আল্লাহর রসূল (সা.) বলেছেন, “তোমরা আমার সুন্নতকে মজবুত করে ধর।” (আবু দাউদ, তিরমিযী) “যে আমার সুন্নত হতে মুখ ফিরিয়ে নেবে, সে আমার দলভুক্ত নয়।” (বুখারী-মুসলিম) “আমি তোমাদের মাঝে দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যা অবলম্বন করলে তোমরা কখনই পথভ্রষ্ট হবে না। তা হল আল্লাহর কিতাব এবং আমার সুন্নত।” (হাকেম, সহীহ তারগীব ৩৬নং)
কুরআনের সূরা বনী ইসরাঈলের ৭১ নং আয়াতে বলা হয়েছে যে, মানুষকে তাদের ইমামদের সাথে ডাকা হবে। ইবনে কাছীর রাহিমাহুল্লাহ তাফসীরে ইবনে কাসীরে এই আয়াতের তাফসীরটি উল্লেখ করেছেন যে: "কিছু সালাফ বলেছেন যে এটি হাদীসের লোকদের জন্য সবচেয়ে বড় সম্মান, কারণ তাদের নেতা হলেন নবী (সা.)"
শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া বলেছেন: সুতরাং এটা স্পষ্ট যে, বিজয়ী দল হিসেবে আখ্যায়িত হওয়ার সবচেয়ে বেশি যোগ্য লোকেরা হল “আহলে হাদিস ওয়াল সুন্নাহ”, যাদের আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ব্যতীত অন্ধভাবে অনুসরণ করার মত কোন নেতা নেই। তাকে). তারা তার কথা ও কাজ সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী, কোনটি [হাদিসের] সঠিক এবং কোনটি নয় তার মধ্যে পার্থক্য করতে সবচেয়ে বেশি সক্ষম। তাদের ইমামদের এ সম্পর্কে গভীর জ্ঞান রয়েছে, তারাই এর অর্থ বোঝে এবং অনুসরণ করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে আন্তরিক। তারা এটি গ্রহণ করে এবং এতে বিশ্বাস করে এবং এর উপর আমল করে। যারা এটি গ্রহণ করে তাদের প্রতি তারা ভালবাসা দেখায় এবং যারা এর বিরোধিতা করে তাদের প্রতি তারা শত্রুতা দেখায়। তারাই যারা কুরআন ও সুন্নাহ থেকে প্রমাণিত কোন ধারণার বিপরীতে কোন ধারণাকে পরিমাপ করে, তাই তারা কখনই কোন ধারণা গ্রহণ করে না এবং এটিকে তাদের ধর্মের একটি মৌলিক নীতিতে পরিণত করে না যতক্ষণ না তা রাসূলের আনীত নীতিতে প্রমাণিত হয়। বরং রসূল যা নিয়ে এসেছেন, কুরআন ও সুন্নাহকে তারা তাদের বিশ্বাসের ভিত্তি ও ভিত্তি বানিয়েছে। যে বিষয়গুলো নিয়ে মানুষ মতবিরোধ করে, যেমন আল্লাহর গুণাবলী, খোদায়ী হুকুম, জাহান্নামের হুমকি, আল্লাহর নাম এবং ভালো কাজের আদেশ ও মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করার নীতি ইত্যাদি বিষয়ে তারা উল্লেখ করে যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের কাছে। তারা সাধারণ ধারণাগুলি পরীক্ষা করে দেখেন যেগুলি সম্পর্কে বিভিন্ন দল মতবিরোধ করে এবং এই ধারণাগুলির মধ্যে যাই হোক না কেন কুরআন ও সুন্নাহ অনুসারে তারা তা অনুমোদন করে এবং যা কুরআন ও সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় তারা তা প্রত্যাখ্যান করে। তারা অনুমান বা ইচ্ছা এবং ইচ্ছা অনুসরণ করে না। কারণ অনুমানের অনুসরণ হচ্ছে অজ্ঞতা এবং আল্লাহর নির্দেশ ছাড়াই বাঁকা-আকাঙ্ক্ষার অনুসরণ করা অন্যায়।" (মাজমু' আল-ফাতাওয়া, 3/347, 348)।
ইমাম আশ-শাফিঈ (মৃত্যু ২০৪ হিঃ) বলেছেন: "আহলুল-হাদীসকে আঁকড়ে ধর, কারণ তারাই মানুষের মধ্যে সবচেয়ে সঠিক।" (আস-সিয়ার 14/197) এবং এছাড়াও আবু নাঈম মাল আসবাহনী (430 হি) বলেছেন: "আর আশ-শাফী ছিলেন "আহুল হাদীছ" এর মাযহাবের উপর। (হুলইয়াতুল আউলিয়া ৯/১১২)
উনি বলছেন যে, যে আলেমরা এলাকায় প্রতিষ্ঠিত তাদের অনুসরণ করতে,কিন্তু আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে তথাকথিত সুন্নি অর্থাৎ বেরেলভী আকিদা পোষণকারী আলেম ও তাদের মুকাল্লিদদের বসবাস। তাই আমি উনার কথাগুলোর সাথে সম্পূর্ণ একমত হতে পারলাম না। (আমার কথার মধ্যে ভুল ত্রুটি থাকলে সংশোধন করে দেওয়ার অনুরোধ থাকল)
@wahidulislamwasif4725 আপনার কথা ঠিক। কিন্তু হানাফি মাযহাব অনুসরণ করলে কোন ঘরনার আলেমদের কথা শুনব? বেরেলভী, দেওবন্দী, চরমোনাই, আটরশি, ফুরফুরা এরা সবাই হানাফি মাযহাবের হলেও আকিদাগত পার্থক্য আছে। আলহামদুলিল্লাহ আমি তাই আহলে হাদিসের ইমামদের অনুসরণ করি। আল্লাহ যেন সবাইকে হকের উপর প্রতিষ্ঠিত রাখে। (আমিন)
ফুরুয়ি মাসআলা নিয়ে আমাদের কোন দন্ধ নেই। দ্বন্দ্ব হচ্ছে আকিদা নিয়ে। বেরেলবী, আটরশিরা নিজেদের হানাফী বললেও তারা কিন্তু প্রকৃত হানাফী মাজহাবের অনুসারী নয়।
তাহলে আমি ইরানে থাকি কিন্তু নিজেকে সুন্নি মনে করি অথবা আহলে সুন্নাতের অনুসরণ করি তাহলে শিয়া যেহেতু বেশি সেক্ষেত্রে কি শিয়া আলেমের অনুসরণ করবো। ব্যাপারটা ফানি। যেটা হক সেটাই মানবো।
আপনি, ওনার লেকচার টা বুঝেননাই ভালো ভাবে। সব হাদিস নিয়ে আমাদের মধ্যে কিন্তু মতপার্থক্য নেই। যেসব হাদিসের মধ্যে মতপার্থক্য আছে সেগুলোর কথা বলছে। এখন কেউ যদি আকিদার মূল বিষয় নিয়েই সমস্যা থাকে যেমন শিয়া, যেটার বিরোধিতা সমস্ত আলেমই করে। সেটা আবার মানার প্রশ্ন আসে কিভাবে
@@OHIDUL387 উনি বলছেন যে, যে আলেমরা এলাকায় প্রতিষ্ঠিত তাদের অনুসরণ করতে,কিন্তু আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে তথাকথিত সুন্নি অর্থাৎ বেরেলভী আকিদা পোষণকারী আলেম ও তাদের মুকাল্লিদদের বসবাস। তাই আমি উনার কথাগুলোর সাথে সম্পূর্ণ একমত হতে পারলাম না। (আমার কথার মধ্যে ভুল ত্রুটি থাকলে সংশোধন করে দেওয়ার অনুরোধ থাকল)ব
9 )ইমাম আল-হাকিম বলেছেন: ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল এই প্রতিবেদনের উপর মন্তব্য করার সময় ভাল করেছেন যে "বিজয়ী দল" যারা কেয়ামত শুরু না হওয়া পর্যন্ত বিজয়ী হবে তারা হলেন আসহাব আল-হাদীস (হাদীস-এর লোক)। এই বর্ণনার যোগ্য লোকদের চেয়ে কে বেশি যোগ্য যারা সৎকর্মশীলদের পথ অনুসরণ করে এবং আমাদের পূর্বে আগমনকারী “সালাফ”-এর পদাঙ্ক অনুসরণ করে এবং সুন্নাতের উপর ভিত্তি করে বিদআত (বিদআত) লোকদের মিথ্যার ফাঁস করে দেয়? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর? [মারিফাত উলূম আল-হাদীস, আল-হাকিম আল-নিসাবুরী, পৃ. 2, 3]
জালাল উদ্দীন সুয়ুতি সূরা বনী ইসরাঈলের ৭১ নং আয়াতের তাফসীরে বলেছেন: “আহলুল হাদীছের জন্য এর চেয়ে উত্তম ফজিলত আর নেই কেননা আহলে হাদীছের জন্য আল্লাহর রাসূল (সাঃ) ব্যতীত অন্য কোন ইমাম নেই” [তাদরীবুর রাবী:২/১২৬, নূ’:২৭]
কওমী দেওবন্দী মুকাল্ল্দিদের নীতি ; ইমাম আবু হানিফা রহ এর কথাই প্রয়োজন রসুল্লাহ এর হাদিস যথেষ্ট নয় কিতাবের নামঃ দরসে তিরমিজি, দ্বিতীয় পর্ব, পূষ্টাঃ ৭২ লেখকঃ জাস্টিস তাকি উসমানী দাঃ বাঃ আল কাউছার প্রকাশনি।
@@sabirh5046 reference dawa ase,proman koren ami mitha boleci,reference anujayi book ar picture tule dekan ami mitha boleci,proman den,apnar muker kthar kono dam nai,ami reference dici ,
মুসলমান আমাদের শ্রেষ্ঠ পরিচয়। আলহামদুলিললাহ
আল্লাহর রসূল (সা.) বলেছেন, “তোমরা আমার সুন্নতকে মজবুত করে ধর।” (আবু দাউদ, তিরমিযী)
“যে আমার সুন্নত হতে মুখ ফিরিয়ে নেবে, সে আমার দলভুক্ত নয়।” (বুখারী-মুসলিম)
“আমি তোমাদের মাঝে দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যা অবলম্বন করলে তোমরা কখনই পথভ্রষ্ট হবে না। তা হল আল্লাহর কিতাব এবং আমার সুন্নত।” (হাকেম, সহীহ তারগীব ৩৬নং)
এই কারণে হারুন মেজার সাহেবকে মন থেকে ভালবাসি
আমাদের ভালোবাসার শায়েখ হারুন ইজহার হা:
amader priyo shayekh
সব মানহাজের আলেম যদি এভাবে কথা বলতেন তাহলে জাতি আরো আগেই ঐক্যতায় পৌঁছাতে পারতো।
আমরা মাঝহাব ও আলেম মানি সেসব বিষয়ে যেসব বিষয়ে আলেম ও মাঝহাব ইমামের মতবিরোধ নাই যেসব এ মতবিরোধ আছে সেসব বিষয় আল্লাহ ও তার নবীর দিকে ফিরে যাওয়া উত্তম।
শায়খ ❤❤❤❤❤❤❤
আল্লাহ আমর রব!
সুন্দর আলোচনা
কুরআনের সূরা বনী ইসরাঈলের ৭১ নং আয়াতে বলা হয়েছে যে, মানুষকে তাদের ইমামদের সাথে ডাকা হবে। ইবনে কাছীর রাহিমাহুল্লাহ তাফসীরে ইবনে কাসীরে এই আয়াতের তাফসীরটি উল্লেখ করেছেন যে: "কিছু সালাফ বলেছেন যে এটি হাদীসের লোকদের জন্য সবচেয়ে বড় সম্মান, কারণ তাদের নেতা হলেন নবী (সা.)"
প্রিয় শায়েখ হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ
চমৎকার
gozamil
মাশাল্লাহ অসাধারণ
ঠিক জসিমউদদীন রহমানির মতো আলোচনা
শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া বলেছেন:
সুতরাং এটা স্পষ্ট যে, বিজয়ী দল হিসেবে আখ্যায়িত হওয়ার সবচেয়ে বেশি যোগ্য লোকেরা হল “আহলে হাদিস ওয়াল সুন্নাহ”, যাদের আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ব্যতীত অন্ধভাবে অনুসরণ করার মত কোন নেতা নেই। তাকে). তারা তার কথা ও কাজ সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী, কোনটি [হাদিসের] সঠিক এবং কোনটি নয় তার মধ্যে পার্থক্য করতে সবচেয়ে বেশি সক্ষম। তাদের ইমামদের এ সম্পর্কে গভীর জ্ঞান রয়েছে, তারাই এর অর্থ বোঝে এবং অনুসরণ করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে আন্তরিক। তারা এটি গ্রহণ করে এবং এতে বিশ্বাস করে এবং এর উপর আমল করে। যারা এটি গ্রহণ করে তাদের প্রতি তারা ভালবাসা দেখায় এবং যারা এর বিরোধিতা করে তাদের প্রতি তারা শত্রুতা দেখায়। তারাই যারা কুরআন ও সুন্নাহ থেকে প্রমাণিত কোন ধারণার বিপরীতে কোন ধারণাকে পরিমাপ করে, তাই তারা কখনই কোন ধারণা গ্রহণ করে না এবং এটিকে তাদের ধর্মের একটি মৌলিক নীতিতে পরিণত করে না যতক্ষণ না তা রাসূলের আনীত নীতিতে প্রমাণিত হয়। বরং রসূল যা নিয়ে এসেছেন, কুরআন ও সুন্নাহকে তারা তাদের বিশ্বাসের ভিত্তি ও ভিত্তি বানিয়েছে। যে বিষয়গুলো নিয়ে মানুষ মতবিরোধ করে, যেমন আল্লাহর গুণাবলী, খোদায়ী হুকুম, জাহান্নামের হুমকি, আল্লাহর নাম এবং ভালো কাজের আদেশ ও মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করার নীতি ইত্যাদি বিষয়ে তারা উল্লেখ করে যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের কাছে। তারা সাধারণ ধারণাগুলি পরীক্ষা করে দেখেন যেগুলি সম্পর্কে বিভিন্ন দল মতবিরোধ করে এবং এই ধারণাগুলির মধ্যে যাই হোক না কেন কুরআন ও সুন্নাহ অনুসারে তারা তা অনুমোদন করে এবং যা কুরআন ও সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় তারা তা প্রত্যাখ্যান করে। তারা অনুমান বা ইচ্ছা এবং ইচ্ছা অনুসরণ করে না। কারণ অনুমানের অনুসরণ হচ্ছে অজ্ঞতা এবং আল্লাহর নির্দেশ ছাড়াই বাঁকা-আকাঙ্ক্ষার অনুসরণ করা অন্যায়।" (মাজমু' আল-ফাতাওয়া, 3/347, 348)।
❤❤
assalamu alikum Sayek,,,,
ইমাম আশ-শাফিঈ (মৃত্যু ২০৪ হিঃ) বলেছেন: "আহলুল-হাদীসকে আঁকড়ে ধর, কারণ তারাই মানুষের মধ্যে সবচেয়ে সঠিক।" (আস-সিয়ার 14/197) এবং এছাড়াও আবু নাঈম মাল আসবাহনী (430 হি) বলেছেন: "আর আশ-শাফী ছিলেন "আহুল হাদীছ" এর মাযহাবের উপর। (হুলইয়াতুল আউলিয়া ৯/১১২)
তুমি কি মুজতাহিদ
সুন্দর উপস্থাপনা
তাহলে আমি যদি জিলাপি এলাকায় থাকি
তাহলে আমি কি বাতিল জিলাপি দের অনুসরণ করবো
হারুন ইজাহার সাহেবের নাম্বারটা যদি পাওয়া যেত
প্রিয় শায়েখ হারুন ইজহার (হাফি.)
আমি হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করব, তাই বলে কি হানাফি মাজহাবে যা কিছু ভুল আছে তারো অনুসরণ করবো?
ভুলগুলো অনুসরণ করতে বলেননি। বললেও করা যাবেনা।
bol kola ki tomi ekto dekai deo
@@baitulrhaman3171 সবচেয়ে বড় ভুল কোরআন হাদিসে থাক আর না থাক আমাদের হানাফী মাযহাবই করতে হবে অথবা যে ,যেমাযহাব পালন করে সে মাজহাবই পালন করতে হবে |
ভাই আপনাকে তো এখানে মাযহাব মানতে বলা হয়নি আপনাকে এখানে আলেমকে মানতে বলা হয়েছে
উনি বলছেন যে, যে আলেমরা এলাকায় প্রতিষ্ঠিত তাদের অনুসরণ করতে,কিন্তু আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে তথাকথিত সুন্নি অর্থাৎ বেরেলভী আকিদা পোষণকারী আলেম ও তাদের মুকাল্লিদদের বসবাস।
তাই আমি উনার কথাগুলোর সাথে সম্পূর্ণ একমত হতে পারলাম না।
(আমার কথার মধ্যে ভুল ত্রুটি থাকলে সংশোধন করে দেওয়ার অনুরোধ থাকল)
ভাই বেরলভি কোনো মাযহাব নাহ,এটা ভ্রান্ত আকিদাহ
@wahidulislamwasif4725 আপনার কথা ঠিক। কিন্তু হানাফি মাযহাব অনুসরণ করলে কোন ঘরনার আলেমদের কথা শুনব?
বেরেলভী, দেওবন্দী, চরমোনাই, আটরশি, ফুরফুরা এরা সবাই হানাফি মাযহাবের হলেও আকিদাগত পার্থক্য আছে।
আলহামদুলিল্লাহ আমি তাই আহলে হাদিসের ইমামদের অনুসরণ করি।
আল্লাহ যেন সবাইকে হকের উপর প্রতিষ্ঠিত রাখে। (আমিন)
@@jahangirhossin5453 আহলে হাদিস না বলে সালাফী বলা অধিক যুক্তিযুক্ত
ফুরুয়ি মাসআলা নিয়ে আমাদের কোন দন্ধ নেই। দ্বন্দ্ব হচ্ছে আকিদা নিয়ে। বেরেলবী, আটরশিরা নিজেদের হানাফী বললেও তারা কিন্তু প্রকৃত হানাফী মাজহাবের অনুসারী নয়।
তাহলে আমি ইরানে থাকি কিন্তু নিজেকে সুন্নি মনে করি অথবা আহলে সুন্নাতের অনুসরণ করি তাহলে শিয়া যেহেতু বেশি সেক্ষেত্রে কি শিয়া আলেমের অনুসরণ করবো। ব্যাপারটা ফানি। যেটা হক সেটাই মানবো।
Shia ra muslim??
আপনি, ওনার লেকচার টা বুঝেননাই ভালো ভাবে।
সব হাদিস নিয়ে আমাদের মধ্যে কিন্তু মতপার্থক্য নেই।
যেসব হাদিসের মধ্যে মতপার্থক্য আছে সেগুলোর কথা বলছে।
এখন কেউ যদি আকিদার মূল বিষয় নিয়েই সমস্যা থাকে যেমন শিয়া, যেটার বিরোধিতা সমস্ত আলেমই করে। সেটা আবার মানার প্রশ্ন আসে কিভাবে
@@tspmehraj4591 yes they are muslim
আপনি ছাড়া সবাই খারাপ, শুধু আপনি ভালো
আলহামদুলিল্লাহ, আমি আহলুল হাদীস। জনাব, আপনার কথায় গলদ আছে।
ভাই কি গলদ আছে বলেন
golod mane,unar aro 12 bosor porasuna kora lagbe
আপু কি মুজতাহিদা
@@OHIDUL387 উনি বলছেন যে, যে আলেমরা এলাকায় প্রতিষ্ঠিত তাদের অনুসরণ করতে,কিন্তু আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে তথাকথিত সুন্নি অর্থাৎ বেরেলভী আকিদা পোষণকারী আলেম ও তাদের মুকাল্লিদদের বসবাস।
তাই আমি উনার কথাগুলোর সাথে সম্পূর্ণ একমত হতে পারলাম না।
(আমার কথার মধ্যে ভুল ত্রুটি থাকলে সংশোধন করে দেওয়ার অনুরোধ থাকল)ব
9 )ইমাম আল-হাকিম বলেছেন: ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল এই প্রতিবেদনের উপর মন্তব্য করার সময় ভাল করেছেন যে "বিজয়ী দল" যারা কেয়ামত শুরু না হওয়া পর্যন্ত বিজয়ী হবে তারা হলেন আসহাব আল-হাদীস (হাদীস-এর লোক)। এই বর্ণনার যোগ্য লোকদের চেয়ে কে বেশি যোগ্য যারা সৎকর্মশীলদের পথ অনুসরণ করে এবং আমাদের পূর্বে আগমনকারী “সালাফ”-এর পদাঙ্ক অনুসরণ করে এবং সুন্নাতের উপর ভিত্তি করে বিদআত (বিদআত) লোকদের মিথ্যার ফাঁস করে দেয়? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর? [মারিফাত উলূম আল-হাদীস, আল-হাকিম আল-নিসাবুরী, পৃ. 2, 3]
শাইখ আহমদুল্লাহ সালাফি???
আজকে জানলাম😢
না, শায়খ আহমাদউল্লাহ হাফি. হানাফি ফিকহ অনুসরণ করেন। আমি উনার ইমামতিতে একাধিকবার নামাজ পড়েছি। এখানে শায়খ হারুন ইজহার হাফি. হয়তো ভুলে উনার নাম নিয়েছেন।
@@ArefinRafiহক কথা বললেই সালাফি😂। আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আমি আহলুল হাদীস, আপনি অনেক কথা ভুলে বলেছেন
❤❤❤❤❤
you sugar coated your way into hanafi madhab, you are free to do so,we follow quran and sahih hadith
জালাল উদ্দীন সুয়ুতি সূরা বনী ইসরাঈলের ৭১ নং আয়াতের তাফসীরে বলেছেন: “আহলুল হাদীছের জন্য এর চেয়ে উত্তম ফজিলত আর নেই কেননা আহলে হাদীছের জন্য আল্লাহর রাসূল (সাঃ) ব্যতীত অন্য কোন ইমাম নেই” [তাদরীবুর রাবী:২/১২৬, নূ’:২৭]
আরবী ইবারত দিলে ভালো হয়
Banglar Usama bIn Laden
কওমী দেওবন্দী মুকাল্ল্দিদের নীতি ;
ইমাম আবু হানিফা রহ এর কথাই প্রয়োজন
রসুল্লাহ এর হাদিস যথেষ্ট নয়
কিতাবের নামঃ দরসে তিরমিজি, দ্বিতীয় পর্ব, পূষ্টাঃ ৭২
লেখকঃ জাস্টিস তাকি উসমানী দাঃ বাঃ
আল কাউছার প্রকাশনি।
মিথ্যাচার বন্দ কর
@@sabirh5046 reference dawa ase,proman koren ami mitha boleci,reference anujayi book ar picture tule dekan ami mitha boleci,proman den,apnar muker kthar kono dam nai,ami reference dici ,
@@sabirh5046 কিতাবের নামঃ দরসে তিরমিজি, দ্বিতীয় পর্ব, পূষ্টাঃ ৭২
লেখকঃ জাস্টিস তাকি উসমানী দাঃ বাঃ
আল কাউছার প্রকাশনি।
নামধারী আহলে হদস
বর্তমান নতুন ফেতনাকারী।
গলদ কথা বলেন কেন? মন মত কথা বলতে গেলে পরকালে খবর আছে।
কি ধরনের মন মতো কথা বলছে? বলুন,,,,,
আপনি হ য ব র ল আলেম। আপনি আবদুল ওহাবা নজদীকে মুজাদ্দিদ মানেন। আবার নিজেকে আশারী এবং মাতুরিধির আকিদার ফলোয়ার বলেন। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্যে আর কি করবেন?
ওহহাব নজিদের সাথে আমাদের কোন তাল্লুক নাই ভাই..আমদের মানহাজ আল্লাহ রাসুলের মানহাজ কুরআনও সহিহ হাদীছের মানহাজ সালাফিয়াতের মানহাজ।
সুবিদা বাদি আলেম।
ছাগল
তুই যে বাটপার এটা প্রমান করলি রে কুলাংগার
পাগল
ছাগল
Kottor naki?
❤
সুন্দর আলোচনা