আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি হুজুর আপনি কেমন আছেন আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন আপনার তাফসীর শুনে আমাদের কাছে অনেক ভালো লাগে দোয়া করি আল্লাহতালার কাছে আল্লাহতায়ালা যেন আপনাকেনেক হায়াত দান করেন আমাদের জন্য আল্লাহতালার কাছে দোয়া করুন আল্লাহতায়ালা যেন আমাদেরকে কোরআন বুঝার তৌফিক দান করেন এবং কোরআন অনুযায়ী আমাদের জন্য আমল করার তৌফিক দান করেন আমরা যেন আলোকিত মানুষ হতে পারি আমরা যেন মুসলিম হয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারি আমরা যেন উপকারী এলেম যেন অর্জন করতে পারি আমিন আল্লাহ আমাদের সবাইকে আপনি কবুল করুন
সুরা বানি ইসরাইল ১৭:৭৮ اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق الليل وقرءان الفجر إن قرءان الفجر كان مشهودا (আল্লাহ তা'য়ালা সুস্পষ্ট ভাবে প্রতিটি সালাতের সময়ও নির্ধারণ করে দিয়েছেন, সূর্যোদয়ের ও সূর্যাস্তের জন্য প্রার্থনাও করতে বলেছেন। আমার অবাক লাগে, আমার মতো ক্ষুদ্র একজন মানুষ দুদিন ধরে কুরআনের স্টাডি করে সালাতের মতো বিষয় আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে তা বুঝার মতো বের করতে সক্ষম হলাম। অথচ এতো এতো আলেম, মাওলানা, মুফাচ্ছির, মুহাদ্দিস ওলি আউলিয়া, গাউস কুতুব, সবাই বলে কুরআনে নামাজ নাই!? নামাজের হুকুম থাকলেও কয় ওয়াক্ত তা নাই! নামাজের জন্য সময়ের নির্ধারণ নাই! অথচ আল্লাহ তায়া’লা বলেন, আমি সুস্পষ্ট বর্ণনা সহ ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করেছি, যাতে তোমরা খুব সহজেই বুঝতে পারো। আয়াতের শব্দ এদিক ওদিক করলেই অর্থ অন্যরকম হয়ে যায়, এই ভয়ে সাহস পাচ্ছিলাম না; খুব ভাবলাম, অবশেষে আল্লাহর নামে শুরু করলাম। আমি সম্পূর্ণ অবাক হয়ে গেলাম। আল্লাহ তায়া’লা এত্তো সহজভাবে আয়াতের ব্যাখ্যা দিয়েছেন! অথচ আলেমসমাজ আমাদেরকে বোঝাচ্ছেন না কেন? কোনোটা ভুল মনে হলে মন্তব্য না করে দেখিয়ে দিবেন, আমি বিতর্কের জন্য নয়, জানতে আগ্রহী। আমি সত্যতা জানতে চাই, বুঝতে চাই। ব্রাকেট এর বাক্যগুলো আমার দেয়া, তাই ভুল হতে পারে, শুধরিয়ে দিবেন।) সুরা বানি ইসরাইল ১৭:৭৮ اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق الليل وقرءان الفجر إن قرءان الفجر كان مشهودا - (আয়াতের বাংলা উচ্চারণ- আক্বিমিস সলা..তা লিদুলু..কিশ শামসি ইলা.. গছাক্বল্লাইলি (গসাক্ব আল লাইল) ওয়া কুরআনাল ফাজ্রি ইন্না কুরআনাল ফাজ্রি (কুরআন আল ফজর) কা..না মাশহু..দা..!) [.. দিয়ে এক আলিফ টান বুঝিয়েছি] (আয়াতের প্রথম দুই শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে) اقم الصلوٰة - নামাজ আদায় করুন (আয়াতের প্রথম তিন শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে) اقم الصلوٰة لدلوك - অবসর সময়ে নামাজ আদায় করো। (অর্থাৎ নফল নামাজ) (আয়াতের প্রথম চার শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে) اقم الصلوٰة لدلوك الشمس সূর্যাস্ত পর্যন্ত সালাত কায়েম করো (আয়াতের ২,৩,৪ নং শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে) الصلوٰة لدلوك الشمس সূর্য অস্ত যাওয়ার জন্য প্রার্থনা করো। (আসরের নামাজের সময়) (আয়াতের প্রথম ছয় শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে) اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق সূর্যাস্ত থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নামাজ কায়েম করো। (মাগরিবের সালাতের সময় অল্প প্রমাণিত) (আয়াতের ২,৩,৪,৫,৬ নং শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে) الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق সূর্যাস্ত থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রার্থনার সময়। (আয়াতের ৩,৪,৫,৬ নং শব্দ দিয়ে স্পষ্ট উচ্চারণে বলা হয়েছে) لدلوك الشمس الى غسق সূর্য অস্তমিত থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত (মাগরিব সালাতের সময়; আল্লাহ তা'য়ালা সুস্পষ্ট ভাবে প্রতিটি সালাতের সময় নির্ধারণ করে দিয়েছেন, সুবহানাল্লাহ) (আয়াতের প্রথম সাত শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে) اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق الليل নামাজ কায়েম কর সূর্যাস্ত থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত। (সূর্যাস্তের পর মাগরিব ও রাতের অন্ধকার হচ্ছে এশা'র নামাজ প্রমাণিত)। اقم الصلوٰة - নামাজ আদায় করুন (আয়াতের ৩,৪,৫,৬,৭ নং শব্দ দিয়ে স্পষ্ট উচ্চারণে বলা হয়েছে) لدلوك الشمس الى غسق الليل সূর্য ঢলে পড়া (জোহর ও আসর শিয়া বা রফাদানি এদেরটা কুরআন থেকে প্রমাণিত) থেকে শুরু করে রাতের আঁধার (গভীর রাতে তাহাজ্জুদ প্রমাণিত) এবং الى غسق الليل - রাতের গোধূলি (ভোরের ফজর প্রমাণিত) পর্যন্ত (গোধূলি রাত অর্থাৎ ভোর রাত- যা আয়াতের ৫,৬,৭ নং শব্দ দিয়ে স্পষ্ট উচ্চারণে বলেছেন আল্লাহ) (আয়াতের প্রথম আটটা শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে) اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق الليل وقرءان সূর্য ঢলে পড়ার পরে থেকে সালাত কায়েম করো এবং কুরআন তিলাওয়াত করো। (সালাতের পুরো অংশই কুরআন থেকেই পড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে) (আয়াতের ৫ নং শব্দ থেকে ১৪ অর্থাৎ শেষ শব্দ পর্যন্ত) الى غسق الليل وقرءان الفجر إن قرءان الفجر كان مشهودا রাতের আঁধারে (তাহাজ্জুদের কুরআন পাঠ) ও ভোরের ফজরের কুরআন তিলাওয়াত পর্যন্ত। (আয়াতের ৭ নং শব্দ থেকে ১৪ অর্থাৎ শেষ শব্দ পর্যন্ত) الليل وقرءان الفجر إن قرءان الفجر كان مشهودا রাত ও ভোরের কুরআন তিলাওয়াত, ভোরের কুরআন তিলাওয়াত স্বাক্ষী হয়ে রইল। (কুরআন দিয়ে সালাত আদায় করলে বিচার দিবসে স্বাক্ষী দিবে কুরআন) سبحان الله - الحمد لله - لا اله الا الله আল্লাহ্র মহিমা, আল্লাহ্র প্রশংসা, আল্লাহ্ ছাড়া কোন উপাস্য নেই। ربي زدني علما হে আমার প্রতিপালক, আমাদেরকে জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।
ইবরাহীম (আ) এর ঘোষণা যারা শূনেছেন, এমনকি যাদের জন্ম এখনো হয়নি, তারা হজ্ব এ যাবেন। এ কথাটা বক্তার নিজের নাকি আল্লাহর রসুল (ছ. আ.) বলেছেন? বক্তার এ বিষয়ে বক্তব্যের রেফারেন্স জানতে চাই।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের তাফসীর যতোই শুনি ততই ভালো লাগে অনেক কিছু জানতে পারি। আল্লাহ হুজুরকে নেক ও সুস্থ জীবন দান করুন আমিন।
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,
হে আল্লাহ মওলানা মুজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়বা দান করুন,,,,
এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,,
Insaallah Ami karbo.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি হুজুর আপনি কেমন আছেন আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন আপনার তাফসীর শুনে আমাদের কাছে অনেক ভালো লাগে দোয়া করি আল্লাহতালার কাছে আল্লাহতায়ালা যেন আপনাকেনেক হায়াত দান করেন আমাদের জন্য আল্লাহতালার কাছে দোয়া করুন আল্লাহতায়ালা যেন আমাদেরকে কোরআন বুঝার তৌফিক দান করেন এবং কোরআন অনুযায়ী আমাদের জন্য আমল করার তৌফিক দান করেন আমরা যেন আলোকিত মানুষ হতে পারি আমরা যেন মুসলিম হয়ে মৃত্যুবরণ করতে পারি আমরা যেন উপকারী এলেম যেন অর্জন করতে পারি আমিন আল্লাহ আমাদের সবাইকে আপনি কবুল করুন
Thanks for your new lecture
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
You are right.
Sundar
সালামুন আলাইকুম । এতো রাকাআত এর এতো সওয়াব কুরআনের কোন আয়াতে? হুজুর দয়া করে বললে ভালো হতো ।
আসসালামুয়ালাইকুম। হুজুর, আল্লাহ রাসূল একসাথে উচ্চারণ করা সঠিক কিনা সবিনয়ে জানতে চাই।
সালামুন আলাইকুম ।হুজুর এক লক্ষ স ওযাব হবে এক রাকাতে এটা কোন আয়াতে লেখা আছে প্রমাণ সহ লিখেন ।
আসসালামু আলাইকুম ।ভাই কোরান মজিদ এর কোন আয়াতে লেখা আছে এক রাকাতে এক লক্ষ রাকাতের স ওযাব পাওয়া যাবে। জানালে অনেক উপকার হবে।
Labbaek Quran er kone ayath?
সুরা বানি ইসরাইল ১৭:৭৮
اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق الليل وقرءان الفجر إن قرءان الفجر كان مشهودا
(আল্লাহ তা'য়ালা সুস্পষ্ট ভাবে প্রতিটি সালাতের সময়ও নির্ধারণ করে দিয়েছেন, সূর্যোদয়ের ও সূর্যাস্তের জন্য প্রার্থনাও করতে বলেছেন। আমার অবাক লাগে, আমার মতো ক্ষুদ্র একজন মানুষ দুদিন ধরে কুরআনের স্টাডি করে সালাতের মতো বিষয় আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে তা বুঝার মতো বের করতে সক্ষম হলাম। অথচ এতো এতো আলেম, মাওলানা, মুফাচ্ছির, মুহাদ্দিস ওলি আউলিয়া, গাউস কুতুব, সবাই বলে কুরআনে নামাজ নাই!? নামাজের হুকুম থাকলেও কয় ওয়াক্ত তা নাই! নামাজের জন্য সময়ের নির্ধারণ নাই!
অথচ আল্লাহ তায়া’লা বলেন, আমি সুস্পষ্ট বর্ণনা সহ ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করেছি, যাতে তোমরা খুব সহজেই বুঝতে পারো।
আয়াতের শব্দ এদিক ওদিক করলেই অর্থ অন্যরকম হয়ে যায়, এই ভয়ে সাহস পাচ্ছিলাম না; খুব ভাবলাম, অবশেষে আল্লাহর নামে শুরু করলাম। আমি সম্পূর্ণ অবাক হয়ে গেলাম। আল্লাহ তায়া’লা এত্তো সহজভাবে আয়াতের ব্যাখ্যা দিয়েছেন!
অথচ আলেমসমাজ আমাদেরকে বোঝাচ্ছেন না কেন?
কোনোটা ভুল মনে হলে মন্তব্য না করে দেখিয়ে দিবেন, আমি বিতর্কের জন্য নয়, জানতে আগ্রহী। আমি সত্যতা জানতে চাই, বুঝতে চাই। ব্রাকেট এর বাক্যগুলো আমার দেয়া, তাই ভুল হতে পারে, শুধরিয়ে দিবেন।)
সুরা বানি ইসরাইল ১৭:৭৮
اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق الليل وقرءان الفجر إن قرءان الفجر كان مشهودا -
(আয়াতের বাংলা উচ্চারণ- আক্বিমিস সলা..তা লিদুলু..কিশ শামসি ইলা.. গছাক্বল্লাইলি (গসাক্ব আল লাইল) ওয়া কুরআনাল ফাজ্রি ইন্না কুরআনাল ফাজ্রি (কুরআন আল ফজর) কা..না মাশহু..দা..!)
[.. দিয়ে এক আলিফ টান বুঝিয়েছি]
(আয়াতের প্রথম দুই শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে)
اقم الصلوٰة - নামাজ আদায় করুন
(আয়াতের প্রথম তিন শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে)
اقم الصلوٰة لدلوك -
অবসর সময়ে নামাজ আদায় করো। (অর্থাৎ নফল নামাজ)
(আয়াতের প্রথম চার শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে)
اقم الصلوٰة لدلوك الشمس
সূর্যাস্ত পর্যন্ত সালাত কায়েম করো
(আয়াতের ২,৩,৪ নং শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে)
الصلوٰة لدلوك الشمس
সূর্য অস্ত যাওয়ার জন্য প্রার্থনা করো। (আসরের নামাজের সময়)
(আয়াতের প্রথম ছয় শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে)
اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق
সূর্যাস্ত থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নামাজ কায়েম করো। (মাগরিবের সালাতের সময় অল্প প্রমাণিত)
(আয়াতের ২,৩,৪,৫,৬ নং শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে)
الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق
সূর্যাস্ত থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রার্থনার সময়।
(আয়াতের ৩,৪,৫,৬ নং শব্দ দিয়ে স্পষ্ট উচ্চারণে বলা হয়েছে)
لدلوك الشمس الى غسق
সূর্য অস্তমিত থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত (মাগরিব সালাতের সময়; আল্লাহ তা'য়ালা সুস্পষ্ট ভাবে প্রতিটি সালাতের সময় নির্ধারণ করে দিয়েছেন, সুবহানাল্লাহ)
(আয়াতের প্রথম সাত শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে)
اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق الليل
নামাজ কায়েম কর সূর্যাস্ত থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত। (সূর্যাস্তের পর মাগরিব ও রাতের অন্ধকার হচ্ছে এশা'র নামাজ প্রমাণিত)।
اقم الصلوٰة - নামাজ আদায় করুন
(আয়াতের ৩,৪,৫,৬,৭ নং শব্দ দিয়ে স্পষ্ট উচ্চারণে বলা হয়েছে)
لدلوك الشمس الى غسق الليل
সূর্য ঢলে পড়া (জোহর ও আসর শিয়া বা রফাদানি এদেরটা কুরআন থেকে প্রমাণিত) থেকে শুরু করে রাতের আঁধার (গভীর রাতে তাহাজ্জুদ প্রমাণিত) এবং
الى غسق الليل - রাতের গোধূলি (ভোরের ফজর প্রমাণিত) পর্যন্ত
(গোধূলি রাত অর্থাৎ ভোর রাত- যা আয়াতের ৫,৬,৭ নং শব্দ দিয়ে স্পষ্ট উচ্চারণে বলেছেন আল্লাহ)
(আয়াতের প্রথম আটটা শব্দ দিয়ে বলা হয়েছে)
اقم الصلوٰة لدلوك الشمس الى غسق الليل وقرءان
সূর্য ঢলে পড়ার পরে থেকে সালাত কায়েম করো এবং কুরআন তিলাওয়াত করো। (সালাতের পুরো অংশই কুরআন থেকেই পড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে)
(আয়াতের ৫ নং শব্দ থেকে ১৪ অর্থাৎ শেষ শব্দ পর্যন্ত)
الى غسق الليل وقرءان الفجر إن قرءان الفجر كان مشهودا
রাতের আঁধারে (তাহাজ্জুদের কুরআন পাঠ) ও ভোরের ফজরের কুরআন তিলাওয়াত পর্যন্ত।
(আয়াতের ৭ নং শব্দ থেকে ১৪ অর্থাৎ শেষ শব্দ পর্যন্ত)
الليل وقرءان الفجر إن قرءان الفجر كان مشهودا
রাত ও ভোরের কুরআন তিলাওয়াত, ভোরের কুরআন তিলাওয়াত স্বাক্ষী হয়ে রইল। (কুরআন দিয়ে সালাত আদায় করলে বিচার দিবসে স্বাক্ষী দিবে কুরআন)
سبحان الله - الحمد لله - لا اله الا الله
আল্লাহ্র মহিমা, আল্লাহ্র প্রশংসা, আল্লাহ্ ছাড়া কোন উপাস্য নেই।
ربي زدني علما
হে আমার প্রতিপালক, আমাদেরকে জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।
According to Zoroastrian Religion former Persia people praying 5 time namaz🤔
মিশা সওদাগর ডাকের সাড়া দিচ্ছে আর আমি হালাল খেয়ে ও সাড়া দিতে পারছি না হা হা হা হুজুর কাবার সভাপতি ছিলেন আবুজাহেল
ইবরাহীম (আ) এর ঘোষণা যারা শূনেছেন, এমনকি যাদের জন্ম এখনো হয়নি, তারা হজ্ব এ যাবেন। এ কথাটা বক্তার নিজের নাকি আল্লাহর রসুল (ছ. আ.) বলেছেন? বক্তার এ বিষয়ে বক্তব্যের রেফারেন্স জানতে চাই।