তুমি নিজেকে মুসলিম বলে দাবি কর কিন্তু তুমি কি মুসলিম হতে পেরেছ? মুসলিম আরবি শব্দ যার অর্থ আত্মসমর্পণকারী ও অনুগত। যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে সে মুসলিম৷আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ কিভাবে করব? উওর:আল্লাহর আদেশ-নিষেধ পালন করে। কিন্তু তুমি কি নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করতে পেরেছ?তার আদেশ নিষেধ পালন করে মুসলিম হতে পেরেছ? আল্লাহ আদেশ দিয়েছেন সালাত আদায় করতে ।তুমি কি তা আদায় কর?? আল্লাহ আদেশ দিয়েছেন পর্দা করতে।কিন্তু তুমি কি তা কর?তোমার বেপর্দায় চলতে ভাল লাগে।ফেসবুকে পিক আপলোড কর।সুন্দর্য ঢেকে রাখার হুকুম না মেনে কতশত যুক্তি দেখাও।তুমি তো আল্লাহর হুকুম মান নি। তুমি আত্মসমর্পণকারী(মুসলিম ) হতে পেরেছ কি?? আল্লাহ সূরা নূরে( আয়াত 31-32) বলেছেন পুরুষ ও নারী উভয়ের দৃষ্টি নিচু ও লজ্জাস্থান হেফাজত করতে।চোখের পর্দা নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই ফরয । কিন্তু তুমি কি কর ওহে ছেলে-মেয়ে?? পুরুষ তুমি বেগানা নারী দেখ।নারী তুমি বেগানা পুরুষ দেখ ।দৃষ্টি নিচু কর না। ফেসবুকে ,টিভিতে ,ইউটিউবে ,মোবাইলে বেপর্দা অশ্লীল ছবি ,ভিডিও, নাটক, গান বাজনা দেখ। তুমি হও ছেলে কি মেয়ে চোখের যেনা করেই চলছ। কিন্তু সিসিটিভির মত সব তোমার আমল নামায় থেকে যাচ্ছে লেখা হচ্ছে। তুমি নায়ক কিংবা নায়িকা বা পরিচালক বা অন্য কেউ খুব গর্বের সাথে বল আমি মুসলিম। অথচ আবার আল্লাহর ফরয হুকুম অমান্য করে তুমি বেপর্দা হয়ে অশ্লীল নাটক ,সিনেমা,গান -বাজনা , লাইকি,টিকটক কর। ফেসবুকে , ইউটিউবে, নিজের আইডিতে,স্টোরিতে , পেজে বেপর্দা নারীদের ভিডিও ,গান বাজনা এবং অশ্লীল নারীদের ছবি আপলোড কর। বেপর্দা নারী পুরুষেদের ভিডিও দেখে লাইক কর ,কমেন্ট কর আবার পেজে লাইক দেও ফলো কর।তাদের উৎসাহ দেও। আবার বল আমি মুসলিম? কোন সাহসে ? আল্লাহর হুকুম অমান্য করে এগুলো কি মুসলিম করতে পারে!!!! তুমে গান বাজনা সিনেমা কর, অশ্লীল ভাবে লাইভে এসে সালাম দেও আবার আল্লাহর নাম নেও।ভন্ডামি? মুসলিম হওয়া এত সহজ? সব কিছুরই বিচার হবে। আবার তুমি হারাম ইনকাম কর ফেসবুকে ইউটিউব থেকে বেপর্দা নারী,অশ্লীল ভিডিও ও গান বাজন এসব আপলোড করার মাধ্যমে। বিয়ে বহির্ভূত প্রেম নিষেধ করা হয়েছে সূরা মায়িদায় (আয়াত 5) কিন্তু তুমি তো হারাম সম্পর্ক করেই চলছো ? তুমি মুসলিম দাবি কর অথয তোমার দাড়ি কোথায়? দাড়ি রাখা কি ফরয নয়!! আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করতে হবে রাসুল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।’ (সুরা হাশর: ৭) দেখুন এবার নবী করীম (সা.) বলেছেন, তোমরা মুশরিকদের বিপরীত করবে- দাড়ি লম্বা রাখবে, গোঁফ ছোট করবে। (সহীহ বুখারি, হাদিস নং-৫৪৭২) আল্লাহ ও তাঁর রাসূল কোন বিষয়ে ফায়ছালা করলে কোন মুমিন পুরুষ কিংবা মুমিন নারীর নিজেদের ব্যাপারে অন্য কোন সিদ্ধান্তের ইখতিয়ার থাকবে না। কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অমান্য করলে সে তো স্পষ্টই পথভ্রষ্ট হবে’ (সূরা আহযাব ৩৩/৩৬)। আল্লাহ পাপ ও সীমালঙ্ঘনের কাজে সহযোগিতা করতে নিষেধ করেছেন।কিন্তু তুমি তো কর ??? সৎকর্ম ও তাকওয়ার ব্যাপারে তোমরা পরস্পরের সহযোগিতা কর, পাপ ও সীমালঙ্ঘনের কাজে পরস্পরের সহযোগিতা কর না আর আল্লাহকে ভয় কর, নিশ্চয় আল্লাহ শাস্তি প্রদান কঠোর। সূরা আল মায়েদা,আয়াত 2
💖💖💖
আল হামদুলিল্লাহ,ভাল লেগেছে ভাই আপনার ভিডিও।
Vaiya ekta. Maksala dokaner video kore kapor iron kore j ai rokm ekta video cai plz
কালকে
দিবেন মশলা তরকারির নাম। এরভিডিঔ
ভাই ফিললেল মানে কি যদি একটু বলতেন
রাতে
আপনির আরবি কি হবে জানাবেন প্লিজ
তুমি নিজেকে মুসলিম বলে দাবি কর কিন্তু
তুমি কি মুসলিম হতে পেরেছ?
মুসলিম আরবি শব্দ যার অর্থ আত্মসমর্পণকারী ও অনুগত। যে নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করে সে মুসলিম৷আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ কিভাবে করব?
উওর:আল্লাহর আদেশ-নিষেধ পালন করে।
কিন্তু তুমি কি নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করতে পেরেছ?তার আদেশ নিষেধ পালন করে মুসলিম হতে পেরেছ?
আল্লাহ আদেশ দিয়েছেন সালাত আদায় করতে ।তুমি কি তা আদায় কর??
আল্লাহ আদেশ দিয়েছেন পর্দা করতে।কিন্তু তুমি কি তা কর?তোমার বেপর্দায় চলতে ভাল লাগে।ফেসবুকে পিক আপলোড কর।সুন্দর্য ঢেকে রাখার হুকুম না মেনে কতশত যুক্তি দেখাও।তুমি তো আল্লাহর হুকুম মান নি। তুমি আত্মসমর্পণকারী(মুসলিম ) হতে পেরেছ কি??
আল্লাহ সূরা নূরে( আয়াত 31-32) বলেছেন পুরুষ ও নারী উভয়ের দৃষ্টি নিচু ও লজ্জাস্থান হেফাজত করতে।চোখের পর্দা নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই ফরয ।
কিন্তু তুমি কি কর ওহে ছেলে-মেয়ে??
পুরুষ তুমি বেগানা নারী দেখ।নারী তুমি বেগানা পুরুষ দেখ ।দৃষ্টি নিচু কর না। ফেসবুকে ,টিভিতে ,ইউটিউবে ,মোবাইলে বেপর্দা অশ্লীল ছবি ,ভিডিও, নাটক, গান বাজনা দেখ। তুমি হও ছেলে কি মেয়ে চোখের যেনা করেই চলছ। কিন্তু সিসিটিভির মত সব তোমার আমল নামায় থেকে যাচ্ছে লেখা হচ্ছে।
তুমি নায়ক কিংবা নায়িকা বা পরিচালক বা অন্য কেউ খুব গর্বের সাথে বল আমি মুসলিম। অথচ
আবার আল্লাহর ফরয হুকুম অমান্য করে তুমি বেপর্দা হয়ে অশ্লীল নাটক ,সিনেমা,গান -বাজনা , লাইকি,টিকটক কর।
ফেসবুকে , ইউটিউবে, নিজের আইডিতে,স্টোরিতে , পেজে বেপর্দা নারীদের ভিডিও ,গান বাজনা এবং অশ্লীল নারীদের ছবি আপলোড কর।
বেপর্দা নারী পুরুষেদের ভিডিও দেখে লাইক কর ,কমেন্ট কর আবার পেজে লাইক দেও ফলো কর।তাদের উৎসাহ দেও।
আবার বল আমি মুসলিম? কোন সাহসে ?
আল্লাহর হুকুম অমান্য করে এগুলো কি মুসলিম করতে পারে!!!!
তুমে গান বাজনা সিনেমা কর, অশ্লীল ভাবে লাইভে এসে সালাম দেও আবার আল্লাহর নাম নেও।ভন্ডামি?
মুসলিম হওয়া এত সহজ?
সব কিছুরই বিচার হবে।
আবার তুমি হারাম ইনকাম কর ফেসবুকে ইউটিউব থেকে বেপর্দা নারী,অশ্লীল ভিডিও ও গান বাজন এসব আপলোড করার মাধ্যমে।
বিয়ে বহির্ভূত প্রেম নিষেধ করা হয়েছে সূরা মায়িদায় (আয়াত 5) কিন্তু তুমি তো হারাম সম্পর্ক করেই চলছো ?
তুমি মুসলিম দাবি কর অথয তোমার দাড়ি কোথায়?
দাড়ি রাখা কি ফরয নয়!!
আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করতে হবে
রাসুল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।’ (সুরা হাশর: ৭)
দেখুন এবার
নবী করীম (সা.) বলেছেন, তোমরা মুশরিকদের বিপরীত করবে- দাড়ি লম্বা রাখবে, গোঁফ ছোট করবে। (সহীহ বুখারি, হাদিস নং-৫৪৭২)
আল্লাহ ও তাঁর রাসূল কোন বিষয়ে ফায়ছালা করলে কোন মুমিন পুরুষ কিংবা মুমিন নারীর নিজেদের ব্যাপারে অন্য কোন সিদ্ধান্তের ইখতিয়ার থাকবে না। কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অমান্য করলে সে তো স্পষ্টই পথভ্রষ্ট হবে’ (সূরা আহযাব ৩৩/৩৬)।
আল্লাহ পাপ ও সীমালঙ্ঘনের কাজে সহযোগিতা করতে নিষেধ করেছেন।কিন্তু তুমি তো কর ???
সৎকর্ম ও তাকওয়ার ব্যাপারে তোমরা পরস্পরের সহযোগিতা কর, পাপ ও সীমালঙ্ঘনের কাজে পরস্পরের সহযোগিতা কর না আর আল্লাহকে ভয় কর, নিশ্চয় আল্লাহ শাস্তি প্রদান কঠোর।
সূরা আল মায়েদা,আয়াত 2