বাংলাদেশে একের পর এক ভাঙ্গছে মাজার !!!

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 3 гру 2024
  • #মাজার## পূজারী বলে মাজার ভেঙ্গে দেওয়ার অধিকার তাদের দিলো কারা?যেকোন মাজার স্বীয় ধর্মীয় পূর্বসূরী মনিষীর পরলোকগত স্মৃতি।জীবদ্দশায় ধর্মীয় জ্ঞান চর্চা,গভীর পান্ডিত্য,ধর্মীয় অনুশাসনের আলোকে জীবন পার করার মাধ্যমে সাধারন ধর্ম চর্চাকারীদের থেকে তাঁরা আলাদা হয়ে উঠেন।ধর্মের স্নিগ্ধ ও স্বর্গীয় স্বরুপ উদ্ভাসিত হয়ে উঠে তাদের মাধ্যমে।
    সিলেটের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার কারণে শাহজালাল(র:)এবং শাহ পরান(র:)এঁর মাজার জিয়ারত সহজ হয়ে উঠেছিলো আমার জীবনে।মাজার প্রাঙ্গন মসজিদে ওয়াক্তি সালাত এবং মাজারের মূল বেদীতে পশ্চিমমূখী হয়ে নফল ইবাদতসহ শাহজালাল(র:)এবং শাহ পরান(র:)এঁর উসিলা কে সামনে রেখে সর্বশক্তিমান মহান রাব্বুল আল আমীনের কাছে রহমত প্রার্থনা করেন অনুগামীরা।ধর্ম সিদ্ধ এই পক্রিয়ার বিরুদ্ধে "মাজার পূজা'র" মতো গুরুতর অভিযোগ তুলে বিদ্বেষ ছড়ায় কতিপয় উগ্রবাদীরা।
    আপনার ঈমানী শক্তি ধারন ও ধরন একাম্ত আপনার।তেমনি মাজার কেন্দ্রীক অনুগামীদের ধর্ম চর্চার পূর্ন অধিকারও তাঁদের।আপনার ধর্ম পালনের পদ্ধতির উপর যেমন অন্যের শক্তি প্রয়োগের সুযোগ নেই,তেমনি অন্যের ধর্ম চর্চার পদ্ধতিতে বাঁধা কিংবা শক্তি প্রয়োগের কোন অধিকার আপনারও নেই।
    আজকে যারা মাজার ভাঙ্গে কালকে তারা তাদের আকিদার সাথে না মিললেই শক্তি প্রয়োগ করে আকিদা মানাতে বাধ্য করতে চাইবে।
    শান্তির ধর্ম ইসলামের স্বরুপ এইসব উগ্রবাদীরাই যুগে যুগে নষ্ট করে চলেছে।রাষ্ট্র যন্ত্রের উচিত ওদের কে এখনই থামিয়ে দেওয়া।
    বৃটিশ আমলে মাদ্রাসা শিক্ষার প্রচলনের বহু পূর্ব থেকেই মাজারের খানকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিষ্ঠিত ইসলাম উপমহাদেশে বিস্তার লাভ করেছিলো।অত্র অঞ্চলে ইসলাম ধর্মের আগমন ও বিস্তারে মাজার কেন্দ্রীক খানকা শরীফগুলোর অবদান ছোট করে দেখার কোন সুযোগ নেই।
    সকলের শুভবুদ্ধির উদয় হউক।

КОМЕНТАРІ • 1