মহিলারা মসজিদে নামাজ পড়তে পারবে কি? ॥ Mizanur Rahman Azhari

Поділитися
Вставка
  • Опубліковано 24 гру 2024
  • মহিলারা মসজিদে নামাজ পড়তে পারবে কি? ॥ Mizanur Rahman Azhari
    Mizanur Rahman Azhari || New Facebook Live July 2019: • Mizanur Rahman Azhari ...
    মহিলারা মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে পারবে কি?
    meyera mosjide gie namaz
    mizanur rahman azhari live
    #মহিলারা_মসজিদে_নামাজ_পড়তে_পারবে_কি
    #MizanurRahmanAzhari

КОМЕНТАРІ • 179

  • @AfrinBobi
    @AfrinBobi 8 місяців тому +7

    খুব সুন্দর কথা মাশাআল্লাহ । আল্লাহ আপনি হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন ।
    আমিন

  • @ahmedjasim4987
    @ahmedjasim4987 5 років тому +33

    আলহামদুলিল্লাহ।হে আল্লাহ আমাকে পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুন।।

  • @TofijurKhan411
    @TofijurKhan411 Місяць тому

    Bohut sunder bujalen apne ❤❤

  • @rubinayeasmin2761
    @rubinayeasmin2761 4 роки тому +13

    আল্লাহ পাক মিজানুর রহমান আজহারি কে হিফাজাত করুন🌷🌻🌷🌻🌷🌻🌷🌻🌷🌻🌷🌻🌷🌻

    • @asaralo8319
      @asaralo8319 9 місяців тому

      Sudhu onake korbe ?apnake amake korbe na

  • @ashikrana8946
    @ashikrana8946 2 роки тому +26

    আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মসজিদে মহিলাদের জন্য নামাজের ব্যাবস্থা আছে,

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому +4

      হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “ওই সত্ত্বার কসম, যার হাতে আমার জীবন! আমার ইচ্ছা হয় কাউকে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করার নির্দেশ প্রদান করি। আর কাউকে আযান দেওয়ার হুকুম করি। অতঃপর একজনকে ইমামতি করার আদেশ করে স্বয়ং নিজে গিয়ে সেসব পুরুষের ঘর জ্বালিয়ে দিই, যারা জামাতে অংশগ্রহণ করেনি।” (বোখারী হা. ৭২২৪)
      এই হাদীসে শুধুমাত্র পুরুষদের ঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার ধমকি দেওয়া হয়েছে। বোঝা গেল নারীদের জামাতে অংশগ্রহণ করার বিধান শরীয়তে নেই।
      ইবনে উমর (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত আরেক হাদীসে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন, নারীদের জামাতে কোনো কল্যাণ নেই।……কারণ তারা কোনো স্থানে সমবেত হলে স্ব ভাবসুলভ আলাপচারিতায় মত্ত হয়। (আল মুজামুল কাবীর, হা. ১৩২২৮)
      হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, “রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, নারীদের ক্ষুদ্র কক্ষের নামায বড় কামরার নামাযের তুলনায় উত্তম। ঘরের নির্জন কোণের নামায ক্ষুদ্র কক্ষের নামাযের তুলনায় উত্তম।” (আবু দাউদ, হা. ৫৭০)
      অপর বর্ণনায় হাদীসটি হযরত উম্মে সালামা (রা.)-এর সূত্রে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লা) থেকে আরো বর্ধিতভাবে বর্ণিত হয়েছে, “এবং নারীদের বাড়িতে নামায পড়া বাড়ির বাইরে নামায পড়ার চেয়ে উত্তম।” (আল মু’জামুল আওসাত, হা. ৯১০১) ইমাম নববী (রহ.) বলেন, হাদীসটির সূত্র ইমাম মুসলিমের শর্ত অনুযায় সহীহ। (খুলাসাতুল আহকাম ২/৬৭৮)
      ইমাম হাকেম (রহ.) বলেন, হাদীসটি ইমাম বোখারী ও মুসলিম (রহ.)-এর শর্ত অনুযায়ী সহীহ। হাফেয যাহাবী (রহ.)-ও তাঁর সমর্থন করেছেন। (আল মুস্তাদরাক-টীকাসহ-১/২০৯)
      রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার পর আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) স্বীয় খিলাফত আমলে যখন নারীদের বিগড়ে যাওয়ার অবস্থা উপলব্ধি করলেন এবং ফেতনার আশঙ্কাও দিন দিন বাড়তে লাগল তখন তিনি এবং উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা ছিদ্দীকা, ইবনে মাসউদ ও ইবনুয যুবায়ের (রা.)সহ বড় বড় সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম নারীদের মসজিদে না আসার আদেশ জারি করলেন।
      অন্যান্য সাহাবায়ে কেরামও এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেন। কেননা তাঁরা জানতেন যে নারীদের মসজিদে আসতে নিষেধ করার মধ্যে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নির্দেশের বিরোধিতা করা হয়নি, বরং তাঁর ইচ্ছারই প্রতিফলন হয়েছে। সাহাবায়ে কেরামের পক্ষে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো হুকুমের বিরোধিতা করার কল্পনাও করা যায় না। এতদসত্ত্বেও তাঁরা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন এ জন্য যে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মনোবাসনা এটাই ছিল।
      উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা.), যিনি রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মেজাজ বুঝতেন, চাহিদা উপলব্ধি করতেন তাঁর উক্তি থেকেই বিষয়টি প্রতিভাত হয়। তিনি বলেন, “নারীরা যে অবস্থার সৃষ্টি করেছে তা যদি রাসূল (সা.) দেখতেন, তবে বনী ইসরাঈলের নারীদের যেমন নিষেধ করা হয়েছিল, তেমনি এদেরও মসজিদে আসা নিষেধ করে দিতেন।” (সহীহ বোখারী, হা. ৮৬৯)
      বোখারী শরীফের বিখ্যাত ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দীন আইনি (রহ.) উক্ত হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, “বর্তমান যুগে নারীরা শরীয়তবিরোধী যেসব পথ অবলম্বন করছে , পোশাক-পরিচ্ছদ আর রূপচর্চায় তারা যে নিত্যনতুন ফ্যাশন আবিষ্কার করছে, যদি উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা (রা.) এই দৃশ্য দেখদেন তাহলে আরো কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতেন।” (উমদাতুল কারী ৬/১৫৮)

    • @mostakimakhatun6373
      @mostakimakhatun6373 Рік тому +2

      Amader o ☺💕

    • @Mashrurescapes009
      @Mashrurescapes009 Рік тому

      কোথায় আপনাদের মসজিদ? কোন জেলায়?

    • @মিষ্টিভালবাসা-র৩র
      @মিষ্টিভালবাসা-র৩র 9 місяців тому

      আমাদের এখানে হয় ভাই

  • @alrakib7573
    @alrakib7573 10 місяців тому +2

    আলহমদুলিল্লাহ্ আমাদের মসজিদে ও আছে মা ও বোনেরা পড়তে পারে ❤❤❤

  • @jimmyctg9489
    @jimmyctg9489 3 роки тому +8

    ধন্যবাদ,আমাদের দেশের আলেমদের উচিত মহিলাদের সুবিধার ব্যপারে সব মসজিদে সুব্যবস্থা করায় উদ্বুদ্ধ করা

    • @wasifreza2210
      @wasifreza2210 3 роки тому +1

      রাইট

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “ওই সত্ত্বার কসম, যার হাতে আমার জীবন! আমার ইচ্ছা হয় কাউকে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করার নির্দেশ প্রদান করি। আর কাউকে আযান দেওয়ার হুকুম করি। অতঃপর একজনকে ইমামতি করার আদেশ করে স্বয়ং নিজে গিয়ে সেসব পুরুষের ঘর জ্বালিয়ে দিই, যারা জামাতে অংশগ্রহণ করেনি।” (বোখারী হা. ৭২২৪)
      এই হাদীসে শুধুমাত্র পুরুষদের ঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার ধমকি দেওয়া হয়েছে। বোঝা গেল নারীদের জামাতে অংশগ্রহণ করার বিধান শরীয়তে নেই।
      ইবনে উমর (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত আরেক হাদীসে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন, নারীদের জামাতে কোনো কল্যাণ নেই।……কারণ তারা কোনো স্থানে সমবেত হলে স্ব ভাবসুলভ আলাপচারিতায় মত্ত হয়। (আল মুজামুল কাবীর, হা. ১৩২২৮)
      হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, “রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, নারীদের ক্ষুদ্র কক্ষের নামায বড় কামরার নামাযের তুলনায় উত্তম। ঘরের নির্জন কোণের নামায ক্ষুদ্র কক্ষের নামাযের তুলনায় উত্তম।” (আবু দাউদ, হা. ৫৭০)
      অপর বর্ণনায় হাদীসটি হযরত উম্মে সালামা (রা.)-এর সূত্রে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লা) থেকে আরো বর্ধিতভাবে বর্ণিত হয়েছে, “এবং নারীদের বাড়িতে নামায পড়া বাড়ির বাইরে নামায পড়ার চেয়ে উত্তম।” (আল মু’জামুল আওসাত, হা. ৯১০১) ইমাম নববী (রহ.) বলেন, হাদীসটির সূত্র ইমাম মুসলিমের শর্ত অনুযায় সহীহ। (খুলাসাতুল আহকাম ২/৬৭৮)
      ইমাম হাকেম (রহ.) বলেন, হাদীসটি ইমাম বোখারী ও মুসলিম (রহ.)-এর শর্ত অনুযায়ী সহীহ। হাফেয যাহাবী (রহ.)-ও তাঁর সমর্থন করেছেন। (আল মুস্তাদরাক-টীকাসহ-১/২০৯)
      রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার পর আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) স্বীয় খিলাফত আমলে যখন নারীদের বিগড়ে যাওয়ার অবস্থা উপলব্ধি করলেন এবং ফেতনার আশঙ্কাও দিন দিন বাড়তে লাগল তখন তিনি এবং উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা ছিদ্দীকা, ইবনে মাসউদ ও ইবনুয যুবায়ের (রা.)সহ বড় বড় সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম নারীদের মসজিদে না আসার আদেশ জারি করলেন।
      অন্যান্য সাহাবায়ে কেরামও এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেন। কেননা তাঁরা জানতেন যে নারীদের মসজিদে আসতে নিষেধ করার মধ্যে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নির্দেশের বিরোধিতা করা হয়নি, বরং তাঁর ইচ্ছারই প্রতিফলন হয়েছে। সাহাবায়ে কেরামের পক্ষে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো হুকুমের বিরোধিতা করার কল্পনাও করা যায় না। এতদসত্ত্বেও তাঁরা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন এ জন্য যে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মনোবাসনা এটাই ছিল।
      উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা.), যিনি রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মেজাজ বুঝতেন, চাহিদা উপলব্ধি করতেন তাঁর উক্তি থেকেই বিষয়টি প্রতিভাত হয়। তিনি বলেন, “নারীরা যে অবস্থার সৃষ্টি করেছে তা যদি রাসূল (সা.) দেখতেন, তবে বনী ইসরাঈলের নারীদের যেমন নিষেধ করা হয়েছিল, তেমনি এদেরও মসজিদে আসা নিষেধ করে দিতেন।” (সহীহ বোখারী, হা. ৮৬৯)
      বোখারী শরীফের বিখ্যাত ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দীন আইনি (রহ.) উক্ত হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, “বর্তমান যুগে নারীরা শরীয়তবিরোধী যেসব পথ অবলম্বন করছে , পোশাক-পরিচ্ছদ আর রূপচর্চায় তারা যে নিত্যনতুন ফ্যাশন আবিষ্কার করছে, যদি উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা (রা.) এই দৃশ্য দেখদেন তাহলে আরো কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতেন।” (উমদাতুল কারী ৬/১৫৮)

  • @joshimmolla359
    @joshimmolla359 3 роки тому +11

    সত্য কথার বলার জন্য ধন্যবাদ স্যার

  • @safiulalam5647
    @safiulalam5647 Рік тому +3

    খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে।

  • @muhammednurulalam9932
    @muhammednurulalam9932 Рік тому +1

    আলহামদুলিল্লাহ্ কাতারে মসজিদে মাকেটে এই রকম সু ব‍্যবসথা আছে

  • @shabonmollla2700
    @shabonmollla2700 2 роки тому +5

    হুজুর আপনার চিন্তা ভাবনা গুলো আমার খুবই পছন্দ হয়েছে

  • @sifatkhanprogaming9753
    @sifatkhanprogaming9753 5 років тому +4

    মসজিদে মহিলাদের নামাজ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
    রাসুল সাঃ বলেছেন মহিলারা মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে চাইলে বাধা দিওনা,এটি মহিলাদের জন্য রাসুলের সরাসরি নির্দেশ নয়,বরং বলেছেন যদি যেতে চায়।সাথে সাথে তিনি এটিও বলেছেন,মহিলারা তাদের ঘরের কোনে অবস্থান করে নামাজ পড়া উওম।এখন আপনি কোনটি মানবেন,উওমটি নয়কি?এবার আসুন রাসুলের ওফাতের অল্প কিছু বছর পর মা আয়শা বলেছেন,রাসুল সাঃ এখন যদি মহিলাদের চলাফেরার অবস্থা দেখতেন তাহলে কিছুতেই মহিলাদেরকে মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ার নির্দেশ দিতেননা।এটি বোখারী শরিফের হাদীসে আছে। এখানে আপনারা মা আয়শার হাদীসকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না কেন?রাসুলের জীবিত অবস্থায় এক মহিলা মসজিদে নববীতে জামাতে নামাজ পড়তে আসলে,তিনি অনুমতি না দিয়ে বাড়ি ফিরে গিয়ে নামাজ পড়া উওম বলে দিয়েছেন। ইহা ছাড়া আপনি খেয়াল করছেন না কেন এখন ফেৎনা ফ্যাসাদের যুগ,বাড়ির বাহিরে মহিলারা কতটুকু নিরাপদ?এবার পুরুষ মহিলার ফজিলত বিষয়ে জানুন।(১) পুরুষেরা জেহাদের ময়দানে গেলে যে ছওয়াব,মহিলারা ঘরে অবস্থান করলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা জেহাদের ময়দানে গিয়ে শহিদ হলে যে ছওয়াব,নারীরা সন্তান প্রসবে মারা গেলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা জেহাদের ময়দান থেকে গাজী হয়ে ফেরত আসলে যে ছওয়াব,নারীরা সন্তান প্রসব করে বেঁচে গেলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা মসজিদে গিয়ে জামাতের সাথে নামাজ পড়লে যে ছওয়াব,নারীরা নিজ গৃহে নামাজ পড়লে সেই ছওয়াব। এবার আসুন পুরুষেরা মসজিদে নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি কিন্তু ঘরে নামাজ পড়লে ছওয়াব কম তেমনিভাবে নারীরা নিজ ঘরে নামাজ পড়লে ছওয়াব বেশি কিন্তু মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়লে ছওয়াব কম। হ্যা মসজিদে নারীদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা থাকা অন্যায় কিছু নয়।জরুরত হলে তারা পড়বে, কিন্তু ঘর থেকে গিয়ে পড়া জরুরি নয়।জুমার নামাজ পুরুষরা মসজিদে পড়া ফরজ,নারীদের জন্য ফরজ নয়।তারাবীর নামাজ মসজিদে গিয়ে পড়া পুরুষের জন্য সূন্নত,নারীদের জন্য সূন্নত নয়।ইহা ব্যতীত,নারী এবং পুরষের নামাজে ১৩টি পার্থক্য আছে হাদীস শরিফ অনুযায়ী,যাহা উম্মতের ইজমায় পাওয়া যাবে।যাহা কিছু লিখেছি হাদীস শরীফ থেকে লিখেছে,এবার আপনি গ্রহন করেন,না করেন আপনার ব্যাপার।তবে খবরদার, ফেৎনাবাজ আহলে হাদীসদের খপ্পরে পড়বেননা।ওরা কোরয়ান হাদীস কিছু কিছু মানে কিন্তু ইজমা কিয়াস মানেনা,এইজন্য অনেক কিছু তারা বুঝেনা এবং আপনাদেরকে ভুল বুঝায়।মনে রাখবেন,পরিপূর্ণ মুসলমান হওয়ার জন্য ৪টি জিনিষ মানতে হবে।(১)কোরয়ান
    (২)হাদীস (৩)উম্মতের ইজমা(৪)কিয়াস।শরিয়তের সব বিধান কোরয়ানে পাবেননা।সব বিধান হাদীসে পাবেননা।সব বিধান উম্মতের ইজমায় পাবেননা।এই জন্য কিছু কিছু বিধান কোরয়ান হাদীসের আলোকে কিয়াস করে বের করে নিতে হবে।এই জন্য কোরয়ান হাদীস মানার জন্য ইমামদের মাজহাবের সহযোগিতা নিতে হবে।জেনে নিন ইজমা ও কিয়াস কি?

    • @ShovikMdAnjum
      @ShovikMdAnjum 4 роки тому

      মসজিদে নামাজে সোয়াপ কম নারীদের জন্য কোন দলিল নেই।

    • @mohsinxtd6
      @mohsinxtd6 4 роки тому +1

      মনে হয় আপনার ইজমা কিয়াস সম্বন্ধে আরেকবার পড়াশোনা করা উচিত। ঐক্যমত আর সাদৃশ্য শুধু ১জনের থেকে নিবেন? ৪ ইমামের মধ্যে অনেক বিষয়ে ঐকমত ছিলনা এবং একজন যেটাকে সাদৃশ্য বলে আরেকজন সেটাকে সাদৃশ্য নাও বলতে পারে। আমি আপনাকে প্রশ্ন করি আপনি সালাতে বসে আঙ্গুল দিয়ে ইশারা করার বিধানের ক্ষেত্রে ৪ ইমামের ফতোয়া একসাথে মানতে পারবেন? পারবেন না, কারণ একেকজন একেক ভাবে ইশারা করতে বলছে। এখন আপনি একজনেরটা মানেন জন্য অন্যগুলোকে বাতিল বলতে পারেন না। তাই দয়া করে ইজমা আর কিয়াস নিয়ে তর্ক করবেন না। কারণ, ইজমা কিয়াস শব্দ দুটির অর্থই তর্কের সাথে সাংঘর্ষিক। আপনি কাদের ইজমা মানবেন সেটা আপনার বেপার। ৪ ইমামের কেউই তাদের ইজমা নিয়ে বলেনি যে আমাদেরটাই ঠিক বাকিসব ভুল। তারা হাশরের ময়দানে আপনার হয়ে উত্তর দিতে আসবে না। কারণ তারা এ দায় থেকে আগেই মুক্ত হয়ে বলছে যে, "আমার কথা যদি কুরআন সুন্নাহর সাথে সাংঘর্ষিক হয় বা না মিলে তখন সেটাকে দেয়ালে ছুড়ে ফেলবে।

    • @safurakhansirin4418
      @safurakhansirin4418 3 роки тому

      সব কিছু ভালো করে আগে বুঝে তারপর উত্তর দিতে হয়।
      এই যে মহিলারা বাইরে বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নামাজ পড়ার ব্যাবস্হা না থাকাতে নামাজ পড়তে পারেন না।
      তাই মসজিদে মহিলাদের নামাজ পড়ার ব্যাবস্থা থাকে তাহলে মহিলারা নামাজ পড়তে পারে।
      আর নবীজি(সাঃ) আরো কতকিছু উত্তম বলেছেন সেগুলোর তো ধারেকাছে ও যান না।
      এই যেমন আমাদের মুসলমানদের জন্মদিন, মৃত্যুবার্ষিকী,বিবাহবার্ষিকী,বিধর্মীদের ধর্মীয় উৎসবে যাওয়া তাদেরকে বন্ধু বানানো, তাদের বানানো খাবার ও তো খাওয়া ঠিক না তো এগুলোর ব্যাপারে কি বলবেন তাহলে

  • @SamimAktar-hw9nm
    @SamimAktar-hw9nm 8 місяців тому +1

    আমাদের মসজিদে মহিলাদের নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

  • @keyaakter9468
    @keyaakter9468 Рік тому +2

    সুবহানআল্লাহ❤ সুন্দর বলেছেন

  • @AbujarsalmaGefari
    @AbujarsalmaGefari 4 місяці тому

    হুজুর বাজার অথবা টুরে গিয়ে নামাজ কাযা হয়ে যাওয়ার ভয়ে নামাজ পড়া আমার প্রশ্ন এব্যপারে নয়।
    আমার প্রশ্ন হলো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে স সশরীরে ইমামের পেছনে নামাজ আদায় করার বিধান আর বর্তমানে কোন বিষয়ের উপর ফতোয়া
    একটু দলীল সহ বললে ভালো হতো

  • @yeasinarafat9631
    @yeasinarafat9631 5 років тому +7

    Alhamdulilla.....Allah amader sokol ma bonder 5wakto namaz porar toufik dan korun .....amin

  • @MariamMuntaha-t5z
    @MariamMuntaha-t5z 10 місяців тому +3

    মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ

  • @mamdulhashan7838
    @mamdulhashan7838 22 дні тому

    আসসালামু আলাইকুম,,,,,, পুরুষের জামাতের সাথে মহিলাদের বাসায় বক্সের মাধ্যমে একই জামায়াতে নামাজ আদায় করা জায়েজ আছে কি না?

  • @MDFAKIR-tk1hm2002
    @MDFAKIR-tk1hm2002 9 місяців тому +1

    আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤

  • @mdnazrul191
    @mdnazrul191 9 місяців тому +1

    Alhamdulillah amaraw masjid a namaj pori

  • @mohammadmoinuddin9574
    @mohammadmoinuddin9574 4 роки тому +3

    Hojor assalamualaikum vlo acan.amra mayara ke majara jata parba pls bolan

  • @irenmoni6696
    @irenmoni6696 4 роки тому +5

    ধন্যবাদ হুজুরকে

  • @TabassumMim-f3o
    @TabassumMim-f3o 9 місяців тому

    আসসালামু আলাইকুম মহিলাদের তারাবির নামাজ জোরে পড়া যাবে কিনা?

  • @sheikhmohammedyeasin8027
    @sheikhmohammedyeasin8027 Рік тому +1

    আসালামু আলাইকুম ইমাম সাহেব আপনার কাছে অনুরোধ রইল আমি খুব বেশি কঠিন বিপদে আছি আমি এজটা চাকরি আর ভালো মনের নেককার স্বামী চাই কোন আমল করলে আমার আশা আল্লাহ পুরন করবেন।।

  • @kulsumtumpa4873
    @kulsumtumpa4873 5 років тому +4

    hujurk q. korar processta ki?pls ektu janan

  • @tanjinajahanrochi8111
    @tanjinajahanrochi8111 2 роки тому +5

    মসজিদে অনেক সময় মনোযোগ ভাল আসে।

  • @ManuaraKhatun-vg9kh
    @ManuaraKhatun-vg9kh 3 місяці тому

    Excellent answer

  • @shamsuddinahamed8956
    @shamsuddinahamed8956 9 місяців тому +2

    বর্তমানে নির্মিত মডেল মসজিদগুলো তে এই ব্যবস্তা আছে।।

  • @crazygaming8064
    @crazygaming8064 3 роки тому +6

    সৌদি আরবে প্রতেক মসজিদে নারীদের আলাদা নামাজের জায়গা করে দেওয়া হয়েছে

  • @FozlumiahNoorali
    @FozlumiahNoorali 3 місяці тому

    আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন

  • @SaniaChowdhury-xk6eg
    @SaniaChowdhury-xk6eg 10 місяців тому +1

    অনেক ভালো লাগছে

  • @JULYspiritBD
    @JULYspiritBD 4 роки тому +2

    সুন্দর আলোচনা🖤

  • @TarminAkter-wm2vn
    @TarminAkter-wm2vn 8 місяців тому

    ঈদের নামাজ মহিলা আগে নাকি পরে

  • @fatemaakter1164
    @fatemaakter1164 Рік тому +1

    আসসালামু আলাইকুম হুজুর মহিলা রা মসজিদে কুরআনশরীফ সিকতে পারবে কি আলোচনা বেশি করবেন

  • @MariamMuntaha-t5z
    @MariamMuntaha-t5z 10 місяців тому +2

    ঠিক বলেছেন

  • @lgparvez4399
    @lgparvez4399 4 роки тому +2

    Ummul mominin Jara silen Tara ki Masjid a giye salat aday koresen?? Sobar kase etai questions please reference diyee kotha bolben ...

  • @DithiShohan
    @DithiShohan 3 місяці тому +1

    আসসালামুয়ালাইকুম মাদ্রাসাতে যদি পাশের রুমে পুরুষ যদি নামাজ পড়ায় মহিলারা কি পড়তে পারবে

  • @لؤيجعفرميرغني
    @لؤيجعفرميرغني 5 років тому +3

    আছসালামুলাইকা ওয়া রহমাতুল্লাহি হুজুর আমি আপনার কাছে একটি পশন করতে ছাইচি যে আমরা অনেক মেয়েরা মানুষের বাসায় কাজ করি হুজুর তবে যে খাবার আমাদেরকে দেয় তাতে আমাদের সবসময় পেট ভরে না হুজুর। মেটাম যখন বাসায় থাকে না তখন আমরা লুকিয়ে লুকিয়ে কিছু খেয়ে ফেলি এইটা কি হারাম হবে হুজুর এই উত্তরটা দিবেন দয়া করে।

  • @TanyaKhatun-pj4ym
    @TanyaKhatun-pj4ym 7 місяців тому +1

    আসালা মলাই কুম জি আপনার কাছে একটা আমার কথা ছিলো জি যে তালবুলুম জদি কাউকে লাভ করে তার পরেও আরো একটা জদি করে তো সেইটা ইমান নষ্ট হয়না জি আর এইটা কি জাজেজ আছে জি আমার এইটুকু জানতে চাই

  • @TarikulIslam1x
    @TarikulIslam1x 26 днів тому

    Hadiser refarens ta den

  • @razzakfakir2775
    @razzakfakir2775 Рік тому

    Hujur meyeder ki mosjide jumuar namaj pora jabe

  • @happyhomesm4170
    @happyhomesm4170 5 років тому +15

    ফিতনার আশংকা না থাকলে অবশ্যই পড়বে আর আমাদের দেশে ইসলামী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা নেই তাই প্রেক্ষাপট আলাদা ,, আল্লাহ আমাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি আপনার রহমত ও বরকত দান করুন

    • @smjamalkhan8609
      @smjamalkhan8609 2 роки тому +1

      আমিন।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому +1

      হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “ওই সত্ত্বার কসম, যার হাতে আমার জীবন! আমার ইচ্ছা হয় কাউকে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করার নির্দেশ প্রদান করি। আর কাউকে আযান দেওয়ার হুকুম করি। অতঃপর একজনকে ইমামতি করার আদেশ করে স্বয়ং নিজে গিয়ে সেসব পুরুষের ঘর জ্বালিয়ে দিই, যারা জামাতে অংশগ্রহণ করেনি।” (বোখারী হা. ৭২২৪)
      এই হাদীসে শুধুমাত্র পুরুষদের ঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার ধমকি দেওয়া হয়েছে। বোঝা গেল নারীদের জামাতে অংশগ্রহণ করার বিধান শরীয়তে নেই।
      ইবনে উমর (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত আরেক হাদীসে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন, নারীদের জামাতে কোনো কল্যাণ নেই।……কারণ তারা কোনো স্থানে সমবেত হলে স্ব ভাবসুলভ আলাপচারিতায় মত্ত হয়। (আল মুজামুল কাবীর, হা. ১৩২২৮)
      হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, “রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, নারীদের ক্ষুদ্র কক্ষের নামায বড় কামরার নামাযের তুলনায় উত্তম। ঘরের নির্জন কোণের নামায ক্ষুদ্র কক্ষের নামাযের তুলনায় উত্তম।” (আবু দাউদ, হা. ৫৭০)
      অপর বর্ণনায় হাদীসটি হযরত উম্মে সালামা (রা.)-এর সূত্রে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লা) থেকে আরো বর্ধিতভাবে বর্ণিত হয়েছে, “এবং নারীদের বাড়িতে নামায পড়া বাড়ির বাইরে নামায পড়ার চেয়ে উত্তম।” (আল মু’জামুল আওসাত, হা. ৯১০১) ইমাম নববী (রহ.) বলেন, হাদীসটির সূত্র ইমাম মুসলিমের শর্ত অনুযায় সহীহ। (খুলাসাতুল আহকাম ২/৬৭৮)
      ইমাম হাকেম (রহ.) বলেন, হাদীসটি ইমাম বোখারী ও মুসলিম (রহ.)-এর শর্ত অনুযায়ী সহীহ। হাফেয যাহাবী (রহ.)-ও তাঁর সমর্থন করেছেন। (আল মুস্তাদরাক-টীকাসহ-১/২০৯)
      রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার পর আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) স্বীয় খিলাফত আমলে যখন নারীদের বিগড়ে যাওয়ার অবস্থা উপলব্ধি করলেন এবং ফেতনার আশঙ্কাও দিন দিন বাড়তে লাগল তখন তিনি এবং উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা ছিদ্দীকা, ইবনে মাসউদ ও ইবনুয যুবায়ের (রা.)সহ বড় বড় সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম নারীদের মসজিদে না আসার আদেশ জারি করলেন।
      অন্যান্য সাহাবায়ে কেরামও এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেন। কেননা তাঁরা জানতেন যে নারীদের মসজিদে আসতে নিষেধ করার মধ্যে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নির্দেশের বিরোধিতা করা হয়নি, বরং তাঁর ইচ্ছারই প্রতিফলন হয়েছে। সাহাবায়ে কেরামের পক্ষে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো হুকুমের বিরোধিতা করার কল্পনাও করা যায় না। এতদসত্ত্বেও তাঁরা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন এ জন্য যে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মনোবাসনা এটাই ছিল।
      উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা.), যিনি রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মেজাজ বুঝতেন, চাহিদা উপলব্ধি করতেন তাঁর উক্তি থেকেই বিষয়টি প্রতিভাত হয়। তিনি বলেন, “নারীরা যে অবস্থার সৃষ্টি করেছে তা যদি রাসূল (সা.) দেখতেন, তবে বনী ইসরাঈলের নারীদের যেমন নিষেধ করা হয়েছিল, তেমনি এদেরও মসজিদে আসা নিষেধ করে দিতেন।” (সহীহ বোখারী, হা. ৮৬৯)
      বোখারী শরীফের বিখ্যাত ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দীন আইনি (রহ.) উক্ত হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, “বর্তমান যুগে নারীরা শরীয়তবিরোধী যেসব পথ অবলম্বন করছে , পোশাক-পরিচ্ছদ আর রূপচর্চায় তারা যে নিত্যনতুন ফ্যাশন আবিষ্কার করছে, যদি উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা (রা.) এই দৃশ্য দেখদেন তাহলে আরো কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতেন।” (উমদাতুল কারী ৬/১৫৮)

    • @afrojaakter1369
      @afrojaakter1369 Рік тому

      ​@@janyjany4368 ভালোলেগেছে😊❤

  • @mdkhajabahauddinmorol6232
    @mdkhajabahauddinmorol6232 5 років тому +3

    Hujur Namaj er shomoy ki sura doy serial maintain Kore Porte Hobe naki ag pich Kore pora jabe pls pls bolben

    • @TubeBanglaYT
      @TubeBanglaYT 4 роки тому

      সিরিয়াল করে পড়াই উত্তম, তবে আগে পরে করে পড়লে সমস্যা নাই।

  • @SohelRana-q3b4i
    @SohelRana-q3b4i 8 місяців тому

    আসসালামুয়ালাইকুম আমার স্বামী নামাজ পড়তে শিখেনি জামায়াতের সাথেও নামাজ আদায় করতে পারছেনা রাতে সেহেরি জন্য রান্না করতে হচ্ছে তারাবিহ নামাজ দেরি হয়ে যাচ্ছে কিন্তু আমি আমার স্বামীকে নিয়ে নামাজ আদায় করছি এতে কি কোন গুনাহ হবে

  • @ArifKhan-ub6cv
    @ArifKhan-ub6cv 9 місяців тому +1

    আলহামদুলিল্লাহ

  • @marufaaktar1524
    @marufaaktar1524 Рік тому

    মহিলারা কি মসজিদে ইমামের সাথে সালাত আদায় করতে পারবে কি?অর্থাৎ ছেলেরা যেভাবে পরে৷জানাবেন প্লীজ

  • @smjamalkhan8609
    @smjamalkhan8609 2 роки тому +3

    মাশাল্লাহ!

  • @hannahanna124
    @hannahanna124 3 роки тому +1

    কথা রাইট ধন্যবাদ।

  • @لوفيامين
    @لوفيامين Місяць тому

    ❤❤❤❤❤❤❤❤❤🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹

  • @najminakther1028
    @najminakther1028 2 роки тому

    Hujur manor koria kisser gongjer mosjide jawa ki tik

  • @aysharahman5964
    @aysharahman5964 3 роки тому +1

    Amr ek ta question kono meye jodi moshjide dukhe bie korte chay tahole ki se moshjide dukhte parbe??

  • @rakibahmed7251
    @rakibahmed7251 Рік тому

    বাবা ভাই ব্ন্ধু তাদের সাথে কি এক জামাত এ একটু দূরে মসজিদের ভিতরে সালাত আদায় করা যাবে কি???

  • @SuhanaSabnam-e4u
    @SuhanaSabnam-e4u 9 місяців тому +1

    Thank you ❤❤❤

  • @HakimulIslam-l5k
    @HakimulIslam-l5k 8 місяців тому +1

    Same to u

  • @islamicchanal1265
    @islamicchanal1265 5 років тому +2

    Amr akta question jante cai.....plz amk help koron....jamayate namaj porle 27 gon couyab ata kii narider khetre porojjo naki???

    • @kishanarabi8818
      @kishanarabi8818 3 роки тому

      জ্বী না। এটা পুরুষদের জন‍্য।
      হাদীসে বলা হয়েছে মহিলারা নিজ গৃহের নির্জনতম কক্ষে সালাত আদায় করলে অধিক নেকী পাবে।

  • @sheikhtitas
    @sheikhtitas 2 роки тому +2

    ধন্যবাদ

  • @Abdulhai-nn5go
    @Abdulhai-nn5go Рік тому +1

    যার সাথে পর্দা ফরয,তার পেছনে মহিলাদের নামাজ পড়া জায়েজ কিনা?

  • @msroxyakther5474
    @msroxyakther5474 Рік тому

    আসসালাম আলাইকুম।। মহিলা কি মসজিদে গিয়ে পরিস্কার করা যাবে কি হুজুর.।।

  • @md.rubelhossain1615
    @md.rubelhossain1615 Рік тому

    Asalamu alikum Huzur

  • @sonynaskar2387
    @sonynaskar2387 2 роки тому

    Mohila ra tarabi namaz purus imam ar pichona porda kora pora jaba???

  • @TaniyaKhatun-u2s
    @TaniyaKhatun-u2s 9 місяців тому

    মসজিদ নিচে তারাই ছেলে রা আর দুই তারাই মেয়েরা নামাজ পরলে গোনা হবে

  • @rinashaikh2419
    @rinashaikh2419 2 роки тому

    Hujur mohiladar borar namaj kivaba porta hoba

  • @TipuSultan-h2o
    @TipuSultan-h2o 9 місяців тому

    মহিলারা কি পুরুষের ওপরে ২ য় তালায় কি নামাজ পড়া যাবে

  • @MdMamun-cp4xx
    @MdMamun-cp4xx 3 роки тому +2

    Thanks💓💝

  • @PicchiSona
    @PicchiSona Рік тому

    নিচে ছেলেদেরকে রেখে ওপর তালায় মেয়েদের সালাত হবে কি হবে না,জানতে চাই

  • @sultana-rb4qh
    @sultana-rb4qh Рік тому

    ফুজুর মহিলাদের বারিতে জামাত পরতে পারবে ফুজুর একটু বলেন

  • @dishask7
    @dishask7 5 місяців тому

    👍🏻

  • @masrifaislam9592
    @masrifaislam9592 5 років тому +2

    Saudi Arabia aii niyom ase sb mojjid e

  • @SohelRana-q3b4i
    @SohelRana-q3b4i 8 місяців тому

    আসসালামুয়ালাইকুম কেমন আছেন এই যে ঈদের সময় ছেলেরা শশুর বাড়ি থেকে কাপড় চোপড় সেমাই চিনি আদায় করা হচ্ছে এতে করে মেয়েদের বাবার উপর চাপ পড়ে যাচ্ছে তারপরে না দিলে আবার শশুর শাশুড়ি পাড়া প্রতিবেশী খোটা দেওয়া কথা শুনতে হচ্ছে

  • @sonynaskar2387
    @sonynaskar2387 2 роки тому

    Sir amr questions ar answered ta akta reply daben...

  • @MdAkib-nx2zv
    @MdAkib-nx2zv Рік тому +1

    Suqran zajakallah

  • @SadiaKhatun-w5z
    @SadiaKhatun-w5z 2 місяці тому

    মসজিদে মেয়েরা নামাজ পরলে মেয়েরাও কি ছেলেদের মতো সওয়াব পাবে?

  • @janyjany4368
    @janyjany4368 2 роки тому

    হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “ওই সত্ত্বার কসম, যার হাতে আমার জীবন! আমার ইচ্ছা হয় কাউকে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করার নির্দেশ প্রদান করি। আর কাউকে আযান দেওয়ার হুকুম করি। অতঃপর একজনকে ইমামতি করার আদেশ করে স্বয়ং নিজে গিয়ে সেসব পুরুষের ঘর জ্বালিয়ে দিই, যারা জামাতে অংশগ্রহণ করেনি।” (বোখারী হা. ৭২২৪)
    এই হাদীসে শুধুমাত্র পুরুষদের ঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার ধমকি দেওয়া হয়েছে। বোঝা গেল নারীদের জামাতে অংশগ্রহণ করার বিধান শরীয়তে নেই।
    ইবনে উমর (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত আরেক হাদীসে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন, নারীদের জামাতে কোনো কল্যাণ নেই।……কারণ তারা কোনো স্থানে সমবেত হলে স্ব ভাবসুলভ আলাপচারিতায় মত্ত হয়। (আল মুজামুল কাবীর, হা. ১৩২২৮)
    হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, “রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, নারীদের ক্ষুদ্র কক্ষের নামায বড় কামরার নামাযের তুলনায় উত্তম। ঘরের নির্জন কোণের নামায ক্ষুদ্র কক্ষের নামাযের তুলনায় উত্তম।” (আবু দাউদ, হা. ৫৭০)
    অপর বর্ণনায় হাদীসটি হযরত উম্মে সালামা (রা.)-এর সূত্রে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লা) থেকে আরো বর্ধিতভাবে বর্ণিত হয়েছে, “এবং নারীদের বাড়িতে নামায পড়া বাড়ির বাইরে নামায পড়ার চেয়ে উত্তম।” (আল মু’জামুল আওসাত, হা. ৯১০১) ইমাম নববী (রহ.) বলেন, হাদীসটির সূত্র ইমাম মুসলিমের শর্ত অনুযায় সহীহ। (খুলাসাতুল আহকাম ২/৬৭৮)
    ইমাম হাকেম (রহ.) বলেন, হাদীসটি ইমাম বোখারী ও মুসলিম (রহ.)-এর শর্ত অনুযায়ী সহীহ। হাফেয যাহাবী (রহ.)-ও তাঁর সমর্থন করেছেন। (আল মুস্তাদরাক-টীকাসহ-১/২০৯)
    রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার পর আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) স্বীয় খিলাফত আমলে যখন নারীদের বিগড়ে যাওয়ার অবস্থা উপলব্ধি করলেন এবং ফেতনার আশঙ্কাও দিন দিন বাড়তে লাগল তখন তিনি এবং উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা ছিদ্দীকা, ইবনে মাসউদ ও ইবনুয যুবায়ের (রা.)সহ বড় বড় সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম নারীদের মসজিদে না আসার আদেশ জারি করলেন।
    অন্যান্য সাহাবায়ে কেরামও এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেন। কেননা তাঁরা জানতেন যে নারীদের মসজিদে আসতে নিষেধ করার মধ্যে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নির্দেশের বিরোধিতা করা হয়নি, বরং তাঁর ইচ্ছারই প্রতিফলন হয়েছে। সাহাবায়ে কেরামের পক্ষে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো হুকুমের বিরোধিতা করার কল্পনাও করা যায় না। এতদসত্ত্বেও তাঁরা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন এ জন্য যে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মনোবাসনা এটাই ছিল।
    উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা.), যিনি রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মেজাজ বুঝতেন, চাহিদা উপলব্ধি করতেন তাঁর উক্তি থেকেই বিষয়টি প্রতিভাত হয়। তিনি বলেন, “নারীরা যে অবস্থার সৃষ্টি করেছে তা যদি রাসূল (সা.) দেখতেন, তবে বনী ইসরাঈলের নারীদের যেমন নিষেধ করা হয়েছিল, তেমনি এদেরও মসজিদে আসা নিষেধ করে দিতেন।” (সহীহ বোখারী, হা. ৮৬৯)
    বোখারী শরীফের বিখ্যাত ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দীন আইনি (রহ.) উক্ত হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, “বর্তমান যুগে নারীরা শরীয়তবিরোধী যেসব পথ অবলম্বন করছে , পোশাক-পরিচ্ছদ আর রূপচর্চায় তারা যে নিত্যনতুন ফ্যাশন আবিষ্কার করছে, যদি উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা (রা.) এই দৃশ্য দেখদেন তাহলে আরো কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতেন।” (উমদাতুল কারী ৬/১৫৮)

    • @homayounkabir2292
      @homayounkabir2292 Рік тому

      রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে ব্যক্তি রমজানে সাওয়াবের আশায় রোজা রাখে,,,, তার অতীতের সমস্ত গুনাহ করা দেওয়া হবে।।।(((সহিহ বুখারী ---১৯০১))))

  • @ahamadullah6667
    @ahamadullah6667 3 роки тому +2

    বলুন তো দেখি মসজিদে নামাজ পড়া ,ঈদগায়ে,পড়া , মহিলাদের ,, ওজিব,,সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ , মুস্তাহাব, এর কনটি?

  • @jamiyas_creativities_1819
    @jamiyas_creativities_1819 4 роки тому

    হুজুর মেয়েদের ঈদের নামাজ কি বাধ্যতামূলক?

    • @kishanarabi8818
      @kishanarabi8818 3 роки тому

      হাদীসে মহিলাদেরকে ঈদের সালাত আদায় করার জন‍্য ঈদগাহে যেতে উৎসাহিত করা হয়েছে। সুতরাং মহিলাদের জন‍্য ঈদগাহে যাওয়া হল সুন্নাহ্।
      তবে সেক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে হিজাবে আবৃত হয়ে সাজ-সজ্জা প্রকাশ ব‍্যাতিরেকে ঈদগাহে যাওয়াটা নিশ্চিত করতে হবে।
      বোরকা/ আবায়া বা বড় চাদর ছাড়া মুখ খোলা রেখে শুধু কামিজের সাথে একটা ছোট ওড়না বা স্কার্ফ অথবা শাড়ির সাথে শুধু স্কার্ফ পরে ঈদগাহে যাওয়া কোনোমতেই জায়েয হবেনা যেমনটা বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে দেখা যায়।
      তবে ঈদের সালাতের পরে হাসবেণ্ডের সাথে ঘোরাঘুরি বা একান্তে সময় কাটানোর ইচ্ছা থাকলে বিবাহিত যুবতী নারীরা শখ আহ্লাদ করে একটা সুন্দর শাড়ি পরে সাজ-সজ্জা করতেই পারেন যদি সেটার উপরে বোরখা-নিকাবের আবরণ থাকে।
      আল্লাহ্ তাআলা বাংলাদেশের মুসলিম নারীদের তৌফিক দিন‍।

    • @thetoxin5341
      @thetoxin5341 3 роки тому +1

      @@kishanarabi8818 তোরা পায়ুযোদ্ধারা আজীবন অজ্ঞই থাকবি,,
      আরে ব্যাটা নিকাব পরে কি নামাজ হবে? নামাজে তো চেহারা খোলা রাখতে হয়!
      আর নবীর আমলে মহিলা সাহাবীগণ বাইরে গেলে চেহারা খোলা রাখতেন,অসংখ্য সহীহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত,বিরোধিতা করার নূন্যতম সুযোগ নেই। নবীর চেয়ে বেশি বুঝলে তো আর উম্মত রইলি না।

    • @kishanarabi8818
      @kishanarabi8818 3 роки тому

      @@thetoxin5341 তোর মতো ম‍্যানারলেস গর্ধভ আর আহাম্মকরাই আজীবন মূর্খ থেকে যাবে।
      এখানে আমি কখন বললাম যে নিকাব পরে নামাজ পড়বে?
      আমি বলেছি মসজিদে কোনো মহিলা সাজ-সজ্জা করে আসতে চাইলে সেটা যেন উপরে বোরকা আর নিকাব দিয়ে ঢেকে রাখে। কারন বাসা থেকে তো আর এক লাফ মেরে মসজিদে ঢুকে যাওয়া যায়না!!!
      রাস্তা দিয়ে আসার সময়ে সেখানে মানুষজন আছে। নিক্কাব নিয়ে যদি তোর চুলকানি থাকে তাহলে তুই পরিসনা! তোকে তো কেউ নিক্কাব পরতে জোর করেনি!
      কিন্তু নিক্কাব যে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর যুগ থেকেই প্রচলিত ছিল, মহিলা সাহাবীদের আমল ছিল এটা একটা নির্লজ্জ, একচোখা গণ্ডমূর্খ ছাড়া আর কেউই অস্বীকার করতে পারেনা।

    • @moniraparvin1404
      @moniraparvin1404 Рік тому

      মহিলারা কি খোলা আকাশে নামাজ পড়া যাবে

  • @mstsraboniaktermstsrabonia7367

    মেয়ে জামাই এর সামনে কি নামাজ আদায় করা যাবে কি না

  • @MubashirMubashir-ed3zv
    @MubashirMubashir-ed3zv Рік тому

    ❤❤❤❤❤

  • @sajibs5765
    @sajibs5765 5 років тому +3

    alhamdulilla

  • @AbusaidSaid-v5k
    @AbusaidSaid-v5k 9 місяців тому

    মহিলারা জামাতে নামাজ পড়লে,ভুল হলে তার করুনীয় কি

  • @mohammadabuesha9302
    @mohammadabuesha9302 4 роки тому +1

    পুরুষের পেছনে মহিলারা সালাদ আদায় করা যাবে কিনা

  • @madinakhandokar9610
    @madinakhandokar9610 2 роки тому

    মহিলা কি কুরআন পড়াতে পারবে বাচ্চাদের

  • @sabinabegum4870
    @sabinabegum4870 5 років тому +2

    Alhamdulilla
    Ami assam taki bolsi

    • @sifatkhanprogaming9753
      @sifatkhanprogaming9753 4 роки тому

      মসজিদে মহিলাদের নামাজ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
      রাসুল সাঃ বলেছেন মহিলারা মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে চাইলে বাধা দিওনা,এটি মহিলাদের জন্য রাসুলের সরাসরি নির্দেশ নয়,বরং বলেছেন যদি যেতে চায়।সাথে সাথে তিনি এটিও বলেছেন,মহিলারা তাদের ঘরের কোনে অবস্থান করে নামাজ পড়া উওম।এখন আপনি কোনটি মানবেন,উওমটি নয়কি?এবার আসুন রাসুলের ওফাতের অল্প কিছু বছর পর মা আয়শা বলেছেন,রাসুল সাঃ এখন যদি মহিলাদের চলাফেরার অবস্থা দেখতেন তাহলে কিছুতেই মহিলাদেরকে মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ার নির্দেশ দিতেননা।এটি বোখারী শরিফের হাদীসে আছে। এখানে আপনারা মা আয়শার হাদীসকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না কেন?রাসুলের জীবিত অবস্থায় এক মহিলা মসজিদে নববীতে জামাতে নামাজ পড়তে আসলে,তিনি অনুমতি না দিয়ে বাড়ি ফিরে গিয়ে নামাজ পড়া উওম বলে দিয়েছেন। ইহা ছাড়া আপনি খেয়াল করছেন না কেন এখন ফেৎনা ফ্যাসাদের যুগ,বাড়ির বাহিরে মহিলারা কতটুকু নিরাপদ?এবার পুরুষ মহিলার ফজিলত বিষয়ে জানুন।(১) পুরুষেরা জেহাদের ময়দানে গেলে যে ছওয়াব,মহিলারা ঘরে অবস্থান করলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা জেহাদের ময়দানে গিয়ে শহিদ হলে যে ছওয়াব,নারীরা সন্তান প্রসবে মারা গেলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা জেহাদের ময়দান থেকে গাজী হয়ে ফেরত আসলে যে ছওয়াব,নারীরা সন্তান প্রসব করে বেঁচে গেলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা মসজিদে গিয়ে জামাতের সাথে নামাজ পড়লে যে ছওয়াব,নারীরা নিজ গৃহে নামাজ পড়লে সেই ছওয়াব। এবার আসুন পুরুষেরা মসজিদে নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি কিন্তু ঘরে নামাজ পড়লে ছওয়াব কম তেমনিভাবে নারীরা নিজ ঘরে নামাজ পড়লে ছওয়াব বেশি কিন্তু মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়লে ছওয়াব কম। হ্যা মসজিদে নারীদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা থাকা অন্যায় কিছু নয়।জরুরত হলে তারা পড়বে, কিন্তু ঘর থেকে গিয়ে পড়া জরুরি নয়।জুমার নামাজ পুরুষরা মসজিদে পড়া ফরজ,নারীদের জন্য ফরজ নয়।তারাবীর নামাজ মসজিদে গিয়ে পড়া পুরুষের জন্য সূন্নত,নারীদের জন্য সূন্নত নয়।ইহা ব্যতীত,নারী এবং পুরষের নামাজে ১৩টি পার্থক্য আছে হাদীস শরিফ অনুযায়ী,যাহা উম্মতের ইজমায় পাওয়া যাবে।যাহা কিছু লিখেছি হাদীস শরীফ থেকে লিখেছে,এবার আপনি গ্রহন করেন,না করেন আপনার ব্যাপার।তবে খবরদার, ফেৎনাবাজ আহলে হাদীসদের খপ্পরে পড়বেননা।ওরা কোরয়ান হাদীস কিছু কিছু মানে কিন্তু ইজমা কিয়াস মানেনা,এইজন্য অনেক কিছু তারা বুঝেনা এবং আপনাদেরকে ভুল বুঝায়।মনে রাখবেন,পরিপূর্ণ মুসলমান হওয়ার জন্য ৪টি জিনিষ মানতে হবে।(১)কোরয়ান
      (২)হাদীস (৩)উম্মতের ইজমা(৪)কিয়াস।শরিয়তের সব বিধান কোরয়ানে পাবেননা।সব বিধান হাদীসে পাবেননা।সব বিধান উম্মতের ইজমায় পাবেননা।এই জন্য কিছু কিছু বিধান কোরয়ান হাদীসের আলোকে কিয়াস করে বের করে নিতে হবে।এই জন্য কোরয়ান হাদীস মানার জন্য ইমামদের মাজহাবের সহযোগিতা নিতে হবে।জেনে নিন ইজমা ও কিয়াস কি?

    • @arejinakhatun9089
      @arejinakhatun9089 3 роки тому

      আচ্ছা আপু, তাহলে আমার একটা প্রশ্ন, বলছি নারীরা কি বাড়িতে জমায়েত ভাবে নামায পড়তে পারবে, আর যদিও জামায়েত ভাবে পড়া যায়, তাহলে জামায়েত ভাবে পড়া বেশী উত্তম নাকি একা একা পড়াটা বেশি উত্তম? একটু জানাবেন আপু প্লিজ 🙏

  • @abulkalamazad7467
    @abulkalamazad7467 5 років тому +1

    Jara namaz porena tader hate ki kicho khaoya jabe

  • @jannatfardouci5660
    @jannatfardouci5660 3 роки тому

    Hujur Ami sopna dakasi. Mosjita mama porsi

  • @bappask6512
    @bappask6512 5 місяців тому

    Amar bap mara pore ma onno bi a kore che sei ma er hok cheler poti koto ta .

  • @evabegum9894
    @evabegum9894 Рік тому

    Jamathy ki mohila purusher shaty namaz porty parbe ki?

  • @JamirulMondal-kh3ue
    @JamirulMondal-kh3ue 8 місяців тому

    Chade namaz para zabe ki

  • @zahirulalam7054
    @zahirulalam7054 6 місяців тому

    বক্তব্যে অনেক ব্যক্তিগত মতামত চলে এসেছে যা গ্রহণযোগ্য নয়। এরূপ বক্তব্য থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করছি।

  • @rabbihasan4079
    @rabbihasan4079 2 роки тому

    আর আমরা বাকি দুই বন্ধু বাড়ি চলে এসেছি এর ব্যাখ্যা কি ভাই একটু কষ্ট করে বলবেন প্লিজ প্লিজ প্লিজ আমি আমার মনকে বোঝাতে পারছি না এটা কেন হল বাইক কষ্ট করে প্লিজ বলেন

  • @arieshakhatun2716
    @arieshakhatun2716 2 роки тому

    Sukorbar eta kon nomaz

  • @সিমারাবারসিল

    চেয়ারম্যানের জন্য মসজিদের জায়গা জায়েজ আছে কি

  • @sarakhatun5096
    @sarakhatun5096 2 роки тому

    Meyeder eid ar namaj jayej ache

  • @polyaktherpolyakther255
    @polyaktherpolyakther255 4 роки тому

    হুজুর মহিলারা কি ইমাম হয়ে জামাতে নামাজ পরাতে পারবে । প্লিজ দয়া করে একটা ভিডিও দেবেন

    • @parulrahman4467
      @parulrahman4467 3 роки тому

      ইমাম কখনো মহিলারা হয় না

    • @kishanarabi8818
      @kishanarabi8818 3 роки тому

      শুধু মহিলাদের মধ‍্যে মহিলা ইমাম হতে পারবেন। তবে তিনি পুরুষ ইমামের মতো সামনে না দাঁড়িয়ে কাতারের মধ‍্যে দাঁড়াবেন।

    • @Anarulislam-hv3ly
      @Anarulislam-hv3ly Рік тому

      না পারবে না

  • @sksakir3578
    @sksakir3578 2 роки тому +1

    মেয়েদের মসজিদে নামাজ পড়তে য়াওয়া য়াবে

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 2 роки тому

      হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “ওই সত্ত্বার কসম, যার হাতে আমার জীবন! আমার ইচ্ছা হয় কাউকে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করার নির্দেশ প্রদান করি। আর কাউকে আযান দেওয়ার হুকুম করি। অতঃপর একজনকে ইমামতি করার আদেশ করে স্বয়ং নিজে গিয়ে সেসব পুরুষের ঘর জ্বালিয়ে দিই, যারা জামাতে অংশগ্রহণ করেনি।” (বোখারী হা. ৭২২৪)
      এই হাদীসে শুধুমাত্র পুরুষদের ঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার ধমকি দেওয়া হয়েছে। বোঝা গেল নারীদের জামাতে অংশগ্রহণ করার বিধান শরীয়তে নেই।
      ইবনে উমর (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত আরেক হাদীসে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন, নারীদের জামাতে কোনো কল্যাণ নেই।……কারণ তারা কোনো স্থানে সমবেত হলে স্ব ভাবসুলভ আলাপচারিতায় মত্ত হয়। (আল মুজামুল কাবীর, হা. ১৩২২৮)
      হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, “রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, নারীদের ক্ষুদ্র কক্ষের নামায বড় কামরার নামাযের তুলনায় উত্তম। ঘরের নির্জন কোণের নামায ক্ষুদ্র কক্ষের নামাযের তুলনায় উত্তম।” (আবু দাউদ, হা. ৫৭০)
      অপর বর্ণনায় হাদীসটি হযরত উম্মে সালামা (রা.)-এর সূত্রে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লা) থেকে আরো বর্ধিতভাবে বর্ণিত হয়েছে, “এবং নারীদের বাড়িতে নামায পড়া বাড়ির বাইরে নামায পড়ার চেয়ে উত্তম।” (আল মু’জামুল আওসাত, হা. ৯১০১) ইমাম নববী (রহ.) বলেন, হাদীসটির সূত্র ইমাম মুসলিমের শর্ত অনুযায় সহীহ। (খুলাসাতুল আহকাম ২/৬৭৮)
      ইমাম হাকেম (রহ.) বলেন, হাদীসটি ইমাম বোখারী ও মুসলিম (রহ.)-এর শর্ত অনুযায়ী সহীহ। হাফেয যাহাবী (রহ.)-ও তাঁর সমর্থন করেছেন। (আল মুস্তাদরাক-টীকাসহ-১/২০৯)
      রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার পর আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) স্বীয় খিলাফত আমলে যখন নারীদের বিগড়ে যাওয়ার অবস্থা উপলব্ধি করলেন এবং ফেতনার আশঙ্কাও দিন দিন বাড়তে লাগল তখন তিনি এবং উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা ছিদ্দীকা, ইবনে মাসউদ ও ইবনুয যুবায়ের (রা.)সহ বড় বড় সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম নারীদের মসজিদে না আসার আদেশ জারি করলেন।
      অন্যান্য সাহাবায়ে কেরামও এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেন। কেননা তাঁরা জানতেন যে নারীদের মসজিদে আসতে নিষেধ করার মধ্যে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নির্দেশের বিরোধিতা করা হয়নি, বরং তাঁর ইচ্ছারই প্রতিফলন হয়েছে। সাহাবায়ে কেরামের পক্ষে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো হুকুমের বিরোধিতা করার কল্পনাও করা যায় না। এতদসত্ত্বেও তাঁরা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন এ জন্য যে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মনোবাসনা এটাই ছিল।
      উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা.), যিনি রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মেজাজ বুঝতেন, চাহিদা উপলব্ধি করতেন তাঁর উক্তি থেকেই বিষয়টি প্রতিভাত হয়। তিনি বলেন, “নারীরা যে অবস্থার সৃষ্টি করেছে তা যদি রাসূল (সা.) দেখতেন, তবে বনী ইসরাঈলের নারীদের যেমন নিষেধ করা হয়েছিল, তেমনি এদেরও মসজিদে আসা নিষেধ করে দিতেন।” (সহীহ বোখারী, হা. ৮৬৯)
      বোখারী শরীফের বিখ্যাত ব্যাখ্যাকার আল্লামা বদরুদ্দীন আইনি (রহ.) উক্ত হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, “বর্তমান যুগে নারীরা শরীয়তবিরোধী যেসব পথ অবলম্বন করছে , পোশাক-পরিচ্ছদ আর রূপচর্চায় তারা যে নিত্যনতুন ফ্যাশন আবিষ্কার করছে, যদি উম্মুল মু’মিনীন আয়েশা (রা.) এই দৃশ্য দেখদেন তাহলে আরো কঠোরভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতেন।” (উমদাতুল কারী ৬/১৫৮)

  • @arifurrahman1140
    @arifurrahman1140 Рік тому

    সমকামী মহিলা মসজিদে আসতে পারবে কি ?

  • @TarikulIslam1x
    @TarikulIslam1x 26 днів тому

    Atar proman dekhao

  • @meherahmmedsopon
    @meherahmmedsopon Рік тому +2

    মসজিদে যাওয়ার পথে ছেলেদের সাথে দেখা হলে আমাদের ওজু ভাংবে

    • @simaislam6828
      @simaislam6828 Рік тому

      না ওজু ভাঙ্গবে না।

  • @shemashema6124
    @shemashema6124 4 роки тому

    হুজুর মেয়েরা কি ভাবে পরবো ওকত রাকাত

    • @shemashema6124
      @shemashema6124 4 роки тому

      হুজুর মেয়েরা জুমার নামাজ কিভাবে পরবে ও কতো রাকাত পরবে ঘরে

    • @kishanarabi8818
      @kishanarabi8818 3 роки тому

      @@shemashema6124 ঘরে জুমুআর নামাজ নেই। মহিলারা জুমুআর দিন ঘরে জোহর আদায় করবে।

  • @sarakhatun5096
    @sarakhatun5096 2 роки тому

    Meyera eid ar namaj porte pabe

  • @symphozv5688
    @symphozv5688 2 роки тому

    Market, cinema Hall, mela kono jaigai meader jonno nishiddho noy. Sudhu Masjid kei meader jonno nisiddho mone hoy!!!