হজে যাওয়ার ইচ্ছা অনেক বেশি ছিলো শায়েখ এর লইভ দেখার পর তা আরো হাজার গুন বেড়ে গেল আল্লাহ তায়ালা তুমি আমি সহ যত মুসলিম ভাইবোনেরা এরকম ইচ্ছা পোষন করেন তাদের কবুল করো।
যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই সেই সত্তার কসম, আমার কাছে দুনিয়ার সকল স্বর্ণ- মুদ্রা থাকতো, আমি সেগুলোর বিনিময়ে হলেও মৃত্যুর পরে যে কঠিন ভয়াবহতা রয়েছে তা থেকে বাঁচার চেষ্টা করতাম। -হজরত উমার (রাদিয়াল্লাহু আনহু)
এই হজ্ব ছিল মোহাম্মদের পৌত্তলিক পুর্বপুরুষদের ধর্মীয় বিধান। মোহাম্মদ একটু এদিক সেদিক করে এটাকে ইসলামিক ফরজ বানিয়েছে। প্রাক ইসলামিক যুগে মক্কাতে বছরে একবার তীর্থযাত্রীদের সমাগম হতো সেটা হজ্জের সময়।তখন হজ্জ ছিল দশ দিনের অনুষ্ঠান। নানারকমের আনুষ্ঠানিকতা ছিল প্রচলিত হজ্জে যার অনেক গুলিই কিছুটা পরিবর্তিত রূপে ইসলাম ধর্মে অঙ্গিভূত হয়েছে,বাকী অনেক বাদও পরেছে। প্রাকইসলামি যুগে হজ্জের সময় অপবিত্র পুরানো কাপড় পরে কাবা ঘরের আশেপাশে যাওয়া নিষেধ ছিল। তীর্থযাত্ত্রীরা গোসল করে সাদা কাপড়ে দেহ ঢাকত যাকে ইহরাম বলা হতো এবং এখনো হয়।এখন যেমন ইহরাম পরিধানের নির্দিস্ট মিকাত আছে তেমনি তখনো কাপড় বদলানোর পর্ব সারা হতো মানাত দেবীর পীঠস্থানে। যারা নতুন কাপড় কিনে বা ভাড়া নিয়ে ইহরাম বাধতে পারত না তারা কাবাঘরে সম্পূর্ন নগ্ন শরীরে প্রদক্ষিন করত।কোরাইশরা কাপড় ছেড়ে উলঙ্গ হতো না। পবিত্র ঘরে প্রবশকরে প্রধান অনুষ্ঠান ছিল কাবাকে বাম দিকে রেখে ডান দিক থেকে সাতবার চক্কর দেয়া। প্রতিবার ঘোরার সময় কালো পাথরকে চুম্বন করা ও মাথা নোয়ানোর নিয়ম ছিল। তাওয়াফ কালে শিস বাজানো ও হত তালি দেয়া প্রচলন ছিল।ইসলামী হজ্জের রীতি অনুযায়ী নগ্নদেহে কাবা ঘরে তাওয়াফ,শিষ,হাততালি নিষিদ্ধ করা হয়। তাওয়াফের পর সব গোত্র তাদের দেব-দেবীদের অর্ঘ্য ও উতসর্গ করত। কোরেশরা তাদের প্রধানদেবী লাত,মানাত আর উজ্জাকে অর্ঘ্য দিয়ে আহ্বান(invoke)করত। এসব অনুষ্ঠান করতে পাঁচ দিন সময় লাগত। ষষ্ঠ দিনে তারা মক্কার দুই পর্বত সাফা ও মারওয়ার মধ্যে ছুটাছুটি (সাঈ) করত।তবে মদিনাবাসীরা সাফা-মারওয়ায় সাঈ করতেন না। এই দুই পাহাড় কাবা ঘরের পাশেই আজও বিদ্যমান(নামে আছে, পাহাড় / টিলা নেই)।প্যাগানদের সময় এই দুই পাহাড়ের চুড়ায় পাথর বা তামার দুটি মূর্তি থাকত(একটি নারী ও একটি পুরুষ)।প্যাগান আরবরা এবং মক্কার কোরেশ ও খোজা গোত্র এই মূর্তিদের অর্ঘ্য নিবেদন করত এবং তাদের ছুঁয়ে আশির্বাদ চাইত। লোক মুখে প্রচলিত ছিল একটি রমনী (নাম নাইলা) তার প্রেমিক(নাম ইসাফ) এর সাথে কাবা চত্তরে প্রেম করাতে তারা পাথরে পরিনত হয়। মক্কার শাসক তাদের পাথর দেহ সাফা ও মারওয়ার উপরে প্রতিষ্ঠিত করেন।(ঘটনাটির পরোক্ষ উল্লেখ কোরআনে দেখা যায়,৭:৭৭)। তীর্থের অস্টম দিনে তীর্থ যাত্রীরা মক্কার উত্তরে মিনা প্রান্তরে/উপত্যকায় যায় এবং রাত্রি যাপন করে। নবম দিনের সকালে আরেকটি গুরুত্বপূর্ন স্থানে রওয়ানা হতো যেটি আরাফাতের পাহাড়,মক্কা থেকে তের(?) মাইল দূরে।। এখানে তারা মধ্যাহ্নকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যান্ত দাঁড়িয়ে থাকত।এটাকে উকুফ বলা হতো।এটা ছিল হজ্জের অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রাকইসলামি সময়ে এখানে দেবতা ইলালের আস্তানা ছিল।আরবরা একে পুজা করত। আরাফাতে সূর্যাস্তের পর মুজদালিফায় পর্বতে ছুটে চলা। এটিকে ইফাদা বলে। স্থানটি মিনা থেকে তিন মাইল দূরে। এখানে বজ্রদেবতার খনি ছিল।তীর্থযাত্রীরা আগুন জ্বালিয়ে রাতে পাহাড়া দিত ও মাঝে মাঝে চৌকিদারের মতো হাঁক দিত। তীর্থ পালনের শেষ দিনের পর্ব মীনা উপত্যকায় পালিত হতো।মুজদালিফা থেক সংগৃহিত সাত খন্ড পাথর এখানে প্রত্যেক তীর্থযাত্রী ছুড়তো। তবে পাথর ছোড়ার উদ্দেশ্য পরিস্কার নয়।ইসলামি মতে এখানে ইব্রাহীম (আ)শয়তানকে পাথর ছুড়ে তাড়িয়ে ছিলেন(মুসলিম সমাজে প্রচলিত কাহিনী এখানে শয়তান বাঁধা আছে-এটি সত্য নয়)। মীনাতে পাথর মারার পর তীর্থযাত্রীদের দেহ থেকে পবিত্রতা সরে যায় এবং তারা সাধারন জীবনে ফিরে আসে। মীনাতে পর্বের চুড়ান্ত হয় ছাগল,উট,ভেড়া উতসর্গের মধ্য দিয়ে।এই উতসর্গ করা হতো দেবতাদের সন্তুস্টি লাভের জন্য। মীনা পর্বের পরের তিনদিন মানে ১১-১৩ তারিখ পর্যান্ত তাসরিক পর্ব।এসময় উতসর্গকৃত পশুর রক্ত-মাংস পরিস্কার করে স্থানটিকে শুকানো হতো
৬৩ বছরের জীবনের মধ্যে যিনি একটাও মিথ্যা কথা বলে নাই তিনি আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ )❤️ কারা কারা নিজের জানের চেয়েও বেশি ভালোবাসেন প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ ) কে ❤️
মাশাআল্লাহ! এবার হাজী সংখ্যা কম হওয়ায় অত্যন্ত আরামে তাবুতে অনেক আরামে শুইতে পারছেন। ২০১৬ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত এই তাবুতে ১৬০- ২০০ জন হাজীকে শুইতে হয়েছিল। খুবই সুন্দর উপস্থাপন করেছেন, প্রিয় শাইখ আবদুল হাই মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ। আল্লাহ তাঁকে সহ আমাদের সকল হাজীদের সুস্থ রাখুক।
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ হুজুর এতো কষ্ট করে ভিডিও বানাইয়াছেন গরমের মধ্যে, আল্লাহ আপনাদেরকে কবুল করুক। আলহামদুলিল্লাহ জীবনে দুইবার হজ নসিব করেছে একবার ২০০৫ আর একবার আব্বা সহ ২০১০সালে। আল্লাহ কাছে দোয়া করি, ও আপনারা ও দোয়া করবেন পবিত্র আরাফার ময়দানে। যেন আর একবার পরিবার নিয়ে হজ করতে পারি। আল্লাহ আপনাদেরকে হেয়াদা তাইয়েবা দান করুক আমিন আসসালামু আলাইকুম।
কোন যায়গায় পেয়েছেন 280 বছর পর ? ইসলামের সাথে দুশমনি ত আপনার মত লোকেরা করছে মিথ্যা খবর ছড়িয়ে । ইহুদী রা কিন্তু এই এই ধরনের লোক মুসলমান দের মধ্যে ঢুকিয়ে রেখেছে ।
আমি স্বয়ং ২০১৫ সালে শুক্রবার আকবরী হজ্ব পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ । এর আগে ও পরে অনেকবার শুক্রবারে হজ্ব হয়েছে । দয়া করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করবেন না ।
আমি কেন্সারে আক্রান্ত।আমার ছোট একটা বাবু আছে।আমার তো আরাফাতে যাওয়ার কেউ নাই।প্লিজ আরাফাতে আমার জন্য একটু দোয়া করবেন,আল্লাহ যেন আমায় ক্ষমা করে দিন।আমি যেন আরো অনেকগুলো বছর আল্লাহর ইবাদত করতে পারি।আল্লাহ যেন আমায় নেক হায়াত দেন।
লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়ান নিয়মাতা লাকা ওয়াল মুলক। লা শারিকা লাক। ' অর্থাৎ আমি হাজির, হে আল্লাহ আমি হাজির, তোমার কোনো শরিক নেই, সব প্রশংসা ও নিয়ামত শুধু তোমারই, সব সাম্রাজ্যও তোমার।
অসাধারণ অসাধারণ যে দৃশ্য দেখলাম সেটা ভাষায় প্রকাশ করার ক্ষমতা আমার নেই।আল্লাহ্ আপনি আমাদেরকে ক্ষমা করুন দয়া করুন,জীবনে একবার হলেও নবীর দেশে জায়োর তৌফিক দান করুন।
আল্লাহ,,আমার বয়স ১৭।।আমার বাড়ি,, গাড়ি,,মোবাইল,,, কিছু চাইনা😭😭আমাকে একেবারের জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ স্থান নবীর দেশে নিয়ে যাও।এত সুন্দর দৃশ্য দেখে আমার আর থাকতে ইচ্ছে করতেছে না ঘরে।।তোমার গোলামির জন্য এই মনের আশা পুরন করেন আল্লাহ😭😭😭😭😭
“যে কেউ এই ঘোষণা দেবে: ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নাই আর মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর রসূল’- আল্লাহ তাকে জাহান্নামের জন্যে নিষিদ্ধ করে দেবেন।” [সহীহ বুখারী] - হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
প্রিয় শায়খের নেক হায়াত কামনা করছি, আপনাকে আল্লাহর জন্য,ইসলামের জন্য ভালোবাসি, সকলকে দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, আল্লাহ্ সবাইকে হজ্ব করার তৌফিক দান করুক
আল্লাহ যেন জিবনে একবার হলেও হজ্ব করার তাওফিক দেন। 🥰🥰🥰🥰
আমিন
Amin
amin
আমিন
Amin
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওহেদাহু লা শারি কালাহু লাহুলমুলক ওয়ালাহুল হামদ ওয়া হুয়া আলা কুলিশায়িকাদির আসুন আমরা সবাই কালকে রোজা রখি বেশি বেশি এই দোয়াটি পড়ি আমিন
আমিন
Ar ek Cha--gol ei bengal hujur
Vaijan roja ki kalkaei rakhte hoibo naki??
@@sanjanahmed2517 rojar mayere chu+di 👌👌👌
ইনশআল্লাহ
হজে যাওয়ার ইচ্ছা অনেক বেশি ছিলো
শায়েখ এর লইভ দেখার পর তা আরো হাজার গুন বেড়ে গেল আল্লাহ তায়ালা তুমি আমি
সহ যত মুসলিম ভাইবোনেরা এরকম ইচ্ছা পোষন করেন তাদের কবুল করো।
অসাধারণ আলোচনা করছেন। আল্লাহ তায়ালার নিকট আবেদন তিনি যেন আমাদেরকে হজ্জ করার তাওফিক দান করুন আমিন।
যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই সেই সত্তার কসম, আমার কাছে দুনিয়ার সকল স্বর্ণ- মুদ্রা থাকতো,
আমি সেগুলোর বিনিময়ে হলেও মৃত্যুর পরে যে কঠিন ভয়াবহতা রয়েছে তা থেকে বাঁচার চেষ্টা করতাম।
-হজরত উমার (রাদিয়াল্লাহু আনহু)
আললাহ জেন বাস্তব জীবনে দেখার তৌফিক দান করেন আলহামদুলিল্লাহ আমিন।
এই হজ্ব ছিল মোহাম্মদের পৌত্তলিক পুর্বপুরুষদের ধর্মীয় বিধান। মোহাম্মদ একটু এদিক সেদিক করে এটাকে ইসলামিক ফরজ বানিয়েছে। প্রাক ইসলামিক যুগে মক্কাতে বছরে একবার তীর্থযাত্রীদের সমাগম হতো সেটা হজ্জের সময়।তখন হজ্জ ছিল দশ দিনের অনুষ্ঠান। নানারকমের আনুষ্ঠানিকতা ছিল প্রচলিত হজ্জে যার অনেক গুলিই কিছুটা পরিবর্তিত রূপে ইসলাম ধর্মে অঙ্গিভূত হয়েছে,বাকী অনেক বাদও পরেছে।
প্রাকইসলামি যুগে হজ্জের সময় অপবিত্র পুরানো কাপড় পরে কাবা ঘরের আশেপাশে যাওয়া নিষেধ ছিল। তীর্থযাত্ত্রীরা গোসল করে সাদা কাপড়ে দেহ ঢাকত যাকে ইহরাম বলা হতো এবং এখনো হয়।এখন যেমন ইহরাম পরিধানের নির্দিস্ট মিকাত আছে তেমনি তখনো কাপড় বদলানোর পর্ব সারা হতো মানাত দেবীর পীঠস্থানে। যারা নতুন কাপড় কিনে বা ভাড়া নিয়ে ইহরাম বাধতে পারত না তারা কাবাঘরে সম্পূর্ন নগ্ন শরীরে প্রদক্ষিন করত।কোরাইশরা কাপড় ছেড়ে উলঙ্গ হতো না। পবিত্র ঘরে প্রবশকরে প্রধান অনুষ্ঠান ছিল কাবাকে বাম দিকে রেখে ডান দিক থেকে সাতবার চক্কর দেয়া। প্রতিবার ঘোরার সময় কালো পাথরকে চুম্বন করা ও মাথা নোয়ানোর নিয়ম ছিল। তাওয়াফ কালে শিস বাজানো ও হত তালি দেয়া প্রচলন ছিল।ইসলামী হজ্জের রীতি অনুযায়ী নগ্নদেহে কাবা ঘরে তাওয়াফ,শিষ,হাততালি নিষিদ্ধ করা হয়।
তাওয়াফের পর সব গোত্র তাদের দেব-দেবীদের অর্ঘ্য ও উতসর্গ করত। কোরেশরা তাদের প্রধানদেবী লাত,মানাত আর উজ্জাকে অর্ঘ্য দিয়ে আহ্বান(invoke)করত। এসব অনুষ্ঠান করতে পাঁচ দিন সময় লাগত। ষষ্ঠ দিনে তারা মক্কার দুই পর্বত সাফা ও মারওয়ার মধ্যে ছুটাছুটি (সাঈ) করত।তবে মদিনাবাসীরা সাফা-মারওয়ায় সাঈ করতেন না। এই দুই পাহাড় কাবা ঘরের পাশেই আজও বিদ্যমান(নামে আছে, পাহাড় / টিলা নেই)।প্যাগানদের সময় এই দুই পাহাড়ের চুড়ায় পাথর বা তামার দুটি মূর্তি থাকত(একটি নারী ও একটি পুরুষ)।প্যাগান আরবরা এবং মক্কার কোরেশ ও খোজা গোত্র এই মূর্তিদের অর্ঘ্য নিবেদন করত এবং তাদের ছুঁয়ে আশির্বাদ চাইত। লোক মুখে প্রচলিত ছিল একটি রমনী (নাম নাইলা) তার প্রেমিক(নাম ইসাফ) এর সাথে কাবা চত্তরে প্রেম করাতে তারা পাথরে পরিনত হয়। মক্কার শাসক তাদের পাথর দেহ সাফা ও মারওয়ার উপরে প্রতিষ্ঠিত করেন।(ঘটনাটির পরোক্ষ উল্লেখ কোরআনে দেখা যায়,৭:৭৭)।
তীর্থের অস্টম দিনে তীর্থ যাত্রীরা মক্কার উত্তরে মিনা প্রান্তরে/উপত্যকায় যায় এবং রাত্রি যাপন করে। নবম দিনের সকালে আরেকটি গুরুত্বপূর্ন স্থানে রওয়ানা হতো যেটি আরাফাতের পাহাড়,মক্কা থেকে তের(?) মাইল দূরে।। এখানে তারা মধ্যাহ্নকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যান্ত দাঁড়িয়ে থাকত।এটাকে উকুফ বলা হতো।এটা ছিল হজ্জের অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রাকইসলামি সময়ে এখানে দেবতা ইলালের আস্তানা ছিল।আরবরা একে পুজা করত।
আরাফাতে সূর্যাস্তের পর মুজদালিফায় পর্বতে ছুটে চলা। এটিকে ইফাদা বলে। স্থানটি মিনা থেকে তিন মাইল দূরে। এখানে বজ্রদেবতার খনি ছিল।তীর্থযাত্রীরা আগুন জ্বালিয়ে রাতে পাহাড়া দিত ও মাঝে মাঝে চৌকিদারের মতো হাঁক দিত।
তীর্থ পালনের শেষ দিনের পর্ব মীনা উপত্যকায় পালিত হতো।মুজদালিফা থেক সংগৃহিত সাত খন্ড পাথর এখানে প্রত্যেক তীর্থযাত্রী ছুড়তো। তবে পাথর ছোড়ার উদ্দেশ্য পরিস্কার নয়।ইসলামি মতে এখানে ইব্রাহীম (আ)শয়তানকে পাথর ছুড়ে তাড়িয়ে ছিলেন(মুসলিম সমাজে প্রচলিত কাহিনী এখানে শয়তান বাঁধা আছে-এটি সত্য নয়)।
মীনাতে পাথর মারার পর তীর্থযাত্রীদের দেহ থেকে পবিত্রতা সরে যায় এবং তারা সাধারন জীবনে ফিরে আসে। মীনাতে পর্বের চুড়ান্ত হয় ছাগল,উট,ভেড়া উতসর্গের মধ্য দিয়ে।এই উতসর্গ করা হতো দেবতাদের সন্তুস্টি লাভের জন্য। মীনা পর্বের পরের তিনদিন মানে ১১-১৩ তারিখ পর্যান্ত তাসরিক পর্ব।এসময় উতসর্গকৃত পশুর রক্ত-মাংস পরিস্কার করে স্থানটিকে শুকানো হতো
@@user-pe5kg7xk6r ভাই বা বোন! আপনি কোন ধর্মের?? আপনি কোথায় পেয়েছেন এইগুলো? কোন বইতে লেখা আছে এগুলো??
@@mdshofiq6494 কোরান হাদিস ও ইসলামি মোল্লাদের মিথ্যাচারে ভরা কিতাব বাদ দিয়ে বাকি দুনিয়ার নিরপেক্ষ ইতিহাস পড়েন তাহলেই এসব জানতে পারবেন।
@@user-pe5kg7xk6r আর শোনেন প্রিয় ভাই এইগুলো পড়ার পর আপনার অনুভূতিটা কেমন হয় তা একটু জানাবেন আমাকে প্লিজ 🙏🙏🙏
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যেন আমাদের সবাই হজ্জ করার তাওফিক দান করে আমিন
আমিন ছুমমা আমিন
আল্লাহুম্মা আমীন
মাশা আল্লাহ, জাযাকাল্লাহু খাইরান, এতো ব্যস্ততার ভিতরে ও আমাদেরকে পবিত্র হজ্বের এই সুন্দর মনোরম দৃশ্য দেখানোর জন্য শাইখ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ,
আলহামদুলিল্লাহ ভালো কিছু দেখলাম একদিন নিজের চোখে সরাসরি দেখবো 🥰
ইনশাআল্লাহ
Inshaallah ♥️ amin ❤️
নামায পড়তে মাত্র কয়েক মিনিট সময় লাগে। আসুন, আমরা সকলেই পাঁচ ওয়াক্ত নামায সময় মতো পড়ার চেষ্টা করি।আমিন।।।
আলহামদুলিল্লাহ এত কস্ট করে আমাদেরকে দেখালেন হুজুর জাযাকমুল্লাহ খায়ের আমাদের জন্য দোয়া করবেন পবিত্র আরাফাত ময়দানে গিয়ে
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহূম্মা আমিন।ভিডিও দেখে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না। আমার মতো গরিবো যেতে পারে সেজন্য বেশি দোয়া করবেন ভাইয়া। আসসালামুআলাইকুম।
মাশাল্লাহ , আল্লাহ কাছে একটাই চাওয়া তোমার ঘর তাওয়াফ করে মৃত্যু দিওনা , আমাকে তোমার ঘর তাওয়াফ করার জন্য কবুল করো
৬৩ বছরের জীবনের মধ্যে যিনি একটাও মিথ্যা কথা বলে নাই
তিনি আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ )❤️
কারা কারা নিজের জানের চেয়েও বেশি ভালোবাসেন প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ ) কে ❤️
মাশাআল্লাহ! এবার হাজী সংখ্যা কম হওয়ায় অত্যন্ত আরামে তাবুতে অনেক আরামে শুইতে পারছেন। ২০১৬ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত এই তাবুতে ১৬০- ২০০ জন হাজীকে শুইতে হয়েছিল। খুবই সুন্দর উপস্থাপন করেছেন, প্রিয় শাইখ আবদুল হাই মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ। আল্লাহ তাঁকে সহ আমাদের সকল হাজীদের সুস্থ রাখুক।
আসুন মুমিন-মুসলিম উম্মাহ আজ রাতে সাহরি খেয়ে আগামীকাল ৮ই জুলাই এবং পরের দিন ৯ই জুলাই ২দিন রোজা রাখি। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করে কবুল করুন আমিন।
মাশা-আল্লাহ দেখে মনটা শান্তি পেল,হে আমার রব জীবনে একবার হলেও হজ্জ করার তৌফিক করে দিয়েন,আমিন।
আললাহ রাব্বুল আলামিন আপনার উছিলায় এত সুন্দর অপরুপ চিত্র মনপ্রাণ জুরানো দিরিস্য দেখার তৌফিক হল। আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমিন অসাধারণ ।
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহর লক্ষ কুটি শুকরিয়া পবিত্র হজ্জ ওমরা সহ অনেক বার আল্লাহ বাড়ি গিয়েছি। তউফিক
ভাই আমি এক জন ওমান প্রবাসি আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেনো আম্কে কবুল করে
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ হুজুর এতো কষ্ট করে ভিডিও বানাইয়াছেন গরমের মধ্যে, আল্লাহ আপনাদেরকে কবুল করুক। আলহামদুলিল্লাহ জীবনে দুইবার হজ নসিব করেছে একবার ২০০৫ আর একবার আব্বা সহ ২০১০সালে। আল্লাহ কাছে দোয়া করি, ও আপনারা ও দোয়া করবেন পবিত্র আরাফার ময়দানে। যেন আর একবার পরিবার নিয়ে হজ করতে পারি। আল্লাহ আপনাদেরকে হেয়াদা তাইয়েবা দান করুক আমিন আসসালামু আলাইকুম।
সুবহানাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমতুল্লাহে ওয়ার বাকা তুহ,হুজুর, আলহামদুলিল্লাহ, দেখে মন জুড়ে গেল, ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আমাকেও যাবার তৌফিক দান করেন, হুজুর আমার জন্য দোয়া করবেন, ইনশাল্লাহ, আমিন।
ধন্যবাদ ভাই। খুব সুন্দর আর প্রানবন্ত লাগলো ভিডিওটা।
আলহামদুলিল্লাহ। বাকি কার্যক্রমগুলিও আপনার মাধ্যমে দেখতে চাই।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য। সম্পূর্ণ ভরসা আল্লাহর উপর। আমিন
কবে যাব সেই সোনার মক্কা মদিনায়😭😭😭😭😭,আল্লাহ তুমি আমাদের সকলকে যাওয়ার তৌফিক দান করো, আমিন!!
মাসাআল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যেন আমাদের সবাই কে হজ্জ করার তৌফিক দান করুক আমিন
😭😭😭😭আল্লাহ জাল্লাহ শাআনহু আপনাদের কবুল করুন এবং আমাদের ক্ষমা করে হজ্জ ওমরা করবার তৌফিক দান করুন আমিন 😭😭😭😭
এসব ভিডিও দেখলে কলিজা ফেটে যায় 😢😢কারন আজ টাকার অভাবে যেতে পারি না 😭😭😭😭
Aponi mathar Chul Katen nay. Boyan to korche Tobe aponar Chul to sokoler moto na. Niger chulito Murano nay.
হে আল্লাহ তুমি এই সকল হাজীদের হজ কে কবুল করুন, এবং আমাকে ও আমাদের সকল কে হজ্জে বায়তুললাহর যিয়ারত করার তৌফিক দান করুণ আমীন।
শায়েক দোয়া ও শুভকামনা রইল ইনশাআল্লাহ আমীন, 🇧🇩 আমাদের জন্য দোয়া করিবেন ইনশাআল্লাহ আমীন
আল্লাহ,,,, জীবনে একবার হলেও হজ্জ্ব করার তাওফীক দাও,আমিন
দীর্ঘ ২৮০ বছর পরে এবারের হজ্জ্ব শুক্রবার পড়েছে যা হজ্জ্বে আকবর,
---- আলহামদুলিল্লাহ।🤲🤲
Allhamdulilla
কে বলল 280 বছর পর? মিথ্যা ছড়াচ্ছেন কেন? কয়েক বছর আগেও এমনটি হয়েছে৷
কোন যায়গায় পেয়েছেন 280 বছর পর ? ইসলামের সাথে দুশমনি ত আপনার মত লোকেরা করছে মিথ্যা খবর ছড়িয়ে । ইহুদী রা কিন্তু এই এই ধরনের লোক মুসলমান দের মধ্যে ঢুকিয়ে রেখেছে ।
আমি স্বয়ং ২০১৫ সালে শুক্রবার আকবরী হজ্ব পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ । এর আগে ও পরে অনেকবার শুক্রবারে হজ্ব হয়েছে । দয়া করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করবেন না ।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
আলহামদুলিল্লাহ না যেতে পারলেও দেখে চোখ জুরালাম।❤
মহান আল্লাহ পাক সকল হাজিদের কে নেক হায়াত দান করুক আমীর
আমি কেন্সারে আক্রান্ত।আমার ছোট একটা বাবু আছে।আমার তো আরাফাতে যাওয়ার কেউ নাই।প্লিজ আরাফাতে আমার জন্য একটু দোয়া করবেন,আল্লাহ যেন আমায় ক্ষমা করে দিন।আমি যেন আরো অনেকগুলো বছর আল্লাহর ইবাদত করতে পারি।আল্লাহ যেন আমায় নেক হায়াত দেন।
আলহামদুলিল্লাহ,
২০১৬ সালের হজ্বের সময় এই মিনার প্রায় বেশীরভাগ তাবুতেই কাজ করার সুযোগ হয়েছিল।
লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক। ইন্নাল হামদা ওয়ান নিয়মাতা লাকা ওয়াল মুলক। লা শারিকা লাক। '
অর্থাৎ আমি হাজির, হে আল্লাহ আমি হাজির, তোমার কোনো শরিক নেই, সব প্রশংসা ও নিয়ামত শুধু তোমারই, সব সাম্রাজ্যও তোমার।
❤sadi
লাব্বাঈক আল্লাহুম্মা লাব্বাঈক ❤️❤️
মাশাআল্লাহ। দেখে মনটা জুড়িয়ে গেলো।আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা করি জীবনে একবার হলে ও যাথে হজ্ব করতে পারি।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ হুজুর।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ সুন্দর হয়েছে হজের আনুষ্ঠানিকতা অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ হুজুর কে
Alhamdulillah, looking this holy Place , i feel happy and relax. May accept all of us performance of Hajj. Amin
❤️“ যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার জন্য যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা "❤️
❤️সাবস্ক্রাইব করুন সাথে থাকুন ❤️
অসাধারণ অসাধারণ যে দৃশ্য দেখলাম সেটা ভাষায় প্রকাশ করার ক্ষমতা আমার নেই।আল্লাহ্ আপনি আমাদেরকে ক্ষমা করুন দয়া করুন,জীবনে একবার হলেও নবীর দেশে জায়োর তৌফিক দান করুন।
হে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সমস্ত হাজিদের হজ্জ কবুল করে নেন।আমাদেরকে হজ্জ করার তউফিক দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ ❤️🤲🥀
আলহামদুলিল্লাহ ❤🤲
সুবহানাল্লাহ!!! সুবহানাল্লাহ!!! মাশাল্লাহ!! আলহামদুলিল্লাহ!!!! আল্লাহুআকবার!!! মহান আল্লাহ রব্বুল আলামীন যেন আপনার হজ্জ কবুল করেন,,,আমিন,,,
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে কবুল করে নেন আমিন
সুবহানাল্লাহ 🥀♠️🥀
আলহামদুলিল্লাহ,হে আল্লাহ, অল্প সময়ের ব্যবধানে ওখানে যাওয়ার ব্যবস্থা করো ❣️❣️
ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যৎতে আমরাই আসব হজ্জে। যুদি আল্লাহ কবুল করেন।
ইয়া এলাহী তোমার ঘরে ডাক না আমায়!
যাবো কবে সবাই মিলে খানায়ে কাবায়!
লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক...
মাশাআল্লাহ। খুবই ভালো লাগলো। এমন ভাবে আগে কোনদিন দেখিনি। আমার জন্য একটু দোয়া করবেন।আল্লাহ আমার হজ করার তৌফিক দিন।
ইয়া গাফুরুর রাহিম শায়েখের নেক হায়াত দান করুন। আমাদের কে হজ্জ করার তৌফিক দান করুন। আমিন
আল্লাহ্ মনে বড় আশা এই জায়গা যাইতে চাই তোমি রহমত নাজিল কর আমিন
ওগো কাবার মালিক,
আমাদেরকে আপনার কাবা জিয়ারতের তাওফীক দিন।(আমিন) 🤲
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমার গুনা খাতা মাফ করো হাজীদের মত আল্লাহুম্মা আমীন
মহান আল্লাহ্ সবাইকে হজ্বের জন্য কবুল করুণ।আমিন।
জাজাকাল্লাহ হাইয়াকাললাহ খাইরান ফিদদুনয়া অল আখিরাত ভাই। সুবহানাল্লাহ।
আল্লাহ্ তায়ালা যেন আমাদেরকে
জীবনে একবারের জন্য হলেও
হজ্জে বায়তুল্লাহ নসীব করেন।
আমীন।
Alhamdulillah আমরা শেষ নবীর উম্মত 💓💓।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর আগামী হজে আপনার কাফেলায় আপনার সংগে হজ করতে চাই আমীন
আলহামদুলিল্লাহ। হজ্বের একটা ফিলিংস পেলাম।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর আপনাকে অনেক ধন্যবাদ লাইভ করে দেখানোর জন্য
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করি আমরাও যেন একদিন হজ্ব করতে। পারি আমিন আমিন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ। খুব সুন্দর লাগলো। আল্লাহতা'আলা আমাদের যাওয়ার তৌফিক দান করুন।
ইয়া মহান আল্লাহ তা'লা তুমি আমাদেরকে হজ্জে যাওয়ার তৌফিক দাও - আমিন
আল্লাহ আপনাকে প্রতিবছর এখানে আনুক আমরা অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আপনার মাধ্যমে একখণ্ড বাংলাদেশকে দেখলাম মিনায়, অনেক বিষয় জানলাম, এবারের ঈদ আপনাদের ভালো কাটুক, আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুন ক্যামেরায় যিনি আছেন তাকেও কবুল করুন ইনশাআল্লাহ আপনাদের কল্যাণে বাংলাদেশীদের ঈদ অন্যরকম আনন্দের হবে ইনশাআল্লাহ।
ماشاء الله... দেখে অনেক ভাল লাগল।অনেক সুন্দর দৃশ্য।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ হে আললাহ ছুমা আমিন ছুমা আমিন ছুমা আমিন হে আললাহ তুমি আমাকে মাপ করে দেওয়া হে আললাহ তুমি
আল্লাহ,,আমার বয়স ১৭।।আমার বাড়ি,, গাড়ি,,মোবাইল,,, কিছু চাইনা😭😭আমাকে একেবারের জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ স্থান নবীর দেশে নিয়ে যাও।এত সুন্দর দৃশ্য দেখে আমার আর থাকতে ইচ্ছে করতেছে না ঘরে।।তোমার গোলামির জন্য এই মনের আশা পুরন করেন আল্লাহ😭😭😭😭😭
আল্লাহ যেনো সকলের হজ্জকে কবুল করেন এবং আমাদের সকলের গোনাহ যেনো মাফ করে দেন আমিন
হুজুর আপনার লাইব দেখি এক অন্য রকম ভালো লাগলো কিছু জানা হলো
দোয়া চাই ওমর করলাম আল্লাহ্ তায়ালা বড় হজ্জ জন্য কবুল করেন। প্রবাসী
💖আল্লাহুম্মা আমীন💖🧡লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা-শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নালহামদা ওয়ান্নিয়ামাতা লাকাওয়াল মূলক, লা-শারিকালাক।🧡💚সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম💚।
Zazakallah 💕Zazakallah💕
Cokh juriye gelo eto sundor ekta poribes dekhe. Allah amader sobaike ontoto ekbar holeo Hoz a jaoyar Tawfiq dan koruk.Amin
আলহামদুলিল্লাহ .... আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে ইসলামের উপর অবিচল রাখুন ...... আমিন ✒️🕋
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহপাক যেন আমাদেরকে হজ্ব করার তৌফিক দান করুন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।। মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ।।
আল্লাহ তায়ালা তুমি সবাইকে হজ করার তৌফিক দাও।
আসসালামু আলাইকুম মাশাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আন্তরিক মোবারক বাদ জানাই জাজাকাল্লাহ খাইরান আমিন। সমস্ত মুসলিম ভাইদের কে কবুল করুন সুম্মা আমীন
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ অনেক অনেক অনেক দোয়া আমাদের জন্য৷ দোয়া করবেন আমরাও জীবনে একবার হলে ও আরাফাতের ময়দানে যাওয়ার তৌফিক দান করেন যেন আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। গত ২০১৮ সালে এখানে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল।
“যে কেউ এই ঘোষণা দেবে: ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নাই আর মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর রসূল’- আল্লাহ তাকে জাহান্নামের জন্যে নিষিদ্ধ করে দেবেন।” [সহীহ বুখারী]
- হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
প্রিয় শায়খের নেক হায়াত কামনা করছি,
আপনাকে আল্লাহর জন্য,ইসলামের জন্য ভালোবাসি,
সকলকে দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,
আল্লাহ্ সবাইকে হজ্ব করার তৌফিক দান করুক
সোবহানাল্লাহ
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমাগম।
আল্লাহ তায়ালা সবাইকে জীবনে একবার হলেও হজ্জ করার তৌফিক দান করুক। (আমিন)
হযরত আল্লার জন্য আপনাকে ওনেক ওনেক ভালোবাসি,
আলহামদুলিল্লাহ, খুব ভাল লাগল
ধন্যবাদ স্যার।
আসসালামু আলাইকুম।
আপনার এমন উদ্দোগ হজ্জ বুঝার জন্য খুবই সহায়ক। আপনাকে জানাই আন্তরিক মুবারক বাদ।
আল্লাহ আমাকেসহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।আপনার মাধ্যমে অনেক কিছু দেখতে পারলাম।
ইনশাল্লাহ আল্লাহ তৌফিক দিলে যাব একদিন
হে আল্লাহ জিবনে একবার হলেও হজ নসিব করুন আমিন
হুজুর আমি ইন্ডিয়া থেকে বলছি আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমাকে হজে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন
Alhamdulillah Ami Hujurer Sathe Jummar Namaj Poreci & Hujurer Sathe Musafa Koreci Alhamdulillah.💝🥰
আল্লাহ তুমি তোমার ঘর দেখার তৌফিক দান করো, আমিন
Alhamdulillah. Allah apni amader sobayke Jawar tofiq Dan korun.
লব্বাইক আল্লাহুস্ম লব্বাইক, ইন্নালহামদু ওয়ালাকাল মূলক, লা শরীকালাকা লাব্বাইক।
মাসআল্লাহ জান্নাতের বাগান আল্লাহ সমস্ত মুসলমান কে হেদায়েতদান করুন আমিন।
السلام عليكم ورحمة الله وبركاته تقبل الله طاعتكم الله يحفظكم وبارك الله فيكم وجزاكم الله خيرا
আল্লাহ সবাইকে হজ করার তৌফিক দান করুন।
Al hamdulillah masallah jajakallah Amin 💞👍🇧🇩🌹 good vedio osadaron thanks hujur 💞