যে দেশে সাধারণ পাবলিক সিন টিকেট বয়কট করতে পারে না সে দেশ সরকার কিভাবে পরিচালনা করবে তাই আমরা সাধারণ পাবলিক আগে সচেতন হতে হবে তারপর সরকারকে আমরা দোষারোপ করব অযথা সরকারের প্রতি আমরা দোষ চাপানোর কোন দরকার মনে করি না আমি কারণ এক সরকার যাবে আর এক সরকারে আসবে সেটা সিস্টেম আমরা সব সরকারকে যদি বলি খারাপ তাহলে তো আর হলো না তাই নিজের কাছে নিজে প্রশ্ন করুন যে আমরা সাধারণ পাবলিক কেমন আছি
কেন দাম এত বেশি বিশ্লেষণ করা যাক । বাংলাদেশের হাটে-বাজারে যত কেনা বেচা হয় সবটাই কি অর্থনীতির ল অফ সাপ্লাই এন্ড ডিমান্ড (সরবরাহ ও চাহিদার আইন) মেনে চলে ? অর্থাৎ, কোন পণ্যের চাহিদা বাড়লে এবং সরবরাহ কমলে, সেই পণ্যের দাম বেড়ে যাবে । এবং বিপরীত ভাবে, পণ্যের চাহিদা কমলে এবং সরবরাহ বাড়লে, পণ্যটির দাম কমে যাবে । বাস্তব ক্ষেত্রে বাংলাদেশে এই নিয়ম অনেক সময় খাটে না । বাংলাদেশে পণ্যের দাম অত্যধিক বেড়ে যাওয়ার নিয়ম ও কারণ অনেক । সাধারণ ল অফ সাপ্লাই এন্ড ডিমান্ড ত আছেই, তবে এ ছাড়াও আছে : ১ । কোন পণ্যের উৎপাদন বা পাইকারি পর্যায়ে সিন্ডিকেট বা সমষ্টিগত স্বার্থ রক্ষা করার নিমিত্তে সঙ্ঘ সংগঠন, কোন পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও তার দাম জোর করে বাড়িয়ে ধরে রাখা । সব বিক্রেতা নিজেদের মধ্যে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা কেউ দাম কমাবে না । তখন ক্রেতা বাধ্য হয়ে বেশি দামে পণ্যটি কিনতে হয় । এতে করে ক্রেতা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সেই ভাবে বিক্রেতারও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কারণ অবিক্রিত পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়া বা সেটার চাহিদা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে । ২ । উৎপাদনের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক জোর করে পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়া । সেই ক্ষেত্রে উৎপাদন পর্যায়ে লাভ না হওয়াতে উৎপাদক উৎপাদন বন্ধ করে দিতে পারেন এবং সেই ক্ষেত্রে সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়ে যায় । ডিমের ক্ষেত্রে মনে হয় সরবরাহ কম হওয়াতে পাইকারি ক্রেতারা নিলামে বিড করা অর্থের অধিক টাকা উৎপাদক কোম্পানিকে গোপনে অর্থ প্রদান করছে । ৩ । এলাকার রাজনৈতিক নেতা সমর্থিত ও পরিচালিত, বা এলাকার আইন প্রয়োগকারি লোকদের, বা এলাকার মাস্তান সম্প্রদায়ের দ্বারা চাঁদা সংগ্রহের ফলে বিক্রেতার ক্ষতি পুষিয়ে নেবার তাগিদে দাম বাড়িয়ে দেয়া । ৪ । জনসংখ্যার তুলনায় লোকালয়ে পর্যাপ্ত সংখ্যক বাজার, দোকানাদি বা গুদাম না থাকলে সেই এলাকায় সরবরাহের কৃত্রিম সংকট দেখা দেয় এবং তখন বিক্রেতা সেইটার সুযোগ নিয়ে দাম বাড়িয়ে দিতে পারে । ৫ । দূরত্বের কারণে কোন এলাকায় পণ্য পরিবহন করে সরবরাহের খরচ বেড়ে গেলে সেই এলাকাতেও পণ্যের দাম বেশি হবে ।
পিটের দাম বিদ্যুবিল এবং মুরগীর দাম কমাতে হবে তা হলে ডিমের দাম আরো কমানু জাবে তা না হলে আপনারা ডিম নিয়ে বসে থাকলে ও কোন লাব হবে না ? আর এখন তো সাদা রিসিট নিয়ে আসে বাজারের উপরে নিরবর করে দাম বসায় ?
এত তর্ক কিসের জন্য? এই লোককে এরেস্ট করেন আর ডিলারকে এরেস্ট করুন। আর কমপক্ষে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করুন। ম্যজিস্ট্রেটের জরিমানা দেখে ব্যবসায়ীরাও মুখ টিপে হাসে।
Respect you for your helpful activity our general people. May Allah help you
আমাদের ঈশ্বরগঞ্জে আসলে ভালো হতো কারণ ঈশ্বরগঞ্জে বাজারের অবস্থা অনেক ভয়াবহ
❤❤❤❤
ঘাপলা স্যার এই ফর্মের ভিতর, বাজার ওপেন টেন্ডার থাকতে হবে। ধন্যবাদ
যে দেশে সাধারণ পাবলিক সিন টিকেট বয়কট করতে পারে না সে দেশ সরকার কিভাবে পরিচালনা করবে তাই আমরা সাধারণ পাবলিক আগে সচেতন হতে হবে তারপর সরকারকে আমরা দোষারোপ করব অযথা সরকারের প্রতি আমরা দোষ চাপানোর কোন দরকার মনে করি না আমি কারণ এক সরকার যাবে আর এক সরকারে আসবে সেটা সিস্টেম আমরা সব সরকারকে যদি বলি খারাপ তাহলে তো আর হলো না তাই নিজের কাছে নিজে প্রশ্ন করুন যে আমরা সাধারণ পাবলিক কেমন আছি
কেন দাম এত বেশি বিশ্লেষণ করা যাক ।
বাংলাদেশের হাটে-বাজারে যত কেনা বেচা হয় সবটাই কি অর্থনীতির ল অফ সাপ্লাই এন্ড ডিমান্ড (সরবরাহ ও চাহিদার আইন) মেনে চলে ? অর্থাৎ, কোন পণ্যের চাহিদা বাড়লে এবং সরবরাহ কমলে, সেই পণ্যের দাম বেড়ে যাবে । এবং বিপরীত ভাবে, পণ্যের চাহিদা কমলে এবং সরবরাহ বাড়লে, পণ্যটির দাম কমে যাবে । বাস্তব ক্ষেত্রে বাংলাদেশে এই নিয়ম অনেক সময় খাটে না । বাংলাদেশে পণ্যের দাম অত্যধিক বেড়ে যাওয়ার নিয়ম ও কারণ অনেক । সাধারণ ল অফ সাপ্লাই এন্ড ডিমান্ড ত আছেই, তবে এ ছাড়াও আছে :
১ । কোন পণ্যের উৎপাদন বা পাইকারি পর্যায়ে সিন্ডিকেট বা সমষ্টিগত স্বার্থ রক্ষা করার নিমিত্তে সঙ্ঘ সংগঠন, কোন পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও তার দাম জোর করে বাড়িয়ে ধরে রাখা । সব বিক্রেতা নিজেদের মধ্যে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা কেউ দাম কমাবে না । তখন ক্রেতা বাধ্য হয়ে বেশি দামে পণ্যটি কিনতে হয় । এতে করে ক্রেতা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সেই ভাবে বিক্রেতারও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কারণ অবিক্রিত পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়া বা সেটার চাহিদা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে ।
২ । উৎপাদনের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক জোর করে পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়া । সেই ক্ষেত্রে উৎপাদন পর্যায়ে লাভ না হওয়াতে উৎপাদক উৎপাদন বন্ধ করে দিতে পারেন এবং সেই ক্ষেত্রে সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়ে যায় । ডিমের ক্ষেত্রে মনে হয় সরবরাহ কম হওয়াতে পাইকারি ক্রেতারা নিলামে বিড করা অর্থের অধিক টাকা উৎপাদক কোম্পানিকে গোপনে অর্থ প্রদান করছে ।
৩ । এলাকার রাজনৈতিক নেতা সমর্থিত ও পরিচালিত, বা এলাকার আইন প্রয়োগকারি লোকদের, বা এলাকার মাস্তান সম্প্রদায়ের দ্বারা চাঁদা সংগ্রহের ফলে বিক্রেতার ক্ষতি পুষিয়ে নেবার তাগিদে দাম বাড়িয়ে দেয়া ।
৪ । জনসংখ্যার তুলনায় লোকালয়ে পর্যাপ্ত সংখ্যক বাজার, দোকানাদি বা গুদাম না থাকলে সেই এলাকায় সরবরাহের কৃত্রিম সংকট দেখা দেয় এবং তখন বিক্রেতা সেইটার সুযোগ নিয়ে দাম বাড়িয়ে দিতে পারে ।
৫ । দূরত্বের কারণে কোন এলাকায় পণ্য পরিবহন করে সরবরাহের খরচ বেড়ে গেলে সেই এলাকাতেও পণ্যের দাম বেশি হবে ।
আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ
দাঁড়ি টুপি লাগিয়ে হাজি সাজে 😅😅😅😅😅আহারে 😢😢😢😢
সবাই ফাঁকি দেয়ার চেষ্টা করে।
সব কয়টারে,,,,,,, বারি সুরু করেন।
পিটের দাম বিদ্যুবিল এবং মুরগীর দাম কমাতে হবে তা হলে ডিমের দাম আরো কমানু জাবে তা না হলে আপনারা ডিম নিয়ে বসে থাকলে ও কোন লাব হবে না ? আর এখন তো সাদা রিসিট নিয়ে আসে বাজারের উপরে নিরবর করে দাম বসায় ?
kazi direc bikri korte pare na orai nater guru
জেল দেন।
সবাই রিসিট দেয় কিন্তু মিথ্যা বলে।
চট্রগ্রামে ভোক্তা অধিদপ্তর নাই ?ঐ খানে 17 টাকা করে ডিম বিক্রয় করে দেখার কেউ নাই?
এত তর্ক কিসের জন্য? এই লোককে এরেস্ট করেন আর ডিলারকে এরেস্ট করুন। আর কমপক্ষে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করুন। ম্যজিস্ট্রেটের জরিমানা দেখে ব্যবসায়ীরাও মুখ টিপে হাসে।
মেজেস্টেড আপনি ফাইজলামি করতে গেছেন,? এতো আদোর করে কথা বললে আপনার ওই খানে জাওয়ার দরকার নাই
এত বগর বগর না করে জেল জরিমা
❤❤❤❤