Hujur ke khaya ja alal hayasan amar buja asana karon allah bolasa jara quaranar Haque katha bolba tadar proti jalam sarkar jal julum hatta shaho nanan rokom onnay ottachar korba hujur sob Jana aita janana
হুজুর আপনারা একেকজন একেক রকম বলেন একটা বিষয়কে। আমরা সাধারণ মানুষ কাকে সহি মনে করবো? ৩৬ হাজার বছর পূর্বে কি হয়েছিল বতর্মানেতো আর তাহা নেই। তাই বর্তমানে দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি, ঘুষ, দুর্নীতি, হত্যা, ঘুম পাদের মামলা, মুতের মামলা, ন্যায় বিচার পাওয়া যায় না। থানা গেলে মাজলুম ব্যাক্তির মামলা নেয় না। এইসব বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কিছু বলে দেখেন না জেলখানার সন্ধান পাইয়া যাবেন। ৩৬ হাজার বছর আগের কাহিনী নিয়া আলোচনা করেনত তাই জেলখানার সন্ধান পান না।
নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর তরিকা ও মানহাজ অবলম্বন করে ইসলামের প্রচার ও প্রসার কাজ চালিয়ে যান। দেখবেন আপনার শত্রু চারদিকে কিলবিল করছে। শিরক বিদআত পরিহার করুন। ঈমান-আকিদা পরিশুদ্ধ করে সলফে সালেহীনদের মানহাজ অবলম্বন করে ইসলামের সঠিক নেতৃত্ব দান করার জন্য ধন্যবাদ।
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাইতো তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির। কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী। কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
জাজাকাল্লাহু খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ
ইসলামের সত্য কথা বলা চালিয়ে যান
Allahu akbar Alhamdulillah 👍👍❤️
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
ইনশাল্লাহ সত্য কথা বলে জান।
ALHAMDULILLAH
আল্লায় এইজন্যই কর্মের কারনে গজব দিয়ে থাকে।পাপ বাপকেও ছারে না।
Hujur ke khaya ja alal hayasan amar buja asana karon allah bolasa jara quaranar Haque katha bolba tadar proti jalam sarkar jal julum hatta shaho nanan rokom onnay ottachar korba hujur sob Jana aita janana
যারা ইসলামে নামে ভন্ডামি করে তাদের বিরুদ্ধে বলে মানুষকে শতরক করা যায় ।
গীবত করা হারাম,এরা বলেন। আবার, এই আলেমরাই গীবত করেন।তাহলে আমরা কাদেরকে প্রকিত আলেম বলে জানবো বা চিনবো, জানতে চাই।
@sorterprochar
Sotto Kotha bolata gibot noy kew jodi sirk bedat kore tahole obossoy bolte hobe r tomake eto prokito alem khujte hobe na....
হুজুর আপনারা একেকজন একেক রকম বলেন একটা বিষয়কে। আমরা সাধারণ মানুষ কাকে সহি মনে করবো? ৩৬ হাজার বছর পূর্বে কি হয়েছিল বতর্মানেতো আর তাহা নেই। তাই বর্তমানে দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি, ঘুষ, দুর্নীতি, হত্যা, ঘুম পাদের মামলা, মুতের মামলা, ন্যায় বিচার পাওয়া যায় না। থানা গেলে মাজলুম ব্যাক্তির মামলা নেয় না। এইসব বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কিছু বলে দেখেন না জেলখানার সন্ধান পাইয়া যাবেন। ৩৬ হাজার বছর আগের কাহিনী নিয়া আলোচনা করেনত তাই জেলখানার সন্ধান পান না।
৩৬ হাজার বছর আগে যাবেন কেন? ১৪০০/১৫০০ বছর আগে যান। নবীজি (সঃ) যা আমাদের জন্য রেখে গেছেন তাই আমাদের মানতেই হবে!
কথা কম, কাজ বেশী।
ভাষা আরও উদার হওয়া উচিত।
জেলের পরীক্ষা সব ইমাম দিয়েছেন।
নবীজীও নির্বাসনে ছিলেন।
বিদাতি বলে গালি দেয়া আলেমের ভাষা নয়।
নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর তরিকা ও মানহাজ অবলম্বন করে ইসলামের প্রচার ও প্রসার কাজ চালিয়ে যান। দেখবেন আপনার শত্রু চারদিকে কিলবিল করছে। শিরক বিদআত পরিহার করুন। ঈমান-আকিদা পরিশুদ্ধ করে সলফে সালেহীনদের মানহাজ অবলম্বন করে ইসলামের সঠিক নেতৃত্ব দান করার জন্য ধন্যবাদ।
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাইতো তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির।
কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী।
কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
সত্য কথা শক্ত করেই বলতে হয়। তিতা লাগলেও সঠিকটাই মানতে হবে।
কথা কম কাজ বেশি, নবীজিও নির্বাসনে ছিলেন সত্য। সত্যের মধ্যে মাঝে মাঝেই বিদাত ঢুকে পড়ে এই যা!
বিদাতিকে বিদাতি বলে! ইহুদিদের দালাল তো বলেনা?
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ