নামায আদায়ের সঠিক পদ্বতি । আমি নিজেও যেভাবে আদায় করি Mufti Arif Bin Habib Bangla Waz Arif bin Habib
Вставка
- Опубліковано 4 жов 2022
- আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
QTV 24 এ আপনাকে স্বাগতম। এখানে দেশের প্রখ্যাত মোফাচ্ছিরে কোরআনদের বাংলা তাফসীর, বাংলা ওয়াজ ,জুমার বয়ান, প্রশ্নোত্তর পর্ব, তাফসীর মাহফিল দেখতে পাবেন। তাই আমাদের সাথে থাকুন এবং চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন।
ধন্যবাদ
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। মহান আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ এগুলো তো আমরা জানতাম না।অনেক আলেম আমাদের বলছে।এগুলো কোরআন হাদিস সম্মত না।আলহামদুলিল্লাহ এখন পরিস্কার।
All
😊😊😊😊q
মাশাল্লাহ শায়খ।
আমি সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ।
অনেকে আমাকে সহির দোহাই দিয়ে নামাজ পড়ার মধ্যে পরিবর্তন আনার জন্য। অনেক সময় সহিহ হাদিসের মাধ্যমে উত্তর দিতে পারিনি। আপনার এই ভিডিওটা বারবার দেখি। আর অনুভব করি হানাফী মাযহাব ই সবচেয়ে সহি পদ্ধতি অবলম্বন করে। ❤️
দোয়া রইল আপনার জন্য 🤲 জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আরো ভালো ভাবে জানুন অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করবেনা, সঠিক ভাবে নামাজ আদায় করতে পড়ুন,সলাতুর রসুল, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নামাজ আদায় করার পদ্ধতি, লেখক,নাসির উদ্দিন আলবানী রহমাতুল্লাহ আলাইহি এর বই টি পড়ুন, তাহলেই আপনি সঠিক ভাবে নামাজ আদায় করতে পারবেন
হি হি
উনার মাসআলায় সবচেয়ে সুন্দর ওনাকেই অনুসরণ করুন ইনশাআল্লাহ ভালো হবে।
ভাই এনে তো খালি ছেলেদের কথা কইলো......এই দুনিয়াতে কি মেয়েরা নাই নাকি??😂😂😂😅😅
@@rafikhan3424 যারা এক লুচ্চা টাইপের তাদের মেয়েদের নিয়ে চুলকানি বেশি, মেয়েরা পর্দায় আছে,পর্দা থাকতে দাও তাদেরকে ঘর থেকে বাহির হইত দিও না, এভাবে ব্যাপারে বহুৎ বড় আলো আলোচনা আছে মাসায়েল আছে জেনে নিন
মাশাআল্লাহ আমি পুরা আলোচনাটা শুনেছি অনেক কিছু শিখতে পারলাম ধন্যবাদ আরিফ বিন হাবিব
হুজুর আপনি একবার বললেন তিরমিযি এর ২৫২ নম্বর হাদীস ২য় বার বললেন ২৫৫ নম্বর হাদীস কেন
কত সুন্দর মধুর বানী চিরন্তন সত্য _লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ
হুজুর আপনার ওয়াজ এতো সুনদর শিখার মতো ওয়াজ
মাশাআল্লাহ মারহাবা খুব সুন্দর জবাব দিলেন আলহামদুলিল্লাহ
চ্যানেল ভাইয়ের কাছে অনুরোধ রইলো মুফতি আরিব বিন হাবিব সাহেবের দুই রাকাত পুর্নাঙ্গ নামাজের প্র্যাকটিক্যাল পদ্ধতির ভিডিও দান করবেন।এবং বিতরের নামাজের বিস্তারিত জানাবেন।
হুজুরের ওয়াজ যত শুনি ততই মুগ্ধ হই । আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু শিখতে পারি ।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর কে আল্লাহ পাক নেকহায়াত দান করুন হুজুর সুন্দর আলোচনা খুব সুন্দর
হে আল্লাহ হুজুর কে হায়াত দানকরুন। বেশি বেশি আরও ভাল ভাবে বুজাইবার শক্তি দিন। আল্লাহ ফেতনাবাজ দের হেফাজত কর।
হেফাজত কর না
হুজুর সব কিছুকে সহিহ মনে করে।আল্লাহ তাকে হেদায়াত দিন
অর্থাৎ?
মাশা-আল্লাহ
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সহিহ ইবাদাত করার তৌফিক দান করুন
আসসালামু আলাইকুম আমরা সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করি আল্লাহ আমাদের সবাইকে কথাগুলা আমল করার তাওফীক দাও
আমার দেখা সব থেকে যুগুপযোগী বিশিষ্ট বক্তা
হুজুর সঠিক ভাবে বুঝে দেওয়ার জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ আগে এভাবে পড়তাম এখন শুনে সব ক্লিয়ার ❤❤❤❤❤
সুন্দর আলোচনা।অনেক দিন থেকে খুজেছি এমন আলোচনা
মা শা আল্লাহ 🤍🤍🖤
অনেক সুন্দর ভাবে বুঝাইলেন এভাবে বুঝাইলে কোনো ঝগড়াই হতো না
মাশাআল্লাহ,,,, আল্লাহ হযরতকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন ❤
মাশাল্লাহ্ হুজুর আপনার ওয়াছ অনেক ভালো লাগলো
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর কথা বলছেন।
حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، حَدَّثَنِي ابْنُ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ ابْنَ عُمَرَ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا قَامَ لِلصَّلاَةِ رَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى تَكُونَا حَذْوَ مَنْكِبَيْهِ ثُمَّ كَبَّرَ فَإِذَا أَرَادَ أَنْ يَرْكَعَ فَعَلَ مِثْلَ ذَلِكَ وَإِذَا رَفَعَ مِنَ الرُّكُوعِ فَعَلَ مِثْلَ ذَلِكَ وَلاَ يَفْعَلُهُ حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ مِنَ السُّجُودِ .
সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
ইবনু ‘উমার (রাঃ) বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন সলাতের জন্য দাঁড়াতেন তখন নিজের দুই হাত কাঁধ বরাবর উঠাতেন, অতঃপর তাকবীর তাহরীমা বলতেন। তিনি রুকূ’তে যাওয়ার সময় এবং রুকূ’ থেকে উঠার সময়ও কাঁধ পর্যন্ত দুই (আল্ল-হু আকবার) হাত তুলতেন। কিন্তু সাজদাহ্ থেকে মাথা তোলার সময় তিনি (এরূপ) করতেন না। (ই. ফা. ৭৪৬, ই. সে. ৭৫৯)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৪৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
মাশ আল্লাহ হুজুর কথা গুলো অতি মুল্য বান
Massa Allah ❤❤❤
ভীষণভাবে কার্যকরী
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক জেন হযরত কে নেক হায়াত দান করুন আমিন
অসাধারন আলোচনা করেছেন । অনেক কিছু শিখলাম। আমল করার চেষ্টা করবো। ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক উপকৃত হলাম।
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ পাক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে পড়ার তৌফিক দান করে
মাশাল্লাহ
আল্লাহ্ হুজুর নেক হায়াত দান করেন।আমিন
হুজুর সব নিয়ম জানালে মানুষের পরিষকার ভাবে বুঝতে পারবে। সুবিধা হবে।
মাশাআল্লাহ এত সুন্দর হাদিসের ব্যখ্যা.. আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দিন.
Hujur seleder namaj ar mieder namaj onnorokom plz aktu bolen
সুবহানাল্লাহ মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ ধন্যবাদ জাযাকাল্লাহ প্রিয় শায়েখ?
আমিও হাদীসে মুহাদ্দিস হুজুর,,,
এই আলোচনা গুলোর বিরুদ্ধে অনেকে দাঁড়ায়।আমি নিরূপায় হুজুর।
যখন প্রতিবাদ করতে যাই,,তখনি সমস্যা সৃষ্টি করে।
সবাই কে সঠিক পথে চলার তওফিক দান করুন আল্লাহ
মাশাল্লাহ ।
এরকম আলেম আর কয়জন আছেন !!
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুক ।আমিন
Alhamdulillah
💙SubhanAllah💙Alhamdulillah💙La ilaha Illallah 💙MasaAllah💙Love You Allah Really love you A lot💙💙💙
আলহামদুলিল্লাহ এই আগে এক টু চন্দয় আছিল একণ পরিষ্কার
Alhamdulillah Alhamdulillah Alhamdulillah
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান
আলহামদুলিল্লাহ। মাশা-আল্লাহ
আল্লাহ পাক আপনাকে নেক হায়াত দান করুক
আলহামদুলিল্লাহ
আমি হুজুরের কিভাবে প্রশংসা করব কি কথা দিয়ে প্রশংসা করবো এগুলা আমি হারিয়ে ফেলেছি জাযাকাল্লাহু খাইরান ফিদ্দার আইন
আল্লাহ আপনার ইলমে বারকাত দান করুক
আলহামদুলিল্লাহ অনেক অজানা বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলাম। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে নেক আমল বেশি বেশি করার তৌফিক দান করুন। আমিন 🤲
মাশা আল্লাহ।।
আলহামদুলিল্লাহ, আরিফ বিন হাবিব হুজুর একজন হক্কানী আলিম
Darun Alochona Jajakumullah
❤❤❤❤❤❤❤❤.etai amader majhab....
অনেক সুন্দর আলোচনা
Masha-allah, Alhamdulillah 🤲
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সালাত আরম্ভ করার সময় দাঁড়িয়ে তাকবীর বলতেন। অতঃপর রুকূ‘তে যাওয়ার সময় তাকবীর বলতেন, আবার যখন রুকূ‘ হতে পিঠ সোজা করে উঠতেন তখন 'سَمِعَ اللهُ لِمَن حَمِدَه' বলতেন, অতঃপর দাঁড়িয়ে 'رَبَّناَ وَلَكَ الحَمدُ ' বলতেন। অতঃপর সিজদায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলতেন। এবং যখন মাথা উঠাতেন তখনও তাকবীর বলতেন। আবার (দ্বিতীয়) সিজদায় যেতে তাকবীর বলতেন এবং পুনরায় মাথা উঠাতেন তখনও তাকবীর বলতেন। এভাবেই তিনি পুরো সালাত শেষ করতেন। আর দ্বিতীয় রাক‘আতের বৈঠক শেষে যখন (তৃতীয় রাক‘আতের জন্য) দাঁড়াতেন তখনও তাকবীর বলতেন। ‘আবদুল্লাহ্ ইব্নু সালিহ্ (রহঃ) লাইস (রহঃ) সূত্রে হাদীসটি বর্ণনা করতে 'وَلَكَ الحَمدُ' উল্লেখ করেছেন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৮৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার
Onek bhalo Kotha bole
MasaAllah
حَدَّثَنِي أَبُو الطَّاهِرِ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ يُونُسَ، ح وَحَدَّثَنِي حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَخْبَرَنِي مَحْمُودُ بْنُ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْتَرِئْ بِأُمِّ الْقُرْآنِ " .
‘উবাদাহ্ ইবনু সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে উম্মুল কুরআন (সুরাহ্ ফা-তিহাহ্) পাঠ করে না তার সলাতই হয় না। (ই. ফা. ৭৫৯, ই. সে. ৭৭২)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬১
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Apnake nek haet Dan korok
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা করলেন হুজুর
মাশাআল্লাহ হুজুর ❤
এত সুন্দর দলীল ভিত্তিক আলোচনার পরেও একটি বিশেষ শ্রেণীর লোকদের গাত্রদাহ হচ্ছে কেন বুঝিনা? উনিতো কাউকে কটাক্ষ করে কিছু বলেন নি।
Abu dawwod 726 dekhun r 727 daif abu dawwod bolechen r ta badeo abu dawwod er 759 number hadish dekhun keno apnara ekta kothai bishas
Koren jara ekta sotto manlo arekta bad dilo tarai bived
মাশাআল্লাহ ❤
ما شاء اللّٰه
Masaallah
Massalla
নামাজের জন্য যত্ন নাও আল্লাহ বলেছেন, তাহলে জোহরের নামাজ এর ওয়াক্ত শুরু হয় ১১ঃ৪৫ এ নামাজ কেন পডে ১ঃ৩০ এ বাংলাদেশ এ,, উত্তর দেন
❤❤❤❤❤❤
وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً لِّلنَّاسِ وَ اَمۡنًا ؕ وَ اتَّخِذُوۡا مِنۡ مَّقَامِ اِبۡرٰہٖمَ مُصَلًّی ؕ وَ عَہِدۡنَاۤ اِلٰۤی اِبۡرٰہٖمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ اَنۡ طَہِّرَا بَیۡتِیَ لِلطَّآئِفِیۡنَ وَ الۡعٰکِفِیۡنَ وَ الرُّکَّعِ السُّجُوۡدِ ﴿۱۲۵﴾
ওয়াইয জা‘আলনাল বাইতা মাছা-বাতাল লিন্না-ছি ওয়াআমনাওঁ ওয়াত্তাখিযূ মিম্মাকা-মি ইবরা-হীমা মুসাল্লাওঁ ওয়া‘আহিদনা ইলা ইবরা-হীমা ওয়াইছমা-‘ঈলা আন তাহহিরা বাইতিয়া লিত্তাইফীনা ওয়াল ‘আ-কিফীনা ওয়াররুক্কা‘ইছছুজূদ।
এবং যখন আমি কা‘বা গৃহকে মানব জাতির জন্য সুরক্ষিত স্থান ও পুণ্যধাম করেছিলাম, এবং মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের জায়গা নির্ধারণ করেছিলাম; এবং আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলের নিকট অঙ্গীকার নিয়েছিলাম যে, তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী ও ই’তিকাফকারী এবং রুকু ও সাজদাহকারীদের জন্য পবিত্র রেখ।
mashallah
মাশআল্লাহ হুজুর রেফারেন্চ সহ ওয়াজ করেন
And narrated Abu Huraira: Whenever Allah's Apostle stood for the prayer, he said Takbir on starting the prayer and then on bowing. On rising from bowing he said, Sami`a llahu liman hamidah, and then while standing straight he used to say, Rabbana laka-l hamd (Al- Laith said, (The Prophet said), 'Wa laka l-hamd'. He used to say Takbir on prostrating and on raising his head from prostration; again he would Say Takbir on prostrating and raising his head. He would then do the same in the whole
حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ الْوَاسِطِيُّ، قَالَ حَدَّثَنَا خَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ خَالِدٍ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، أَنَّهُ رَأَى مَالِكَ بْنَ الْحُوَيْرِثِ إِذَا صَلَّى كَبَّرَ وَرَفَعَ يَدَيْهِ، وَإِذَا أَرَادَ أَنْ يَرْكَعَ رَفَعَ يَدَيْهِ، وَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ رَفَعَ يَدَيْهِ، وَحَدَّثَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم صَنَعَ هَكَذَا.
আবূ কিলাবা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি মালিক ইব্নু হুওয়ায়রিস (রাঃ)-কে দেখেছেন, তিনি যখন সালাত আদায় করতেন তখন তাকবীর বলতেন এবং তাঁর দু’হাত উঠাতেন। আর যখন রুকু’ করার ইচ্ছা করতেন তখনও তাঁর উভয় হাত উঠাতেন, আবার যখন রু’কু হতে মাথা উঠাতেন তখনও তাঁর উভয় হাত উঠাতেন এবং তিনি বর্ণনা করেন যে, রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এরূপ করেছেন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৩৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Mashallah
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ، قَالَ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ عُقَيْلٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي أَبُو بَكْرِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ، أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلاَةِ يُكَبِّرُ حِينَ يَقُومُ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَرْكَعُ، ثُمَّ يَقُولُ سَمِعَ اللَّهُ لَمِنْ حَمِدَهُ. حِينَ يَرْفَعُ صُلْبَهُ مِنَ الرَّكْعَةِ، ثُمَّ يَقُولُ وَهُوَ قَائِمٌ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ ـ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ {بْنُ صَالِحٍ عَنِ اللَّيْثِ} وَلَكَ الْحَمْدُ ـ ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَهْوِي، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَسْجُدُ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ، ثُمَّ يَفْعَلُ ذَلِكَ فِي الصَّلاَةِ كُلِّهَا حَتَّى يَقْضِيَهَا، وَيُكَبِّرُ حِينَ يَقُومُ مِنَ الثِّنْتَيْنِ بَعْدَ الْجُلُوسِ.
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৮৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
Nice
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا خَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ خَالِدٍ، عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ، أَنَّهُ رَأَى مَالِكَ بْنَ الْحُوَيْرِثِ إِذَا صَلَّى كَبَّرَ ثُمَّ رَفَعَ يَدَيْهِ وَإِذَا أَرَادَ أَنْ يَرْكَعَ رَفَعَ يَدَيْهِ وَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ رَفَعَ يَدَيْهِ وَحَدَّثَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَفْعَلُ هَكَذَا .
আবূ কিলাবাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি মালিক বিন হুওয়াইরিস (রাঃ)-কে দেখলেন যে, তিনি যখন রুকূ’তে যাওয়ার ইচ্ছা করতেন তখনো উভয় হাত উত্তোলন করলেন এবং যখন রুকূ’ থেকে মাথা তুললেন তখনো হাত উত্তোলন করলেন। তিনি আরো বলেছেন, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এরূপই করতেন। (ই. ফা. ৭৪৮, ই. সে. ৭৬১)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৫০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝালেন হুজুর
ভাই এই ভিডিওটা আমার খুব প্রয়োজন আমি কি আমার চ্যানেলে দিতে পারি
Alhamdullia
সহীহ্ বোখারী শরীফ ৭৩৫
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَرْفَعُ يَدَيْهِ حَذْوَ مَنْكِبَيْهِ إِذَا افْتَتَحَ الصَّلاَةَ، وَإِذَا كَبَّرَ لِلرُّكُوعِ، وَإِذَا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرُّكُوعِ رَفَعَهُمَا كَذَلِكَ أَيْضًا وَقَالَ " سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ، رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ ". وَكَانَ لاَ يَفْعَلُ ذَلِكَ فِي السُّجُودِ.
‘আবদুল্লাহ্ ইব্নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন সালাত শুরু করতেন, তখন উভয় হাত তাঁর কাঁধ বরাবর উঠাতেন। আর যখন রুকূ’তে যাওয়ার জন্য তাকবীর বলতেন এবং রুকূ’ হতে মাথা উঠাতেন তখনও একই ভাবে দু’হাত উঠাতেন এবং ‘سَمِعَ اللهُ لِمَن حَمِدَه’ ও ‘رَبَّناَ وَلَكَ الحَمدُ’ বলতেন। কিন্তু সিজদার সময় এরুপ করতেন না।
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
حَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا عَفَّانُ، حَدَّثَنَا هَمَّامٌ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جُحَادَةَ، حَدَّثَنِي عَبْدُ الْجَبَّارِ بْنُ وَائِلٍ، عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ وَائِلٍ، وَمَوْلًى، لَهُمْ أَنَّهُمَا حَدَّثَاهُ عَنْ أَبِيهِ، وَائِلِ بْنِ حُجْرٍ، أَنَّهُ رَأَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم رَفَعَ يَدَيْهِ حِينَ دَخَلَ فِي الصَّلاَةِ كَبَّرَ - وَصَفَ هَمَّامٌ حِيَالَ أُذُنَيْهِ - ثُمَّ الْتَحَفَ بِثَوْبِهِ ثُمَّ وَضَعَ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فَلَمَّا أَرَادَ أَنْ يَرْكَعَ أَخْرَجَ يَدَيْهِ مِنَ الثَّوْبِ ثُمَّ رَفَعَهُمَا ثُمَّ كَبَّرَ فَرَكَعَ فَلَمَّا قَالَ " سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ " . رَفَعَ يَدَيْهِ فَلَمَّا سَجَدَ سَجَدَ بَيْنَ كَفَّيْهِ .
ওয়ায়িল ইবনু হুজর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে দেখলেন, তিনি সলাত শুরু করার সময় দুই হাত তুললেন এবং তাকবীর বললেন। হাম্মামের বর্ণনায় আছে, তিনি দুই হাত কান পর্যন্ত উঠালেন ; অতঃপর চাদরে ঢেকে নিলেন এবং ডান হাত বাঁ হাতের উপর রাখলেন। তিনি যখন রুকু’তে যাওয়ার ইচ্ছা করলেন, উভয় হাত কাপড়ের ভিতর থেকে বের করলেন, অতঃপর উভয় হাত উত্তোলন করলেন, অতঃপর তাকবীর বলে রুকু’তে গেলেন, তিনি যখন ‘সামিয়াল্লা-হু লিমান হামিদাহ’ বললেন দু’হাত উঠালেন। তিনি যখন সাজদায় গেলেন, দু’হাতের মাঝখানে সাজদাহ্ করলেন। [ই.ফা.৭৭৯, ই.সে. ৭৯১]
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৮২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আল্লাহুআকবর
Alemta onek bhalo Ami India theke bolchi amader dubond theke sobai ai alem ke ki khatap bolena
আসসালামু আলাইকুম হুজুর নিয়তের কথা বল্লেন না জে
Namaj ki seleder ar mieder alada hujur
Ki bolbo sir you just beautiful ❤❤
🖤🖤
Emam aste kerat porle ami ki korbo. ? Pls bolun
রুকু থেকে উঠার সময় আল্লাহু আকবর বলে কোন ইমাম বা আপনি কি উঠেন? দয়া করে বলবেন।।
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَمُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ قَتَادَةَ، قَالَ سَمِعْتُ زُرَارَةَ بْنَ أَوْفَى، يُحَدِّثُ عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم صَلَّى الظُّهْرَ فَجَعَلَ رَجُلٌ يَقْرَأُ خَلْفَهُ بِسَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الأَعْلَى فَلَمَّا انْصَرَفَ قَالَ " أَيُّكُمْ قَرَأَ " أَوْ " أَيُّكُمُ الْقَارِئُ " فَقَالَ رَجُلٌ أَنَا . فَقَالَ " قَدْ ظَنَنْتُ أَنَّ بَعْضَكُمْ خَالَجَنِيهَا " .
‘ইমরান ইবনু হুসায়ন (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যুহরের সলাত আদায় করলেন। এক লোক তাঁর পিছনে সূরাহ্ ‘সাব্বিহিস্মা রাবি্কাল আ’লা-” পাঠ করল। সলাত শেষে নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জিজ্ঞেস করলেনঃ কে সূরাহ্ পাঠ করেছে? লোকটি বলল, আমি। তিনি বললেনঃ আমি অনুসন্ধান করেছি তোমাদের কেউ কেউ আমার কাছ থেকে (কুরআন) পাঠ ছিনিয়ে নিচ্ছে। (ই. ফা. ৭৭১, ই. সে. ৭৮৩)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৭৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আবু দাউদ শরীফ ৭৫৯
حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ .
তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাঁধতেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
❤❤❤❤❤❤❤
সহীহ্ ইবনে মাজাহ হাদীস ৮৩৭حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، وَسَهْلُ بْنُ أَبِي سَهْلٍ، وَإِسْحَاقُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالُوا حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، أَنَّ النَّبِيَّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ " .
উবাদাহ ইবনুস-সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহাহ পাঠ করেনি, তার সালাত হয়নি। [৮৩৫]
হুজুর, রুকু থেকে উঠার সময় আল্লাহু আকবার বলতেন। কই পাইলেন?
তোমার আব্বার কাছে পেয়েছেন
Amader nobi jemon kore porse omni porbo eto mix korar ki dorkar