সুরা মুলক বেদাতির ব্যাক্ষা , sura mulk bakha , রফিকুল ইসলাম বিন সাঈদ , Rofikul islam bin sayed
Вставка
- Опубліковано 14 жов 2024
- #সুরা মুলক বেদাতির ব্যাক্ষা #sura mulk bakha#রফিকুল ইসলাম বিন সাঈদ#Rofikul islam bin sayed#জুমার খুতবা ২০২৪ #jumar khudba 2024 #waz #ওয়াজ মাহফিল ২০২৪ #মক্কা মদিনার সুর
voice :- রফিকুল ইসলাম বিন সাঈদ
: rofikul islam bin sayed
media :- মক্কা মদিনার সুর
mo :- 01638390077
চ্যানেল টি (subscribe ) করুন
নতুন সকল ভিডিও পেতে like , share , coments করুন
.................... দর্শক .....................
সকল ভিডিও আমরা নিজেরাই করে থাকি
মক্কা মদিনার সুর একটি বিশ্বস্ত ইসলামিক মিডিয়া
আপনাদের কোন প্রগ্রাম ভিডিও করার থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন
মোবা :- ০১৬৩৮৩৯০০৭৭
...........................................................................................................
সুপ্রিয় দর্শক ভিডিওটি ভালো লাগলে এই চ্যানেলটি (Subscribe) করার অনুরোধ রইলো।
আপনারা পাশে থাকলেই আমরা এগিয়ে যেতে পারবো।
ইনশাআল্লাহ।
সবার আগে সর্বশেষ ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেলটি (Subscribe )করে রাখুন!
........................................................................
Please Like | Comment | & Share
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
Don't forget to SUBSCRIBE!
#কুমিল্লার নাঙ্গরকোট ২৪-০৫-২০২৪
#জুমার খুতবা
#badatir korbani
#বেদাতির কোরবানী কুল হবে তো জেনে নিন
#কোরবানী করার আগে সাবধান শিরিক গুলো জানুন
#বেদাতির ভুল আকিদায় মানহাজ
#badatir vul akida
#দলিল ভিত্তিক বেদাত শিরিক প্রমান
#dolil vittik badat sirik proman
#mokka modina
#মক্কা মদিনার সুর
#মক্কা মদিনা
#মদিনার সুর
rofikul islam bin sayed
#রফিকুল ইসলাম বিন সাঈদ
#জুমার খুতবা ২০২৪
#jumar khudba 2024
#এম রিয়াজুল ইসলাম
m riazul islam
#hafiz mohammad sofikul islam
#হাফেজ মোঃ শফিকুল ইসলাম
#maulana.mufti fojlur rohman
#new waz mahfil 2023
#মাওলানা,মুফতি ফজলুর রহমা
সঠিক কথা বেদাতি সহ্য করতে পারে না। চালিয়ে যান।
আপনার কথাগুলো কত দামি- আল্লাহ আপনার হেফাজত করুন!
A hujur dorkar
Masallah. ❤❤❤
আমিন
A@@mollabisnestv2037
আমি আল্লাহর কাছে কেয়ামতের দিন সাহায্য চাই আল্লাহ যেনও আমাকে সেই দিন হে আল্লাহ আপনি সাহায্য করিয়েন আমিন
Alhamdulillah
খয়রাতি হুজুরদের ওয়াজ জাল হাদিসে ভরপুর। কিচ্ছানির্ভর তাই শুনতে খুব মজা লাগে।
এই হুজুর ঠিক বলেছেন আমল ছাড়া কেহ বেহেস্তে যাইতে পারবে না। কোন পীর আওলিয়াও না।
জাযাকাল্লাহ খায়ের।
আমিন
কোরআনের একটি সুরা রাতে পাঠকারী কখনো ভুখা থাকবে না। এ ধরনের হাদিস কতটুকু সত্য বলুনতো।
।
❤❤❤❤❤❤
এই জ্ঞানী আল্লাহ ও খান্নাস মানুষের সাথেই থাকে, তাহলে নিকটে আল্লাহ খোজা বাদ দিয়ে কোন আল্লাহর ইবাদত কর যে, যে আল্লাহ তোমাকে কোন দিন বলে না খারাপি করিছ না, সময় থাকতে আল্লাহ চেনো মানুষ আর পথভ্রষ্ট করিস না?
❤❤❤
আমিন
Hujur hajar hajar batsar dar a jadi apnara ei rakam was karen tat a kono kaj habe na jatokkhon Rastrababosta jadi Islami na hay.
Ara Jahanname Tue To Jahanname Gasos TUR EMAN Nai Tue Monafack Jahanname Kafar Tura 72 Katarar Antor Vokto La Majhabi Abujahale Salafe Tawhadi Kharaji Monafack Ahala Hadis Ahala Kuran Jamathi Islame Tabligi Ara Sobay Jahanname KAFAR Tue Hojur O Kafar Tue Jar Anosharon Korcho Iban Taiyaba Nasir Uddin Albane Sao JAHANNAME KAFAR KAFAR KAFAR Amin
এসব কোরআন বিরোধী বক্তব্যের জন্য আপনাকে দিবে চার বারি। বেহাত বলতে কিছু নেই, যদি থাকে তবে সেটা হচ্ছেন আপনি/আপনারা।
কোনটা কোরআন বিরোধী কখা! বললে ভাল হত।
যে জাই বলুক, আমি শতাধিক বিখ্যাত আলেমদের ওয়াজশুনি ।কিছু ভাল আলেম এখও হাদিস ভিত্তিক আলোচনা করেন । মাঃ রফিকুল সাহেব ভাল আলেম অন্যতম একজন । এতে খয়রাতি হুজুররা নাখোস এটা জানি ।
আপনার ভাল হুজুর ওয়াজ অর্থ গ্রহণ করে, ধর্ম পথে রিজিক অন্বেষণ করে , এটা একজন ধর্ম প্রচারক এর কাজ? এরা সবাই আগুন ভক্ষণ কারী। বেতনভুক্ত কর্মচারী কখনও ধর্ম প্রচারক হতে পারে না । উনি সভাপতির নির্দেশ ছাড়া কোন কিছুই করেনা। সূরা বাকারা 41,174 মায়েদা 44 আয়াত দেখুন।
কিতাবিদের ও কাফেরদের আনুগত্য করো না প্রয়োজনে বাসগৃহে সালাতের স্থান নির্ধারণ করো
যারা মমিন নয় তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবে না, এই মর্মে আল্লাহ বলেন, মমিনগণ যেন মমিনগণ ব্যতীত কাফেরদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ না করে (ইমরান, ২৮ আয়াত)। কাফেরদেরেক দ্বীনের বিষয়ে অনুগত্য করো না। (ফুরকান, ৫২ আয়াত)। এবং কাফির ও মোনাফিকদের আনুগত্য করো না। (আহযাব, ১আয়াত)। এবং পাপিষ্ঠদের আনুগত্য করো না (দাহর, ২৪ আয়াত)।
যদি কেউ কাফিরদের আনুগত্য করে তাহলে তাদেরকে বিপরীত দিকে ফিরিয়ে দিবে (এমরান ১৪৯ আয়াত)। যারা বর্তমান রসূল বিশ্বাস না করে শুধু কিতাব নির্ভরশীল, তারা কিতাবি, আল্লাহ বলেন তোমরা কিতাবিদের দল বিশেষের আনুগত্য করো না, তারা তোমাকে কাফির বানিয়ে ছাড়বে (ইমরান, ১০০ আয়াত)। কারণ তারা তোমাদের ঈমানের অনুসরণ করে না, যারা রসূল চেহারায় আল্লাহ বিশ্বাস করে কিতাবিরা তাদেরকে শত্রু বলে গণ্য করে। আল্লাহ বলেন, হে মমিন তোমাদের শত্রুকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না (মুমতাহিনা, ১ আয়াত)। কিতাবিদের সঙ্গ ধারণ থেকে নিজেকে বিরত রাখার জন্য প্রয়োজন হলে নিজের বাসগৃহে সালাতের স্থান নির্ধারণ করে সেখানে সালাত কায়েম কর (ইউনুস, ৮৭ আয়াত)।
অদেখা কোনকিছু স্মরণযোগ্য নয়
প্রভুর পক্ষ থেকে আশা প্রভু দর্শনের স্পষ্ট প্রমাণটা যারা না দেখল তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আনআম ১০৪ আয়াত। অর্থাৎ যারা সম্যক গুরু তথা রসূলের সঙ্গ ধারণ না করে আল্লাহকে অদেখা অবস্থায় এভাবে ইবাদত বন্দেগী করলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এইভাবে যে, অদেখা কোনো বিষয় স্মরণযোগ্য নয়। এটা বিজ্ঞান ভিত্তিক সত্য বটে। এটা আবার বাস্তব ও দর্শন ভিত্তিক সত্য। ধরুন, আপনি ঢাকা কমলাপুর ষ্টেশনটা দেখেছেন, আর তাই আপনি উহা স্মরণ করতে সক্ষম হচ্ছেন, আর লন্ডনের শহরটা আপনি দেখেন নি বিধায় লন্ডন শহরটা আপনি স্মরণ করতে পারছেন না। এতে প্রমাণ হয় যে, অদেখা কোনো বিষয় স্মরণযোগ্য নয়।
এখন আমরা দেখব, এই কথাটা কোরআন ভিত্তিক কতখানি সত্য। পবিত্র কোরআনের মধ্যে ভবিষ্যতের কোনো ঘটনা আল্লাহ স্মরণ করতে বলে নি, অথচ অতীতের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে স্মরণ কথাটা উল্লেখ আছে। যেমন "ভবিষ্যতের ঘটনা যেদিন তাদেরকে একত্রিত করা হবে।" সাবা, ৪০ আয়াত। যখন কেয়ামত উপস্থিত হবে, বনী ইসরাইল ৭১ আয়াত। এই সকল আয়াতে ভবিষ্যতের ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে। বিধায় এখানে 'স্মরণ কর' শব্দ আসে নি। আবার অতীতের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে 'স্মরণ কর' কথা উল্লেখ আছে। যেমন মরিয়মের ৪১ আয়াতে অতীত ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে 'স্মরণ কর' শব্দ এসেছে। আল্লাহ অতি সূক্ষ্মদর্শী ও মহাজ্ঞানী। কারণ ভবিষ্যতের ঘটনা যেহেতু অদেখা আর অদেখা বিষয় যেহেতু স্মরণযোগ্য নয় বিধায় পবিত্র কোরানে ভবিষ্যতের কোনো ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে 'স্মরণ কর' কথা উল্লেখ করেন নি। এতে প্রমাণিত হয় যে, অদেখা বিষয় স্মরণযোগ্য নয়। কথাটা কোরআন ভিত্তিক ও সত্য বটে।
এখন যাদের কাছে আল্লাহ এখনও অদেখা, তারা আল্লাহকে স্মরণ করতে সক্ষম হচ্ছেন না। কারণ অদেখা বিষয় স্মরণযোগ্য নয়।
তোমার প্রভুর ঠিকানা সাব্যস্ত কর
মৃত্যুর পরে পুনঃজীবিত করে আল্লাহর ঠিকানায় নিয়ে যাওয়া হবে (৬ঃ৩৬)। তাই আল্লাহ বলেন, সেই দিবস আসবে সত্য। অতএব তোমার প্রভুর একটি ঠিকানা সাব্যস্ত কর (৭৮:৩৯)। অনেকে এই আয়াতটিকে আত্মসমর্পন করা অর্থে ব্যবহার করে। কেহ কেহ এই আয়াতটিকে প্রভুর উপাসনা করা অর্থে ব্যবহার করে। কেহ কেহ এই আয়াতটি প্রভুর আনুগত্য অনুসরণ করা অর্থে ব্যবহার করে। কিন্তু দেখা যায় আত্মসমর্পণ করার জন্য অন্য একটি আয়াত আসছে (২:২০৮)। এই আয়াতে ইসলাম শব্দ এসেছে। পক্ষান্তরে (৭৮:৩৯) আয়াতে ইসলাম শব্দ আসে নাই আসছে ম্-াআবি শব্দ। তাহলে দুইটি আয়াতে দুইটি শব্দ দুইটি আয়াতের উদ্দেশ্য ও দুইটি। এখন যদি কেউ (৭৮:৩৯) আয়াতটির অর্থ আত্মসমর্পন অর্থে ব্যবহার করে সেক্ষেত্রে (৭৮:৩৯) আয়াতটির উদ্দেশ্য ব্যর্থ হয়। আর আয়াতের উদ্দেশ্য ব্যর্থ করা চেষ্টা করলে তার জন্য জাহান্নাম (২২:৫১)। তাছাড়া (৭৮:৩৯) আয়াতে উল্লেখিত ম্-াআবি শব্দের প্রকৃত অর্থ হচ্ছে আবাসস্থল বা ঠিকানা। এখানে উল্লেখ্য যে, (৭৮:২২) আয়াতেও ম্-াআবি শব্দ এসেছে সেক্ষেত্রে আয়াতটির অর্থ এসেছে অপরাধীদের আবাস স্থল হচ্ছে জাহান্নাম। এই আয়াতে ম্-াআবি শব্দের অর্থ আবাসস্থল বা ঠিকানা অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। ঠিক একই ভাবে (৭৮:৩৯) আয়াতের ম্-াআবি শব্দের অর্থটি ঠিকানা অর্থে ব্যবহার করতে হবে। এখানে উল্লেখ্য যে, অনেকেই (৭৮:৩৯) আয়াতে উল্লেখিত ম্-াআবি শব্দটিকে ক্রিয়া অর্থে ব্যবহার করে। আবার (৭৮:২২) আয়াতের ম্-াআবি শব্দটি বিশেষ্য অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। আর ম্-াআবি শব্দটা প্রকৃত পক্ষে বিশেষ্য। সেক্ষেত্রে যদি কেহ (৭৮:৩৯) আয়াতের উল্লেখিত ম্-াআবি শব্দটা ক্রিয়া অর্থে ব্যবহার করে তাহলে সেটা ব্যাকরণ শাস্ত্রের পরিপন্থী হবে বিধায় (৭৮:৩৯) আয়াতটিকে ক্রিয়াপদ অর্থে ব্যবহার না করে বিশেষ্য পদ অর্থে ব্যবহার করাই উত্তম। তাহলে আয়াতটির প্রকৃত অর্থ দাড়ায় তোমার প্রভুর একটি ঠিকানা সাব্যস্ত কর। আর এজন্য আল্লাহ বলেন ‘তোমরা যদি আল্লাহকে ভালবাস তাহলে রসুলের অনুসরন কর (৩:৩১)। আবার আল্লাহ বলেন, রসুলের কাছে বাইয়াত হওয়া তো আল্লাহর কাছে বাইয়াত হওয়া, রসুলের হাতে হাত রাখা তো আল্লাহর হাতে হাত রাখা। কারণ রসুলের হাতের উপর আল্লাহর হাত (৪৮:১০)। এখন যদি কেহ আল্লাহর ঠিকানা পেতে চাই তাহলে তাকে রসুলের ঠিকানা লাভ করতে হবে। কারণ রসূলই হচ্ছে আল্লাহর ঠিকানা। যার বর্তমান রসুল নাই তার আল্লাহর ঠিকানাও নাই। অতএব সম্যকগুরু রসুলগণকেই আল্লাহর ঠিকানা হিসেবে বিশ্বাস করে (৭৮ঃ৩৯) নং আয়াতটি পালন করতে হবে।
দ্বীন প্রচার করতে গিয়ে বিনিময় নেওয়ার কথা এবং মসজিদে ঈমামতি করে বিনিময় নেওয়ার কথা পবিত্র কোরআনে উল্লেখ নেই
আল্লাহ বলেন, তোমরা অনুসরণ কর তাদের যারা কোন বিনিময় নেয় না, অথচ তারা সত্য পথে আছে (৩৬ঃ২১)। অতএব মসযিদের ঈমাম যখন বেতনভুক্ত তখন তাকে অনুসরণ করা কোরআন সম্মত নয়। আর কিছু লোক এমন আছে দ্বীন প্রচার করার দায়িত্ব প্রাপ্ত না হওয়া সত্ত্বেও তারা দ্বীন প্রচার করতে যায়। আর সেক্ষেত্রে পবিত্র কোরআনের বিশেষ বিশেষ আয়াত বা অংশ গোপন রাখে যেমন আদম কাবায় আল্লাহকে সেজদার কথা কোরআনে উল্লেখ থাকার পরও ঐ সেজদার রহস্য ব্যক্ত করে না। উহারা সত্য গোপন করে বিনিময় কিছু পারিশ্রমিক গ্রহণ করে, তাদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন, যারা আমার আয়াতকে গোপন করে তাদেরকে আমি লানত করি (২ঃ১৫৯)। আর আয়াত গোপন করার শর্তে তাহারা কিছু বিনিময় নিয়ে মনগড়া কিচ্ছা কাহিনী বলে ওয়াজ করে টাকা চুক্তির মাধ্যমে, তাদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ বলেন, যারা আমার আয়াত গোপন করে বিনিময় নেয় তাদের নিজেদের জঠরে অগ্নি ব্যতিত কিছুই পুরে না (২ঃ১৭৪)। আর কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাদের সাথে কথা বলবেন না (২ঃ১৭৪)। আর তাদেরকে আল্লাহ কখনও পবিত্র করবেন না এবং তাদের জন্য কঠিন শাস্তি রয়েছে (২ঃ১৭৪) আর উহারাই সৎ পথ হতে ভ্রান্ত পথে আছে (২ঃ১৭৫) এবং উহারা ক্ষমার পরিবর্তে শাস্তি ক্রয় করিয়াছে আর আগুন সহ্য করিতে তাহারা কতইনা ধৈর্য্যশীল (২ঃ১৭৫)। কাজেই যারা চুক্তি ভিত্তিক ওয়াজ করা নামধারী আলেম, যাহারা এহেন বিনিময় গ্রহণ করে উহারা যেহেতু ভ্রান্ত পথে আছে, আর তাদের মতবাদও ভ্রান্ত মতবাদ, আর তাদের বিষয়ে এত আজাব গজবের কথা কোরআনে উল্লেখ করার পরও উহারা জেনে শুনেই সেগুলি করে ফলে তাহারা মুর্খ। আর মূর্খদেরকে পরিহার কর (৭ঃ১৯৯) তাদের মতবাদও পরিহারযোগ্য।