বাবরি মসজিদের পরিবর্তে অযোধ্যায় নতুন মসজিদ | Babri Masjid | Somoy TV
Вставка
- Опубліковано 7 вер 2024
- আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: www.somoynews.tv
"SOMOY TV" is the Most Reliable News Source and Leading 24/7 News Based TV Channel in Bangladesh
====================
Somoy TV has the sole rights of all contents and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents except SOMOY TV (SOMOY Media Limited).
This Channel is Based on News and Current Affairs. The uploaded all contents are Made by our own team. Also Sometimes We are using some Third-Party materials where we have the specific authorization and permission to use this on UA-cam.
Stay Connected with us:
====================
"SOMOY TV (Somoy Media Limited)" is the Leading 24/7 News Based TV Channel in Bangladesh.
Website: www.somoynews.tv
Google Plus: plus.google.co...
UA-cam: / somoytvnetupdate
Facebook: / somoynews.tv
Twitter: / somoytv
এই আল্লাহ তুমি সবাইকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করো।আমি সেই নবীর উম্মত . ! -যায় পিছনে ৭০,০০০ ফেরেশতা নামাজ পড়েছিল ! -সুবহানআল্লাহ
ভাই আপনারা এতো ভালো ভালো কথা বলেন কিন্তু কাবিন রেজিষ্ট্রেশন তো গলার ফাঁস এই বিষয়ে কোনো কথা বলেননা কেনো!? অনেকে জরিমানা না দিতে পেরে চরিত্রহীন মহিলাদের নিয়ে সংসার করতেছে😢,ধর্মে তো কোথাও কাবিন রেজিষ্ট্রেশন নাই,আছে দেন মোহর আর সেটা বাসর রাতেই পরিশোধ করতে হয়।
ALHUMDULILLAH!!!
SUBHANALLAH!!!
I don't believe in kabin ...my hubby is main for me...if hubby get perdon for the dower then it will never be a sin...
অনেক সুন্দর একটা কথা শিখলাম
Hujur..!
age tui buj.....dormo babsayee
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ খুবই সুন্দর মসজিদ তৈরি হবে
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
ইনশাআল্লাহ
@ডঃ জাকির নায়েক তুই মানসিক বিকারগ্রস্ত রোগী ! তোর চিকিৎসার প্রয়োজন ।
@ডঃ জাকির নায়েক গোবর খোরের বাল😑
@ডঃ জাকির নায়েক হিন্দু ধর্মের মা কালী ও পাঠা বলীর
জগন্যতম ইতিহাস ।।
.
কালী দেবীর কাপড় লাগেনা সে সব সময় উলঙ্গই থাকে, তাই কালী দিনে বের হয় না রাতের বেলাতে বের হতে তার ভালো লাগে।। তো কালী একদিন রাতের বেলায় বনের মধ্যে ঘুরতে ছিলো, ঘুরতে ঘুরতে দেখলো সকাল হয়ে যাচ্ছে, কালী এখন কি করবে উলঙ্গ অবস্তায় মানুষে যদি দেখে ফেলে তবেতো কালী লজ্জা পাবে।
কালী চিন্তা করলো এখন কি করা যায়?
আমাকেতো সবাই দেখে ফেলবে হঠাৎ কালী দেখতে পেলো এক যুবক ছাগলের পাল নিয়ে যাচ্ছে, কালী তখন ছাগীর রূপ ধারন করে সেই ছাগলের পালের মধ্যে প্রবেশ করলো।
.
সেই ছাগলের পালের মধ্যে এক পাঠা নতুন একটা ছাগী দেখে উত্তেজিত হয়ে পাঠা কালী রূপী ছাগীর সাথে সঙ্গম করে ফেললো।
এবার ছাগী রূপী কালী ভীষন ক্ষেপে গেলো, যে এতো বড় সাহস আমি হলাম একজন দেবী আর আমার সাথে এই আকাম কুকাম করলো পাঠা? সুতরাং এই পাঠাকে প্রতিদিন আমার (কালীর) সামনে বলী দিতে হবে।
এভাবে কালপূজায় পাঠা বলীর নিয়ম হয়েছে।।
সূত্রঃ- [কালিকাপু রান:আধ্যায় -১৩: পাঠাবলী খন্ড:ভুবনময় চট্টোপাধ্যায় : ৪র্থ সংকলন ]
এটা কেমন ধর্ম? যে ধর্মের দেবতাকে পাঠায় অাকাম কুকাম করে?
বাবরি মসজিদ এর জায়গায় আবার বাবরি মসজিদ হবে ইনশাল্লাহ!
ইনশাআল্লাহ
Insha-allah
ইনশাআল্লাহ
In sha Allah
পারলে করিস।বিষদাঁত ভেংগে দিত
কিছু নামধারী দেশ প্রেমিক হিন্দু-মুসলিম মিলে আমার দেশটাকে লুটেপুটে খাচ্ছে
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
@@slavemariyakibtia2666 হাশরের ময়দানে বিচার আর পৃথিবীর বিচারের সাথে তুলনা করা সম্পূর্ণ বোকামি।
তুমি একটা গন্ডমূর্খ, পাগলা নাস্তিক।
হাশের ময়দানের বিচার হবে চূড়ান্ত বিচার।
দুনিয়াতে বিচারক শাস্তি দেন ভালো উদ্দেশ্য, যাতে অপরাধী ভালো হয়ে যায়।
অনেকটা প্রথম বা দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষার মতো। প্রথম বা দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষায় শিক্ষক সবাইকে নম্বর একটু কমিয়ে দেন, যাতে শিক্ষার্থীরা আরো ভালো ভাবে পড়াশোনা করতে পারে।
কিন্তু হাশরের ময়দানের বিচার হলো ফাইনাল পরীক্ষার মতো। যেখানে ফেল করলে চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ।
কারণ পৃথিবীর বিচার অনেকসময় প্রমাণের অভাবে অপরাধী শাস্তি থেকে বেচে যায়। কিন্তু হাশরের ময়দানে সেটা হবে না। কেউ যদি অণু পরিমাণ পাপকাজ করে, তাহলেও সে তা দেখতে পারবে। ভালোকাজ করে, তাহলে সেটার প্রতিফলও দেখতে পারবে।
আরেকটা কথা, মুমিন মানুষ বিনা হিসেবে বেহেশতে চলে যাবে এটা কোথায় আছে??
গুনাহ্গার মুমিনেরা দোজখে তাদের শাস্তি ভোগ করার পর বেহেশতে যাবে।
বাংলাদেশের আদালতে বিচারের সময় বিচারকের ভালো উদ্দেশ্য থাকে। সেই ভালো উদ্দেশ্য হলো ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা।
এই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অনেকসময় বিচারকে মৃত্যুদণ্ডের শাস্তিও দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশের আদালতে সবচেয়ে বড় সাজা হলো মৃত্যুদণ্ড।
আর হাশের ময়দানেও পাপকারীদের সবচেয়ে বড় সাজা হলো চিরস্থায়ী জাহান্নাম। যেখানে সে মরবে না।
আর আল্লাহ্ তায়ালা তো বিনা কারণে কাউকে জাহান্নামে পাঠাবেন না। পাপের কারণেই আল্লাহ্ পাপীদেরকে জাহান্নামে পাঠাবেন। আর পাপ অনুযায়ী সাজার পরিমাণ এবং ধরনও ভিন্ন হবে।
আগে ইসলাম সম্পর্কে পড়াশোনা করে তারপর যুক্তি দিও।
আর মুমিন যদি যৌনতা খুজতো, তাহলে
মুসলিম দেশগুলোতে ব্যভিচার, ধর্ষণ বেশি থাকতো। কিন্তু মুসলিম দেশগুলোতে এসব নোংরামি খুব কম। তুমি সার্চ দিয়ে দেখে নিতে পারো।
@@arandomperson9142 You are right
@@arandomperson9142 আমি বলেছি আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল কিন্তু কাফের প্রতি কঠোর
@@user-my2ee1qd5e আল্লাহ্ তায়ালা সবার প্রতি ক্ষমাশীল। কাফেররা যদি তওবা করে আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করে ইমান আনে, তবে আল্লাহ্ ইনশাআল্লাহ্ তাদেরকে ক্ষমা করে দিবেন।
এই জায়গায় আবার আমরা মসজিদ তৈরী করব।❤❤❤🤲
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
অবশ্যই তা তো মালাউনরাও জানে!!
@@RajRaj-nj6nl Nunukatader bakita kete rekhe debe bharotiyora seita mollara jane.
@@shreepartha7768 tora morbi allah toder dhongsho koruk.kutta modi muslimder jotoi nirjaton koruk Allah char den chere den na
@@slavemariyakibtia2666 বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম,
আপনি যে খোঁড়া যুক্তি দিয়ে কথা বলেছেন তাতে তো শৃংখলার কোন প্রয়োজন হয় না
অপরাধের যদি কোন প্রতিক্রিয়া না থাকতো তাহলে তো সকলেই অপরাধ করে বেড়াতো,
আপনি অন্যায় ভাবে কারো উপরে জুলুম করবেন, আর মহান আল্লাহ তাআলা শাস্তি দিলে সেটা মানসিক সমস্যা??,
একটা জিনিস চিন্তা করেন ভালো-মন্দ দুটোর দু রকম প্রতিক্রিয়া আছে বলেই পৃথিবীতে শৃঙ্খলা আছে, প্রতিক্রিয়া না থাকলে শৃঙ্খলা বলতে কিছু থাকত না,
আর সবচাইতে বড় কথা হচ্ছে জাহান্নামীদের কষ্ট থেকে বেহেশতের মানুষরা আফসোস করবে যে কেন তারা পৃথিবীতে সংশোধন হলো,
পৃথিবীর মধ্যে মহান আল্লাহ আমাদের দিকনির্দেশনা দিয়ে রেখেছেন ভালো-মন্দ উভয় পথেই আমাদেরকে অবগত করেছেন,
পাপের যদি প্রায়শ্চিত্ত না থাকে তাহলে আপনাদের মত খোড়া যুক্তি লোকেরা বাদশা।
আমার একটা মসজিদ ভেঙেছে।এটার পরিবর্তে এক হাজার মসজিদ কিংবা স্বর্ণ ও হীরা দিয়ে তৈরি মসজিদ আমি চাইনা।
তুমি বাল ছিঁড়ে আঁটি বাঁধো l মসজিদের তলদেশে যখন প্রমাণিত হয়ে গেছে মন্দির এবং হিন্দু মালিকানা শর্ত অনুযায়ী মন্দিরটি যে ভগবানের জন্য উৎসর্গ করা থাকে তার মালিকানা তার প্রাপ্য দেবোত্তর সম্পত্তি আইন অনুযায়ী তাতে কোনো সরকারের কিছু করণীয় নেই l ভারতের সরকার এটি নাগরিক কল্যাণের জন্য দিচ্ছেন এবং এক হিন্দু পরিবারের তরফ থেকে পুরো জমিটা ই ভারত সরকারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে কেবলমাত্র মুসলিমদের ভাবাবেগের কথা ভেবে l এর থেকে বেশি চাহিদা যদি তোমাকে করতে হয় ভারতীয় নাগরিক না হয়েও তাহলে তুমি এসো আমাদের দেশে এসে জিহাদ করো আমরা পাল্টা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি l
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
Toui chaibe kano! Asole na daoao valo cgelo
মাশাহ্ আল্লাহ্ । খুব ভালো লাগছে সুন্দর একটা মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মাণ হবে শুনে। তৈরি হলে নিশ্চয়ই আমি দেখতে সেখানে যাবো ইনশাহ, আল্লাহ্ !!!
খুব সুন্দর ডিজাইন
দেখতে যাওয়ার ইচ্ছা রইল
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
@@user-nx4hi6gu9n এসব ফালতু কথা অশিক্ষিত ভীতু ও কাপুরুষ দের মুরগি বানানোর জন্য।
দোজখ জান্নাত এসব কে দেখেছে
মাশাআল্লাহ - আল্লাহ জেনো পরিপূর্ণ ভাবে কমপ্লিট করতে পাড়ে সবাইকে সেই তাওফিক দাও
এতে খুশি হওয়ার কিছু নেই। ইন্ডিয়ান নিউজ দেখলে বুঝতেন। এখানে মুসলিমদের পরাজয় হয়ছে
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
@@user-nx4hi6gu9n abal
বাবরি মসজিদ যে নামে ছিল, ঐতিহ্য রক্ষারতে সেই নামে থাকা উচিত।মুসলমানদের জয় নিশ্চিত।
আমার বালের জয় নিশ্চিত
@@globalthings1016 kire tor mukhe ki modi hagu korse naki ......ato durgondho kno...sundor kotha bol
Nam dia bal hoba mosjid bhainga falaisa akhon hajarta banailai ki
@@noa.a.m6559 আপনি আমার মুখে নাক ডুকাইয়া রাখেন কেন 😪
ইনশাআল্লাহ
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। শুনে খুব ভালো লাগলো।
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
@@slavemariyakibtia2666 হিন্দু ধর্মের মা কালী ও পাঠা বলীর
জগন্যতম ইতিহাস ।।
.
কালী দেবীর কাপড় লাগেনা সে সব সময় উলঙ্গই থাকে, তাই কালী দিনে বের হয় না রাতের বেলাতে বের হতে তার ভালো লাগে।। তো কালী একদিন রাতের বেলায় বনের মধ্যে ঘুরতে ছিলো, ঘুরতে ঘুরতে দেখলো সকাল হয়ে যাচ্ছে, কালী এখন কি করবে উলঙ্গ অবস্তায় মানুষে যদি দেখে ফেলে তবেতো কালী লজ্জা পাবে।
কালী চিন্তা করলো এখন কি করা যায়?
আমাকেতো সবাই দেখে ফেলবে হঠাৎ কালী দেখতে পেলো এক যুবক ছাগলের পাল নিয়ে যাচ্ছে, কালী তখন ছাগীর রূপ ধারন করে সেই ছাগলের পালের মধ্যে প্রবেশ করলো।
.
সেই ছাগলের পালের মধ্যে এক পাঠা নতুন একটা ছাগী দেখে উত্তেজিত হয়ে পাঠা কালী রূপী ছাগীর সাথে সঙ্গম করে ফেললো।
এবার ছাগী রূপী কালী ভীষন ক্ষেপে গেলো, যে এতো বড় সাহস আমি হলাম একজন দেবী আর আমার সাথে এই আকাম কুকাম করলো পাঠা? সুতরাং এই পাঠাকে প্রতিদিন আমার (কালীর) সামনে বলী দিতে হবে।
এভাবে কালপূজায় পাঠা বলীর নিয়ম হয়েছে।।
সূত্রঃ- [কালিকাপু রান:আধ্যায় -১৩: পাঠাবলী খন্ড:ভুবনময় চট্টোপাধ্যায় : ৪র্থ সংকলন ]
এটা কেমন ধর্ম? যে ধর্মের দেবতাকে পাঠায় অাকাম কুকাম করে?
@@slavemariyakibtia2666 হারামজাদা হলে যা হয়
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
মসজিদ মন্দির মানুষের বিপদে কোন কাজে আসেনা, আসে হাসপাতাল, বিজ্ঞান গবেষনাগার। করোনার ভ্যাকসিন কি কোন মসজিদ মন্দির থেকে তৈরি হচ্ছে? হচ্ছে বিজ্ঞানীদের গবেষনাগার থেকে। তাই মসজিদ মন্দিরের বদলে তাই নির্মান হোক।
যে জায়গায় আল্লাহকে সেজদা দেওয়া হতো সেখানে এখন মূর্তির পূজা করা হবে এর চেয়ে বড় কষ্ট আর কি আছে? ১কোটি আধুনিক মসজিদ তৈরী করলেও এই কষ্ট ভোলা যাবে না।😞
ভাই একবারে ঠিক কথাটা বলছেন।।।
এইযে একটা ভুল কথা বললেন !
পৃথিবীর এমন কোন যায়গা নেই__যেখানে আল্লাহর জন্য সেজদাহ্ দেয়া হয়নি ।
মসজিদ ইবাদতের যায়গা___আমাদের আল্লাহর নিকট শুকরিয়া আদায় করা উচিৎ__যে আমরা বাবরি মসজিদের চেয়ে আরো বড়, সুন্দর মসজিদ পাচ্ছি । যেখানে পূর্বের চেয়ে অধিক লোক নামাজ আদায় করতে পারবে । আরো বেশি আল্লাহর নাম উচ্চারিত হবে । ❤️
@@mrwhite2465 বাবরি মসজিদের ব্যাপারে আপনার ধারণা কম মুসলিমদের সেন্টিমেন্ট জড়িত আছে এরকম হাজারো মসজিদ বানানো হলেও বাবরি মসজিদ কোনদিন ভুলবো না
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
রাম মন্দিরের জায়গায় আবার মসজিদই তৈরী হবে ইনশাআল্লাহ ।
ইনসাআল্লাহ।। তবে রাম মন্দির এর পাশের মসজিদের জন্য জায়গা জমি সংরক্ষিত ছিল ।।
থাক ভাই।
যেহেতু নতুন একটা মসজিদ বানিয়ে দিচ্ছে৷ তাই আর এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি না করাই ভালো
ফেল একবার কাটা হয় আরেকবার কাটানির ইচ্ছা নি চুদির ভাই,
তদে লাতি মেরে ভের করা হিবে
আলহাদুলিল্লাহ
@@rajudevnath5625 গোবর খোরের বাল😑🖕
আল্লাহু আকবর
মনে প্রশান্তি ফিরে পেলাম।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন যেনো কবুল করেন আমিন
মাসাআল্লাহ অনেক সুন্দর একটা মসজিদ তৈরী হবে
May Allah grant us all a healthy life with good health. Amen❤️❤️❤️
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর মসজিদ এর ডিসাইন
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
'বাবরী মসজিদ 'যদি নাম না দেওয়া হয় তাহলে প্রচার করার কোন দরকার নেই।
@ডঃ জাকির নায়েক abal
@ডঃ জাকির নায়েক ছাগল
@Plague Virus তুই আসলে তোর বাপ মায়ের না জায়েজ সন্তান।নবী মুহম্মদ (সাঃ) যদি নারী লিপ্সু হতেন তাহলে নিজ থেকে বয়সে বড় বিধবা খাদিজা(রা:) কে বিয়ে করতেন না।আর তার জীবদ্দশায় উনি আর কাউকে বিয়ে করেননি। উনি যা করেছেন সৃষ্টিকর্তার আদেশেই করেছেন।আর ইসলামে পালক পুত্র আর নিজ সন্তান এক নয়।আর শ্বশুরের কাছে পুত্র বধুর পর্দা ফরজ।তাই পালক পুত্রের মৃত্যুর পর সে মেয়েকে বিয়ে করতে বাধা কোথায়?
Alhamdulillah shesh porjonto good news shunlam
Ammen ameen ameen
তাজমহল ভেঙে দিল্লির আশেপাশে কোথাও তাজমহল একটি নতুন তৈরি করা হোক
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
তাজমহল কোন অবৈধ ভাবে অন্য কিছুকে সরিয়ে বানানো হয়নি তা সম্রাট শাহজাহানের জায়গায়ই তৈরি। ভারত তো তাও মসজিদ তৈরী করে দিচ্ছে তোরা কাফেরের দল কি তা করতি কখনো??
🤣🤣
@@toxicgamingyt8497 Ki din ailo baire,Kaferer mukhe kafer shobdo shunte hoy😃How strange!!!
মাশাআল্লাহ্, এতো সুন্দর মসজিদ মনে হয় পৃথিবীতে খুব কমই আছে।
😂😂😂
আলহামদুলিল্লাহ সুনে খুবি ভালো লাগলো হে আল্লাহ আপনি সবাই কে হেদায়েত দান করুন..... আমিন
যত নতুন মসজিদ হোক না কেন। একি জায়গায় বাবরি মসজিদ একদিন হবেই হবে। ইনশাআল্লাহ
Right
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
Jaiga deoya hoyeche ......bass eibar sobai khusi..... *Ram msndir* o holo *Mashjid* o holo
গরু খাওয়া মাদারবোর্ড ra এতো কনফিডেন্স পাই কই থেকে🤣🤣
আলহামদুলিল্লাহ মাস আল্লাহ অনেক খুশি হলাম
আলহামদুলিল্লাহ 🙂❣️
শুনে ভালো লাগলো...
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
@@user-vg7eq8pc7q abal
আসুন আমরা সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি জামাতের সাথে?
মাসা আল্লাহ অনেক খুসি হলাম,, ধন্যবাদ মসজিদ কমিটিকে,, ধন্যবাদ গুটা ভারতে বর্শের মুসলমানকে
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
ধন্যবাদ টা ভারতের মুসলমানদের নয়, ভারতের সরকার কে দেন।।
মসজিদ মন্দির মানুষের বিপদে কোন কাজে আসেনা, আসে হাসপাতাল, বিজ্ঞান গবেষনাগার। করোনার ভ্যাকসিন কি কোন মসজিদ মন্দির থেকে তৈরি হচ্ছে? হচ্ছে বিজ্ঞানীদের গবেষনাগার থেকে। তাই মসজিদ মন্দিরের বদলে বিজ্ঞান গবেষনাগার, হাসপাতাল নির্মান হোক।
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
@@user-ry2iz5yr6q কেন রে শালা শুয়োরের বাচ্চা ওই মসজিদ তৈরি হবে মুসলিমদের টাকা দিয়ে
এই একই নকশার একটা টেকসই মজবুত মসজিদ আমাদের রাজধানী ঢাকায় করার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।
খয়রাতির দেশে এত টাকা আসবে কোথা থেকে
তদের চেয়ে আমাদের জিডিপি বেশি শালা রেন্ডিয়া দেবনাথ।
@@rajudevnath5625 abal
@@washikfarhanarman5166 GDP কাকে বলে বুঝিস।
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
"Alhamdulillah..💞
আলহামদুলিল্লাহ্ মসজিদ দেখে খুব ভালো লাগলো
আলহামদুলিল্লাহ খুবই সুন্দর
শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা।
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
@@slavemariyakibtia2666 হারামজাদা হলে যা হয়
@@slavemariyakibtia2666 ব্রহ্মা তার কন্যা স্বরস্বতির রুপে মুগ্ধ হয়ে তার সাথে সঙ্গম ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। স্বরস্বতি তার পিতার হাত থেকে বাচার জন্য ভুমির চারদিকে ছুটে বেড়াতে লাগলেন কিন্তু ব্রহ্মার হাত থেকে বাচতে পারলেন না। তারা স্বামী-স্ত্রী রুপে ১০০ বছর বাস করলেন এবং সয়ম্ভুমারু ও শতরুপা নামক এক ছেলে ও এক মেয়ের জন্ম দিলেন। সয়ম্ভুমারু ও শতরুপাও স্বামী স্ত্রী রুপে বসবাস করতে লাগলেন। (Aitreay Brahman III : 33 // Satapatha Brahman 1 : 4 : 7 : 1ff // Matsy Puran III : 32ff // Bhagabati Puran III : 12 : 28ff)
@@chinmoybhowmick2513 Typing mistake.🙂
@Jannatul Ferdous Mahiহ্যাঁ ঠিক বলছেন,কিন্তু আমি এসব মালাউনের খবর বুঝি, যারা মুসলমানদেরকে দেখতে পারেনা, তারা আবারও নতুন করে মসজিদ তৈরি করবে।একটু ভাবুন হঠাৎ করে মুসলিমদের প্রতি এত দরদ ওদের মনে কিভাবে জাগলো।যেখানে ভারতের বর্ডার গার্ড বি এস এফ বাহিনী আমাদের সীমান্তে ঢুকে পাখির মত সীমান্তে থাকা বাংলাদেশের মানুষদেরকে প্রতিনিয়ত হত্যা করছে। সীমান্তে তারকাটার উপরে আমাদের ভাই-বোনদেরকে ঝুলিয়ে রাখছে।ভারত থেকে শুধুমাত্র মুসলিমদেরকে বের করে দেয়ার জন্য বিজেপি সরকার কৌশলে এনআরসি চালু করেছে। এদেরকে কিভাবে মুসলিম জাতি ভরসা করতে পারবে। এজন্য আমার মতে আমি যেটা ভাবি, ওরা বাবরি মসজিদ ধ্বংস করে আর মুসলিমদেরকে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে মসজিদের পরিবর্তে রাম মন্দির তৈরি করতে চাচ্ছে,এটা ওদের এক ধরণের প্ল্যান।আমার মত আমি প্রকাশ করেছি।🙂
ভারত বলি আর বাংলাদেশ বলি দুই জায়গাতেই রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের প্রধান হাতিয়ার ধর্ম। শুধু নামে আর কামে কিছুটা তফাৎ।
Absolutely right.
ভারত এমনই । মসজিদ ভাঙলে আবার করে তারা। কিন্তু বাংলাদেশে মন্দির ভাঙলে সেখানে মসজিদ হয়।
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আইডিয়া !!!😘
মাত্র নকশা তৈরী হয়েছে
বাস্তবায়নের কাজ যেন দ্রুত হয়
আল্লাহ আপনি সহায় করুণ, আমিন
মসজিদ একবার হলে আর সেই যায়গায় কিছু হতে পারে না।১০০০ বছর পরে হলেও ঐ যায়গায় মসজিদ আবার হবে ইনশাআল্লাহ।
ইনশা আল্লাহ।
হে আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন
মসজিদ তো না হলেও হতো, এটাতো খালি একটা মসজিদ ছিলো না এটা ছিলো ভারতের একটা ঐতিহাসিক স্থাপনা
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
বাবরি মসজিদের জায়গায় ই আবার বাবরি মসজিদ হবে ইন শা আল্লাহ।।
Once a mosque is mosque forever..
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আমাদের সকলকেই তুমি সঠিক ইমানদার বানিয়ে দাও।
Human. Tow. Patty . One. Allah Swt. Other. Evil. Patty, so. You. Are. Human. Or. Monkey? Allah Swt create. All. Human. Agreement. Document. Name. Al. Quran. Check. Sura. Ahazab. Ayth. No. 72. Sura araf Ayth no. 172. And. 179, Allah Swt. Last. Rassol. All. Human Mohammed. (S). Sura. Saba. Ayth. No. 28. Please. Check. You are. Human?
মাশাল্লাহ খুব সন্দর নকশা
আল্লাহ তায়া’লা শেষ নবীর উম্মতের জন্য পুরা পৃথিবীর জমিনকে মসজিদ বানিয়ে দিয়েছেন।
যারা আল্লাহকে ভালো বাসেন তারা প্লিজ এই চেলেন টিকে সাচকাইব করুন প্লিজ। যুবকদের কে সাহায্য করুন আল্লাহ খুশি হবে্।
আল্লাহ যা করেন, ভালোর জন্যই করেন।
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
@@slavemariyakibtia2666 মানসিক চিকিৎসা তো তোর দরকার বেয়াদব
@@slavemariyakibtia2666 আপনাকে পয়দা করতে ময়দা কম পরেছিলো বোধহয়। আপনাকে হিজরা দিয়ে খোজা হচ্ছে, পেলে কি অবস্থা হবে নিজেই বুজে নিন।ভন্ডামি ছারুন,নতুবা একদিন সত্যি সত্যি মাইনকার চিপায় পরে যাবেন।
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
amader 2ta mosjid holo,,,,,,in sah allah !! BABRI MOSJID o akdin amra joy kore nibo in sah allah...
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
অসাধারণ মসজিদের নকশা।
আল্লাহ.... প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ করার তৌফিক দান করুন
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
@@slavemariyakibtia2666 ব্রহ্মা তার কন্যা স্বরস্বতির রুপে মুগ্ধ হয়ে তার সাথে সঙ্গম ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। স্বরস্বতি তার পিতার হাত থেকে বাচার জন্য ভুমির চারদিকে ছুটে বেড়াতে লাগলেন কিন্তু ব্রহ্মার হাত থেকে বাচতে পারলেন না। তারা স্বামী-স্ত্রী রুপে ১০০ বছর বাস করলেন এবং সয়ম্ভুমারু ও শতরুপা নামক এক ছেলে ও এক মেয়ের জন্ম দিলেন। সয়ম্ভুমারু ও শতরুপাও স্বামী স্ত্রী রুপে বসবাস করতে লাগলেন। (Aitreay Brahman III : 33 // Satapatha Brahman 1 : 4 : 7 : 1ff // Matsy Puran III : 32ff // Bhagabati Puran III : 12 : 28ff)চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন মহাদেব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
মাহাদেবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য ভগবান কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করেন। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা.... দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হন। পরবর্তীতে এই ঘটনা মহাদেব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
@@slavemariyakibtia2666 চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন মহাদেব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
মাহাদেবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য ভগবান কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করেন। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা.... দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হন। পরবর্তীতে এই ঘটনা মহাদেব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
Alhamdulillah
মসজিদ টা অনেক সুন্দর
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
প্রিয় বন্ধুরা আমি চাই পৃথিবীর সকল মুসলিম ভাই ও বোনেরা কোরআন শরীফ পড়তে পারুক,প্রিয় এই চ্যানেল থেকে কোরআন প্রশিক্ষণ এর ভিডিও ছাড়া হয়,আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন,প্রিয় চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিন,ধন্যবাদ প্রিয় অসংখ্য ধন্যবাদ
@ডঃ জাকির নায়েক হারামজাদা হলে যা হয়
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
@ডঃ জাকির নায়েক হাশরের ময়দানে বিচার আর পৃথিবীর বিচারের সাথে তুলনা করা সম্পূর্ণ বোকামি।
তুমি একটা গন্ডমূর্খ, পাগলা নাস্তিক।
হাশের ময়দানের বিচার হবে চূড়ান্ত বিচার।
দুনিয়াতে বিচারক শাস্তি দেন ভালো উদ্দেশ্য, যাতে অপরাধী ভালো হয়ে যায়।
অনেকটা প্রথম বা দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষার মতো। প্রথম বা দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষায় শিক্ষক সবাইকে নম্বর একটু কমিয়ে দেন, যাতে শিক্ষার্থীরা আরো ভালো ভাবে পড়াশোনা করতে পারে।
কিন্তু হাশরের ময়দানের বিচার হলো ফাইনাল পরীক্ষার মতো। যেখানে ফেল করলে চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ।
কারণ পৃথিবীর বিচার অনেকসময় প্রমাণের অভাবে অপরাধী শাস্তি থেকে বেচে যায়। কিন্তু হাশরের ময়দানে সেটা হবে না। কেউ যদি অণু পরিমাণ পাপকাজ করে, তাহলেও সে তা দেখতে পারবে। ভালোকাজ করে, তাহলে সেটার প্রতিফলও দেখতে পারবে।
আরেকটা কথা, মুমিন মানুষ বিনা হিসেবে বেহেশতে চলে যাবে এটা কোথায় আছে??
গুনাহ্গার মুমিনেরা দোজখে তাদের শাস্তি ভোগ করার পর বেহেশতে যাবে।
বাংলাদেশের আদালতে বিচারের সময় বিচারকের ভালো উদ্দেশ্য থাকে। সেই ভালো উদ্দেশ্য হলো ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা।
এই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অনেকসময় বিচারকে মৃত্যুদণ্ডের শাস্তিও দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশের আদালতে সবচেয়ে বড় সাজা হলো মৃত্যুদণ্ড।
আর হাশের ময়দানেও পাপকারীদের সবচেয়ে বড় সাজা হলো চিরস্থায়ী জাহান্নাম। যেখানে সে মরবে না।
আর আল্লাহ্ তায়ালা তো বিনা কারণে কাউকে জাহান্নামে পাঠাবেন না। পাপের কারণেই আল্লাহ্ পাপীদেরকে জাহান্নামে পাঠাবেন। আর পাপ অনুযায়ী সাজার পরিমাণ এবং ধরনও ভিন্ন হবে।
আগে ইসলাম সম্পর্কে পড়াশোনা করে তারপর যুক্তি দিও।
আর মুমিন যদি যৌনতা খুজতো, তাহলে
মুসলিম দেশগুলোতে ব্যভিচার, ধর্ষণ বেশি থাকতো। কিন্তু মুসলিম দেশগুলোতে এসব নোংরামি খুব কম। তুমি সার্চ দিয়ে দেখে নিতে পারো।
Alhamdulillah....
"তারা চক্রান্ত করে আর আল্লাহ তায়ালা কৌশল করেন"
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
@@slavemariyakibtia2666 হাশরের ময়দানে বিচার আর পৃথিবীর বিচারের সাথে তুলনা করা সম্পূর্ণ বোকামি।
তুমি একটা গন্ডমূর্খ, পাগলা নাস্তিক।
হাশের ময়দানের বিচার হবে চূড়ান্ত বিচার।
দুনিয়াতে বিচারক শাস্তি দেন ভালো উদ্দেশ্য, যাতে অপরাধী ভালো হয়ে যায়।
অনেকটা প্রথম বা দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষার মতো। প্রথম বা দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষায় শিক্ষক সবাইকে নম্বর একটু কমিয়ে দেন, যাতে শিক্ষার্থীরা আরো ভালো ভাবে পড়াশোনা করতে পারে।
কিন্তু হাশরের ময়দানের বিচার হলো ফাইনাল পরীক্ষার মতো। যেখানে ফেল করলে চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ।
কারণ পৃথিবীর বিচার অনেকসময় প্রমাণের অভাবে অপরাধী শাস্তি থেকে বেচে যায়। কিন্তু হাশরের ময়দানে সেটা হবে না। কেউ যদি অণু পরিমাণ পাপকাজ করে, তাহলেও সে তা দেখতে পারবে। ভালোকাজ করে, তাহলে সেটার প্রতিফলও দেখতে পারবে।
আরেকটা কথা, মুমিন মানুষ বিনা হিসেবে বেহেশতে চলে যাবে এটা কোথায় আছে??
গুনাহ্গার মুমিনেরা দোজখে তাদের শাস্তি ভোগ করার পর বেহেশতে যাবে।
বাংলাদেশের আদালতে বিচারের সময় বিচারকের ভালো উদ্দেশ্য থাকে। সেই ভালো উদ্দেশ্য হলো ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা।
এই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অনেকসময় বিচারকে মৃত্যুদণ্ডের শাস্তিও দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশের আদালতে সবচেয়ে বড় সাজা হলো মৃত্যুদণ্ড।
আর হাশের ময়দানেও পাপকারীদের সবচেয়ে বড় সাজা হলো চিরস্থায়ী জাহান্নাম। যেখানে সে মরবে না।
আর আল্লাহ্ তায়ালা তো বিনা কারণে কাউকে জাহান্নামে পাঠাবেন না। পাপের কারণেই আল্লাহ্ পাপীদেরকে জাহান্নামে পাঠাবেন। আর পাপ অনুযায়ী সাজার পরিমাণ এবং ধরনও ভিন্ন হবে।
আগে ইসলাম সম্পর্কে পড়াশোনা করে তারপর যুক্তি দিও।
আর মুমিন যদি যৌনতা খুজতো, তাহলে
মুসলিম দেশগুলোতে ব্যভিচার, ধর্ষণ বেশি থাকতো। কিন্তু মুসলিম দেশগুলোতে এসব নোংরামি খুব কম। তুমি সার্চ দিয়ে দেখে নিতে পারো।
দেখ কাঙ্গাদেশ বাংলাদেশ। এটাই ভারতীয় দের মন মানসিকতা কার পরিচয়। 🇮🇳❤️❤️
ছাগলের বাচ্ছা এই মসজিদ না ভেংগে অই পাচ একর জমিতে মন্দির টা নির্মাণ করলে সমস্যা ছিল কি?খুব একবারে উদারতা দেখাচ্ছিস।
এগুলা সব ভন্ডামী এদের উপর গজব পড়বে
আলহামদুলিল্লাহ।
মসজিদ যেভাবেই তৈরি করা হয় দেখতে ইচ্ছে করে, মন ছুয়ে যায়।
কিন্তু বাকি আবাল মার্কা গুলো দেখলে মনে হয় পাগলেরা পাগলাখানা তৈরি করেছে 😁😁😁।
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।সে যদি মানসিক রোগী না হত তাহলে ইহুদি নাসারা নাস্তিক মালাউনরাও ভাল কাজ করে আল্লাহকে মানা ছাড়াই জান্নাত পেত"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
@@user-my2ee1qd5e abal
মসজিদের স্থানেই মসজিদ চাই,
আল্লাহ কবুল করুন
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
আল্লাহ এর বিচার করবে 😢😢😢
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
Allah k bichar korar somoy to tumra daona....nijerai allahr dayetto niya nao
@@slavemariyakibtia2666 চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন মহাদেব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়।
পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন
মাহাদেবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনার ফলে পার্বতী মরনাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রান রক্ষার জন্য ভগবান কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে প্রার্থণা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রান রক্ষা করেন। আর এই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্তলিঙ্গ পূজা । (ভগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)
এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটাতো তার পেছনের রাস্তা.... দিয়ে। আর মাহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গনেশ এসে হাজির। গনেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারায় পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গনেশ নিজ মা পার্বতীকে তুলশী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত হন। পরবর্তীতে এই ঘটনা মহাদেব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় । (স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬)
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর হবে
এতে তাদের কলঙ্ক আর মুসলমানদের ব্যথা কমে যাবে না।
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
মাসাআল্লাহ
জোর যার মুলক তার, আজ যদি ভারতে মুসলিম বেশি থাকতো তবে মসজিদ ভেঙে মন্দির হতো না্।
tar mane apni sikar korchen je deshe je dhormer pradhanno beshi sei dhormo onno dhormer manusder dhormio vabe pichiye rakhe...
@@pallabsarkar2k23
কখনই না,এখানে সুষ্ঠ বিচার হয়নি।
যে দেশের সংখ্যাগুরু মুসলিম বা বা রাষ্ট্রপ্রধান মুসলিম সে দেশের, অন্য ধর্মালম্বীরা কখনই নির্যাতিত,নিপীড়িত বা তাদের উপর অন্যায় অবিচার হয়না।এইটাই ইসলামের সৌন্দর্য।
কিন্তু যে দেশের সংখ্যাগুরু অমুসলিম বা রাষ্ট্রপ্রধান অমুসলিম, সে দেশে তখনই অন্য ধর্মালম্বী বিশেষ করে মুসলিমরা নির্যাতিত বা অবিচারের স্বীকার হয়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সম্পর্কে অবগত থাকলে বুঝবেন।
সুবাহান আল্লাহ!
আল্লাহ বিচার এক দিন ঠিক করবে ইনশাআল্লাহ
ইসলামের জয় হবেই।ইনশাআল্লাহ
😂😂😂😂
ভুমিকম্প দিয়ে জয় হবে
ভাই আমার কথাগুলো পেস্ট করে ছড়িয়ে দিন আমি ও আগে হিন্দু ছিলাম কিন্তু সত্য জানার পরে ত্যাগ করছি লাইক কমেন্ট কিছু চাইনা শুধু আমার কথাগুলো ছড়িয়ে দিন 👍👍👍👍
আল্লাহর পরিকল্পনা হচ্ছে সবচেয়ে বড় পরিকল্পনা। তোমরা তো কখনো কল্পনাও করতে পারবেনা। আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্য করেন। ❤️
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
(যারা হিন্দুদের কীর্তন শুনাবেন তাদেরকে বলছি ইসলামের যে কত সভ্য সেটা আর বুঝাতে আসবেন না, এক ল্যংটা মুহাম্মদ বাচ্চা মেয়ে, দাসী মারিয়া কিবতিয়া,পালকপুত্রের বউ জয়নব,ইহুদিদের নির্বংশ করে তাদের মেয়েদের সাহাবাদের ভেতর বন্টন,সাফিয়াকে ধর্ষন, উম্মে হানীর সাথে মেরাজের রাতে লুচ্চামি,কাফেরদের ভাল কাজের ভেলকি দিয়ে তলে তলে ফ্রড মুহাম্মদের যৌনতা বলে আর বিব্রত করবেন না।ইসলাম মানেই উপরে রাজনীতির নীতি ভেতরে চলে শয়তানী,এজন্য মুমিন শুধু যৌনতা খুজে,আমার মতে হিন্দুদের ভেতরেও এত দিমুখি চরিত্র নাই যতটা মুমিনদের আছে)
এটা নতুন কৌশল পাঞ্জাবের শিক সম্প্রদায়ের কৃষি আন্দোলন তেকে সবার নজর সরানোর জন্য
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল। এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেশতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেশতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা,অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সীমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্রশান্ত মহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাশরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেশতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না।
এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়,তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।আবার কিছু কিছু মানুষ থাকে সমাজে যাদেরকে পাত্তা না দিলে সে মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়,আল্লাহরো একই অবস্থা,তাকে না মানলেই তার যত প্রব্লেম।কাফের যত ভাল কিছু করুন সে জাহান্নামী।অপরদিকে আল্লাহ মুমিনদের প্রতি ক্ষমাশীল।সুতরাং আল্লাহ একজন পিওর মানসিক রোগী।"
@@slavemariyakibtia2666 abal
আলহামদুলিল্লাহ
মাসা আল্লাহ্
বাংলাদেশর পককে ৷৷ থেকে৷ ভারত সরকার কে জানাছি পানঢালা অবিনদন
Alhamdulillah ❤️
মাশাআল্লাহ খুব ভালো লাগছে
لَا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا
অর্থঃ "দুঃখ কোরো না। নিশ্চয় আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন।" [সূরা তাওবা : ৪০]
Alhamdulliah 😊
mosjid er design ta nice
Alhamdulillah.
আলহামদুলিল্লাহ, মুসলমানদের অধিকার তারা ফিরে পাবেই
৬৩ বছরে যিনি ১টাও মিথ্যা কথা বলেননি তিনি হলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)💖
আমার চ্যানেলটি সাবক্রাইব করে পাশে থাকুন 👏👏
Alhamdulillah 🤲🤲💖
alhamdulillah
আলহামদুলিললাহ।
মনটা ভরে গেলো
আল্লাহর ঘর আল্লাহ রহম করবে ।
এর নাম, নিও বাবরি মসজিদ দেওয়া হোক,, কে কে এক মত আছেন
আলহামদুলিল্লাহ শুনে ভালো লাগছে।
মসজিদের পাশে হাসপাতাল শুনতে ভালো লাগছে কিন্তু এক্টু চিন্তাভাবনা করা উচিত।মাজে মধ্যে রোগীদের সমস্যা হতে পারে।শব্দের কারণে
আজান পবিত্র। আমি বিভিন্ন উন্নত দেশে দেখেছি দেখেছি হাসপাতালের আশেপাশে গাড়ির হ্রন বাজানো সম্পুর্ন নিষেধ।প্লাস জরিমানা করা হয় বড়মাপের।
আল্লাহ সহায়
আলহামদুলিল্লাহ!!
Allah is the best planner....
যারা আল্লাহর ঘর নষ্ট করবে বা করা চেস্টা করবে আল্লাহ তায়া’লা তাদের দিয়ের এর থেকে উত্তম ও ভাল ঘর ৈতরি করাবেন।
শুধু মাত্র ধৈর্য দরে আল্লাহর কাছে দোয়া করা 🤲🤲🤲🤲🤲🤲
ধন্যবাদ ট্রাস্ট কে
@『ᏖᏬᏕᏂᏗᏒ • তুষার』 বানা
তুদের রাম মন্দির
আমি মনে করি শেখ মজিবুর রহমানের স্বরণে এই ধরনের মসজিদ নির্মাণ করে জাতীয় স্থাপনা নির্মাণ করে উচিত।
আওয়ামিলীগের দালাল
Allahu Akbar
Allah the almighty
Allah amader babri masjid k abar firaia dibo.....inshallah
মাশা আল্লাহ, আলল্ হুআকবার
অপুর্ব নির্মাণ হবে,
জায়গা পরিবর্তন নতুন ইতিহাস হলো,
আমার মুরিদেরকে সৎকাজে উৎসাহ দিতে আজকে ওয়াজ করছিলাম:
"মুরিদ ভাইরা আমার, নামাজ আদায় না করিলে কিন্তু আখিরাতে খবর আছে। দোজগের আগুনে পুড়তে হবে। আল্লাহকে মেনে যদি নামাজ আদায় করেন, তাহলে পাবেন বেহেশতের সুখ শান্তি..... "
কথা শেষ করতে পারলাম না। এক নাস্তিক আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলিল:
"হুজুর, আপনার বেহেশত-দোজগ ফিলোসফির ভিতরে প্রবলেম আছে।"
আমি বলিলাম:
"আস্তাগফিরুল্লাহ। হে ইসলামের দুশমন, তুই কি বলতে চাস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর, ধরেন আমি একজন চোর। আপনার সব টাকা পয়সা (মোট ১ লক্ষ টাকা) চুরি করলাম। এতে করে টাকার অভাবে আপনার স্ত্রী সন্তান বিনাচিকিৎসায় মারা গেল।
এরপর আপনি আমি দুইজনেই মারা গেলাম। আল্লাহপাক হাসরের ময়দানে, বিচার করে ১ লক্ষ টাকা আমার থেকে নিয়ে আপনাকে দিয়ে দিলেন। আপনি হলেন পরেজগার মানুষ, তাই মৃত্যুর পর আপনি অটোমেটিক বেহেসতে চলে যাবেন। আপনি তো বেহেসতে সব কিছুই ফ্রি পাবেন, বেহেসতের অফুরন্ত খাবার, মদ, সিমাহীন বিলাসিতা, অগনিত মেয়ে মানুষ। বেহেস্তের সবকিছুই অফুরন্ত, সিমাহীন। তাই বেহেশতে আপনার কাছে দুনিয়ার ১ লক্ষ টাকার কোন মুল্যই নেই । মরুভুমিতে ১ ফোটা পানির অনেক দাম থাকলেও প্র্রশান্ত মাহাসাগরে গেলে ১ ফোটা পানির কোন দামই না। তাহলে কি হাসরের ময়দানের বিচারটা পুরাই অর্থহীন হয়ে গেল না? দুনিয়াতে আপনার টাকার দরকার হলেও বেহেসতে আপনার কোন টাকার দরকার হবে না। দুনিয়া আর আখেরাতের ভিতরকার ইকোনমিক সিস্টেম পুরাই কলাপ্স।"
নাস্তিকের যুক্তি শুনে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। আমি বলিলাম:
"আল্লাহপাক তোর থেকে শুধুই কি আমার টাকা ফেরত নিবে? তোকে যে অনন্তকাল দোজগের আগুনে পুড়াবে, সে কথা তুই ভুলে যাচ্ছিস?"
নাস্তিক বলিল:
"হুজুর। আমাদের বাংলাদেশের আদালতের বিচারক বিচার করে শাস্তি দেয়, জেল জরিমানা করে। এর পিছনে বিচারকের একটা ভাল উদ্দেশ্য থাকে। বিচারক মনে করে যে শাস্তি, জেল জরিমানা খাবার পর অপরাধি ভাল হয়ে যাবে, অন্যায় আর করবেন না। আর যদি বিচারক কোন আশার আলো না দেখেন তখন তিনি অপরাধিকে মৃত্যুদন্ড দেন। বিচারকের প্রতিটি রায়ের পিছনে একটি উদ্দেশ্য থাকে।
আল্লাহতালা কেন আমাকে কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই অন্নতকাল ধরে আগুনে পুড়াবে? তিনি তো আমাকে আপনাকে ভালকাজ করার জন্য আবার দুনিয়াতে পাঠাবেন না।
তাই আমাকে অন্নতকাল দোজগের আগুনে পুড়িয়ে আল্লাহপাক, আমার, আপনার কারই কোন লাভ হবে না। "
আমি ঠাট্টা করে হাসতে হাসতে নাস্তিককে বলিলাম:
"হা হা হা হা... তুই যে দোজগের আগুনে পুড়বি সেটা কল্পনা করে আমি খুব মজা পাচ্ছি। হে হে হে..."
নাস্তিক আমাকে পাল্টা উত্তর দিয়ে বলিল:
"এই দুনিয়াতে বিচারক ছাড়াও চোর, ডাকাত, ধর্ষক, খুনি, ছিনতাইকারি ইত্যাদিরা ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে (টাকা, পয়সা, যৌন চাহিদা...) সাধারন মানুষদেরকে কষ্ট দেয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, এদের ছাড়াও এক শ্রেনীর মানসিক রুগি আছে, যারা কোন উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষকে কষ্ট দিয়ে আনন্দ পায়। মানুষের কষ্টকে এরা উপভোগ করে। এদেরকে ইংলিশে স্যাডিষ্ট বলে। দোজগের আগুনে আমাকে পুড়াবার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি আমার কষ্টকে উপভোগ করা হয়। তাহলে বলতে হয় আল্লাহপাক একজন স্যাডিষ্ট। তার মানসিক চিকিৎসা হওয়া উচিত।"
নাস্তিকের কথা শুনে আমার ওযু নষ্ট হয়ে গেল। বদনা হাতে আমি দৌড় দিলাম।
আমাদের মসজিদ ভেঙে কি তোমরা আমাদের হৃদয় থেকে আল্লাহ্ রাসূলের নাম মুছে দিতে পারবে না কখনোই না অনতত শেষ রক্তবিন্দু থাকা পর্যন্ত পারবে না তবে মসজিদটি হলে ভালো হবে আর হাসপাতাল স্থাপন অনেক ভালো উদ্যোগ