*ভয় দেখানোর জন্য নয়, সতর্ক করার জন্য বলছি। হিন্দু ধর্মে প্রেতাত্মার কথা উল্লেখ আছে। তাই হিন্দু হলে আপনাকে প্রেতাত্মায় বিশ্বাস করতেই হবে। যেসব আত্মা শান্তি পায়না, অতৃপ্ত থাকে- তারা প্রেতাত্মা হয়ে ঘুরে বেড়ায়। প্রেতাত্মারা একা থাকে, তারা নির্দিষ্ট কিছু স্থানে ঘুরে বেড়ায়। কখনো কখনো প্রেতাত্মা জীবিত মানুষের সামনে আকার ধারণ করে। যদি কোনো ব্যক্তির যদি খুন বা অপমৃত্যু (যেমন: সড়ক দুর্ঘটনা, আত্মহত্যা ইত্যাদি) হয়- তবে মৃত্যুর পরে হত্যার প্রতিশোধের জন্য সে প্রেতাত্মা হয়। যে ব্যক্তি ক্ষুধা, তৃষ্ণা, রাগ, ক্রোধ, দ্বেষ, লোভ, বাসনা ইত্যাদি ইচ্ছা ও আবেগের সঙ্গে মারা গেলে তারা প্রেতাত্মার রূপ ধারণ করেন। যে ব্যক্তির মৃত্যু দুর্ঘটনা, হত্যা, আত্মহত্যা ইত্যাদির কারণে হয়েছে তাঁরা অতৃপ্ত প্রেতাত্মা হয়ে এদিন-ওদিক ঘুরতে থাকে। এমন ব্যক্তির আত্মা তৃপ্ত করার জন্য শ্রাদ্ধ ও তর্পণ করা হয়ে থাকে। শাস্ত্র মতে যে ব্যক্তি তিথি যেমন একাদশী, প্রদোষ, অমাবস্যা, পূর্ণিমা ও কোনও পবিত্রতা পালন করেন না, যাঁরা দেবতা, গুরুর অপমান করেন, পাপকর্মে রত থাকেন, তাঁদের সহজেই ভূত তাড়া করতে পারে।যাদের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে জন্ম, আর চন্দ্র খুব দুর্বল ভাবে বৃশ্চিক রাশিতে থাকে, কালসর্প যোগ থাকে এবং লগ্ন ও সপ্তম এই অক্ষে রাহু-কেতু অবস্থান করে, তা হলে তাদের ভূতে ধরার সম্ভাবনা প্রবল। এছাড়া যে ব্যক্তিরা রাতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন বা নিশাচর, তাঁরা সহজেই ভূতের শিকার হন। হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী কোনও শুভ ও মাঙ্গলিক কাজ রাতে করা উচিত নয়। শাস্ত্র মতে, রাতে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা ভূত, পিশাচ, রাক্ষস ও প্রেতযোনির হয়ে থাকেন। কিছু বিদেহী শক্তি সম্পর্কে লোকের মনে অনেক রকমের বিশ্বাস আছে। এই বিদেহী শক্তিগুলিকে ইষ্টকর ও অনিষ্টকর হিসেবে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। উক্ত দুই শ্রেণীর বিদেহী শক্তিগুলির আকৃতি প্রকৃতি সম্পর্কে যা কিছু বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তা পৌরাণিক কাল থেকে হিন্দুধর্মাবলম্বী মানুষের মধ্যে বংশানুক্রমিকভাবেই চলে আসছে। পিশাচ শ্রেণীর প্রেতাত্মারা রক্তচোষা, মাংসাশী, গু-খেকো হয়ে থাকে- এরা খুবই হিংস্র। এগুলোর উপস্থিতি টের পেলে জোরে জোরে মন্ত্র/শ্লোক পড়তে থাকুন। এই বাক্যগুলোই তখন ওই ভয়ঙ্কর পিশাচ/প্রেতাত্মার হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে। এদের মধ্যে মানুষের সামনে যেগুলো আসে এর অধিকাংশই পিশাচ শ্রেণীর প্রেতপিশাচ। এদের ক্ষমতা বা শক্তি খুব বেশি না থাকলেও এরা রূপ বদলে খুবই পারদর্শী। এরা মানুষ ছাড়াও বিড়াল, কুকুর, সাপ, কাক ও আরো নানা প্রাণীর রূপ ধরে ঘুরে বেড়ায়। এই প্রেতপিশাচরা গু, বিষ্ঠা, রক্ত, মাংস, কাঁচামাছ, ময়লা-আবর্জনা খায়। এগুলোই এদের খাদ্য। কাঁচা মাছ এদের খুবই প্রিয়। এদের চেহারা খুবই ভয়ঙ্কর ও কদাকার হয়। প্রেতপিশাচরা খুবই দ্রুতগতিসম্পন্ন ও হিংস্র। প্রেতাত্মার ভয় পেলে, উপস্থিতি টের পেলে, এদের ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে, রাতে একা ঘরে, রাস্তায়, জলাশয়ে বা ছাদে থাকলে এই মন্ত্র/শ্লোক পড়তে থাকুন। অপবিত্র হলে গোসলের যত দ্রুত সম্ভব করে নিতে হবে। প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে যথাযথভাবে যাবতীয় পরিচ্ছন্নতা সম্পন্ন করতে হবে। মনে মনে সব সময় মন্ত্র/শ্লোক পড়তে হবে। প্রতিদিন নিয়মিত প্রার্থনা করতে হবে। হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী গয়া পিণ্ডদান, এক সপ্তাহ ভাগবৎ পুরাণ পাঠ ইত্যাদির মাধ্যমে প্রেতাত্মারা মুক্তিলাভ করে থাকেন। অনেকেই অপদেবী,উপদেবী,লোকদেবী এই সমস্ত কথা শোনা যায় | কিন্তু আসলে এনারা হচ্ছেন ঠাকুরের থেকে পাওয়া অভিশাপের ফলে মর্ত্যে নেমে আসা দেবী | বিকটদর্শন চেহারা নিয়ে এরা ইতস্তত ঘুরেবেড়ায়। সংগ্রহিত
আশ্চর্যের বিষয় হলো, আপনার প্রোফাইলে নাম মুসলমানের অথচ আপনি পূজা, তিথি,ভাগবত গীতা পাঠ, এছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্র শ্লোক আরো হাবিজাবি বিষয়ের আদেশ দিচ্ছেন। আল্লাহর সাথে শিরক করবেন না,যদি আপনি মুসলিম হয়ে থাকেন।আল্লাহকে ভয় করুন, চোখ চিরতরে বন্ধ হওয়ার আগেই।কারণ এরপর হাজারো অনুতাপ, অনুশোচনা বৃথা।
Khub e bhalo likechen .. uposthapona o besh bhalo..👏👍🏻💜 (Tobey lekhika k ektai kotha. End a j oder khoon kore bodla nilo jail a, toh meyetir toh aatar Mukti tar agei hoye gechilo. Tar poreo ki fhire eshe bodla newa shombov..? (I am not sure...) Amar mone hoy bodla r byaparta agei 3 Jon er alada alada bhave jail er bairei shrota der shuniye nirmom hatya hisabe lekha ta better hoto oye spot ei oder chholona kore aaniye/dakiye... (Borong jar nirmom hatya hobar kotha na arek kormochari bondhu ti sheita lekha r shonano holo jeta na holeo cholto oye bhave) tai na..?? (Other wise bhalo likechen 👌
আমার লেখা গল্পটা এতো সুন্দরভাবে অডিও রূপ দেওয়ার জন্য গল্পাসুর টিমকে অনেক অনেক ধন্যবাদ 🙏🙏আর পোস্টার টা দারুণ হয়েছে সঙ্গে ব্যাক গ্রাউন্ড মিউজিক
🎉
Proud of u crime ar horror stuff debar jonno
Darun valo laglo
Darun lagse golpota, 👍💖💖💖💖
শিক্ষা নিও একটা, বাস্তব ভিত্তিক গল্প, এ যুগে কাও কে বিশ্বাস করা খুব কঠিন, স্বামী স্ত্রী এর মধ্যেও বিশ্বাস ভিত্তিক শব্দ টাও খুব ক্ষীণ।
Very nice laglo golpo ta
খুব সুন্দর গল্পো টা
Nice story full of suspeñse wish to hear more such new same type stories frm u
atao osadharon chilo.
Wow just fatafati ❤❤❤❤
Darun❤❤❤❤❤❤❤❤
Milon to more gelo abar last a kotha theke alo..... Golpo ta valo.. But name aktu hyto probably
Thik bolechen
Darun ❤darun❤
Ai golpo te shikkha ache jeta aj kalkar meye der ai golpo theke neyoa uchit❤
Very good story lines but too many flaws in narration and script, Please be a little more mindful
এক কথায় অসাধারণ লাগলো ❤
❤❤❤❤
Pinaki lagbe. 😊😊👍👍✌
*ভয় দেখানোর জন্য নয়, সতর্ক করার জন্য বলছি। হিন্দু ধর্মে প্রেতাত্মার কথা উল্লেখ আছে। তাই হিন্দু হলে আপনাকে প্রেতাত্মায় বিশ্বাস করতেই হবে। যেসব আত্মা শান্তি পায়না, অতৃপ্ত থাকে- তারা প্রেতাত্মা হয়ে ঘুরে বেড়ায়। প্রেতাত্মারা একা থাকে, তারা নির্দিষ্ট কিছু স্থানে ঘুরে বেড়ায়। কখনো কখনো প্রেতাত্মা জীবিত মানুষের সামনে আকার ধারণ করে। যদি কোনো ব্যক্তির যদি খুন বা অপমৃত্যু (যেমন: সড়ক দুর্ঘটনা, আত্মহত্যা ইত্যাদি) হয়- তবে মৃত্যুর পরে হত্যার প্রতিশোধের জন্য সে প্রেতাত্মা হয়। যে ব্যক্তি ক্ষুধা, তৃষ্ণা, রাগ, ক্রোধ, দ্বেষ, লোভ, বাসনা ইত্যাদি ইচ্ছা ও আবেগের সঙ্গে মারা গেলে তারা প্রেতাত্মার রূপ ধারণ করেন। যে ব্যক্তির মৃত্যু দুর্ঘটনা, হত্যা, আত্মহত্যা ইত্যাদির কারণে হয়েছে তাঁরা অতৃপ্ত প্রেতাত্মা হয়ে এদিন-ওদিক ঘুরতে থাকে। এমন ব্যক্তির আত্মা তৃপ্ত করার জন্য শ্রাদ্ধ ও তর্পণ করা হয়ে থাকে। শাস্ত্র মতে যে ব্যক্তি তিথি যেমন একাদশী, প্রদোষ, অমাবস্যা, পূর্ণিমা ও কোনও পবিত্রতা পালন করেন না, যাঁরা দেবতা, গুরুর অপমান করেন, পাপকর্মে রত থাকেন, তাঁদের সহজেই ভূত তাড়া করতে পারে।যাদের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে জন্ম, আর চন্দ্র খুব দুর্বল ভাবে বৃশ্চিক রাশিতে থাকে, কালসর্প যোগ থাকে এবং লগ্ন ও সপ্তম এই অক্ষে রাহু-কেতু অবস্থান করে, তা হলে তাদের ভূতে ধরার সম্ভাবনা প্রবল। এছাড়া যে ব্যক্তিরা রাতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন বা নিশাচর, তাঁরা সহজেই ভূতের শিকার হন। হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী কোনও শুভ ও মাঙ্গলিক কাজ রাতে করা উচিত নয়। শাস্ত্র মতে, রাতে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা ভূত, পিশাচ, রাক্ষস ও প্রেতযোনির হয়ে থাকেন। কিছু বিদেহী শক্তি সম্পর্কে লোকের মনে অনেক রকমের বিশ্বাস আছে। এই বিদেহী শক্তিগুলিকে ইষ্টকর ও অনিষ্টকর হিসেবে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। উক্ত দুই শ্রেণীর বিদেহী শক্তিগুলির আকৃতি প্রকৃতি সম্পর্কে যা কিছু বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তা পৌরাণিক কাল থেকে হিন্দুধর্মাবলম্বী মানুষের মধ্যে বংশানুক্রমিকভাবেই চলে আসছে। পিশাচ শ্রেণীর প্রেতাত্মারা রক্তচোষা, মাংসাশী, গু-খেকো হয়ে থাকে- এরা খুবই হিংস্র। এগুলোর উপস্থিতি টের পেলে জোরে জোরে মন্ত্র/শ্লোক পড়তে থাকুন। এই বাক্যগুলোই তখন ওই ভয়ঙ্কর পিশাচ/প্রেতাত্মার হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে। এদের মধ্যে মানুষের সামনে যেগুলো আসে এর অধিকাংশই পিশাচ শ্রেণীর প্রেতপিশাচ। এদের ক্ষমতা বা শক্তি খুব বেশি না থাকলেও এরা রূপ বদলে খুবই পারদর্শী। এরা মানুষ ছাড়াও বিড়াল, কুকুর, সাপ, কাক ও আরো নানা প্রাণীর রূপ ধরে ঘুরে বেড়ায়। এই প্রেতপিশাচরা গু, বিষ্ঠা, রক্ত, মাংস, কাঁচামাছ, ময়লা-আবর্জনা খায়। এগুলোই এদের খাদ্য। কাঁচা মাছ এদের খুবই প্রিয়। এদের চেহারা খুবই ভয়ঙ্কর ও কদাকার হয়। প্রেতপিশাচরা খুবই দ্রুতগতিসম্পন্ন ও হিংস্র। প্রেতাত্মার ভয় পেলে, উপস্থিতি টের পেলে, এদের ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে, রাতে একা ঘরে, রাস্তায়, জলাশয়ে বা ছাদে থাকলে এই মন্ত্র/শ্লোক পড়তে থাকুন। অপবিত্র হলে গোসলের যত দ্রুত সম্ভব করে নিতে হবে। প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে যথাযথভাবে যাবতীয় পরিচ্ছন্নতা সম্পন্ন করতে হবে। মনে মনে সব সময় মন্ত্র/শ্লোক পড়তে হবে। প্রতিদিন নিয়মিত প্রার্থনা করতে হবে।
হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী গয়া পিণ্ডদান, এক সপ্তাহ ভাগবৎ পুরাণ পাঠ ইত্যাদির মাধ্যমে প্রেতাত্মারা মুক্তিলাভ করে থাকেন।
অনেকেই অপদেবী,উপদেবী,লোকদেবী এই সমস্ত কথা শোনা যায় | কিন্তু আসলে এনারা হচ্ছেন ঠাকুরের থেকে পাওয়া অভিশাপের ফলে মর্ত্যে নেমে আসা দেবী | বিকটদর্শন চেহারা নিয়ে এরা ইতস্তত ঘুরেবেড়ায়।
সংগ্রহিত
মন্ত্র বা শ্লোকটা কি উল্লেখ করলে ভালো লাগতো।
Baal tui thaam ebaar
Darun ❤❤❤
আশ্চর্যের বিষয় হলো, আপনার প্রোফাইলে নাম মুসলমানের অথচ আপনি পূজা, তিথি,ভাগবত গীতা পাঠ, এছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্র শ্লোক আরো হাবিজাবি বিষয়ের আদেশ দিচ্ছেন। আল্লাহর সাথে শিরক করবেন না,যদি আপনি মুসলিম হয়ে থাকেন।আল্লাহকে ভয় করুন, চোখ চিরতরে বন্ধ হওয়ার আগেই।কারণ এরপর হাজারো অনুতাপ, অনুশোচনা বৃথা।
Khub e bhalo likechen .. uposthapona o besh bhalo..👏👍🏻💜 (Tobey lekhika k ektai kotha. End a j oder khoon kore bodla nilo jail a, toh meyetir toh aatar Mukti tar agei hoye gechilo. Tar poreo ki fhire eshe bodla newa shombov..?
(I am not sure...)
Amar mone hoy bodla r byaparta agei 3 Jon er alada alada bhave jail er bairei shrota der shuniye nirmom hatya hisabe lekha ta better hoto oye spot ei oder chholona kore aaniye/dakiye...
(Borong jar nirmom hatya hobar kotha na arek kormochari bondhu ti sheita lekha r shonano holo jeta na holeo cholto oye bhave) tai na..?? (Other wise bhalo likechen 👌
দারুণ লাগলো
😢😢😢❤❤❤❤❤
wondering how a small town girl in the story giving tuition owns iphone
might be second hand iphone 6 😐
Khub bhalo laglo
❤❤❤❤