আমি গুনাহগার আল্লাহর কাছে দোয়া করি, আল্লাহ যেন বেলাল ভাই কে নেক হায়াত দান করেন, এবং বাতিলদের সম্মুখে সত্য ও হেদায়েতের বাণী তুলে ধরতে পারেন, আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত এর পথে পরিচালিত করুন আমীন।
Jayed Chy ভাই! একজনের কিছু কথা শুনেই সন্দেহ দূর করা উচিৎ নয়! বিষয়টি নিজের মধ্যে প্রয়োগ করে পরীক্ষা করুন! ৪০ বছর নয় মাত্র ১ বছর (৩৬৫ দিন) আপনি এশার ওজু দিয়ে ফজরের সলাত আদায় করে দেখুন, পারেন কিনা?
@@mahbubalam9334 একজন পারে না বলে কেউই পারবে না এরকম কথা নাই।আর কার সাথে কার তুলনা!ইমাম আযম আবু হানিফা রহঃ ছিলেন মহান আল্লাহর অলি,সুতরাং তাঁদের জীবনে কারামত বা অলৌকিকতা থাকবেই,এটাই নিয়ম।খিজির আঃ মুসা নবির উম্মত হয়ে এত অলৌকিক ঘটনা ঘটাতে পারলে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উম্মত হয়ে ইমাম আযম আবু হানিফা রহঃ কেন অলৌকিক কাজ করতে পারবেন না?
আমি এসব মূর্খ আহলে হাদিসদের কথায় প্রথম পর্যায়ে বিভ্রান্ত ছিলাম। পরবর্তীতে চার মাজহাবেই ইমাম র: গন এর জীবন চরিত্র এবং তাদের অবদান বিশ্লেষণ করে আমার ভুল ভেঙে যায়। তারা সকলেই ইসলামের সম্পদ। তাদের জীবন চরিত্র অনুকরণীয় এবং মহান দৃষ্টান্ত মুসলমানদের জন্য। আল্লাহর ওয়াস্তে আমি আমার অন্তরের গভীরে তাদের জন্য ভালবাসা সংরক্ষণ করেছি। আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় বান্দাদের প্রতি আমার এই সামান্য ভালোবাসার উছিলায় আমাকে মাফ করে দিন এবং পবিত্র করুন। আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় বান্দাদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা বৃদ্ধি করুন।
অসাধারণ আলোচনা। যার যার বক্তব্যের মাধ্যমে আমার জীবনের বড় বড় অসওয়াসা দূর হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলেন আমার প্রাণপ্রিয় দ্বীনি ভাই জনাব হজরত মুফতী বেলাল সাহেব হাফেজাহুল্লাহ্। (আলহামদুলিল্লাহ্) হে আল্লাহ্ আমার প্রাণপ্রিয় দ্বীনি ভায়ের ইল্মে বারাকাহ্ দান করুন। ওলামায়ে হক ওলামায়ে দেওবন্দ জিন্দাবাদ। মুফতী বেলাল সাহেব হাফেজাহুল্লাহ্ জিন্দাবাদ। 🌷🌷🌷🌹🌹🌹🌻🌻🌻
আসসালামুয়ালাইকুম,,🤝🤝🤝🤝....... আলহামদুলিল্লাহ । মুফতি বেলাল ভাই আপনার আলোচনাটি অসাধারণ হয়েছে। আমি ইন্ডিয়া থেকে মাওলানা মাহবুব বলছি আমি আপনার লাব্বাইক চ্যালেনটি অনেকদিন ধরে ফলো করছি আপনি দলিল ভিত্তিক খুব সুন্দর আলোচনা করেন এইজন্য আপনাকে আমার খুব ভালো লাগে আমি দোয়া করি আল্লাহর রহমত আপনার সঙ্গে সব সময় আছে আপনি আরো বেশি বেশি মতালা করুন গায়ের মুকাল্লিদদের জন্য ভিডিও বানান আল্লাহ আমাদের সবাইকে গায়ের মুকাল্লিদ থেকে হেফাজত করুন আমীন 🤲🤲🤲
সত্যি অসাধারণ আলোচনা, সালাফদের এমন অবিস্মরনীয় এবং অবাক করার মত আমল গুলোর ব্যাপারে অনেকদিন আগে থেকেই শুনে আসছিলাম। আজ এর বিস্তারিত দালিলিক বর্ণনা আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমাদের পূর্ববর্তীরা কতটা নিবেদিত ছিলেন এবং বিদগ্ধ ছিলেন। সর্বোপরি আপনাদেরকে ধন্যবাদ দিতে হয় এই জন্য যে, আপনাদের এই গবেষণা হয়তো অনেক আহলে হাদীস ভাইদেরকে নতুন করে ভাবতে শেখাবে এবং তাদেরকে বিরত রাখবে, স্টেজে তাহকীক বিহীন কথাবার্তা বলা থেকে।
ধন্যবাদ ভাই, আপনি আমাদের চোঁখ খুলে দিয়েছেন। আমরা তওবা করছি। আল্লাহ তায়ালা যেন এ সকল লা মাজহাবী সালাফীদের হেদায়াত দান করুন। থাদের অনুসারিদের ফিরে আসার তাওফিক দান করেন।
মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আমি তোমাদের বিশ্রামের জন্য নিদ্রা দিয়েছি, তোমাদের জন্য রাত্রিকে করেছি আবরণস্বরূপ আর দিনকে বানিয়েছি তোমাদের কাজের জন্য। ’ (সুরা : নাবা, আয়াত : ৯-১১)
প্রথম কথা বলব লাইলাতুল ক্বদর আর অন্যান্য রাত কে এক করে দেওয়া ঠিক না,,,লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করার কথা বলা হয়ছে জাগ্রত থেকে ইবাদত করতে বলা হয়ছে।আপনি দেখেন সারা বছর কি করেছেন।
সালেম ইবন আব্দুল্লাহ ইবন উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (একবার) বললেন, “আব্দুল্লাহ ইবন উমার কতই না ভালো মানুষ হত, যদি সে রাতে (তাহাজ্জুদের) সালাত পড়ত।” সালেম বলেন, তারপর থেকে (আমার আব্বা) আব্দুল্লাহ রাতে অল্পক্ষণই ঘুমাতেন। ব্যাক্ষাঃ- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন যে, আব্দুল্লাহ ইবন উমার একজন ভালো ব্যক্তি, তিনি তাকে কিয়ামুল লাইল (তাহাজ্জুদ)-এর প্রতি উদ্বুদ্ধ করেন। তারপর থেকে তিনি রাতে অল্পক্ষণই ঘুমাতেন। ইবনে উমর সারা রাত সালাত আদায় করতেন না একটু ঘুমিয়ে নিতেন কারন রাসূল সল্লেল্লাহুয়ালাইহেওসাল্লাম কখন সারা রাত ইবাদত করতেন না।
মাওলানা বেলাল বিন আলী পরিচালিত মাদরাসা, "মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ" বিভাগসমূহঃ * মক্তব ও হিফজ * কিতাব বিভাগ (মাদানী নেসাব) ২০২৩ সালে শুরু প্রথম বর্ষে ভর্তি নেওয়া হবে। ইন শা আল্লাহ। * আকিদা বিভাগ (একবছর মেয়াদী) * পবিত্র রমাদান থেকে ভর্তি শুরু। * পবিত্র রমাদানে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ। যাতায়াত: সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা ১৩৬২ যোগাযোগের নাম্বারঃ ০১৮৬২-৫০৯৩৩৯ - ০১৯৭৯-৮৬৬৪৫৫ ই-মেইল: markazuahlissunnahwaljamaah@gmail.com (মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালাদের দ্বারা পরিচালিত) । জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আসসালামু আলাইকুম ভাই বেলাল।আমি নিজে একজন হানাফি মাযহাব অনুসরণকারী।ইমাম আবু হানিফা সহ সকল ইমামকে আমি শ্রদ্ধা করি।কিন্তু আপনার ভিডিও দেখে আমার অনেকগুলো প্রশ্নের জাগ্রত হয়েছে।যেমনঃহাদিসে পড়েছি রাসূল সাঃ ইশার সালাত আদায়ের পর রাত জাগা পছন্দ করতেন না বরং তাড়াতাড়ি ঘুমানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন।এরফলে ফজরের সালাতের পাশাপাশি তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে সোজা হয়।তো ঘুমালে তো ওযু থাকে না এটা সবাই জানি।তাহলে ইমাম আবু হানিফা রাঃ কিভাবে ইশার ওযু দিয়ে ফরজ সালাত পরতেন?আর তিনি কি পুরো রাত জেগে ইবাদত করতেন?এটা তো সুন্নাহ বিরোধী হয়ে যায়?উনি একজন জগত খ্যাত ইমাম হয়ে কি রাসূলের সুন্নাহের বিপরীত কীতেন? এটা আমার বিশাল প্রশ্ন?
@@beautifulvillage9321 এটাও বুঝেন না। টানা মানে সারা বছর না। বছরে ৫ দিন বাদ দিয়ে। কারণ আল্লাহ্ এই ৫দিন রোযা রাখা হারাম করেছেন।যেমন কোন মহিলার যদি কাফফারা রোযা রাখতে হয় তার মধ্যে যদি মাসিক হয় তাহলে মাসিকবন্ধ হলে সে বাকি রোযা রাখবে।
ইমাম যাহাবী রাহিমাহুল্লাহ চার ইমামসহ অগণিত ইমামের কওল একত্রিত করেছেন যাদের প্রত্যেককে বলেছেন আল্লাহ আরশের উপর, আর ইমাম ইবনে তাইমিয়া রাহি.এই বিষয়ে অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন আকিদাতুল ওসেতিয়্যার মধ্যে, বেলাল বিন আলী বিভিন্ন ইমামদের বিচ্ছিন্ন দুই একটি উক্তিকে একত্রিত করে বুঝাতে চায় তারাও ছিলেন পথভ্রষ্ট আশআরী ও মাতুরিদী।
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, তিন জনের একটি দল নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ‘ইবাদাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর স্ত্রীদের বাড়িতে আসল। যখন তাঁদেরকে এ সম্পর্কে জানানো হলো, তখন তারা ‘ইবাদাতের পরিমাণ কম মনে করল এবং বলল, নবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে আমাদের তুলনা হতে পারে না। কারণ, তাঁর আগের ও পরের সকল গুনাহ্ ক্ষমা ক’রে দেয়া হয়েছে। এমন সময় তাদের মধ্য থেকে একজন বলল, আমি সারা জীবন রাতভর সালাত আদায় করতে থাকব। অপর একজন বলল, আমি সব সময় সওম পালন করব এবং কক্ষনো বাদ দিব না। অপরজন বলল, আমি নারী সংসর্গ ত্যাগ করব, কখনও বিয়ে করব না। এরপর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের নিকট এলেন এবং বললেন, ‘‘তোমরা কি ঐ সব লোক যারা এমন এমন কথাবার্তা বলেছ? আল্লাহর কসম! আমি আল্লাহকে তোমাদের চেয়ে বেশি ভয় করি এবং তোমাদের চেয়ে তাঁর প্রতি বেশিঅনুগত; অথচ আমি সওম পালন করি, আবার তা থেকে বিরতও থাকি। সালাত আদায় করি এবং নিদ্রা যাই ও মেয়েদেরকে বিয়েও করি। [1] সুতরাং যারা আমার সুন্নাতের প্রতি বিরাগ পোষণ করবে, তারা আমার দলভুক্ত নয়। ভাই এই হাদিসে তো নবী সা সারা রাত নামাজ পড়াতে নিরুৎসাহ করেছেন । এটার ব্যাখ্যা করলে ভালো হয় ।
وعلیکم السلام ورحمة الله وبركاته আমি আলহামদুলিললাহ একজন ছোট মানুষ এবং দীনের খিদমত করছি, এবং আরব দেশের একজন সরকারী ইমাম ও খতিব, আমি আমার জীবনে 2004 সালের একটি ঘটনা বলছি আশা করি ঐ মূর্খ রাহুল নামের জানোয়ার দের উপকার হতে পারে, তাহলো 2004 ও 2005 সালে আমি খুলনা তে বাইতুস শারফ মসজিদে তারাবীহ নামাজ পড়াই. সেখানে কোনো এক দিন একটি প্রোগ্রামে একজন সাধারণ মুসলললী তবে খুবই পরহেযগার ও খুবই আমলি মনে হচ্ছিললো এবং তিনার চেহারা আমার খুবই ভালো লাগছিলো, যাইহোক তিনার সাথে বিভিন্ন কথার মাঝে একটু আমল এর বিষয়ে কথা হলো আর তাহলো ঐ ব্যক্তি বলেন যে, তিনি পুরা রমাদান এর একটি আমল বলেন যে, সাহরী খাবার এরপর পেশাব পায়খানা ইত্যাদি শেষ করে অযু করে ঐ অযু দিয়ে তিনি মাগরিব পড়ার পর খাবার খেয়ে অযু করে ঈশা ও তারাবীহ নামাজ পড়ে এরপর ঘুমিয়ে পড়েন, এই ঘটনা আমার জীবনে বাস্তব। সাথে সাথে আরো বলছি শুধু মাত্র ঐ জাহেল দের কে জানানোর জন্য তাহলো আমার নিজের অনেক মুসলললী আছেন যারা দীর্ঘ সময় অযু রাখতে পারেন. আলহামদুলিললাহ আমার নিজের জীবনে ও কখনো রমাদানে এক রাত ও এক দিন 24 ঘন্টার ভেতরেই আমি নিজেই প্রায় দেড় খতিম কোরআন খতম করেছি। আলহামদুলিললাহ আমি একজন মুসলিম আমি একজন সুন্নী আমি একজন ইমাম আবু হানিফার অনুষারী
আমি নিজে ২০০৩ সাল থেকে আজ পর্যন্ত (১৯ বছর ধরে) রাত জেগে কাজ করি, পড়ি, এশার পর আমি ঘুমাই না (দু এক দিন হয়তো এর ব্যতিক্রম হয়েছে। অসুস্থতার কারণে যখন ডাঃ সাহেব ঘুমের ঔষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছিলেন, তখন ছাড়া, অথবা সফরে থাকা অবস্থা ছাড়া )। এটা আমাকে যারা চেনে তাদের সংখ্যা ১০০০ জনের উপরে হবে। তাহলে ইমাম আবু হানিফার পক্ষে কেন এটা সম্ভব নয়? তবে আমি অজুতে থাকিনা তাঁরা (যেমনঃ-ইমাম আবু হানিফা, সাইয়্যেদ ইব্নে মুসাইয়েব) যেভাবে আমল করেছিলেন।
ভাই এদের মস্তিষ্ক বিকৃত হয়ে গেছে। অনেক সহজ জিনিসও এরা বুঝতে পারে নাহ।এরা সব কিছু নিজের মতো করে ভাবে। আপনি যেমন বললেন আপনার নিজের কথা। আসলে একরকম অনেক মানুষ আছে যারা সারারাত জেগে কাজ করে বছরের পর বছর। আর হযরত ইমাম আবু হানিফা রহঃ মতো আল্লাহ ওয়ালাদের সাথে তো আল্লাহর রহমত ছিলো। তাহলে উনারা কেন পারবেন নাহ।!
এই দাওয়াতি কাজকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সর্বদা আপনার নেক দোয়া ও আর্থিক সহায়তা কামনা করছি।
লাব্বাইক বিডি-এর অফিসিয়াল নাম্বার: +8801979866455
(বিকাশ - রকেট - নগদ - পার্সোনাল)
ব্যাংক একাউন্ট:
Md. balal hossain
1971520001287
Dutch Bangla Bank limited- Matuail branch
আল্লাহ তায়ালা আপনার দানকে কবুল করুন ও আরো বরকত দান করুন। আমীন।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
হুজুরের খেদমতে জাতি ওপকিত হবে
বেলাল সাহেব! আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আপনি ঐতিহাসিক ভাবে চীরসত্যকে প্রমান করেছেন।
و كرامة الأولياء حق.
মুফতী বেলাল সাহেব লাস্টের মূল্যবান নসিহত মূলক কথাগুলি অসাধারণ বলেছেন। জাজাক আল্লাহ খাইরান 🤝 আমিন
আমি গুনাহগার আল্লাহর কাছে দোয়া করি, আল্লাহ যেন বেলাল ভাই কে নেক হায়াত দান করেন, এবং বাতিলদের সম্মুখে সত্য ও হেদায়েতের বাণী তুলে ধরতে পারেন, আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত এর পথে পরিচালিত করুন আমীন।
আল্লাহ আপনার ইলেমের ফায়দা সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেন (আমিন)
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
খুব গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ করলেন আমার সম্মানিত শায়েখ আল্লাহ পাক আমাদের কে দ্বীনের ছহীহ বুঝদান করুন আমিন।।
অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আপনার এই উপস্থাপনা অনেক বিভ্রান্তি নিরসন করবে ---ইনশাআল্লাহ।
আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত একজন জেনারেল শিক্ষিত মানুষ। আপনার উক্ত আলোচনার কারণে আমার অনেক সন্দেহ দূর হল, আলহামদুলিল্লাহ।
সঠিক বলছো ভাই
جاء ألحق وزحق البا طل .
Jayed Chy ভাই! একজনের কিছু কথা শুনেই সন্দেহ দূর করা উচিৎ নয়! বিষয়টি নিজের মধ্যে প্রয়োগ করে পরীক্ষা করুন! ৪০ বছর নয় মাত্র ১ বছর (৩৬৫ দিন) আপনি এশার ওজু দিয়ে ফজরের সলাত আদায় করে দেখুন, পারেন কিনা?
@@mahbubalam9334কারামত আর সাধারণ ঘটনা এক না।
@@mahbubalam9334 একজন পারে না বলে কেউই পারবে না এরকম কথা নাই।আর কার সাথে কার তুলনা!ইমাম আযম আবু হানিফা রহঃ ছিলেন মহান আল্লাহর অলি,সুতরাং তাঁদের জীবনে কারামত বা অলৌকিকতা থাকবেই,এটাই নিয়ম।খিজির আঃ মুসা নবির উম্মত হয়ে এত অলৌকিক ঘটনা ঘটাতে পারলে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উম্মত হয়ে ইমাম আযম আবু হানিফা রহঃ কেন অলৌকিক কাজ করতে পারবেন না?
মুফতী বেলাল সাহেব,আমি আপনার এই ধরনের বক্তব্য যোত শুনি,( আলহামদুলিল্লাহ) খুব ভালো লাগে।
জাযাকাল্লাহ খায়ের আমি এই বিষয়টা নিয়ে অনেক চিন্তিত ছিলাম হুজুরকে নেক হায়াত দারাজ করুক
আমি এসব মূর্খ আহলে হাদিসদের কথায় প্রথম পর্যায়ে বিভ্রান্ত ছিলাম। পরবর্তীতে চার মাজহাবেই ইমাম র: গন এর জীবন চরিত্র এবং তাদের অবদান বিশ্লেষণ করে আমার ভুল ভেঙে যায়। তারা সকলেই ইসলামের সম্পদ। তাদের জীবন চরিত্র অনুকরণীয় এবং মহান দৃষ্টান্ত মুসলমানদের জন্য। আল্লাহর ওয়াস্তে আমি আমার অন্তরের গভীরে তাদের জন্য ভালবাসা সংরক্ষণ করেছি। আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় বান্দাদের প্রতি আমার এই সামান্য ভালোবাসার উছিলায় আমাকে মাফ করে দিন এবং পবিত্র করুন। আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় বান্দাদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা বৃদ্ধি করুন।
আমি এটা নিয়ে খুব পেরেশানিতে ছিলাম।খুব সুন্দর ভাবে সাবলীল ভাষায় বোঝানো হোয়েছে।ব্রাদার রাহুল এর জন্য আমাদের বেলাল বিন আলী হাফি. যথেষ্ট।
অসাধারণ আলোচনা।
যার যার বক্তব্যের মাধ্যমে আমার জীবনের বড় বড় অসওয়াসা দূর হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলেন আমার প্রাণপ্রিয় দ্বীনি ভাই জনাব হজরত মুফতী বেলাল সাহেব হাফেজাহুল্লাহ্। (আলহামদুলিল্লাহ্)
হে আল্লাহ্ আমার প্রাণপ্রিয় দ্বীনি ভায়ের ইল্মে বারাকাহ্ দান করুন।
ওলামায়ে হক ওলামায়ে দেওবন্দ জিন্দাবাদ।
মুফতী বেলাল সাহেব হাফেজাহুল্লাহ্ জিন্দাবাদ।
🌷🌷🌷🌹🌹🌹🌻🌻🌻
.এগিয়ে যান । ইনশাআল্লাহ অতিসত্ত্বর সত্য প্রমাণিত হয়েছে
এগিয়ে যান ভাই অতিসত্বর মিথ্যা বিলুপ্ত হয়ে যাবে এবং সত্যের বিজয় হবে ইনশাল্লাহ
মা-শা--আল্লাহ,
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করেন,
আপনার খেদমত কবুল করেন।
আসসালামুয়ালাইকুম,,🤝🤝🤝🤝.......
আলহামদুলিল্লাহ । মুফতি বেলাল ভাই আপনার আলোচনাটি অসাধারণ হয়েছে। আমি ইন্ডিয়া থেকে মাওলানা মাহবুব বলছি আমি আপনার লাব্বাইক চ্যালেনটি অনেকদিন ধরে ফলো করছি আপনি দলিল ভিত্তিক খুব সুন্দর আলোচনা করেন এইজন্য আপনাকে আমার খুব ভালো লাগে আমি দোয়া করি আল্লাহর রহমত আপনার সঙ্গে সব সময় আছে আপনি আরো বেশি বেশি মতালা করুন গায়ের মুকাল্লিদদের জন্য ভিডিও বানান
আল্লাহ আমাদের সবাইকে গায়ের মুকাল্লিদ থেকে হেফাজত করুন আমীন 🤲🤲🤲
مُحَمَّدُ بْنُ مُقَاتِلٍ أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللهِ أَخْبَرَنَا الأَوْزَاعِيُّ قَالَ حَدَّثَنِي يَحْيٰى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ قَالَ حَدَّثَنِي أَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ قَالَ حَدَّثَنِي عَبْدُ اللهِ بْنُ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَا عَبْدَ اللهِ أَلَمْ أُخْبَرْ أَنَّكَ تَصُومُ النَّهَارَ وَتَقُومُ اللَّيْلَ قُلْتُ بَلٰى يَا رَسُوْلَ اللهِ قَالَ فَلاَ تَفْعَلْ صُمْ وَأَفْطِرْ وَقُمْ وَنَمْ فَإِنَّ لِجَسَدِكَ عَلَيْكَ حَقًّا وَإِنَّ لِعَيْنِكَ عَلَيْكَ حَقًّا وَإِنَّ لِزَوْجِكَ عَلَيْكَ حَقًّا.
‘আবদুল্লাহ ইব্নু ‘আম্র ইব্নুল ‘আস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেছেন, হে ‘আবদুল্লাহ্! আমাকে কি এ খবর প্রদান করা হয়নি যে, তুমি রাতভর ‘ইবাদতে দাঁড়িয়ে থাক এবং দিনভর সিয়াম পালন কর? আমি বললাম, হ্যাঁ, হে আল্লাহ্র রসূল! তিনি বললেন, তুমি এরূপ করো না, বরং সিয়ামও পালন কর, ইফতারও কর, রাত জেগে ‘ইবাদত কর এবং নিদ্রাও যাও। তোমার শরীরেরও তোমার ওপর হক আছে; তোমার চোখেরও তোমার উপর হক আছে এবং তোমার স্ত্রীরও তোমার ওপর হক আছে। (আধুনিক প্রকাশনী- ৪৮১৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮২০)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫১৯৯
আবু হানীফা রহঃ এর অন্ধ অনুসারীদের কাছে আমার কিছু প্রশ্ন। আবু হানীফা রহঃ এই হাদিসটি জানতেন না? সেকি স্ত্রীর হক নষ্ট করত?
@@muhammadsafiqulislam8575 right mashaallah
ভাই আপনার সাথে সম্পর্ক করতে চাই
@@الاسلامنور-ث7ت Mahabub sardar
এই নামে মেসেঞ্জার এবং ফেসবুক আছে যোগাযোগ করতে পারেন
@@muhammadsafiqulislam8575 কি ফালতু যুক্তি???? ইমাম আবু হানীফার স্ত্রী কি আপনার কাছে নাকি অন্য কারো কাছে অভিযোগ করেছেন????????
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন ভাই। আমীন
সত্যি অসাধারণ আলোচনা, সালাফদের এমন অবিস্মরনীয় এবং অবাক করার মত আমল গুলোর ব্যাপারে অনেকদিন আগে থেকেই শুনে আসছিলাম।
আজ এর বিস্তারিত দালিলিক বর্ণনা আমাকে মুগ্ধ করেছে।
আমাদের পূর্ববর্তীরা কতটা নিবেদিত ছিলেন এবং বিদগ্ধ ছিলেন।
সর্বোপরি আপনাদেরকে ধন্যবাদ দিতে হয় এই জন্য যে, আপনাদের এই গবেষণা হয়তো অনেক আহলে হাদীস ভাইদেরকে নতুন করে ভাবতে শেখাবে এবং তাদেরকে বিরত রাখবে, স্টেজে তাহকীক বিহীন কথাবার্তা বলা থেকে।
বেলাল বিন আলী ভাই জিন্দাবাদ ❤❤❤❤❤
মাশা-আল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা
অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য, কিতাব গুলির page নাম্বার দিলে আরও ভালো হত
মাশা আল্লাহ হুজুর এই বিষয়টা নিয়া confused ছিলাম। আল্লাহ আপনার ইলম দ্বারা উম্মাহ কে উপকৃত করুন।
আল্লাহ আপনাদের এই দ্বীনি খেদমতকে কবুল করুক আমিন
আল হামদুলিল্লাহ। অনেক সুন্দর অসাধারণ আলোচনা মুফতী সাহেব।
আপনার এই ইলমী জ্ঞান-গর্ভ আলোচনা উম্মতের অনেক ভুল ভাঙাবে। ইনশা-আল্লাহ।
আল্লাহ্ আপনাকে দুনিয়া ও আখেরাতে উত্তম প্রতিদান দান করুক । আমীন
শায়েখ বেলাল বিন আলি জিন্দাবাদ
অনেক অনেক ভালো লাগলো ওয়াজটি আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন মুফতি বেলাল বিন আলী ভাই জিন্দাবাদ
মাশাআল্লাহ। চমৎকার দালিলিক আলোচনা। দুআ রইলো
বেলাল ভাই আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ❤❤❤এই সব বাজারি বক্তা নামের খবিশ দের কে শিক্ষা দেওয়ার জন্য
আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকাল্লাহ খাইরান,,, ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ধন্যবাদ
অাপনার যৌক্তিক অালোচনার জন্য অনেক ধন্যবাদ
ماشاءالله
جزاكم الله خيرا❤
আল্লাহ বেলাল বিন আলী ভাই কে নেক হায়াত দান করেন, এবং বাতিলদের সম্মুখে সত্য ও হেদায়েতের বাণী তুলে ধরতে পারেন
এই রকম আলেম চাই আমরা,, হুজুরের কথা গুলো শুনে খুব সুন্দর
শ্রেষ্ঠ দলিল ভিত্তিক আলোচনার ভিডিও এটা জাযাকাল্লাহু খাইর ।
এই উপ মহাদেশে এক মাত্র ওলামায়ে দেওবন্দ হকের উপর আছে ইনশাআল্লাহ।
আবুধাবি থেকে
আল্লাহ আপনার এলেমে বরকত দান করুন আমিন
আমিন
আমিন
আমিন
মাশাল্লাহ অসাধারণ বেলাল বিন আলি
بارك الله فيكم
Jazakallah shaykh. ❤❤❤
জাযাকুমুল্লাহু হযরত
ধন্যবাদ ভাই, আপনি আমাদের চোঁখ খুলে দিয়েছেন। আমরা তওবা করছি। আল্লাহ তায়ালা যেন এ সকল লা মাজহাবী সালাফীদের হেদায়াত দান করুন। থাদের অনুসারিদের ফিরে আসার তাওফিক দান করেন।
Really I was waiting for this masala. I am very much grateful to you . May Allah bless you with more knowledge and wisdom.
মাসা-আল্লাহ!বা-রাকাল্লাহু ফি হায়াতি..
মুফতি বেলাল সাহেব কে অনেক ধন্যবাদ
মা শা আল্লাহ 👍
বেলাল বিন আলী আপনারা সব সময় কোরআন সুন্নার আলোকে ফেৎনাবাজদের দাৎবাংগা জবাব দিবেন
হযরত আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,
হক্ব কথা তাহকিক সহ বলার জন্য
মাশাআল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ।
আলহামদুলিল্লাহ্!!! খুব চমৎকার তথ্যবহুল আলোচনা!!! উত্তরোত্তর উন্নতি ও অগ্রগতি কামনা করছি!!!
অনেক ভালো লাগলো আলহামদুলিল্লাহ
মাশা-আল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো তুলে ধরলেন প্রিয় হজরত।
আল্লাহ সঠিক বুঝবার তাওফিক দান করুন।
মাশআললাহ সায়েখ কে আললাহ নেক হায়াত দান করুন আমিন
মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আমি তোমাদের বিশ্রামের জন্য নিদ্রা দিয়েছি, তোমাদের জন্য রাত্রিকে করেছি আবরণস্বরূপ আর দিনকে বানিয়েছি তোমাদের কাজের জন্য। ’ (সুরা : নাবা, আয়াত : ৯-১১)
তাহলে কি রমজানে তাহাজ্জুদ পড়ে রাত জেগে কদর তালাশ করলে এই আয়াতের বিরুদ্ধ্ব যাবে? যত্তসব!
প্রথম কথা বলব লাইলাতুল ক্বদর আর অন্যান্য রাত কে এক করে দেওয়া ঠিক না,,,লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করার কথা বলা হয়ছে জাগ্রত থেকে ইবাদত করতে বলা হয়ছে।আপনি দেখেন সারা বছর কি করেছেন।
সালেম ইবন আব্দুল্লাহ ইবন উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (একবার) বললেন, “আব্দুল্লাহ ইবন উমার কতই না ভালো মানুষ হত, যদি সে রাতে (তাহাজ্জুদের) সালাত পড়ত।” সালেম বলেন, তারপর থেকে (আমার আব্বা) আব্দুল্লাহ রাতে অল্পক্ষণই ঘুমাতেন।
ব্যাক্ষাঃ-
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন যে, আব্দুল্লাহ ইবন উমার একজন ভালো ব্যক্তি, তিনি তাকে কিয়ামুল লাইল (তাহাজ্জুদ)-এর প্রতি উদ্বুদ্ধ করেন। তারপর থেকে তিনি রাতে অল্পক্ষণই ঘুমাতেন।
ইবনে উমর সারা রাত সালাত আদায় করতেন না একটু ঘুমিয়ে নিতেন কারন রাসূল সল্লেল্লাহুয়ালাইহেওসাল্লাম কখন সারা রাত ইবাদত করতেন না।
মাওলানা বেলাল বিন আলী পরিচালিত মাদরাসা, "মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"
বিভাগসমূহঃ
* মক্তব ও হিফজ
* কিতাব বিভাগ (মাদানী নেসাব)
২০২৩ সালে শুরু প্রথম বর্ষে ভর্তি নেওয়া হবে। ইন শা আল্লাহ।
* আকিদা বিভাগ (একবছর মেয়াদী)
* পবিত্র রমাদান থেকে ভর্তি শুরু।
* পবিত্র রমাদানে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
যাতায়াত: সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা ১৩৬২
যোগাযোগের নাম্বারঃ ০১৮৬২-৫০৯৩৩৯ - ০১৯৭৯-৮৬৬৪৫৫
ই-মেইল:
markazuahlissunnahwaljamaah@gmail.com
(মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালাদের দ্বারা পরিচালিত) । জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সত্য আমাদের জানানোর জন্য।
আসসালামু আলাইকুম ভাই বেলাল।আমি নিজে একজন হানাফি মাযহাব অনুসরণকারী।ইমাম আবু হানিফা সহ সকল ইমামকে আমি শ্রদ্ধা করি।কিন্তু আপনার ভিডিও দেখে আমার অনেকগুলো প্রশ্নের জাগ্রত হয়েছে।যেমনঃহাদিসে পড়েছি রাসূল সাঃ ইশার সালাত আদায়ের পর রাত জাগা পছন্দ করতেন না বরং তাড়াতাড়ি ঘুমানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন।এরফলে ফজরের সালাতের পাশাপাশি তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে সোজা হয়।তো ঘুমালে তো ওযু থাকে না এটা সবাই জানি।তাহলে ইমাম আবু হানিফা রাঃ কিভাবে ইশার ওযু দিয়ে ফরজ সালাত পরতেন?আর তিনি কি পুরো রাত জেগে ইবাদত করতেন?এটা তো সুন্নাহ বিরোধী হয়ে যায়?উনি একজন জগত খ্যাত ইমাম হয়ে কি রাসূলের সুন্নাহের বিপরীত কীতেন?
এটা আমার বিশাল প্রশ্ন?
আপনি একটা বিশাল ছাগল।
الحمد لله..সুন্দর করে বোঝানোর জন্য৷....بارك الله في حياتك.
جزاكم الله خيرا.وبارك الله فيكم.
ماشاء الله جزاك الله خيرا وبارك الله في حياتك وعمرك
আলহামদুলিল্লাহ , জাঝাকাল্লাহু খায়ের। আমাদের মসজিদের খাদেম ১৩ বছর টানা রোজা রাখছেন । এই সত্য ঘটনা ও আমাদের অনেক ভাই বিশ্বাস করতে চাইবেন না।
উনার একটু পরিচিতি দিন ভাই
এক টানা রোজা রাখা জায়েজ??
ঈদের দিন কি রোজা রাখা যায়?
@@beautifulvillage9321 এটাও বুঝেন না। টানা মানে সারা বছর না। বছরে ৫ দিন বাদ দিয়ে। কারণ আল্লাহ্ এই ৫দিন রোযা রাখা হারাম করেছেন।যেমন কোন মহিলার যদি কাফফারা রোযা রাখতে হয় তার মধ্যে যদি মাসিক হয় তাহলে মাসিকবন্ধ হলে সে বাকি রোযা রাখবে।
ইমাম অাবু হনিফা (রহঃ)মোট দুনিয়ায় বেছে ছিলেন ৭০ বছর।তিনি ২০ বছর বয়েসে এলেম অজর্ন শুরু করেন।তিনি কি বিবাহ ও সংসার করেনি?
গল্পের সীমানা ছাড়িয়ে গেছে!
নির্বোধ
জাযাকাল্লাহ
এদের মুখে কুলুপ এটে দেওয়ার জন্য
Labbaik hujur very good, hujur a vabe tader miththar mukhos khuleden
جزاك الله خيرا لجزاء وبارك الله في حياتك وعلمك واهلك
আলহামদুলিল্লাহ খুব খুশি হলাম নোট করে আলোচনা করার জন্য
Allahu Akbar.ma sha Allah Khub sundor dolil vittik alochona...
Jazakallaho khoir
জাযাকাল্লাহ খাইরান
জাযাকাল্লাহ খায়ের
الحمد لله...بارك الله في علمك وحياتك ،،،احبك يا شيخ الكرام لله تعالي ..
এত ফেতনা এত মতবেদ আললাহ তুমি আমাদের বাচাও এই ফেতনাবাজ আলেমদের থেকে আললাহ তুমি রক্ষাকারি।
Alhamdulilah,I have removed my a lot doubts ... thanks Sir.
ধন্যবাদ এত সু্ন্দর আলোচনার জন্য।
হযরত মেহেরবানী করে কিতাবগূলোর পিষ্ঠা নাম্বার যদি বলেন তাহলে উপকৃত হব।।।
আহলে হাদীস গণের মধ্যে এই তিনজন হচ্ছে সেরা পাঠা
মাশা আল্লাহ
Jazakallah Khairan.
আল্লাহ সত্য বলেছেন,,,لهم قلوب لا يفقهون بها。ولهم أعين لا يبصرون بها。ولهم آذان لا يسمعون بها。ألئك كالأنعام بل هم أضل。ألئك هم الغافلون。
আলহামদুলিল্লাহ,, জাযাকাল্লাহুখাইরান
Very good bellal brother you are a good schooler.
ইমাম যাহাবী রাহিমাহুল্লাহ চার ইমামসহ অগণিত ইমামের কওল একত্রিত করেছেন যাদের প্রত্যেককে বলেছেন আল্লাহ আরশের উপর, আর ইমাম ইবনে তাইমিয়া রাহি.এই বিষয়ে অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন আকিদাতুল ওসেতিয়্যার মধ্যে, বেলাল বিন আলী বিভিন্ন ইমামদের বিচ্ছিন্ন দুই একটি উক্তিকে একত্রিত করে বুঝাতে চায় তারাও ছিলেন পথভ্রষ্ট আশআরী ও মাতুরিদী।
جزاك الله خيرا في الدنيا والاخره.
❤❤❤❤❤
আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, তিন জনের একটি দল নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ‘ইবাদাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর স্ত্রীদের বাড়িতে আসল। যখন তাঁদেরকে এ সম্পর্কে জানানো হলো, তখন তারা ‘ইবাদাতের পরিমাণ কম মনে করল এবং বলল, নবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে আমাদের তুলনা হতে পারে না। কারণ, তাঁর আগের ও পরের সকল গুনাহ্ ক্ষমা ক’রে দেয়া হয়েছে। এমন সময় তাদের মধ্য থেকে একজন বলল, আমি সারা জীবন রাতভর সালাত আদায় করতে থাকব। অপর একজন বলল, আমি সব সময় সওম পালন করব এবং কক্ষনো বাদ দিব না।
অপরজন বলল, আমি নারী সংসর্গ ত্যাগ করব, কখনও বিয়ে করব না। এরপর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের নিকট এলেন এবং বললেন, ‘‘তোমরা কি ঐ সব লোক যারা এমন এমন কথাবার্তা বলেছ? আল্লাহর কসম! আমি আল্লাহকে তোমাদের চেয়ে বেশি ভয় করি এবং তোমাদের চেয়ে তাঁর প্রতি বেশিঅনুগত; অথচ আমি সওম পালন করি, আবার তা থেকে বিরতও থাকি। সালাত আদায় করি এবং নিদ্রা যাই ও মেয়েদেরকে বিয়েও করি। [1] সুতরাং যারা আমার সুন্নাতের প্রতি বিরাগ পোষণ করবে, তারা আমার দলভুক্ত নয়।
ভাই এই হাদিসে তো নবী সা সারা রাত নামাজ পড়াতে নিরুৎসাহ করেছেন । এটার ব্যাখ্যা করলে ভালো হয় ।
جزاك الله خيرا في الدارَين وبارك الله في حياتك وعلمك و عملك ومالك واهلك
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
وعلیکم السلام ورحمة الله وبركاته
আমি আলহামদুলিললাহ একজন ছোট মানুষ এবং দীনের খিদমত করছি, এবং আরব দেশের একজন সরকারী ইমাম ও খতিব, আমি আমার জীবনে 2004 সালের একটি ঘটনা বলছি আশা করি ঐ মূর্খ রাহুল নামের জানোয়ার দের উপকার হতে পারে, তাহলো 2004 ও 2005 সালে আমি খুলনা তে বাইতুস শারফ মসজিদে তারাবীহ নামাজ পড়াই. সেখানে কোনো এক দিন একটি প্রোগ্রামে একজন সাধারণ মুসলললী তবে খুবই পরহেযগার ও খুবই আমলি মনে হচ্ছিললো এবং তিনার চেহারা আমার খুবই ভালো লাগছিলো, যাইহোক তিনার সাথে বিভিন্ন কথার মাঝে একটু আমল এর বিষয়ে কথা হলো আর তাহলো ঐ ব্যক্তি বলেন যে, তিনি পুরা রমাদান এর একটি আমল বলেন যে, সাহরী খাবার এরপর পেশাব পায়খানা ইত্যাদি শেষ করে অযু করে ঐ অযু দিয়ে তিনি মাগরিব পড়ার পর খাবার খেয়ে অযু করে ঈশা ও তারাবীহ নামাজ পড়ে এরপর ঘুমিয়ে পড়েন, এই ঘটনা আমার জীবনে বাস্তব। সাথে সাথে আরো বলছি শুধু মাত্র ঐ জাহেল দের কে জানানোর জন্য তাহলো আমার নিজের অনেক মুসলললী আছেন যারা দীর্ঘ সময় অযু রাখতে পারেন. আলহামদুলিললাহ আমার নিজের জীবনে ও কখনো রমাদানে এক রাত ও এক দিন 24 ঘন্টার ভেতরেই আমি নিজেই প্রায় দেড় খতিম কোরআন খতম করেছি। আলহামদুলিললাহ আমি একজন মুসলিম আমি একজন সুন্নী আমি একজন ইমাম আবু হানিফার অনুষারী
আফসোস! রসুন (স:) এর একজন অনুসারী বলার প্রয়োজন মনে করলেন না!!!
Masallah. ভাই অার বিডিও দিবেন, in sha Allah
جزاكم الله خيرا
আমি নিজে ২০০৩ সাল থেকে আজ পর্যন্ত (১৯ বছর ধরে) রাত জেগে কাজ করি, পড়ি, এশার পর আমি ঘুমাই না (দু এক দিন হয়তো এর ব্যতিক্রম হয়েছে। অসুস্থতার কারণে যখন ডাঃ সাহেব ঘুমের ঔষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছিলেন, তখন ছাড়া, অথবা সফরে থাকা অবস্থা ছাড়া )। এটা আমাকে যারা চেনে তাদের সংখ্যা ১০০০ জনের উপরে হবে। তাহলে ইমাম আবু হানিফার পক্ষে কেন এটা সম্ভব নয়? তবে আমি অজুতে থাকিনা তাঁরা (যেমনঃ-ইমাম আবু হানিফা, সাইয়্যেদ ইব্নে মুসাইয়েব) যেভাবে আমল করেছিলেন।
ভাই এদের মস্তিষ্ক বিকৃত হয়ে গেছে। অনেক সহজ জিনিসও এরা বুঝতে পারে নাহ।এরা সব কিছু নিজের মতো করে ভাবে। আপনি যেমন বললেন আপনার নিজের কথা। আসলে একরকম অনেক মানুষ আছে যারা সারারাত জেগে কাজ করে বছরের পর বছর। আর হযরত ইমাম আবু হানিফা রহঃ মতো আল্লাহ ওয়ালাদের সাথে তো আল্লাহর রহমত ছিলো। তাহলে উনারা কেন পারবেন নাহ।!
বেলাল ভাই! আপনাকে নিয়ে আমাদের গর্ব হয়। আল্লাহ আপনার ইলম ও আমলে ভরপুর বরকত দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার আলোচনা হুজুরের
شيخ! بارك الله في حيانكم وعلمكم
ماشاء الله ❤❤❤
সবাই এই চ্যানেলটা প্রমোট করবেন যাতে সবাই এখান থেকে কিছু শিখতে পারে। বিলাল ভাই আপনি চালিয়ে যান। লা মাযহাবি রা যের জবর ছাড়া কোনো কিতাব ই পড়তে পারে না
জাযাকাল্লাহ্
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাযি থেকে বর্ণিত রয়েছে,
وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - قَالَ: " «لَمْ يَفْقَهْ مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ فِي أَقَلَّ مِنْ ثَلَاثٍ» " رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ، وَأَبُو دَاوُدَ، وَالدَّارِمِيُّ.
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,যে ব্যক্তি তিন দিনের কম সময়ে কোরআন পড়লো, সে কুরআন বুঝেনি।
(সুনানু তিরমিযি-২৯৪৯, সুনানু আবি-দাউদ-১৩৯০, সুনানু ইবনি মা'জা-১৩৪৭,মিশকাত-২২০১)
তাহলে হযরত উসমান রাঃ কুরআন বুঝেনি? আপনি এই হাদিস দ্বারা কি বুঝাতে চাচ্ছেন?