@@ibnurrahmantuhin9621দিন রাত শুধু মুজিব মুজিব না জপে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল হামিদ খান ভাষানী, জেনারেল এম এ জি ওসমানী, তাজ উদ্দিন আহমেদ, নজরুল ইসলাম খান, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান আর সাত বীরশ্রেষ্ঠর কথা বাংলাদেশের জনগণের জানা উচিৎ
গণহত্যা, সন্ত্রাস ও দুর্নীতি করার পর যদি কোনো স্বৈরশাসক এবং তার দলবল গণতন্ত্রের আইন অনুযায়ী বিচার চায়। আপনি কি মনে করেন, তাকে দোষী প্রমাণ করার জন্য শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নাকি স্বৈরাচারীরকে তার নিজের আইন দিয়ে ঘটনাস্থলেই শাস্তি দেওয়া উচিত; যে আইনের অধীনে তিনি সমস্ত অপরাধ করেছিলেন? কারণ প্রক্রিয়া যাই হোক না কেন, ফলাফল একটাই: মৃত্যুদণ্ড। হাসিনা গণতন্ত্রের কার্ড খেলার কথা ভাবছে এবং আমাদের সরলতার সুযোগ নিতে চায়। সে আরও বাঁচতে চায় এবং তার কলুষিত মানসিকতা ছড়িয়ে দিতে চায়। সে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ খুঁজছে। এ ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। একজন স্বৈরাচার এবং তার সহযোগীদের শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নয়, এবং সেই স্বৈরাচারের আইন অনুসারে তাকে শাস্তি দিতে হবে। আওয়ামী লীগ ১৯৭২ সাল থেকে সাধারণ মানুষের ওপর যে নৃশংসতা চালিয়েছে এবং ভারতের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে রাষ্ট্রদ্রোহ চালিয়েছে এবং যা তারা এখনও করছে তার জন্য আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ দল হিসেবে ঘোষণা করা উচিত। আমাদের স্বাধীন দেশে আমরা তাদের পা রাখতে দিতে পারি না। আমাদের জাতীয় ইতিহাস সংশোধন এবং তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ ছাড়া অগ্রগতি সম্ভব নয়। তাই মিরজাফর, ফ্যাসিস্ট, বাকশালী, দেশদ্রোহী ভারতের দালাল, দুর্বৃত্তকারীদের নেতা, স্বৈরাচারী বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের কবরস্থান ভারতে স্থানান্তর করতে হবে। এর স্থান বাংলাদেশে হবে না। আমাদের জাতির সত্যিকারের পিতাদের নাম প্রকাশ্যে ঘোষণা করতে হবে। তারা শুধু একজন নয়, বহু ব্যক্তি ছিলেন। বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের একার পক্ষে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা কখনোই সম্ভব ছিল না। আমার মতে শেরে বাংলা এ, কে, ফজলুল হককে দিয়েই শুরু করা উচিত। এরপর আমাদের আদর্শ নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশেষে আমাদের কমান্ডার জেনারেল এম এ জি ওসমানী। মুজিব এবং তার অত্যাচারী দল আওয়ামী লীগ, RAW এর সহায়তায় ব্যাপক প্রচার এর মাধ্যমে জোরপূর্বক, চোরের মতো, বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতা পিতাদের এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকেও সব কৃতিত্ব ছিনিয়ে নেয়। ইতিহাস পুনর্লিখন করে বঙ্গশক্র শেখ মুজিবকে প্রতিষ্ঠিত করুন একজন চোর, স্বৈরাচারী, অত্যাচারী এবং বাংলাদেশের অন্যতম নিম্ন স্তরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। 5th and 15th of August স্বৈরাচার থেকে মুক্তি দিবস হিসেবে পালন করা উচিত। ১৫ই আগস্ট আওয়ামীলীগের দলীয় শোক দিবস হতে পারে রাস্ট্রীয় নয়। আগষ্ট মাসে কোন শোক হবে না। আগষ্ট হবে সুখ এবং শান্তির। এই মাসে আমাদের নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি। “তাজা লাশের গন্ধ নাকের ডগায় রেখে ৫০ বছর পুর্বের শোক পালন করা বিবেকহীন ও ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না।” -ড. আসিফ নজরুল যদি বাধ্যতামূলক হয়, একজন নয়, প্রতিটি নির্বাহী অফিস এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেয়ালে সকল জাতির পিতাদের ছবি থাকা উচিত। বাংলাদেশের ইতিহাস শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে শেখাতে হবে, তাদের জানা দরকার যে ফ্যাসিস্ট হাসিনা তাদের মগজ ধোলাই করেছিলো। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের উচিত অতীত নেতাদের কর্মকাণ্ড থেকে শিক্ষা নেওয়া। তাদের এই নেতাদের ভূমিকা, তাদের সম্ভাবনা কী হতে পারতো যদি তারা ক্ষমতায় থাকত, তারা কী ভুল করেছে, তারা কী ভালো কাজ করেছে তা নিয়ে আলোচনা, বিতর্ক এবং সমালোচনামূলক লেখায় জড়িত হওয়া উচিত। শেখ মুজিব, হাসিনা, পাকিস্তানি জেনারেল, মুসোলিনি, স্টালিন, হিটলার, নমরুদ, ফেরাউন প্রভৃতি স্বৈরাচারীরা যাতে আলোর মুখ দেখতে না পায় সেজন্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের এই ধরনের শিক্ষা দিতে হবে। ফলস্বরূপ, আমরা ভবিষ্যতে আমাদের জাতি এবং শিল্পকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ভালো নেতা তৈরি করতে সক্ষম হব। শিক্ষার্থীরা শৈশব থেকেই দুর্নীতির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের বিপদ সম্পর্কে শিখবে। অধিকন্তু, তারা সততা ও আনুগত্যের সাথে আমাদের জাতির উন্নতির জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে শিখবে।
@@NowsinShoshee😂 দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর নাম নিয়ে সব জায়গায় কমেন্ট করো। ঘটনা কি সাঈদী এ কথা তো আওয়ামী সন্ত্রাসীদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলো। হায়রে আফসোস লীগ😂?😅?
গণহত্যা, সন্ত্রাস ও দুর্নীতি করার পর যদি কোনো স্বৈরশাসক এবং তার দলবল গণতন্ত্রের আইন অনুযায়ী বিচার চায়। আপনি কি মনে করেন, তাকে দোষী প্রমাণ করার জন্য শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নাকি স্বৈরাচারীরকে তার নিজের আইন দিয়ে ঘটনাস্থলেই শাস্তি দেওয়া উচিত; যে আইনের অধীনে তিনি সমস্ত অপরাধ করেছিলেন? কারণ প্রক্রিয়া যাই হোক না কেন, ফলাফল একটাই: মৃত্যুদণ্ড। হাসিনা গণতন্ত্রের কার্ড খেলার কথা ভাবছে এবং আমাদের সরলতার সুযোগ নিতে চায়। সে আরও বাঁচতে চায় এবং তার কলুষিত মানসিকতা ছড়িয়ে দিতে চায়। সে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ খুঁজছে। এ ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। একজন স্বৈরাচার এবং তার সহযোগীদের শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নয়, এবং সেই স্বৈরাচারের আইন অনুসারে তাকে শাস্তি দিতে হবে। আওয়ামী লীগ ১৯৭২ সাল থেকে সাধারণ মানুষের ওপর যে নৃশংসতা চালিয়েছে এবং ভারতের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে রাষ্ট্রদ্রোহ চালিয়েছে এবং যা তারা এখনও করছে তার জন্য আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ দল হিসেবে ঘোষণা করা উচিত। আমাদের স্বাধীন দেশে আমরা তাদের পা রাখতে দিতে পারি না। আমাদের জাতীয় ইতিহাস সংশোধন এবং তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ ছাড়া অগ্রগতি সম্ভব নয়। তাই মিরজাফর, ফ্যাসিস্ট, বাকশালী, দেশদ্রোহী ভারতের দালাল, দুর্বৃত্তকারীদের নেতা, স্বৈরাচারী বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের কবরস্থান ভারতে স্থানান্তর করতে হবে। এর স্থান বাংলাদেশে হবে না। আমাদের জাতির সত্যিকারের পিতাদের নাম প্রকাশ্যে ঘোষণা করতে হবে। তারা শুধু একজন নয়, বহু ব্যক্তি ছিলেন। বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের একার পক্ষে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা কখনোই সম্ভব ছিল না। আমার মতে শেরে বাংলা এ, কে, ফজলুল হককে দিয়েই শুরু করা উচিত। এরপর আমাদের আদর্শ নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশেষে আমাদের কমান্ডার জেনারেল এম এ জি ওসমানী। মুজিব এবং তার অত্যাচারী দল আওয়ামী লীগ, RAW এর সহায়তায় ব্যাপক প্রচার এর মাধ্যমে জোরপূর্বক, চোরের মতো, বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতা পিতাদের এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকেও সব কৃতিত্ব ছিনিয়ে নেয়। ইতিহাস পুনর্লিখন করে বঙ্গশক্র শেখ মুজিবকে প্রতিষ্ঠিত করুন একজন চোর, স্বৈরাচারী, অত্যাচারী এবং বাংলাদেশের অন্যতম নিম্ন স্তরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। 5th and 15th of August স্বৈরাচার থেকে মুক্তি দিবস হিসেবে পালন করা উচিত। ১৫ই আগস্ট আওয়ামীলীগের দলীয় শোক দিবস হতে পারে রাস্ট্রীয় নয়। আগষ্ট মাসে কোন শোক হবে না। আগষ্ট হবে সুখ এবং শান্তির। এই মাসে আমাদের নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি। “তাজা লাশের গন্ধ নাকের ডগায় রেখে ৫০ বছর পুর্বের শোক পালন করা বিবেকহীন ও ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না।” -ড. আসিফ নজরুল যদি বাধ্যতামূলক হয়, একজন নয়, প্রতিটি নির্বাহী অফিস এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেয়ালে সকল জাতির পিতাদের ছবি থাকা উচিত। বাংলাদেশের ইতিহাস শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে শেখাতে হবে, তাদের জানা দরকার যে ফ্যাসিস্ট হাসিনা তাদের মগজ ধোলাই করেছিলো। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের উচিত অতীত নেতাদের কর্মকাণ্ড থেকে শিক্ষা নেওয়া। তাদের এই নেতাদের ভূমিকা, তাদের সম্ভাবনা কী হতে পারতো যদি তারা ক্ষমতায় থাকত, তারা কী ভুল করেছে, তারা কী ভালো কাজ করেছে তা নিয়ে আলোচনা, বিতর্ক এবং সমালোচনামূলক লেখায় জড়িত হওয়া উচিত। শেখ মুজিব, হাসিনা, পাকিস্তানি জেনারেল, মুসোলিনি, স্টালিন, হিটলার, নমরুদ, ফেরাউন প্রভৃতি স্বৈরাচারীরা যাতে আলোর মুখ দেখতে না পায় সেজন্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের এই ধরনের শিক্ষা দিতে হবে। ফলস্বরূপ, আমরা ভবিষ্যতে আমাদের জাতি এবং শিল্পকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ভালো নেতা তৈরি করতে সক্ষম হব। শিক্ষার্থীরা শৈশব থেকেই দুর্নীতির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের বিপদ সম্পর্কে শিখবে। অধিকন্তু, তারা সততা ও আনুগত্যের সাথে আমাদের জাতির উন্নতির জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে শিখবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ছোট ভাই সুন্দরভাবে জাতীয় বীর এবং নেতাদের প্রকৃত মূল্যায়ন সম্পর্কে সুন্দর ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরার জন্য। বাংলাদেশের মানুষ তোমাদের মতো সুযোগ্য সন্তানদের অপেক্ষায় ছিলো যুগ যুগ ধরে। বাংলাদেশ সেই সুযোগ্য বীর সন্তানদের পেয়েছে আজ। ইনশা-আল্লাহ আমরা এখন থেকে শুধু এগিয়ে যেতে থাকবো। মহান আল্লাহ তায়ালা তোমাকে, বাংলাদেশের সকল ছাত্র-ছাত্রী ভাই-বোনদের এবং বাংলাদেশের সকল মানুষকে সুস্থ-সবল রাখুন এবং দীর্ঘজীবি করুন।
মাশাল্লাহ সাব্বাস ভাই তুমি সত্যি কথা বলেছ। সবাইকে নিয়ে দেশটা স্বাধীন করা হয়েছে কারো একার না। অন্যরা জীবন দিয়েছে কিন্তু তাদেরকে সম্মান দেওয়া হতো না।
আমার মতে ৫২ ভাষা আন্দোলন এ যারা অংশগ্রহণ কারি, মাওলানা ভাসানী, হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দী, মুক্তি যোদ্ধারা, সেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা, জিয়াউর রহমান এবং সকল শহিদ , উনারা সবাই জাতীয় সম্পদ উনারা সব দলের উনারা কোনো এক দলের না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে....!সত্য কথা বলার জন্য আর ইতিহাসের সত্য তুলে ধরার জন্য,১০০%সঠিক কথাগুলো তুলে ধরেছেন....আল্লাহ!আপনাকে নেক হায়াত দান করুক,অনেক বড় হওন,সামনে এগিয়ে যান...
এই জন্যে সারজিস আমার প্রিয় । সবাইকে যথাযথ সন্মান প্রদান করতে হবে । প্রতিহিংসা বন্ধ করতে হবে । গতকালের ঘটনা কোনো ভাবে মানা যায় না । ছাত্রদের নাম করে অনেক বিএনপি শিবিরের নেতারা গতকাল যা করলো তা ছাত্রলীগ-আওয়ামি লীগের থেকে কোনো অংশে কম ছিলো না । তারা ফোন চেক করার মতো গহির্ত কাজ পর্যন্ত করেছে ।
গতকালের আন্দোলনের টোটাল কাহিনী নিয়ে যারা ফেইজবুকে এসে সস্তা আবেগ ছাড়ছেন, তারা বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। আমি খুলেই বলি, ১. গতকাল প্রতিবিপ্লবের আশংকায় ছাত্রদের অবস্থান ছিলো ৩২ এ। নাহলে একের পর এক যে ষড়যন্ত্র চলছে তাতে যেকোনো সময় যেকোনো কিছু হতে পারে। সতর্কতাই কাম্য। এখন কিছু একটা প্রকাশ পেলেই গুজব গুজব করেন। মনে রাখবেন৷ যা কিছু রটে, কিছু না কিছু ঘটে। হয়তো এই গুজবের আপনার সতর্কতার জন্য তারা আর ওৎ পেতে আসতে পারেনি। এখন ফোন চেক না করলে কিভাবে বুঝবো এরা ছাত্রলীগ নাকি ছাত্রদল নাকি সাধারন জনতা???? প্রশ্ন রেখে গেলাম। স্বাধীনতার আগে ফোন চেক করতো নির্যাতনের জন্য। একন চেক হয়, সর্তাকর্তার জন্য। দয়া করে এটাকে তাদের মধ্যে আর আমাদের মধ্যে পার্থক্য কি বলবেন না। ২. আজকে যে লোকটাকে জাংগিয়া পড়ে নাচানো হল তার পাপের ইতিহাস জানেন? তিনি মসজিদের এক ইমামকে এভাবে ন্যাংটা করে কান ধরে উঠবস করিয়েছিল। কি অপরাধ ছিল ইমাম সাহেবের জানেন? অপরাধ হল তিনি ইয়াবা ও মাদকের বিরুদ্ধে জুম্মার নামাজের সময়ে খুতবায় বক্তব্য দিয়েছিলেন। এই লোক চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী। (সোর্স :এলাকাবাসী-শোয়াইব আলম) আজকে লীগের লোকেরা কান্নাকাটি করছে। তখন লীগের লোকেরা কোথায় ছিল? আমাদের সমস্যা হল, আমরা লীগের মত প্রচার করতে পারি না। যা হোক, আজকে এলাকাবাসী পূর্বের ক্ষোভ থেকে ওই লোকের জামা খুলে নেয়। আই রিপিট এলাকাবাসী। ছাত্ররা না। কিছু মানুষকে তাদের কৃতকর্মের ফল আল্লাহ্ দুনিয়াতেই দিয়ে দেয়। এখানে এখন তার পূর্বের সকল পাপ মাফ করে তার এই কর্মফলকে ডিফেন্ড করবেন কিনা, এটা আপনার স্বাধীনতা। ♂️আর আজকে, পকেটে শর্টগান নিয়ে আসলে অর্ধনগ্ন করে নাচাবে নাতো মাথায় তুলে রাখবে? ৩. বাপের বয়সী লোককে কান ধরে উঠবস করানো হয়েছে তাইনা?ছেলের বয়সীদের দুইদিন আগে এরাই কো*পাতো। ইভেন, যেই শুক্রবারে আমাদের উপর হেলিকপ্টার দিয়ে গরম পানি আর গ্রেনে*ড মারছিলো তখন আমরা ধানমন্ডির আনোয়ার খান মেডিকেল এর পাশের গলিতে আটকা পড়ি। ওইদিন আমার বাপের থেকেও বৃদ্ধ ৩ জন রামদা হাতে আমাদের দুইজন কে কো*পাতে আসছিলো। এক আন্টি বাসার গেট না খুললে ওইদিন ই মেহসান শেষ। ⛔দাঁড়িওয়ালা লোক বলে যার জন্য মায়াকান্না করছে সে জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি যারা "মেয়েদের উত্যক্ত" ও ক্যাম্পাসেই "ধর্ষণের" জন্য কু-খ্যাত ছিলো। বর্তমানে সে একজন লুটেরা। তার পাশে থাকা কান ধরা অন্যজন ধর্ষণের অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত। ৪. হোটেলে কেন চেক দেওয়া হয়? হোটেলে এসে আশ্রয় নিয়েছিলো তোমার বাসার পাশের টোকাই ছাত্রলীগ। যাদের বড় প্লান ছিলো ১৫ অগাস্টের ধানমন্ডি ঘিরে। লাস্ট অবদি চেষ্টা করেও পারেনি। এজন্য হোটেলে চেক করা হয়। ৫. মহিলার গায়ে কেউ হাত তোলেনি, কোনো ছাত্র হাত তোলেনি। আমি নিজে দাড়িয়ে ছিলাম। উনি কালো ড্রেস পরে এসেছে। উনাকে ৩২যেতে মানা করা হয়ছে। রিকশায় ও উঠিয়ে দেয়া হয়ছে। উনি মেয়ে বলে যে ভিতরে গিয়ে কোনো নাশকতা করবেনা তার গ্যারান্টি দিতে পারবেন?? আবারো বলছি উনাকে কেউ মারেনি তবে তারাই ১৭ জুলাই আমাদের মেয়েদের মেরেছে নির্মমভাবে। আর আপনারা খুনির দলের পক্ষে স্বাধীনতা চাইতে আসছেন!!! জাস্টিস করতে আসছেন আপনার মা, কারো সাথে হলে কি করতেন? আবার বলেন অপরাধী, সে শুধু অপরাধী। নারী হলে কি শুধু রেহাই? where is Justice??? না জেনে বাড়িতে বসে বসে এসব ছাগলামি করবেন না। একদিন মাঠে উপস্থিত থাকলে আর এসব লিখতেন না। আজকে শর্টগান যারা এনেছিলো ৩২ এ তাদের হাতে দু-চারটা ছাত্র নিহ*ত হলে কি রিয়াকশন দিতেন? এসব আবেগী ছাড়তে আসবেন না আর।
সারজিস ভাই আপনি এক অধমের মনের কথা বললেন, আমি মাঝে মাঝে ভাবি যে এতটাই অকিতজ্ঞ জাতী, আমরা, মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী কথা, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক,তার ভাষা আন্দোলনে, সালাম রফিক বরকত, আর অনেকেই নাম জানা অজানা অনেক সহিত দের মিনেই করিনা🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
গণহত্যা, সন্ত্রাস ও দুর্নীতি করার পর যদি কোনো স্বৈরশাসক এবং তার দলবল গণতন্ত্রের আইন অনুযায়ী বিচার চায়। আপনি কি মনে করেন, তাকে দোষী প্রমাণ করার জন্য শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নাকি স্বৈরাচারীরকে তার নিজের আইন দিয়ে ঘটনাস্থলেই শাস্তি দেওয়া উচিত; যে আইনের অধীনে তিনি সমস্ত অপরাধ করেছিলেন? কারণ প্রক্রিয়া যাই হোক না কেন, ফলাফল একটাই: মৃত্যুদণ্ড। হাসিনা গণতন্ত্রের কার্ড খেলার কথা ভাবছে এবং আমাদের সরলতার সুযোগ নিতে চায়। সে আরও বাঁচতে চায় এবং তার কলুষিত মানসিকতা ছড়িয়ে দিতে চায়। সে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ খুঁজছে। এ ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। একজন স্বৈরাচার এবং তার সহযোগীদের শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নয়, এবং সেই স্বৈরাচারের আইন অনুসারে তাকে শাস্তি দিতে হবে। আওয়ামী লীগ ১৯৭২ সাল থেকে সাধারণ মানুষের ওপর যে নৃশংসতা চালিয়েছে এবং ভারতের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে রাষ্ট্রদ্রোহ চালিয়েছে এবং যা তারা এখনও করছে তার জন্য আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ দল হিসেবে ঘোষণা করা উচিত। আমাদের স্বাধীন দেশে আমরা তাদের পা রাখতে দিতে পারি না। আমাদের জাতীয় ইতিহাস সংশোধন এবং তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ ছাড়া অগ্রগতি সম্ভব নয়। তাই মিরজাফর, ফ্যাসিস্ট, বাকশালী, দেশদ্রোহী ভারতের দালাল, দুর্বৃত্তকারীদের নেতা, স্বৈরাচারী বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের কবরস্থান ভারতে স্থানান্তর করতে হবে। এর স্থান বাংলাদেশে হবে না। আমাদের জাতির সত্যিকারের পিতাদের নাম প্রকাশ্যে ঘোষণা করতে হবে। তারা শুধু একজন নয়, বহু ব্যক্তি ছিলেন। বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের একার পক্ষে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা কখনোই সম্ভব ছিল না। আমার মতে শেরে বাংলা এ, কে, ফজলুল হককে দিয়েই শুরু করা উচিত। এরপর আমাদের আদর্শ নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশেষে আমাদের কমান্ডার জেনারেল এম এ জি ওসমানী। মুজিব এবং তার অত্যাচারী দল আওয়ামী লীগ, RAW এর সহায়তায় ব্যাপক প্রচার এর মাধ্যমে জোরপূর্বক, চোরের মতো, বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতা পিতাদের এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকেও সব কৃতিত্ব ছিনিয়ে নেয়। ইতিহাস পুনর্লিখন করে বঙ্গশক্র শেখ মুজিবকে প্রতিষ্ঠিত করুন একজন চোর, স্বৈরাচারী, অত্যাচারী এবং বাংলাদেশের অন্যতম নিম্ন স্তরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। 5th and 15th of August স্বৈরাচার থেকে মুক্তি দিবস হিসেবে পালন করা উচিত। ১৫ই আগস্ট আওয়ামীলীগের দলীয় শোক দিবস হতে পারে রাস্ট্রীয় নয়। আগষ্ট মাসে কোন শোক হবে না। আগষ্ট হবে সুখ এবং শান্তির। এই মাসে আমাদের নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি। “তাজা লাশের গন্ধ নাকের ডগায় রেখে ৫০ বছর পুর্বের শোক পালন করা বিবেকহীন ও ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না।” -ড. আসিফ নজরুল যদি বাধ্যতামূলক হয়, একজন নয়, প্রতিটি নির্বাহী অফিস এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেয়ালে সকল জাতির পিতাদের ছবি থাকা উচিত। বাংলাদেশের ইতিহাস শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে শেখাতে হবে, তাদের জানা দরকার যে ফ্যাসিস্ট হাসিনা তাদের মগজ ধোলাই করেছিলো। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের উচিত অতীত নেতাদের কর্মকাণ্ড থেকে শিক্ষা নেওয়া। তাদের এই নেতাদের ভূমিকা, তাদের সম্ভাবনা কী হতে পারতো যদি তারা ক্ষমতায় থাকত, তারা কী ভুল করেছে, তারা কী ভালো কাজ করেছে তা নিয়ে আলোচনা, বিতর্ক এবং সমালোচনামূলক লেখায় জড়িত হওয়া উচিত। শেখ মুজিব, হাসিনা, পাকিস্তানি জেনারেল, মুসোলিনি, স্টালিন, হিটলার, নমরুদ, ফেরাউন প্রভৃতি স্বৈরাচারীরা যাতে আলোর মুখ দেখতে না পায় সেজন্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের এই ধরনের শিক্ষা দিতে হবে। ফলস্বরূপ, আমরা ভবিষ্যতে আমাদের জাতি এবং শিল্পকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ভালো নেতা তৈরি করতে সক্ষম হব। শিক্ষার্থীরা শৈশব থেকেই দুর্নীতির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের বিপদ সম্পর্কে শিখবে। অধিকন্তু, তারা সততা ও আনুগত্যের সাথে আমাদের জাতির উন্নতির জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে শিখবে।
ভাই উপদেষ্টা তোমাকে বানানো দরকার ছিল। যে দুজন কে বানানো হয়েছে এদের তো কথা বলার ধরন ঠিক নেই। এত সুন্দর করে কথা বলেছ। আমরা এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে হিংসা থাকবে। তোমার বন্ধু পরামর্শ দিও কথা কিভাবে বলতে হয়
ঠিক বলেছেন। আমাদের ভাবনার সংস্কার হওয়া উচিত।
কী কী সংস্করণ দরকার?
@@ibnurrahmantuhin9621দিন রাত শুধু মুজিব মুজিব না জপে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল হামিদ খান ভাষানী, জেনারেল এম এ জি ওসমানী, তাজ উদ্দিন আহমেদ, নজরুল ইসলাম খান, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান আর সাত বীরশ্রেষ্ঠর কথা বাংলাদেশের জনগণের জানা উচিৎ
গণহত্যা, সন্ত্রাস ও দুর্নীতি করার পর যদি কোনো স্বৈরশাসক এবং তার দলবল গণতন্ত্রের আইন অনুযায়ী বিচার চায়। আপনি কি মনে করেন, তাকে দোষী প্রমাণ করার জন্য শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নাকি স্বৈরাচারীরকে তার নিজের আইন দিয়ে ঘটনাস্থলেই শাস্তি দেওয়া উচিত; যে আইনের অধীনে তিনি সমস্ত অপরাধ করেছিলেন? কারণ প্রক্রিয়া যাই হোক না কেন, ফলাফল একটাই: মৃত্যুদণ্ড।
হাসিনা গণতন্ত্রের কার্ড খেলার কথা ভাবছে এবং আমাদের সরলতার সুযোগ নিতে চায়। সে আরও বাঁচতে চায় এবং তার কলুষিত মানসিকতা ছড়িয়ে দিতে চায়। সে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ খুঁজছে। এ ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। একজন স্বৈরাচার এবং তার সহযোগীদের শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নয়, এবং সেই স্বৈরাচারের আইন অনুসারে তাকে শাস্তি দিতে হবে। আওয়ামী লীগ ১৯৭২ সাল থেকে সাধারণ মানুষের ওপর যে নৃশংসতা চালিয়েছে এবং ভারতের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে রাষ্ট্রদ্রোহ চালিয়েছে এবং যা তারা এখনও করছে তার জন্য আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ দল হিসেবে ঘোষণা করা উচিত। আমাদের স্বাধীন দেশে আমরা তাদের পা রাখতে দিতে পারি না।
আমাদের জাতীয় ইতিহাস সংশোধন এবং তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ ছাড়া অগ্রগতি সম্ভব নয়। তাই মিরজাফর, ফ্যাসিস্ট, বাকশালী, দেশদ্রোহী ভারতের দালাল, দুর্বৃত্তকারীদের নেতা, স্বৈরাচারী বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের কবরস্থান ভারতে স্থানান্তর করতে হবে। এর স্থান বাংলাদেশে হবে না। আমাদের জাতির সত্যিকারের পিতাদের নাম প্রকাশ্যে ঘোষণা করতে হবে। তারা শুধু একজন নয়, বহু ব্যক্তি ছিলেন। বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের একার পক্ষে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা কখনোই সম্ভব ছিল না। আমার মতে শেরে বাংলা এ, কে, ফজলুল হককে দিয়েই শুরু করা উচিত। এরপর আমাদের আদর্শ নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশেষে আমাদের কমান্ডার জেনারেল এম এ জি ওসমানী। মুজিব এবং তার অত্যাচারী দল আওয়ামী লীগ, RAW এর সহায়তায় ব্যাপক প্রচার এর মাধ্যমে জোরপূর্বক, চোরের মতো, বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতা পিতাদের এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকেও সব কৃতিত্ব ছিনিয়ে নেয়। ইতিহাস পুনর্লিখন করে বঙ্গশক্র শেখ মুজিবকে প্রতিষ্ঠিত করুন একজন চোর, স্বৈরাচারী, অত্যাচারী এবং বাংলাদেশের অন্যতম নিম্ন স্তরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। 5th and 15th of August স্বৈরাচার থেকে মুক্তি দিবস হিসেবে পালন করা উচিত। ১৫ই আগস্ট আওয়ামীলীগের দলীয় শোক দিবস হতে পারে রাস্ট্রীয় নয়। আগষ্ট মাসে কোন শোক হবে না। আগষ্ট হবে সুখ এবং শান্তির। এই মাসে আমাদের নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি। “তাজা লাশের গন্ধ নাকের ডগায় রেখে ৫০ বছর পুর্বের শোক পালন করা বিবেকহীন ও ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না।” -ড. আসিফ নজরুল
যদি বাধ্যতামূলক হয়, একজন নয়, প্রতিটি নির্বাহী অফিস এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেয়ালে সকল জাতির পিতাদের ছবি থাকা উচিত। বাংলাদেশের ইতিহাস শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে শেখাতে হবে, তাদের জানা দরকার যে ফ্যাসিস্ট হাসিনা তাদের মগজ ধোলাই করেছিলো। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের উচিত অতীত নেতাদের কর্মকাণ্ড থেকে শিক্ষা নেওয়া। তাদের এই নেতাদের ভূমিকা, তাদের সম্ভাবনা কী হতে পারতো যদি তারা ক্ষমতায় থাকত, তারা কী ভুল করেছে, তারা কী ভালো কাজ করেছে তা নিয়ে আলোচনা, বিতর্ক এবং সমালোচনামূলক লেখায় জড়িত হওয়া উচিত। শেখ মুজিব, হাসিনা, পাকিস্তানি জেনারেল, মুসোলিনি, স্টালিন, হিটলার, নমরুদ, ফেরাউন প্রভৃতি স্বৈরাচারীরা যাতে আলোর মুখ দেখতে না পায় সেজন্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের এই ধরনের শিক্ষা দিতে হবে।
ফলস্বরূপ, আমরা ভবিষ্যতে আমাদের জাতি এবং শিল্পকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ভালো নেতা তৈরি করতে সক্ষম হব। শিক্ষার্থীরা শৈশব থেকেই দুর্নীতির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের বিপদ সম্পর্কে শিখবে। অধিকন্তু, তারা সততা ও আনুগত্যের সাথে আমাদের জাতির উন্নতির জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে শিখবে।
কিন্ত হচ্ছেনা
ঠিক বলেছেন।
সত্য কে তুলে ধরার জন্য জাতি আমরা তোমাকে অনেক ধন্যবাদ সারজিশ আলম
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, পাট্ট বইয়ের, ইতিহাস নিয়ে কথা বলারজন্য , আসল সত্যি তুলে ধরা জন্য । ❤
"লাফালাফি বেশি করবানা, 12 কোটিতে গাছের গোড়া আস্তে নাড়া দিবে , মামু বাড়ি দিল্লি গিয়ে পরবা । একথা বিশ্বাস করো"-----বয়ানে দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী হুজুর। তা আজ প্রমাণিত❣️
@@NowsinShoshee😂 দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর নাম নিয়ে সব জায়গায় কমেন্ট করো। ঘটনা কি
সাঈদী এ কথা তো আওয়ামী সন্ত্রাসীদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলো। হায়রে আফসোস লীগ😂?😅?
@@NowsinShoshee তুমি পুটকি লাল করে ভারতে যা রেনডি মাগী
পাগল ছাগল 😂😂😂😂😂
@@NowsinShosheeওলে লে লে তুমি কে গো 😄
ধন্যবাদ সারজিজ ভাই ❤ আসলেই সঠিক বলেছেন।
সাসারজিসের কথা যতই শুনি
ততই অবাক হই
মাশা-আল্লাহ
ঠিক
Hmm vay
গণহত্যা, সন্ত্রাস ও দুর্নীতি করার পর যদি কোনো স্বৈরশাসক এবং তার দলবল গণতন্ত্রের আইন অনুযায়ী বিচার চায়। আপনি কি মনে করেন, তাকে দোষী প্রমাণ করার জন্য শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নাকি স্বৈরাচারীরকে তার নিজের আইন দিয়ে ঘটনাস্থলেই শাস্তি দেওয়া উচিত; যে আইনের অধীনে তিনি সমস্ত অপরাধ করেছিলেন? কারণ প্রক্রিয়া যাই হোক না কেন, ফলাফল একটাই: মৃত্যুদণ্ড।
হাসিনা গণতন্ত্রের কার্ড খেলার কথা ভাবছে এবং আমাদের সরলতার সুযোগ নিতে চায়। সে আরও বাঁচতে চায় এবং তার কলুষিত মানসিকতা ছড়িয়ে দিতে চায়। সে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ খুঁজছে। এ ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। একজন স্বৈরাচার এবং তার সহযোগীদের শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নয়, এবং সেই স্বৈরাচারের আইন অনুসারে তাকে শাস্তি দিতে হবে। আওয়ামী লীগ ১৯৭২ সাল থেকে সাধারণ মানুষের ওপর যে নৃশংসতা চালিয়েছে এবং ভারতের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে রাষ্ট্রদ্রোহ চালিয়েছে এবং যা তারা এখনও করছে তার জন্য আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ দল হিসেবে ঘোষণা করা উচিত। আমাদের স্বাধীন দেশে আমরা তাদের পা রাখতে দিতে পারি না।
আমাদের জাতীয় ইতিহাস সংশোধন এবং তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ ছাড়া অগ্রগতি সম্ভব নয়। তাই মিরজাফর, ফ্যাসিস্ট, বাকশালী, দেশদ্রোহী ভারতের দালাল, দুর্বৃত্তকারীদের নেতা, স্বৈরাচারী বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের কবরস্থান ভারতে স্থানান্তর করতে হবে। এর স্থান বাংলাদেশে হবে না। আমাদের জাতির সত্যিকারের পিতাদের নাম প্রকাশ্যে ঘোষণা করতে হবে। তারা শুধু একজন নয়, বহু ব্যক্তি ছিলেন। বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের একার পক্ষে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা কখনোই সম্ভব ছিল না। আমার মতে শেরে বাংলা এ, কে, ফজলুল হককে দিয়েই শুরু করা উচিত। এরপর আমাদের আদর্শ নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশেষে আমাদের কমান্ডার জেনারেল এম এ জি ওসমানী। মুজিব এবং তার অত্যাচারী দল আওয়ামী লীগ, RAW এর সহায়তায় ব্যাপক প্রচার এর মাধ্যমে জোরপূর্বক, চোরের মতো, বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতা পিতাদের এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকেও সব কৃতিত্ব ছিনিয়ে নেয়। ইতিহাস পুনর্লিখন করে বঙ্গশক্র শেখ মুজিবকে প্রতিষ্ঠিত করুন একজন চোর, স্বৈরাচারী, অত্যাচারী এবং বাংলাদেশের অন্যতম নিম্ন স্তরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। 5th and 15th of August স্বৈরাচার থেকে মুক্তি দিবস হিসেবে পালন করা উচিত। ১৫ই আগস্ট আওয়ামীলীগের দলীয় শোক দিবস হতে পারে রাস্ট্রীয় নয়। আগষ্ট মাসে কোন শোক হবে না। আগষ্ট হবে সুখ এবং শান্তির। এই মাসে আমাদের নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি। “তাজা লাশের গন্ধ নাকের ডগায় রেখে ৫০ বছর পুর্বের শোক পালন করা বিবেকহীন ও ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না।” -ড. আসিফ নজরুল
যদি বাধ্যতামূলক হয়, একজন নয়, প্রতিটি নির্বাহী অফিস এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেয়ালে সকল জাতির পিতাদের ছবি থাকা উচিত। বাংলাদেশের ইতিহাস শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে শেখাতে হবে, তাদের জানা দরকার যে ফ্যাসিস্ট হাসিনা তাদের মগজ ধোলাই করেছিলো। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের উচিত অতীত নেতাদের কর্মকাণ্ড থেকে শিক্ষা নেওয়া। তাদের এই নেতাদের ভূমিকা, তাদের সম্ভাবনা কী হতে পারতো যদি তারা ক্ষমতায় থাকত, তারা কী ভুল করেছে, তারা কী ভালো কাজ করেছে তা নিয়ে আলোচনা, বিতর্ক এবং সমালোচনামূলক লেখায় জড়িত হওয়া উচিত। শেখ মুজিব, হাসিনা, পাকিস্তানি জেনারেল, মুসোলিনি, স্টালিন, হিটলার, নমরুদ, ফেরাউন প্রভৃতি স্বৈরাচারীরা যাতে আলোর মুখ দেখতে না পায় সেজন্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের এই ধরনের শিক্ষা দিতে হবে।
ফলস্বরূপ, আমরা ভবিষ্যতে আমাদের জাতি এবং শিল্পকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ভালো নেতা তৈরি করতে সক্ষম হব। শিক্ষার্থীরা শৈশব থেকেই দুর্নীতির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের বিপদ সম্পর্কে শিখবে। অধিকন্তু, তারা সততা ও আনুগত্যের সাথে আমাদের জাতির উন্নতির জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে শিখবে।
সেইম টু ইউ❤️🇧🇩👌
এই একটা কাজের মত কথা বলেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রথমে সারজিস আলম ভাইকে ধন্যবাদ জানাই
একদম মনের কথাগুলিই বলেছেন ভাই।
আমরা চাই স্বাধীন বাংলাদেশে যার যার অবদান যেন নিরপেক্ষভাবে তুলে ধরা হয়।।।।।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ছোট ভাই সুন্দরভাবে জাতীয় বীর এবং নেতাদের প্রকৃত মূল্যায়ন সম্পর্কে সুন্দর ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরার জন্য। বাংলাদেশের মানুষ তোমাদের মতো সুযোগ্য সন্তানদের অপেক্ষায় ছিলো যুগ যুগ ধরে। বাংলাদেশ সেই সুযোগ্য বীর সন্তানদের পেয়েছে আজ। ইনশা-আল্লাহ আমরা এখন থেকে শুধু এগিয়ে যেতে থাকবো। মহান আল্লাহ তায়ালা তোমাকে, বাংলাদেশের সকল ছাত্র-ছাত্রী ভাই-বোনদের এবং বাংলাদেশের সকল মানুষকে সুস্থ-সবল রাখুন এবং দীর্ঘজীবি করুন।
Salute to you for your prodigy wisdom.
Keep it up
We respect your view
Dear sarjish
মাশাল্লাহ সাব্বাস ভাই তুমি সত্যি কথা বলেছ। সবাইকে নিয়ে দেশটা স্বাধীন করা হয়েছে কারো একার না। অন্যরা জীবন দিয়েছে কিন্তু তাদেরকে সম্মান দেওয়া হতো না।
আপনাকে জানাই অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন সারজিস আমল রাইট কথা বলছেন
সত্যি তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ
তার মন মানসিকতা আমার সাথে মিলে অনেক টুকুই।
😂
😂😂😂
😂😂
আপনাকে ধন্যবাদ সত্যি কথাগুলো তুলে ধরার জন্য, পাঠ্যবইয়ের সংস্কার করা উচিৎ
আমার মতে ৫২ ভাষা আন্দোলন এ যারা অংশগ্রহণ কারি, মাওলানা ভাসানী, হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দী, মুক্তি যোদ্ধারা, সেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা, জিয়াউর রহমান এবং সকল শহিদ , উনারা সবাই জাতীয় সম্পদ উনারা সব দলের উনারা কোনো এক দলের না।
আমিও এটা মনে করি
Right. Kintu awamileague baki sobaike kharap banaye muse felse..aro oneke ase
জেনারেল জি ওসমানী
Akdom tik
100% Right
সুন্দর বলেছ।এটা আমার মনে অনেক বছর ঘুরছিল।
ধন্যবাদ ছোটো মিয়া
কথা টা সঠিক বলেছেন
একদম সত্য কথা বলেছেন আপনি
একদম মনের কথা।বাংলাদেশ অবিস্মরণীয় নেতা ভাসানী ফজলুল হক
তোমার কথা যত শুনি, মুগ্ধ হয়ে যায়। আল্লাহ তালা তোমাকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন।
ঠিক কথা, জাতিকে সত্যি ইতিহাস জানতে hobec
এতোদিন ধরে এই কথাটা আমি কাউকে বুঝাতে পারিনি।
"অভিভাবক হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট আর সাহায্যকারী হিসেবেও আল্লাহ যথেষ্ট।
(সূরা নিসা:৪৫)🇧🇩🎉🎉
একদম আমার মনের কথা। দেশের স্বার্থে কাজ করা প্রতিটি মানুষ যেন ন্যায্য সম্মানটুকু পায়, এটাই কাম্য
একদম আমার মনের কথাগুলো তুমি তুলে ধরেছো ভাইয়া🥰
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে....!সত্য কথা বলার জন্য আর ইতিহাসের সত্য তুলে ধরার জন্য,১০০%সঠিক কথাগুলো তুলে ধরেছেন....আল্লাহ!আপনাকে নেক হায়াত দান করুক,অনেক বড় হওন,সামনে এগিয়ে যান...
একদম ঠিক কথা বলেছে
চমৎকার বক্তব্য 👏👏👏👏💖
রাইট কথা বলেছেন ধন্যবাদ
Absolutely right !!!!!!!!Dear eldest brother ....Go ahead with ur assumption............
এক সত্য কথা বলেছেন ভাই সেলুট আপনাকে
ধন্যবাদ
খুব সুন্দর বলেছেন ধন্যবাদ
পোলাতো নয় একটা আগুনের গুলারে❤️❤️❤️❤️
😂😂😂
এই জন্যে সারজিস আমার প্রিয় ।
সবাইকে যথাযথ সন্মান প্রদান করতে হবে ।
প্রতিহিংসা বন্ধ করতে হবে ।
গতকালের ঘটনা কোনো ভাবে মানা যায় না ।
ছাত্রদের নাম করে অনেক বিএনপি শিবিরের নেতারা গতকাল যা করলো তা ছাত্রলীগ-আওয়ামি লীগের থেকে কোনো অংশে কম ছিলো না । তারা ফোন চেক করার মতো গহির্ত কাজ পর্যন্ত করেছে ।
গতকালের আন্দোলনের টোটাল কাহিনী নিয়ে যারা ফেইজবুকে এসে সস্তা আবেগ ছাড়ছেন, তারা বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে।
আমি খুলেই বলি,
১. গতকাল প্রতিবিপ্লবের আশংকায় ছাত্রদের অবস্থান ছিলো ৩২ এ। নাহলে একের পর এক যে ষড়যন্ত্র চলছে তাতে যেকোনো সময় যেকোনো কিছু হতে পারে। সতর্কতাই কাম্য। এখন কিছু একটা প্রকাশ পেলেই গুজব গুজব করেন। মনে রাখবেন৷ যা কিছু রটে, কিছু না কিছু ঘটে। হয়তো এই গুজবের আপনার সতর্কতার জন্য তারা আর ওৎ পেতে আসতে পারেনি।
এখন ফোন চেক না করলে কিভাবে বুঝবো এরা ছাত্রলীগ নাকি ছাত্রদল নাকি সাধারন জনতা????
প্রশ্ন রেখে গেলাম।
স্বাধীনতার আগে ফোন চেক করতো নির্যাতনের জন্য। একন চেক হয়, সর্তাকর্তার জন্য। দয়া করে এটাকে তাদের মধ্যে আর আমাদের মধ্যে পার্থক্য কি বলবেন না।
২. আজকে যে লোকটাকে জাংগিয়া পড়ে নাচানো হল তার পাপের ইতিহাস জানেন? তিনি মসজিদের এক ইমামকে এভাবে ন্যাংটা করে কান ধরে উঠবস করিয়েছিল। কি অপরাধ ছিল ইমাম সাহেবের জানেন?
অপরাধ হল তিনি ইয়াবা ও মাদকের বিরুদ্ধে জুম্মার নামাজের সময়ে খুতবায় বক্তব্য দিয়েছিলেন। এই লোক চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী। (সোর্স :এলাকাবাসী-শোয়াইব আলম)
আজকে লীগের লোকেরা কান্নাকাটি করছে। তখন লীগের লোকেরা কোথায় ছিল? আমাদের সমস্যা হল, আমরা লীগের মত প্রচার করতে পারি না। যা হোক, আজকে এলাকাবাসী পূর্বের ক্ষোভ থেকে ওই লোকের জামা খুলে নেয়। আই রিপিট এলাকাবাসী। ছাত্ররা না। কিছু মানুষকে তাদের কৃতকর্মের ফল আল্লাহ্ দুনিয়াতেই দিয়ে দেয়। এখানে এখন তার পূর্বের সকল পাপ মাফ করে তার এই কর্মফলকে ডিফেন্ড করবেন কিনা, এটা আপনার স্বাধীনতা।
♂️আর আজকে, পকেটে শর্টগান নিয়ে আসলে অর্ধনগ্ন করে নাচাবে নাতো মাথায় তুলে রাখবে?
৩. বাপের বয়সী লোককে কান ধরে উঠবস করানো হয়েছে তাইনা?ছেলের বয়সীদের দুইদিন আগে এরাই কো*পাতো। ইভেন, যেই শুক্রবারে আমাদের উপর হেলিকপ্টার দিয়ে গরম পানি আর গ্রেনে*ড মারছিলো তখন আমরা ধানমন্ডির আনোয়ার খান মেডিকেল এর পাশের গলিতে আটকা পড়ি।
ওইদিন আমার বাপের থেকেও বৃদ্ধ ৩ জন রামদা হাতে আমাদের দুইজন কে কো*পাতে আসছিলো।
এক আন্টি বাসার গেট না খুললে ওইদিন ই মেহসান শেষ।
⛔দাঁড়িওয়ালা লোক বলে যার জন্য মায়াকান্না করছে সে জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি যারা "মেয়েদের উত্যক্ত" ও ক্যাম্পাসেই "ধর্ষণের" জন্য কু-খ্যাত ছিলো। বর্তমানে সে একজন লুটেরা।
তার পাশে থাকা কান ধরা অন্যজন ধর্ষণের অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত।
৪. হোটেলে কেন চেক দেওয়া হয়?
হোটেলে এসে আশ্রয় নিয়েছিলো তোমার বাসার পাশের টোকাই ছাত্রলীগ।
যাদের বড় প্লান ছিলো ১৫ অগাস্টের ধানমন্ডি ঘিরে। লাস্ট অবদি চেষ্টা করেও পারেনি।
এজন্য হোটেলে চেক করা হয়।
৫. মহিলার গায়ে কেউ হাত তোলেনি, কোনো ছাত্র হাত তোলেনি।
আমি নিজে দাড়িয়ে ছিলাম।
উনি কালো ড্রেস পরে এসেছে। উনাকে ৩২যেতে মানা করা হয়ছে। রিকশায় ও উঠিয়ে দেয়া হয়ছে। উনি মেয়ে বলে যে ভিতরে গিয়ে কোনো নাশকতা করবেনা তার গ্যারান্টি দিতে পারবেন??
আবারো বলছি উনাকে কেউ মারেনি তবে তারাই ১৭ জুলাই আমাদের মেয়েদের মেরেছে নির্মমভাবে।
আর আপনারা খুনির দলের পক্ষে স্বাধীনতা চাইতে আসছেন!!! জাস্টিস করতে আসছেন আপনার মা, কারো সাথে হলে কি করতেন?
আবার বলেন অপরাধী, সে শুধু অপরাধী। নারী হলে কি শুধু রেহাই? where is Justice???
না জেনে বাড়িতে বসে বসে এসব ছাগলামি করবেন না।
একদিন মাঠে উপস্থিত থাকলে আর এসব লিখতেন না।
আজকে শর্টগান যারা এনেছিলো ৩২ এ
তাদের হাতে দু-চারটা ছাত্র নিহ*ত হলে কি রিয়াকশন দিতেন?
এসব আবেগী ছাড়তে আসবেন না আর।
একদম বাস্তব সত্য কথা বলেছেন ভাই
মেজর ডালিমও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তাকেও তার প্রাপ্য সম্মানটুকু দিতে হবে, তারপর তার কৃতকর্মের জন্য সমালোচনা করতে পারেন।
ডালিম না হলে আজো এই দেশ বাকশালের আগুনে জ্বলতো
মেজর ফারুক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীর প্রতীক ছিলেন।
ঠিক বলেছেন, ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ ভাইয়া
আদর্শ লিডারের মত নিখুঁত বক্তব্য দিয়েছেন ধন্যবাদ
আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, জাতীয় চার নেতাকে স্মরনীয় করা হোক
সারজিস ভাই আপনি এক অধমের মনের কথা বললেন, আমি মাঝে মাঝে ভাবি যে এতটাই অকিতজ্ঞ জাতী, আমরা, মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী কথা, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক,তার ভাষা আন্দোলনে, সালাম রফিক বরকত, আর অনেকেই নাম জানা অজানা অনেক সহিত দের মিনেই করিনা🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
ঠিক কথা সবারই সম্মান পাওয়া উচিত
ভাই তোমার কথা সুনে,খুব ভালো লাগে, সত্যর পথে থাকো এগিয়ে যাবে জাতির উচ্চ স্থানয়ে
গণহত্যা, সন্ত্রাস ও দুর্নীতি করার পর যদি কোনো স্বৈরশাসক এবং তার দলবল গণতন্ত্রের আইন অনুযায়ী বিচার চায়। আপনি কি মনে করেন, তাকে দোষী প্রমাণ করার জন্য শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নাকি স্বৈরাচারীরকে তার নিজের আইন দিয়ে ঘটনাস্থলেই শাস্তি দেওয়া উচিত; যে আইনের অধীনে তিনি সমস্ত অপরাধ করেছিলেন? কারণ প্রক্রিয়া যাই হোক না কেন, ফলাফল একটাই: মৃত্যুদণ্ড।
হাসিনা গণতন্ত্রের কার্ড খেলার কথা ভাবছে এবং আমাদের সরলতার সুযোগ নিতে চায়। সে আরও বাঁচতে চায় এবং তার কলুষিত মানসিকতা ছড়িয়ে দিতে চায়। সে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগ খুঁজছে। এ ব্যাপারে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। একজন স্বৈরাচার এবং তার সহযোগীদের শাস্তি বিলম্বিত করা উচিত নয়, এবং সেই স্বৈরাচারের আইন অনুসারে তাকে শাস্তি দিতে হবে। আওয়ামী লীগ ১৯৭২ সাল থেকে সাধারণ মানুষের ওপর যে নৃশংসতা চালিয়েছে এবং ভারতের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে রাষ্ট্রদ্রোহ চালিয়েছে এবং যা তারা এখনও করছে তার জন্য আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ দল হিসেবে ঘোষণা করা উচিত। আমাদের স্বাধীন দেশে আমরা তাদের পা রাখতে দিতে পারি না।
আমাদের জাতীয় ইতিহাস সংশোধন এবং তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ ছাড়া অগ্রগতি সম্ভব নয়। তাই মিরজাফর, ফ্যাসিস্ট, বাকশালী, দেশদ্রোহী ভারতের দালাল, দুর্বৃত্তকারীদের নেতা, স্বৈরাচারী বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের কবরস্থান ভারতে স্থানান্তর করতে হবে। এর স্থান বাংলাদেশে হবে না। আমাদের জাতির সত্যিকারের পিতাদের নাম প্রকাশ্যে ঘোষণা করতে হবে। তারা শুধু একজন নয়, বহু ব্যক্তি ছিলেন। বঙ্গশক্র শেখ মুজিবের একার পক্ষে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা কখনোই সম্ভব ছিল না। আমার মতে শেরে বাংলা এ, কে, ফজলুল হককে দিয়েই শুরু করা উচিত। এরপর আমাদের আদর্শ নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। অবশেষে আমাদের কমান্ডার জেনারেল এম এ জি ওসমানী। মুজিব এবং তার অত্যাচারী দল আওয়ামী লীগ, RAW এর সহায়তায় ব্যাপক প্রচার এর মাধ্যমে জোরপূর্বক, চোরের মতো, বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতা পিতাদের এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকেও সব কৃতিত্ব ছিনিয়ে নেয়। ইতিহাস পুনর্লিখন করে বঙ্গশক্র শেখ মুজিবকে প্রতিষ্ঠিত করুন একজন চোর, স্বৈরাচারী, অত্যাচারী এবং বাংলাদেশের অন্যতম নিম্ন স্তরের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। 5th and 15th of August স্বৈরাচার থেকে মুক্তি দিবস হিসেবে পালন করা উচিত। ১৫ই আগস্ট আওয়ামীলীগের দলীয় শোক দিবস হতে পারে রাস্ট্রীয় নয়। আগষ্ট মাসে কোন শোক হবে না। আগষ্ট হবে সুখ এবং শান্তির। এই মাসে আমাদের নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি। “তাজা লাশের গন্ধ নাকের ডগায় রেখে ৫০ বছর পুর্বের শোক পালন করা বিবেকহীন ও ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না।” -ড. আসিফ নজরুল
যদি বাধ্যতামূলক হয়, একজন নয়, প্রতিটি নির্বাহী অফিস এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেয়ালে সকল জাতির পিতাদের ছবি থাকা উচিত। বাংলাদেশের ইতিহাস শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে শেখাতে হবে, তাদের জানা দরকার যে ফ্যাসিস্ট হাসিনা তাদের মগজ ধোলাই করেছিলো। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের উচিত অতীত নেতাদের কর্মকাণ্ড থেকে শিক্ষা নেওয়া। তাদের এই নেতাদের ভূমিকা, তাদের সম্ভাবনা কী হতে পারতো যদি তারা ক্ষমতায় থাকত, তারা কী ভুল করেছে, তারা কী ভালো কাজ করেছে তা নিয়ে আলোচনা, বিতর্ক এবং সমালোচনামূলক লেখায় জড়িত হওয়া উচিত। শেখ মুজিব, হাসিনা, পাকিস্তানি জেনারেল, মুসোলিনি, স্টালিন, হিটলার, নমরুদ, ফেরাউন প্রভৃতি স্বৈরাচারীরা যাতে আলোর মুখ দেখতে না পায় সেজন্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের এই ধরনের শিক্ষা দিতে হবে।
ফলস্বরূপ, আমরা ভবিষ্যতে আমাদের জাতি এবং শিল্পকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ভালো নেতা তৈরি করতে সক্ষম হব। শিক্ষার্থীরা শৈশব থেকেই দুর্নীতির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের বিপদ সম্পর্কে শিখবে। অধিকন্তু, তারা সততা ও আনুগত্যের সাথে আমাদের জাতির উন্নতির জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে শিখবে।
ধন্যবাদ, সুন্দর গঠন মূলক ❤ সত্য মত প্রকাশের জন্য
রাইট
🎉🎉🎉 সঠিক কথা
ঠিক বলেছেন
সঠিক কথা বলেছেন আপনাকে ধন্যবাদ ❤❤
ভাইয়ের প্রতি সম্মান বেড়ে গেলো❤❤❤
ভাই উপদেষ্টা তোমাকে বানানো দরকার ছিল। যে দুজন কে বানানো হয়েছে এদের তো কথা বলার ধরন ঠিক নেই। এত সুন্দর করে কথা বলেছ। আমরা এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে হিংসা থাকবে। তোমার বন্ধু পরামর্শ দিও কথা কিভাবে বলতে হয়
সবাই উপদেষ্টা হলে বাংলাদেশের সঠিক নেতা হবে কারা? আমি মনে করি সারজিস সহ আরো যারা আছে তাদের কে সত ভাবে রাজনিতি তে আসতে হবে।
Take direct govt panel a dekte cai kono upodestai noi
নতুন দল আসবে এদেরকে রিজার্ভ এ রাখা হয়েছে, আর ক্রিয়া উপদেষ্টা যে হয়েছে সে তার বয়সের থেকেও বেশি গুছিয়ে কথা বলতে পারে
bhi upodesta hole r election korte pbo tarmne amra kno ledaer pbona
সারজিসকে নেতা বানানোর জন্য রাখা হয়েছে ওকে দিয়ে দল গঠন করা হবে।
Sarjis vai thik bolechen
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই
সহমত
সত্য তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সঠিক কথা বলে, সারজিস
❤রাইট
শতভাগ সহমত,, যে যখন ক্ষমতায় যায় সে তখন তার লিডারদের সর্ব্বোচ্চ সম্মান দেখায় এবং প্রতিপক্ষকে সর্ব্বেচ্চ বেইজ্জতি করে,,,, এমনটা না হওয়া উচিত,,
সুন্দর কথা। এটা আমার মনের কথা ছিলো। আবদানের জন্য সবাইকে সম্মান করতে হবে।
এতোদিনে কেউ এভাবে মনের কথাগুলো বলছে। ধন্যবাদ ভাইয়া
তার কথার সাথে সহমত পোষণ করছি
চমৎকার কথা বলেছেন ভাই,,,,
রাইট, সবার জন্য সম্মান এর ব্যবস্তা করা দরকার।
Ow sarjis bhai..Loves brother
1000%right kotha bolecen.....amra shobshomoy apnader pashe aci apni agiye jan....
আমাদের সকলের চিন্তা চেতনায় পরিবর্তন আনতে হবে
ঠিক
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর এবং সত্য বলেছে।
সেলুট ভাই মানুষ কে জাতীয় বীরদের সম্মান করার জন্য
একদম মনের কথা বলেছেন
একমাত্র।ছাত্র উপদেষ্টার মধ্যে তুমি সবার চেয়ে আলাদা তুমি হবে নেতা এ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী
R8
ভাই আপনি কথাগুলো আমার প্রাণের কথাগুলো বলেছেন। আমি ভেবেছিলাম যে, এ সকল কথাগুলো নিয়ে সংবাদ মাধ্যমিকে বলব। কিন্তু আপনি বলে দেয়া তে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সব সম্মানীয় ব্যক্তিকে আগামী থেকে সম্মানীয় কাতারে রাখা হবে
😅😅
সারজিস সুন্দর কথা বলছ ভাই ❤❤❤❤রাইট❤❤❤❤❤
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই। আমাদের সাইনবোর্ড দিয়ে ফায়দা নিচ্ছে
সঠিক কথা বলছেন
বুঝলাম! দেশ চলছে এখন ফেসবুকের উপর ভিত্তি করে!! 😅
আর ১৬ বছর চালাইছে লাশের ওপর দিয়ে তাই না
Good ripley @@MijanurRahman-oi2pm
খুব ভাল বলেছেন।
আমি একমত হচ্ছি এই কথাটার জন্যস্যালুট জানালাম তো ভাই
ধন্যবাদ ভাই ভালো বলেছেন আমদের সংস্কার হয়া উচিত ❤❤❤❤❤❤
ধন্যবাদ , সুন্দর ভাবে সত্য কথা গুলো উপস্থাপন করার জন্য।
Absolutely correct vai🎉
সারজিস ভাই বাস্তব কথা বলছেন।
মাশাআল্লাহ অনেক ধন্যবাদ সত্য কে তুলে ধরার জন্য।
ঠিক বলছেন।❤❤❤
ঠিক বলেছেন ভাই সবাইকে সম্মান করতে হবে যেই দল আসুক
অনেক ধন্যবাদ ❤❤
ঠিক বলেছে ধন্যবাদ
মিস্টার সারজিসভাইয়াকে অশেষ ধন্যবাদ সত্য কথা বলার জন্য ন্যায় কথা বলার জন্য ❤❤❤❤
সারজিস সব সময় সত্য কথা বলছেন ধন্যবাদ 🇧🇩💚🤲
একদম সঠিক উপলব্ধি।
মনের কথা বললেন ভাই।
একদম ঠিক বলছো।❤
সারজিস আলম ধন্যবাদ সুন্দর আলোচনা করার জন্য। ❤
আমার মনের কথা বললেন ভাই, মাশাল্লাহ
কি সুন্দর মন মানসিকতা আপনার। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ সারজিস ভাইকে।এতদিনে মনের মতো কথা শুনতে পেলাম।
একদম রাইট
ঠিক! সহমত পোষণ করছি, উচিত জবাব ❤