আমি খুলনা দৌলতপুর থেকে শুনছি। তপন আমাদের বাড়ির পাশে থাকতো। দৌলতপুর মুহসিন গার্লস স্কুলের ছাদে মার্ডার হয়েছিলো। আমি নিজেই দেখেছিলাম সেই তপনের গলা কাটা লাশ।
এদেশের শিক্ষা পরিবারের কর্মী হিসেবে আমি গর্ববোধ করি । মেধায় ওম দিয়ে মনুষ্যত্ব এবং মনন-মানসের বিকাশ ঘটানোই আমার নেশা ও পেশা । সময়োপযোগী এবং উন্নত জাতি গঠনে শিক্ষক সমাজের আদর্শিক নেতা বলে আমি মনে করি । পাশাপাশি একজন শিক্ষক সময়েরও সন্তান । তিনি মানুষ হিসাবে সমস্ত সংকীর্ণতার উর্ধ্বে নন । তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একজন শিক্ষকের সমস্ত চিন্তা চেতনা ছাত্রদের সব ধরনের কল্যাণকে কেন্দ্র করেই লালিত হয় । এই ভাবে পরিচর্যা করতে গিয়ে কোথাও এবং কখনও আমার প্রিয় ছাত্রদের বাড়াবাড়ি মনে হতেও পারে । তাই বলে জাতি গড়ার এই কারিগরদের এই করুণ পরিণতি ! তা' আমি কিছুতেই মানতে পারছি না । করোনাকালীন সময়ে এই প্রিয় মুখগুলোর অনুপস্থিতি আমাকে শুধু নিঃসঙ্গ করেনি , মানসিকভাবেও বিপর্যস্ত করেছে । পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দুই সন্তানের অভিভাবক হিসাবেও দায়িত্বশীলের ভূমিকা রয়েছে আমার । সেই জায়গা থেকে আমি হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করেছি দু'টো বছর শিক্ষক এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বঞ্চিত সন্তানের ক্ষতির পরিমাণ অপূরণীয় এবং অবর্ণনীয় । একটি প্রশ্ন আমাকে তাড়া করে ফিরছে । সুষ্ঠু এবং সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে শিক্ষকের অপরিহার্য ভূমিকা আমাদের কাছে গুরুত্বহীন এবং অর্থহীন মনে হচ্ছে কি ! যদি তাই হয় আমি সরকারের একজন বেতনভুক কর্মচারী ছাড়া আর কিছুই নই । আর এ' প্রশ্নের উত্তর যদি না হয় তাহলে এই বিষয়গুলোকে নিয়ে আমাদের নতুন করে ভাববার এটিই উপযুক্ত সময় । ভাবতে হবে গোটা শিক্ষক সমাজকে । ভাবতে হবে গোটা জাতিকেও । আর তা' সম্ভব না হলে অপরিশোধযোগ্য মূল্য দেবার প্রস্তুতি নিতে হবে সবাইকে ।
জীবনে প্রথম কোন রেডিও শো শুনে চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই।
অথছ জীবনে অনেক জীবনের গল্প শুনেছি
Thanks for good comment
আমি খুলনা দৌলতপুর থেকে শুনছি। তপন আমাদের বাড়ির পাশে থাকতো। দৌলতপুর মুহসিন গার্লস স্কুলের ছাদে মার্ডার হয়েছিলো। আমি নিজেই দেখেছিলাম সেই তপনের গলা কাটা লাশ।
পরিষেশে এতটুকুই বলবো,,কর্মের ফল ভোগ করতে হইবেই
এদেশের শিক্ষা পরিবারের কর্মী হিসেবে আমি গর্ববোধ করি । মেধায় ওম দিয়ে মনুষ্যত্ব এবং মনন-মানসের বিকাশ ঘটানোই আমার নেশা ও পেশা । সময়োপযোগী এবং উন্নত জাতি গঠনে শিক্ষক সমাজের আদর্শিক নেতা বলে আমি মনে করি । পাশাপাশি একজন শিক্ষক সময়েরও সন্তান । তিনি মানুষ হিসাবে সমস্ত সংকীর্ণতার উর্ধ্বে নন । তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একজন শিক্ষকের সমস্ত চিন্তা চেতনা ছাত্রদের সব ধরনের কল্যাণকে কেন্দ্র করেই লালিত হয় । এই ভাবে পরিচর্যা করতে গিয়ে কোথাও এবং কখনও আমার প্রিয় ছাত্রদের বাড়াবাড়ি মনে হতেও পারে । তাই বলে জাতি গড়ার এই কারিগরদের এই করুণ পরিণতি ! তা' আমি কিছুতেই মানতে পারছি না ।
করোনাকালীন সময়ে এই প্রিয় মুখগুলোর অনুপস্থিতি আমাকে শুধু নিঃসঙ্গ করেনি , মানসিকভাবেও বিপর্যস্ত করেছে ।
পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দুই সন্তানের অভিভাবক হিসাবেও দায়িত্বশীলের ভূমিকা রয়েছে আমার । সেই জায়গা থেকে আমি হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করেছি দু'টো বছর শিক্ষক এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বঞ্চিত সন্তানের ক্ষতির পরিমাণ অপূরণীয় এবং অবর্ণনীয় । একটি প্রশ্ন আমাকে তাড়া করে ফিরছে । সুষ্ঠু এবং সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে শিক্ষকের অপরিহার্য ভূমিকা আমাদের কাছে গুরুত্বহীন এবং অর্থহীন মনে হচ্ছে কি ! যদি তাই হয় আমি সরকারের একজন বেতনভুক কর্মচারী ছাড়া আর কিছুই নই । আর এ' প্রশ্নের উত্তর যদি না হয় তাহলে এই বিষয়গুলোকে নিয়ে আমাদের নতুন করে ভাববার এটিই উপযুক্ত সময় । ভাবতে হবে গোটা শিক্ষক সমাজকে । ভাবতে হবে গোটা জাতিকেও । আর তা' সম্ভব না হলে অপরিশোধযোগ্য মূল্য দেবার প্রস্তুতি নিতে হবে সবাইকে ।
thanks for comment
আমি খুলনার লোক কথা গুলো সত্য
Thanks for comment
পাপ কখনও বাপকেও ছাড়ে না।
,এঝ, জ
পাপের টাকা কে খায়, তার কোনো হিসাব নাই
Dur pagol faltu