/ দূর্নীতির শীর্ষে পল্লী বিদ্যুত সমিতি/ পল্লী বিদ্যুত অফিস অনেক কৌশলে অতিরিক্ত ইউনিট বিভিন্ন সার্ভিস চার্জ ইত্যাদি বিল বানিয়ে গনমানুষের টাকা প্রতি মাসে ডাকাতি করে নিচ্ছে ছাত্র সমন্বয়ক ভাইদের কে পল্লী বিদ্যুত অফিসে একটু নজর দেয়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি ।
আসসালামু আলাইকুম অরাহমাতুল্লাহি। মাধ্যমিক শিক্ষা আজ আয়নাঘর?? আমাদের কেউ নেই!! আমাদের কথাগুলো বলার কেউ নেই!! আমাদের দাবি গুলো শোনার কেউ ছিলনা!! কারণ আমরাই আমাদেরকে ভুলে গেছি। সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষা!! মাধ্যমিক শিক্ষা আজ কলোনির শাসনে বনসাই হয়ে গেছে। সেই কলোনির শাসকের হলেন কলেজ শিক্ষক বৃন্দ!! তারা মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পর্কে কোন নূন্যতম পেডাগোজি বিষয়ে জ্ঞান নেই। তাঁরা আজ ৫৪ বছর মাধ্যমিক শিক্ষা কে লুটেপুটে খাচ্ছে। এই লুটেপুটে খাওয়ার সময় দীর্ঘায়িত করতে তারা অনেক ষড়যন্ত্রের সূক্ষবুদ্ধি তলোয়ার চালিয়েছেন। যেন মাধ্যমিক মাঠপর্যায়ের শিক্ষক কর্মকর্তা ও কর্মচারী বৃন্দ জীবনে আলোর মূখ দেখতে না পায়। ১. সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষায় শিক্ষকদের প্রমোশন সেটা সুদূরপরাহত... সর্বমোট ১০,০০০ দশহাজার শিক্ষকের প্রমোশন পদ হলো,সহকারী প্রধান শিক্ষক, সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার, সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক মিলে ৫০০ পাঁচশত টি। এর মধ্যে আবার ২০% সরাসরি নিয়োগের বিধান জুড়ে দেয় ষড়যন্ত্র কারীরা। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পদে মাধ্যমিক শিক্ষক বৃন্দ ৫০% পদ বিধি বিধানে আছে। থাকলে তা কিতাবে আছে, অদ্যবদি একজনকেও পদায়ন করতে দিচ্ছে না।অথচ উপরের শত শত পদ দশক দশক ধরে খালি পড়ে আছে। জনসেবা কাজে বিঘ্নিত হউক তাতে কি, আমাদের কলোনির সাশনে যেন ব্যাঘাত না ঘটে।তাই তাঁরা নানান ভজঘট লাগিয়ে রাখে,যেন প্রমোশন দেয়া না যায়। মোট পদের ৪% প্রমোশন পদ, এই প্রমোশন পাওয়ার আশায় ৩০ বছর এক পদে থেকে একপ্রকার আশাহত হয়ে চাকুরী জীবন সমাপ্ত করেন বা জীবন ত্যাগ করেন। মাঝেমধ্যে সেলফি প্রমোশন দেন, সেটা হলো চলতি দায়িত্ব বা স্ব বেতনে প্রমোশন!! যে টা সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক বৃন্দ সাথে উপহাস করা ছাড়া আর কিছু নয়। তারা প্রকল্পের কর্তা নিয়োগ দেন এই সূত্র প্রকল্প আছে, চাকুরী আছে। প্রকল্প শেষ চাকুরী শেষ... কিন্তু তাঁরা ই আবার প্রকল্পের লোকবলকে রাজস্বে স্থানান্তর করে চাকুরী স্থায়ী করতে উঠেপড়ে লেগেযায়। অনেকেরই রাজস্বে স্থানান্তর করে তারা সফল হয়েছে। যেমন উপবৃত্তির কর্মকর্তাদের উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পদে স্থায়ী করেছে। যেটা সরাসরি সিভিল সার্ভিস আইনের লঙ্ঘন। এখানে আইন হলো প্রকল্প থেকে কেউ প্রথম ও ২য় শ্রেণির কর্মকর্তা পদে আত্মীকৃত হওয়া যাবেনা। কলেজ কর্মকর্তাগন মাধ্যমিক শিক্ষা কে দাবিয়ে রাখতে, তাদের কলোনির শাসন দীর্ঘায়িত করতে এই প্রথা অনৈতিক ভাবে চালু রেখেছেন। আমরা অনেক বঞ্চিত,আমাদের বঞ্চনার কথা আমরা সংবাদ সম্মেলন করে অনেকবার বলেছি , আমাদের বঞ্চনার ইতিহাস কেউ শুনে নাই। ★ তাই আজ মাধ্যমিক শিক্ষা আজ কলেজ কর্তৃপক্ষের ত্রান নিয়ে বেঁচে আছে। শিক্ষক বৃন্দের এতো অপ্রাপ্তি নিয়ে তারা প্রাণখুলে শিক্ষা দিতে পারছেন কি না, আজ প্রশ্ন হচ্ছে!! সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক বৃন্দের ২০১২ সাল থেকে টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড বকেয়া পাওনা। এ বকেয়া টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড এর জন্য ৪ বার, ডি পি সি বৈঠক হয়েছে। দূর্ভাগ্য হলো কোন অদৃশ্য যড়যন্ত্রের কারনে আজ অনেকেই কম বেতনে চাকুরী করে যাচ্ছে। বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক বেতন ১২৫০০/-থেকে ১৬০০০/-।আর সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক বেতন ১৬০০০/- এই টাকায় কিভাবে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা দিবে।বিবেচনা করা দরকার। ★★প্রায় ৭০০০ সাত হাজার প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা মর্যাদার চাকুরী জিবি রা কলোনি শাসনের যাতা কলে পৃষ্ঠ হয়ে " বনসাই " এই অবস্থা থেকে মুক্তি দিন। মেধাবী তরুণদের সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক হতে আগ্রহী করতে সহকারী শিক্ষক পদকে প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা মর্যাদা দেয়া সময়ের যৌক্তিক দাবী। ইনশাআল্লাহ, আমাদের হাতেই এক গতিশীল মেধাবী প্রজন্ম তৈরি হবে। মো: মুজিবুর রহমান। শিক্ষক,সরকারি মাধ্যমিক ও সাবেক, ভাইস প্রেসিডেন্ট ( বাসমাশিস) মহাসচিব কেন্দ্রীয় কমিটি। বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতি। রেজিষ্ট্রেশন নং -১০৮৩১ চ
ইউনিয়ন চেয়ারম্যান + নির্বাচিত ওয়ার্ড কমিশনার এবং ওয়ার্ড মেম্বারদের ব্যাপারে কিন্তুু কোনো সুনির্দিষ্ট ভাবে বলা হয়নি , কারও জানা থাকলে একটু বলবেন প্লিজ ,,
আমার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজীপুর জেলার ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন আমি তাহার দল করি না বলে জমির সংক্রান্ত বিষয়ে আমার বিরুদ্ধে প্রত্যয়ন পত্র দিয়েছে দালালদের
4 এটা কেবল সারাদেশের প্রতিটা হাসপাতালে না।প্রায় প্রতিটা সরকারি ( কৃষি,মৎস্য,পশু,ভূমি,শিক্ষা অফিসারের কার্য্যলয়সহ সব কটি)প্রতিষ্ঠান এর প্রধান অফিস সহকারী, এক একটি টাকার খনি।এরা পুরো প্রতিষ্ঠান এ কর্মরত সকলের অর্থ মেরে খায়।এরা প্রতিটা প্রতিষ্ঠান এ কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য আসা সকল ধরণের ভাতা হতে নানান বাহানায় [উপজেলা পরিসংখ্যানবিদ এর সিগনেচার ছাড়া পাশ হবেনা বাহানায়+(কর্মকর্তা স্যার কি এমনে সিগনেচার দেবেন)+ আমি অনেক কষ্টে এসব রেডি করেছি আমাকে একটু খরচাপাতি না দিলে কেমনে হবে! ভাতার একটা অংশ কখনো কখনো ( সবার সিগনেচার নিয়ে বলে এ কাগজগুলো পাঠালে বিল আসবে।তখন পাবে।পরে আর বিল পাওয়া হয় না।) ভাতার সব টাকা মেরে দেয়।যে প্রতিবাদ করে, তাকে কারণে অকারণে বসের কান গরম করে শো'কস খাওয়ায়,আরো নানান হয়রানিতে পেলে বিপর্যস্ত করে। ★প্রতিটা সরকারি প্রতিষ্ঠানের "প্রধান অফিস সহকারী"র প্রতি বছর সম্পদের হিসাব নেয়া উচিত।চাকরিতে প্রবেশের আগে সম্পদের পরিমাণ কত ছিল তাও দেখা উচিত। 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴 5 ★ প্রতিটা উপজেলা পরিসংখ্যানবিদ এর চাকরিতে প্রবেশের আগের সম্পদের হিসাব,প্রতি বছর অন্তর অন্তর কত বাড়ছে খতিয়ে দেখা উচিত। ★স্বাস্থ্য বিভাগে যন্ত্রপাতি,আসবাবপত্র,চিকিৎসার কাজে ব্যবহৃত ডিভাইস, ইলেকট্রনিক ডিভাইস,ল্যাপটপ ও মডেম সরবরাহকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান গুলোর উচিত ভালো মানের ভালো ব্রান্ডের মালামাল প্রদান করা।অতীতে ভালো মানের কিছুই দেয়া হয় নি। ★প্রতিটা নার্সের এক জায়গা হতে অন্য জায়গায় ট্রান্সফারের সময় দেড় লক্ষ টাকা তাদের সংগঠনের নেতাদের ঘুষ দিতে হয়।সে টাকা উদ্ধার করতে গিয়ে ওয়ার্ডের রোগীদের কাছে চা নাস্তার টাকার জন্য নার্সদের হাত পাততে হয়। ★ঘুষ ছাড়া বদলির ব্যবস্থা করলে দেশের সাধারণ মানুষ, নার্সদের হাতে চা নাস্তার টাকার হয়রানিতে পড়া থেকে বেঁচে যাবে। 11:06 6:55 1:40
6 ★দ্রব্য মূল্যের লাগাম টানা না গেলে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের রেশনের ব্যবস্থা করলে দূর্নীতি কমত। ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের জনবল দ্বিগুণ বাড়ানো উচিত।তাদের অনুমতি ছাড়া কোনো পণ্যের দাম কোনো বিক্রেতা বাড়াতে পারবেনা আইন করা উচিত। ★ট্যাক্স কমিয়ে ৫% এ নামিয়ে আনা উচিত।তাতেই দেশ চলবে,( যদি বিদেশে টাকা পাচার প্রক্রিয়া স্থায়ী ভাবে বন্ধ থাকে)।ট্যাক্স ২৫% মানে ১০,০০০/- বেতন এ ২৫০০/- ট্যাক্স।যার বেতন ১০,০০০,তার কাছে থাকছে ৭৫০০/-।বাকি ২৫০০/- তাকে ধার নিয়ে সংসার চালাতে হবে।১২ মাসে তার দেনা কত দাঁড়ায়!যার বেতন ২০,০০০/-।ট্যাক্স বাদ দিলে তার বেতন ১৫০০০/- মাত্র।১৫০০০ দিয়ে ৬ জনের পরিবার ১ মাস কেমনে চলবে!চলতে না পারলে দূর্নীতিতে জড়িয়ে পড়বে,বা নেশা করবে বা চুরি ডাকাতি করবে বা ভাইবোনের সম্পত্তি মেরে খাবে।প্রতিটা ঘরে ঘরে এসবের প্রতিযোগিতা শুরু হলে দেশও শেষ, দেশের মানুষও শেষ। ওপরে উল্লেখিত সাধারণ মানুষের প্রতি চিকিৎসকদের নানান হয়রানি, হতে বেঁচে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ, সহজে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা পাওয়ার শর্টকাট হচ্ছে- কমিউনিটি ক্লিনিক, যা প্রতি ৩ ওয়ার্ডে ২টি করে জনসেবায় নিয়োজিত আছে।ক্লিনিকগুলোতে, একটা হাসপাতালের প্রায় ৭০% সেবা নিশ্চিত করেন একজন ট্রেনিং প্রাপ্ত সিএইচসিপি। বয়সে তরুণ এ দক্ষ জনশক্তি শুধু চিকিৎসা বিদ্যায় নয়, অনলাইনে রোগী রেজিষ্টেশন, অনলাইন রিপোর্টিংসহ আরো নানা ক্ষেত্রে দক্ষ। তাদের কর্মদক্ষতার ফল স্বরুপ দেশে সবার গড় আয়ু বর্তমানে ৬৮.৩ এ উন্নীত,মাতৃমৃত্যু কমেছে ৭৫% ও শিশু মৃত্যু কমেছে ৭১%. 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴
9 ★গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর নিশ্চিত স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির লক্ষ্যে এ সিএইচসিপিদের শীঘ্র রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত করা উচিত ও ২য় শ্রেণীতে পদায়ন করা উচিত। ★ প্রাইভেট হাসপাতালগুলোর ফি ২০ গুন কমিয়ে আনা উচিত।খতিয়ে দেখা উচিৎ তাদের বাৎসরিক ব্যয় ও আয় কত। আয়, ব্যয় এর দ্বিগুণের চেয়ে যেন কম হয়, সেদিকে নজর রেখে তাদের সেবার ফি কমিয়ে আনতে নীতিমালা করে দেয়া উচিত। ★সব কটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে ছুটির বিধান একই হওয়া উচিত।যেসব প্রতিষ্ঠান এ সপ্তায় ২ দিন ছুটি পাওয়া হয় না, তাদেরও একই নিয়মের আওতায় এনে সপ্তাহে ছুটি ২ দিন নিশ্চিত করে বৈষম্য দূর করা উচিত। দেশ ও দশের কল্যাণে আমাদের সমন্বয়ক ভাইদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি আমার প্রস্তাব গুলো নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে দেখতে ও ভেবে দেখতে।কথায় ভুল থাকলে ক্ষমা প্রার্থী। আসসালামুআলাইকুম। সবাই ভালো থাকুন। 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴
8 বিগত ১৩ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এই দক্ষ,কর্মঠ জনশক্তি প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলেতে মানুষকে অবিরত স্বাস্থ্যসেবা না দিলে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বিশাল একটা অংশের অনেকেই অর্থের অভাবে চিকিৎসা নিতে না পেরে মারা যেত। ★ তবু চিকিৎসকদের ফী কমানো উচিত। কারণ কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিদের সাধ্যের বাইরে চলে গেলে তারা ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেফার করেন। ঝুঁকি থাকা স্বত্তেও এসব রোগীরা হাসপাতালের চিকিৎসকের শরনাপন্ন সহজে হতে চান না। ★ তাই প্রতিটা কমিউনিটি ক্লিনিকে সিএইচসিপিদের ফ্যামেলী নিয়ে থাকতে পারে মত কোয়ার্টার নির্মাণ জরুরী। ★তাদের রাজস্ব খাত এ স্থানান্তরিত করার পরিপত্র জারির ১০ বছরের মাথায়ও বিগত সরকার রাজস্ব খাত এ স্থানান্তরিত করেননি( কারণ, এদের সংখ্যাগরিষ্ঠ আওয়ামীলীগ বিরোধী।) ।ফলে অনেকে অন্য চাকরিতে চলে গেছেন ও যাচ্ছেন। এখনো সাড়ে চৌদ্দ হাজার জন মত এরা প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে কর্মরত আছেন। 🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴 12:55 7:33 1:40
শহিদ সাহেব কে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া দরকার ছিলো তিনি আগে ঐ জায়গায় ছিলেন সত্য কথা বলে এবং ভালো একজন কর্মকর্তা তিনি আর না হয় নির্বাচন কমিশন এর প্রধান হিসেবে দেওয়া হোক জনগণের জন্য কাজ করবে ইনশাআল্লাহ ভালো একজন মানুষ
Thanks
আমিমনেকরি ওয়র্ড মেমবার ইউপি চেয়ারম্যান সহ যারা লোটেরা ও দুরনিতির সাথে জরিত তাদের সকলকেই বাদ দেওয়া উচিত।
চমৎকার লাগলো আপনার বিশ্লেষণ , আমাদের নেতারা চেয়ারে বসলে সব শেষ,,,,,,,
ধন্যবাদ
good job.
প্রভু মানসিকতা ত্যাগ করতে হবে
/ দূর্নীতির শীর্ষে পল্লী বিদ্যুত সমিতি/
পল্লী বিদ্যুত অফিস অনেক কৌশলে অতিরিক্ত ইউনিট বিভিন্ন সার্ভিস চার্জ ইত্যাদি বিল বানিয়ে গনমানুষের টাকা প্রতি মাসে ডাকাতি করে নিচ্ছে ছাত্র সমন্বয়ক ভাইদের কে পল্লী বিদ্যুত অফিসে একটু নজর দেয়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি ।
20.08.2024
এখন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অপসারণ চাই
সহমত প্রকাশ করছি।
সিস্টেম চেঞ্জ : এই মুহূর্তে বাংলাদেশীরা চায়, নতুন সূর্য ,নতুন সিস্টেম , সংবিধান, নতুন দল ,নতুন পথ এবং নতুন নেতৃত্ব l
রাইট
আসসালামু আলাইকুম ভাই।
সালাম দিয়ে শুরু করলে ভাল হয় ভাই।
গণমাধ্যম যেন অবহেলায় না পড়ে।
ভালো মন্দ প্রকাশ হবে।সেজন্য
🌺 গণমাধ্যম জ্ঞানের মাধ্যম। 🌼
১৬ বছর ভোট দিতেপারি নাই আমি আমার অধিকার ফিরে পেতে চাই
যালিমেরা কখনও সফল হয় না -----আল কোরআন
চেয়ারম্যান মেম্বার সবাই বিনা ভোটের।
সহমত পোষণ করছি
আবু আলম শহীদ ভাইকে উপদেষ্টা করুন। দেশের স্বার্থে এই সৎ ও ঝানু আমলাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিন
আল্লাহ বাংলাদেশকে হেফাজত করুন।
রাজনৈতিক দল গুলো পারিবার থেকে দুর করার জন্য করণীয় কি হতে পারে
আসসালামু আলাইকুম অরাহমাতুল্লাহি।
মাধ্যমিক শিক্ষা আজ আয়নাঘর??
আমাদের কেউ নেই!!
আমাদের কথাগুলো বলার কেউ নেই!!
আমাদের দাবি গুলো শোনার কেউ ছিলনা!!
কারণ আমরাই আমাদেরকে ভুলে গেছি।
সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষা!! মাধ্যমিক শিক্ষা আজ কলোনির শাসনে বনসাই হয়ে গেছে।
সেই কলোনির শাসকের হলেন কলেজ শিক্ষক বৃন্দ!!
তারা মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পর্কে কোন নূন্যতম পেডাগোজি বিষয়ে জ্ঞান নেই।
তাঁরা আজ ৫৪ বছর মাধ্যমিক শিক্ষা কে লুটেপুটে খাচ্ছে।
এই লুটেপুটে খাওয়ার সময় দীর্ঘায়িত করতে তারা অনেক ষড়যন্ত্রের সূক্ষবুদ্ধি তলোয়ার চালিয়েছেন।
যেন মাধ্যমিক মাঠপর্যায়ের শিক্ষক কর্মকর্তা ও কর্মচারী বৃন্দ জীবনে আলোর মূখ দেখতে না পায়।
১. সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষায় শিক্ষকদের প্রমোশন সেটা সুদূরপরাহত...
সর্বমোট ১০,০০০ দশহাজার শিক্ষকের প্রমোশন পদ হলো,সহকারী প্রধান শিক্ষক, সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার, সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক মিলে ৫০০ পাঁচশত টি।
এর মধ্যে আবার ২০% সরাসরি নিয়োগের বিধান জুড়ে দেয় ষড়যন্ত্র কারীরা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পদে মাধ্যমিক শিক্ষক বৃন্দ ৫০% পদ বিধি বিধানে আছে। থাকলে তা কিতাবে আছে, অদ্যবদি একজনকেও পদায়ন করতে দিচ্ছে না।অথচ উপরের শত শত পদ দশক দশক ধরে খালি পড়ে আছে।
জনসেবা কাজে বিঘ্নিত হউক তাতে কি, আমাদের কলোনির সাশনে যেন ব্যাঘাত না ঘটে।তাই তাঁরা নানান ভজঘট লাগিয়ে রাখে,যেন প্রমোশন দেয়া না যায়।
মোট পদের ৪% প্রমোশন পদ, এই প্রমোশন পাওয়ার আশায় ৩০ বছর এক পদে থেকে একপ্রকার আশাহত হয়ে চাকুরী জীবন সমাপ্ত করেন বা জীবন ত্যাগ করেন।
মাঝেমধ্যে সেলফি প্রমোশন দেন, সেটা হলো চলতি দায়িত্ব বা স্ব বেতনে প্রমোশন!!
যে টা সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক বৃন্দ সাথে উপহাস করা ছাড়া আর কিছু নয়।
তারা প্রকল্পের কর্তা নিয়োগ দেন এই সূত্র প্রকল্প আছে, চাকুরী আছে। প্রকল্প শেষ চাকুরী শেষ...
কিন্তু তাঁরা ই আবার প্রকল্পের লোকবলকে রাজস্বে স্থানান্তর করে চাকুরী স্থায়ী করতে উঠেপড়ে লেগেযায়।
অনেকেরই রাজস্বে স্থানান্তর করে তারা সফল হয়েছে। যেমন উপবৃত্তির কর্মকর্তাদের উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পদে স্থায়ী করেছে।
যেটা সরাসরি সিভিল সার্ভিস আইনের লঙ্ঘন।
এখানে আইন হলো প্রকল্প থেকে কেউ প্রথম ও ২য় শ্রেণির কর্মকর্তা পদে আত্মীকৃত হওয়া যাবেনা।
কলেজ কর্মকর্তাগন মাধ্যমিক শিক্ষা কে দাবিয়ে রাখতে, তাদের কলোনির শাসন দীর্ঘায়িত করতে এই প্রথা অনৈতিক ভাবে চালু রেখেছেন।
আমরা অনেক বঞ্চিত,আমাদের বঞ্চনার কথা আমরা সংবাদ সম্মেলন করে অনেকবার বলেছি , আমাদের বঞ্চনার ইতিহাস কেউ শুনে নাই।
★ তাই আজ মাধ্যমিক শিক্ষা আজ কলেজ কর্তৃপক্ষের ত্রান নিয়ে বেঁচে আছে।
শিক্ষক বৃন্দের এতো অপ্রাপ্তি নিয়ে তারা প্রাণখুলে শিক্ষা দিতে পারছেন কি না, আজ প্রশ্ন হচ্ছে!!
সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক বৃন্দের ২০১২ সাল থেকে টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড বকেয়া পাওনা।
এ বকেয়া টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড এর জন্য ৪ বার, ডি পি সি বৈঠক হয়েছে।
দূর্ভাগ্য হলো কোন অদৃশ্য যড়যন্ত্রের কারনে আজ অনেকেই কম বেতনে চাকুরী করে যাচ্ছে।
বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক বেতন ১২৫০০/-থেকে ১৬০০০/-।আর সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক বেতন ১৬০০০/- এই টাকায় কিভাবে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা দিবে।বিবেচনা করা দরকার।
★★প্রায় ৭০০০ সাত হাজার প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা মর্যাদার চাকুরী জিবি রা কলোনি শাসনের যাতা কলে পৃষ্ঠ হয়ে " বনসাই "
এই অবস্থা থেকে মুক্তি দিন।
মেধাবী তরুণদের সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক হতে আগ্রহী করতে সহকারী শিক্ষক পদকে প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা মর্যাদা দেয়া সময়ের যৌক্তিক দাবী।
ইনশাআল্লাহ,
আমাদের হাতেই এক গতিশীল মেধাবী প্রজন্ম তৈরি হবে।
মো: মুজিবুর রহমান।
শিক্ষক,সরকারি মাধ্যমিক ও
সাবেক,
ভাইস প্রেসিডেন্ট ( বাসমাশিস)
মহাসচিব কেন্দ্রীয় কমিটি।
বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতি।
রেজিষ্ট্রেশন নং -১০৮৩১
চ
🌹🌹🌹🌹
আমিও তাই মনে করছি।
শুধু অপসারন না,বিচার করে শাসতি নিশচিত করতে হবে।
আবু আলম শহীদ ভাই সাবেক সচিব একজন সজ্জন ব্যক্তি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে উনাকে উপদেষ্টা নিয়োগ করলে ভালো হবে।
❤
ইউনিয়ন চেয়ারম্যান + নির্বাচিত ওয়ার্ড কমিশনার এবং ওয়ার্ড মেম্বারদের ব্যাপারে কিন্তুু কোনো সুনির্দিষ্ট ভাবে বলা হয়নি ,
কারও জানা থাকলে একটু বলবেন প্লিজ ,,
উপজেলা চেয়ারম্যান দের সম্পদ হিসেবে করলে তা যে কি পরিমাণ হবে সেটা অভাবনীয়.
কাউন্সিলরও বাদ দিলে ভালো হতো
আমার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজীপুর জেলার ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন আমি তাহার দল করি না বলে জমির সংক্রান্ত বিষয়ে আমার বিরুদ্ধে প্রত্যয়ন পত্র দিয়েছে দালালদের
উপদেষ্টাদের সহযোগিতা করুন
শহিদ স্যার কেমন আছেন
Voterless elction outcome local gov present representatives.so it is right decision by this gov.
Amateur dargah sheikh hasina sarkar
উপস্থাপনায় মতি ভাইকে চাই।
নিবা'চন বলা ঠিক না তার চেয়ে সিলেকশন বলাই ঠক হবে
Direct Presidential Election Dorkar
নখর দন্ত বিহীন বাঘ দুদুক মহাশয়কে সবার আগে পরিষ্কার করতে হবে......😅😅
ইভিএম পদ্ধতি মানি না পুরান পদ্ধতি ছাই
দে বে
আপনারা তো পত্রিকার পর নির্ভর করে কথাবার্তা বলেন এই পত্রিকা তো বিগত সময় ও ছিল এই পত্রিকা তো এরকম কথা বলতো না মনে হতো এই পত্রিকায় আওয়ামী লীগ
সঞ্চালকের মন খারাপ কেন
রনি দেশের এই সংকটে ভাল
কোন পরামর্শ দিয়ে সাহায্য
করুন, কিন্তু বিভ্রান্ত করা
থেকে বিরত থাকলে দেশের
মঙ্গল হবে।
4
এটা কেবল সারাদেশের প্রতিটা হাসপাতালে না।প্রায় প্রতিটা সরকারি ( কৃষি,মৎস্য,পশু,ভূমি,শিক্ষা অফিসারের কার্য্যলয়সহ সব কটি)প্রতিষ্ঠান এর
প্রধান অফিস সহকারী, এক একটি টাকার খনি।এরা পুরো প্রতিষ্ঠান এ কর্মরত সকলের অর্থ মেরে খায়।এরা প্রতিটা প্রতিষ্ঠান এ কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য আসা সকল ধরণের ভাতা হতে নানান বাহানায় [উপজেলা পরিসংখ্যানবিদ এর সিগনেচার ছাড়া পাশ হবেনা বাহানায়+(কর্মকর্তা স্যার কি এমনে সিগনেচার দেবেন)+ আমি অনেক কষ্টে এসব রেডি করেছি আমাকে একটু খরচাপাতি না দিলে কেমনে হবে! ভাতার একটা অংশ কখনো কখনো ( সবার সিগনেচার নিয়ে বলে এ কাগজগুলো পাঠালে বিল আসবে।তখন পাবে।পরে আর বিল পাওয়া হয় না।) ভাতার সব টাকা মেরে দেয়।যে প্রতিবাদ করে, তাকে কারণে অকারণে বসের কান গরম করে শো'কস খাওয়ায়,আরো নানান হয়রানিতে পেলে বিপর্যস্ত করে।
★প্রতিটা সরকারি প্রতিষ্ঠানের "প্রধান অফিস সহকারী"র প্রতি বছর সম্পদের হিসাব নেয়া উচিত।চাকরিতে প্রবেশের আগে সম্পদের পরিমাণ কত ছিল তাও দেখা উচিত।
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴
5
★ প্রতিটা উপজেলা পরিসংখ্যানবিদ এর চাকরিতে প্রবেশের আগের সম্পদের হিসাব,প্রতি বছর অন্তর অন্তর কত বাড়ছে খতিয়ে দেখা উচিত।
★স্বাস্থ্য বিভাগে যন্ত্রপাতি,আসবাবপত্র,চিকিৎসার কাজে ব্যবহৃত ডিভাইস, ইলেকট্রনিক ডিভাইস,ল্যাপটপ ও মডেম সরবরাহকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান গুলোর উচিত ভালো মানের ভালো ব্রান্ডের মালামাল প্রদান করা।অতীতে ভালো মানের কিছুই দেয়া হয় নি।
★প্রতিটা নার্সের এক জায়গা হতে অন্য জায়গায় ট্রান্সফারের সময় দেড় লক্ষ টাকা তাদের সংগঠনের নেতাদের ঘুষ দিতে হয়।সে টাকা উদ্ধার করতে গিয়ে ওয়ার্ডের রোগীদের কাছে চা নাস্তার টাকার জন্য নার্সদের হাত পাততে হয়।
★ঘুষ ছাড়া বদলির ব্যবস্থা করলে দেশের সাধারণ মানুষ, নার্সদের হাতে চা নাস্তার টাকার হয়রানিতে পড়া থেকে বেঁচে যাবে।
11:06 6:55 1:40
6
★দ্রব্য মূল্যের লাগাম টানা না গেলে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের রেশনের ব্যবস্থা করলে দূর্নীতি কমত।
ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের জনবল দ্বিগুণ বাড়ানো উচিত।তাদের অনুমতি ছাড়া কোনো পণ্যের দাম কোনো বিক্রেতা বাড়াতে পারবেনা আইন করা উচিত।
★ট্যাক্স কমিয়ে ৫% এ নামিয়ে আনা উচিত।তাতেই দেশ চলবে,( যদি বিদেশে টাকা পাচার প্রক্রিয়া স্থায়ী ভাবে বন্ধ থাকে)।ট্যাক্স ২৫% মানে ১০,০০০/- বেতন এ ২৫০০/- ট্যাক্স।যার বেতন ১০,০০০,তার কাছে থাকছে ৭৫০০/-।বাকি ২৫০০/- তাকে ধার নিয়ে সংসার চালাতে হবে।১২ মাসে তার দেনা কত দাঁড়ায়!যার বেতন ২০,০০০/-।ট্যাক্স বাদ দিলে তার বেতন ১৫০০০/- মাত্র।১৫০০০ দিয়ে ৬ জনের পরিবার ১ মাস কেমনে চলবে!চলতে না পারলে দূর্নীতিতে জড়িয়ে পড়বে,বা নেশা করবে বা চুরি ডাকাতি করবে বা ভাইবোনের সম্পত্তি মেরে খাবে।প্রতিটা ঘরে ঘরে এসবের প্রতিযোগিতা শুরু হলে দেশও শেষ, দেশের মানুষও শেষ।
ওপরে উল্লেখিত সাধারণ মানুষের প্রতি চিকিৎসকদের নানান হয়রানি, হতে বেঁচে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ, সহজে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা পাওয়ার শর্টকাট হচ্ছে- কমিউনিটি ক্লিনিক, যা প্রতি ৩ ওয়ার্ডে ২টি করে জনসেবায় নিয়োজিত আছে।ক্লিনিকগুলোতে, একটা হাসপাতালের প্রায় ৭০% সেবা নিশ্চিত করেন একজন ট্রেনিং প্রাপ্ত সিএইচসিপি।
বয়সে তরুণ এ দক্ষ জনশক্তি শুধু চিকিৎসা বিদ্যায় নয়, অনলাইনে রোগী রেজিষ্টেশন, অনলাইন রিপোর্টিংসহ আরো নানা ক্ষেত্রে দক্ষ। তাদের কর্মদক্ষতার ফল স্বরুপ দেশে সবার গড় আয়ু বর্তমানে ৬৮.৩ এ উন্নীত,মাতৃমৃত্যু কমেছে ৭৫% ও শিশু মৃত্যু কমেছে ৭১%.
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴
7
কমিউনিটি ক্লিনিকের এমন সফলতায় মুগ্ধ হয়েছিল জাতিসংঘ।জাতিসংঘের স্বীকৃতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশকে বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত করেছিল ব্রাউন ইউনিভার্সিটি।
এই দক্ষ জনশক্তি বর্তমানে যাদের/ যেসব চিকিৎসা সেবা দেয়
* সকল সাধারণ রোগীকে।
* সকল শিশুকে
* অসুস্থ কিশোর কিশোরীদের
* গর্ভবতী মহিলাদের এবং প্রসব পরবর্তী মহিলাদের স্বাস্থ্যসেবা ও পরামর্শ ।
* পরিবার পরিকল্পনার সেবাসমূহ।
* পুষ্টি বিষয়ক পরামর্শ।
* হাইপারটেনশনের রোগীর চিকিৎসা।
* ডায়াবেটিসের রোগীর চিকিৎসা।
* স্থানীয় জনগণকে ক্লিনিক মুখী করতে মাসিক মিটিং
* ক্লিনিকের নিরাপত্তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
*ক্লিনিকের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও নিরাপত্তায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
* ঔষধ পত্রের হিসাব নিকাশ সংরক্ষণ
*অনলাইনে গর্ভবতীর ও শিশুদের তথ্য লিপিবদ্ধ করণ।
* অনলাইন রিপোর্টিং।
এককথায় উপরের কাজগুলো সম্পাদন করতে প্রতিটা হাসপাতালে যেখানে ১৩-১৪ জন জনবল লাগে সেখানে তারা একাই একশ।
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴
8 1:40 9:20 12:55
9
★গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর নিশ্চিত স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির লক্ষ্যে এ সিএইচসিপিদের শীঘ্র রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত করা উচিত ও ২য় শ্রেণীতে পদায়ন করা উচিত।
★ প্রাইভেট হাসপাতালগুলোর ফি ২০ গুন কমিয়ে আনা উচিত।খতিয়ে দেখা উচিৎ তাদের বাৎসরিক ব্যয় ও আয় কত। আয়, ব্যয় এর দ্বিগুণের চেয়ে যেন কম হয়, সেদিকে নজর রেখে তাদের সেবার ফি কমিয়ে আনতে নীতিমালা করে দেয়া উচিত।
★সব কটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে ছুটির বিধান একই হওয়া উচিত।যেসব প্রতিষ্ঠান এ সপ্তায় ২ দিন ছুটি পাওয়া হয় না, তাদেরও একই নিয়মের আওতায় এনে সপ্তাহে ছুটি ২ দিন নিশ্চিত করে বৈষম্য দূর করা উচিত।
দেশ ও দশের কল্যাণে আমাদের সমন্বয়ক ভাইদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি আমার প্রস্তাব গুলো নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে দেখতে ও ভেবে দেখতে।কথায় ভুল থাকলে ক্ষমা প্রার্থী।
আসসালামুআলাইকুম।
সবাই ভালো থাকুন।
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴
8
বিগত ১৩ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এই দক্ষ,কর্মঠ জনশক্তি প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলেতে মানুষকে অবিরত স্বাস্থ্যসেবা না দিলে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বিশাল একটা অংশের অনেকেই অর্থের অভাবে চিকিৎসা নিতে না পেরে মারা যেত।
★ তবু চিকিৎসকদের ফী কমানো উচিত।
কারণ কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিদের সাধ্যের বাইরে চলে গেলে তারা ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেফার করেন।
ঝুঁকি থাকা স্বত্তেও এসব রোগীরা হাসপাতালের চিকিৎসকের শরনাপন্ন সহজে হতে চান না।
★ তাই প্রতিটা কমিউনিটি ক্লিনিকে সিএইচসিপিদের ফ্যামেলী নিয়ে থাকতে পারে মত কোয়ার্টার নির্মাণ জরুরী।
★তাদের রাজস্ব খাত এ স্থানান্তরিত করার পরিপত্র জারির ১০ বছরের মাথায়ও বিগত সরকার রাজস্ব খাত এ
স্থানান্তরিত করেননি( কারণ, এদের সংখ্যাগরিষ্ঠ আওয়ামীলীগ বিরোধী।) ।ফলে অনেকে অন্য চাকরিতে চলে গেছেন ও যাচ্ছেন।
এখনো সাড়ে চৌদ্দ হাজার জন মত এরা প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে কর্মরত আছেন।
🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴
12:55 7:33 1:40
Elhon ki Hasiner Dal vote dite parbea
😂😢🎉 রেকর্ড
শহিদ সাহেব কে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া দরকার ছিলো তিনি আগে ঐ জায়গায় ছিলেন সত্য কথা বলে এবং ভালো একজন কর্মকর্তা তিনি আর না হয় নির্বাচন কমিশন এর প্রধান হিসেবে দেওয়া হোক জনগণের জন্য কাজ করবে ইনশাআল্লাহ ভালো একজন মানুষ
Freedom Party কে আবার নিবন্ধন করা হোক।
উপর থেকে বহিষ্কার করে দিলেই হবে না সবকিছু বিনষ্ট হয়েছে
Thanks
ধন্যবাদ
এখন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের অপসারণ চাই