এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি কেন হয় - Ectopic pregnancy signs & symptoms

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 16 вер 2024
  • BIOGLEN নিবেদিত মেডিলাইভের ১৯০৯ তম পর্বের বিষয় "এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি', সাথে থাকছেন
    স্ত্রী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ
    ডা. জয়শ্রী সাহা
    সহযোগী অধ্যাপক
    গাইনোকোলজি এন্ড অব্সটেট্রিক্স বিভাগ
    পপুলার মেডিকেল কলেজ, ঢাকা
    Media Partner - MediTalk Digital
    #Ectopic_pregnancy
    Pregnancy begins with a fertilized egg. Normally, the fertilized egg attaches to the lining of the uterus. An ectopic pregnancy occurs when a fertilized egg implants and grows outside the main cavity of the uterus.
    An ectopic pregnancy most often occurs in a fallopian tube, which carries eggs from the ovaries to the uterus. This type of ectopic pregnancy is called a tubal pregnancy. Sometimes, an ectopic pregnancy occurs in other areas of the body, such as the ovary, abdominal cavity or the lower part of the uterus (cervix), which connects to the vagina.
    An ectopic pregnancy can't proceed normally. The fertilized egg can't survive, and the growing tissue may cause life-threatening bleeding, if left untreated.
    এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি কী?
    মায়ের ডিম্বাণু ও বাবার শুক্রাণুর মিলনের ফলে যে ভ্রূণ সৃষ্টি হয়, তা স্বাভাবিক প্রেগন্যান্সিতে জরায়ুর ভেতরে স্থাপিত হয়। কোন কারণে যদি ভ্রূণটি জরায়ুর বাইরে স্থাপিত হয়, এ অবস্থাকে এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি বলে।
    জরায়ুর (যেখানে গর্ভাবস্থায় সন্তান বেড়ে ওঠে) বাইরে স্থাপিত হওয়ার কারণে ভ্রূণটি বড় ও পরিণত হতে পারে না। তবে এই অবস্থাতেও যদি ভ্রূণটি বেড়ে উঠতে থাকে, তাহলে গর্ভবতী নারীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
    এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি হলে গর্ভের সন্তানকে বাঁচানো সম্ভব হয় না। ওষুধ প্রয়োগ বা অপারেশনের মাধ্যমে গর্ভপাত ঘটাতে হয়।
    এক্টোপিক প্রেগন্যান্সির লক্ষণ
    এক্টোপিক প্রেগন্যান্সির লক্ষণ
    এক্টোপিক প্রেগন্যান্সির লক্ষণগুলো সাধারণত গর্ভাবস্থার ৪র্থ থেকে ১২ তম সপ্তাহের মধ্যে দেখা যায়। কারো ক্ষেত্রে শুরুতে কোন লক্ষণ নাও থাকতে পারে। তারা হয়ত আলট্রাসনোগ্রাম করানোর আগে বা মারাত্মক কোন লক্ষণ দেখা দেয়ার আগে বুঝতেই পারেন না যে তাদের এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি হয়েছে।
    যদি আপনার মাসিক বন্ধ হয়ে যায়, প্রেগন্যান্সি টেস্ট পজিটিভ আসে অথবা গর্ভধারণের অন্য লক্ষণগুলো থাকে এবং সেই সাথে নিচের যে কোন লক্ষণ থাকে তাহলে আপনার এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি হয়ে থাকতে পারে। উল্লেখ্য, প্রেগন্যান্সি টেস্ট পজিটিভ না আসলেও যদি আপনার মনে হয় আপনি গর্ভবতী, আর সাথে যদি আপনার নিচের কোন লক্ষণ থাকে, তাহলে হাসপাতালে বা আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
    এক। মাসিকের রাস্তা দিয়ে রক্তপাত
    এই রক্তপাত আপনার স্বাভাবিক মাসিকের রক্তপাত থেকে আলাদা হয়ে থাকে। এক্টোপিক প্রেগন্যান্সির রক্তপাত পানির মত তরল ও গাঢ় বাদামী রঙের হতে পারে; এটি হঠাৎ শুরু হয়ে আবার বন্ধ হয়ে যেতে পারে। অনেকে এই রক্তপাতকে স্বাভাবিক মাসিকের রক্ত মনে করেন, তারা বুঝতেও পারেন না যে তারা গর্ভবতী।
    গর্ভাবস্থায় মাসিকের রাস্তা দিয়ে রক্ত যাওয়া তুলনামূলকভাবে কমন এবং এটি সবসময় মারাত্মক কোন সমস্যার লক্ষণ নাও হতে পারে। তারপরও এ সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
    দুই। পেট ব্যথা
    পেটের নিচের দিকে যেকোনো এক পাশে ব্যথা হতে পারে। এটি শুরুর পরে আস্তে আস্তে বাড়তে পারে, আবার হঠাৎ করে তীব্রভাবে শুরু হতে পারে। এটি সারাক্ষণ থাকতে পারে, আবার আসা যাওয়াও করতে পারে।
    হজমের বিভিন্ন সমস্যা, কোন ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ বা গ্যাসের সমস্যার কারণেও পেট ব্যথা হতে পারে। তাই পেট ব্যথা মানেই এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি হয়েছে এমন নয়। কিন্তু আপনার যদি মনে হয় আপনি গর্ভবতী আর সাথে যদি এরকম ব্যথা থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
    তিন। কাঁধের শেষ প্রান্তে ব্যথা
    আপনার কাঁধ যেখানে শেষ হয় ও বাহু যেখানে শুরু হয়, সেই জায়গায় এক ধরনের অস্বাভাবিক ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
    এর পেছনের সঠিক কারণ জানা নেই, তবে এটি এক্টোপিক প্রেগন্যান্সির কারণে দেহের ভেতর রক্তক্ষরণের লক্ষণ হতে পারে। তাই এ সমস্যা অনুভব করলে দেরি না করে সাথে সাথে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
    চার। টয়লেটে যাওয়ার সময় অস্বস্তি
    প্রস্রাব বা পায়খানা করতে যাওয়ার সময় আপনার ব্যথা হতে পারে, সাথে থাকতে পারে ডায়রিয়া। গর্ভাবস্থায় প্রস্রাব-পায়খানার অভ্যাসে কিছুটা পরিবর্তন আসা স্বাভাবিক। প্রস্রাবের রাস্তায় ইনফেকশন ও পেটের বিভিন্ন সমস্যা, যেমন ডায়রিয়া, বমির কারণে এমন হতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে, ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন।
    পাঁচ। ডিম্বনালী ফেটে যাওয়া ও তার লক্ষণ
    ডিম্বনালী দুইটি ডিম্বাশয় (যেখান থেকে সাধারণত প্রতি মাসে ডিম্বাণু বের হয়) আর জরায়ুর (গর্ভের বাচ্চা যেখানে বড় হয়) মধ্যে সেতু হিসেবে কাজ করে।
    কিছু ক্ষেত্রে এই ডিম্বনালীতে গর্ভের শিশু এতটা বড় হয়ে যায় যে এটি ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। একে বলা হয় রাপচার, যার অর্থ ফেটে যাওয়া।
    রাপচার খুব মারাত্মক। এই ঘটনা ঘটলে মায়ে জীবন বাঁচাতে ও ছিঁড়ে যাওয়া ডিম্বনালী ঠিক করতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অপারেশন করা প্রয়োজন।
    রাপচার এর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে:
    পেটে হঠাৎ করেই তীক্ষ্ণ ও তীব্র ব্যথা অনুভূত হওয়া,
    মাথা ঘুরানো বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া,
    বমি বমি ভাব,
    হঠাৎ করে অনেক ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া।
    এসব লক্ষণ দেখা দিলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনার নিকটস্থ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে যান।

КОМЕНТАРІ •