আমি আহলে হাদিসকে ফলো করি কিন্তু আবুল কালাম আজাদ বাশার হুজুরকে অনেক ভালোবাসি কারন তিনি অনেক ভাল এবং হক কথা বলেন। আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন
Akhon Bolben Jar Katha Sohi kitab o quraner sathe mil thakbe Takey onusaron korbo. Valo Katha dhorun aponake Jodi Keu 50.Ta Kitab dey jemon Bukhary. Muslim Sorif. Abu daud. Tirmizi . Nashay bayhaki a rakom 50.ta kitab R Bale A guli Paro Sahi King ba Asohi khuje khuje ber Karo. Apni ki parben porte.? Othoba bakkha korte.! Uttor aponar bibek Jane Vi. Sutarong a gulo Bujte Jante amader Karo na upor Bishsash ba astha ba nirvar korte habe jar mane holo Maddhom lagbe mane person Bakti.! Ar nam Holo Mazahaf akey bale Mazahafi.! Vi Amader A rakom Hanafi Salafy Ohabi Kadi ani Kudri Muzaddedi Nakshah Pondi Pakpajahton Deoan Bagi Vandary 8Rushi Furfura Sarcina Joyn pury.! Arakom Nam Karon Kara thik na Amader pori choy hochse Amara Muslim Ummate Muhammadi Bujlen Vi? Ami 4 Ta Mul Dhormo nia porci Hinduism Christian Buddisam Parsi Dhormo. Ai Sob Dhormer vitoreo Amader maton Parthokko Ase ba Dal Ase.! Jemon christian Dalgulor bivoktir Katha boli. First Ketholik. Protest. Manonight. Baptism. Johuba Zee. The heaven Gate.! Aro Ase Vi. A gulo sabi 1. Ta Dhormer Sakha Prosakhar nam bollam ader moddeo bivokti Ase Vi Bujlen? Sudu amader moddhey bivokti na. ai sab Dhormer vitoreo Soto Soto dal ase.! Jemon christiander Old Prachin Akidaoalara Holo Katholik.! R Amader First Nirvarota suru Hanafi theke.! So you have to depend on the others this called Mazahafi get it Vi.?!
তাবেয়ী ইয়াযীদ ইবনে আবী হাবীব র. বলেন, "একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযরত দুই মহিলার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তাদেরকে (সংশোধনের উদ্দেশ্যে ) বললেন, যখন সেজদা করবে তখন শরীর যমীনের সাথে মিলিয়ে দিবে। কেননা মহিলারা এ ক্ষেত্রে পুরুষদের মত নয়।” (কিতাবুল মারাসীল, ইমাম আবু দাউদ, হাদীস ৮০) প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস আলেম নওয়াব সিদ্দীক হাসান খান (ইনি কোনও মাযহাবী আলেম নন) বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ “আওনুল বারী” (১/৫২০) তে লিখেছেন, ‘উল্লিখিত হাদীসটি সকল ইমামের উসূল অনুযায়ী দলীল হিসেবে পেশ করার যোগ্য।’ মুহাদ্দিস মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল আমীর ইয়ামানী (ইনিও মাযহাবী আলেম নন) ‘সুবুলুস সালাম শরহু বুলুগিল মারাম’ গ্রন্থে (১/৩৫১,৩৫২) এই হাদীসকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে পুরুষ ও মহিলার সেজদার পার্থক্য করেছেন। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলা যখন নামাযের মধ্যে বসবে তখন যেন (ডান) উরু অপর উরুর উপর রাখে। আর যখন সেজদা করবে তখন যেন পেট উরুর সাথে মিলিেেয় রাখে; যা তার সতরের জন্য অধিক উপযোগী। আল্লাহ তাআলা তাকে দেখে (ফেরেশতাদের সম্বোধন করে) বলেন, ওহে আমার ফেরেশতারা! তোমরা সাক্ষী থাক, আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। সুনানে কুবরা, বায়হাকী ২/২২৩, অধ্যায়: সালাত, পরিচ্ছেদ: মহিলার জন্য রুকু ও সেজদায় এক অঙ্গ অপর অঙ্গ থেকে পৃথক না রাখা মুস্তাহাব।
বারাকাল্লাহ ফি হায়াতি সায়েখ।ভালবাসি আহলে হাদিস ভালোবাসি হানাফি। আমরা সকলে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করি এতে কল্যাণ নিহিত। ফরজের ব্যাপারে সবাই এক হব, সুন্নাহ নফল ও মুস্তাহাব এর ব্যাপারে সকলেই আমরা মধ্যম পন্থা অবলম্বন করি 🥰☝️
@@taslimakter5525পুরুষ ও মহিলা, আগে পুরুষ পরে মহিলা।আগে নাবী (সাঃ) পরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্থী গন।তিনারা নিঃসন্দেহে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সালাতের বুকের উপর হাত বাঁধতে দেখেছেন তাই উনারা বুকের উপর হাত বেঁধেছেন।আর হাদীসের কিতাবেও তাই। একই বিষয়ে নারী পুরুষের বিভেদ হতে পারে না। ইনশাআল্লাহ আমরা সহীহ হাদীসের উপর আছি। আল্লাহ্ সকলকে সঠিকটা বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন।
আপনি কি উলাইকা আনাম পরশু প্রাণী আহলে হাদিস কে হাদিস মজার কথা বলতেছেন আহলে হাদিস বুঝেছে তা আপনার চৌদ্দগুষ্টি কেউ বুঝেনি নাভির নিচের হাত বান্দা জাল এবং যঈফ সুনানে আবু দাউদ৭৫৬ ৭৫৭ ৭৫৮ বুকের উপর হাত বাধার হাদিস সহি সুনানে আবু দাউ৭৫৯ এখন তুমি পশু প্রাণী বলো হাদিস আহলে হাদিসটৱা বোঝে নাকি তোমরা বুঝ
তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাঁধতেন। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৫৯ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ . فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ { الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ { الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي . وَإِذَا قَالَ { مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ} . قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ { إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ} . قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ . فَإِذَا قَالَ { اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ} . قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ " . قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ . আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়। সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
এই উত্তর টা সঠিক হলে না। কেননা নাভির নিচে হাত বাধা যইফ হাদিস। বুকের উপর হাত বাধা সহিহ্ হাদিস। আল্লাহ আপনাদেরকে আরো কোরআন ও সহিহ হাদিস নিয়ে গবেষনা করার তৌফিক দান করুক আমিন।
@@MdAlamin-cc3wp আমি হাদিস পরবো কেনো আমি সব হাদিস পরলে এদেশের আলেমসমাজ কি করবে তুমি কয়টা পরছো আমি যা বলেছি তার দলিল দিতে পারবো ইনশাআল্লাহ বুকের উপর হাত বাথার দলিল সহিহ্ হাদিস। তুমি নাভির নেচে হাত বাধার সহিহ্ হাদিসের দলিল দিতে পারবে। ইনশাআল্লাহ পারবে না চেষ্টা করো অমা তৌফিক ইল্লা বিল্লা।
ওনার আজকের আলোচনাটা ভালো লেগেছে.... বাম হাতের উপর ডান হাত রেখে স্বাভাবিকভাবে রাখতে হবে উপরে ধাক্কানো যাবে না নিচেও নামানো যাবে না স্বাভাবিক যেখানে থাকে.....!!!
আব্দুল্লাহ জাহান্ঙীর রাহিমাহুল্লাহর ইসলামের নামে জঙ্গীবাদ বইটা পড়ার পর যদি ওনাকে একই ভাবে ভালবাসতে পারেন এবং ওনার আকিদাহ ও মানহাজ গ্রহন করতে পারেন তাহলে আপনিও উদার ও সত্যিকারের আলেম।।
"আস-সালামু ‘আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু" আমাদের নবী করিম হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাজে হাত কোথায় বাঁধিতেন- নাভির নিচে নাকি বুকে। এবং বেশির ভাগ সুময়ই কোথায় বাঁধিতেন। আশা করি সঠিক উত্তরটি দিবেন।
আসসালামু আলাইকুম, ভাই এভাবে ভেঙ্গে ভেঙ্গে না দিয়ে সম্পূর্ণ জুমআর আলোচনা দিলে আরও উপকৃত হবে। নামাজের বই থেকে যেভাবে প্রথম জুমার আলোচনা করা হয়েছে ঠিক তেমনি সবগুলো জুমআর আলোচনা ধারাবাহিক ভাবে দিলে ভালো হতো
@@awalhossin5520 na porte to kew boleni amio to pori Tobe jokon emam kerat ucco sore porbe tokon poRa jabena keno na quran suna oajib R apni jei hadis er kotha boltechen seTa rasul sm bole ni sahaba bolechilen Rasul er akTa hadis ow jekhane rasul sm esposto boleche tumra emamer picone sura fatiha poRo .rasul hadis e ache je akoda rasul sm namaz pore sahaba gon ke bollen tumra amar picone kerat porchile sahaba gon bollo ha tokon rasul sm bolen tai to boli kerat pat korte bignota goTteche keno ArekTa hadis jei bekti rokuh pabe se rakat pelo Jodi tay hoi tar fatiha ke porlo so emamer picone fatiha poRa baddota mulok noi jodi emam aste kerat poRen
@@mdosmanhabib8283 😃😃😃 ভাই আমি আপনাকে দলিল দিব। হয়তো আপনি খুজে পাননি এটা আপনার ব্যার্থতা। দলিল অনেক আছে এবং ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা না পরলে সালাত হবে না হবে না হবেনা!!!
Vaijan,,, saudia Araber sheikh bin bazz,, sheikh saleh al uthaymeen o bole kothai haat badhbe tar jaigar hadis sohih noi,, tobe buke haat badhar hadis ta onnanno hadiser tulonai shoktishali,,, ,, imam abu hanifa,, imam shafiye,, imam malik,,imam ahmad bin hambal,, ibn sufiyan sawri,, imam ibn taymia,, imam ibn kayyum,, shoho,,sahabider karo kas theke buker upor haat badha proof korte parben na ingsha Allah,,,( apni sheikh albanir kotha ullek korte paren,, kintu bin baaz (rh) r kothai beshi grohon joggo je shob gulo hadis e durbol,,) Apni abdullah jahangirer namaje hat badha boi ta and bin baaz er majmoo Al fatawa bin baaz 11 no. Volume,, shayekh uthaumeen er fatwa arkanul islam,, ba ibn kayyum er o ekta boi ase ( imam kayyum er boitar naam apatoto mone nei) ja porle ingsha Allah shothik tottho ta paben,,
@@81sharafatrahman74 আলহামদুলিল্লাহ্ আপনার কথা গুলো ভালো লাগলো। আমি যতটুকু যানি তার থেকে হাত বাধার দলিল পেশ করবো ইনশাআল্লাহ্।দলিল নং১- ওয়ায়িল ইবনে হুজর থেকে বর্নিত যে, আমি রাসুল (স) সলাত আদায় করতে দেখেছি অত:পর তিনি ডান হাত বাম হাতের পাতা, কব্জি ও বাহুর উপর রাখলেন । ইবনে খুজায়মা হা ৪৮০,৭১৪ ইবনে হিব্বান হা ১৮৫৭ আল মাওয়ারিদ হা৪৮৫ মুসনাদে আহমদ হা১৯০৭৫ সুনানে নাসাই হা ৮৯০ সনদ সহিহ্। এখানে বাহু দ্বারা মুতল যিরা কে বুজানো হয়েছে যা কনুই হতে হাতের পাতা পর্যন্ত। আর এক হাতের উপর অন্য হাত রাখার পর হাত বাধলে বুকের নিচে নামবে না। দলিল নং২ ক্বাবিসাহ্ ইবনে হুলব( আত্ব ত্বাই) হতে বর্নিত যে আমি রাসুল (সা) ডানে এবং বামে সালাম ফিরাতে দেখেছি আর দেখেছি তিনি হাতকে বুকের উপর রাখতেন।(রাবী) ইয়াহইয়া ( আল ক্বও্বান) ডান হাত বাম হাতের উপর রেখে দেখিয়ে দিলেন। মুসনাদে আহমদ হা ২২৩১৩ সনদ হাসান তাহক্বিক ইবনুল জাওযী ১/২৮৩। দলিল নং ৩ ওয়ায়িল ইবনে হুজর হতে বর্নিত যে আমি রাসুল ( সা) সলাত আদায় করেছি তিনি বাম হাতের উপর ডান হাত রেখে বুকের উপর বাধলেন।ইবনে খুযায়মাহ্ হা ৪৭৯ সুনানুল কুবরা হা ২৩৩৬।ইমাম বায়হাক্বী (রাহে) সলাতে বুকের উপর হাত বাধা সুন্নত নামক একটি অধ্যায় লিখেছেন।
@@newaz6333 শক্তিশালী বলেছেন, সহিহ মুসলিম সহিহ বুখারী দুইটার কোথাও বুকের উপর হাত বাধার কোন হাদিস নেই। জাকির নায়েক এর কাছে যেতে হবে না, ডঃ খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ স্যারের এই বিষয়ে আলোচনা আছে এবং বই লেখা আছে ওইগুলা শুনুন পড়ুন।
[৭:২০৪] আল আরাফ وَإِذا قُرِئَ القُرآنُ فَاستَمِعوا لَهُ وَأَنصِتوا لَعَلَّكُم تُرحَمونَ মুজিবুর রহমান: যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন তোমরা মনোযোগের সাথে তা শ্রবণ করবে এবং নীরব নিশ্চুপ হয়ে থাকবে, হয়তো তোমাদের প্রতি দয়া ও অনুগ্রহ প্রদর্শন করা হবে।
পরিচ্ছেদঃ ১২৬. নামাযের সময় বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা। ৭৫৯. আবূ তাওবা ..... তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্থায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন। باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ . صحيح (الألباني) حكم حدثنا أبو توبة، حدثنا الهيثم، - يعني ابن حميد - عن ثور، عن سليمان بن موسى، عن طاوس، قال كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يضع يده اليمنى على يده اليسرى ثم يشد بينهما على صدره وهو في الصلاة . صحيح (الألباني) حكم হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ তাঊস (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة)
Tobe jokon emam kerat ucco sore porbe tokon poRa jabena keno na quran suna oajib R apni jei hadis er kotha boltechen seTa rasul sm bole ni sahaba bolechilen Rasul er akTa hadis ow jekhane rasul sm esposto boleche tumra emamer picone sura fatiha poRo .rasul hadis e ache je akoda rasul sm namaz pore sahaba gon ke bollen tumra amar picone kerat porchile sahaba gon bollo ha tokon rasul sm bolen tai to boli kerat pat korte bignota goTteche keno ArekTa hadis jei bekti rokuh pabe se rakat pelo Jodi tay hoi tar fatiha ke porlo so emamer picone fatiha poRa baddota mulok noi jodi emam aste kerat poRen
তবে এই গুলো এখতালাফ মাসআল্লা তবে তিনি সবটা বলছেন তবে এই গুলো মধ্যেই যার কাছে সহি মনে হয় সে তা আমল করবে জগড়া করা ঠিক না কিন্তুক সবচাইতে বেশি সহি হলো বুকের উপর হাত বাধা আরেকটা হলো সুরা ফাতেহা ইমামের পিছনের মুসল্লি পড়ার শক্ত দলিল আছে বা বেশি সহি তাই পড়াটা উতম্ম না পড়লে হবে তবে পড়া টাভালো কারন এটা বেশি সহি পড়ার ব্যাপারে
আমার মতে নামাজে সুরা ফাতিহা পড়া নিয়ে ২ টি হাদিস শক্তিশালী। আপনি যখন ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়ার সময় পাবেন অবশ্যই পড়বেন।আর না পেলে পড়বেনা। এটা আমার নিজস্ব মতামত কেউ আবার দলিল চাইবেননা।
আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি। কিন্তু আপনিযে বললেন বাম হাতের উপরে ডান হাত পরে কিছু বলা নাই।সহি হাদিসে আছে আলা সদরি অর্থ বুকের উপরে। আপনি এই বিষয়ে খেয়ানত করেছেন। আপনাকে সঠিক বুজ দান করোন আমিন।
আবুল কালাম আজাদ সাহেবের কাছে আমার প্রশ্ন আহলে হাফীসরাও মুসলমাম আপনি কি এর পক্ষে একটা প্রমানও দিতে পারবেন??? আপনি কি কুরআন এবং হাদীস থেকে একটা প্রমান দিতে পারবেন আল্লাহ এবং তার রাসুল বলেছেন আহলে হাদীসরাও মুসলমান???
আপনার সূরা ফাতিহা পাঠ না করার কথা মানতে পারলাম না , সূরা আল আরাফ এর +২০৪+২০৫+ ২০৬ নাম্বার আয়াতে এর তাফসির পড়েছি ইবনে কাসিরে ,এ তিন আয়াত সূরা ফাতিহা পাঠ না করার জন্য নাজিল হয়নি আয়াতে অপব্যাখ্যা।
আসসালামু আলাইকুম ভাই। আপনার কথা অনুযায়ী সুরা ফাতিহা ব্যাক্তিগত বা একলা যখন পড়বেন তখন পড়বেন। আর ইমাম যখন পড়াবেন তখন চুপ থাকাটাই শ্রেয়। যেটা সর্বোচ্চভাবে সহীহ ইমাম আবু হানিফা (রঃ) হতে বর্ণিত। তবে আপনি চাইলে ইমামের সাথেও পড়তে পারেন। এক্ষেত্রে কোনো শক্ত দলীল নাও থাকতে পারে।
@@islam_modabbir1776 এর চেয়ে পরিষ্কার কথা হয় ক?ইয়াযিদ বিন শাকির হযরত ওমর (রাঃ) এর নিকট ইমামের পিছনে কেরাত পড়া সম্পর্কে জিজ্জেস করলেন। ওমর (রাঃ) বললেন, সূরা ফাতিহা পড়। আমি বললাম, আপনি যদি ইমাম হন? তিনি বললেন, যদিও আমি ইমাম হই। আমি বললাম যদি আপনি উচ্চ স্বরে পড়েন? তিনি বললেন, যদিও আমি উচ্চ স্বরে পড়ি তখনও সূরা ফাতিহা পড়। এই আসারটি ইমাম বুখারী (রহঃ) তাঁর যুযউল কেরাতে ১৫ পৃষ্ঠা, একাধিকবার এনেছেন এবং একাধিক সনদে এনেছে। তিনি এটি তারিখে কবিরের ২য় খণ্ড, ৩৪০ পৃষ্ঠায় এনেছেন। মুসান্নাফা ইবনে আবি শায়বার ১ম খণ্ড, ৩৭৩ পৃষ্ঠা, সুনানে দারাকুতনী ১ম খণ্ড, ৩১৭ পৃষ্ঠা, বায়হাকী, সুনানে কুবরার ২য় খণ্ড, ১৬৭ পৃষ্ঠা। এ আসারটি সম্পর্কে ইমাম আবুল হাসান দারাকুতনী (রহঃ) বলেন, হাদিসের সনদ সহীহ এবং প্রত্যেক বর্ণনাকারী বিশ্বস্ত। (দারাকুতনী ১২০, পৃষ্ঠা) ইমাম হাকেম এ আসারকে সহীহ বলেছেন। রেজাম শাস্ত্রের পণ্ডিত ইমাম শামসুদ্দিন যাহাবী এ আসারকে সহীহ বলেছেন। (দেখুন, তালখিস, আল মুস্তাদরাক) হযরত ওমর (রাঃ) এক প্রশ্নকারীকে বললেন, ইমামের পিছে সূরা ফাতিহা পড়। (প্রশ্নকারী বললেন) যদি আপনি পড়েন? তিনি বললেন যদিও আমি পড়ি। যুয কেরাত, বুখারী ৫ পৃষ্ঠা। ইয়াযিদ বিন শাকির বলেন, আমি হযরত ওমর (রাঃ) কে বললাম, আমি ইমামের পিছে সূরা ফাতিহা পড়ব? ওমর (রাঃ) বললেন, হাঁ। আমি বললাম যদি আপনার পিছনে হই? তিনি বললেন, যদিও তুমি আমার পিছনে হও তবুও তুমি সূরা ফাতিহা পরবে। মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ৩৭৩ পৃষ্ঠা। হারেস বিন সোয়ায়েদ এবং ইয়াজিদুত তায়মী বলেন, হযরত ওমর (রাঃ) আমাদেরকে হুকুম দিয়েছেন যে, আমরা যেন ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ি। বায়হাকি কেতাবুল কিরাত, ৬০ পৃষ্ঠা। এ বর্ণনা দারা কুতনী ১ম খণ্ড, ৩২২ পৃষ্ঠা, ইমাম হাকেম মুস্তাদারাক ১ম খণ্ড, ২৩৯ পৃষ্ঠা। বায়হাকী ২য় খণ্ড, ১৬৮ পৃষ্ঠা, সবাই এ হাদিসকে সহীহ বলেছেন। ইয়াযিদ বিন শাকির তায়মী বলেন, আমি হযরত ওমর (রাঃ) কে বললাম, হে আমিরুল মু’মীনিন আমি ইমামের পিছনে পড়ব? তিনি বলেন হাঁ। তারপর প্রশ্ন করলেন, হে আমিরুল মু’মীনিন আপনি যদি কেরাত জোরে পড়েন? তিনি বললেন, যদিও আমি কেরাত জোরে পড়ি। (সূরা ফাতিহা পড়) কেতাবুল কেরাত ৫৯ পৃষ্ঠা। (বায়হাকী)
@@saydurrahman3841 গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) হাদিস নম্বরঃ ৭৫৯ ১২৬. নামাযের সময় বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা। ৭৫৯. আবূ তাওবা ............ তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্হায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্হাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন। Narrated Tawus: The Messenger of Allah (Peace be upon him) used to place his right hand on his left hand, then he folded them strictly on his chest in prayer. Grade : Grade: Sahih (Al-Albani) باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ . صحيح (الألباني) حكم Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=17182
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) হাদিস নম্বরঃ ৭৫৯ ১২৬. নামাযের সময় বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা। ৭৫৯. আবূ তাওবা ............ তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্হায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্হাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন। Narrated Tawus: The Messenger of Allah (Peace be upon him) used to place his right hand on his left hand, then he folded them strictly on his chest in prayer. Grade : Grade: Sahih (Al-Albani) باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ . صحيح (الألباني) حكم Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=17182
আহলে হাদিসের এক ভাই বলছে নাভির নিছে হাত বাধলে নামাজ হবে না সারাজীবন ভুল করা হল ভাই যে যেভাবে হাত বাধবে কিন্তু নামাজ তো পড়ে কিন্তু যখন বলবে নামাজ হয়না তো কি বারাবারি কেন এতো
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) হাদিস নম্বরঃ ৭৫৯ ১২৬. নামাযের সময় বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা। ৭৫৯. আবূ তাওবা ............ তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্হায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্হাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন। Narrated Tawus: The Messenger of Allah (Peace be upon him) used to place his right hand on his left hand, then he folded them strictly on his chest in prayer. Grade : Grade: Sahih (Al-Albani) باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ . صحيح (الألباني) حكم Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=17182
হুজুর বোখারীর হাত বাধার হাদিসখানা একটু শ্রতাদের অনুবাদ করে শুনালে ভাল হইত। আপনি না পারলে আমি প্রমান করে দিব সহীহ বোখারীতেই বাম হাতের বাহুর উপর ডান হাতের বাহুর কথা আছে।
ভালো লাগলো কথাগুলো। তবে অচেনা হজুর এর কথার দারা বড় চার ইমাম কে ছোট করে দেখা ঠিন না তারা সবাই অনেক জ্ঞানী। সে সময় কার সকল ইমাম কে সম্মান করেই সকল ইমাম দের সহি ও যৌথ মতগুলোাে মনে চলি। আলহামদুলিল্লাহ আমি সহি হাদিস অনুশারী।। চটি বই অনুশারী না।
আমি আহলে হাদিসকে ফলো করি কিন্তু আবুল কালাম আজাদ বাশার হুজুরকে অনেক ভালোবাসি কারন তিনি অনেক ভাল এবং হক কথা বলেন। আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন
আহলে হাদিছরা কুখ্যাত
জাহান্নামের কিট
@@islamicchannel5655 তুমি কি বেহেস্তে চলে গেছ
@@islamicchannel5655 বোকাচোদা ফাউল
@@hadisahmed5813 mm..mmmmm.mmmmm.mmmmmmmm..mm..m.m.mmmm.m.m.mm.mmmmmmmm..mmmmmmmmmmmmmmmmmm..mm..mmmmmmmmm.mm.mmmmmmmmmmmmmmmm.mm.mmmmmmmmmmmmmm..mmmmmmmmmmm.mmmmmmmmmmmmmm.mmmmmmm.m..mm.m.m
M...mmmmmmmm.mm.m.mmmmmmmmmm...mmmmmmmmmm.mmmmmmmm.mmmmm.mmmm.mmmmmmmmmmm.mmmmm..mmmmm.m.mmmmmm.mmmmmmmmmmmmmmmmmm.mmmmmmmm..mmmmmmmmmm.mmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmm.mm.mmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmm.mmmmmmmmmmmmmm.mmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmm
হুম সুন্দর আর সত্য কথা ব্র😍
একমাত্র মাজার পুজারীরা ছাড়া আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রঃ) কে সব আলেম যে সম্মান দিয়ে কথা বলেন আসলে তা খুবই ভাল লাগে।
তোমার গবেষণা
এতোদিন কোথায় ছিল
মোজাফফর বিন মুহসিন ওনার বিরুদ্ধে বলেন
হ্যাঁ ভাই আপনি আলোচনা গুলো সুন্দর ভাবে করতাছেন কিন্তু এই সুন্দরের সাথে আপনি দালালি করতাছেন
একদম ঠিক বলেছেন ভাই 👍
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর ইসলামের একটি নক্ষত্র। আল্লাহ ওনাকে জান্নাত দান করুন।আমিন।
আল্লাহ যেন জাহাঙ্গীর স্যারকে উচ্চ মাকাল দান করুক
❤
আব্দুল্লাহ জাঈীর সার এর জন্ন্য আমার মন একনো কাদে
ইয়া আল্লাহ,প্রিয় আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহঃ কে জান্নাতুল ফরদাউস দান করুন,আমিন!
রাসূলুল্লাহ সাঃ ছিলেন একজন তাই নামাজ পুরুষ ও মহিলাদের একই তাই বুকে হাত বাধাই সঠিক। ইনশাল্লাহ।
নবী যদি একজন হয় তাহলে পুরুষরা পেশাব করে ঢিলা কুলুখ ব্যবহার করলে মহিলারাও পেশাব করে ঢিলা ঢলা কুলুখ ব্যবহার করবে না কেন? মূর্খ জাল শায়েখর দল।
Akhon Bolben Jar Katha Sohi kitab o quraner sathe mil thakbe Takey onusaron korbo. Valo Katha dhorun aponake Jodi Keu 50.Ta Kitab dey jemon Bukhary. Muslim Sorif. Abu daud. Tirmizi . Nashay bayhaki a rakom 50.ta kitab R Bale A guli Paro Sahi King ba Asohi khuje khuje ber Karo. Apni ki parben porte.? Othoba bakkha korte.! Uttor aponar bibek Jane Vi. Sutarong a gulo Bujte Jante amader Karo na upor Bishsash ba astha ba nirvar korte habe jar mane holo Maddhom lagbe mane person Bakti.! Ar nam Holo Mazahaf akey bale Mazahafi.! Vi Amader A rakom Hanafi Salafy Ohabi Kadi ani Kudri Muzaddedi Nakshah Pondi Pakpajahton Deoan Bagi Vandary 8Rushi Furfura Sarcina Joyn pury.! Arakom Nam Karon Kara thik na Amader pori choy hochse Amara Muslim Ummate Muhammadi Bujlen Vi? Ami 4 Ta Mul Dhormo nia porci Hinduism Christian Buddisam Parsi Dhormo. Ai Sob Dhormer vitoreo Amader maton Parthokko Ase ba Dal Ase.! Jemon christian Dalgulor bivoktir Katha boli. First Ketholik. Protest. Manonight. Baptism. Johuba Zee. The heaven Gate.! Aro Ase Vi. A gulo sabi 1. Ta Dhormer Sakha Prosakhar nam bollam ader moddeo bivokti Ase Vi Bujlen? Sudu amader moddhey bivokti na. ai sab Dhormer vitoreo Soto Soto dal ase.! Jemon christiander Old Prachin Akidaoalara Holo Katholik.! R Amader First Nirvarota suru
Hanafi theke.! So you have to depend on the others this called Mazahafi
get it Vi.?!
😮😮
তাবেয়ী ইয়াযীদ ইবনে আবী হাবীব র. বলেন, "একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযরত দুই মহিলার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তাদেরকে (সংশোধনের উদ্দেশ্যে ) বললেন, যখন সেজদা করবে তখন শরীর যমীনের সাথে মিলিয়ে দিবে। কেননা মহিলারা এ ক্ষেত্রে পুরুষদের মত নয়।” (কিতাবুল মারাসীল, ইমাম আবু দাউদ, হাদীস ৮০) প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস আলেম নওয়াব সিদ্দীক হাসান খান (ইনি কোনও মাযহাবী আলেম নন) বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ “আওনুল বারী” (১/৫২০) তে লিখেছেন, ‘উল্লিখিত হাদীসটি সকল ইমামের উসূল অনুযায়ী দলীল হিসেবে পেশ করার যোগ্য।’ মুহাদ্দিস মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল আমীর ইয়ামানী (ইনিও মাযহাবী আলেম নন) ‘সুবুলুস সালাম শরহু বুলুগিল মারাম’ গ্রন্থে (১/৩৫১,৩৫২) এই হাদীসকে দলীল হিসেবে গ্রহণ করে পুরুষ ও মহিলার সেজদার পার্থক্য করেছেন।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলা যখন নামাযের মধ্যে বসবে তখন যেন (ডান) উরু অপর উরুর উপর রাখে। আর যখন সেজদা করবে তখন যেন পেট উরুর সাথে মিলিেেয় রাখে; যা তার সতরের জন্য অধিক উপযোগী। আল্লাহ তাআলা তাকে দেখে (ফেরেশতাদের সম্বোধন করে) বলেন, ওহে আমার ফেরেশতারা! তোমরা সাক্ষী থাক, আমি তাকে ক্ষমা করে দিলাম। সুনানে কুবরা, বায়হাকী ২/২২৩, অধ্যায়: সালাত, পরিচ্ছেদ: মহিলার জন্য রুকু ও সেজদায় এক অঙ্গ অপর অঙ্গ থেকে পৃথক না রাখা মুস্তাহাব।
শায়খকে ভালোবাসি আল্লাহর জন্য।
ua-cam.com/video/AulfvDgeoXw/v-deo.htmlsi=n6QdMwD3ydAtcTH0
বারাকাল্লাহ ফি হায়াতি সায়েখ।ভালবাসি আহলে হাদিস ভালোবাসি হানাফি। আমরা সকলে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করি এতে কল্যাণ নিহিত। ফরজের ব্যাপারে সবাই এক হব, সুন্নাহ নফল ও মুস্তাহাব এর ব্যাপারে সকলেই আমরা মধ্যম পন্থা অবলম্বন করি 🥰☝️
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর 🖤❣️❣️❣️
😍
মাশাআল্লাহ আমরা সহীহ হাদিস গুলো মেনে চলবো ইনশাআল্লাহ।।
তবে ওনি তো সহিহ্ হাদিস টি কেও যইফ করে দিল।
@@miyazitraders9442 right
Apni ei video ta dekte paren
ua-cam.com/video/MS3ioa9P58U/v-deo.html
@@taslimakter5525পুরুষ ও মহিলা, আগে পুরুষ পরে মহিলা।আগে নাবী (সাঃ) পরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্থী গন।তিনারা নিঃসন্দেহে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সালাতের বুকের উপর হাত বাঁধতে দেখেছেন তাই উনারা বুকের উপর হাত বেঁধেছেন।আর হাদীসের কিতাবেও তাই। একই বিষয়ে নারী পুরুষের বিভেদ হতে পারে না। ইনশাআল্লাহ আমরা সহীহ হাদীসের উপর আছি। আল্লাহ্ সকলকে সঠিকটা বুঝার তৌফিক দান করুন আমীন।
ড.আবুল কালাম সাহেব যথাথ' বলেছেন।আল্লাহ্ উনার নেক হায়াত দান করুন।
❤
ua-cam.com/video/AulfvDgeoXw/v-deo.htmlsi=n6QdMwD3ydAtcTH0
মাশাআল্লাহ তাবারক আল্লাহ আল্লাহ হুজুরের হায়াতে তাইয়েবা দান করুক আমিন
নাভীর নিচে হাত বাদা সুন্নত। আলহামদুলিল্লাহ। ❤❤❤❤❤।
আপনার আমলের বিষয়েও হাদিস আছে,,,বুকের ওপরে নাভীর নিচে দুই বিষয়েই হাদিস আছে,,,
আগে জানুন তারপর সুন্নাত বলেন 😮😮😮
ua-cam.com/video/AulfvDgeoXw/v-deo.htmlsi=n6QdMwD3ydAtcTH0
মাশাআল্লাহ, খুব সুন্দর বক্তব্য।❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগলো।🥰
আল্লাহর জন্য ভালোবাসি প্রিয় শাইখ ড.আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হাফিঃ। মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মকাম দান করেন আমিন।
নিশ্চয় পবিত্র মহান আল্লাহ তায়ালায় একমাত্র শুধুমাত্র সঠিক ফয়সালাকারী
আল্লাহ তায়ালা সব নামধারী আহলে হাদিস দেরকে আপনার মত হাদিস বুঝার তৌফিক দান করেন
আপনি কি উলাইকা আনাম
পরশু প্রাণী
আহলে হাদিস কে হাদিস মজার কথা বলতেছেন আহলে হাদিস বুঝেছে তা আপনার চৌদ্দগুষ্টি কেউ বুঝেনি
নাভির নিচের হাত বান্দা জাল এবং যঈফ
সুনানে আবু দাউদ৭৫৬ ৭৫৭ ৭৫৮
বুকের উপর হাত বাধার হাদিস সহি
সুনানে আবু দাউ৭৫৯
এখন তুমি পশু প্রাণী বলো হাদিস
আহলে হাদিসটৱা বোঝে নাকি তোমরা বুঝ
আমিন
ua-cam.com/video/AulfvDgeoXw/v-deo.htmlsi=n6QdMwD3ydAtcTH0
মাশাল্লাহ্ মহান আল্লাহ্ তায়লা আবুল কালাম আজাদ হুজুরকে হেদায়েত দান করুন 🤲 আমিন
মাশাআল্লাহ অনেক ভালো একজন বক্তা
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
Mashallha khub sundor kotha
তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাঁধতেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৫৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
mursal hadis
নাভির নীচে বা বুকের উপর হাত বাধার যত হাদীস আছে সব জয়ীফ। ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. বুকের উপর হাত বাধাকে মাকরুহ বলতেন। --ড. আবদুল্লা জাহাঙ্গীর রহ.
আমি আহলে হাদিস কে পছন্দ করলেও হুজুর অনেক সুন্দর আলোচনা করলো! কিন্তু সহিহ হাদিস দেখাতে পারি বুকের উপরে 💕
পারলে সহীহ বুখারী শরীফে দেখান।
নাভির নীচে বা বুকের উপর হাত বাধার যত হাদীস আছে সব জয়ীফ। ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. বুকের উপর হাত বাধাকে মাকরুহ বলতেন। --ড. আবদুল্লা জাহাঙ্গীর রহ.
অালহামদু লিল্লাহি চুম্মা অামিন চুম্মা অামিন চুম্মা
আবুল৷ কালাম বাশার ভাই এখতেলাফ কারা প্রথে মাস আলা কঠিন করেছে । হক আলোচনা করেন আল্লাহর কাছে দয় মুক্ত থাকবেন।
সহিহ বুখারি সহিহ মুসলিম এর হাদিস মানবো এতে কোনো সন্দেহ নাই কিন্তু হাদিস সহিহ টাই অনুসরণ করবো ❤ যয়ীফ টা ছেড়ে দেওয়াই উত্তম 😍
হে
নাভির নীচে বা বুকের উপর হাত বাধার যত হাদীস আছে সব জয়ীফ। ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. বুকের উপর হাত বাধাকে মাকরুহ বলতেন। --ড. আবদুল্লা জাহাঙ্গীর রহ.
খুবই সুন্দর আলোচনা
Alhamdulillah apnake allah er jonno valobasi
জাযাকাল্লাহ খায়ের
সুন্দর সমাধান আমরা জারা হানাফি মাজহাব অনুজাই আমল কোরি সেটাও সোহি
হুজুর আপনার কথা আমার খুব ভালো লাগলো
শায়েখ কে মহান আল্লাহ তাআলার জন্য ভালবাসি,
আবু দাউদ কিতাবের হাদীস গুলা না বলার কারণ বুঝলাম না 😔
👇👇
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ بْنُ زِيَادٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ إِسْحَاقَ الْكُوفِيِّ، عَنْ سَيَّارٍ أَبِي الْحَكَمِ، عَنْ أَبِي وَائِلٍ، قَالَ قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ أَخْذُ الأَكُفِّ عَلَى الأَكُفِّ فِي الصَّلاَةِ تَحْتَ السُّرَّةِ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ سَمِعْتُ أَحْمَدَ بْنَ حَنْبَلٍ يُضَعِّفُ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ إِسْحَاقَ الْكُوفِيَّ .
আবূ ওয়ায়িল থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেছেনঃ আমি সলাতের সময় (বাম) হাতের উপর (ডান) হাতকে নাভির নীচে রাখি। [৭৫৭]
দূর্বল।
ইমাম আবূ দাউদ (রহঃ) বলেন, আমি শুনেছি, ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল (রহঃ) সানাদের ‘আবদুর রাহমান ইবনু ইসহাক আল-কূফীকে দূর্বল বর্ণনাকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
ফুটনোটঃ
[৭৫৭] সানাদের ‘আবদুর রহমান ইবনু ইসহাক্ব কূফীকে ইমাম আহমাদ ও ইবনু হাজার দূর্বল বলেছেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৫৮
হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস
حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ .
তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাঁধতেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৫৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ . فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ { الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ { الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي . وَإِذَا قَالَ { مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ} . قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ { إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ} . قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ . فَإِذَا قَالَ { اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ} . قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ " . قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ .
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Darun kotha bolecheb
এই উত্তর টা সঠিক হলে না। কেননা নাভির নিচে হাত বাধা যইফ হাদিস। বুকের উপর হাত বাধা সহিহ্ হাদিস। আল্লাহ আপনাদেরকে আরো কোরআন ও সহিহ হাদিস নিয়ে গবেষনা করার তৌফিক দান করুক আমিন।
কয়টা হাদিস পরছো মিয়া
@@MdAlamin-cc3wp আমি হাদিস পরবো কেনো আমি সব হাদিস পরলে এদেশের আলেমসমাজ কি করবে তুমি কয়টা পরছো আমি যা বলেছি তার দলিল দিতে পারবো ইনশাআল্লাহ বুকের উপর হাত বাথার দলিল সহিহ্ হাদিস। তুমি নাভির নেচে হাত বাধার সহিহ্ হাদিসের দলিল দিতে পারবে। ইনশাআল্লাহ পারবে না চেষ্টা করো অমা তৌফিক ইল্লা বিল্লা।
@@miyazitraders9442 Namaz Aday Howar Porbo Sorto Holo Foroz o Owazib dhik rakha hat bada sonnat Apnara Jeta korsen Sheta Barabari Sara kisuoi na.....
আপনারা যে ভেজাল বাজাইতেছেন আপনারা কি বড় বড় মুফতি হয়ে গেছেন নাকি
হাত বাধা নিয়ে দলা দলি। আমি সব যায়গায় বাধি এখন কি আমার নামাজ বাদ হয়ে যাবে? হুজুর এত সুন্দর করে বুঝালো তার পর ও এমন মন্তব্য এখানে করা উচিত হয় নি।
এজন্য হুজুর কে এত ভালো বাসি
Hujur apnake Allahor jonno valobasi....dolil ache buke hat badhar Inshaallah dekhate parbo
মাশাল্লাহ,,, প্রিয় শায়েখ এত সুন্দর ও সহজলভ্য ভাবে বুঝানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,,,,
হুজুর হাত এবং বাহুর মধ্যে পার্থক্য কি আঠার ইন্চি এক হাত হয় কেন। হাতের পরিধি কোন পর্যন্ত।
ওনার আজকের আলোচনাটা ভালো লেগেছে.... বাম হাতের উপর ডান হাত রেখে স্বাভাবিকভাবে রাখতে হবে উপরে ধাক্কানো যাবে না নিচেও নামানো যাবে না স্বাভাবিক যেখানে থাকে.....!!!
নামাজ সেভাবে পড়তে হবে যেভাবে রাসুল সা. পড়েছেন
আবু দাউদ এর সহীহ হাদিস অনুযায়ী বুকে হাত বেধে রাসূল সা. নামাজ আদায় করেছেন
Tnks
হুজুর চার মাযহাব মানা ফরজ কোথায় পেলেন????
Mashallah❤️❤️❤️❤️
আব্দুল্লাহ জাহান্ঙীর রাহিমাহুল্লাহর ইসলামের নামে জঙ্গীবাদ বইটা পড়ার পর যদি ওনাকে একই ভাবে ভালবাসতে পারেন এবং ওনার আকিদাহ ও মানহাজ গ্রহন করতে পারেন তাহলে আপনিও উদার ও সত্যিকারের আলেম।।
❤❤❤❤
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর😭😭😭😭😭😭
হুজর বুখারী ও মুসলিমে স্পষ্টভাবে বুকের উপরের কথা বলা আছে
হুজুর, আবু দাউদ শরীফের 759 নং হাদীস দেখবেন। আল্লাহর জন্য আপনাকে অনেক ভালবাসি।
ওইটা সহীহ হাদিস না
যঈফ
মুরসাল যঈফ হাদীসটি
সহীহ্
নাভির নীচে বা বুকের উপর হাত বাধার যত হাদীস আছে সব জয়ীফ। ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. বুকের উপর হাত বাধাকে মাকরুহ বলতেন। --ড. আবদুল্লা জাহাঙ্গীর রহ.
আসসালামু আলাইকুম, আমি যতটুকু জানি হুজুর, বুখারীতে জেরার কথা উল্লেখ আছে, আরবিতে জেরা এর বাংলা হল কোনুই
"আস-সালামু ‘আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু"
আমাদের নবী করিম হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাজে হাত কোথায় বাঁধিতেন- নাভির নিচে নাকি বুকে। এবং বেশির ভাগ সুময়ই কোথায় বাঁধিতেন। আশা করি সঠিক উত্তরটি দিবেন।
হুজুরকে এখনও পড়াশোনা করতে হবে | আল্লাহ আপনাকে তৌফিক দান করুন 👍🏻
কার ব্যপারে মন্তব্য করতেসেন একটু জেনে বুঝে করিয়েন
আপনি নিজে কি এই সংক্রান্ত যাবতীয় পড়াশোনা শেষ করে ফেলেছেন?
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহিমাহুল্লাহ এ দেশের নিয়ামত ছিলেন তার কিছু বই আছে বইগুলো পড়েন বুঝতে পারবেন❤❤❤❤❤❤❤❤
Alhamdulillah
যেখানেই বাধো বুকের উপর বাধা সুন্নত। আবু দাউদ ৭৫৯ নং হাদিস।
আসসালামু আলাইকুম, ভাই এভাবে ভেঙ্গে ভেঙ্গে না দিয়ে সম্পূর্ণ জুমআর আলোচনা দিলে আরও উপকৃত হবে।
নামাজের বই থেকে যেভাবে প্রথম জুমার আলোচনা করা হয়েছে ঠিক তেমনি সবগুলো জুমআর আলোচনা ধারাবাহিক ভাবে দিলে ভালো হতো
Indeed Shaikh Abdul Malek is an expert in the science of Hadith. He was a student of Shaikh Abdul Fattah Abu Guddah Ra.
বুকের উপর হাত বাধা টাই সহিহ। নাভির নিচে হাত বাধাকে সমস্ত মুহাদ্দিস যঈফ বলেছেন
মাত্র জাকের নায়েকের ব্যাখ্যা শুনলাম,,,,
তা থেকে বুঝলাম হাত বাধার সহিহ হাদিস বুকের উপরে হাত বাধা,,পুরুষের ও
আপনি ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রচিত নামাজে হাত বাঁধার বিধান বইটটি পড়ুন।
নাভির নীচে বা বুকের উপর হাত বাধার যত হাদীস আছে সব জয়ীফ। ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. বুকের উপর হাত বাধাকে মাকরুহ বলতেন। --ড. আবদুল্লা জাহাঙ্গীর রহ.
আপনার কথা মানতে পারলাম না।হাত বাধার সহিহ হাদীস দেখাতে পারবো ইনশাআল্লাহ্
সহি মুসলিম ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদিস নাম্বার ৭৬৪এ হাদিসে সূরা ফাতিহা পাঠের কথা বলা হয়েছে
@@awalhossin5520 na porte to kew boleni amio to pori
Tobe jokon emam kerat ucco sore porbe tokon poRa jabena keno na quran suna oajib
R apni jei hadis er kotha boltechen seTa rasul sm bole ni sahaba bolechilen
Rasul er akTa hadis ow jekhane rasul sm esposto boleche tumra emamer picone sura fatiha poRo .rasul hadis e ache je akoda rasul sm namaz pore sahaba gon ke bollen tumra amar picone kerat porchile sahaba gon bollo ha tokon rasul sm bolen tai to boli kerat pat korte bignota goTteche keno
ArekTa hadis jei bekti rokuh pabe se rakat pelo
Jodi tay hoi tar fatiha ke porlo so emamer picone fatiha poRa baddota mulok noi jodi emam aste kerat poRen
@@mdosmanhabib8283 😃😃😃
ভাই আমি আপনাকে দলিল দিব। হয়তো আপনি খুজে পাননি এটা আপনার ব্যার্থতা। দলিল অনেক আছে এবং ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা না পরলে সালাত হবে না হবে না হবেনা!!!
Vaijan,,, saudia Araber sheikh bin bazz,, sheikh saleh al uthaymeen o bole kothai haat badhbe tar jaigar hadis sohih noi,, tobe buke haat badhar hadis ta onnanno hadiser tulonai shoktishali,,,
,, imam abu hanifa,, imam shafiye,, imam malik,,imam ahmad bin hambal,, ibn sufiyan sawri,, imam ibn taymia,, imam ibn kayyum,, shoho,,sahabider karo kas theke buker upor haat badha proof korte parben na ingsha Allah,,,( apni sheikh albanir kotha ullek korte paren,, kintu bin baaz (rh) r kothai beshi grohon joggo je shob gulo hadis e durbol,,)
Apni abdullah jahangirer namaje hat badha boi ta and bin baaz er majmoo Al fatawa bin baaz 11 no. Volume,, shayekh uthaumeen er fatwa arkanul islam,, ba ibn kayyum er o ekta boi ase ( imam kayyum er boitar naam apatoto mone nei) ja porle ingsha Allah shothik tottho ta paben,,
@@81sharafatrahman74 আলহামদুলিল্লাহ্ আপনার কথা গুলো ভালো লাগলো। আমি যতটুকু যানি তার থেকে হাত বাধার দলিল পেশ করবো ইনশাআল্লাহ্।দলিল নং১- ওয়ায়িল ইবনে হুজর থেকে বর্নিত যে, আমি রাসুল (স) সলাত আদায় করতে দেখেছি অত:পর তিনি ডান হাত বাম হাতের পাতা, কব্জি ও বাহুর উপর রাখলেন । ইবনে খুজায়মা হা ৪৮০,৭১৪ ইবনে হিব্বান হা ১৮৫৭ আল মাওয়ারিদ হা৪৮৫ মুসনাদে আহমদ হা১৯০৭৫ সুনানে নাসাই হা ৮৯০ সনদ সহিহ্। এখানে বাহু দ্বারা মুতল যিরা কে বুজানো হয়েছে যা কনুই হতে হাতের পাতা পর্যন্ত। আর এক হাতের উপর অন্য হাত রাখার পর হাত বাধলে বুকের নিচে নামবে না।
দলিল নং২ ক্বাবিসাহ্ ইবনে হুলব( আত্ব ত্বাই) হতে বর্নিত যে আমি রাসুল (সা) ডানে এবং বামে সালাম ফিরাতে দেখেছি আর দেখেছি তিনি হাতকে বুকের উপর রাখতেন।(রাবী) ইয়াহইয়া ( আল ক্বও্বান) ডান হাত বাম হাতের উপর রেখে দেখিয়ে দিলেন। মুসনাদে আহমদ হা ২২৩১৩ সনদ হাসান তাহক্বিক ইবনুল জাওযী ১/২৮৩।
দলিল নং ৩ ওয়ায়িল ইবনে হুজর হতে বর্নিত যে আমি রাসুল ( সা) সলাত আদায় করেছি তিনি বাম হাতের উপর ডান হাত রেখে বুকের উপর বাধলেন।ইবনে খুযায়মাহ্ হা ৪৭৯ সুনানুল কুবরা হা ২৩৩৬।ইমাম বায়হাক্বী (রাহে) সলাতে বুকের উপর হাত বাধা সুন্নত নামক একটি অধ্যায় লিখেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাল্লাহ
সবাই নবীজির sol. নামাজ- শেইখ ইলিয়াস ফয়সাল মাকতাবাতুল আশরাফ পড়ুন পড়ান প্রচার করুন প্লিজ প্লিজ প্লিজ
আমিন
হাত বাধা নি ডঃ জাকির নায়েকের একটা ভিডিও আছে সঠিক উতর পেয়ে জাবেন
সেই হাদিস টা মুরসাল ভাই আর সনদ সাহাবি পজন্ত জায়৷ নি
ছহীহ ইবনে খুযাইমা হাদীছ ৪৭৯ নং
murkho der saradin bujhaleo kaj hobe na , karon tara hujur pujrai
@@Sadiya_shetu মুরসাল হলেও সবচেয়ে শক্তিশালী সনদ ওটার ই। নাসিরুদ্দিন আলবানি ও বুকের উপর হাত বাধার হাদিস টা কে অধিক শক্তিশালী বলেছেন।
@@newaz6333 শক্তিশালী বলেছেন, সহিহ মুসলিম সহিহ বুখারী দুইটার কোথাও বুকের উপর হাত বাধার কোন হাদিস নেই। জাকির নায়েক এর কাছে যেতে হবে না, ডঃ খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ স্যারের এই বিষয়ে আলোচনা আছে এবং বই লেখা আছে ওইগুলা শুনুন পড়ুন।
যেভাবেই মাপ তালগাছ আমার এই নীতি অব্যাহত রেখেই কাজ করলেন ।
[৭:২০৪] আল আরাফ
وَإِذا قُرِئَ القُرآنُ فَاستَمِعوا لَهُ وَأَنصِتوا لَعَلَّكُم تُرحَمونَ
মুজিবুর রহমান:
যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন তোমরা মনোযোগের সাথে তা শ্রবণ করবে এবং নীরব নিশ্চুপ হয়ে থাকবে, হয়তো তোমাদের প্রতি দয়া ও অনুগ্রহ প্রদর্শন করা হবে।
ঠিক কথা বলেছেন
আমরা হাদিসের( সুন্নাহর)ব্যাপারে হবো উদার। কিন্তু বিদআতের ব্যাপারে হবো কঠোর।
সুন্নাহ (হাদিস)একটা মানলেই হলো। সহি হাদিস আমল হয়ে যাবে।
পরিচ্ছেদঃ ১২৬. নামাযের সময় বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা।
৭৫৯. আবূ তাওবা ..... তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্থায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন।
باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ
حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ .
صحيح (الألباني) حكم
حدثنا أبو توبة، حدثنا الهيثم، - يعني ابن حميد - عن ثور، عن سليمان بن موسى، عن طاوس، قال كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يضع يده اليمنى على يده اليسرى ثم يشد بينهما على صدره وهو في الصلاة . صحيح (الألباني) حكم
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ তাঊস (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة)
Tik
হুজুরের বইটা কিভাবে পাব??
তবে ইমামের পিছনে সুরা পড়া বেশি দলিল আছে তাই পড়াটা ভালো
Tobe jokon emam kerat ucco sore porbe tokon poRa jabena keno na quran suna oajib
R apni jei hadis er kotha boltechen seTa rasul sm bole ni sahaba bolechilen
Rasul er akTa hadis ow jekhane rasul sm esposto boleche tumra emamer picone sura fatiha poRo .rasul hadis e ache je akoda rasul sm namaz pore sahaba gon ke bollen tumra amar picone kerat porchile sahaba gon bollo ha tokon rasul sm bolen tai to boli kerat pat korte bignota goTteche keno
ArekTa hadis jei bekti rokuh pabe se rakat pelo
Jodi tay hoi tar fatiha ke porlo so emamer picone fatiha poRa baddota mulok noi jodi emam aste kerat poRen
@@mdosmanhabib8283 ট
আপনি কি পতোয়া দিচ্ছেন বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়
right
حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ .
তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাঁধতেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৫৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Hahis dile hobena hadistake kon kon muhadsin sohi bolechen .apni mone hoy maulana sahen. Tafsir bujhta jemon mufassir akwal lage se rokom muhaddisin muhakkin onade akwal nite hobe. Hujur rijal sastoro porechen . apni koita rijal sastoro porechen . sudhu bangla hadis theke hobena hadis gulo porenni apni beshi porechen . muhadisin der kkoul gulo din
হুজুর চেলের নাম রামজান রাকা জাবে কি
নাভির উপর বুক পর্যন্ত এর ভিতরে সীমাবদ্ধ জায়গায় হাত বানতে হবে।
তবে এই গুলো এখতালাফ মাসআল্লা তবে তিনি সবটা বলছেন তবে এই গুলো মধ্যেই যার কাছে সহি মনে হয় সে তা আমল করবে জগড়া করা ঠিক না কিন্তুক সবচাইতে বেশি সহি হলো বুকের উপর হাত বাধা আরেকটা হলো সুরা ফাতেহা ইমামের পিছনের মুসল্লি পড়ার শক্ত দলিল আছে বা বেশি সহি তাই পড়াটা উতম্ম না পড়লে হবে তবে পড়া টাভালো কারন এটা বেশি সহি পড়ার ব্যাপারে
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤
সুনানে আবু দাউদ ৭৫৯
আমার মতে নামাজে সুরা ফাতিহা পড়া নিয়ে ২ টি হাদিস শক্তিশালী। আপনি যখন ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়ার সময় পাবেন অবশ্যই পড়বেন।আর না পেলে পড়বেনা। এটা আমার নিজস্ব মতামত কেউ আবার দলিল চাইবেননা।
😂😂😂😂😂😂
আব্দুল জাহাঙ্গীর রা: উনার এই বই টা কোথায় পাবো?
আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি। কিন্তু আপনিযে বললেন বাম হাতের উপরে ডান হাত পরে কিছু বলা নাই।সহি হাদিসে আছে আলা সদরি অর্থ বুকের উপরে। আপনি এই বিষয়ে খেয়ানত করেছেন। আপনাকে সঠিক বুজ দান করোন আমিন।
সালাম হুজুর কোরানে আল্লাহ বলেছেন সলাত আপনরা নামাজ কেন বলেন। সলাত এবং নামাজের অর্থ এক নয়। সলাত এবং কোরান মাজিদ ,হাকিম বলার অভ্যাস গড়ে তলুন।
আপনার কথায় সহমত,মিজানুর রহমান আজহারি সাহেবও একই কথা বলেন,ইউটিউবে চার্জ করেন মিজানুর রহমান আজহারি সাহেবর, দেখবেন পানির মতো পরিস্কার
Apnar kotha guli nomro o vodro
Khub sundor bolsen but kiso hujur Tara jevabe Sunnah palon Kore sudhu sei method takei sohi r onno gulake vul vabe
আবুল কালাম আজাদ সাহেবের কাছে আমার প্রশ্ন আহলে হাফীসরাও মুসলমাম আপনি কি এর পক্ষে একটা প্রমানও দিতে পারবেন???
আপনি কি কুরআন এবং হাদীস থেকে একটা প্রমান দিতে পারবেন আল্লাহ এবং তার রাসুল বলেছেন আহলে হাদীসরাও মুসলমান???
আপনার সূরা ফাতিহা পাঠ না করার কথা মানতে পারলাম না , সূরা আল আরাফ এর +২০৪+২০৫+ ২০৬ নাম্বার আয়াতে এর তাফসির পড়েছি ইবনে কাসিরে ,এ তিন আয়াত সূরা ফাতিহা পাঠ না করার জন্য নাজিল হয়নি আয়াতে অপব্যাখ্যা।
আসসালামু আলাইকুম ভাই। আপনার কথা অনুযায়ী সুরা ফাতিহা ব্যাক্তিগত বা একলা যখন পড়বেন তখন পড়বেন। আর ইমাম যখন পড়াবেন তখন চুপ থাকাটাই শ্রেয়। যেটা সর্বোচ্চভাবে সহীহ ইমাম আবু হানিফা (রঃ) হতে বর্ণিত। তবে আপনি চাইলে ইমামের সাথেও পড়তে পারেন। এক্ষেত্রে কোনো শক্ত দলীল নাও থাকতে পারে।
@@islam_modabbir1776 ভাই আপনার কাছে আমার প্রশ্ন সাহাবায়ে কেরাম কি রকম ইবাদত করছে তার হাদিস নাই?
@@awalhossin5520 সর্বাধিক আলেমদের বক্তব্য মতে রাসুল (সাঃ) যখন নামাজে সুরা পড়তেন তখন মুক্তাদিগণ চুপ থাকেন। এরপর কোনো হদিস থাকলে তা জানা নেই
@@islam_modabbir1776 সহিঃ মুসলিম ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদিস নম্বর৭৬৪ এ হাদিস একটু পড়ে বুঝে তার পরে আমাকে জানাবেন প্লিজ
@@islam_modabbir1776 এর চেয়ে পরিষ্কার কথা হয় ক?ইয়াযিদ বিন শাকির হযরত ওমর (রাঃ) এর নিকট ইমামের পিছনে কেরাত পড়া সম্পর্কে জিজ্জেস করলেন। ওমর (রাঃ) বললেন, সূরা ফাতিহা পড়। আমি বললাম, আপনি যদি ইমাম হন? তিনি বললেন, যদিও আমি ইমাম হই। আমি বললাম যদি আপনি উচ্চ স্বরে পড়েন? তিনি বললেন, যদিও আমি উচ্চ স্বরে পড়ি তখনও সূরা ফাতিহা পড়।
এই আসারটি ইমাম বুখারী (রহঃ) তাঁর যুযউল কেরাতে ১৫ পৃষ্ঠা, একাধিকবার এনেছেন এবং একাধিক সনদে এনেছে। তিনি এটি তারিখে কবিরের ২য় খণ্ড, ৩৪০ পৃষ্ঠায় এনেছেন।
মুসান্নাফা ইবনে আবি শায়বার ১ম খণ্ড, ৩৭৩ পৃষ্ঠা, সুনানে দারাকুতনী ১ম খণ্ড, ৩১৭ পৃষ্ঠা, বায়হাকী, সুনানে কুবরার ২য় খণ্ড, ১৬৭ পৃষ্ঠা।
এ আসারটি সম্পর্কে ইমাম আবুল হাসান দারাকুতনী (রহঃ) বলেন, হাদিসের সনদ সহীহ এবং প্রত্যেক বর্ণনাকারী বিশ্বস্ত। (দারাকুতনী ১২০, পৃষ্ঠা)
ইমাম হাকেম এ আসারকে সহীহ বলেছেন।
রেজাম শাস্ত্রের পণ্ডিত ইমাম শামসুদ্দিন যাহাবী এ আসারকে সহীহ বলেছেন।
(দেখুন, তালখিস, আল মুস্তাদরাক)
হযরত ওমর (রাঃ) এক প্রশ্নকারীকে বললেন, ইমামের পিছে সূরা ফাতিহা পড়। (প্রশ্নকারী বললেন) যদি আপনি পড়েন? তিনি বললেন যদিও আমি পড়ি।
যুয কেরাত, বুখারী ৫ পৃষ্ঠা।
ইয়াযিদ বিন শাকির বলেন, আমি হযরত ওমর (রাঃ) কে বললাম, আমি ইমামের পিছে সূরা ফাতিহা পড়ব? ওমর (রাঃ) বললেন, হাঁ। আমি বললাম যদি আপনার পিছনে হই? তিনি বললেন, যদিও তুমি আমার পিছনে হও তবুও তুমি সূরা ফাতিহা পরবে।
মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ৩৭৩ পৃষ্ঠা।
হারেস বিন সোয়ায়েদ এবং ইয়াজিদুত তায়মী বলেন, হযরত ওমর (রাঃ) আমাদেরকে হুকুম দিয়েছেন যে, আমরা যেন ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ি।
বায়হাকি কেতাবুল কিরাত, ৬০ পৃষ্ঠা।
এ বর্ণনা দারা কুতনী ১ম খণ্ড, ৩২২ পৃষ্ঠা, ইমাম হাকেম মুস্তাদারাক ১ম খণ্ড, ২৩৯ পৃষ্ঠা। বায়হাকী ২য় খণ্ড, ১৬৮ পৃষ্ঠা, সবাই এ হাদিসকে সহীহ বলেছেন।
ইয়াযিদ বিন শাকির তায়মী বলেন, আমি হযরত ওমর (রাঃ) কে বললাম, হে আমিরুল মু’মীনিন আমি ইমামের পিছনে পড়ব? তিনি বলেন হাঁ। তারপর প্রশ্ন করলেন, হে আমিরুল মু’মীনিন আপনি যদি কেরাত জোরে পড়েন? তিনি বললেন, যদিও আমি কেরাত জোরে পড়ি। (সূরা ফাতিহা পড়)
কেতাবুল কেরাত ৫৯ পৃষ্ঠা। (বায়হাকী)
জিবরাইল আঃ নিজেই সলাত শিক্ষা দিয়েছেন এটাও ওহি
আবু দাউদের 759 নাম্বার হাদিসটি দেখবেন
@@saydurrahman3841 জাকির নায়েক তো সহীহ বললো
@@m.mmahim4296 জাকির নায়েক কি বলল ওইটা দেখার সময় আমার নাই, সহিহ হাদিস কি বলে সেটা দেখতে হবে।
@@saydurrahman3841 গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة)
হাদিস নম্বরঃ ৭৫৯
১২৬. নামাযের সময় বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা।
৭৫৯. আবূ তাওবা ............ তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্হায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্হাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন।
Narrated Tawus: The Messenger of Allah (Peace be upon him) used to place his right hand on his left hand, then he folded them strictly on his chest in prayer. Grade : Grade: Sahih (Al-Albani) باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ . صحيح (الألباني) حكم Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=17182
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة)
হাদিস নম্বরঃ ৭৫৯
১২৬. নামাযের সময় বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা।
৭৫৯. আবূ তাওবা ............ তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্হায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্হাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন।
Narrated Tawus: The Messenger of Allah (Peace be upon him) used to place his right hand on his left hand, then he folded them strictly on his chest in prayer. Grade : Grade: Sahih (Al-Albani) باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ . صحيح (الألباني) حكم Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=17182
নাভির নীচে বা বুকের উপর হাত বাধার যত হাদীস আছে সব জয়ীফ। ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. বুকের উপর হাত বাধাকে মাকরুহ বলতেন। --ড. আবদুল্লা জাহাঙ্গীর রহ.
আহলে হাদিসের এক ভাই বলছে নাভির নিছে হাত বাধলে নামাজ হবে না সারাজীবন ভুল করা হল ভাই যে যেভাবে হাত বাধবে কিন্তু নামাজ তো পড়ে কিন্তু যখন বলবে নামাজ হয়না তো কি বারাবারি কেন এতো
বাম হাতের উপর ডান হাত রাকলে সেটা নাবির নিচে যায় না।আদম ৬০হাত ল্ম্বা সেখানে হাত দিয়ে কি বুজিছেন
যারা নাভীর নীচে রাখে তাদের যায় কিভাবে? তারাওতো বাম হাতের উপর ডান হাত বাধে।
বুখারীর হাদিসে আছে যেরার উপর যেরা আছে, যেরা কাকে বলে?
নাভির নিচে বাঁধা হানাফি মাযহাবের সুন্নাত।
হাদিসের আলোকে নাভির উপরে আর নিচের কথা আছে কিন্তু বুকের উপরে কোন হাদিস নাই
গ্রন্থঃ সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة)
হাদিস নম্বরঃ ৭৫৯
১২৬. নামাযের সময় বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা।
৭৫৯. আবূ তাওবা ............ তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্হায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্হাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন।
Narrated Tawus: The Messenger of Allah (Peace be upon him) used to place his right hand on his left hand, then he folded them strictly on his chest in prayer. Grade : Grade: Sahih (Al-Albani) باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ . صحيح (الألباني) حكم Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=17182
সটিক কথা হুজুর কিন্তু নাবির উপর নাবির উপরই আমার এতো নিছে হাত যায় কিবাবে
হুজুর বোখারীর হাত বাধার হাদিসখানা একটু শ্রতাদের অনুবাদ করে শুনালে ভাল হইত। আপনি না পারলে আমি প্রমান করে দিব সহীহ বোখারীতেই বাম হাতের বাহুর উপর ডান হাতের বাহুর কথা আছে।
তিরমিজির এক হাদিস আছে ডান হাত দিয়ে বাম হাতের কবজি ধরা আপনি কি বলতে পারবেন যে এটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর হাদিস না
ভালো লাগলো কথাগুলো। তবে অচেনা হজুর এর কথার দারা বড় চার ইমাম কে ছোট করে দেখা ঠিন না তারা সবাই অনেক জ্ঞানী।
সে সময় কার সকল ইমাম কে সম্মান করেই সকল ইমাম দের সহি ও যৌথ মতগুলোাে মনে চলি। আলহামদুলিল্লাহ আমি সহি হাদিস অনুশারী।।
চটি বই অনুশারী না।
শেষ কথাটা আহলে হাদিস ধর্মের বিরুদ্ধে গেছে। দয়া করে সেটা এডিট করে দিন।
আমাদের টুপি এবং পাগড়ির সহীহ ও সুন্নাত তরীকা জানা দরকার।কারন একেক হুজুর একেক রকম ভাবে পাগড়ি পড়ছেন।অনেকে হাজী রুমাল দিয়ে পাগড়ি পড়ছেন।