একসাথে তিন তালাক দিলে কয় তালাক হবে? মুফতী শামসুদ্দোহা আশরাফী । Mufti Shamsuddoha Ashrafi Waz
Вставка
- Опубліковано 5 жов 2024
- একসাথে তিন তালাক দিলে কয় তালাক হবে? মুফতী শামসুদ্দোহা আশরাফী । Mufti Shamsuddoha Ashrafi ।
ইসলামী মহা সম্মেলন বগুড়া ২০২০ । তালাকের মাসয়ালা জানতে ওয়াজটি শোনা খুবই জরুরী। New Waz Talaq
*** আমাদের এই চ্যানেলটি মাজহাব সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিশ্লেষণ ও ইসলামের মৌলিক বিষয়ের আলোচনা/বক্তব্য সম্বলিত youtube channel এখানে ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোকে আমরা যথেষ্ট যাচাই-বাচাইসহ ওলামায়ে কেরামদের তত্ত্বাবধয়নেই পাবলিস্ট করে থাকি। নানাবিধ বিভ্রান্তি ও পারস্পারিক মতবিরোধ নিরসনে বক্তব্যগুলো সহজ ও প্রাণজল ভাষায় বিস্তারিতভাবে তুলে ধরাই আমাদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য।সমাজে নানাবিদ অসঙ্গতি থাকার পরেও আমরা আমাদের এ দ্বীনি কাজকে এগিয়ে নিতে চাই আর সঙ্গে নিতে চাই আপনাদেরকেও। আসুন আমরা এগিয়ে যাই নতুন প্রত্যয়ে এক নব দিগন্তের আশায় । দ্বীনি প্রচারে আমাদের channel টি ভিজিট করুণ এবং আপনাদের মূল্যবান মতামত পেশ করুণ।ইসলামের নির্মল ধারাকে অব্যহত রাখার প্রচেষ্টায় অনুগ্রহ করে চ্যানেলটি subscribe করুন...ধন্যবাদ।
চ্যানেল লিংক
/ @almazhabmedia
#মুফতী_শামসুদ্দোহা_আশরাফী #Mufti_Shamsuddoha_Ashrafi
আচ্ছা ইসলাম কি কোরআন ও নবীর শাসনআমলের বাহীরে গিয়ে সাহাবী হযরত ওমরের শাসন অনুযায়ী চলবে? বিনয়ের সাথে জানতে চাই??
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান
সুন্দর আলোচনা
তাহলে আমার উদাহরনের ব্যাখ্যা দিতে পারবেন হুজুর
কুরানের নিয়ম হলো ৩ তুহুরে ৩ তালাক দিতে হবে
এখন একসাথে ৩ তালাক দিলে,যদি ৩ তালাক হয়
তাহলে একি সময়ে যখন স্বামী ১ তালাক বলবে তখন স্ত্রী এই সময়ে মাসিক করে পবিত্র হবে
১ মিনিটে ৩ তালাক স্বামী বলবে
আর ১ মিনিটে স্ত্রী ৩ বার মাসিক করবে
আবার ৩ বার পবিত্র হবে
এটা কি কোন স্ত্রী পারবে????
তাহলে একসাথে ৩ তালাক দিলে,৩ তালাক হয় কি করে?????
হুযুর আমি একজন হানাফী মাযহাবের অনুসারী কিন্তু হুজুর কোরআনে আল্লাহ বলেছেন Uttar Kumar Ratan আল্লাহ কোরআনে বলছেন যে তালাক দুই দুইবার হাদিস দ্বারা প্রমাণিত যে একসাথে তিন তালাক দিলে তালাক পতিত হবে কিন্তু আপনারা হুজুর অনলি মাজহাবের ফতোয়া টিকানোর জন্য এরকম তাপর তুপর দিয়ে বাহানা বানান হুজুর আমি একটা ফতোয়া জানতে চাই আপনার কাছে একদিনের মধ্যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে আমাদের জন্য ফরজ আমি যদি ফজরের নামাজের সময় পাঁচ অক্ত একবারে পড়ে নেই তাইলে আমার পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ হয়ে যাবেন এ ফতুয়াটা দয়া করে যদি এসএমএসটা পড়েন তাহলে আমাকে দেবেন
৪ মাযহাবেই বলা আছে আমার ইজমা যদি সহীহ হাদিসে বিপক্ষে যায় তা দেওয়ালে ছুড়ে মারো তাই মাযহাব মানতেও এই সহীহ হাদিস মানতে হবে।
আহমাদ, আবু দাউদ এবং ইবনে মাজাহ আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “ইগলাকের ক্ষেত্রে কোন তালাক নেই এবং কোন ছাড় নেই। " অধিকাংশ পণ্ডিত বলেছেন যে ইগলাক অর্থ বাধ্যতা বা ক্রোধ, অর্থাৎ তীব্র ক্রোধ।
উপরে উল্লিখিত, যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে জ্ঞান হারায় না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক।
1 - যা একজন ব্যক্তির মন বা যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করার মতো তীব্র নয়; সে জানে সে কি বলছে এবং তার মানে কি। এই ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, ম্যানুমিশন এবং চুক্তিতে কোন দ্বিমত নেই বৈধ 2 - যেখানে তার রাগ এমন সীমায় পৌঁছে যায় যে সে আর জানে না সে কি করছে বা বলছে। এই অবস্থায় বিবাহ বিচ্ছেদ হয় না এতে কোন দ্বিমত নেই। যদি তার রাগ এতই তীব্র হয় যে সে কি বলছে তা বুঝতে না পারলে তার কোন কথাই যে এক্ষেত্রে বাস্তবায়িত হবে না তাতে কোন সন্দেহ নেই। মুকাল্লিফের (সুস্থ মনের প্রাপ্তবয়স্ক) শব্দগুলি তখনই কার্যকর করা হবে যদি সে জানে যে সে কী বলছে এবং এর অর্থ কী এবং যদি বক্তা সত্যিই তা বোঝায়। 3 - যে ধরনের রাগ উপরে উল্লিখিত দুটি বিভাগের মধ্যে পড়ে, যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে তাকে পাগলের মতো আচরণ করতে বাধ্য করে না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক। মাতালিব ওলি আল-নুহা থেকে, 5/323; আরও দেখুন জাদ আল-মাআদ, 5/215।
মাতালিব ওলি আল-নুহা থেকে, 5/323; আরও দেখুন জাদ আল-মাআদ, 5/215।
1 - যখন একজন ব্যক্তি রাগান্বিত হয় এবং সে কী করছে সে সম্পর্কে আর সচেতন থাকে না। এটিকে পাগলের সাথে তুলনা করা হয়, তাই সকল আলেমদের মতে তালাক হয় না। 2 - যেখানে একজন ব্যক্তি খুব রাগান্বিত কিন্তু এখনও কি ঘটছে সে সম্পর্কে সচেতন, কিন্তু তার রাগ এত তীব্র যে তাকে তালাকের কথা বলতে বাধ্য করে। এক্ষেত্রেও সঠিক আলেমদের মতানুযায়ী তালাক সংঘটিত হয় না। 3 - সাধারণ ধরণের রাগ যা খুব তীব্র নয়। এমতাবস্থায় সকল আলেমদের মতে তালাক হয়ে যায়।
ফাতাওয়া আল-তালাক থেকে, পৃষ্ঠা 19-21, ডক্টর আবদ-আল্লাহ আল-তাইয়ার এবং মুহাম্মাদ আল-মুসা দ্বারা সংকলিত।
সহীহ মুসলিম,মুসলিম (১৪৭২) ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়, আবু বকর (রা.) এর সময়। তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট) এবং উমর (রা.)-এর খিলাফতের প্রথম দুই বছর তিন তালাককে এক হিসাবে গণ্য করা হয়েছিল। উমর (রাঃ) বলেন, “লোকেরা এমন একটি বিষয়ে তাড়াহুড়ো করছে যাতে তাদের তাড়াহুড়া করা উচিত নয়। আসুন আমরা একে তিনটি হিসাবে গণনা করি এবং সেই অনুসারে লোকেদের মধ্যে বিচার করি।" মুসলিম কর্তৃক বর্ণিত অন্য একটি বর্ণনা অনুসারে: আবুল-সাহবা ইবনে আব্বাস (রাঃ)-কে বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়ে তিনজনকে এক হিসাবে গণ্য করা হয়নি? এবং আবু বকর (রাঃ) এর সময় এবং উমর (রাঃ) এর সময়ের প্রথম তিন বছর? সে হ্যাঁ বলেছে,"
এর বীরতে নবিজীর কোন হাদিস নেই এর বিপরীতের হাদিসগুলো ইবনে আব্বা ও হযরত উমর (রাঃ) এর সময়ের।কারণ হযরত উমর ও ইবনে আব্বাস ৩ তালাক কে ৩ মানার প্রথা চালু করেন।
ভাই তোমার নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কথা না শুনে 4মাযহাব নিয়ে পড়ে আছ। তোমাদের 4মাযহাবের কারনেই মুসলিম উম্মাহ ভিতরে এত ভেদাভেদ@@hurayragang4270
আসসালামু আলাইকুম। আপনি গুছিয়ে আলোচনা করেছেন। এবং আপনি খুব সহজ করে বুঝিয়ে দিয়েছেন। ধন্যবাদ।আপনি ঠিকই বলেছেন তিন বার কবুল বললে যদি বিবাহ সম্পন্ন হয়, তাহলে তিন তালাকে বিবাহবিচ্ছেদ হবে না কেন!! আর যেসব স্বামীরা এই তালাক শব্দটাকে একটা হাতিয়ার মনে করছে তাদের বৌয়ের জন্য তাদের কপালে পরিনতি এমনি হোক।
বিবাহর সময়, কোন ব্যক্তি যদি 100 বার কবুল বলে, তাহলে কি 100 বার বিয়ে হয়ে যাবে, ফাজলামি কথাবাত্রা বাদ দেন।
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আববাস (রাঃ) বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হযরত আবুবকর (রাঃ) ও হযরত ওমর (রাঃ)-এর খিলাফতের প্রথম দুই বছর পর্যন্ত এক মজলিসে তিন তালাক প্রদানকে একটি (রাজঈ) তালাক গণ্য করা হ’ত’।[5] পরবর্তীতে হযরত ওমর (রাঃ) এক মজলিসে তিন তালাক প্রদানকে যে তিন তালাক হিসাবেই কার্যকর করেছিলেন সেটি ছিল উদ্ভূত সমস্যার প্রেক্ষাপটে একটি সাময়িক ইজতেহাদী ও প্রশাসনিক ফরমান মাত্র। তালাকের আধিক্য বন্ধ করার উদ্দেশ্যে তিনি এই কঠোরতা আরোপ করেছিলেন। অবশ্য এই ইজতেহাদী ভুলের জন্য তিনি শেষ জীবনে দারুণভাবে লজ্জিত ও অনুতপ্ত হন। কারণ এতে কোন ফায়দা হয়নি।[6] এ বিষয়ে ইবনু আববাস (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হ’লে তিনি বলেন, তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর মধ্যেই উত্তম দৃষ্টান্ত নিহিত রয়েছে
হুজুর আপনি যে থাপ্পড়ের উদাহরণ দিলেন, সেটা যথাযথ যুক্তিগত নয়, উদাহরণস্বরূপ, আপনার বাবা আপনাকে জিজ্ঞাসা করছে, তুমি কি যোহরের নামাজ পড়েছো, আপনি বলেছেন পড়েছি, আবারো জিজ্ঞাসা করছে তুমি কি নামাজ পড়েছ, আপনি আবারো বলছেন পড়েছি, আপনার বাবা আপনাকে আবারও জিজ্ঞাসা করছে তুমি কি নামাজ পড়েছো, তখন আপনি রাগান্বিত ভাবে বললেন পড়েছি পড়েছি পড়েছি, এর অর্থ কি আপনি একসাথে তিনবার জোহরের নামাজ পড়েছেন।
ফিকহের উসূলু পড়েছেন
অসাধারণ
দয়া করে উত্তর দিবেন
1. কুরানশরীফে কি এক এক সাথে তিন তলাক দিতে বলেছে? অথবা কি এক সাথে তিন তালাক জায়েজ?
2. এক সাথে পাঁচ ওৱাক্ত নামাজ পরা জায়েজ কি?
3. যদি নাজায়েজ হয়, তবেও কোনো কারনে বা ভূলে যদি কোন ব্যাক্তি এক সাথে পাঁচ ওৱাক্ত নামাজ এক লগে পড়ে ফেলে ,তবে তার কয় ওৱাক্তর নামাজ হবে?
3. কুরানে নাথকা অথবা নাজায়েজ কাম কোনো ভুল বা কোনো কারনে করেফেললে তা কি সম্পূৰ্ণ কাৰ্যকৰ হয়?
4. যদি তিন তালাক এক সাতে দিলেও তিন তালাক হৈয়া যায় , তবে উমর(র) কেন আবার ফরমান জারি করলো?
5. উমর(র) র ফরমান কি রাষ্ট্ৰীয় ফরমান ছিল না অন্য কি ? উমর(র) র ফরমান সেই সময়ের সমাজ বেবস্তাকে controll করা/ঠিক করার জন্য সময় সাপেক্ষে ফাৰ্মান ছিলো না অন্য কোনো?
6. নবী (চা:) র জামানাই কোনো মাজহাব ছিল কি?
7. মাজহাবরে মানতে হবে, সন্মান করি... তবে আদর্শ মাজহাবের নিব না কোরৱান আর নবী (চা:) র উত্তম ?
8. ইছলামের অৰ্থ শান্তি, ইছলামে যোরতে বিশ্বাস করে ........তবে তার জন্য যদি কোনো কোরৱান আৰু হাদিছে আলোকে সমস্যার সমাধানের কোনো উপায় থাকে, তবে কি করব? কুরানে কি কয় ? না মাজহাবের জন্য বা মাজহাব নিয়ে তার বিতৰ্ক করব?
আরে ভাই তালাক আর নামাজ এর মাসআলা এক না
Apnar kotha thik.
তালাকের মাসায়েল সম্পর্কে জারা না জানে এই বিষয়ে না বুঝে বলে ফেললে কি এইটাও তালাক ভাই তাহলে তো ৯৫ % মানুষ এর সংসার শেষ
Hmm,rossi katle jenm er jora lagano jaina,ai udharon thik talaqer ketre
Ek sathe tin talaq dile ek talaq hobe Quran abong hadis anujai
হুজুর আমার প্রশ্ন হল, কোন ব্যক্তি যদি 100 বার কবুল বলে, তাহলে কি 100 বার বিয়ে হবে, না একবার বিয়ে হবে...??????
মাশাআল্লাহ
আপনি হাফেজ হতে পারেন কিন্তু কোরআন ভাল করে বুঝে নিবেন
গল্প বলা বাদ দেন। হাদিস থেকে বলেন।কিসের সাথে কি উদাহরণ দেন।
Mashallah ❤❤
বিয়ে এত কঠিন আর তালাক এতো সহজ কানো?এভাবে কি সংসার নষ্ট হচ্ছে না?আর ইসলাম তো শান্তির ধর্ম,,
Nice
Thanks
হুজুররা শুক্রবারের এ ব্যাপারে খুদবা দেওয়া কি উচিত নয় ? এ জন্য হুজুররা দায়ী হবে কি ?
ভাই আপনি ভাবে উদাহরণ দিয়ে বলেছেন আমি আপনাকে একটা উদাহরণ দেই মাগরিবের নামাজ 3 রাকাত বৈঠক না দিয়ে এক সাথে পড়লেন আপনার নামাজ কি হবে। ঠিক তেমনি কোরআন ও হাদিসের যেভাবে নামাজ আদায় করার কথা বলেছেন, ঠিক তেমনি তালাক কথাটি ও বলা হয়েছে ভাই।কারো সাথে প্রতিযোগিতা করে মানুষ জীবন নষ্ট করে দেয়া ঠিক না ভাই। আমি সাধারন মানুষ আসলে হাদিস বা হানাফি এগুলো বুঝিনা ভাই
Hujur please wrong information deben na, apne balo kore quran poren tar por waz korer, talak eto easy nay, apnader moto hujur er jonno aj onek family nosto hocce, beya korte kazi lage shhaki lage, r talak dete room er modde ekla bow ke bole finish talak...? Islam ke eto karap, je manush er 10/20 bosor er family rag kore room a ekla bow ke bille finish.... apnare Islam ke balo kore prochar korer, please at list don't distory people family....
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আলোচনা থেকে বুঝলাম যে, একবারে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হয়,,
দ্বিতীয় পার্ট 🙏 এখন প্রশ্ন হল এই স্ত্রীকে আবার নেওয়া যাবে কিনা?
উত্তর :
এক ইদ্দতে যত তালাকই দেন এক তলাক হলে,, ইচ্ছা করলে অই নারীকে ছেড়েও দিতে পারেন, আবার ইচ্ছা করলে রাখতেও পারেন। (সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩১), নিচে দেখুন।।
ওই নারীকে ছেড়ে দিলে ওই নারী ইচ্ছা করলে অন্য জায়গায় বিয়ে বসতে পারবে।।
২.
আর যদি রেখে দিতে চান তাহলে,..
তালাক দেওয়ার পর মহিলা ইদ্দত পালন করবে,,(এই ইদ্দতকাল হলো ৩ হায়েজ পর্যন্ত সময়কাল)
(সূরা বাকারা আয়াত নং ২২৮)
এই ইদ্দত কালীন সময়ের মধ্যে যদি মিলমিশ হয়ে যায় বা সহবাস করেন ,, তাহলে নতুন করে আর বিবাহ করতে হবে না।।
এবং এক তালাক গণ্য হবে এবং সাক্ষী রাখতে হবে।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৮]
وَالْمُطَلَّقٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلٰثَةَ قُرُوٓءٍ ۚ وَلَا يَحِلُّ لَهُنَّ أَن يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللَّهُ فِىٓ أَرْحَامِهِنَّ إِن كُنَّ يُؤْمِنَّ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَبُعُولَتُهُنَّ أَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِى ذٰلِكَ إِنْ أَرَادُوٓا إِصْلٰحًا ۚ وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِى عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ ۚ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ
অর্থঃ আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত। আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়। আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে। আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী। আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আর আল্লাহ হচ্ছে পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ।।
৩. আর যদি ইদ্দতকালীন সময় শেষ হয়ে যায় এবং আপনাদের মধ্যে মিল মিশ না হয়,,
(মনে করেন দুই বছর পরে আবার বউকে নিতে চান)
তাহলে আবার পুনরায় এই বউকে আবার বিবাহ করতে হবে,,
বিবাহের শর্ত হলো দেনমোহর, সাক্ষী ইত্যাদি।
এভাবে দুইবার পর্যন্ত সুযোগ পাবে,,
তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,,
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩২]
وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا تَعْضُلُوهُنَّ أَن يَنكِحْنَ أَزْوٰجَهُنَّ إِذَا تَرٰضَوْا بَيْنَهُم بِالْمَعْرُوفِ ۗ ذٰلِكَ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ مِنكُمْ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۗ ذٰلِكُمْ أَزْكٰى لَكُمْ وَأَطْهَرُ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ
অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩১]
وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ سَرِّحُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ ۚ وَلَا تُمْسِكُوهُنَّ ضِرَارًا لِّتَعْتَدُوا ۚ وَمَن يَفْعَلْ ذٰلِكَ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ وَلَا تَتَّخِذُوٓا ءَايٰتِ اللَّهِ هُزُوًا ۚ وَاذْكُرُوا نِعْمَتَ اللَّهِ عَلَيْكُمْ وَمَآ أَنزَلَ عَلَيْكُم مِّنَ الْكِتٰبِ وَالْحِكْمَةِ يَعِظُكُم بِهِۦ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ وَاعْلَمُوٓا أَنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ
অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও, অতঃপর তারা নির্ধারিত ইদ্দত সমাপ্ত করে নেয়, তখন তোমরা নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে রেখে দাও অথবা সহানুভুতির সাথে তাদেরকে মুক্ত করে দাও। আর তোমরা তাদেরকে জ্বালাতন ও বাড়াবাড়ি করার উদ্দেশ্যে আটকে রেখো না। আর যারা এমন করবে, নিশ্চয়ই তারা নিজেদেরই ক্ষতি করবে। আর আল্লাহর নির্দেশকে হাস্যকর বিষয়ে পরিণত করো না। আল্লাহর সে অনুগ্রহের কথা স্মরণ কর, যা তোমাদের উপর রয়েছে এবং তাও স্মরণ কর, যে কিতাব ও জ্ঞানের কথা তোমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে যার দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দান করা হয়। আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, আল্লাহ সর্ববিষয়েই জ্ঞানময়।
apni Quran, hadith abong Dr.zakir naik abong mufti Amir hamza theke sikhe niben talaq er ma's ala, apnar sikhar baki ase
আপনাদের ভিডিও অনেক ভালো লাগে এবং অনেক উপকৃত হই আলহামদুলিল্লাহ
পরিবারের চাপে এক মজলিসে বসে কাজী সাহেবের দ্বারা তিন তালাক এর কার্য সম্পন্ন হলে কি
ঐ স্বমী স্ত্রী আবার বিয়ে করতে পারবে ?
যদি এই বিষয়ে একটা ভিডিও বানান তাহলে অনেকেই উপকৃত হবে সেই সাথে আমিও
আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুক
আমিন
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আববাস (রাঃ) বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হযরত আবুবকর (রাঃ) ও হযরত ওমর (রাঃ)-এর খিলাফতের প্রথম দুই বছর পর্যন্ত এক মজলিসে তিন তালাক প্রদানকে একটি (রাজঈ) তালাক গণ্য করা হ’ত’।[5] পরবর্তীতে হযরত ওমর (রাঃ) এক মজলিসে তিন তালাক প্রদানকে যে তিন তালাক হিসাবেই কার্যকর করেছিলেন সেটি ছিল উদ্ভূত সমস্যার প্রেক্ষাপটে একটি সাময়িক ইজতেহাদী ও প্রশাসনিক ফরমান মাত্র। তালাকের আধিক্য বন্ধ করার উদ্দেশ্যে তিনি এই কঠোরতা আরোপ করেছিলেন। অবশ্য এই ইজতেহাদী ভুলের জন্য তিনি শেষ জীবনে দারুণভাবে লজ্জিত ও অনুতপ্ত হন। কারণ এতে কোন ফায়দা হয়নি।[6] এ বিষয়ে ইবনু আববাস (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হ’লে তিনি বলেন, তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর মধ্যেই উত্তম দৃষ্টান্ত নিহিত রয়েছে
কোরআন আগে না মাজাব আগে। নবী আগে না সাহাবী আগে। আপনি যা বলেন সেটা কোরআন পরিপন্থী
ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞানের অবাব আছে
এক সাথে ৫ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ আদায় করে পেললে ৫ ওয়াক্ত নামাজ কি আদায় হয়ে যাবে হুজুর???? যদি না হয় পবিএ কোরআন বললো তালাক তিন মাসে দিতে হবে তাহলে সেটা এক সাথে দিলে কিভাবে হবে জানাবেন?????
যুক্তি সব জায়গায় খাটেনা
এই হুজুর সাথে এই বিষয়ে যৌক্তিক বিতর্ক করতে চাই এই বিষয়ে...কেউ পারলে উনার সাথে যোগাযোগ করিয়ে দেন
Fojorer somoy jodi fajar, Johar, asur, magrib, isa sob namaj poren koy namaj hobe
আল্লাহ নাম 99 টা এই জন্য আল্লা কি 99 টা, হুজুর ভুল বলেছে
এই মুফতি চরম আসাবিয়াতে আক্রান্ত
আমার বউ তালাক দিতে বলে আমি লিখে পাঠাই 100তোমাকে ছেড়ে দিলাম আমাদের বিয়ে ভেঙে গেছে
এইটা কোন লজিক হলো, এই ঘটনার সত্যতা কি
গল্প আর ইসলাম এক না হজুর আপনারা কেয়ামতের দিন ফেসে জাবেন
শাক্ষি ছাড়া যদি বিয়ে নাহয় তাহলে শাক্ষি ছাড়া তালাক হবে কেনো
Right....
Right
Right
হে ভাই
হাদিস আবুদাউদ ২১৯৬ পরেন সবি বুজবেন বাংলা তো পড়তে পারবেন আপনি তো কানা, নবী কি বলছে দেখেন, আর আপনাকে বে ইজ্জতি করলাম না,,,
সকল হাদীস এ কি আমল যোগ্য ? আর ফতোয়া দেয়ার ক্ষেত্রে আরবী জানা আবশ্যক ! আপনি জানেন ? মোবাইলের হাদীসের প্রতি এত বিশ্বাস ?
হাদিসে আছে নবী এক সাথে ১১জন স্ত্রী রাখছেন এই হাদিস কি আমল যোগ্য সব হাদিস আমল যোগ্য না ভাই এই জন্য কুরআন হাদিস এর ঙ্গান জানা দরকার
@@harunorrasidomarpuri ভাই এই পাগলদের কিভাবে বুঝাবে।
এক সাথে তিন তালাক দিলে, তালাক হয়ে যাবে?
আমার স্বামী আমাকে তালাক দিয়েছেএইবলে তর তালাক তরে তালাক দিলাম তিন তালাক এখন কি তালাক হয়েগেছে
এইসব হুজুর কোরআনে বিশ্বাসী না
ফালতু নিজেই বুঝেনা। অন্যকে বুঝাতে আসে
Ei hojor der Fatwa family breaking er jonno daei.Arrest him.
এই লোকের কথা সব ভুল,,
কাবিন কি তোর বাপ করবে