হে মানব জাতি আল্লাহ যুগে যুগে মহা মানব নবী রাসুল পাঠিয়ে তোমাদের ন্যায়ের রাস্তা, হক্কের রাস্তা, সত্যের সন্ধান দিয়েছেন, এখন তো আর নবীরা আসবেনা, আল্লাহর কাছ থেকে নবীনদের আনিত পথই হচ্ছে তওহীদ, হেযবুত তওহীদের নেতা জনাব হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম সেই সঠিক পথের দিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান করে যাচ্ছে, আসুন আমরা সমাজে রাষ্ট্রে তওহীদ পতিষ্ঠিত করি।
আল্লাহর অভিপ্রায় হচ্ছে মানুষ যাতে তাদের সমষ্টিগত জীবনে অন্য কারো দেখানো পথ বা সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করে একমাত্র আল্লাহর সার্বভৌমত্ব মেনে শান্তিতে বসবাস করতে পারে।
মাশাআল্লাহ আপনার এই বক্তত্ব আমি ডাউনলোড করে সম্পূর্ন শুনেছি/ আপনার প্রত্যেকটা কথা অসাধারণ/ যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে /আপনার এই কথা যদি মন দিয়ে শোনে/ হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করে/ তবে ইনশাল্লাহ আমার বিশ্বাস/ সে সত্যের সন্ধান পাবেই/
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী। আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
হেযবুত তওহীদ সমগ্র মানব জাতিকে একটি বার্তা দিতে দাঁড়িয়েছে যে আল্লাহর হুকুম বিধান ছাড়া এই মানব জাতি কখনোই শান্তির মুখ দেখবে না। যে শান্তির জন্যই তারা এত মত-দল, তরিকা-প্রন্থা গ্রহণ করছে।
মানুষ বস্তুগত দিক দিয়ে উন্নত হলেও আত্মিক দিক দিয়ে দেউলিয়া, দিশেহারা। মানুষের দেহ ও আত্মার উভয় দিক উন্নত করবে আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুসরণ করার মাধ্যমে।
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী। আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী। আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী। আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী। আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী। আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
আল্লাহর অভিপ্রায় হচ্ছে মানুষ যাতে তাদের সমষ্টিগত জীবনে অন্য কারো দেখানো পথ বা সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করে একমাত্র আল্লাহর সার্বভৌমত্ব মেনে শান্তিতে বসবাস করতে পারে।
হে মানব জাতি আল্লাহ যুগ যুগ ধরে নবী-রাসূল পাঠিয়েছে
মানবতার মহান নেতার প্রতি আমার সালাম এবং অভিনন্দন।
এক আল্লাহ এক কোরআন একটাই তাওহীদ একটাই রাসুল এক ইমাম আর আমরা হিজবুত তাওহীদ সেই আদর্শে আদর্শিত আমরা আদর্শিক নেতার আনুগত্য করছি
হেযবুত তওহীদ সঠিক পথের সন্ধান দিচ্ছে মানব জাতিকে।
মূল্যবান কথাগুলো মানবজাতির জন্য মুক্তির বার্তা।
হেযবুত তওহীদ মানব জাতির সামনে প্রকৃত ইসলাম তুলে ধরেছে।
আলহামদুলিল্লাহ।
বক্তব্য অনেক সময় ধৈর্য ধরে আমি শুনেছি আপনার এই হাফেজের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ থ্যাঙ্ক ইউ
মানুষের এই চলমান সংকট দূর করতে পারে একমাত্র আল্লাহর দেওয়া জীবন বিধান।
আপনার এই মহামূল্যবান কথাগুলি মানবজাতির জন্য মুক্তির বার্তা।
হাজার সালাম হে এমাম!
খুব সুন্দর আলোচনা করছেন মাননীয় ইমাম
হে মানব জাতি আল্লাহ যুগে যুগে মহা মানব নবী রাসুল পাঠিয়ে তোমাদের ন্যায়ের রাস্তা, হক্কের রাস্তা, সত্যের সন্ধান দিয়েছেন, এখন তো আর নবীরা আসবেনা, আল্লাহর কাছ থেকে নবীনদের আনিত পথই হচ্ছে তওহীদ, হেযবুত তওহীদের নেতা জনাব হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম সেই সঠিক পথের দিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান করে যাচ্ছে, আসুন আমরা সমাজে রাষ্ট্রে তওহীদ পতিষ্ঠিত করি।
নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে তারাই উত্তম যারা দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিজেদের জান ও মাল বিলীন করে।
আল্লাহ যে উদ্দেশ্যে আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন সেই কাজ আমাদের সবাইকে করতে হবে।
ভারত থেকে আপনাকে ফলো করি।
❤
আমাদের বস্তুগত দিক থেকে উন্নতি হচ্ছে ঠিকই। শুধুমাত্র বস্তুগত উন্নতি হলেই চলবে না।
আল্লাহর অভিপ্রায় হচ্ছে মানুষ যাতে তাদের সমষ্টিগত জীবনে অন্য কারো দেখানো পথ বা সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করে একমাত্র আল্লাহর সার্বভৌমত্ব মেনে শান্তিতে বসবাস করতে পারে।
আল্লাহর দেওয়া দিনুল হক সত্য জীবন ব্যবস্থা মানুষকে সকল শংকর থেকে বাঁচতে পারবে।
হিজবুত তওহীদ হক এবং সত্য
সকল সংকট থেকে মুক্তি দিবে দ্বিনুল হক
এই অন্যায় থেকে বাঁচতে হলে একটি মাএ পথ আল্লাহ'র দেয়া জীবন বিধান মানবজীবনে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।.
খুব সুন্দর আলোচনা করছেন মাননীয় ইমাম
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহর খেলাফত করার জন্য
যতদিন এই পৃথিবীর মানুষের আত্মার উন্নতি না হবে। ততদিন পর্যন্ত এই সমাজে অন্যায় অশান্তি দূর হবে না।
সত্য তুলে ধরেছেন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাশাআল্লাহ আপনার এই বক্তত্ব আমি ডাউনলোড করে সম্পূর্ন শুনেছি/ আপনার প্রত্যেকটা কথা অসাধারণ/ যাদের ন্যূনতম জ্ঞান আছে /আপনার এই কথা যদি মন দিয়ে শোনে/ হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করে/ তবে ইনশাল্লাহ আমার বিশ্বাস/ সে সত্যের সন্ধান পাবেই/
মাশাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে দিয়েছেন কথা গুলো।অনেক সময় নিয়ে শুনলাম ভালো লাগলো
বস্তুগত উন্নতি হাজার হলেও কোন লাভ নেই যদি আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠিত করা না হয় আর মানব জাতি শান্তি না পায়
এক আল্লাহই সর্বশক্তিমান.....
ধন্যবাদ, কমেন্ট করার জন্য ।
ইসলামের প্রকৃত রূপরেখা তুলে ধরেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম।
সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী।
আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
জীবন কেবল অবশ্যই একদিক নয়। দেহ ও আত্মার সমন্বয়ে পরিপূর্ণ মানুষ।
সময় কারো জন্য থেমে থাকে না। এজন্য সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে, না হলে শুধু আফসোস করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না।
যারা আল্লাহর রাসুল সাঃএর দ্বীন প্রতিষ্টার সংগ্রামে নিজেদেরকে নিয়োজিত করেছেন তাদেরকে আল্লাহ উওর প্রতিদান দান করবেন।
সালাম আপনাকে৷
নিশ্চয় আল্লাহর কাছে তারাই উত্তম যারা দিন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিজেদের জান ও মাল বিলীন করে।
হেযবুত তওহীদ সমগ্র মানব জাতিকে একটি বার্তা দিতে দাঁড়িয়েছে যে আল্লাহর হুকুম বিধান ছাড়া এই মানব জাতি কখনোই শান্তির মুখ দেখবে না।
যে শান্তির জন্যই তারা এত মত-দল, তরিকা-প্রন্থা গ্রহণ করছে।
মানুষ বস্তুগত দিক দিয়ে উন্নত হলেও আত্মিক দিক দিয়ে দেউলিয়া, দিশেহারা। মানুষের দেহ ও আত্মার উভয় দিক উন্নত করবে আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুসরণ করার মাধ্যমে।
আল্লাহর দেওয়া দীনুল হক, সত্য জীবন ব্যবস্থা মানুষকে সকল সংকট থেকে বাঁচাতে পারবে।
Wow, Great leader and encouragement for ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ LOVE You sir.
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম।
সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী।
আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
আপনি মানবজাতির সামনে ইসলামের প্রকৃত আর্দশ তুলে ধরেছেন।
আমাদের দেশে বস্তু উন্নতি হয়েছে। কিন্তু এই জাতির আক্তার উন্নতি মারা গেছে। আর এই কারণে আমাদের সমাজে এত অন্যায় অশান্তি।
কারো কথা অবশ্যই আগে মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে। তারপর আসে যাচাই-বাছাইয়ের হিসেব।
এ অন্যায় থেকে বাঁচতে হলে একটি মাত্র পথ আল্লহর দেওয়া জীবন বিধান মানবজীবনে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
Sir I am a bharatiyo Hindu but I like your spice.
মাসাআল্লাহ
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম।
সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী।
আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
আল্লাহ মনোযোগ দিয়ে কথা শুনতে বলেছেন। জানতে বলেছেন। তারপর সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
যারা অন্যায় ভাবে হেযবুত তওহীদের নামে অপপ্রচার চালিয়েবেড়া তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হোক।
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম।
সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী।
আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
👍👍👍👍👍
❤❤❤❤❤
Best
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম।
সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী।
আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
অসাধারণ আলোচনা এগিয়ে যান মাননীয় ইমাম ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম।
সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী।
আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
ইসলামের মহান আদর্শ দিয়ে আল্লাহর রসুল জাহেলি সমাজ পরিবর্তন করেছিলেন হেযবুত তওহীদ মানুষের সামনে সেই আদর্শের প্রস্তাবনা করছে।
আসন্ন সংকট মোকাবেলায় হেযবুত তওহিদের প্রস্তাবনার কোনো বিকল্প নেই
মানুষ এখন হয়ে গেছে বৈশয়িক চাহিদা সম্পন্ন একটা প্রানী মাত্র
Tayub ❤❤❤❤❤❤❤❤❤😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
সকল শ্রেণি পেশার মানুষের আপনার কথা গুলো শুনা উচিত।
🫡🫡🫡🫡🫡🫡
শুধু অভিমত পোষন করলে হবে না সত্য কে মেনে নেওয়া দরকার।
বাংলাদেশের সরকার এগুলো দেখে না কি
হাহাহাহা
আপনারা তাদের কথায় কান না শুনে নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করুন।যাচাই-বাছাই করুন।তারপর সিদ্ধান্ত নিন।
নিশ্চয় আল্লাহর কাছে তারাই উত্তম যারা দিন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নিজেদের জান ও মাল বিলীন করে।
আপনার এই মহামূল্যবান কথাগুলি মানবজাতির জন্য মুক্তির বার্তা।
হেযবুত তওহীদ সঠিক পথের সন্ধান দিচ্ছে মানব জাতিকে।
মানবতার মহান নেতার প্রতি আমার সালাম এবং অভিনন্দন।
আল্লাহর অভিপ্রায় হচ্ছে মানুষ যাতে তাদের সমষ্টিগত জীবনে অন্য কারো দেখানো পথ বা সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করে একমাত্র আল্লাহর সার্বভৌমত্ব মেনে শান্তিতে বসবাস করতে পারে।
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
❤️❤️
❤❤❤❤