আমি কখনো আমার সামীর পকেট থেকে টাকা চুরি করি নাই৷ কিলাভ চুরি করে৷ আলহামদুলিল্লাহ আমি যখন টাকা চাই তখন সে আমাকে দেয় আমার যখন যা প্রয়োজন আমি পাই৷ তাহলে শুধু শুধু কেন তার পকেট থেকে চুরি করবো৷ ❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉
হুজুর এ প্রশ্নের উত্তরটা জানাবেন দয়া করে মেয়ের বয়স ১৯ ছেলের বয়স ২১ এখন তারা মা-বাবাকে না জানিয়ে বিয়ে করেছে দুইজন সাক্ষী রেখে এখন বিয়ে কি হবে নাকি হবে না
Bibroto kothai koreche simply etai bolte chan j shakhi chara biye hoi na r haram relationship to emni tei haram haram relation akjon korbei na kno Muslim hoiye
@@rahulsekh3252 Bhai bola ta sohoj...kintu relationship keno Muslim Hoye amra kom beshi onekei onek Haram kaje lipto....r unar onek gula ee vedio Ami dekhchi...akek vedio te akek rokom tai Ami aktu sure hoyar jonno bolchi...bitorko korar jonno boli nai...Jodi apni kosto peye thaken sorry ✨💛
আপনি আবার ভিডিও গুলো দেখুন। তিনি সব জায়গায় এটাই বলেছেন যে, ছেলে মেয়ের উভয়ের পিতামাতার সামনে মজার ছলে কবুল বললে, বিয়ে হয়ে যায়। আমাদের দেশে এখনও উভয় পরিবারের বাবা মার সামনে ছেলের বাবা মা ই মজা করে ১২/১৩ ছেলেকে বলে, কিরে অমুক মেয়েকে বিয়ে করবি? বল কবুল। আবার মেয়েকেও বলে অমুককে বিয়ে করবি? তখন মেয়েকে কবুল বলতে বলে।মেয়েও মজার ছলে বলে ফেলে। এক্ষেত্রে বিয়ে হয়ে যায় আল্লাহর দৃষ্টিতে। কারন সেখানে উভয়ের বাবা মা ইনভল্ব ছিল। সাক্ষী নয় মেয়ের বাবা হলো মূল। হয়তো বলবেন মজার ছলে করছে। তাহলে নিজে নিজের স্বামীর কাছ থেকে মজার ছলে ১ মাস অন্তর একটি করে মোট ৩ টি তালাক নিয়ে দেখুন।
হবে না। Detail ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া। দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা। যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা। তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য। যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি। বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত (১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া। (২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১) (৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২) রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১) (৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮) সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮) বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২) কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত ১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া। ২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া। ৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া। ৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না। ৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে। ৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮) ৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া। ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
গুজরা আমি এক চরিত্রহীন মেঘ নিয়ে যাচ্ছি এই চরিত্রহীন মেয়ে পড়ায় পণ্য বীর জোনার কাছে গায়ে হাত দিয়ে দিছে জায়েজ কিনা আপনার দয়া করে এই মেঘ নিয়ে কোড়া খাওয়ার পর আমার বহু টাকা হইছে আমি এখনো
Hujur ktha gulo shune valo laglo kintu amije amar mner manutake chhara bachbona or maya pre gechhi please airkom cre blona take anek ta valobasi jdi chharte hy tahle mrejaoya chhara kono upai na ami khub kshhte achhi hujur amake kono ekta pthdekhai doao dua cro ami jdi halal vabe pai amin summa ami 😭😭😭😭😭😭🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
আসসালামু আলাইকুম যদি ছেলে দূরে থাকে আর মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে করার ক্ষেত্রে যদি শুধু ছেলের পক্ষে সাক্ষী উপস্থিত থাকে আর মেয়ের পক্ষে কোনো সাক্ষী না থাকে তাহলে কি বিয়ে হবে হুজুর.?
আসসালামু আলাইকুম,, হুজুর আমি তো অবিবাহিত কিন্তু আমি সপ্নে দেখছি যে আমি বিবাহিত এবং আমার একটা মেয়েও আছে প্রায় ওর ৭বা৮মাস হবে এখন এই সপ্নের ব্যখাটা যদি একটু বলতেন আর যেই ছেলেটাকে ভালোবাসি তার বউ দেখলাম আমি,,, হুজুর দয়া করে এই সপ্নের ব্যাখা একটু বলে দেন।।।
আসসালামু আলাইকুম, আমি আপনার লেকচার দেখলেই শুনি। আপনার রেফারেন্স টানি। আমি একজন মেয়ে, ছোটকাল থেকে আত্নীয় স্বজনের কুফুরি কালামের শিকার হইসি। পাগল হয়ে যাবার মত অবস্থা ছিল। আমার বিয়েটাও আটকানো। বাসায় অনেক তাবিজ, পেরেক এটা সেটা বিভিন্ন সময়ে পাওয়া গেছে। সরল সহজ মা বাবা আমার, আত্নীয় স্বজন যা দিত পিঠা বানায়, খেতাম। পরে জেনেছি মিষ্টি খাইয়েও অনেক কিছু করা হয়। আমি দোয়া কালাম পড়ে হাল ছেড়ে দিয়েছি৷ কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী বলে আপনার নিকটে যেতে যাতে ভালো কোন কবিরাজ আমার চিকিৎসা করতে পারে। আমি খুব সমস্যার মধ্যে আছি। আমি কিছুই করতে পারতেসি না। আমার বিয়ের বয়স পাড় হয়ে যাচ্ছে। আমাকে সাহায্য করেন প্লিজ।
প্রথমত দোয়া করতে করতে নিরাশ হওয়া যাবেনা' এটা শয়তানের ধোকা ধরেন আপনি একজন উর্ধতন অফিসারের কাছে নিজের একটা ভালো ক্যারিয়ার বা চাকরির জন্য দরখাস্ত করলেন যেনো তেনো ভাবে' দরখাস্তের ভাষায় যদি আপনি অফিসার কে ইম্প্রেস না করতে পারেন তাহলে আপনার চাকরি টা কি হবে??? তেমনি আল্লাহর কাছেও আমাদের চাইতে যানতে হবে প্রথমত ৫ওয়াক্ত নামাজ সময়ের মধ্যেই আদায় করবেন' শুরুর দিকে প্রতিরাত কষ্ট হলেও তাহাজ্জুদ আদায় করুন নামাজের সিজদাহ্ এ যাওয়ার পর ৩বার কমন তসবিহ টা পরার পর আল্লাহর কাছে মন থেকে যা ইচ্ছা সুন্দর ভাবে চান প্রতি সিজদাহ্ তে ও চাইতে পারেন বা একদম শেষের সিজদাহ সময় লম্বা করে মোনাজাতে যা বলেন তা বলতে পারেন এরপর নামাজ শেষ করে এরপর প্রতি নামাজ শেষে আস্তাগফিরুল্লাহ পরবেন ৭০/১০০ বার পাঠ করবেন এরপর ১বার সুরা ইখলাস ১বার সুরা ফালাক ১বার সুরা নাস প্রত্যেক সুরার আগে বিসমিল্লাহ পড়া অবশ্যক এভাবে পড়ার পর মোনাজাত এর মত হাত উঠিয়ে হাতে ৩টা ফু দিবেন এরপর দু হাত মাথা থেকে পা অব্দি মাসেহ করে দিবেন এভাবে আরো ২বার উক্ত সুরা গুলি পাঠ করে একি নিয়মে মাসেহ করবেন' মোট ৯বার সুরাহ ৩বার মাসেহ শেষে মোনাজাত করবেন প্রথমে রসুলের (সঃ) উপর দরুদ এরপর আল্লাহর গুনগান এর কিছু দোয়া আছে অগুলা বলবেন (ইউটিউব এর পাবেন ছোট ছোট দোয়া গুলি) এরপর নিজের যত সমস্যা কষ্ট দুর্দশা আছে সব আল্লাহর কাছে খুলে বলবেন পরিশেষে আবারো দুরুদ পাঠ করে মোনাজাত শেষ করে দিবেন এভাবে আমল করুন ইনশাআল্লাহ আল্লাহই একমাত্র যথেষ্ট আমাদের জন্য এটা কোন কবিরাজি চিকিৎসা না এটা আল্লাহর ইবাদত এবং আল্লাহর কাছে নিজেকে শফে দেয়া
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর। হুজুর আমরা যে প্রেম করি দুই ফ্যামিলি কেউ রাজি না আমাদের বিয়ে দিতে তাহলে কি করা উচিত মেয়ে ইসলামিক ধার্মিক প্লিজ হুজুর উত্তরটা দিয়েব
শাইখের একটা ভিডিও দেখি যে দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক সাক্ষীর উপস্থিতিতে ছেলে মেয়েকে প্রস্তাব দিলে বিয়ে হয়ে যায়। এখানে বুঝতে পারছিলামনা যে দুইজন ছেলে অথবা দুইজন মেয়ে একজন ছেলে সাক্ষি রাখতে হবে। না বুঝার কারনে একজন ছেলে এবং একজন মেয়ে সাক্ষীর উপস্থিতিতে বিয়ে করা হয়। এখন বিয়েটা কি হবে? সাক্ষি দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলো এবং ছেলে মেয়েও প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলো
আমি মালোসিয়া থাকি আমার হবু স্ত্রি বাংলাদেশে আমরা কথা বলে জাচ্ছি সারে তিন বছর হবে আমরা আল্লাহর হুকুমে আজকে বিয়ে করবো ইনসাহ আল্লাহ আমাদের জন্য দোয়া করবেন?
Hujr plz reply deban... Phone biya hole aita ki sotik hobe.cale dashe bahire. Ami 4 jon Shakkki rake kagi office giya ukil deya biya kori. Biyar kicu din por dibours hoya Jay o amk phone massage deya taluk bole. Nij kane suni ni. Ai biya ta ki rell hoice ar talouk ta. Reply plz...
Assalamualaikum my request all Muslim brothers and sisters and respect person pray for me I am very tention and bad condition pray for me earlier recovery
আমি একটা ছেলেকে ভালোবাসি সেও আমাকে ভালোবাসে আমার পরিবার রাজি সবাই জানে বিয়ে দিতেও এখন যিনা থেকে বাচার জন্য দুজন সাক্ষি রেখে আমরা সমস্ত নিয়ম মেনে বিয়ে করেছি এখন তার মা আমাকে মেনে নেয় না তার মেয়ের জন্য কিনতু আমার স্বামি স্ত্রী মতো সংসার করেছি আমার কাছে কাবিন নামা নাই সে বিদেশ থাকে কিন্তু ওর পরিবার মানছে না তাই সে আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আমি তাকে স্বামি বলে মানি তার সাথে সংসার করতে চাই কিবাবে তাকে ফিরে পাবো এখন আমার করণীয় কি আমাকে রিপ্লাই দিবেন প্লিজ 😭🙏
আমি আর আমার স্বামী দুজনে মসজিদের ভিতরে শুধুমাত্র ইমাম সাহেব আর আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বিয়ে করছি ইমাম সাহেব বিয়ে পড়াই দিচ্ছে মসজিদের ভিতরে এখন আমাদের একটা ছেলে হয়েছে একজনকে সাক্ষী রেখে শুধুমাত্র ইমাম সাহেবকে আর মসজিদে বসে আল্লাহর উপর বিশ্বাস করে আল্লাহকে সাক্ষী রেখে এখন আমার আমার পরিবারও মেনে নিয়েছে আবার আমার স্বামীর পরিবার ও মেনে নিয়েছে এটা কি এখন ইসলাম কি বলে এটা কি বিয়ে হয়েছে একটু কষ্ট করে জানাবেন প্লিজ
ভালো একজন ইমাম কে ডেকে আপনার ২দিকের নিজেদের পরিবার কে সামনে রেখে আবার বিয়ে টা করে ফেলুন এটা অন্যান্য আত্বীয় দের জানানোর দরকার নাই! আমি শুধু সিউরিটির জন্য বললাম যেনো কনফার্ম ভাবে আল্লাহর কাছে আপনাদের বিয়ে গ্রহনযোগ্য হয়
ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া। দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা। যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা। তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য। যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি। বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত (১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া। (২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১) (৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২) রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১) (৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮) সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮) বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২) কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত ১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া। ২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া। ৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া। ৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না। ৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে। ৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮) ৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া। ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন হুজুর আপনার কতা গুলো অনেক ভালো লাগে 🥰 হুজুর আমি অনেক চিন্তাই আছি বিয়ে করা নিয়ে তাই বিয়ে করতে ইচ্ছা হয় না বয় করে?? শারীরিক ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছি মনে হয় তার বিকল্প আর কোনো রাস্তা আছে সুস্থ হবার জন্য
আসসালামু আলাইকুম জি আমি একটু আগে স্বপ্নে দেখলাম (ভোর-৪:৩৯ am)) আমার প্রিয় মানুষটা আমাকে ইগনোর করে অন্য একটা মেয়ের সাথে মেসেজ ই কথা বলছে এর মানের কি প্লিজ বলে দিন রিপ্লাই দিন প্লিজ 😭😭😭
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ হযরত আমি আল্লামা হাফেজ জুবায়ের আহমেদ আনসারী কে এবং খালেদ সাইফুল আইয়ুবী মামুনুল হক ও শাহ আহমদ শফী হুজরতকে স্বপ্নের যুগে দেখেছি এবং আমি সকলের কপালে নামাজ পড়ার পর যেটা দাগ পরে এ দাগের মধ্যে আমি চুমা খেতেছি
অনেক মানুষের সামনে কেউ যদি দুষ্টামি করে কবুল না বলে শুধু বলে তুমি আমার বউ মেয়ে ও যদি দুষ্টামির ছলে নিষেধ না করে বা বলে আমি না বলে তোমার বউ তাহলে টাকা দাও এইসব বললে ও কি প্রব্লেম হবে
আমার সামি আমাকে বিয়ে করার পরে ডিভোর্স পেপারে সাইন নিয়েছিলো তার পরে আবার আমাকে রেখে এসে আবার নিয়ে এসেছে যে তুমি আমার বউ আছো ওই কাগজ আমি নষ্ট করে ফেলেছি এখন ২ মাস পরে আবার😥 বলছে আমি তার বউ নাই আমি সত্যি তার বউ নাই আমাকে বলবেন প্লিজ হুজুর
Amar boyfriend er family amader relationship er Kotha janar por ama k amar boyfriend bou bou bolto poray bolci bou boltay chao taholey biye koro to amr boyfriend ama k seriously Allah k shakkhi rekhey 3 bar alhamdulillah kobul bolay biye korasay ami jantam na o j serious cilo amar proti ami dustami koray 3 bar alhamdulillah kobul bolay biye korlam 50 lakh taka kabin er kotha bolay amar boyfriend ama k ekhon serey jetey chassey na o bolsay ami tumar shami tuma k serey jabo na Allah dekhesey she kokhono khoma korbay na ekhon hujur apnar kas e amar ekta kotha amader ki shotti biye hoyesey ami khub chintai jibon katassi
হুজুরের কাছে আমার একটা প্রস্ন বিয়ের সময় মেয়ের সাক্ষি আছে কিন্তু ছেলের সাথে কেও নেই তাহলে সেই বিয়ে কি জায়েজ হবে। ছেলে মেয়ে যদি নিজেরা নিজেরা বিয়ে করে ছেলের ও মেয়ের কারও সাক্ষি থাকলো না সে বিয়ে কি জায়েজ হবে
আসসালামু আলাইকুম হুজুর কেউ যদি কোরআন শরীফ সামনে রেখে মোবাইলে সামনে কোনআন ধরে বিয়ে করলে কি বিয়ে টা হবে কোরআন শরীফ কে সাক্ষী রেখে বিয়ে করলে বিয়ে টা কবুল বললে কবুল হবে
😂😂 🤣 aise doglo se bachke rahein mohabbat nibhaye lekin sacchay se no se. X before marriage no cheat after marriage 😉 reality different than religions 😊
ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া। দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা। যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা। তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য। যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি। বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত (১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া। (২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১) (৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২) রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১) (৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮) সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮) বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২) কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত ১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া। ২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া। ৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া। ৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না। ৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে। ৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮) ৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া। ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
আমারা যারা সুস্থ আছি সবাই আলহামদুলিল্লাহ বলি ❤️
Alhamdulillah
Alhamdulillah 😊
আল্লাহ যেন আমার মনের আশা পূর্ণ করে দেয় সবাই দোয়া করবেন আমিন
দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনার মনের আসা পুরন করে আমিন
আল্লাহ তাআলা আপনার মনের আশা পূরণ করে দিক। আমিন
আল্লাহ আপনার মনের আশা পূর্ণ করে দিন এবং আমার মনের আশা ও পূরণ করে দিন।আমিন।
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার মনের আশা পূরণ করে দেন আমিন
দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনার মনের আসা পুরন করে দেয় আমিন
@AbdusSatter-cz7tm আলহামদুলিল্লাহ
@AbdusSatter-cz7tm আমার একটাই আশা আল্লাহ যেন আমাকে একটা নেক সন্তান দান করেন
দোয়া করি আপনার মনের আশা যেন আল্লাহ পূরন করে আমিন❤❤❤
Mashaallah. 👍🏻 Nice waz ❤✨
কালেমার দাওয়াত দিয়া গেলাম লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ 💞💞💞🕋🕋🕋💗💗💗💗🇧🇩🤲🤲🕋🕋🕋💗💗
আমি কখনো আমার সামীর পকেট থেকে টাকা চুরি করি নাই৷ কিলাভ চুরি করে৷ আলহামদুলিল্লাহ আমি যখন টাকা চাই তখন সে আমাকে দেয় আমার যখন যা প্রয়োজন আমি পাই৷ তাহলে শুধু শুধু কেন তার পকেট থেকে চুরি করবো৷ ❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉
মাশাআল্লাহ
I love you allah 🥰🥰🥰 I love you too allah mashallah 🥰🥰🥰🥰❤❤❤❤
আপনি সত্যিই বলেছেন
আসসালামু আলাইকুম হুজুর।কোরআন ছুঁয়ে আল্লাহকে সাক্ষী রেখে নিজেরা নিজেদের বিয়ে করলে কি বিয়ে জায়েজ হবে??
আস্সালামুয়ালাইকুম ওয়ার রহমা তুললা
Good answer
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah
হুজুর কুরআন শরীফ হাতে দিয়ে কবুল বলেছে বা বলাইছে তাহলে কি বিয়ে হবে
Baba mar omote valobasar Manus k biye korli sey biye kobul Hobe ki??
Ami akdin mijanur rahman ajhari hujurke shopne dehci❤❤❤❤
আপনার কথা শুনে পথ চলতে পারিনা কারন আমার সামি মাসে তিন হাজার টাকা দেয় আমার দুই বাচ্চা আছে আমি কি করে চলি
রাইট
জুরের নাম্বার বা ফেইসবুক পেইজের লিংকটা খুব দরকার,,, আমার খুব জরুরি পশ্ন ছিলো😰
আসসালামু আলাইকুম হুজুর স্বামীকে রেখে নিজের স্ত্রী ভুল তথ্য দিয়ে যদি দ্বিতীয় বিয়ে করে তাহলে কি তাদের বিয়ে হবে দয়া করে জানাবেন হুজুর
হুজুর এ প্রশ্নের উত্তরটা জানাবেন দয়া করে
মেয়ের বয়স ১৯ ছেলের বয়স ২১ এখন তারা মা-বাবাকে না জানিয়ে বিয়ে করেছে দুইজন সাক্ষী রেখে এখন বিয়ে কি হবে নাকি হবে না
HOBE BIYA
আচ্ছা হুজুর যদি মজা করে কবুল বলার পরে পরাভূততে অন্য কাউকে বিয়ে করলে কেনো সমস্যা হবে
❤❤❤
কবুল শব্দের অর্থ,,, গ্রহণ করা বা রাজি হওয়া,,, কবুল শব্দ টা গুরুত্বপূর্ণ কেনো,,
Baba ma sara biye korle ki hobe
আর যারা সাক্ষি রাখে না তাদের বিয়ে কি কবুল হয়েছে
Apni akek somoy akek Kotha ken bolen......Akbar boler 3 bar mojar chole sakkhi raikha kobul bolle biye hoy.....abar bolen hoy na....Amader Amon onek Manus ache Jara onek situation er karone pare na family teika biya Korte.......onek alem Gon ee bolche avabe biye hoy ..apnio bolchen........to bibroto korben na doya Kore.....apnader Kotha sunei onekei onek bhul podokkhep ney
Bibroto kothai koreche simply etai bolte chan j shakhi chara biye hoi na r haram relationship to emni tei haram haram relation akjon korbei na kno Muslim hoiye
@@rahulsekh3252 Bhai bola ta sohoj...kintu relationship keno Muslim Hoye amra kom beshi onekei onek Haram kaje lipto....r unar onek gula ee vedio Ami dekhchi...akek vedio te akek rokom tai Ami aktu sure hoyar jonno bolchi...bitorko korar jonno boli nai...Jodi apni kosto peye thaken sorry ✨💛
আপনি আবার ভিডিও গুলো দেখুন।
তিনি সব জায়গায় এটাই বলেছেন যে, ছেলে মেয়ের উভয়ের পিতামাতার সামনে মজার ছলে কবুল বললে, বিয়ে হয়ে যায়।
আমাদের দেশে এখনও উভয় পরিবারের বাবা মার সামনে ছেলের
বাবা মা ই মজা করে ১২/১৩ ছেলেকে বলে, কিরে অমুক মেয়েকে বিয়ে করবি? বল কবুল। আবার মেয়েকেও বলে অমুককে বিয়ে করবি? তখন মেয়েকে কবুল বলতে বলে।মেয়েও মজার ছলে বলে ফেলে।
এক্ষেত্রে বিয়ে হয়ে যায় আল্লাহর দৃষ্টিতে। কারন সেখানে উভয়ের বাবা মা ইনভল্ব ছিল। সাক্ষী নয় মেয়ের বাবা হলো মূল।
হয়তো বলবেন মজার ছলে করছে।
তাহলে নিজে নিজের স্বামীর কাছ থেকে মজার ছলে ১ মাস অন্তর একটি করে মোট ৩ টি তালাক নিয়ে দেখুন।
Acca akjon k shakki reke ki biye korle oi biye hbe nki
হবে না।
Detail
ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি
এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া।
দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা।
যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা।
তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য।
যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি।
বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত
(১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া।
(২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১)
(৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১)
(৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮)
সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮)
বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২)
কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত
১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া।
২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া।
৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া।
৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না।
৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে।
৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮)
৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া।
ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
তালাকের পরে আবার ফিরে এসে সংসার পেতেছে এইসব সংসার বৈধ হবে কি?
ওই সমস্ত স্বামী স্ত্রীর জীবনের শেষ পরিণতি কি হতে পারে?
Punoray biye kora na obdhi songshar kora jayej na.she apnar jnno ekhn porpursh/pornari.tai eta oboidho shomporko ekhn
Sir apnr contruct num ta pele ank upokrito hoitam
Sms e biye korle hoy
গুজরা আমি এক চরিত্রহীন মেঘ নিয়ে যাচ্ছি এই চরিত্রহীন মেয়ে পড়ায় পণ্য বীর জোনার কাছে গায়ে হাত দিয়ে দিছে জায়েজ কিনা আপনার দয়া করে এই মেঘ নিয়ে কোড়া খাওয়ার পর আমার বহু টাকা হইছে আমি এখনো
তালাকের জন্য কী সাক্ষী লাগে
না
Hanafi Re sob Chole
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
Alhamdulillah
❤
আজ হুজুরকে সপ্নে দেখেছি. উনি অজু করার জন্য অপেক্ষা করছিলেন. আমি কথা বলতে গেলে উনি বললেন আসরের পরে..এরপর ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছে 😢
Allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh allahamduliah allahdulilh mashallah 🥰
শায়েখ আহমাদুল্লাহ নাকি
@@razaulkorim-ys1sg ji
ওহ
কোন হুজুর 😮
Hujur ktha gulo shune valo laglo kintu amije amar mner manutake chhara bachbona or maya pre gechhi please airkom cre blona take anek ta valobasi jdi chharte hy tahle mrejaoya chhara kono upai na ami khub kshhte achhi hujur amake kono ekta pthdekhai doao dua cro ami jdi halal vabe pai amin summa ami 😭😭😭😭😭😭🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
এই ওয়াজ টা শুনে মনে শান্তি পেলাম।
আল্লাহ আপনাকে সর্বদা ঈমানের পথে রাখুক আল্লাহ আপনার মনের ভিতর প্রশান্তি দান করুক আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক আমিন
সবার কাছে দোয়া চাই আল্লাহ যেন আমাকে তৌফিক দান করেন সব গুলো রোজা রাখতে পারি
আসসালামু আলাইকুম
যদি ছেলে দূরে থাকে আর মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে করার ক্ষেত্রে যদি শুধু ছেলের পক্ষে সাক্ষী উপস্থিত থাকে আর মেয়ের পক্ষে কোনো সাক্ষী না থাকে তাহলে কি বিয়ে হবে হুজুর.?
হুজুর আপনার ফোন নাম্বার দেন পিলিজ,,, আমার আপনার থেকে খুব জরুরী কথা জানার আছে,,পিলিজ হুজুর দেন
আমি একটা কথা অনেক বার দেখেছি সেটা হলো মা বাবার অমতে বিয়ে করলে সেই বিয়ে বাতিল বাতিল বাতিল বলেছেন আমার প্রিয় রাসূল (সাঃ)।
দলিল দেন
মা-বাবার কথা কোথায় বলা আছে দলিল দেন?
ইসলামে নিজের পছন্দে বিয়ে করার কথা বলা হয়েছে
না এই কথার কোনো দলিল নেই
আসেন একে অপরকে সাপোর্ট করে দেই❤❤
আসসালামু আলাইকুম,,
হুজুর আমি তো অবিবাহিত কিন্তু আমি সপ্নে দেখছি যে আমি বিবাহিত এবং আমার একটা মেয়েও আছে প্রায় ওর ৭বা৮মাস হবে এখন এই সপ্নের ব্যখাটা যদি একটু বলতেন আর যেই ছেলেটাকে ভালোবাসি তার বউ দেখলাম আমি,,, হুজুর দয়া করে এই সপ্নের ব্যাখা একটু বলে দেন।।।
আসসালামু আলাইকুম, আমি আপনার লেকচার দেখলেই শুনি। আপনার রেফারেন্স টানি। আমি একজন মেয়ে, ছোটকাল থেকে আত্নীয় স্বজনের কুফুরি কালামের শিকার হইসি। পাগল হয়ে যাবার মত অবস্থা ছিল। আমার বিয়েটাও আটকানো। বাসায় অনেক তাবিজ, পেরেক এটা সেটা বিভিন্ন সময়ে পাওয়া গেছে। সরল সহজ মা বাবা আমার, আত্নীয় স্বজন যা দিত পিঠা বানায়, খেতাম। পরে জেনেছি মিষ্টি খাইয়েও অনেক কিছু করা হয়। আমি দোয়া কালাম পড়ে হাল ছেড়ে দিয়েছি৷ কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী বলে আপনার নিকটে যেতে যাতে ভালো কোন কবিরাজ আমার চিকিৎসা করতে পারে। আমি খুব সমস্যার মধ্যে আছি। আমি কিছুই করতে পারতেসি না। আমার বিয়ের বয়স পাড় হয়ে যাচ্ছে। আমাকে সাহায্য করেন প্লিজ।
Allah apnar সমস্যার সমাধান দিক৷
দোয়া করি।
আপনার জন্য মায়া লাগলো
প্রথমত দোয়া করতে করতে নিরাশ হওয়া যাবেনা' এটা শয়তানের ধোকা
ধরেন আপনি একজন উর্ধতন অফিসারের কাছে নিজের একটা ভালো ক্যারিয়ার বা চাকরির জন্য দরখাস্ত করলেন
যেনো তেনো ভাবে' দরখাস্তের ভাষায় যদি আপনি অফিসার কে ইম্প্রেস না করতে পারেন তাহলে আপনার চাকরি টা কি হবে???
তেমনি আল্লাহর কাছেও আমাদের চাইতে যানতে হবে
প্রথমত ৫ওয়াক্ত নামাজ সময়ের মধ্যেই আদায় করবেন' শুরুর দিকে প্রতিরাত কষ্ট হলেও তাহাজ্জুদ আদায় করুন
নামাজের সিজদাহ্ এ যাওয়ার পর ৩বার কমন তসবিহ টা পরার পর আল্লাহর কাছে মন থেকে যা ইচ্ছা সুন্দর ভাবে চান
প্রতি সিজদাহ্ তে ও চাইতে পারেন
বা একদম শেষের সিজদাহ সময় লম্বা করে মোনাজাতে যা বলেন তা বলতে পারেন এরপর নামাজ শেষ করে
এরপর প্রতি নামাজ শেষে আস্তাগফিরুল্লাহ পরবেন ৭০/১০০ বার
পাঠ করবেন
এরপর ১বার সুরা ইখলাস
১বার সুরা ফালাক
১বার সুরা নাস
প্রত্যেক সুরার আগে বিসমিল্লাহ পড়া অবশ্যক
এভাবে পড়ার পর মোনাজাত এর মত হাত উঠিয়ে হাতে ৩টা ফু দিবেন
এরপর দু হাত মাথা থেকে পা অব্দি মাসেহ করে দিবেন
এভাবে আরো ২বার উক্ত সুরা গুলি পাঠ করে একি নিয়মে মাসেহ করবেন'
মোট ৯বার সুরাহ
৩বার মাসেহ
শেষে মোনাজাত করবেন
প্রথমে রসুলের (সঃ) উপর দরুদ
এরপর আল্লাহর গুনগান এর কিছু দোয়া আছে অগুলা বলবেন (ইউটিউব এর পাবেন ছোট ছোট দোয়া গুলি)
এরপর নিজের যত সমস্যা কষ্ট দুর্দশা আছে সব আল্লাহর কাছে খুলে বলবেন
পরিশেষে আবারো দুরুদ পাঠ করে
মোনাজাত শেষ করে দিবেন
এভাবে আমল করুন ইনশাআল্লাহ আল্লাহই একমাত্র যথেষ্ট আমাদের জন্য
এটা কোন কবিরাজি চিকিৎসা না এটা আল্লাহর ইবাদত এবং আল্লাহর কাছে নিজেকে শফে দেয়া
Same obbustate achi
😮😮😮😮😮
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর। হুজুর আমরা যে প্রেম করি দুই ফ্যামিলি কেউ রাজি না আমাদের বিয়ে দিতে তাহলে কি করা উচিত মেয়ে ইসলামিক ধার্মিক প্লিজ হুজুর উত্তরটা দিয়েব
শাইখের একটা ভিডিও দেখি যে দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক সাক্ষীর উপস্থিতিতে ছেলে মেয়েকে প্রস্তাব দিলে বিয়ে হয়ে যায়। এখানে বুঝতে পারছিলামনা যে দুইজন ছেলে অথবা দুইজন মেয়ে একজন ছেলে সাক্ষি রাখতে হবে। না বুঝার কারনে একজন ছেলে এবং একজন মেয়ে সাক্ষীর উপস্থিতিতে বিয়ে করা হয়। এখন বিয়েটা কি হবে? সাক্ষি দুইজন প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলো এবং ছেলে মেয়েও প্রাপ্ত বয়স্ক ছিলো
আমার মা ছোটবেলায় আমাকে সাবধান করতো কিন্তু এখন বলে প্রেম করলে কোন গুনা নেই
আমি এখন কি করতে পারি বাবা আমার একটা প্রশ্ন ছিল আমি আমার মা-বাবাকে অপেন করতে চাই কিন্তু আমার ছোট ভাইয়ের জন্য আমি পারিনা আসসালামু আলাইকুম হুজুর
আমি মালোসিয়া থাকি আমার হবু স্ত্রি বাংলাদেশে আমরা কথা বলে জাচ্ছি সারে তিন বছর হবে আমরা আল্লাহর হুকুমে আজকে বিয়ে করবো ইনসাহ আল্লাহ আমাদের জন্য দোয়া করবেন?
প্রেমিক এন্ড প্রেমিকা কবুল বললে বিয়ে hoye যাই ar হলে কি করোনি ও
সুবহানাল্লাহ।
কবুল না বলে আলহামদুলিল্লাহ আমি রাজি বললে বিবাহ হবে। কবুল না বলে আলহামদুলিল্লাহ আমি রাজি বললে বিবাহ হবে
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ❤❤❤
আমি অনেক বার হুজুর কে স্বপ্নে মুলাকাত করতে দেখছি আমার সাথে
ওয়াজ,,টা,শুনে,,,খুশি,,হইলাম
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🤲🤲🤲🤲💝💝🤲🤲🤲🤲
এতো কমেন্ট দেখে
আমি জে কি কমেন্ট করবো বুঝতে পারছি না 😢😢
হুজুর বড় মাওলানা তো এশার প্রেসার কেন বললেন
হুজুকে কিছু জিজ্ঞেস করলে কি বাবে করবো একটু বলবেন প্লিজ
হুজুর.... আল্লাহ কাছে কোনো মেয়ে যদি কোনো ছেলের জন্য কাঁদে তাহলে কি গুনাহ হবে প্রিজ বলেন💝😓
😂😂
শেরেক হবে🤪🙊🤭🤭🤭
হুজুর এর ফোন নাম্বার কিভাবে পাবো???
Please help...ami akjonke abeger bose tinbar kobul bole6ilam...ami bujte par6ina je sei biye ta kobul hoye gache ki na...plz kew bolen😢
Sakki na thakle Biye hobe na.. Duijon lagbe must...tao kono hojur er sathe kotha bolen...
আল্লাহকে সাক্ষী রেখে যদি কবুল বলা হয় বিয়ে কি হয়ে যাবে
Jokhon dari takhe na mane nay tokhon ki kora uchit bolo
Hujr plz reply deban...
Phone biya hole aita ki sotik hobe.cale dashe bahire. Ami 4 jon Shakkki rake kagi office giya ukil deya biya kori. Biyar kicu din por dibours hoya Jay o amk phone massage deya taluk bole. Nij kane suni ni. Ai biya ta ki rell hoice ar talouk ta. Reply plz...
Hasalay len apni
আমি পরিবারের চাপে বিয়ে করে পরে ডিভোর্স দিতে পারব কি না
হুজুরের ফোন নাম্বারটা কেউ দিতে পারবেন
Assalamualaikum my request all Muslim brothers and sisters and respect person pray for me I am very tention and bad condition pray for me earlier recovery
Allah swt bless you!
Pray for me too ( same situation)
আমি একটা ছেলেকে ভালোবাসি সেও আমাকে ভালোবাসে আমার পরিবার রাজি সবাই জানে বিয়ে দিতেও এখন যিনা থেকে বাচার জন্য দুজন সাক্ষি রেখে আমরা সমস্ত নিয়ম মেনে বিয়ে করেছি এখন তার মা আমাকে মেনে নেয় না তার মেয়ের জন্য কিনতু আমার স্বামি স্ত্রী মতো সংসার করেছি আমার কাছে কাবিন নামা নাই সে বিদেশ থাকে কিন্তু ওর পরিবার মানছে না তাই সে আমার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আমি তাকে স্বামি বলে মানি তার সাথে সংসার করতে চাই কিবাবে তাকে ফিরে পাবো এখন আমার করণীয় কি আমাকে রিপ্লাই দিবেন প্লিজ 😭🙏
আমি আর আমার স্বামী দুজনে মসজিদের ভিতরে শুধুমাত্র ইমাম সাহেব আর আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বিয়ে করছি ইমাম সাহেব বিয়ে পড়াই দিচ্ছে মসজিদের ভিতরে এখন আমাদের একটা ছেলে হয়েছে একজনকে সাক্ষী রেখে শুধুমাত্র ইমাম সাহেবকে আর মসজিদে বসে আল্লাহর উপর বিশ্বাস করে আল্লাহকে সাক্ষী রেখে এখন আমার আমার পরিবারও মেনে নিয়েছে আবার আমার স্বামীর পরিবার ও মেনে নিয়েছে এটা কি এখন ইসলাম কি বলে এটা কি বিয়ে হয়েছে একটু কষ্ট করে জানাবেন প্লিজ
ভালো একজন ইমাম কে ডেকে আপনার ২দিকের নিজেদের পরিবার কে সামনে রেখে আবার বিয়ে টা করে ফেলুন
এটা অন্যান্য আত্বীয় দের জানানোর দরকার নাই! আমি শুধু সিউরিটির জন্য বললাম যেনো কনফার্ম ভাবে আল্লাহর কাছে আপনাদের বিয়ে গ্রহনযোগ্য হয়
ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি
এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া।
দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা।
যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা।
তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য।
যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি।
বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত
(১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া।
(২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১)
(৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১)
(৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮)
সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮)
বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২)
কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত
১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া।
২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া।
৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া।
৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না।
৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে।
৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮)
৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া।
ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
Hujur er number kothay pawa jabe? Khub besi proyojon
আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন হুজুর
আপনার কতা গুলো অনেক ভালো লাগে 🥰
হুজুর আমি অনেক চিন্তাই আছি বিয়ে করা নিয়ে
তাই বিয়ে করতে ইচ্ছা হয় না বয় করে??
শারীরিক ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছি মনে হয়
তার বিকল্প আর কোনো রাস্তা আছে সুস্থ হবার জন্য
আসসালামু আলাইকুম জি আমি একটু আগে স্বপ্নে দেখলাম (ভোর-৪:৩৯ am)) আমার প্রিয় মানুষটা আমাকে ইগনোর করে অন্য একটা মেয়ের সাথে মেসেজ ই কথা বলছে এর মানের কি প্লিজ বলে দিন রিপ্লাই দিন প্লিজ 😭😭😭
আমাদের এখানে মসজিদ ছুয়ে বলছে আমরা স্বামী স্ত্রী আজকে থেকে, হুজুর এটা কি হবে।
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ হযরত আমি আল্লামা হাফেজ জুবায়ের আহমেদ আনসারী কে এবং খালেদ সাইফুল আইয়ুবী মামুনুল হক ও শাহ আহমদ শফী হুজরতকে স্বপ্নের যুগে দেখেছি এবং আমি সকলের কপালে নামাজ পড়ার পর যেটা দাগ পরে এ দাগের মধ্যে আমি চুমা খেতেছি
হুজুর কোরআন শরিফ ছুয়ে ফোনে বিয়ে করলে হবে কিনা আশা করি জানাবেন
Qur’an sofoth korai to shirik eta abr jayez hoi ki kore
না ১০০ বার জায়েজ নেই
❤❤❤
অনেক মানুষের সামনে কেউ যদি দুষ্টামি করে কবুল না বলে শুধু বলে তুমি আমার বউ মেয়ে ও যদি দুষ্টামির ছলে নিষেধ না করে বা বলে আমি না বলে তোমার বউ তাহলে টাকা দাও এইসব বললে ও কি প্রব্লেম হবে
আমার সামি আমাকে বিয়ে করার পরে ডিভোর্স পেপারে সাইন নিয়েছিলো তার পরে আবার আমাকে রেখে এসে আবার নিয়ে এসেছে যে তুমি আমার বউ আছো ওই কাগজ আমি নষ্ট করে ফেলেছি এখন ২ মাস পরে আবার😥 বলছে আমি তার বউ নাই আমি সত্যি তার বউ নাই আমাকে বলবেন প্লিজ হুজুর
Amar boyfriend er family amader relationship er Kotha janar por ama k amar boyfriend bou bou bolto poray bolci bou boltay chao taholey biye koro to amr boyfriend ama k seriously Allah k shakkhi rekhey 3 bar alhamdulillah kobul bolay biye korasay ami jantam na o j serious cilo amar proti ami dustami koray 3 bar alhamdulillah kobul bolay biye korlam 50 lakh taka kabin er kotha bolay amar boyfriend ama k ekhon serey jetey chassey na o bolsay ami tumar shami tuma k serey jabo na Allah dekhesey she kokhono khoma korbay na ekhon hujur apnar kas e amar ekta kotha amader ki shotti biye hoyesey ami khub chintai jibon katassi
Hujur ami apnake sopne dekhechi apnar sathe rastay kotha bolte bolte rastay hatchi tar por noukay chore nodi parchi.
Hujurer number cai
হুজুর বড় ভাইয়ের শালি কে দেবরের বিয়ে করতে পারবে কিনা জানার খুব প্রয়োজন।
হুজুর আপরনার ফোন নাম্বারটা একটু দিবেন আপনার হাদিস গুলু আমার কাছে অনেক ভালো লাগে আমার কি জানার আছে আপনার কাছ থেকে
হুজুরের কাছে আমার একটা প্রস্ন বিয়ের সময় মেয়ের সাক্ষি আছে কিন্তু ছেলের সাথে কেও নেই তাহলে সেই বিয়ে কি জায়েজ হবে।
ছেলে মেয়ে যদি নিজেরা নিজেরা বিয়ে করে ছেলের ও মেয়ের কারও সাক্ষি থাকলো না সে বিয়ে কি জায়েজ হবে
Ei hujur ek bar bole Sakkhi chara Biye hoi na
Taile mssenger e biye korle kmne biye hoi🤨
Thanks a ansartar jonno❤❤❤
ধন্যবাদ,,,,উত্তর টা জেনে অনেক উপকৃত হলাম,আল্লাহ মাফ করুক 🤲
হুজুর আমার এক বোনের বিয়ে হচ্ছে না অনেকেই বলে কালো জাদু করছে এর থেকে কীভাবে মুক্তি পাবে 😢
কুরআনে দোয়া আছে। ওনাকে বলেন দোয়াটা পড়তে
প্রিয় সায়েক আমার এক চাচাতো ভাই সপ্নে দেকেচে আমার বিয়ে
চাচাতো ভাই ১২ তেকে ১৩ বছর হবে
এর কি বেক্ষা কি বলবেন পিলিজ
আসসালামু আলাইকুম হুজুর কেউ যদি কোরআন শরীফ সামনে রেখে মোবাইলে সামনে কোনআন ধরে বিয়ে করলে কি বিয়ে টা হবে কোরআন শরীফ কে সাক্ষী রেখে বিয়ে করলে বিয়ে টা কবুল বললে কবুল হবে
কালিমা পড়ে কোরআন শরীফ সামনে রেখে সাক্ষী রেখে বিয়ে করলে বিয়ে করলে বিয়ে টা হবে তিনবার কবুল বললে
@@KoliKosumna hobena
আমি করছি এরকম😅
😂😂 🤣 aise doglo se bachke rahein mohabbat nibhaye lekin sacchay se no se. X before marriage no cheat after marriage 😉 reality different than religions 😊
হুজুর বিবাহের ক্ষেত্রে 1 জন পুরুষ ও একজন মহিলা সাক্ষী হলে বিবাহ কি শুদ্ধ হবে ? প্লিজ হুজুর একটু দয়া করে উওর টা দিবেন ।
ইসলামে বিয়ের রুকন বা মৌলিক ভিত্তি
এক. বর-কনে উভয়ে বিয়ে সংঘটিত হওয়ার ক্ষেত্রে সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্ত হওয়া।
দুই. ইজাব বা প্রস্তাবনা: এটি হচ্ছে বরের কাছে মেয়ের অভিভাবক বা তার প্রতিনিধির পক্ষ থেকে বিয়ের প্রস্তাব উপস্থান করা।
যেমন, ‘আমি অমুককে তোমার কাছে বিয়ে দিলাম’ অথবা এ ধরনের অন্য কোনভাবে প্রস্তাব পেশ করা।
তিন: কবুল বা গ্রহণ করা: এটি বর বা তার প্রতিনিধির সম্মতিসূচক বাক্য।
যেমন, ‘আমি কবুল বা গ্রহণ করলাম’ ইত্যাদি।
বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার শর্ত
(১) বর-কনে উভয়কে গ্রহণযোগ্যভাবে নির্দিষ্ট করে নেয়া।
(২) বর-কনে একে অন্যের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়া। রাসুল (সা.) বলেন, ‘স্বামীহারা নারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা)-কে তার সিদ্ধান্ত ছাড়া (অর্থাৎ পরিষ্কারভাবে তাকে বলে তার কাছ থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে) বিয়ে দেয়া যাবে না। কুমারী মেয়েকে তার সম্মতি (কথার মাধ্যমে অথবা চুপ থাকার মাধ্যমে) ছাড়া বিয়ে দেয়া যাবে না। লোকেরা জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)! কেমন করে তার সম্মতি জানব? তিনি বললেন, চুপ করে (লজ্জার দরুন) থাকাটাই তার সম্মতি। ’ (বুখারি, হাদিস নং : ৪৭৪১)
(৩) বিয়ের আকদ (চুক্তি) করানোর দায়িত্ব মেয়ের অভিভাবককে পালন করতে হবে। যেহেতু আল্লাহ তাআলা বিয়ে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি নির্দেশনা জারি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা তোমাদের মধ্যে অবিবাহিত নারী-পুরুষদের বিবাহ দাও। ’ (সুরা নুর, ২৪:৩২)
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে নারী তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করবে তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল। ’ (তিরমিজি, হাদিস নং : ১০২১)
(৪) বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই। ’ (সহিহ জামে, হাদিস নং : ৭৫৫৮)
সাক্ষী এমন দুইজন পুরুষ (স্বাধীন) সাক্ষী বা একজন পুরুষ (স্বাধীন) ও দুইজন মহিলা সাক্ষী হতে হবে, যারা প্রস্তাবনা ও কবুল বলার উভয় বক্তব্য উপস্থিত থেকে শুনতে পায়। (আদ-দুররুল মুখতার-৩/৯; ফাতওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২৬৮)
বিয়ের প্রচারণা নিশ্চিত করাও জরুরি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর। ’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং: ১০৭২)
কনের অভিভাবক হওয়ার জন্য শর্ত
১. সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন হওয়া।
২. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া।
৩. দাসত্বের শৃঙ্খল হতে মুক্ত হওয়া।
৪.অভিভাবক কনের ধর্মানুসারী হওয়া। সুতরাং কোনো অমুসলিম ব্যক্তি মুসলিম নর-নারীর অভিভাবক হতে পারবে না।
৫. ন্যায়পরায়ণ হওয়া। অর্থাৎ ফাসেক না হওয়া। কিছু কিছু আলেম এ শর্তটি আরোপ করেছেন। অন্যেরা বাহ্যিক ‘আদালত’কে (ধর্মভীরুতা) যথেষ্ট বলেছেন। আবার কারো কারো মতে, যাকে তিনি বিয়ে দিচ্ছেন তার কল্যাণ বিবেচনা করার মত যোগ্যতা থাকলেও চলবে।
৬.পুরুষ হওয়া। প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘এক নারী অন্য নারীকে বিয়ে দিতে পারবে না। অথবা নারী নিজে নিজেকে বিয়ে দিতে পারবে না। ব্যভিচারিনী নিজে নিজেকে বিয়ে দেয়। ’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস নং : ১৭৮২; সহিহ জামে : ৭২৯৮)
৭. বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের ‘কুফু’ বা সমতা ও অন্যান্য কল্যাণের দিক বিবেচনা করতে পারার যোগ্যতাবান হওয়া।
ফিকাহবিদরা অভিভাবকদের ধারা নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং কাছের অভিভাবক থাকতে দূরের অভিভাবকের অভিভাবকত্ব গ্রহণযোগ্য নয়। কাছের অভিভাবক না থাকলে দূরের অভিভাবক গ্রহণযোগ্য হবে।
😅😅😅😅যুকার
হুজুর একটা বৌ য়দি সামিকে তালাক দেয় সামি তালাক দেয় নাই তা হলে কি বিয়ে ঠিক হবে