😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
ছোটবেলায় দেখতাম অনেক ভালো ভালো নাটক। মাঝে আর কোনো ভালো নাটক পেলাম না।এদের নাটকগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। খুবই সুন্দর এবং মানসম্পন্ন। বাংলাদেশের বর্তমান পরিচালকদের উচিত এদের কাছ থেকে নাটক বানানো শেখা।
ধন্যবাদ ফ্যামিলি ইন্টারটেনমেন্ট পরিবারের সকলকে খুবই সুন্দর পারফরেন্স করেন খুব ভালো লাগে প্রতিটা ভিডিও দেখার জন্য অধীর আগ্রহে নিয়ে বসে থাকে শুভকামনা দোয়া রইল অনেক বড় হন
এটা সত্য বরিশালের রান্না সেই আমি খেয়েছি বেড়াতে গিয়ে কত মাছ ধরেছি সেই ছোট বেলা মাছ ধরতে গিয়ে এক হাঁসের ডিম পেয়ে আমি কি খুশি মনে পড়ে গেলো কত সুন্দর ছিলো সেই মুহূর্ত টা ছোট বেলা খালে মাছ ধরা বাগানে আম কুড়ানো 💚❤️💚❤️💚❤️😊
যে শহরে শুটিং সেই শহরের গ্রাম পরিবেশ মুগ্ধ করার মতো। তবে হ্যা রুচির মান থাকে এমন রুচিবোধ মানুষ অভিনয়ে অভিনেতাদের আছে। আমি আজকে শুধু বলতে এসেছি জিসান যে সে অভিনয় এটিএম শামসুজ্জামান এর মতো অনেকটাই করে এবং ভালো অভিনয় করে। মেধা ও মনন থাকলে আমাদের জাতীয় চলচ্চিত্রের একজন অভিনেতা ও সে হতে পারে। শুভ কামনা নতুন বছরের শুভেচ্ছা এই শিল্প গুষ্টি কে। আল্লাহ হাফেজ দেশ প্রেম ও সহনশীলতায় নিজেদের এই প্রয়াস সব সময় থাকবে তোমাদের প্রতি।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
কি বলবো আসলে ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। সত্যিই খুব সুন্দর মুহূর্ত। বিশেষ করে ফজরের সালাতের জন্য ডাক দেয়ার দৃশ্য। কোলাহলময় এই শহরে, নেই কোন নারীর শালীন পোশাক, সকল ছেলে -মেয়ের কাছে স্মার্ট ফোন, নেই বাবা -মা সহ বড় দেরকে সম্মান। তবে সবাই একদিন ঠিক হয়ে যাক এমন দোয়াই করি ❤️আল্লাহ পাক সকল মানুষকে হেফাজত করুন ❤️যাজাকাল্লাহ খাইরান ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট বিডি পরিবারকে এই সুন্দর ভিডিওটি আল্লাহর রহমতে উপহার দেয়ার জন্য। ❤️❤️❤️
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
সত্যিই ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট এর প্রত্যেকটি কন্টেনই অনেক মজাদার আনন্দের!. ধন্যবাদ ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট এর সকল সদস্যকে, প্রত্যেকটি কন্টেনের মধ্য শিক্ষনীয় বিষয়গুলো তুলে ধরার জন্য! ❤️❤️
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
অনেক সুন্দর হইছে রাকিব ভাই আপনার সব বিডিয় আমার দেখা শেষ সব গুলো ভালো লাগছে সমাজে যা গটে তাই আপনি তোলে ধরেন বিডিয়র মাধ্যমে " আর আশা করি প্রবাসিদের কষ্ট নিয়ে একটা বিডিয় তৈরি করবেন ইনশাআল্লাহ 👍👍👍👍
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@funbox37 😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
ধন্যবাদ রাকিব ভাই মারুফ ভাই এবং ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট বিডি সকল সদস্যদের এভাবে বরিশালের ঐতিহ্য ভালবাসা আদর আপ্যায়ন তুলে ধরার জন্য মাগো বরিশাল মোগো গর্ব
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanwar4067 ভাই আমি সব বিভাগ এবং জেলার মানুষকে সম্মান করি তাই আমি আমার মতামত দিয়ে কমেন্ট করছি এখন যদি আপনার ভালো না লাগে সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার কারণ আপনি আমি বাংলাদেশী এসব নিয়ে রাগারাগি কেন করব আর এমন তো কিছু আমি বলিনি যদি রাগারাগি করতে হয় তাহলে আমরা বাইরে দেশের মানুষদের সাথে রাগারাগি করব যারা আমাদের বাংলাদেশকে ছোট করে দেখে আপনি আমি তো বাংলাদেশে আমরা কেন বিভাগ নিয়ে এত কথা বলো।। সব বিভাগকে আমি সম্মান করি সব বিভাগের মানুষকে আমি ভালোবাসি ধন্যবাদ ভালো থাকবেন
বরিশালের সংস্কৃতি ঐতিহ্য একদম পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রতিটি মুহূর্ত প্রাণবন্ত করে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। গ্রাম বাংলায় এরকম চিত্র দেখেই আমরা বেড়ে উঠেছি।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanwar4067 ভাই আপনার এত লম্বা কমেন্ট টা আমি পড়লাম। যা বুঝলাম বরিশাল বাসিকে আপনি পুরা ক্লিন করে দিলেন। ভাই আপনি কী বরিশালকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের মানচিত্র আঁকতে পারবেন ❓ আঁকলেও কি সেটা বাংলাদেশের মানচিত্র হবে❓ অন্যের কথা শুনে কিছু বিচার করবেন না। একটা অঞ্চলের সব মানুষ খারাপ হয়না। বরিশালেও অনেক বিখ্যাত ব্যাক্তিদের জন্ম হয়েছে। শুধু বরিশাল না সারা বাংলাদেশেই বিখ্যাত ব্যাক্তিদের জন্ম হয়েছে। আর ভাই আপনি যে কমেন্ট করেছেন তা বরিশাল না পুরো দক্ষিণবঙ্গ এর জন্য অপমান জনক। আমি চাইলে আপনার কমেন্ট এর বিরুদ্ধে UA-cam guidelines থেকে চরম reaction দিতে পারত। Reaction নিলাম না কেন জানেন ❓ সব বরিশালের মানুষ খারাপ না তাই। তারা অপরাধ মাফ করতে জানে। আমি কিন্তু ভাই সারা বাংলাদেশের মধ্যে একজন বড় ইউটিউবার এর তালিকায় আছি।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত ও হেফাজত করুক। যাতে সবাই সুস্থ্যধারা বিনোদন দেখুক। আপনারা ও সুস্থ্যধারা বিনোদন তৈরি করেন এই কামনায়। সব টিম মেম্বার কে লাল সেলুট।🖐️🖐️
😁😁 ভাই, আপনার কমেন্টটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে লোভী মানুষ সম্ভবত এই বরিশাল বিভাগের মানুষ।...... কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
মাশা আল্লাহ,,, সত্যিই আজ আপনাদের উপর আমার ভালোবাসা বেড়ে গেছে। কারণ আমাদের প্রিয় তাহেরি হুজুরের আজানের ভয়েসটা লাগানোর জন্য,,, কত সুন্দর ভয়েস,আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার
বাংলাদেশের সুস্থ বিনোদনের মধ্যে এটা সব চেয়ে বেস্ট।কারন এটা মা,বাবা,ভাই, বোন একসাথে বসে দেখতে পারে।
Olo bara ki?
Ekdom thik
@@mdsamsul2687 ekdom thik bolcho bara Mane ki se ki jane na public na bolbo bara Mane ধো ন 😅
@Islamic Video ওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওো
একদম সত্যি কথা ভাই আমি এখনো আমার আম্মুর সামনে দেকতেছি
❤️❤️আযানের শব্দে মনটা ভরে গেলো💕💕💕
♥️♥️❤️❤️
তাহেরি সাহেবের আজানের সুর
তাহেরেরি হুজুরে কন্ট অনেক সুন্দর মাশাল্লাহ
তাহেরী হুজুরের আজান
দোয়া করি এই টিমের সকল সদস্যদের জন্য। বিশেষ করে রাকিব ও জিসান ভাইয়ের জন্য। এতো সুন্দর সুস্থ বিনোদন উপহার দেওয়ার জন্য।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
এক কথায় অসাধারণ দুই কথায় দুষ্টু
ছোটবেলায় দেখতাম অনেক ভালো ভালো নাটক। মাঝে আর কোনো ভালো নাটক পেলাম না।এদের নাটকগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। খুবই সুন্দর এবং মানসম্পন্ন। বাংলাদেশের বর্তমান পরিচালকদের উচিত এদের কাছ থেকে নাটক বানানো শেখা।
হাজারো ভিড়ের মাঝে আসুন আল্লাহর নামটি স্বরন করি ✔︎ 𝑨𝒍𝒍𝒂𝒉
:- দোস্ত যাবি..?🥰
:- কই..?😊
:- নবিজির রওজা মুবারক যিয়ারত করতে !❤️
আমিন আল্লাহ কবুল করুন
হাসতে হাসতে মারা গেলাম
ধন্যবাদ ফ্যামিলি ইন্টারটেনমেন্ট পরিবারের সকলকে খুবই সুন্দর পারফরেন্স করেন খুব ভালো লাগে প্রতিটা ভিডিও দেখার জন্য অধীর আগ্রহে নিয়ে বসে থাকে শুভকামনা দোয়া রইল অনেক বড় হন
ড়
এক কথায় অসাধারণ
গ্রামের মানুষ এমনই হয়
এটা সত্য বরিশালের রান্না সেই আমি খেয়েছি বেড়াতে গিয়ে কত মাছ ধরেছি সেই ছোট বেলা মাছ ধরতে গিয়ে এক হাঁসের ডিম পেয়ে আমি কি খুশি মনে পড়ে গেলো কত সুন্দর ছিলো সেই মুহূর্ত টা ছোট বেলা খালে মাছ ধরা বাগানে আম কুড়ানো 💚❤️💚❤️💚❤️😊
মাশা-আল্লাহ।
বিনোদন, ইসলামিক শিক্ষা, পারিবারিক শিক্ষা, সবকিছু মিলে আজকের ভিডিও টি অনেক ভালো লাগলো।।
হাসির রাজা গোপাল ভাড় না,হাসির রাজা রাকিব ভাই 😂🤣🥰 ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার ভিডিও খুব ভালো লাগে, হাসতে হাসতে শেষ 🤣😂😁
😂😂😂
@funbox37
hmm tai to dekhi😆😁😁😁😁😁
হারিয়ে যাওয়া অতীতকে মনে করিয়ে দিলেন ভাই, সত্যি অতীত খুব সুন্দর ছিলো আর শরহরের ইট পাথরের দালান গুলা মানুষকে পাথরের মত শক্ত করে দিচ্ছে দিন । ধন্যবাদ
আমিও তাই ভাবতাম, কিন্তু যারা নরম বাড়িতে থাকে তাদের মন আরও গরল
ঠিক বলেছেন ভাই
ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ
অনেক সুন্দর আপনাদের প্রতিটা বিনোদন পূর্ণ ভিডিও😍😍
যে শহরে শুটিং সেই শহরের গ্রাম পরিবেশ মুগ্ধ করার মতো। তবে হ্যা রুচির মান থাকে এমন রুচিবোধ মানুষ অভিনয়ে অভিনেতাদের আছে। আমি আজকে শুধু বলতে এসেছি জিসান যে সে অভিনয় এটিএম শামসুজ্জামান এর মতো অনেকটাই করে এবং ভালো অভিনয় করে। মেধা ও মনন থাকলে আমাদের জাতীয় চলচ্চিত্রের একজন অভিনেতা ও সে হতে পারে। শুভ কামনা নতুন বছরের শুভেচ্ছা এই শিল্প গুষ্টি কে। আল্লাহ হাফেজ দেশ প্রেম ও সহনশীলতায় নিজেদের এই প্রয়াস সব সময় থাকবে তোমাদের প্রতি।
ভালবাসাটা বেড়ে গেলো আপনাদের প্রতি।
ফানি কন্টেন্টে আল্লামা তাহেরী হুজুরের কন্ঠে আজান এর ধ্বনি শুনে
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে যে এই নাটকের মাধ্যমে বরিশালে অতিথি আপ্যায়নের ঐতিহ্যকে ফুটিয়ে তুলে ধরে দেখানোর জন্য ♥️♥️♥️
কে কে আমাদের নবীজী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)কে জীবনের চায়তে বেশি ভালোবাসেন 🥰😇
এটা কী আপনাকে বলতে হবে আমি আমার নবীকে ভালোবাসি না বাসিনা লাইক পাওয়ার ধান্দা না।
abal
জারোজ।তোর বাপ নিয়ে আমার সন্দেহ আছে
তোর কি লাইক লাগবে
Pagla coda public 😡😡😡😡
খুবই ভালো, এবং সামাজিক মানের একটি নাটক।
ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট মানেই সুস্থ ধারার বিনোদন, কে কে আমার সাথে একমত।।।
r8
erokom story te amrao ovinoi korte cai
এটাই আমাদের বরিশালের কালচার, দেখে মনে হলো ছোটবেলায় ঠিক আমরা যেমনটা দেখেছি আবারো এই নাটকের মাধ্যমে পুনরাবৃত্তি হলো।
শুধু বরিশাল কেন ভাই প্রত্যেকটা গ্রামই তো
@@imgamer9361 অবশ্যই তবে এখানে বরিশালেরটা যেভাবে দেখিয়েছে ঠিক একই রকম আমি দেখেছি।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanwar4067 আপনার শিক্ষার অভাব আছে।
@@chuckasus6529 সে জন্যই তো বরিশালের মহিলাদের চুদে চুদে শিক্ষিত করতে চাই! 🤣
"আস সালাতু খাইরুম মিনান নাউম" পরানডা ঠান্ডা করে দিলো।
@funbox37
Amar onek balo lage
তাহেরি হুজুরের আজান
াববাজড্হযাকডককককডিিববহজযরগোোহ্পগপাপাহাহেচপচজ্িচনোোোততদম
বরিশালের ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপনাদেরকে 💚
Ni
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হয়েছে আমি নাটক গুলা দেখতে দেখতে পুরো বরিশালের ভাষা শিখে ফেলেছি
Yes...
Valo lagse Borishal er language
Mashallah
Dr Salim
Australia
প্রাকৃতিক দৃশ্য আর অভিনয় সব মিলিয়ে অসাধারণ
কি বলবো আসলে ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। সত্যিই খুব সুন্দর মুহূর্ত। বিশেষ করে ফজরের সালাতের জন্য ডাক দেয়ার দৃশ্য। কোলাহলময় এই শহরে, নেই কোন নারীর শালীন পোশাক, সকল ছেলে -মেয়ের কাছে স্মার্ট ফোন, নেই বাবা -মা সহ বড় দেরকে সম্মান। তবে সবাই একদিন ঠিক হয়ে যাক এমন দোয়াই করি ❤️আল্লাহ পাক সকল মানুষকে হেফাজত করুন ❤️যাজাকাল্লাহ খাইরান ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট বিডি পরিবারকে এই সুন্দর ভিডিওটি আল্লাহর রহমতে উপহার দেয়ার জন্য। ❤️❤️❤️
আমার প্রিয় নবী কে কে ভালোবাসেন
Ami
আমিন
সালা মুর্খ কিসের মধ্যে কি আনছস তুই কুত্তার বাচ্চা
আমি
আমি
Family Entertainment Bd
প্রথম থেকে সব ভিডিও দেখছেন মিস করেন নি তারাই লাইক দেন
অসাধারণ লাগলো এতো সুন্দর সুস্থ বিনোদন 🙃🙃
বরিশালের আতিথেয়তা আর সুন্দর ভাবে গ্রাম বাংলাকে ফুটিয়ে তোলার জন্য ধন্যবাদ Family entertainment bd কে
Love from Barishal ❤️❤️❤️
সুস্থ বিনোদন আজকাল অনলাইনে পাওয়াই যায় না তেমন যে ফ্যামিলি নিয়ে দেখার মতো
আপনারাই ব্যতিক্রম❤
আসা করি ভবিষ্যতেও এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখবেন❤
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanwar4067 right
@@zahidanwar4067 আপনার বাসা কোথায়
কে কে আযানের ধ্বনি শুনতে ভালোবাসেন?❤️❤️
❤️❤️❤️
Online dhormo bebsa koros
@@jarifrahman7906 কিভাবে করলাম ভাই
Bebsa koren na bhikhha koren like
Bebsa nato bhikhha like bhikhha
আজ আপনারা আছেন বলে মন খুলে হাসতে পারি ভাইজান || ধন্যবাদ ভাইজান আপনাদেরকে ❤️
সত্যিই ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট এর প্রত্যেকটি কন্টেনই অনেক মজাদার আনন্দের!.
ধন্যবাদ ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট এর সকল সদস্যকে, প্রত্যেকটি কন্টেনের মধ্য শিক্ষনীয় বিষয়গুলো তুলে ধরার জন্য! ❤️❤️
Apndr vdo gula te khub sndr akta ending thake ei jonno apndr vdo ato valo lage 🤗🤗🤗😊😊😊☺️☺️
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আপনাদের ভিডিওটা এখানে গ্রামের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। 🥰❤️👌
বরিশাইল্লা মেহমান খুব দারুণ একটা ভিডিও ছিল সত্যিই অনেক মজার তোমাদের ভিডিও গুলো দেখতে অনেক ভালো লাগে।
উলো বাড়া স্যারকে যে খাঁটি খেজুরের রস পান করাইলেন তাতে খুব ভালো লাগলো 🤣🤣🤣
পাশা ভাইয়ের ডাইলগটা সেই লাগে...কথার স্টাইল জোস❤...ফ্যামিলি বিডি এন্টারটেইনমেন্ট এর সবাই কুল এবং জোস❤
রাকিব ভাই আপনাকে অনেক ভালবাসি,,আপনা জন্য দোয়া করি আপনার নাটক অনেক ভাল লাগে
বরিশালের মানুষ কিন্তু আসলে অনেক ভালো ❤️❤️❤️
🥰🥰🥰🥰
হুম☺️☺️☺️
এতটা সুস্থ একটা বিনোদন একটা হাসির বিনোদন দেখে মনটাই জুড়ে যায় আপনারা এগিয়ে যান পাশে আছি সব সময় কলিজার ভাইয়েরা
অনেক ভালো লাগলো শেষের কথা গুলো চোখে পানি আসার মতো ধন্যবাদ আপনাদের ♥️♥️♥️
আলহামদুলিল্লাহ
আমাদের তাহেরী সাহেবের কন্ঠে আযান শুনলাম
কিন্তু আমি কেঁদে ফলেছি শেষের টুকু দেখে । অনেক সুন্দর হয়েছে। অসম্ভব সুন্দর।
চাচির ভয়েজ আহহহ 🥰
সত্যিই আমি বরিশালে জন্ম হয়ে গর্বিত,,,,,, এতো সুন্দর বিনোদন দেওয়া জন্য ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে, অপেক্ষায় রইলাম সামনের সপ্তাহে ভিডিও দেখার জন্য 🤗🤗🤗
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@funbox37
@@zahidanwar4067 সেই বন্ধু কোথায় থাকে
@@zahidanwar4067
Motu patalu
@@zahidanwar4067
Motu patalu❤
বিনোদন জগৎতে আপনাদের ভিডিওতে সব আছে! বিনোদন ও শিক্ষনীয় অনেক কিছু আছে! ধন্যবাদ এতো সুন্দরভাবে আমাদের এন্টারটেইনমেন্ট করার জন্য! 💞🥰
vaia aj apneaer shathe pic tullam bikale
Nice video
😍😘😘❤❤
সব চেয়ে গ্রাম্য জীবনই বেস্ট👍🥰
বাল
🥰
কে কে কলিজার টুকরো নবী কে ভালোবাসেন ❤❤❤❤
কি ও ধর্ম ব্যবসায়ী
কি ও ধর্ম ব্যবসায়ী
মানুষের নামে কুকুর
অসাধারণ আপনার অভিনয়,, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদের
আপনার একবার সন্দ্বীপ আসেন,সন্দ্বীপে আসলে অনেক মজা পাবেন
গ্রামের চিত্র ফুটে উঠেছে অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ প্রতি সপ্তাহেই এইরকম ভিডিও এর জন্য অপেক্ষা করি🥰🥰
মনটা ভোরে গেল।।। প্রবাস থেকে দেখতেছি।।। অনেক শিক্ষামুলক সবাকে দেখা উচিৎ আই নাটক টাা।।।❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
ঠিক বলেছেন
খুব সুন্দর হয়েছে
ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট মানেই নতুন কিছু বিনোদন
আর হাসি 😆🤣😂
অতুলনীয় ইনটারটেইনমেন্ট😊 সবার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা এই নতুন বছর যেন সবার মনের আশা পূরণ হোক আমিন 🤲🏻
মিস করতেছি খুব ছোটবেলা আর সেই বেড়ে ওটা আমার গ্রাম কে,,,,,বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি, বাংলাদেশ আমার গর্ব,,,,❤️❤️❤️❤️
সত্যি বলেছেন ভাই
❤️♥️♥️♥️
ওলো বাড়ার অভিনয় দেখি দিন দিন একদম ফাটিয়ে দিচ্ছে,, পুরাই 🔥🔥🔥
অনেক সুন্দর হইছে রাকিব ভাই আপনার সব বিডিয় আমার দেখা শেষ সব গুলো ভালো লাগছে সমাজে যা গটে তাই আপনি তোলে ধরেন বিডিয়র মাধ্যমে " আর আশা করি প্রবাসিদের কষ্ট নিয়ে একটা বিডিয় তৈরি করবেন ইনশাআল্লাহ 👍👍👍👍
অবশ্যই বারা ডায়লগ গুলো খুব ভালো লাগে 💜
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো হইছে ❣️❣️❣️❣️❣️
❤️❤️♥️♥️
@funbox37
নাটকটা অনেক ভালো লাগছে,গ্রামের লোকদের সহজ সরল মন অনেক ভালো হয়💜💜
অবে খেজুরের রসের ঘটনাটি খুব খারাপ লাগছে😪
Airokom hoi sob jaigay Ros niya
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@funbox37
@@funbox37 😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanwar4067 tui balo janoss bedop🤨🤨😏👊👊👊
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদের,,
আমাদের বরিশালের বৈশিষ্ট তুলে ধরার জন্য।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
খুব সুন্দর একটি ভিডিও।ভালোবাসা নিবেন family entertainment Bd❣️
মাশাআল্লাহ বিডিওড় শেষ টুকু মনটা ভরে গেল
তোমাদের অসংখ্য ধন্যবাদ বরিশালের ঐতিহ্য/সংস্কৃতিকে তুলে ধরার জন্য। বরিশাল থেকে ভালবাসা রইল।
ধন্যবাদ রাকিব ভাই মারুফ ভাই এবং ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট বিডি সকল সদস্যদের এভাবে বরিশালের ঐতিহ্য ভালবাসা আদর আপ্যায়ন তুলে ধরার জন্য মাগো বরিশাল মোগো গর্ব
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanwar4067 ভাই আমি সব বিভাগ এবং জেলার মানুষকে সম্মান করি তাই আমি আমার মতামত দিয়ে কমেন্ট করছি এখন যদি আপনার ভালো না লাগে সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার কারণ আপনি আমি বাংলাদেশী
এসব নিয়ে রাগারাগি কেন করব আর এমন তো কিছু আমি বলিনি যদি রাগারাগি করতে হয় তাহলে আমরা বাইরে দেশের মানুষদের সাথে রাগারাগি করব যারা আমাদের বাংলাদেশকে ছোট করে দেখে
আপনি আমি তো বাংলাদেশে আমরা কেন বিভাগ নিয়ে এত কথা বলো।। সব বিভাগকে আমি সম্মান করি সব বিভাগের মানুষকে আমি ভালোবাসি ধন্যবাদ ভালো থাকবেন
মানুষকে হাসানো একটা প্রতিভা যা আপনাদের মাঝে বিদ্যমান💛💛
♥️♥️❤️❤️
ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ
বরিশালের সংস্কৃতি ঐতিহ্য একদম পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রতিটি মুহূর্ত প্রাণবন্ত করে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। গ্রাম বাংলায় এরকম চিত্র দেখেই আমরা বেড়ে উঠেছি।
আপনাদের সব ভিডিও গুলো আমি দেখেছি। খুব ভালো লাগে। ভবিষ্যতেও এরকম ভিডিও চাই ❤❤
আমাদের বরিশাল নিয়ে এত সুন্দর একটা ভিডিও বানানোর জন্য ধন্যবাদ ভাই। 🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
সারা দেশের সামনে বরিশালের গ্ৰাম অঞ্চলের ঐতিহ্য গুলো সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন ভাই।
ভিডিওর শেষের বার্তাও খুব দরকারি ছিলো।
খুব ভালো লেগেছে ভাই।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanwar4067 ভাই আপনার এত লম্বা কমেন্ট টা আমি পড়লাম। যা বুঝলাম বরিশাল বাসিকে আপনি পুরা ক্লিন করে দিলেন।
ভাই আপনি কী বরিশালকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের মানচিত্র আঁকতে পারবেন ❓ আঁকলেও কি সেটা বাংলাদেশের মানচিত্র হবে❓ অন্যের কথা শুনে কিছু বিচার করবেন না। একটা অঞ্চলের সব মানুষ খারাপ হয়না। বরিশালেও অনেক বিখ্যাত ব্যাক্তিদের জন্ম হয়েছে। শুধু বরিশাল না সারা বাংলাদেশেই বিখ্যাত ব্যাক্তিদের জন্ম হয়েছে।
আর ভাই আপনি যে কমেন্ট করেছেন তা বরিশাল না পুরো দক্ষিণবঙ্গ এর জন্য অপমান জনক।
আমি চাইলে আপনার কমেন্ট এর বিরুদ্ধে UA-cam guidelines থেকে চরম reaction দিতে পারত। Reaction নিলাম না কেন জানেন ❓
সব বরিশালের মানুষ খারাপ না তাই। তারা অপরাধ মাফ করতে জানে।
আমি কিন্তু ভাই সারা বাংলাদেশের মধ্যে একজন বড় ইউটিউবার এর তালিকায় আছি।
রাকিব ভাই আর ওলোবাড়া মানেই সেরা বিনোদন
শেষের দিকে তাহিরি হুজুরের আযানের অংশটা ভালো লাগলো
@funbox37
এক দম সত্যিই কথা ভাই
সেই রখম হয়েছে 😍😍 ভাই গোপাল ভাড়ের পর্ব চাই।
আমিও
@funbox37
শুরু থেকে দেশী সিআইডি দেখে আসছি, একটা এপিসোড ও সম্ভবত বাদ যায়নি 😍
শুভকামনা রইল ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট বিডি 🥰
আর রাকিব ভাই ভালো হয়ে যাও 😁
ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ
🇧🇩 বাংলাদেশের গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য & গ্রামের মানুষের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে সুন্দর বিনোদনের জন্য অনেক ধন্যবাদ 🤗
সত্যি অনেক ভালো লেগেছে
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
নাটক টা বরিশালের লোকের সাথে বাস্তবে মিল আছে অসাধারণ
চাচার কথাগুলো খুব ভাল লাগল
নাটকের মধ্যে শুধু একমাত্র নাটক যা পরিবারের সাথে দেখা যায় সেটা এ চ্যানেল থেকেই পাওয়া যায়
🥰🥰
Right 👍🤓😜
@funbox37
পাবনা,,চাটমোহর বাসীর পক্ষ থেকে আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ💝🇦🇷
চাটমোহর নাটকে চিনি অনেক আবেগের একটা জায়গা
অনেক ভালো লাগছে😂😂😂😂😂
সেরা ভাই।
Too much entertaining 🥰🥰
নাটকটি. খুবই, সুন্দর 💗💓💞💕❤️🧡
কাহিনীটা এত ভালো লেগেছে যে, লিখে ব্যক্ত করার ভাষা আমার জানা নেই....🥰✌️✅
ধন্যবাদ নতুন বছরে নতুন একটা নাটক উপহার দেওয়ার জন্য
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত ও হেফাজত করুক। যাতে সবাই সুস্থ্যধারা বিনোদন দেখুক। আপনারা ও সুস্থ্যধারা বিনোদন তৈরি করেন এই কামনায়। সব টিম মেম্বার কে লাল সেলুট।🖐️🖐️
Upnader 20minutes এর video কেমন করে যে কেটে যায় জানি না।❤️❤️❤️
❤️❤️❤️♥️♥️
নিঃসন্দেহে সব সুরের চেয়ে আযানের সুর অনেক মধুর
শেষের টুকু এতো ভালো লাগছে আনন্দে চোখে পানি চলে আসছে
টাকা তো কামাতেই হবে কারণ আজকাল প্রতিটা সম্পর্ক সবকিছুর আগে টাকাটাই দেখে.!💔🖤
কেন কী হয়েছে
😁😁 ভাই, আপনার কমেন্টটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে লোভী মানুষ সম্ভবত এই বরিশাল বিভাগের মানুষ।...... কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@ferdoushowlader9497 কিছু হয়নি
খুব সুন্দর সাবলীল অভিনয়। রাকিব বরাবরই আমার প্রিয় অভিনেতা।
মাশাল্লাহ❤
খুব সুন্দর শিখনীয় ভিডিও
ভালো লাগলো
আকাশ সমান ভালোবাসা Family Entertainment এর জন্য 🍁
আমাদের আল্লাহ্ কে কে ভালাসেন❤❤
❤️♥️♥️♥️
মাশা আল্লাহ,,,
সত্যিই আজ আপনাদের উপর আমার ভালোবাসা বেড়ে গেছে।
কারণ আমাদের প্রিয় তাহেরি হুজুরের আজানের ভয়েসটা লাগানোর জন্য,,,
কত সুন্দর ভয়েস,আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার
আল্লাহ তাহেরি হুজুরকে কবুল করুক সাথে আমাদের সবাইকে কবুল করুক
নতুন বছরের শুরুতে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করে দিন....!! (আমিন) 🌷🌷
ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ
মাশা-আল্লাহ প্রিয় ভাই ❤❤
এতো হাসি লাগে আপনাদের এই নাটক দেখে বলার মতো না...? অ সাধারণ জিসান ভাই রাকিব ভাই প্রবাস থেকে ধন্যবাদ জানায়