Ziaul Kabir তার মানে আপনে বুখারি শরিফ কে অশিকার করলেন।রাসুলের হাদিস কি কুরানে লেখা নাকি হাদিসে লেখা। আর যদি হাদিস না মানেন তাহলে তো নবির কথাকেই অশিকার করা হয়।আর যারা তা অশিকার করবে তারা তো কাফের।
সেটাই তো বুঝতে পারছি না। আল্লাহর কথার সাথে বাস্তবতার ও আলেমদের কথার কোন মিল নাই। আল্লাহ বলেন এক কুরআনকে আঁকড়ে ধরতে। فَاسْتَمْسِكْ بِالَّذِي أُوحِيَ إِلَيْكَ إِنَّكَ عَلٰـى صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ {৪৩} وَإِنَّهُ لَذِكْرٌ لَّكَ وَلِقَوْمِكَ وَسَوْفَ تُسْأَلُونَ {৪৪} অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ। নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। (সূরা আয যুখরুফ, ৪৩ঃ৪৩,৪৪) وَالَّذِينَ يُمَسَّكُونَ بِالْكِتَابِ وَأَقَامُواْ الصَّلاَةَ إِنَّا لاَ نُضِيعُ أَجْرَ الْمُصْلِحِينَ {১৭০} আর যারা কিতাবকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে এবং সালাত কায়েম করে, নিশ্চয় আমি সৎকর্মশীলদের প্রতিদান বিনষ্ট’ করি না। (সূরা আল আ‘রাফ, ৭ঃ১৭০ أَمْ آتَيْنَاهُمْ كِتَابًا مِّن قَبْلِهِ فَهُم بِهِ مُسْتَمْسِكُونَ আমি কি তাদেরকে কুরআনের পূর্বে কোন কিতাব দিয়েছি, অতঃপর তারা তা দৃঢ়ভাবে ধারণ করে আছে? (সূরা আয যুখরুফ, ৪৩ঃ২১) আপনি আবার বলছেন; বুখারী শরীফকে অস্বীকার করলে কাফির। কুরআনে কি এমন কথা আছে যে, বুখারী শরীফকে অস্বীকার করলে ‘কাফির’। আল্লাহ তুমি আমাদের সবাই দ্বীন ইসলাম বুঝার তাওফীক দাও। যেন আমরা সবাই মুসলিম হিসেবে বেঁচে থাকতে পারি। আর একজন অন্যজনকে যেন কাফির, গুমরাহ ইত্যাদী না বলি। আমরা এক ইসলাম ও এক মুসলিম উম্মাহ চাই।
আল্লাহ বলেন উপদেশ গ্রহণের জন্য কুরআনকে সহজ করা হয়েছে; وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ {১৭} আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি? (সূরা আল কামার, ৫৪ঃ১৭,২২,৩২ ও ৪০) فَإِنَّمَا يَسَّرْنَاهُ بِلِسَانِكَ لِتُبَشِّرَ بِهِ الْمُتَّقِينَ وَتُنذِرَ بِهِ قَوْمًا لُّدًّا {৯৭} আর আমি তো তোমার ভাষায় কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, যাতে তুমি এর দ্বারা মুত্তাকীদেরকে সুসংবাদ দিতে পার এবং কলহপ্রিয় কওমকে তদ্বারা সতর্ক করতে পার। (সূরা মারইয়াম, ১৯ঃ৯৭) فَإِنَّمَا يَسَّرْنَاهُ بِلِسَانِكَ لَعَلَّهُمْ يَتَذَكَّرُونَ {৫৮} অতঃপর আমি তো তোমার ভাষায় কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে। (সূরা আদ দুখান, ৪৪ঃ৫৮) আর আপনি বলছেন; অন্যান্য কিতাব ছাড়া কুরআন পড়া ও বুঝা যাবে না। বুঝি না কিছু। কি করবো, কোন দিকে যাবো। চার দিকে হাজার হাজার কিতাব কোনটা পড়বো আর কোনটা পড়বো না। একদল বলে; ওরা সালাফী ওদের কিতব পড়া যাবে না। আরেক দল বলে ওরা দেওবন্দী ওদের কিতাব পড়া যাবে না। অন্যদল বলে ওরা বেরলবী ওদের কিতাব পড়া যাবে না। কেউ বলে ওরা তো কাদীয়ানী আবার কেউ বলে ওরা শিয়া, কেউ বলে ওরা ওহাবী। কার কিতাব পড়বো, কোন দিকে যাবো ! আর পারছি না। হে আল্লাহ দয়া কর তুমি।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ কবুল করো হুজুরের দীর্ঘ হায়াত দান করুন সারা পৃথিবীতে সুন্নিয়ত কায়েম করুন
মাসাআল্লাহ খোব সুন্দর আলোচনা করলেন মারহাবা,
মাশাাআললাহ ওনেক সুন্দর ওয়াজ! আললাহ পাক হুজুরের হায়াত দারাছ দান করে
হক কথা বলেছেন হুজুর। যদি তারা এ সব বুঝত তবেই সব শেষ হয়ে যেত।
হে আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত বাড়িয়ে দাও।
মারহাবা,,, সুন্নীয়তের সিংহ
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান কর ।
মাসাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ মৃধা আপনাকে ধন্যবাদ
মাশাল্লাহ
মাশাআল্লাহ্
মারহাবামারহাবা
মাশাাআললাহ
আমিন
Sunni jamat jindabad 💖💖💖💖💖💖💖
MashaAllah,MashaAllah
মাশাআল্লাহ সঠিক কথা বলেছেন
হক
আল্লাহ বাবাকে কুটি কুটি বছর বাছিয়ে রাখ।
আল্লাহ +রাসুল (স)
মাশাআল্লাহ...
amin
মারহাবা
আমিন হক কথা বলেচেন
আমার দাদা দাদী আববার জন্য মূতূ বার্ষিক পালন করব!সহিদুললা জিহাদী কে কত হাদিয়া দিতে হবে বলবেন ভাই দয়া করে
💖💖💖💖💖💖💖💖
হক।
আমার এই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন প্লিজ
, balolagce
নুরনবীজি আমার জানের জান
মাসেল্লাহ
marhaba
মাশাআল্লাহ্।
marhana
jindabad
এখানে কতো ডেক তবারক রান্না হয়েছে
MASAALLAH.
MONAFAQRA JODI NAA BOJA AMRA SUNNIRA KI KORBO
আল্লাহ কিতাব দিলেন একখান। আর এটিকে বললেন; সুস্পষ্ট কিতাব। এখন এত কিতাব কোথা থেকে আসলো?
কারা এত কিতাব লিখলো কেনই বা লিখলো, কিছই বুঝলাম না।
الر تِلْكَ آيَاتُ الْكِتَابِ الْمُبِينِ {১}
আলিফ-লাম-রা। এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। (সূরা ইউসুফ, ১২ঃ১)
الَرَ تِلْكَ آيَاتُ الْكِتَابِ وَقُرْآنٍ مُّبِينٍ {১}
আলিফ-লাম-রা; এ হল কিতাব ও সুস্পষ্ট কুরআনের আয়াতসমূহ। (সূরা আল হিজর, ১৫ঃ১)
طسم {১} تِلْكَ آيَاتُ الْكِتَابِ الْمُبِينِ {২}
ত্ব-সীন-মীম। (সূরা আশ শু‘আরা, ২৬ঃ১) এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। (সূরা আশ শু‘আরা, ২৬ঃ২)
طس تِلْكَ آيَاتُ الْقُرْآنِ وَكِتَابٍ مُّبِينٍ {১} هُدًى وَبُشْرٰـى لِلْمُؤْمِنِينَ {২}
ত্ব-সীন; এগুলো আল-কুরআন ও সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। মুমিনদের জন্য হিদায়াত ও সুসংবাদ। (সূরা আন নামল, ২৭ঃ১,২)
طسم {১} تِلْكَ آيَاتُ الْكِتَابِ الْمُبِينِ {২}
ত্ব-সীন-মীম। এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। (সূরা আল কাসাস, ২৮ঃ১,২)
حم {১} وَالْكِتَابِ الْمُبِينِ {২}
হাÑমীম। সুস্পষ্ট কিতাবের কসম! (সূরা আয যুখরুফ, ৪৩ঃ১,২)
حم {১} وَالْكِتَابِ الْمُبِينِ {২}
হা-মীম। সুস্পষ্ট কিতাবের কসম! (সূরা আদ দুখান, ৪৪ঃ১,২)
Ziaul Kabir তার মানে আপনে বুখারি শরিফ কে অশিকার করলেন।রাসুলের হাদিস কি কুরানে লেখা নাকি হাদিসে লেখা। আর যদি হাদিস না মানেন তাহলে তো নবির কথাকেই অশিকার করা হয়।আর যারা তা অশিকার করবে তারা তো কাফের।
আর আরেকটা বিষয় হলো কুরআন বুঝতে বা পড়তে গেলে অন্নান্য কিতাব ছাড়া কিভাবে পড়বেন
সেটাই তো বুঝতে পারছি না। আল্লাহর কথার সাথে বাস্তবতার ও আলেমদের কথার কোন মিল নাই। আল্লাহ বলেন এক কুরআনকে আঁকড়ে ধরতে।
فَاسْتَمْسِكْ بِالَّذِي أُوحِيَ إِلَيْكَ إِنَّكَ عَلٰـى صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ {৪৩} وَإِنَّهُ لَذِكْرٌ لَّكَ وَلِقَوْمِكَ وَسَوْفَ تُسْأَلُونَ {৪৪}
অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ। নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। (সূরা আয যুখরুফ, ৪৩ঃ৪৩,৪৪)
وَالَّذِينَ يُمَسَّكُونَ بِالْكِتَابِ وَأَقَامُواْ الصَّلاَةَ إِنَّا لاَ نُضِيعُ أَجْرَ الْمُصْلِحِينَ {১৭০}
আর যারা কিতাবকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে এবং সালাত কায়েম করে, নিশ্চয় আমি সৎকর্মশীলদের প্রতিদান বিনষ্ট’ করি না। (সূরা আল আ‘রাফ, ৭ঃ১৭০
أَمْ آتَيْنَاهُمْ كِتَابًا مِّن قَبْلِهِ فَهُم بِهِ مُسْتَمْسِكُونَ
আমি কি তাদেরকে কুরআনের পূর্বে কোন কিতাব দিয়েছি, অতঃপর তারা তা দৃঢ়ভাবে ধারণ করে আছে? (সূরা আয যুখরুফ, ৪৩ঃ২১)
আপনি আবার বলছেন; বুখারী শরীফকে অস্বীকার করলে কাফির। কুরআনে কি এমন কথা আছে যে, বুখারী শরীফকে অস্বীকার করলে ‘কাফির’।
আল্লাহ তুমি আমাদের সবাই দ্বীন ইসলাম বুঝার তাওফীক দাও। যেন আমরা সবাই মুসলিম হিসেবে বেঁচে থাকতে পারি। আর একজন অন্যজনকে যেন কাফির, গুমরাহ ইত্যাদী না বলি। আমরা এক ইসলাম ও এক মুসলিম উম্মাহ চাই।
আল্লাহ বলেন উপদেশ গ্রহণের জন্য কুরআনকে সহজ করা হয়েছে;
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ {১৭}
আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি? (সূরা আল কামার,
৫৪ঃ১৭,২২,৩২ ও ৪০)
فَإِنَّمَا يَسَّرْنَاهُ بِلِسَانِكَ لِتُبَشِّرَ بِهِ الْمُتَّقِينَ وَتُنذِرَ بِهِ قَوْمًا لُّدًّا {৯৭}
আর আমি তো তোমার ভাষায় কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, যাতে তুমি এর দ্বারা মুত্তাকীদেরকে সুসংবাদ দিতে পার এবং
কলহপ্রিয় কওমকে তদ্বারা সতর্ক করতে পার। (সূরা মারইয়াম, ১৯ঃ৯৭)
فَإِنَّمَا يَسَّرْنَاهُ بِلِسَانِكَ لَعَلَّهُمْ يَتَذَكَّرُونَ {৫৮}
অতঃপর আমি তো তোমার ভাষায় কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে। (সূরা আদ দুখান, ৪৪ঃ৫৮)
আর আপনি বলছেন; অন্যান্য কিতাব ছাড়া কুরআন পড়া ও বুঝা যাবে না। বুঝি না কিছু। কি করবো, কোন দিকে যাবো।
চার দিকে হাজার হাজার কিতাব কোনটা পড়বো আর কোনটা পড়বো না। একদল বলে; ওরা সালাফী ওদের কিতব পড়া যাবে না। আরেক দল বলে ওরা দেওবন্দী ওদের কিতাব পড়া যাবে না। অন্যদল বলে ওরা বেরলবী ওদের কিতাব পড়া যাবে না। কেউ বলে ওরা তো কাদীয়ানী আবার কেউ বলে ওরা শিয়া, কেউ বলে ওরা ওহাবী।
কার কিতাব পড়বো, কোন দিকে যাবো ! আর পারছি না। হে আল্লাহ দয়া কর তুমি।
আপনা কে বুঝতে হবে না
মাসাআল্লাহ
মারহাবা
মাশাল্লাহ
💖💖💖💖💖💖💖💖💖
আমিন
মাসে্ল্লাহ
আমিন
মাশাল্লাহ
💖💖💖💖💖💖💖
আমিন
💖💖💖💖💖💖💖
আমিন
💖💖💖💖💖💖💖