গুরুত্বপূর্ণ কথা : জনগণ না চাইলে 'খেলাফত রাষ্ট্র' গঠন করা কখনোই সম্ভব নয়। আপনি মুসলমানদের সাথে যুদ্ধ করে কি খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করতে চান? অবশ্যই জনমতের প্রয়োজন আছে। এই জনমতই হচ্ছে গনতন্ত্র। গনতন্ত্র রাষ্ট্রে জনগণ যদি ইসলাম বিরোধী কোনো আইন প্রতিষ্ঠিত করতে চায় তবে একটি গনতান্ত্রিক ইসলামী রাষ্ট্র কখনোই তা সমর্থন করবে না। আবার এই জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠ লোকজন যদি ইসলামী রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয়তা মনে করেন তাহলেই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব। রাসূল সা. যুদ্ধ করে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করেননি। এই বিষয়টি অনেকেই বুঝতে পারেন না। তখনই একজন ভালো আলেম সুপ্রতিষ্ঠিত সাজানো গুছানো ইসলামী সংগঠন ছেড়ে নতুন একটি সংগঠন তৈরি করেন। এটি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছু নয়। -নাজমুস সায়াদী, ইসলামিক স্টাডিজ, ফাস্ট ক্লাস, রুকন (সদস্য), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ঢাকা মহানগর উত্তর। 01914807746। প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, আন-নাজম কুরআন গবেষণা কেন্দ্র, মগবাজার, ঢাকা।
◆ইসলামের বিপরীত মানুষের রচিত সকল ব্যবস্থাই মূলত জাহিলিয়্যাত। ◆যেমনঃ গণতন্ত্র, রাজতন্ত্র সমাজতন্ত্র, ইত্যাদি। এ সবগুলো মানব রচিত ব্যবস্থা। তাই এক কথায় এগুলো জাহিলিয়্যাত। ◆জাহিলিয়্যাতের মৌলিক বিষয় ৩টিঃ- ১| রুবুবিয়্যাতে শিরকঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় সার্বভৌমত্ব,আইন-বিধান ও শাসন কর্তৃত্ব মানুষের। ২| উলুহিয়্যাতে শিরকঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় দাসত্ব মানুষের, আনুগত্য মানুষের মনগড়া আইন-বিধানের ও উপাসনা গাইরুল্লাহর। ৩| ইতাআতে শিরকঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় মানুষের মনগড়া আইন-বিধান বা সংবিধানের ভিত্তিতে নেতৃত্ব-দানকারী নেতা বা সরকারের আনুগত্য-অনুস্বরণ ও অনুকরণ। 🔯ইসলাম হচ্ছে মানবজাতির সমাজ ও রাষ্ট্রসহ সমগ্র জীবন গঠন এবং পরিচালনা করার জন্য, সার্বভৌম ক্ষমতার একমাত্র মালিক, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ প্রদত্ত প্রয়োজনীয় সকল আইন-বিধান সম্বলিত, কল্যাণকর ও পরিপূর্ণ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা। ◆ইসলামের মৌলিক বিষয় ৩টিঃ- ১| রুবুবিয়্যাতে তাওহীদঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনাসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে সার্বভৌমত্ব,আইন-বিধান ও নিরংকুশ শাসন কর্তৃত্ব একমাত্র আল্লাহর, কোন মানুষের নয়। এটাই আল্লাহর প্রতি ঈমান। আল্লাহর প্রতি ঈমান গ্রহণকারী ব্যক্তির ঈমানের ঘোষণা হচ্ছে "রব্বুনাল্লাহ"। ২| উলুহিয়্যাতে তাওহীদঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনাসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে দাসত্ব, আনুগত (আইন পালন ) ও উপাসনা একমাত্র আল্লাহর, অন্য কারো নয়। এটা আল্লাহর প্রতি ঈমানের ফলশ্রুতি। আল্লাহর প্রতি ঈমানের ফলশ্রুতি গ্রহণকারী ব্যক্তির সাক্ষ্য ও অঙ্গীকার হচ্ছে আশহাদু আল্লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ। ৩| ইতাআতে তাওহীদঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনাসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে শর্তহীন আনুগত্য- অনুস্বরণ ও অনুকরন একমাত্র হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর, অন্য কারো নয়। এটা আল্লাহর প্রতি ঈমানের ফলশ্রুতির বাস্তবায়ন। আল্লাহর প্রতি ঈমানের ফলশ্রুতির বাস্তবায়ন গ্রহণকারী ব্যক্তির সাক্ষ্য ও অঙ্গীকার হচ্ছে আশহাদু আন্না-মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ। ◆মৌলিক দিক থেকে "ইসলাম" ও জাহিলিয়্যাত বিপরীত এবং বিরোধী ব্যবস্থা। ◆শিরক করলে দুনিয়ায় অকল্যান, অশান্তি এবং আখিরাতে জান্নাত হারাম নিশ্চিত ঠিকানা জাহান্নাম। ◆জাহিলিয়্যাত ত্যাগ করে,ইসলাম গ্রহণ করার দাওয়াত দিয়েছেন হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ◆যেহেতু নবী রাসূল আর আসবেন না। এখন যিনি এই তিন বিষয়ের দাওয়াত দিবেন তিনি হবেন আমীর। ◆বর্তমানে এই তিন বিষয়ের দাওয়াত দিচ্ছেন আল্লাহর সার্বভৌমত্বের ভিত্তিতে, তারই আইন-বিধানের প্রতিনিধিত্বকারী নেতা "ইসলামী সমাজ" এর সম্মানিত আমীর, (সৈয়দ হুমায়ুন কবীর)। ◆তিনি দাওয়াত ক্ববুল কারীদের নিয়ে "গণতন্ত্রসহ সকল মানব রচিত ব্যবস্থার ভিত্তিতে গঠিত ও পরিচালিত সমাজ" তথা জাহিলি সমাজের বিপরীতে নিজেদের জান ও মালের চূড়ান্ত কুরবানী পেশ করে "ইসলামী সমাজ" গঠন আন্দোলন করে, ক্ষমা এবং ছবরের নিতিতে অটল থেকে একদল ঈমানদার এবং সৎকর্মশীল লোক তৈরির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ◆গণতন্ত্রসহ সকল মানব রচিত ব্যবস্থার বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলন কে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে "ইসলামী সমাজ" এর আমীরের নেতৃত্বে সকলে ঐক্যবদ্ধ হউন। ◆"ইসলামী সমাজ" সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে । UA-cam এ "ইসলামী সমাজ" লিখে সার্চ দিন। ফেসবুক islamisomajbd পেজে লগইন করুন। প্রয়োজনে- 01309908137
আপনার কথা ব্যাক্ষা ঠিক ধরেই নিলাম কিন্তু যে দেশে বাস করি সে দেশের আইন প্রসাশন শৃঙ্খলা মানতে হবে তা না করলে দেশে বাস করবেন কিভাবে? কোনো দেশেই তো রাসূল সাঃ এর খেলাফত চলমান নেই এখন উপায় কি? সঠিক ইসলাম কায়েম না হওয়া পর্যন্ত কি করবেন? কোনো দেশের আইন শৃঙ্খলা মেনে তো সে দেশে বসবাস করতে হবে। উপায় কি?
আমিও ঐ সময় শিবির করতাম। পরে মাওলানা আবদুল জব্বার সাহেব এর সাথে দেখা করি। পুরো ব্যাপারটা জেনে শিবির ছেড়ে দিলাম। হূমায়ুন ভাই এর সূধী হিসাবে কাজ করি। পরে দেশের বাহিরে চলে আসি।
Ameen
আলহামদুলিল্লাহ
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সকলকে মনোযোগ সহকারে শোনার জন্য অনুরোধ রইল।
মাসাআললা আললা সবাইকে বোঝার তপিক দান করুক আমিন
আলহামদুলিল্লাহ, ওনার সাথে সহমত পোষণ করছি
আমিন
❤আলহামদুলিল্লাহ এগিয়ে যাবে ইসলামি সমাজ। ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ্
Amin
খুবই গুরুত্বপুর্ণ আলোচনা।
Thik
সুবাহানআল্লাহ, সুবাহানআল্লাহ
রাব্বুনআল্লাহ, আল্লাহ ছারা কোনো ইলাহ নাই।
ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ হুআকবার
Alhumdulillah
আল্লাহ আপনি জাতির কল্যাণে জাতির লোকদেরকে এই মহা সত্য বিষয় গুলো বুঝিয়ে দিন।
Alhamdulillah
সুবাহানআল্লাহ
Ji thik
🤲🤲🤲🤲🤲
আল্লাহুআকবার, আল্লাহুআকবার, আল্লাহুআকবার।
আমিন ইসলাম খুব তারাতারি প্রতিষ্টা হবে
Ji Taik
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
❤❤❤❤❤❤❤❤
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
👉👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👈
👍❣️🤲
তাহলে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত কিভাবে হবে
ইউসুফ ভাই জানাবেন
❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
শায়েখের বক্তব্য অনেক যুক্তি সংগত।
বক্তা শায়খ নিজেই কি মেজর (অবঃ) মীর হোসেন চৌধুরী?
যিনি বক্তব্য রাখছেন উনি ইসলামী সমাজের সম্মানিত আমীর হজরত সৈয়দ হুমায়ূন কবীর।
ঠিক এই ইমামের কথা আর হিযবুত্তৌহিদ এর ইমামের কথা এক
জি না ভাই কিছু প্রাথক্য আছে
গুরুত্বপূর্ণ কথা :
জনগণ না চাইলে 'খেলাফত রাষ্ট্র' গঠন করা কখনোই সম্ভব নয়। আপনি মুসলমানদের সাথে যুদ্ধ করে কি খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করতে চান? অবশ্যই জনমতের প্রয়োজন আছে। এই জনমতই হচ্ছে গনতন্ত্র। গনতন্ত্র রাষ্ট্রে জনগণ যদি ইসলাম বিরোধী কোনো আইন প্রতিষ্ঠিত করতে চায় তবে একটি গনতান্ত্রিক ইসলামী রাষ্ট্র কখনোই তা সমর্থন করবে না। আবার এই জনগণের সংখ্যাগরিষ্ঠ লোকজন যদি ইসলামী রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয়তা মনে করেন তাহলেই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব। রাসূল সা. যুদ্ধ করে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করেননি। এই বিষয়টি অনেকেই বুঝতে পারেন না। তখনই একজন ভালো আলেম সুপ্রতিষ্ঠিত সাজানো গুছানো ইসলামী সংগঠন ছেড়ে নতুন একটি সংগঠন তৈরি করেন। এটি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছু নয়।
-নাজমুস সায়াদী, ইসলামিক স্টাডিজ, ফাস্ট ক্লাস, রুকন (সদস্য), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ঢাকা মহানগর উত্তর। 01914807746।
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, আন-নাজম কুরআন গবেষণা কেন্দ্র, মগবাজার, ঢাকা।
◆ইসলামের বিপরীত মানুষের রচিত সকল ব্যবস্থাই মূলত জাহিলিয়্যাত।
◆যেমনঃ গণতন্ত্র, রাজতন্ত্র সমাজতন্ত্র, ইত্যাদি। এ সবগুলো মানব রচিত ব্যবস্থা। তাই এক কথায় এগুলো জাহিলিয়্যাত।
◆জাহিলিয়্যাতের মৌলিক বিষয় ৩টিঃ-
১| রুবুবিয়্যাতে শিরকঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় সার্বভৌমত্ব,আইন-বিধান ও শাসন কর্তৃত্ব মানুষের।
২| উলুহিয়্যাতে শিরকঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় দাসত্ব মানুষের, আনুগত্য মানুষের মনগড়া আইন-বিধানের ও উপাসনা গাইরুল্লাহর।
৩| ইতাআতে শিরকঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় মানুষের মনগড়া আইন-বিধান বা সংবিধানের ভিত্তিতে নেতৃত্ব-দানকারী নেতা বা সরকারের আনুগত্য-অনুস্বরণ ও অনুকরণ।
🔯ইসলাম হচ্ছে মানবজাতির সমাজ ও রাষ্ট্রসহ সমগ্র জীবন গঠন এবং পরিচালনা করার জন্য, সার্বভৌম ক্ষমতার একমাত্র মালিক, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ প্রদত্ত প্রয়োজনীয় সকল আইন-বিধান সম্বলিত, কল্যাণকর ও পরিপূর্ণ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা।
◆ইসলামের মৌলিক বিষয় ৩টিঃ-
১| রুবুবিয়্যাতে তাওহীদঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনাসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে সার্বভৌমত্ব,আইন-বিধান ও নিরংকুশ শাসন কর্তৃত্ব একমাত্র আল্লাহর, কোন মানুষের নয়। এটাই আল্লাহর প্রতি ঈমান। আল্লাহর প্রতি ঈমান গ্রহণকারী ব্যক্তির ঈমানের ঘোষণা হচ্ছে "রব্বুনাল্লাহ"।
২| উলুহিয়্যাতে তাওহীদঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনাসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে দাসত্ব, আনুগত (আইন পালন ) ও উপাসনা একমাত্র আল্লাহর, অন্য কারো নয়। এটা আল্লাহর প্রতি ঈমানের ফলশ্রুতি। আল্লাহর প্রতি ঈমানের ফলশ্রুতি গ্রহণকারী ব্যক্তির সাক্ষ্য ও অঙ্গীকার হচ্ছে আশহাদু আল্লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ।
৩| ইতাআতে তাওহীদঃ- মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনাসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে শর্তহীন আনুগত্য- অনুস্বরণ ও অনুকরন একমাত্র হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর, অন্য কারো নয়। এটা আল্লাহর প্রতি ঈমানের ফলশ্রুতির বাস্তবায়ন। আল্লাহর প্রতি ঈমানের ফলশ্রুতির বাস্তবায়ন গ্রহণকারী ব্যক্তির সাক্ষ্য ও অঙ্গীকার হচ্ছে আশহাদু আন্না-মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ।
◆মৌলিক দিক থেকে "ইসলাম" ও জাহিলিয়্যাত বিপরীত এবং বিরোধী ব্যবস্থা।
◆শিরক করলে দুনিয়ায় অকল্যান, অশান্তি এবং আখিরাতে জান্নাত হারাম নিশ্চিত ঠিকানা জাহান্নাম।
◆জাহিলিয়্যাত ত্যাগ করে,ইসলাম গ্রহণ করার দাওয়াত দিয়েছেন হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
◆যেহেতু নবী রাসূল আর আসবেন না। এখন যিনি এই তিন বিষয়ের দাওয়াত দিবেন তিনি হবেন আমীর।
◆বর্তমানে এই তিন বিষয়ের দাওয়াত দিচ্ছেন আল্লাহর সার্বভৌমত্বের ভিত্তিতে, তারই আইন-বিধানের প্রতিনিধিত্বকারী নেতা "ইসলামী সমাজ" এর সম্মানিত আমীর, (সৈয়দ হুমায়ুন কবীর)।
◆তিনি দাওয়াত ক্ববুল কারীদের নিয়ে "গণতন্ত্রসহ সকল মানব রচিত ব্যবস্থার ভিত্তিতে গঠিত ও পরিচালিত সমাজ" তথা জাহিলি সমাজের বিপরীতে নিজেদের জান ও মালের চূড়ান্ত কুরবানী পেশ করে "ইসলামী সমাজ" গঠন আন্দোলন করে, ক্ষমা এবং ছবরের নিতিতে অটল থেকে একদল ঈমানদার এবং সৎকর্মশীল লোক তৈরির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
◆গণতন্ত্রসহ সকল মানব রচিত ব্যবস্থার বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলন কে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে "ইসলামী সমাজ" এর আমীরের নেতৃত্বে সকলে ঐক্যবদ্ধ হউন।
◆"ইসলামী সমাজ" সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে । UA-cam এ "ইসলামী সমাজ" লিখে সার্চ দিন।
ফেসবুক islamisomajbd পেজে লগইন করুন।
প্রয়োজনে- 01309908137
আপনার কথা ব্যাক্ষা ঠিক ধরেই নিলাম কিন্তু যে দেশে বাস করি সে দেশের আইন প্রসাশন শৃঙ্খলা মানতে হবে তা না করলে দেশে বাস করবেন কিভাবে? কোনো দেশেই তো রাসূল সাঃ এর খেলাফত চলমান নেই এখন উপায় কি? সঠিক ইসলাম কায়েম না হওয়া পর্যন্ত কি করবেন? কোনো দেশের আইন শৃঙ্খলা মেনে তো সে দেশে বসবাস করতে হবে। উপায় কি?
আমিও ঐ সময় শিবির করতাম। পরে মাওলানা আবদুল জব্বার সাহেব এর সাথে দেখা করি। পুরো ব্যাপারটা জেনে শিবির ছেড়ে দিলাম। হূমায়ুন ভাই এর সূধী হিসাবে কাজ করি। পরে দেশের বাহিরে চলে আসি।
Alhumdulillah
Alhamdulillah
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
Amin
Ji thik
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
আমিন
আমিন