ভর্তি-৬ বছর ৫ম - ১১ বছর দশম- ১৬ দ্বাদশ - ১৮ অনার্স - ২৫ মাস্টার্স - ২৭ চাকরির পড়াশোনা বুঝতে বুঝতেই ৩০ ছুই ছুই তাহলে চাকরির পড়াশোনা করবো কখন আর চাকরি নিব কখন হুম যারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে ( পাবলিকেও কিছু বিষয়ে ৬ থেকে ৭ বছর লাগে সম্মান শেষ করতে) তাদের ক্ষেত্রে মাননীয় মন্ত্রীর হিসাব ঠিক কিন্তু যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে তাদের কিন্তু ২৬ থেকে ২৭ বছর লেগে যায় মাস্টার্স সম্পন্ন করতে, তাহলে এখন বয়স বাড়ানোটা জুরুরি কিনা
বয়স ৩৫ করলে, ১. graduation এর পরপরই যেকোনো জায়গায় চাকরি নিয়ে নেবে।(পাশাপাশি অল্প অল্প করে সরকারি চাকরির preparation নিতে পারবে।) ২.উচ্চশিক্ষায় (গবেষণায়) মনযোগ দিতে পারবে। ৩.সংশ্লিষ্ট বিষয়ে জ্ঞান বাড়বে।(লাইন দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের library তে বসে চাকরির জন্য mp3 আর job solution মুখস্থ না করে যার যার subject রিলেটেড বই পড়তে উতসাহী হবে।) ৪.উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করতে পারবে।(ব্যর্থ হলে পুনরায় চাকরি করার চেষ্টা করতে পারবে।) ৫. কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ট্রেনিং নিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবে যাতে সরকারি চাকরি না পেলেও কিছু একটা করে খেতে পারে। আরও অনেক কথাই বলা সম্ভব... বয়স ৩৫ করলে, ৩০ বছর পর্যন্ত কেউ বেকার বসে শুধু সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিবে না। পরিবারের বোঝা না হয়ে কিছু না কিছু করবেই।কিন্তু এই কিছু না কিছু করাটা ৩০ বছরের পরে challenging হয়ে যায়।কেননা ৩০ উর্ধ্ব দের বেসরকারিতে চাকরিতেও নিয়োগ বন্ধ। যদিওবা কোনো কোনো জায়গায় নেয় তাকে তার যোগ্য সম্মান এবং সম্মানি দেয়া হয় না।না দেয়ার যৌক্তিক কারণ ও আছে: কেনো না সে শুধু - রাজধানী - মুদ্রার নাম জানে। - পদ্মা সেতুর নাটবল্টুর সংখ্যা জানে। - কোনটি gerund কোনটি participle সেটা জানে। - পিতা পুত্রের বর্তমান ও ৫ বছর আগের বয়স জানে। - হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাসের নাম জানে ... ... ... (যা প্রায় সকল বেসরকারি পর্যায়ের কোন কাজেই লাগে না।) কোনো কাজের জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা তার নেই। এমনকি দীর্ঘসময় যাবত বাসায় বসে পড়তে পড়তে বেশিরভাগ তরুণ শারিরীকভাবে unfit হয়ে যায়। তাই কেউ তাদের নিতে চায় না সবাই freshers খোঁজে। তাহলে এই ৩০ উর্ধ্বরা কোথায় যাবে ;কি করবে? কেউই তাদের দায় নেয় না।অথচ তাদের মাথায় রাজ্যের দায় : মা-বাবার ভরণপোষণ; চিকিৎসা ব্যয়, ছোটো ভাইয়ের লেখাপড়া, ছোটো বোনের বিয়ে, নিজের পরিবারের চাপ ইত্যাদি ইত্যাদি... অনেকে আবার বলবেন ৩২/৩৩ করলে হয়; ৩৫ করাটা যুক্তিহীন। একবার একটু ভেবে দেখেন, ৩৫ কিন্তু সবার জন্যই - যে আজকে graduate হলো - যে আজকে University তে ভর্তি হলো - এমনকি যে আজকে জন্মগ্রহণ করলো। (তার জন্যও) করোনাকালীন যাদের বয়স ২৭/২৮/২৯ ছিলো তারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।সরকার যদিও ব্যাকডেট দিয়েছিলো লাভ হয়েছে তাদের যাদের বয়স প্রায় ৩০ ছিলো ।বাকিরা বৈষম্যের স্বীকার। সেই সময় যদি ৩২/৩৩ করতো তখন তো তাদের ক্ষতি পূরণ হতো।এখন ৩২/৩৩ এ তাদের কোনো উপকারই হবে না।তাদের প্রতি অন্যায় - অবিচার করা হলো অথচ ৩৫ করার দাবীতে তারা রোদ - বৃষ্টি উপেক্ষা করে দিন - রাত এক করে দ্বারে দ্বার ঘুরে চলছে। কেউ কেউ ঘরে বসেই বয়স বৃদ্ধির সুফল পেয়ে যাবে (সৃষ্টিকর্তা যদি সহায় হন)। আর যারা কষ্ট করে পরিস্থিতি অনুকূলে আনার জন্য নির্মমভাবে আহত হয়েছে, জেল পর্যন্ত খেটেছে তাদেরকে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলে দিতে চাচ্ছেন। বয়স ৩৫ করলে সবারই লাভ হবে; আজ নয়তো কাল। যার রিযিকে চাকরি আছে চাকরি তারই হবে;হোক তার বয়স ৩৫ কিংবা ২৫। যারা ভাবছেন ২/১ বছরের মধ্যে ১ টা চাকরি বাগিয়ে ফেলবেন। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি বিষয় টা এতো সহজও না। competition এখন অন্য পর্যায়ে চলে গিয়েছে। তাই যতো বেশি সময় পাবেন ততো আপনার preparartion ভালো হবে। সকলের বোধোদয় হোক। হে সৃষ্টিকর্তা, সকলের সম্মানজনক রিযিকের ব্যবস্থা করে দিন। আমিন...
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা যদি বাড়ানো না হয় তবে এই আইন করা হোক যে, কোন এমপি মন্ত্রীদের সন্তান বিদেশে পড়তে যেতে পারবে না। দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়তে হবে।
এমন তথ্য দেওয়ার আগে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা কত বছর বয়সে স্নাতক সম্পন্ন করে সেটা গবেষণা প্রয়োজন। তাছাড়া বর্তমান গড় আয়ু, করোনায় ক্ষতি, গবেষণার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি, বেকারত্বের অভিশাপ ও বিশ্বের অন্যান্য দেশের চাকরিতে প্রবেশের বয়স সীমা ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচনায় এনে নাগরিকবান্ধব সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার বলে মনে করি। বেকারত্বের সম্মুখীন না হলে এর যন্ত্রণা বুঝা কঠিন।
বয়স সিমা আনলিমিটেট করলে ভালো হয়।৬০ বৎসর বয়সের মধ্যে যে কোন সময় চাকুরির আবেদন করতে পারবে।যোগ্য হলে চাকুরী করবে।প্রয়োজনে একবৎসর চাকরি করবে।চাকরির কোন বয়স নয় যোগ্যতা হলো আসল।ভেবে দেখুন।
যেহেতু বাংলাদেশে জাতীয় আন্ডারে ও বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স মাস্টার্স পাস করতে প্রায় ২৯ বছর লাগে সেহেতু সরকারি চাকরির বয়স ৩৫ করলে বাংলাদেশের যুব সমাজ অনেকটা রেহাই পাবে ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
ধন্যবাদ মাননীয় সংসদ সদস্য কে। অনেক ছেলে / মেয়ে বেসরকারি ইউনিভার্সিটি, জাতীয় ইউনিভার্সিটি এবং প্রাইভেট ভার্সিটির মাধ্যমে অনার্স, মাস্টার্স ডিগ্রী নিয়ে চাকরির ক্ষেত্রে বয়স সীমা পেরিয়ে যায় তাই সরকারের কাছে বিশেষ অনুরোধ বিষয় টি বিবেচনা করে সরকারী, বেসরকারী চাকরির ক্ষেত্রে বয়স সীমা ৩০বছর এর পরিবর্তে কমপক্ষে ৩২ বছর করা হোক।
শিশু শ্রেণি থেকে মাস্টার্স পর্যন্ত পড়াশোনা শেষ করে সার্টিফিকেট অর্জন করতে ১৮-২০ বছর কষ্ট করতে হয় কিন্তু সেই সার্টিফিকেটের মেয়াদ মাত্র ৪-৫ বছর, কারো কারো ক্ষেত্রে তা আবার ২-৩ বছর !😥😥😥 ভাবতেই অবাক লাগে😡😡😡এই অল্প সময়ে যারা চাকরি পায় না তারা সবাই অযোগ্য নয় বরং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে ব্যর্থ দেশ তাদেরকে অযোগ্য করেই রাখে। যারা ব্যবসার কথা বলছেন তারা নিশ্চয় ধনীর দুলাল। তাদের মতো এতো পুঁজি কয় জনেরই বা আছে?দেশের নীতিনির্ধারকদের বিবেকবোধ কি মরে গেছে নাকি?
আমার পড়ালেখা শেষ করতে করোনাভাইরাস জনিত সমস্যার মিলিয়ে বয়স হয়ে গেছে ২৮ এর বেশি এখন যদি চাকরির বয়স বাড়ানো না হয় তা হলে আমার মতো অনেক শিক্ষার্থীদের কি হবে
চাকরির বয়স বেশিহলে সমস্যা কি একটু বলবেন? আর জারা রাজনীতি করে তাদের সৃতিশক্তি কমার পরও কেমনে রাজনীতি করে?? জারা অবসরে গেছে মানে তাদের সরনশক্তি কমেগেছে তারা একটি অফিসের কাজ ঠিক মত করতেও পারেনা তারা কিবাবে দেশের কাজ সঠিকভাবে পালন করবে।
সরকারি চাকরির বয়স সীমা ৪০ করা উচিৎ। আর অবসরের বয়স সীমা অবস্যই কমিয়ে ৫৫ করা উচিৎ। কারণ বয়স বাড়ার পরে বয়স্কদের বিদায় দেওয়ার মাধ্যমে কৃষিকাজের উন্নয়ন করানোর কাজে লাগানো উচিৎ। এতে মানুষের ডায়াবেটিস বা রোগ জীবানু কম হওয়ার পাশাপাশি তরুনরা দেশের কৃষি উন্নয়নে কাজ করার কারণে দেশের উৎপাদনশীলতা বাড়বে।
মাস্টার্স করতে সময় লাগে ২৫ থেকে ২৭ বছর সেখানে চাকরির বয়স ৩০ এটা হাস্যকর ছাড়া আর কিছু না। বিশ্বের সাথে তালমিলিয়ে শিক্ষার কারিকুলাম পরিবর্ত হয় সারা বিশ্বে যে চাকরির বয়স ৩৫ সেটা মনে আছে মন্ত্রীর।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এর আগে একটা অনুষ্ঠানে বলতে শুনেছিলাম- আমাদের দেশে কেনো নতুন কোনো গবেষক, উদ্ভাবক বা সৃষ্টিশীল স্টুডেন্ট উঠে আসছেনা উনি ঠিক বুঝতে পারছেন না। এর পেছনের কারণটা কি উনার আসলেই জানা নাই নাকি উনাকে জানানোর মতো কোনো মানুষ তার আশেপাশে নাই? একটা দেশে গবেষক তৈরী হতে গেলে অনার্স-মাস্টার্স লেভেলের স্টুডেন্টদের পর্যাপ্ত সময় দিতে হয়। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশের ৯৫% স্টুডেন্ট অনার্স সেকেন্ড ইয়ার থেকেই তাদের একাডেমিক পড়াশুনা বাদ দিয়ে জবের প্রিপারেশনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে এটা ভেবে যে অনার্স-মাস্টার্স শেষে আমার হাতে আর খুব বেশী সময় থাকবেনা। ইভেন বুয়েট/কুয়েটের মতো নামি-দামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এখন একই প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। বুয়েটের একটা প্রথম সারির মেধাবী স্টুডেন্ট যখন তার গবেষণা কার্যক্রম বাদ রেখে অনার্স সেকেন্ড ইয়ার থেকেই বিসিএসের বই গলাঃধকরণ করে প্রথম বিসিএসে এসেই ক্যাডার হয়ে যাচ্ছে, তখন ওই মুষ্টিমেয় স্টুডেন্টদের রেশিও জনগনের সামনে নিয়ে এসে কি অন্যান্য স্টুডেন্টদেরকেউ উৎসাহিত করছেন না গবেষক বা উদ্ভাবক না হতে? আমি কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে বের হয়েছি ৭ বছরে। আমার ব্যাচের একটা স্টুডেন্টকেউ দেখি নাই যে মাস্টার্সে এসে রিসার্চ ওয়ার্ক বা থিসিস নিতে। কারণ একটাই থিসিস করতে গিয়ে যেই সময় অপচয়টা হবে সেটা তাদের চাকুরীর সময়টাকে সংকুচিত করে ফেলবে এই ভেবে ১ টা স্টুডেন্টও থিসিস নেয়নি। দেশের ৯৫% শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনার্স-মাস্টার্সের একাডেমিক শিক্ষাক্রম শুধুমাত্র এই চাকুরীর বয়স সীমার ভয়ে বিকলাঙ্গ হয়ে পড়েছে। সবার পড়ার টেবিলেই অনার্স সেকেন্ড ইয়ার থেকেই একাডেমিক বইয়ের পরিবর্তে সাধারণ জ্ঞানের বইয়ে ভর্তি করা। তাহলে গবেষক, উদ্ভাবক আসবে কিভাবে দেশে। চাকুরীতে আবেদনের বয়সসীমা যদি ৩০ না হয়ে ৩৫ হতো তাহলে শিক্ষার্থীরা সময় নিয়ে তাদের একাডেমিক পড়াশুনা শেষ করে তারপরে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী পেশায় যেতে পারতো। এভাবে অনেক গবেষকও তৈরি হতো। চাকুরীর বয়স ৩০ হওয়াতেই সবাই ৩০ বছর পর্যন্ত অন্য কোনো বেসরকারি জবে না ঢুকে সরকারী চাকুরির পেছনে পড়ে থাকে বয়স শেষ হয়ে যাবার ভয়ে। এই বয়সটা যদি ৩৫ করা হতো তাহলে কখনোই এই লক্ষ লক্ষ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়ে গুলা বেকার বসে ৩০ বছর পর্যন্ত চাকুরী খুঁজতোনা। হাতে যদি পর্যাপ্ত সময় পেতো তাহলে পার্ট টাইম বা ফুলটাইম অন্য কোনো পেশার পাশাপাশি তারা ধীরেসুস্থে পড়াশোনা করে প্রস্তুতি নিতে পারতো, সাথে একটা এক্সপেরিয়েন্সও গ্যাদার করতে পারতো। চাকুরীর বয়স ৩৫ করাতে যদি বাকি ১৬২ টা দেশ ধ্বংস না হয়ে যেতে পারে, তাহলে বাংলাদেশও কখনোই ধ্বংস হবেনা। এই সিম্পল বিষয়টা কেনো দেশের নীতিনির্ধারকদের মাথায় ঢুকেনা একমাত্র আল্লাহ আর তারাই ভালো জানেন।
প্রবেশ বয়স ৩৫ করেন তবে কর্মকাল ৫৯ থেকে কমিয়ে ৫০ করেন। তাতে দেশ ও মানুষের কত উপকার হবে শুধু একটু কল্পনা করেন। শূন্য পদে লোক নিয়োগের পর বেকারত্ব কমবে, অযোগ্য লোক সরে যাবে, দূর্নীতি কমবে কারণ পরিবর্তন ছাড়া দেশকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়। আর নতুনদের হাত সব নতুন, ডিজিটাল বা স্মার্ট ও দক্ষ বাংলাদেশ।
এই লোকটা বোধহয় ডেট এক্সপায়ার প্রোডাক্ট খেয়ে সংসদে উঠেছে। তার কোন আব্বা ২২-২৩ বছরে bcs পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো। আমার কোনো সেশন জট নেই, কোন ইয়ার ড্রপ নেই। তাও ২৪+ এ গ্রেজুয়েট হয়েছি। কিন্তু করোনার কারণে ২৬ বছর লেগেছে। হাতে সময় আছে ৪ বছর মাত্র।
মন্ত্রী সাহেব এসব আ আ ও ও যে যে করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কথা না বলে উন্নত বিশ্বের কয়েকটি রাষ্ট্রের উদাহরণ বলুন যে অমুক উন্নত দেশে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স এখনো ২০/২৫ আমরা তাদের চেয়ে এগিয়ে ৩০ রাখছি।
২৭ বছর লাগে মাস্টার্স শেষ করতে, কী বলে মন্ত্রী ??? ২২ বছরে নাকি বিসিএস দেওয়া যায়🙃🙃🙃 করোনায় ২ বছর পাইনি,মাস্টার্স শেষ হতেই করোনা আসে,, সব বন্ধ ছিল।এখন বয়স নাই।।। চাকরীর বয়স ৩৫ চাই🙏🙏🙏
জনপ্রশাসন মন্ত্রীর পদত্যাগ চাই
ঠিক বলেছেন
২২/২৩ নয় পাশ করে বের হতে ২৭/২৮ লাগে। জন প্রশাসন মন্ত্রীর বাস্তব কোন ধারনা নাই।
illegal ministry, cheater ministry,
তার দু গালে দু চপ্পল মারা দর কার, বয়স দিয়ে মেধার বিচার করার নির্বুদ্ধিতা দেখানোর জন্য,
ঠিক বলেছেন
সালার বেটা পড়াশোনা ও করে নাই মনে হয় না হলে কিভাবে বলে ২২/২৩ এ পাশ করে বের হয়।
একদম ঠিক বলছেন।
ভর্তি-৬ বছর
৫ম - ১১ বছর
দশম- ১৬
দ্বাদশ - ১৮
অনার্স - ২৫
মাস্টার্স - ২৭
চাকরির পড়াশোনা বুঝতে বুঝতেই ৩০ ছুই ছুই
তাহলে চাকরির পড়াশোনা করবো কখন আর চাকরি নিব কখন
হুম যারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে ( পাবলিকেও কিছু বিষয়ে ৬ থেকে ৭ বছর লাগে সম্মান শেষ করতে) তাদের ক্ষেত্রে মাননীয় মন্ত্রীর হিসাব ঠিক কিন্তু যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে তাদের কিন্তু ২৬ থেকে ২৭ বছর লেগে যায় মাস্টার্স সম্পন্ন করতে, তাহলে এখন বয়স বাড়ানোটা জুরুরি কিনা
কোথায় পড়েন ? অনার্স ৭ বছর লাগে এখনো??
@Haha আপনি কি এদেশে থাকেন??
জনপ্রশাসন মন্ত্রী ২৩ বছরে মাস্টার্স পাস করেছেন 😂😂😂
22 থেকে 23 বছরে বিসিএস কমপ্লিট করা কখনোই সম্ভব না মাস্টার্স কমপ্লিট করতে 25 থেকে 27 বছর সময় লেগে যায় সেক্ষেত্রে চাকরির বয়স 35 করা হোক
যারা মূল বয়স না দিয়ে বয়স কমিয়ে দেয় তারাই কেবল ৬/৭ বছর বয়স পায় অন্যরা নয়।
RIGHT
একদম সঠিক বলেছেন। যারা চুরি করে বয়স কমিয়ে দিয়েছে তারাই মূলত ৩৫ বিরুদ্ধে।
right
বয়স ৩৫ করলে,
১. graduation এর পরপরই যেকোনো জায়গায় চাকরি নিয়ে নেবে।(পাশাপাশি অল্প অল্প করে সরকারি চাকরির preparation নিতে পারবে।)
২.উচ্চশিক্ষায় (গবেষণায়) মনযোগ দিতে পারবে।
৩.সংশ্লিষ্ট বিষয়ে জ্ঞান বাড়বে।(লাইন দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের library তে বসে চাকরির জন্য mp3 আর job solution মুখস্থ না করে যার যার subject রিলেটেড বই পড়তে উতসাহী হবে।)
৪.উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করতে পারবে।(ব্যর্থ হলে পুনরায় চাকরি করার চেষ্টা করতে পারবে।)
৫. কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ট্রেনিং নিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবে যাতে সরকারি চাকরি না পেলেও কিছু একটা করে খেতে পারে।
আরও অনেক কথাই বলা সম্ভব...
বয়স ৩৫ করলে, ৩০ বছর পর্যন্ত কেউ বেকার বসে শুধু সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিবে না। পরিবারের বোঝা না হয়ে কিছু না কিছু করবেই।কিন্তু এই কিছু না কিছু করাটা ৩০ বছরের পরে challenging হয়ে যায়।কেননা ৩০ উর্ধ্ব দের বেসরকারিতে চাকরিতেও নিয়োগ বন্ধ। যদিওবা কোনো কোনো জায়গায় নেয় তাকে তার যোগ্য সম্মান এবং সম্মানি দেয়া হয় না।না দেয়ার যৌক্তিক কারণ ও আছে:
কেনো না সে শুধু
- রাজধানী - মুদ্রার নাম জানে।
- পদ্মা সেতুর নাটবল্টুর সংখ্যা জানে।
- কোনটি gerund কোনটি participle সেটা জানে।
- পিতা পুত্রের বর্তমান ও ৫ বছর আগের বয়স জানে।
- হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাসের নাম জানে
... ... ...
(যা প্রায় সকল বেসরকারি পর্যায়ের কোন কাজেই লাগে না।)
কোনো কাজের জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা তার নেই।
এমনকি দীর্ঘসময় যাবত বাসায় বসে পড়তে পড়তে বেশিরভাগ তরুণ শারিরীকভাবে unfit হয়ে যায়। তাই কেউ তাদের নিতে চায় না সবাই freshers খোঁজে।
তাহলে এই ৩০ উর্ধ্বরা কোথায় যাবে ;কি করবে? কেউই তাদের দায় নেয় না।অথচ তাদের মাথায় রাজ্যের দায় : মা-বাবার ভরণপোষণ; চিকিৎসা ব্যয়,
ছোটো ভাইয়ের লেখাপড়া,
ছোটো বোনের বিয়ে,
নিজের পরিবারের চাপ
ইত্যাদি ইত্যাদি...
অনেকে আবার বলবেন ৩২/৩৩ করলে হয়; ৩৫ করাটা যুক্তিহীন। একবার একটু ভেবে দেখেন, ৩৫ কিন্তু সবার জন্যই
- যে আজকে graduate হলো
- যে আজকে University তে ভর্তি হলো
- এমনকি যে আজকে জন্মগ্রহণ করলো।
(তার জন্যও)
করোনাকালীন যাদের বয়স ২৭/২৮/২৯ ছিলো তারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।সরকার যদিও ব্যাকডেট দিয়েছিলো লাভ হয়েছে তাদের যাদের বয়স প্রায় ৩০ ছিলো ।বাকিরা বৈষম্যের স্বীকার। সেই সময় যদি ৩২/৩৩ করতো তখন তো তাদের ক্ষতি পূরণ হতো।এখন ৩২/৩৩ এ তাদের কোনো উপকারই হবে না।তাদের প্রতি অন্যায় - অবিচার করা হলো অথচ ৩৫ করার দাবীতে তারা রোদ - বৃষ্টি উপেক্ষা করে দিন - রাত এক করে দ্বারে দ্বার ঘুরে চলছে। কেউ কেউ ঘরে বসেই বয়স বৃদ্ধির সুফল পেয়ে যাবে (সৃষ্টিকর্তা যদি সহায় হন)।
আর যারা কষ্ট করে পরিস্থিতি অনুকূলে আনার জন্য নির্মমভাবে আহত হয়েছে, জেল পর্যন্ত খেটেছে তাদেরকে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলে দিতে চাচ্ছেন।
বয়স ৩৫ করলে সবারই লাভ হবে; আজ নয়তো কাল।
যার রিযিকে চাকরি আছে চাকরি তারই হবে;হোক তার বয়স ৩৫ কিংবা ২৫।
যারা ভাবছেন ২/১ বছরের মধ্যে ১ টা চাকরি বাগিয়ে ফেলবেন। তাদের উদ্দেশ্যে বলছি বিষয় টা এতো সহজও না। competition এখন অন্য পর্যায়ে চলে গিয়েছে। তাই যতো বেশি সময় পাবেন ততো আপনার preparartion ভালো হবে।
সকলের বোধোদয় হোক।
হে সৃষ্টিকর্তা, সকলের সম্মানজনক রিযিকের ব্যবস্থা করে দিন।
আমিন...
মাস্টার্স করে বের হতে হতে ২৭ বছর লেগে যায়। ২২-২৩ কোনোভাবেই সম্ভব নয় যদি না বেসরকারি থেকে শুধু গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করে।
রাইট
Right
এখন জাতীয় ভার্সিটি থেকেও ২২/২৩ বছরে গ্রাডুয়েশন শেষ হয়, ফেল না করলে ২৪ পার হতে হয়না কোন ভার্সিটিতেই, হাতে ৬-৮ বছর পাওয়া যায়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে পদত্যাগ চাই
সরকারি চাকরির বয়স 35 করা হোক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ।
জনপ্রশাসনমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই
এই মন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করছি
চাকরিতে বয়স বাড়ানো যাবে কি না এ বিষয়ে গবেষণার জন্য একটি কমিটি বিশ্বভ্রমনে পাঠিয়ে দেয়া হোক।
সাথে দু চারটা সুন্দরী মা* গিদের, তা না হলে মজা হবে না ভ্রমণে, মা**গি বাজি না করলে ত উন্নয়ন হয় না, এটাও ত উন্নয়ন এর পার্ট🥱🥱👎👎👎
যাচাই বাঁচাই করে বিষয়টি বিবেচনায় নে হবে।
ঠিক কথা বলেছেন আপু।
একদম ঠিক বলেছেন।৩৫ হলে ভালো হয়।
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা যদি বাড়ানো না হয় তবে এই আইন করা হোক যে, কোন এমপি মন্ত্রীদের সন্তান বিদেশে পড়তে যেতে পারবে না। দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়তে হবে।
এমন তথ্য দেওয়ার আগে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা কত বছর বয়সে স্নাতক সম্পন্ন করে সেটা গবেষণা প্রয়োজন। তাছাড়া বর্তমান গড় আয়ু, করোনায় ক্ষতি, গবেষণার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি, বেকারত্বের অভিশাপ ও বিশ্বের অন্যান্য দেশের চাকরিতে প্রবেশের বয়স সীমা ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচনায় এনে নাগরিকবান্ধব সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার বলে মনে করি। বেকারত্বের সম্মুখীন না হলে এর যন্ত্রণা বুঝা কঠিন।
বয়স সিমা আনলিমিটেট করলে ভালো হয়।৬০ বৎসর বয়সের মধ্যে যে কোন সময় চাকুরির আবেদন করতে পারবে।যোগ্য হলে চাকুরী করবে।প্রয়োজনে একবৎসর চাকরি করবে।চাকরির কোন বয়স নয় যোগ্যতা হলো আসল।ভেবে দেখুন।
তাহলে চুরি কে করবে ঘুষ কে খাবে
যেহেতু বাংলাদেশে জাতীয় আন্ডারে ও বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স মাস্টার্স পাস করতে প্রায় ২৯ বছর লাগে সেহেতু সরকারি চাকরির বয়স ৩৫ করলে বাংলাদেশের যুব সমাজ অনেকটা রেহাই পাবে ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
ধন্যবাদ মাননীয় সংসদ সদস্য কে। অনেক ছেলে / মেয়ে বেসরকারি ইউনিভার্সিটি, জাতীয় ইউনিভার্সিটি এবং প্রাইভেট ভার্সিটির মাধ্যমে অনার্স, মাস্টার্স ডিগ্রী নিয়ে চাকরির ক্ষেত্রে বয়স সীমা পেরিয়ে যায় তাই সরকারের কাছে বিশেষ অনুরোধ বিষয় টি বিবেচনা করে সরকারী, বেসরকারী চাকরির ক্ষেত্রে বয়স সীমা ৩০বছর এর পরিবর্তে কমপক্ষে ৩২ বছর করা হোক।
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়গনকে অসংখ্য ধন্যবাদ জাতীয় সংসদে এ মহান যুক্তিক বিষয়টি উপস্থাপন করার জন্য।
করোনা মহামারীতে অনেকের শিক্ষা জীবন ২/৩ বছর পিছিয়ে গেছে।সরকারি ও বিসিএস চাকরীর বয়সসীমা বৃদ্ধির জন্য সরকার ও সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আবেদন জানাচ্ছি।
- #চাকরিতে_প্রবেশের_বয়স_সীমা_৩৫_চাই
ধন্যবাদ
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা মানবতার মা আপনার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমাদের চাকরির বয়স ৩৫ করা দরকার
Thank you sir
Thanks
সুন্দর এই রকম উদ্যেগ নেয়ার জন্য ধন্যবাদ
যৌক্তিক মনোভাব
22, 23 বছরে কেউ বের হতে পারে না মাননীয় জনপ্রশাসন মন্ত্রী
এটা কেমন কথা বলছেন মন্ত্রী? মাথা ঠিক আছে ওনার ২২-২৩ বছরে মানুষ অনার্স শেষ করতে পারে? আওআও করে কি বল্লেন মন্ত্রী?
এত সুন্দর যুক্তি উপস্থাপনা করার জন্য মাননীয় সংসদ সদস্য স্যারকে অশেষ ধন্যবাদ প্রাণঢালা ধন্যবাদ প্রাণঢালা অভিনন্দন।
কর্মকর্তাদের বেতন কাঠামো ভালো হলেও কর্মচারীদের বেতন কাঠামো জঘন্যতম
agree
#৩৫ চাই
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলছি চাকরির বয়স ৩৫বছর করা হক কারন অনেকর মেয়ের ডিভোর্স হয়েছে তারা কি করবে তাদের একটা চাকরি করলে জীবন চলতে পারবে।
শিশু শ্রেণি থেকে মাস্টার্স পর্যন্ত পড়াশোনা শেষ করে সার্টিফিকেট অর্জন করতে ১৮-২০ বছর কষ্ট করতে হয় কিন্তু সেই সার্টিফিকেটের মেয়াদ মাত্র ৪-৫ বছর, কারো কারো ক্ষেত্রে তা আবার ২-৩ বছর !😥😥😥 ভাবতেই অবাক লাগে😡😡😡এই অল্প সময়ে যারা চাকরি পায় না তারা সবাই অযোগ্য নয় বরং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে ব্যর্থ দেশ তাদেরকে অযোগ্য করেই রাখে। যারা ব্যবসার কথা বলছেন তারা নিশ্চয় ধনীর দুলাল। তাদের মতো এতো পুঁজি কয় জনেরই বা আছে?দেশের নীতিনির্ধারকদের বিবেকবোধ কি মরে গেছে নাকি?
Bolse je 22/23 year thke govt job e apply korte pare .but ata to bola holo 22/23 er modde to graduation complete hoi kina
35 চাই
ইনশাআল্লাহ তা কার্যকর হবে
কথা গুলো অনেক ভালো
Well said Mr. Forhad Sir.
আমার পড়ালেখা শেষ করতে করোনাভাইরাস জনিত সমস্যার মিলিয়ে বয়স হয়ে গেছে ২৮ এর বেশি এখন যদি চাকরির বয়স বাড়ানো না হয় তা হলে আমার মতো অনেক শিক্ষার্থীদের কি হবে
অসংখ্যা ধন্যবাদ, দয়া করে চাকরির বয়স বাড়ানো হোক, না হলে হাজার হাজার স্টুডেন্ট বেকার হয়ে থাকবে মুক্তিযুদ্ধা ছেলে মেয়েদের মতো আমাদের সউযোগ দেন
এ জনপ্রশাসন মন্ত্রী আমরা চাই না। যে কিনা ছাত্র-ছাত্রীদের বয়সসীমা 35 করতে পারবে না।
উনি নিজেরটা ছারা কিছু দেখেন না
চাকরির বয়স বেশিহলে সমস্যা কি একটু বলবেন?
আর জারা রাজনীতি করে তাদের সৃতিশক্তি কমার পরও কেমনে রাজনীতি করে??
জারা অবসরে গেছে মানে তাদের সরনশক্তি কমেগেছে তারা একটি অফিসের কাজ ঠিক মত করতেও পারেনা
তারা কিবাবে দেশের কাজ সঠিকভাবে পালন করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশনজটের কারনে অনেক ভালো ছাত্র/ ছাত্রী রা চাকরির সুযোগ সুযোগ হারাচ্ছে বিবেচনা করবেন
প্রবেশর বয়স না বাড়িয়ে,অবসরের বয়স কমালে এমনিতেই কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে।যেমন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী...
সঠিক বলেছেন ❤❤❤
সরকারি চাকুরীতে যোগদানের বয়সসীমা ৩৫ করা জরুরি। এই দাবী না মানায় জনগণের বড় অংশের মধ্যে যে ক্ষোভ বাড়ছে এটা সরকারের বোঝা উচিত।
এভাবে চলতে থাকলে সরকারি চাকরিতে শূন্য পদ থাকবে
পড়ালেখা না করাই উত্তম
❤
জনপ্রশাসন মন্ত্রীরমন্ত্রীর পদত্যাগ চাই মন্ত্রীর মুখে মিথ্যা কথা মানায় না
Gd initiative
প্লিজ🙏🙏🙏🙏
পুলিশের ও বিভিন্ন ডিফেন্স চাকরির জন্যও বয়স ৩ থেকে ৪ বাছর বাড়ানো হোক..
Right 😮😮😮
২২,২৩ বছরে কখনোই বিসিএস সম্ভব নয়।মাস্টার্স শেষ করতে ২৫ থেকে২৭ বছর লাগে।
ধন্যবাদ, মাননীয় মন্ত্রী
সরকারি চাকরির বয়স সীমা ৪০ করা উচিৎ। আর অবসরের বয়স সীমা অবস্যই কমিয়ে ৫৫ করা উচিৎ। কারণ বয়স বাড়ার পরে বয়স্কদের বিদায় দেওয়ার মাধ্যমে কৃষিকাজের উন্নয়ন করানোর কাজে লাগানো উচিৎ। এতে মানুষের ডায়াবেটিস বা রোগ জীবানু কম হওয়ার পাশাপাশি তরুনরা দেশের কৃষি উন্নয়নে কাজ করার কারণে দেশের উৎপাদনশীলতা বাড়বে।
Sir ka salut janay
চাকরির বয়সসীমা ৩০ বাতিল চাই
এই মন্ত্রীর পদ ত্যাগ চাই •••••••••••••••••••চাই
মাস্টার্স করতে সময় লাগে ২৫ থেকে ২৭ বছর সেখানে চাকরির বয়স ৩০ এটা হাস্যকর ছাড়া আর কিছু না। বিশ্বের সাথে তালমিলিয়ে শিক্ষার কারিকুলাম পরিবর্ত হয় সারা বিশ্বে যে চাকরির বয়স ৩৫ সেটা মনে আছে মন্ত্রীর।
তাহলে পড়াশুনার সময় কমিয়ে আনা হোক। ৪ বছরের অনার্স তিন বছরের আনা হোক অর্থাৎ ৯ বা ১০ মাসে অনার্সে এক বছর ধরা হোক। এবং ssc hsc তে ৩-৪মাস কমিয়ে আনা হোক।
Right
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এর আগে একটা অনুষ্ঠানে বলতে শুনেছিলাম- আমাদের দেশে কেনো নতুন কোনো গবেষক, উদ্ভাবক বা সৃষ্টিশীল স্টুডেন্ট উঠে আসছেনা উনি ঠিক বুঝতে পারছেন না। এর পেছনের কারণটা কি উনার আসলেই জানা নাই নাকি উনাকে জানানোর মতো কোনো মানুষ তার আশেপাশে নাই? একটা দেশে গবেষক তৈরী হতে গেলে অনার্স-মাস্টার্স লেভেলের স্টুডেন্টদের পর্যাপ্ত সময় দিতে হয়। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশের ৯৫% স্টুডেন্ট অনার্স সেকেন্ড ইয়ার থেকেই তাদের একাডেমিক পড়াশুনা বাদ দিয়ে জবের প্রিপারেশনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে এটা ভেবে যে অনার্স-মাস্টার্স শেষে আমার হাতে আর খুব বেশী সময় থাকবেনা। ইভেন বুয়েট/কুয়েটের মতো নামি-দামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এখন একই প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। বুয়েটের একটা প্রথম সারির মেধাবী স্টুডেন্ট যখন তার গবেষণা কার্যক্রম বাদ রেখে অনার্স সেকেন্ড ইয়ার থেকেই বিসিএসের বই গলাঃধকরণ করে প্রথম বিসিএসে এসেই ক্যাডার হয়ে যাচ্ছে, তখন ওই মুষ্টিমেয় স্টুডেন্টদের রেশিও জনগনের সামনে নিয়ে এসে কি অন্যান্য স্টুডেন্টদেরকেউ উৎসাহিত করছেন না গবেষক বা উদ্ভাবক না হতে? আমি কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে বের হয়েছি ৭ বছরে। আমার ব্যাচের একটা স্টুডেন্টকেউ দেখি নাই যে মাস্টার্সে এসে রিসার্চ ওয়ার্ক বা থিসিস নিতে। কারণ একটাই থিসিস করতে গিয়ে যেই সময় অপচয়টা হবে সেটা তাদের চাকুরীর সময়টাকে সংকুচিত করে ফেলবে এই ভেবে ১ টা স্টুডেন্টও থিসিস নেয়নি। দেশের ৯৫% শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনার্স-মাস্টার্সের একাডেমিক শিক্ষাক্রম শুধুমাত্র এই চাকুরীর বয়স সীমার ভয়ে বিকলাঙ্গ হয়ে পড়েছে। সবার পড়ার টেবিলেই অনার্স সেকেন্ড ইয়ার থেকেই একাডেমিক বইয়ের পরিবর্তে সাধারণ জ্ঞানের বইয়ে ভর্তি করা। তাহলে গবেষক, উদ্ভাবক আসবে কিভাবে দেশে। চাকুরীতে আবেদনের বয়সসীমা যদি ৩০ না হয়ে ৩৫ হতো তাহলে শিক্ষার্থীরা সময় নিয়ে তাদের একাডেমিক পড়াশুনা শেষ করে তারপরে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী পেশায় যেতে পারতো। এভাবে অনেক গবেষকও তৈরি হতো। চাকুরীর বয়স ৩০ হওয়াতেই সবাই ৩০ বছর পর্যন্ত অন্য কোনো বেসরকারি জবে না ঢুকে সরকারী চাকুরির পেছনে পড়ে থাকে বয়স শেষ হয়ে যাবার ভয়ে। এই বয়সটা যদি ৩৫ করা হতো তাহলে কখনোই এই লক্ষ লক্ষ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়ে গুলা বেকার বসে ৩০ বছর পর্যন্ত চাকুরী খুঁজতোনা। হাতে যদি পর্যাপ্ত সময় পেতো তাহলে পার্ট টাইম বা ফুলটাইম অন্য কোনো পেশার পাশাপাশি তারা ধীরেসুস্থে পড়াশোনা করে প্রস্তুতি নিতে পারতো, সাথে একটা এক্সপেরিয়েন্সও গ্যাদার করতে পারতো। চাকুরীর বয়স ৩৫ করাতে যদি বাকি ১৬২ টা দেশ ধ্বংস না হয়ে যেতে পারে, তাহলে বাংলাদেশও কখনোই ধ্বংস হবেনা। এই সিম্পল বিষয়টা কেনো দেশের নীতিনির্ধারকদের মাথায় ঢুকেনা একমাত্র আল্লাহ আর তারাই ভালো জানেন।
❤❤❤❤
সেশনজটের কারণে যে অনেক সময় চলে যায় এর জন্য দায়ী কে হবে।
Mashallah 🕋 🕋 🕋
22 bochore ki vabe Bcs deoa jai??
জনপ্রসাশনমন্ত্রী কিন্তু চাকরির আবেদন বয়সসীমা বৃদ্ধি বিষয় টা প্রধানমন্ত্রী কে বুঝাতে ব্যর্থ। তাই জনপ্রসাশনমন্ত্রী পদত্যাগ চাই...
সকল উন্নত দেশে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাংলাদেশ থেকে অনেক বেশি এমনকি কোন কোন দেশে চাকরিতে প্রবেশের কোন বয়সসীমা নেই
আগে বয়স কমিয়ে সার্টিফিকেটে বয়স দেওয়া হতো কিন্তু বর্তমানে তা দেওয়া হয় না তাই ৩৫ করা সময়ের দাবি
বয়স সীমা আনলিমিটেড করলে ভাল হয়। ৬০ বছরের মধ্যে যেকোনো সময় আবেদন করার সুযোগ দেয়া হোক
দ্রুত সময়ের মধ্যেই বয়স ৩৫ চাই।
৩৫ চাই
৩৫ এখন সময়ের দাবি ✊✊
চাকরীতে ৩৫ বয়স সীমা চাই চাই চাই।।।।।।।
আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি
আল্লাহ আপনাকে সুস্হ রাখুন
আরো ভালো কিছু করবেন সকলের জন্য ইনশাআল্লাহ ❤️❤️👈👈
অল্প শিক্ষা ভয়ংকর। সেটাই হচ্ছে ,,,, 😮😮😮😮
সরকারি চাকরি বয়সসীমা ৩৫ চাই
ভবিষ্যতে আলাপ করবো তাইলে এখন আমরা কি করবো বই পড়বো নাকি বই পড়া ছেড়ে দিব
তাদের নেতাদের মত মা* গিবাজি করতে উৎসাহিত করেছে🥱🥱🥱
শুধু গড় আয়ু বেড়েছে এটা ক্যান
এদেশে গ্রাজুয়েশন শেষ করতে করতে ২৮- ২৯ বছর লেগে যায়, তাহলে ৩০ বছর মেয়াদী সার্টিফিকেট দিয়ে কী হবে?
সুমন ভাই সঠিক ভাবে বলতে পারতেন।
22 bochore kemne bsc sesh hoi? O ki varsity er dorojai pa rakhce!
নিরাশ হলাম তার কথায় ।
এখনি করতে হবে,,,
প্রবেশ বয়স ৩৫ করেন তবে কর্মকাল ৫৯ থেকে কমিয়ে ৫০ করেন।
তাতে দেশ ও মানুষের কত উপকার হবে শুধু একটু কল্পনা করেন।
শূন্য পদে লোক নিয়োগের পর বেকারত্ব কমবে, অযোগ্য লোক সরে যাবে, দূর্নীতি কমবে কারণ পরিবর্তন ছাড়া দেশকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়।
আর নতুনদের হাত সব নতুন,
ডিজিটাল বা স্মার্ট ও দক্ষ বাংলাদেশ।
এতকিছু বুজিনা ৩৫ চাই
সংক্ষেপ করুন
৩৫ চাই এটা করা উচিৎ।
ধন্যবাদ মাননীয় সংসদ সদস্য রফিকুল ইসলাম ❤️
এই লোকটা বোধহয় ডেট এক্সপায়ার প্রোডাক্ট খেয়ে সংসদে উঠেছে।
তার কোন আব্বা ২২-২৩ বছরে bcs পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো।
আমার কোনো সেশন জট নেই, কোন ইয়ার ড্রপ নেই। তাও ২৪+ এ গ্রেজুয়েট হয়েছি। কিন্তু করোনার কারণে ২৬ বছর লেগেছে।
হাতে সময় আছে ৪ বছর মাত্র।
4 ta bcs de , tikle ekhanei tikbi , damra buro hoye ki tikbi ?
@@ShahariyarHasanদামরা বুড়ো বুড়ি মন্ত্রি প্রধানমন্ত্রী বাদ দিয়ে ইয়াং দের দে, দে খ, তর বউ বোন সেইফ থাকবে, না হলে এদের হাতেই মা* গিবাজি করতে হবে
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনি আমাদের চাকরির বয়স ৩৫ বছর ঘোষণা করেন
আসলে বর্তমান সময় ডিগ্রি পাস মেয়াদ ৩ বছর। কিন্তু ৩ বছরে আজ পর্যন্ত কেউ ডিগ্রি পাস করতে পারে নি। ডিগ্রি পাস করতে ৪বছর সাড়ে বছর সময় লাগে।
আপনি বারাবেন কিনা সেটা বলেন ? এত ঘুরিয়ে প্যাচিয়ে বলার কি আছে
চাকরির ৩৫ বছর বয়স সীমা করা হোক। শিক্ষা মন্ত্রণালয় কে ও জন প্রশাসন মন্ত্রণালয়কে উদ্দেশ্য করে বলতেছি৷
#চাকরিতে_প্রবেশের_বয়স_সীমা_৩৫_চাই
৩৫ করা হবে সরকারের বড় অর্জন।
Minimum 26 27 yr chole jay result petei
২২/২৩ বছরে অনার্স শেষ করা কঠিন, আপনারা এমন কথা পান কোথায়?
করনার জন্য ২ বছর লচ হয়েছে সেই দিক বিবেচনা করে বয়স ২ বছর বারানো হোক
মন্ত্রী সাহেব এসব আ আ ও ও যে যে করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কথা না বলে উন্নত বিশ্বের কয়েকটি রাষ্ট্রের উদাহরণ বলুন যে অমুক উন্নত দেশে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স এখনো ২০/২৫ আমরা তাদের চেয়ে এগিয়ে ৩০ রাখছি।
২৭ বছর লাগে মাস্টার্স শেষ করতে, কী বলে মন্ত্রী ??? ২২ বছরে নাকি বিসিএস দেওয়া যায়🙃🙃🙃 করোনায় ২ বছর পাইনি,মাস্টার্স শেষ হতেই করোনা আসে,, সব বন্ধ ছিল।এখন বয়স নাই।।।
চাকরীর বয়স ৩৫ চাই🙏🙏🙏
চাকুরির বয়স বাড়াতে হবে
ফরহাদ সাহেব 👈👈👈👈👈👈
কি আবল তাবল বললো। জিজ্ঞাসা করলো কি আর উত্তর দিলো কি😆😆😆