স্যার আপনার পুরো ভিডিওটি এত তথ্যবহুল , কেউ নিরাশ হবে না । অতিরিক্ত কোনো কথা নেই শুধু মাত্র টপিক নিয়ে ব্যাখ্যা। মাশাল্লাহ খুব ভালো লাগলো । এভাবে এগিয়ে যান ।
আমি আর্থাভাবে ছোট বলায় যথেস্ট পডা শুনা করতে পারি নাই,কিন্তু গোপনে মোনের ভীতরে জানার প্রবল ইচ্ছা ছিল,যাই হোক আধুনিক বিগ্ঙানের কারনে বা মোবাইলের মাধ্যমে আনেক টা জেনেছি এবং ভালই লাগে নিজেকে,ধন্যবাদ স্যার আপনাকে,আর ধন্যবাদ আপনার হাতের লেখার জন্য,কি সুন্দর,
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
ভাই, অনেক ভালো ভালো ভিডিও দেন, আপনার ভিডিও গুলা অনেক কাজের। একটা অনুরোধ, যত দ্রুত পারেন "বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান" কে নিয়ে একটা ভিডিও দেন। সব ইনফরমেশন সহ পয়েন্ট আকারে... প্লিজ
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
ধন্যবাদ! লুইপা, শবরপা ও ভুসুকুপা, এই তিন বাঙালি কবিরা যথাক্রমে কে কখন (বা নিদিষ্ট কোন শতাব্দীতে) তাঁদের পদগুলি রচনা করেন? তাছাড়া, মহিলা কবি কুক্কুরীপা কোন শতাব্দীতে লেখেন? জানালে খুশি হব।
ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতেছি না, তবে আপনাদের জন্যই আমাদের সামনে অগ্রগতির পথটা সহজ হয়ে উঠে।বাংলা সাহিত্যের সব ক্লাসগুলো চাই 💖🥰
😢❤
Darun ❤
স্যার আপনার পুরো ভিডিওটি এত তথ্যবহুল , কেউ নিরাশ হবে না । অতিরিক্ত কোনো কথা নেই শুধু মাত্র টপিক নিয়ে ব্যাখ্যা। মাশাল্লাহ খুব ভালো লাগলো । এভাবে এগিয়ে যান ।
আমি আর্থাভাবে ছোট বলায় যথেস্ট পডা শুনা করতে পারি নাই,কিন্তু গোপনে মোনের ভীতরে জানার প্রবল ইচ্ছা ছিল,যাই হোক আধুনিক বিগ্ঙানের কারনে বা মোবাইলের মাধ্যমে আনেক টা জেনেছি এবং ভালই লাগে নিজেকে,ধন্যবাদ স্যার আপনাকে,আর ধন্যবাদ আপনার হাতের লেখার জন্য,কি সুন্দর,
ধন্যবাদ স্যার 🥰
চর্যাপদ নিয়ে অনেকটা ভয় ছিলাম আপনার ভিডিওটা দেখে পুরোপুরিটা বুঝতে পারলাম
শুভকামনা 🌹
দারুন হয়েছে ক্লাসটি । বাংলা সাহিত্য ও বাংলা ব্যাকরণের সবগুলো ক্লাস চাই ।।
আপনাদের জন্যই আমরা স্বপ্ন দেখি
জীবনে কিছু করার জন্য ❤️
অনেক শুভকামনা জানাচ্ছি ❤️
অসাধারণ ভাবে আপনি explain করলেন । ধন্যবাদ 🎉❤
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা বিভাগে পড়েছি। খুব ভালো লাগলো আপনার পাঠদান।
মঙ্গলকাব্য নিয়ে একটা ক্লাস করলে খুব উপকার হতো স্যার।।খুব সুন্দর আপনার বুঝানোর ধরন
জি স্যার অনেক ভালো করে বুজতে পারছি, মঙ্গল কাব্য নিয়ে একটা ক্লাস দিবেন প্লিজ🙏
এত সুন্দর করে বুঝিয়ে ক্লাস নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আসলেই অনেক ভালো করেই পড়ান। যদি বাংলাদেশের সকল মণ্ত্রণালয় নিয়ে একটা ক্লাস নিতেন ভালো হতো। এগুলো মনেই থাকে না।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ❤️
আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো।
নিয়মিত সাথে থাকুন ❤️❤️❤️
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
ভাই অসাধারণ ক্লাস দেন যা আমরা উপকৃত হচ্ছি! আরো ভিডিও চাই 😊
এগিয়ে যান ভাই ✌️
আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য দোয়া রইল❤️
মাশাআল্লাহ,এক কথায় অসাধারণ ❤।
খুবই উপকৃত হলাম, ধন্যবাদ ❤❤❤
খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন, আপনাকে ধন্যবাদ।
সদর দপ্তর নিয়ে একটা ভিডিও দিবেন।
অনেক উপকৃত হবো। 😊
আপনার বুঝানোর ধরন অনন্য।
অশেষ অশেষ ধন্যবাদ !অসাধারণ,চমৎকার !!! চযা’পদের প্রতিটি পদের বাংলা অথ’ভিত্তিক বিশ্লেষণ চাই স্যার !
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
অসাধারণ একজন শিক্ষক।
অনেক সুন্দর ক্লাস।।।ফুল সাহিত্য পার্ট এর ক্লাস দেওয়ার অনুরোধ করছি
অসংখ্য ধন্যবাদ, আমি আপনার ক্লাস গুলো নিয়মিত দেখি, এবং নোট করি।
Your teaching quality is so helpful for us❤️❤️
ধন্যবাদ ❤️
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
এইভাবে আমাদের পড়ানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
স্বাগত ❤️
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
thanks for giving your energetic guideline ❣️
You're most welcome ❤️
অনেক ধন্যবাদ খুবই সুন্দর করে ক্লাসটি নেয়া হয়েছে🤗
এক কথায় অসাধারণ। অনেক বেশি উপকৃত হচ্ছি।
শুধু একটা অনুরোধ থাকবে সম্ভব হলে লেকচারের সাথে pdf অথবা ছবি শেয়ার করবেন৷
আপনার জন্য শুভকামনা রইল। ❤️
Via tutorial ti sas prjnto dakhar motoi silo tai apni dhonnobd paoar motoi r sudhu dhnnobd dite china sto bon hisebe pray kri via❤
আপনাকে অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
আপনার ক্লাস সব সময়ই সেরা স্যার। ধন্যবাদ
স্বাগত ❤️ শুভকামনা ❤️এবং ধন্যবাদ ❤️
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
আপনার হাতের লিখা অনেক সুন্দর
খুব সুন্দর করে সাজিয়ে বলেছেন।
অনেক সুন্দর বোঝানো হয়েছে ধন্যবাদ
দারুণ বুঝিয়েছেন, ধন্যবাদ
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি নিয়েও ক্লাস দিলে ভাল হয়।
আপনার ক্লাস অনেক ভাল হয়।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী নিয়ে তো বেশ কিছু ক্লাস দেওয়া আছে। সামনে আরও পাবেন ইনশাআল্লাহ।
ধন্যবাদ ♥️
@@BCSONLINETUTOR ok
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করোক। সুন্দর হয়েছে।
আল্লাহ আপনারও মঙ্গল করুক।
ধন্যবাদ ❤️
Thanks a lot for making the topic easier to me...I appreciate your method of teaching...
অসাধারণ একটি তথ্য দিলেন ধন্যবাদ আপনাকে ।
স্বাগত।
এক কথায় অসাধারণ ছিল।
Khub valo laglo video ta sir apni khub valo kore bojhalen thank you sir
বিভিন্ন অান্তর্জাতিক সংস্থাগুলো নিয়ে একটা ভিডিও দিলে উপকৃত হবো স্যার🙏
khub dorkari ekta post
কি সুন্দর লেখা ❤
ধন্যবাদ🥰🥰vaia 🥰🥰🥰ato sndr kre bjanr jnno🥰
next class er jnno wait krbo🥰🥰🥰
অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️
@lazy boy ji
ধন্যবাদ স্যার ।বাংলা বিভাগের সব বিষয়ের উপর যদি ভিডিও দিতেন খুব খুশি হব স্যার
অনেক ভালো লাগলো কিছু শিখতে পেরেছি
Onek valo laglo apnar class😊😊
অসাধারণ , বলার ভাষা নেই, স্যার pdf দিলে খুব ভালো হতো
ভাই এভাবে কউ কখনো পড়ায় নি,,so helpful.
অনেক শুভকামনা এবং ধন্যবাদ ❤️
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
Great job. Thanks. Keep it up
বাংলা সাহিত্যের বাকী ক্লাসগুলোর জন্য অপেক্ষা করছি ❤️
অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
Thank you sir . Your explanation is too good.
অসাধারণ! অসাধারণ!! এবং অসাধারণ!!!
ধন্যবাদ ❤️ ধন্যবাদ ❤️ এবং ধন্যবাদ ❤️❤️❤️
@@BCSONLINETUTOR ভাই আপনার ভিডিওগুলো অনেক হেল্পফুল, এমন করে কেউ বুঝায় না। আপনি চালিয়ে যান,আপনার সাথে আছি।
ভাই, অনেক ভালো ভালো ভিডিও দেন, আপনার ভিডিও গুলা অনেক কাজের। একটা অনুরোধ, যত দ্রুত পারেন "বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান" কে নিয়ে একটা ভিডিও দেন। সব ইনফরমেশন সহ পয়েন্ট আকারে... প্লিজ
Apnar poranor system ta onk sundur
অগণিত ধন্যবাদ আপনাকে
বাংলা সাহিত্য ক্লাসগুলো অসাধারণ
অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️
Ma sha Allah
Onk Valo laglo
❤Thank you for the class❤
দারুন হয়েছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️
Khub sundor lagche
উপকৃত হলাম
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে
আলহামদুলিল্লাহ ❤
Your teach so interesting sir❤❤❤❤
Khub valo laglo 🙏
খুব সুন্দর আলোচনা মনে রাখার মত
ধন্যবাদ ❤️
কলকাতা, বাংলাদেশ , আসাম, ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা আরো কিছু রাজ্য নবাব সিরাজউদ্দৌলা অধিপতি বলে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ এক করা এবং গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হওক। এতে বাংলা ভাষাভাষীর মানুষ বিশ্বের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরবে এবং বাংলার সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে কারণ আমাদের নারী ও পুরুষ বিদেশি পোশাক ও সাজগোজ করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে। নারীদের ক্ষেত্রে ছেলের দৈনিক পোশাক শার্ট - পেন্ট ও চুল খাটো করে সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিচ্ছে । বিদেশি পোশাক বলতে শালীন পোশাক যেমন সুট - কোট , বোরকা ও দেশি পোশাক বলতে শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা, সেলোয়ার - কামিজ পরিধান করা কঠিন আইন করে দেওয়া । পড়ালেখা এর বিষয় যেমন বাংলা ও ইংরেজি ব্যাকরণ একই পদ্ধতিতে ( নাম - Noun , ক্রিয়া - Verb) এগুলো সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ আলোচনা করা। (১)দেশের নাগরিক হিসেবে বিশেষ কিছু ইতিহাস ও ঐতিহ্য পড়াশুনা করা (২)অন্যদিকে সুনাগরিক হিসেবে সকল ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি জানা । বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে (১) এর মানুষ কাজে লাগানো ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা মানুষকে এই জায়গায় রাখা ফলে ব্যবসায় উন্নতি কারণে অর্থনীতি সচল হবে। ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন করা যেখানে থাকবে যুক্ত বাংলা বা বাংলাদেশ, ভারতের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম , নেপাল , ভুটান, শ্রীলংকা , মায়ানমার ও পাকিস্তান । ভাষাভাষীর দিক থেকে গণভোট অনুষ্ঠিত করে স্বাধীন দেশ গঠন করা। কলকাতা ও বাংলাদেশ , আসাম , ত্রিপুরা, বিহার , ওড়িশশা ও আরও কিছু রাজ্য মিলে এ সিদ্ধান্ত নিলে এটা সম্ভব । ইসলামিক তহবিল , সনাতন তহবিল , বৌদ্ধ তহবিল ও খ্রিষ্ঠান তহবিল গঠন করা যাতে করে দান করার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করা যায় একথা বলার কারণ ধর্মের নামে তাফসির মাহফিলে ও পীরের দরগায় অনুষ্ঠান এবং কীর্ত্তন এর নামে ধর্ম পন্ডিত বলতে কিছু ব্যক্তি বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ইসলামে যাকাত ( যেটা গরিব ব্যক্তির শুধু পাওয়ার অধিকার রাখে কিন্তু এই টাকা যাকাত বলেন আর অন্য কিছু বলেন তারা সওয়াবের কথা বলে ইসলামের হেফাজতের নামে নিজের বউ - বাচ্চা ও পরিবার হেফাজত করছে সকল কৌশলীর বড় কৌশলী আল্লাহ যখন বিচার দিবসের দিন তাদের জিজ্ঞাসা করবেন তুমি যাকাতের বা সাদকার নামে গরিবের প্রাপ্য টাকা 💰 তোমার দিকে নিলে কেন ## 🔊 এই প্রশ্ন আসবে জীবন কীভাবে অতিবাহিত করেছ ) দেওয়া ফরজ কিন্তু এই টাকা 💰 এসব অনুষ্ঠানে এমন ভাবে নেওয়া হয় মানুষ এতে বেশি সওয়াব মনে করে মাহফিলে অতিথির টাকার পরিমাণ ৫০০,১০,০০০- ১,৫০,০০০ হয়ে থাকে। তারা উপদেশ দেয় অথচ তারাই সুদের থেকেও অনেক বেশি পাপ অন্যের হক হাতিয়ে নিচ্ছে । কুরআনে কিছু না করতে পেরে এরা হাদিসের সংজ্ঞা ও সহি হাদিস এবং জয়িফ হাদিস এর মধ্যে মিথ্যাচার করছে বিশেষ করে যাকাত ও নামাজ নিয়ে । নামাজ নিয়ে কিছু কথা বলার প্রয়োজন রয়েছে যেমন তারাবিহ ১২ , ২০, ৩০, ৪০ এরকম বলে খতমে তারাবিহর নামে হাফেজদের ২০,০০০-...... 💰 হাতিয়ে নিচ্ছে এ টাকা গরিবের প্রাপ্য। আপনি নবী স: এর জীবনী শুনলে জানতে পারেবন কিভাবে নামাজ পড়েছেন কত রাকাত পড়েছেন এক্ষেত্রে সহি হাদিস অনুসরণ করবেন রাকাত ১২ তারাবির নামাজ । ভাই অনেক কথা আছে এই নিয়ে এখন আসেন কীর্ত্তনে আসব ৫০০,১০,০০০-৫,০০,০০০ 💰 দিতে হবে। আপনি বলেন এরা করলে রাজনীতিবিদরা করবে না কেন। এজন্য প্রচলিত দুর্নীতির আইন কার্যকর নয় আমি বলব দুর্নীতির আইন কার্যকর করার জন্য জনগণকে তার আয় - ব্যয় ও কর্মস্থল সম্পর্কে ইউনিয়ন পরিষদ তথ্য দেওয়া এতে একজন নাগরিকের বাইরে সম্পত্তি বা কিছু থাকলে সে আইনগত দাবি করতে পারবে না অন্য কেউ নিলে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে না । সে অভিযোগ করলে তাকেই বন্দি করে রাষ্ট্রের কাছে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার জন্য বিনা জামিনে একটানা দুই (২) বছর জেল ও অর্থ দন্ড করা। বিদেশ কোন নাগরিকের বাড়ি 🏥 গাড়ি 🚐 ব্যাংকে জমা নগদ অর্থ 🏦 থাকতে পারবে না । যা থাকবে রাষ্ট্রকে অভিহিত করতে হবে যেমন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। সরকারি কাজ যেমন রাস্তা নির্মাণ, সেতু নির্মাণ, বন্দর নির্মাণ ইত্যাদির ব্যয় নিয়ে নির্মাণ স্থলে সাইনবোর্ড দিয়ে অবগত করা ও অনলাইনে অভিযোগ করার সুযোগ করা ( ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে অভিযোগ করা অভিযোগ কেন্দ্র ছাড়া অন্য কেউ অভিযোগকারির পরিচয় জানবে না অভিযোগ কেন্দ্র স্থল হবে প্রতিটি জেলায় এবং একই সাথে একই অভিযোগ সকল কেন্দ্রের কর্মচারী দেখতে পারবে ফলে স্থানীয় অভিযোগ কেন্দ্রে ঘুষ দিয়ে কাজে অর্থ হাতিয়ে নিতে পারবে না।
Osadharon class
অসংখ্য ধন্যবাদ 💝
আপনার ক্লাসগুলো দেখি আর ভাবি, আপনার সাথে দেখা হলে পা ধরে সন্মান করতাম।
বাংলা ব্যাকরনের ধ্বনি বিপর্যয়ের উপর একটি ক্লাস নেয়ার অনুরোধ রইলো। এ বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও কঠিনও মনে হয়।
ধ্বনি বিপর্যয়ের উপর সুন্দর ক্লাস দিবো ইনশাআল্লাহ, যেটি দেখার পরে আশা করি ধ্বনি বিপর্যয় নিয়ে আর কোনো প্রবলেম থাকবেনা।
ধন্যবাদ ❤️
ধন্যবাদ ❤
Excellent Sir
বৈষ্ণব পদাবলী নিয়ে একটা ভিডিও দিবেন ভাইয়া,,,,,❤❤❤
Continue hok Bengal classes.. Sir ji
Prothom vdo ta kothy pabo.? Khub vlo lglo..ami tripura theke dekhlm vdo ta onk easy holo
❤❤❤❤ অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার।
ধন্যবাদ!
লুইপা, শবরপা ও ভুসুকুপা, এই তিন বাঙালি কবিরা যথাক্রমে কে কখন (বা নিদিষ্ট কোন শতাব্দীতে) তাঁদের পদগুলি রচনা করেন? তাছাড়া, মহিলা কবি কুক্কুরীপা কোন শতাব্দীতে লেখেন?
জানালে খুশি হব।
❤❤❤❤Alhamdulillah
Informative video
Thanks ♥️
Good
Thank you so asob ❤❤❤❤
Outstanding ❤
ধন্যবাদ স্যার
আসসালামু আলাইকুম
বিভিন্ন রাজবংশ, বিভিন্ন বিদ্রোহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলে উপকৃত হতাম।
khub vlo..
Thanks 🙏😊
superb love you brother, thank you
Thanks
Love yoi too brother ❤️
Thanks sir❤
অসাধারণ ❤
খুব ভালো ক্লাস, স্যার আপনি পড়ান slst??
খুব সুন্দর
Wow technique 🥰🥰
Onk helpful
ধন্যবাদ ❤️
দারুন হইছে❤️
মাশা-আল্লাহ
Onk onk nice sir
অনেক অনেক ধন্যবাদ ❤️
সেরা ভাই
অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️
Thank you sir
You are best
অসাধারণ
সুন্দর
অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার
ধন্যবাদ