আল্লাহ্র সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যেই যদি আপনি ভিডিও তৈরি করেন তাহলে আপনার উচিৎ হবে তাবলীগে গিয়ে তাবলীগ সম্পর্কে ভালভাবে জানা, নতুবা মন চায় কোন ব্যক্তি বা আলেমদের খণ্ডিত বয়ান পেশ করা হবে শুনেই তা যাচাই না করে প্রচার করার মতো মিথ্যাচার ৷ আল্লাহ্ আমাদের সকলকে ছহীহ দ্বীনের পথে চলার তৌফিক দান করুন ৷ আমিন ৷
সালাম নারায়ণগঞ্জ থেকে শুনছি কোরআনের কথা বললে লাহুল হাদিস অনুসারীরা বলে হাদিস মানবেন না আমার প্রশ্ন ভাই মৃত্যুর পরে প্রশ্ন করবো কোরআন থেকে না হাদিস থেকে যদি কেউ মনে করেন হাদিস থেকে প্রশ্ন করবে কোরআন থেকে রেফারেন্স দেন হাদিস থেকে এত প্রশ্ন করবই না তাইলে ইলিয়াস মিয়ার স্বপ্নে পাওয়া বইয়ের কি হবে মহান আল্লাহ প্রশ্ন করবেন কোরআন থেকে রেফারেন্স ❤[৪৩:৪৪] আয্-যুখরুফ وَإِنَّهُ لَذِكرٌ لَكَ وَلِقَومِكَ وَسَوفَ تُسأَلونَ বায়ান ফাউন্ডেশন: নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে।
কুরআনে মহান আল্লাহ বারবার রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অনুসরণ করার আদেশ দিয়েছেন। এই অনুসরণ ঈমানদারদের জন্য অপরিহার্য। নিচে কুরআনের আয়াত থেকে রেফারেন্স দেওয়া হলো: ১. রাসুল (সা.)-কে অনুসরণ ফরজ করা হয়েছে: সুরা আল-ইমরান (৩:৩১): "বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসো, তবে আমাকে (রাসুল) অনুসরণ করো। তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপ ক্ষমা করবেন। আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।" ২. রাসুল (সা.)-এর আদেশ মেনে চলার গুরুত্ব: সুরা আন-নিসা (৪:৫৯): "হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, রাসূলের নির্দেশ মান্য কর এবং তোমাদের মধ্যে যারা কর্তৃত্বশীল, তাদেরও। যদি কোনো বিষয়ে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে তা আল্লাহ ও রাসূলের কাছে ফেরত দাও-যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি বিশ্বাসী হয়ে থাকো।" ৩. রাসুল (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণে সফলতা: সুরা আল-আহযাব (৩৩:২১): "তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ, যদি তোমরা আল্লাহ এবং পরকালের প্রতি বিশ্বাস রাখো এবং আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করো।" ৪. রাসুল (সা.)-এর আনুগত্য মানে আল্লাহর আনুগত্য: সুরা আন-নিসা (৪:৮০): "যে ব্যক্তি রাসুলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহরই আনুগত্য করল। আর যে বিমুখ হলো, আমরা তোমাকে তাদের রক্ষক করে পাঠাইনি।" ৫. রাসুল (সা.)-এর সিদ্ধান্তের প্রতি অনুগত থাকা: সুরা আন-নুর (২৪:৫১): "যখন মুমিনদেরকে ডাকা হয় যেন তারা আল্লাহ এবং তাঁর রাসুলের কাছে সিদ্ধান্তের জন্য আসে, তখন তাদের কথা এটাই হওয়া উচিত যে, আমরা শুনলাম এবং মান্য করলাম।" উপসংহার: কুরআনের এই আয়াতগুলো স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অনুসরণ করা এবং তাঁর নির্দেশাবলী মানা মুসলমানদের জন্য ফরজ। আল্লাহ তাঁর রাসুলের অনুসরণকে ঈমান এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের অংশ হিসেবে গণ্য করেছেন।
মাওলানা সাদ কে কেন বাংলাদেশে আসতে দিচ্ছেন না? আপনারা তাকে নিয়ে বসে কথা বলেন। মাওলানা সাদ সাহেবের সাথে কথা না বলে, পুরা দুনিয়াবাসীকে নিয়ে আলোচনা করলেও সমস্যার সমাধান আপনারা করতে পারবেন না।শুধু শুধু ইসলাম নিয়ে চতুর দিকে ফিতনা ছড়াচ্ছে।
J bhai a video ta edit kore upload korecho take bol6i jodi tabliger bodnam kora ba nijer subscriber barabar echa seta alada bepar kintu jodi sachai nije ba oporke janate chau tahole oi sob maulanader ke ekbar tablige jamate jete bolo . Onurod roilo
তিনি ডান হাতেই ধরেছেন, ভিডিওটি ফ্লিপড, তাই বাম হাতে মনে হচ্ছে। আর বাম হাতে কোরআন শরীর ধরতে নিষেধ করা হয়েছে, বাম হাতে ধরা হয়েছে দেখে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অপছন্দ করেছেন এমন কোন হাদিসও পাওয়া যায় না।
কুরআন থেকে রেফারেন্স: 1. সুরা আল-মুজাদিলা (৫৮:১১): "আল্লাহ তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে এবং ইলম (জ্ঞান) অর্জন করেছে, তাদের মর্যাদা উচ্চ করবেন।" (সূরা আল-মুজাদিলা: ১১) 2. সুরা তাহা (২০:১১৪): "হে আমার রব, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন।" (সূরা তাহা: ১১৪) হাদিস থেকে রেফারেন্স: 1. ইলম অর্জনের ফরজ হওয়া: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "ইলম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলিম নর ও নারীর উপর ফরজ।" (সুনান ইবনে মাজাহ: ২২৪) 2. ইলমের মর্যাদা: রাসূলুল্লাহ (সা.) আরও বলেছেন: "যে ব্যক্তি ইলম অনুসন্ধানের জন্য কোনো পথ ধরে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথে পরিচালিত করেন।" (সহিহ মুসলিম: ২৬৯৯) 3. ইলমের চর্চার গুরুত্ব: "দুনিয়ার ও আখিরাতের কল্যাণ কেবল ইলমের মাধ্যমেই সম্ভব।" (মুসনাদ আহমদ: ৮৯৫৭)
আসসালামু আলাইকুম মানিততাবাল হুদা। । আশা করি সকলে ভালো আছেন। ওয়াজ মাহফিলের ওয়াজ আমরা প্রতিনিয়ত শুনি। কিন্তু কিছু কিছু মাওলানা আছে যারা অন্য ওলামাদের নিন্দা করে। তারা আসলে নিজেদেরকে হাইলাইট করার চেষ্টা করে। প্রকৃত দায়ী কোন কারো নিন্দা করবে না। হযরত যা জানেন যে নিন্দা করা মহাপাপ। এই পাপী ওলামারা বলে যে আমরা নিন্দা করছি না আমরা প্রতিবাদ করছি। এসব ওলামারা প্রমাণ ছাড়াই কথা বলেন। সা'দ সাহেবের বিরুদ্ধে যে তিনি কতগুলো কথা বলছেন ডাহা মিথ্যা। তাদের যদি সৎ সাহস থাকে তাহলে তারা ভিডিও প্রকাশ করুক। তাবলীগ জামাতে অনেক লোক তাদের লেখা বইগুলো পড়েছেন। তাদের বইয়ের সংখ্যা 50 এর অধিক। কেউ যদি কোন বই একটি জায়গা হলে প্রমাণ করতে পারে, যে সাদ সাহেব এরকম কথা বলেছেন রসুলের নিন্দা করেছেন আল্লাহর নিন্দা করেছেন আল্লাহ শক্তি হিমতার কথা বলেছেন নাউজুবিল্লাহ রাসুল ভুল করেছেন মুসা নবী ভুল করেছেন। এই সমস্ত মিথ্যা কথা কোন কেতাবে যদি লেখা থাকে তাহলে সেটা প্রমাণ করুক।। দর্শকবৃন্দ কোন বইয়ের নাম উল্লেখ করেও ওরা বলে ওই বইয়ের লেখা আছে কিন্তু দেখবেন মিথ্যা বলছে। কিন্তু তাও দেখা গেছে যে সে মিথ্যা বলেছে।, এই নিন্দা করা আলেমদের আমি ঘৃণা করি সে যে মাযহাবেরই হোক হানাফি, মালিকি, শাফিই হোক হাম্বালি হোক, মালিকের রহমাতুল্লাহ আলাইহিম অনু স্মরণকারী হোক। অথবা দেওবন্দী হোক, তাবলীগী জামাত হোক যাই হোক নিন্দাকারী যারা মাহফিলে ওঠে নিন্দা করে তারা সবার কাছে নিন্দনীয় ব্যক্তি। এসব নিন্দাকারীদের নিন্দা করা উচিত। একজন সৎ আলেম কারোর নিন্দা করবে না এটাই বাস্তব। মাহফিলে যারা নিন্দা করে তাদের আল্লাহ ধ্বংস করুক। শান্তশিষ্ট জ্ঞানী কোন সময়ই নিন্দা করে না। এরা ইসলামকে ধ্বংসকারী। অন্য জাতির মধ্যে এরা ইসলামকে খাটো করছে। ইসলাম বিষয়ে মানুষের ধারণা খারাপ হচ্ছে। এরকম নিন্দাকারী আলেম অন্য কোন ধর্মের মধ্যে নেই। তারা নিজেদের মত প্রকাশ করে অন্যের নিন্দা করে না। এদের বক্তব্যে হেদায়েতের কথা নেই ঈমানের কথা নেই দাওয়াতের কথা নেই। মানুষকে ভালো করার কথা নেই। বিভ্রান্তিকর কথা ছাড়া এরা কিছুই জানেনা। এরা ইসলামের কলঙ্ক। আল্লাহ এ মিথ্যাবাদী মাওলানাকে হেদায়েত দান করুন।
সঠিক ইসলাম প্রচারের স্বার্থে ভিডিওটি শেয়ার করুন এবং নিয়মিত ভিডিও পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।
আল্লাহ্র সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যেই যদি আপনি ভিডিও তৈরি করেন তাহলে আপনার উচিৎ হবে তাবলীগে গিয়ে তাবলীগ সম্পর্কে ভালভাবে জানা, নতুবা মন চায় কোন ব্যক্তি বা আলেমদের খণ্ডিত বয়ান পেশ করা হবে শুনেই তা যাচাই না করে প্রচার করার মতো মিথ্যাচার ৷ আল্লাহ্ আমাদের সকলকে ছহীহ দ্বীনের পথে চলার তৌফিক দান করুন ৷ আমিন ৷
আমীন।
সালাম নারায়ণগঞ্জ থেকে শুনছি কোরআনের কথা বললে লাহুল হাদিস অনুসারীরা বলে হাদিস মানবেন না আমার প্রশ্ন ভাই মৃত্যুর পরে প্রশ্ন করবো কোরআন থেকে না হাদিস থেকে যদি কেউ মনে করেন হাদিস থেকে প্রশ্ন করবে কোরআন থেকে রেফারেন্স দেন হাদিস থেকে এত প্রশ্ন করবই না তাইলে ইলিয়াস মিয়ার স্বপ্নে পাওয়া বইয়ের কি হবে মহান আল্লাহ প্রশ্ন করবেন কোরআন থেকে রেফারেন্স ❤[৪৩:৪৪] আয্-যুখরুফ
وَإِنَّهُ لَذِكرٌ لَكَ وَلِقَومِكَ وَسَوفَ تُسأَلونَ
বায়ান ফাউন্ডেশন:
নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে।
কুরআনে মহান আল্লাহ বারবার রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অনুসরণ করার আদেশ দিয়েছেন। এই অনুসরণ ঈমানদারদের জন্য অপরিহার্য। নিচে কুরআনের আয়াত থেকে রেফারেন্স দেওয়া হলো:
১. রাসুল (সা.)-কে অনুসরণ ফরজ করা হয়েছে:
সুরা আল-ইমরান (৩:৩১):
"বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসো, তবে আমাকে (রাসুল) অনুসরণ করো। তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপ ক্ষমা করবেন। আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।"
২. রাসুল (সা.)-এর আদেশ মেনে চলার গুরুত্ব:
সুরা আন-নিসা (৪:৫৯):
"হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, রাসূলের নির্দেশ মান্য কর এবং তোমাদের মধ্যে যারা কর্তৃত্বশীল, তাদেরও। যদি কোনো বিষয়ে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে তা আল্লাহ ও রাসূলের কাছে ফেরত দাও-যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি বিশ্বাসী হয়ে থাকো।"
৩. রাসুল (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণে সফলতা:
সুরা আল-আহযাব (৩৩:২১):
"তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ, যদি তোমরা আল্লাহ এবং পরকালের প্রতি বিশ্বাস রাখো এবং আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করো।"
৪. রাসুল (সা.)-এর আনুগত্য মানে আল্লাহর আনুগত্য:
সুরা আন-নিসা (৪:৮০):
"যে ব্যক্তি রাসুলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহরই আনুগত্য করল। আর যে বিমুখ হলো, আমরা তোমাকে তাদের রক্ষক করে পাঠাইনি।"
৫. রাসুল (সা.)-এর সিদ্ধান্তের প্রতি অনুগত থাকা:
সুরা আন-নুর (২৪:৫১):
"যখন মুমিনদেরকে ডাকা হয় যেন তারা আল্লাহ এবং তাঁর রাসুলের কাছে সিদ্ধান্তের জন্য আসে, তখন তাদের কথা এটাই হওয়া উচিত যে, আমরা শুনলাম এবং মান্য করলাম।"
উপসংহার:
কুরআনের এই আয়াতগুলো স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অনুসরণ করা এবং তাঁর নির্দেশাবলী মানা মুসলমানদের জন্য ফরজ। আল্লাহ তাঁর রাসুলের অনুসরণকে ঈমান এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের অংশ হিসেবে গণ্য করেছেন।
মাওলানা সাদ কে কেন বাংলাদেশে আসতে দিচ্ছেন না? আপনারা তাকে নিয়ে বসে কথা বলেন। মাওলানা সাদ সাহেবের সাথে কথা না বলে, পুরা দুনিয়াবাসীকে নিয়ে আলোচনা করলেও সমস্যার সমাধান আপনারা করতে পারবেন না।শুধু শুধু ইসলাম নিয়ে চতুর দিকে ফিতনা ছড়াচ্ছে।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
J bhai a video ta edit kore upload korecho take bol6i jodi tabliger bodnam kora ba nijer subscriber barabar echa seta alada bepar kintu jodi sachai nije ba oporke janate chau tahole oi sob maulanader ke ekbar tablige jamate jete bolo . Onurod roilo
ভিডিও সংশ্লিষ্ট সকল আলেমই ১২ মাস কোরআন এবং হাদিস থেকে তাবলীগ করেন।
মিজানুর রহমান আজহারী সঠিক বলেছেন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমির হামজা সাহেব , এভাবে বাম হাত দিয়ে কুরআন ধরবেন না।
তিনি ডান হাতেই ধরেছেন, ভিডিওটি ফ্লিপড, তাই বাম হাতে মনে হচ্ছে।
আর বাম হাতে কোরআন শরীর ধরতে নিষেধ করা হয়েছে, বাম হাতে ধরা হয়েছে দেখে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অপছন্দ করেছেন এমন কোন হাদিসও পাওয়া যায় না।
যে কুমাকুমি আছে সেগুলা আপনারা ঠিক করেন আপনাদের পরে কি এগুলা না করার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে কোন আদেশ আসছে
কি বোঝাতে চেয়েছেন বুঝিনি। দয়া করে বুঝিয়ে বলুন।
ভাই মতিউর তোমার গ্রামের পাশের ভাই, সে চিললা লাগে ই এ, ভাই ফতুয়া দিলো যে, মতিউর রহমান এর চিল্লা লাগ লে কুরআন এর বুজ আস বে,
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক, আমীন।
মাদ্রাসা পরা ,মুফতি,মলনা হোয়া কোরানে কোন জায়গায় আছে।
কুরআন থেকে রেফারেন্স:
1. সুরা আল-মুজাদিলা (৫৮:১১):
"আল্লাহ তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে এবং ইলম (জ্ঞান) অর্জন করেছে, তাদের মর্যাদা উচ্চ করবেন।"
(সূরা আল-মুজাদিলা: ১১)
2. সুরা তাহা (২০:১১৪):
"হে আমার রব, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন।"
(সূরা তাহা: ১১৪)
হাদিস থেকে রেফারেন্স:
1. ইলম অর্জনের ফরজ হওয়া:
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
"ইলম অর্জন করা প্রত্যেক মুসলিম নর ও নারীর উপর ফরজ।"
(সুনান ইবনে মাজাহ: ২২৪)
2. ইলমের মর্যাদা:
রাসূলুল্লাহ (সা.) আরও বলেছেন:
"যে ব্যক্তি ইলম অনুসন্ধানের জন্য কোনো পথ ধরে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথে পরিচালিত করেন।"
(সহিহ মুসলিম: ২৬৯৯)
3. ইলমের চর্চার গুরুত্ব:
"দুনিয়ার ও আখিরাতের কল্যাণ কেবল ইলমের মাধ্যমেই সম্ভব।"
(মুসনাদ আহমদ: ৮৯৫৭)
❤❤❤
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর) ♥️❤️
জে হুজুরেরা এত কিছু বলছেন তারা গিয়েই দেখেন না কেমন
ভালো দেখলেই কি সব ভালো? ভালোর মানদণ্ড কি?
প্রথমে কাটিং ভিডিও দিবেন না, বিভ্রান্ত সৃষ্টি হয়
না দিলে আরো বেশি বিভ্রান্তি ছড়ায়।
Bhul
Rasul (S) O Sahabra J vabay tablig koresen A vabay tablig kora forjay K faya.
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
হিংসা কাকে বলে দেখো বাঙ্গালী দেখো
কিসের হিংসা?
হিংসার সংজ্ঞা কি?
এগো কথা শুইনা মনে হইতেছে চুল পাকলে যদি মুরব্বি হইতো ভেড়া হইল বড় মুরুব্বি ভেড়ার সবই পাকা
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক, আমীন।
এই,জানুয়ারদে র, কথা,বুল।
এখানে প্রায় সকল মতের আলেমই রয়েছেন। আর সব আলেমই জানোয়ার?
আল্লাহ জাহেলের জাহালত থেকে হেফাজত করুক, আমীন।
Bhai ader janoar bolona bolo obuj
Vai Tumi nije ki kuran hadis Jano?na jene eder vul bolar sahos korlen kivabe?age nije valo Kore kuran hadis janen,tarpor bolen ke vul.
@@MasayelDolilapni Kun buddijibi vai?ei alemder buddir 100 vager 10 vag buddi apnar nai,thakle ei Kotha bolsen na.
এরা ১টা চিল্লা দিয়েই নিজেকে বড় আলেম মনে করা শুরু করে। কোন আলেমকেই আর গন্য করতে চায় না।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক, আমীন।
সত্যি?? কখনো মারকাজে গেছেন??
আসসালামু আলাইকুম মানিততাবাল হুদা।
। আশা করি সকলে ভালো আছেন। ওয়াজ মাহফিলের ওয়াজ আমরা প্রতিনিয়ত শুনি। কিন্তু কিছু কিছু মাওলানা আছে যারা অন্য ওলামাদের নিন্দা করে। তারা আসলে নিজেদেরকে হাইলাইট করার চেষ্টা করে। প্রকৃত দায়ী কোন কারো নিন্দা করবে না। হযরত যা জানেন যে নিন্দা করা মহাপাপ। এই পাপী ওলামারা বলে যে আমরা নিন্দা করছি না আমরা প্রতিবাদ করছি। এসব ওলামারা প্রমাণ ছাড়াই কথা বলেন। সা'দ সাহেবের বিরুদ্ধে যে তিনি কতগুলো কথা বলছেন ডাহা মিথ্যা। তাদের যদি সৎ সাহস থাকে তাহলে তারা ভিডিও প্রকাশ করুক। তাবলীগ জামাতে অনেক লোক তাদের লেখা বইগুলো পড়েছেন। তাদের বইয়ের সংখ্যা 50 এর অধিক। কেউ যদি কোন বই একটি জায়গা হলে প্রমাণ করতে পারে, যে সাদ সাহেব এরকম কথা বলেছেন রসুলের নিন্দা করেছেন আল্লাহর নিন্দা করেছেন আল্লাহ শক্তি হিমতার কথা বলেছেন নাউজুবিল্লাহ রাসুল ভুল করেছেন মুসা নবী ভুল করেছেন। এই সমস্ত মিথ্যা কথা কোন কেতাবে যদি লেখা থাকে তাহলে সেটা প্রমাণ করুক।। দর্শকবৃন্দ কোন বইয়ের নাম উল্লেখ করেও ওরা বলে ওই বইয়ের লেখা আছে কিন্তু দেখবেন মিথ্যা বলছে। কিন্তু তাও দেখা গেছে যে সে মিথ্যা বলেছে।, এই নিন্দা করা আলেমদের আমি ঘৃণা করি সে যে মাযহাবেরই হোক হানাফি, মালিকি, শাফিই হোক হাম্বালি হোক, মালিকের রহমাতুল্লাহ আলাইহিম অনু স্মরণকারী হোক। অথবা দেওবন্দী হোক, তাবলীগী জামাত হোক যাই হোক নিন্দাকারী যারা মাহফিলে ওঠে নিন্দা করে তারা সবার কাছে নিন্দনীয় ব্যক্তি। এসব নিন্দাকারীদের নিন্দা করা উচিত। একজন সৎ আলেম কারোর নিন্দা করবে না এটাই বাস্তব। মাহফিলে যারা নিন্দা করে তাদের আল্লাহ ধ্বংস করুক। শান্তশিষ্ট জ্ঞানী কোন সময়ই নিন্দা করে না। এরা ইসলামকে ধ্বংসকারী। অন্য জাতির মধ্যে এরা ইসলামকে খাটো করছে। ইসলাম বিষয়ে মানুষের ধারণা খারাপ হচ্ছে। এরকম নিন্দাকারী আলেম অন্য কোন ধর্মের মধ্যে নেই। তারা নিজেদের মত প্রকাশ করে অন্যের নিন্দা করে না। এদের বক্তব্যে হেদায়েতের কথা নেই ঈমানের কথা নেই দাওয়াতের কথা নেই। মানুষকে ভালো করার কথা নেই। বিভ্রান্তিকর কথা ছাড়া এরা কিছুই জানেনা। এরা ইসলামের কলঙ্ক। আল্লাহ এ মিথ্যাবাদী মাওলানাকে হেদায়েত দান করুন।
Sudu jayej noy foroze
তবে ফরজ কোরআনের তাবলীগ করা।
আমরা সাদ পন্হি তাবলীগ করবই করব ।
অথচ আল্লাহ বলেছেন কোরআনের তাবলীগ করতে।