্লাহর দূত বলছে কেউ নিজেদেরকে আল্লাহর নবী বলছে। নিজেদেরকে বড়ো বলে প্রচার করলে বড়ো হওয়া যায় না, ভালো কর্মের দ্বারা বড়ো এবং মহৎ হয়, নজরুলকে, আমরা অনেক শ্রদ্ধা করি, এবং প্রনাম করি,। ড: এ পি জে আব্দুল কালামকে আমরা অনেক শ্রদ্ধা ও ভক্তি করি তাদের মহৎ কর্মের জন্য। অনেক মুসলিম আছে যা নিজেদের ধর্মকে বড়ো করে দেখে না, সকল ধর্মকে সমান মনে করে। সব ধর্মের স্থানে গিয়ে সবার সাথে মিশে। কিছু মুসলিম নেতা আপনাদের মতো কথায় কথায় ধর্মের বুলি প্রচার করে মানুষের মধ্যে চরম ভেদাভেদ সৃষ্টি করছে। অতিরিক্ত ধর্ম মানুকে ধর্মান্ধ করে তোলে।
হুজুর গরু হিন্দুদের ভগবান না।গরুকে সম্মান করে মাত্র। তবে হিন্দুদের উৎসব হিন্দুদের থাকা উচিত।
আমি একজন হিন্দু।বকরা মানে বকরি, আর বকরি আমরা বলি ছাগলকে। অপব্যাখ্যা করছেন।
হুজুর যখন মন্দির ভাঙ্গে প্রতিমা ভাঙ্গে তখন তাদেরকে কে দাওয়াত দেয়😢😢
মাশাআল্লাহ যাযাকাল্লা খায়র আল্লাহ তাআলা হুজুরের হায়াতে তাইয়েবা দান করুন আমিন ইয়া রাব্বুল আলামীন
কিছু কিছু আওয়ামীলীগের নেতা প্রায় বলেন ধর্ম যার যার উৎসব সবার তাহলে, রাজনীতি যার যার উৎসব সবার। শেখ মুজিবর রহমান এর মৃত্যুবার্ষিকী তে শোক প্রকাশ করে, খালেদা জিয়ার জন্মদিন এর উৎসবে যোগ দান করবেন।
এটা কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবেন ?
ধর্ম রাজনীতির অনেক উর্দ্ধে।
ua-cam.com/users/shortsQbmmHceYtwo?si=Pv4pUbYMHftsClPY
আল্লাহ আমাদের পথভ্রষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করুক।
ua-cam.com/users/shortsQbmmHceYtwo?si=Pv4pUbYMHftsClPY
আমিন।
কাউকে আমরা আসতে বলিনা আসেকেনো নাআসলেইতো ঝামেলা মুক্তপুজা আমরা করতে পারি
❤ ঠিক বলিছেন কিন্তু হুজুর তো আমাদের শাসন করছেন এই কথা আপনারা খারাপ ভাবে নিয়েন না ❤❤
শায়েখ কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি , একদম হক কথা। আল্লাহ আমাদের সবাই কে মানার তৌফিক দেন।
বিশ্বে সবচাইতে সেরা এরা। গোটা বিশ্বকে এরাই সঠিক পথ দেখাবে।
ভাই আপনি নেতা হলে আপনিও যাবেন।
পিও শায়েখ আপনার সুস্বাস্থ্য দীর্ঘায়ু কামনা করি জগদীশ বসু ফেনী বাংলাদেশ,,
আমি সনাতনী আমি মুক্ত ভগবান বলেছেন পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে সব ভগবানের সৃষ্টি আমি প্রত্যেকটা জীবের ভিতরে আত্মা রূপে আছি তাই হিন্দুরা কাউকে ঘেননার চোখে দেখে না সব খাবার সবাই খায় না কিন্তু যেকোনো বাড়ি যেতে পারে বন্ধুত্ব বজায় রাখার জন্য আমরা হচ্ছি সামাজিক জিব হরে কৃষ্ণ
আমি যেমন পূজায় পূজা দিয়ে না
তেমন ওরাও ঈদে নামাজ পরে না
ওরা যেমন গরু খাই না
আমিও তো প্রসাদ খাই না
তাহলে পূজা না দিয়ে প্রসাদ না খেয়ে কি সম্পর্ক রক্ষার স্বার্থে যাওয়া যাবে?
সুবহানাল্লাহ
সুবহানাল্লাহ
সুবহানাল্লাহ
অবশ্যই আসবেন আপনারা । কোন ভেদাভেদ থাকবে না এই বাংলাদেশে।
বেজন্মা মুসলিম কেন আমার পূজায় আসবে।।।😊
কিসের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘি। এতো অল্প জ্ঞান ও অগভীর চিন্তা নিয়ে কথা বলছে সত্যিই হাস্যকর। ধর্মের মধ্যে যদি এতো বিরোধিতার আচরণ শেখানো হয় তাহলে তো খুবই সমস্যার বিষয়। ঈদের অনুষ্ঠানে আমরা অনেকেই দাওয়াত খেয়ে থাকি মুরগী বা খাসির ব্যবস্থাও থাকে। এতো বাজে কথা এই প্রথম হুজুরের কাছে উদাহরণসহ শুনে অবাক লাগল। আমাদের পূজাতেও অনেকেই আসে এভাবেই ছোট বেলা থেকে দেখে আসছি। এসব লোকের জ্ঞানের জন্য আজ বিভিন্ন জায়গাতেই ধর্মের অনুভূতি নিয়ে নাটক করছে। এতো দিনে বুঝলাম সমস্যা আসলে কোথায়।
আপনারা ই বলেন এসব কথা, আবার হিন্দুদের অনুষ্ঠানে এত পরিমাণ মুসলমান যায় তা বলা যায় না! কি কারনে আপনার ছেলেরা আসে!?
সবাই সবার অনুষ্ঠানে যাবে, কিন্তু ওখান থেকে ফিরে আসার সময় মনে হয় যেন কিছু মানুষের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম,,
হিন্দুদের পূজায় অর্থায়ন করা যদি নাজায়েজ হয় তাহলে আমি একজন হিন্দু আমি এক মসজিদে ১০০ টাকা দান করেছিলাম নতুন মসজিদ নির্মাণ করার জন্য এটা গ্রহণ করা যাবে কিনা দয়া করে আমাকে একটু উত্তর দিবেন।
taka neia jabena
ধর্ম যাঁর যাঁর উতসব ও তার তার ধর্ম যাঁর যাঁর বাংলাদেশ সবার বাংলাদেশ জিন্দাবাদ 🇧🇩
ধর্ম যার যার উৎসব সবার হলে সার্টিফিকেট যার যার চাকরি সবার।😂
মুর্খের মতো কথা বার্তা 😁🤣
جزاك الله خير
بارك الله طويل العمر
হিন্দুদের পূজায় যেতে পারবেনা কেনো মুসলিমরা শায়েখ আব্দুল্লাহ
খুব সুন্দর উপস্থাপন ❤❤
আল্লাহ পাক জেনো আমাদের সবাই কে এই কথাগুলো মানার তৌফিক দান করেন আমিন❤
আমরা কোন দিন মুসলিম দের আছতে বলিনা মুসলিম দের জন্য আমরা মন্দিরে জাগা পাই না
আমি হিন্দু আমার অনেক বন্ধু মুসলমান তারা মসজিদে নামাজ পড়ে।আমি হিন্দু হয়েও মসজিদে উঠেছি,আমি কখনও মনে করি না যে আমার ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত লাগবে।আমার সনাতন ধর্ম শ্রেষ্ঠ। সনাতনীরা শ্রেষ্ঠ।আমরা কোন ধর্মকে ছোট করি না, সব ধর্মকে সম্মান করি। আর একটা কথা মনে রাখবেন শেষ হিসাব হবে ধর্মের না কর্মের।সবাই সুখে থাকুন ভালো থাকুন।ইশ্বর সবার মঙ্গল করুক।
আপনি যেমন খুব সুন্দর করে গুছিয়ে বলেছেন যে গরুর জন্য হিন্দুরা যায় না,,, হ্যাঁ অবশ্যই একদম ঠিক। এটা হিন্দু ধর্ম বিরোধী।
কিন্তু আমরা দুর্গা পূজায় আপনাদের ধর্ম বিরোধী কিছু কাজ করি না..
তাই আপনারা নির্বিঘ্নে আসতেই পারেন ঘুরতেই পারেন।
ua-cam.com/users/shortsQbmmHceYtwo?si=Pv4pUbYMHftsClPY
দরকার নেই, এটা আমাদের শিরক।
এখানে যা হয় সব ইসলাম ধর্ম বিরোধী । তাই আমরা আসব না কখনো ।
পূজা বা ঈদ উপলক্ষে যে মেলা বসে সেটাতো ঈদগাহ বা পূজামন্ডপে বসেনা।সেটা বসে কোন বানিজ্য এলাকায়।কোন বাজারে।পূজার সময় মুসলিমরাকি বাজারে বেরোবেনা?আবার ঈদের সময় হিন্দুরা কি বাজারে যাবেনা।আমাদের এখানে ঈদের সময় হিন্দুরাও ঈদগা বা মসজিদ এলাকার বাইরে খাবার দোকান দেন।আবার মুসলিম এলাকা হলে পূজামন্ডপ এলাকার বাইরে মুসলিমরাও দোকান খুলেন।এগুলি একেকটা মিলন মেলা।বাজারে বা শহরে মেলা বসলে সকল ধর্মের লোক সেখানে যায়।আপনারা শুধু ভাগ করতে জানেন।হিন্দু মুসলিম করে করে আপনারা দেশটা রসাতলে নিয়ে যাচ্ছেন।যার রেস আমার দেশেও কোথাও পড়তে শুরু করছে।দয়া করে একটু সম্প্রীতির কথা বলুন।আমজনতার মধ্যে বিদ্ধেষ ছড়াবেননা pls.সাধারন মানুষ গুলি আপনাদের ফলো করে।
এক এক সময় এক এক কথা বলা আলেমের কাজ না জালেম দের কাজ ।জামেল বাদ দিলে আলেম খুজে পাওয়া যাবে না।
হুজুর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমরা কিন্তু কোন মুসলিম ভাইকেই আমাদের পূজায় বা কোন কিছুতেই আহ্বান করি না কিন্তু তারাই বলে দাদা লাড্ডু খাওয়াবেন না দাদা বোতল পানি খাবেন না আমাকে একটু দাওয়াত দিয়েন তারা আসে এবং কালকেও গতকালকে 11 তারিখের পূজায় হাজার হাজার মুসলিম লোক ঢাকা শাখারিপট্টি তে বোরকা পরিহিত ভাবে মহিলারা এসেছে আমরা কিন্তু তাদেরকে আসতে বলিনি এখন আপনারা আপনার ধর্মের লোকেদের কে বলবেন যে আপনারা হিন্দুদের ওখানে যাবেন না আমরা কাউকে আসতে বলিনি তারপরে কোন মন্ত্রী মিনিস্টার সংসদ সদস্য তাদের দায়িত্ববোধ থেকে তারা আসেন কিন্তু তারা আসবেন এটা রাষ্ট্রের রাষ্ট্রের একজন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অথবা মন্ত্রী মিনিস্টার সংসদ সদস্য তাদের দায়িত্ব তাকে বলে তারা সেখানে উপস্থিত হতে পারেন কিন্তু তাদেরকে শামিল হওয়ার কথা এখানে বলা হয় নাই বা তারা হিন্দু ধর্মের পূজা অর্পনের একত্রিত বা একাত্মতা ঘোষণা করার জন্য তাদেরকে ডাকা হয় না
মানব জাতিকে একত্রিত করার কোনো কথা বলেনা।এরা পারে খালি মানুষের সাথে মানুষের ঝামেলা পাকাইতে। এখন মানুষের বিবেক জাগ্রত হওয়া উচিত। কারো কথায় নিজেরা নিজেরা ঝগড়া মারামারি কইরেন না, নিজেদের ক্ষতি কইরেন না। সবার আগে মানুষ সত্যি
যেতে।কে।বলে
অনেকে যেতে বলে।
আমরা আপনাদের ঈদেতো যাইনা আপনারা আসেন ক্যান
এমন দামি কথা আমাকে বহুত উপকার করল?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বলে ধর্ম যার যার উচ্ছব নাকি সবার।
O to bolbei or nijerey dhormer thik ny
Era shobai nastik tai ajke amra eto koste achi kintu shomossha nai mp montri prodhan montri apnera shobai oi eki jagar lok shalara nastik allah unago hedayet deu.... Vai aponar waj amar valo lage apne r ajhari shaheb ei dujon re onek valo lage
Hujur aami Ganesh aapni mohan aapnara moton musholman 2ta ache ek apni 2daktar Jakir naek❤❤
আল্লাহর আইন চাই সৎ লোকের শাসন চাই।
কীসের শিরক ? আল্লাহ বাদ দিয়ে যদি ঈশ্বরের উপাসনা করলে যদি শিরক হয়, তবে ঈশ্বর কে বাদ দিয়ে আল্লাহর উপাসনা করলে শিরক হবে না কেন?
শুনুন, আপনি যদি আল্লাহ ছাড়া আর অন্যকে উপাসনা করেন, তাহলে আপনি নিজের ধর্ম পালন করছেন। অন্যদিকে, যেহেতু আমি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে উপাসনা করি না, সেহেতু আমি আমার ইসলাম ধর্ম পালন করি। এখানে শিরকের কোন প্রশ্ন আসে না।
এই ঈশ্বর কে ভাই সে আবার কোথা থেকে কোন প্রধানমন্ত্রী নাকি
@@anika3837সেটা আপনার ধর্মে, আমার ধর্মে না। এইটুকু সাধারণ জ্ঞান নেই, যে আপনার আর আমার ধর্ম আলাদা 😮
@@MdSofikulIslam-x4c7vআরেক গাধার আগমন হলো😅
এখানে শিরক হয় না কারণ এখানে কোনো বসত বাভাসকরয এর কাছে কিছু চাওয়া হয়না আর এখানেআললাহর কাছে চাওয়া হয় বূঝলা হিন্দু ভাই
তুমি হিন্দু ছাড়া ভাত ও খেতে পারবা না।
নিজেকে কন্ট্রোল করতে শিখুন নয়তো!
এখানে আপনাদের বুঝার ভুল অছে উৎসব মানে আনান্দ সেই আনান্দ টুকু নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে,ধর্মিও কার্যকলাপ বা মন্ত্র পাঠ করার কথা বলা হয়নি,আশা করি বুঝতে পেরেছেন
আমাদের এখানে অনেক মুসলিম পূজা কমিটির মেমবার হন চাধা তুলেন। পূজার প্রায় অনেক কাজ করেন শুধু পূজা মণ্ডপের গরব গৃহে প্রবেশ করেন না।
এসো সবাই নিয়মিত সহি শুদ্ধ ভাবে আল কোরআন শিখি এবং পাঠ করি।
ua-cam.com/users/shortsQbmmHceYtwo?si=Pv4pUbYMHftsClPY
❤❤❤❤❤
I love you allah 🥰🥰 I love you too allah ❤❤
কেনো ভাই সবাই কে বোকা বানান , মুসলিম দের আবার উৎসব হয় না কি,যে হিন্দু রা অংশ নিবে ।আর মুসলিম দের তো কেউ পূজা করতে বলেনি ,আমদের দূর্গো উৎসব সব ধর্ম পালন করে,পূজা টা আলাদা উৎসব টা আলাদা দুটো গুলোবেন না ,আমরা যখন পড়া সোনা করতাম ,মুসলিম বন্ধু রা নিমত্র্ণ করতো আমরা নতুন জামকাপড় পরে ওদের সঙ্গে আনন্দ করি এটি কে উৎসব বলে।তবে নামাজ পড়ি না ,
You are right dada ❤
অনেক হিন্দুরা ঈদের সময় দাওয়াত খেতে আসে, ঠিক আছে।
আর মুসলিমদের যদি কোন উৎসব না হয়, তাহলে হিন্দুদের কোন উৎসবই না।
@@tabirsingh4226 Absoulutely wrong.
Ja janen na ta niye Kotha bolben na pls.keu ekane nak golate bole ni
অসাধারণ আলোচনা
আমি মুসলিম, কিন্তু আমি মাঝে মাঝে পূজা করি। এতে আপনাদের কি অসুবিধা?
আমাদের কোন অসুবিধা না ভাই! তবে আপনি অমুসলিমদের কাতারে শামিল না হয়ে যান এ ব্যাপারে সতর্ক করি।
আমি হিন্দু আমি দরগা হ🎉গ গির্ জা 🎉মন্দির 🎉মাজারে প্রথা না করি এটিই অমার্ ধর্ম্🎉সর্ব্ ই অমার্ হিন্দুত্ পারি চায়❤❤❤সর্ব্ ধর্ম্ ই অমৃত ধর্ম্❤❤❤
পৃথিবীতে অনেক প্রকারের জ্ঞানী আছে তার মধ্যে একটা জ্ঞানী হচ্ছে ..........🤣🤣🤣
যা বলতে চান পরিষ্কার বলেন।
আমাদের পুজাই আপনাদেরকে আসতে বলি না আপনারাই আসেন। কেনো আসেন আমাদের পুজাই। পারলে কেউ আসবেন না আমারা খুশি হবো।
Right hujur ❤❤
হুজুর আলহামদুলিল্লাহ
হুজুর প্রানঠালা প্রনাম নেবেন হ্যাঁ এটাই ছিল আমার বাপের আমলে দশমী র দিন আপনার বাপচাচারা আসতো বিশেষ করে নাড়ু খাইয়া যাইতো। হাসিনা হিন্দু মাইয়াগো আরতি দেখাইতে ওর লোক পাহাড়া দিতে পাঠানো শুরু করে।
সাম্প্রদায়িক বক্তব্য,,,
ভুলভাল কথা বলে মানুষকে উস্কানি দেওয়া ঠিক না।
এখানে অন্যায় কিছু বলা হয়নি বরং গরুর মাংস খেতে উৎসাহিত প্রদান করা হয়েছে
আপনারা বেশী করে শান্তির কথা ও ধর্মনিরপেক্ষতা এর কথার বলুন । জয় মানব ধর্মের জয় ।
মুসলমানরা দুর্গাপূজা আসলে আসতে পারে আমাদের কোনো বাধা নাই সব তোমাদের কাছে
আমরা আসব না ।
বোঝার পর থেকে আমি কখনো পূজা দেখতে চাইনি কিন্তু আমার হিন্দু বন্ধু আছে ও বলেছে যেতে তাই আমি গিয়েছি
ওখান থেকে এসে আমি নিজে অনুতপ্ত যে আমার যাওয়াটা ঠিক হয়নি আমি কিছুদিন থেকে এ বিষয়টা নিয়ে খুব আফসোস করতেছি
আমি ভুল করেছি আল্লাহ যেন আমারে ক্ষমা করে
জানিনা এর শাস্তি কি পাবো
আমি হিন্দু বলছি
হুজুর সাহেব আপনি বলেন যে - God ,ঈশ্বর, ভগবান, আল্লাহ্ এরা আলাদা ??? পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ জানেন যে এক স্বত্ত্বা । আমার মনে হয়, আল্লাহ আলাদা! কেন না বাইবেল,গীতা , ত্রিপিটক ও অন্যান্য ধর্ম গ্ৰন্ত্রে লেখা আছে , প্রতিবেশী কে ভালোবাস , এবং ক্ষমা কর। মানুষ এর সাথেই সৎ আচারণ করার মধ্যে দিয়ে God, ঈশ্বর, ভগবান, আল্লাহ্ কে পাওয়া যায়। কিন্তু কুরআন বলছে মুসলিশরাই আল্লাহের বান্দা।আর অমুসলিমরা কাফের!!!! পিতা, আব্বা কাছে সব সন্তান সমান। সন্তান চোর ডাকাত হলে ও পিতার কাছে সন্তান।জেনে রাখবেন -অপপ্রচার করে কোন দিনও স্বর্গ -জাননাত পাওয়া যাবে না। মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি ছাড়া কিছুই হবে না।
কোম্পানিতে পুজোর অনুষ্ঠান হয়
প্রতি বছর এবং সবাই কে আসতে হয় থাকতে হয় এ বিষয়ে কিছু বলবেন উপকৃত হতাম ????
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳থেকে
শায়েক আপনার কথা খুব ভালো লাগে শুনতে
ua-cam.com/users/shortsQbmmHceYtwo?si=Pv4pUbYMHftsClPY
বস এটার জন্য আমি একমত আপনার সাথে
আমরা তো মুসলিম দের বাসায় সেমাই খায়।
ধর্ম নিয়ে গুজব বর্তমান সরকার করছে
আপনারা আসেন কেন
আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বীরা খাসি কুরবানি দাওয়াত খাইতে জাই তো ভাই
খাসি খেলে হবে না গরু খাইতে হবে গরু গরু গরু গরু গরু গরু গরু গরু গরু
আরে মশাই, ধর্ম যার যার উৎসব সবার এটা তো সঠিক। এটা আমরা পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসীরাও মানি । আমরা মুসলমান ভাই দের নিমন্ত্রণে যাই। তারা আমাদের ধর্মীয় রীতিনীতি মেনেই আপ্যায়ন করেন । ওনারাও আমাদের অনুষ্ঠানে আসেন ।
বিভেদমূলক কথা বার্তা বলবেন না।
আপনি আসল এসেন্সটাই গুলিয়ে দিচ্ছেন।
ধন্যবাদ
India top richest Muslims were gujrati bohara community theynot eat beef and do not cow korbani from ancient era.
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ