Відео

এখন কিছু করার প্রয়োজন নেই।

আপনার তিন মাস বয়সী বিড়ালটি যে দুর্বল হয়ে পড়েছে, কিছু খাচ্ছে না এবং নিজেকে পরিষ্কারও করছে না, এটা বেশ চিন্তার বিষয়। বিশেষ করে, যদি তার মলের সঙ্গে ফিতাকৃমির মতো কিছু বের হয় এবং কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর পরও অবস্থার উন্নতি না হয়, তাহলে এটা স্পষ্ট যে সমস্যাটা গুরুতর হতে পারে। কৃমির সংক্রমণ ছোট বিড়ালদের শরীর থেকে পুষ্টি শোষণ করে নেয়, ফলে তারা দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে। অনেক সময় কৃমির ওষুধ কাজ করতে কিছুদিন সময় লাগে, আবার কখনও এক ডোজে সম্পূর্ণভাবে কৃমি দূর হয় না। তাছাড়া, কৃমি মরে গেলে তার টক্সিন শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে, যা বিড়ালটিকে আরও বেশি দুর্বল করে দিতে পারে। এখন সবচেয়ে জরুরি হলো যত দ্রুত সম্ভব একজন ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ নেওয়া। বিড়ালের শারীরিক অবস্থা দেখে ডাক্তার প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিতে পারবেন এবং নিশ্চিত করতে পারবেন যে তার শরীরে অন্য কোনো সমস্যা তৈরি হয়েছে কি না। এই সময়ে, বিড়ালটিকে তরল বা নরম খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন, যেমন-গরম পানি দিয়ে নরম করা ভেজা খাবার, চিকেন ব্রথ, বা কিটেন মিল্ক রিপ্লেসার, যাতে সে অন্তত কিছুটা পুষ্টি পায়। প্রচুর পানি খাওয়ানোও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কৃমির সংক্রমণের ফলে শরীরে পানির অভাব দেখা দিতে পারে। পাশাপাশি, বিড়ালের আশপাশ পরিষ্কার রাখা দরকার, যাতে তার শরীরে নতুন করে কৃমির সংক্রমণ না ঘটে। ছোট বিড়ালদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলক কম থাকে, তাই তাদের শরীর দ্রুত খারাপের দিকে যেতে পারে। তাই দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান, যাতে বিড়ালটি দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।

এর তেমন একটা ঘরোয়া চিকিৎসা নেই। তাই যেভাবে হোক তাকে ভেটের কাছে নিয়ে যান।

এখন আপনার কিছু করণীয় নেই।

@PoshaPraniPlus রিপ্লে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ, তাহলে কি ভ্যাকসিন নিতে হবে না?

না।

যেহেতু আপনাকে একটি বিড়াল হালকা কামড় দিয়েছে, তাই কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। প্রথমত, আপনি যেহেতু ইতোমধ্যে সাবান ও হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধুয়েছেন, এটি ভালো পদক্ষেপ। তবে বিড়ালের কামড়, যত হালকা হোক না কেন, ত্বকের ভেতরে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশের সুযোগ করে দিতে পারে যা সংক্রমণের কারণ হতে পারে। যদি কামড়ের জায়গা লাল হয়ে যায়, ফুলে যায়, ব্যথা করে বা পুঁজ বের হয়, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বিশেষ করে যদি বিড়ালটির ভ্যাকসিনেশন স্ট্যাটাস জানা না থাকে, তাহলে রেবিস (Hydrophobia) ও টিটেনাস সম্পর্কে সতর্ক থাকা জরুরি। রেবিসের ঝুঁকি সাধারণত স্ট্রে বা অপরিচিত বিড়াল থেকে বেশি থাকে। তাই নিশ্চিত হতে কাছের কোনো হাসপাতাল বা ডাক্তারের পরামর্শ নিন। তিনি আপনাকে প্রয়োজন হলে রেবিস ভ্যাকসিন বা টিটেনাস টিকা নেওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন। এছাড়া, পরবর্তী কয়েক দিন কামড়ের জায়গা পর্যবেক্ষণ করুন-যদি কোনো অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করেন, তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যান।

আপনার বিড়াল আপনাকে ভালোবাসে, কিন্তু তার ভালোবাসার ভাষা একটু ভিন্ন! খাবারই যদি তার হৃদয়ের চাবি হয়, তাহলে এক্সট্রা চিকেন ট্রিট দিয়ে তার ভালোবাসা 'আনলক' করে দেখুন!

না।

@PoshaPraniPlus tnx bro

@PoshaPraniPlus আনসার দিবার জন্য চ্যাণেলটা সাসএাইব করলাম

আপনার বিড়াল যদি ২ দিন ধরে কিছু না খেয়ে শুধু ঘুমিয়ে থাকে এবং নাক-মুখ শুকিয়ে গেছে, তাহলে এটা অবশ্যই চিন্তার বিষয়। দীর্ঘ সময় না খাওয়া বিড়ালের স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে, বিশেষ করে যদি সে দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রথমেই চেষ্টা করুন তাকে তরল জাতীয় খাবার বা তার পছন্দের নরম খাবার খাওয়ানোর। পানিশূন্যতা পরীক্ষা করতে পারেন-বিড়ালের ঘাড়ের চামড়া আলতো করে টেনে ছেড়ে দিন, যদি ধীরে ধীরে আগের অবস্থায় ফিরে আসে তবে পানিশূন্যতা থাকতে পারে। তাকে একটু কুসুম গরম পানি বা চিকেন স্যুপ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। যদি দেখেন যে তাতেও কোনো উন্নতি হচ্ছে না বা সে আরও বেশি দুর্বল হয়ে পড়ছে, তাহলে দেরি না করে দ্রুত একজন পশু চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। অনেক সময় এই ধরনের আচরণ সংক্রমণ, জ্বর, পেটের সমস্যা বা অন্য কোনো গুরুতর অসুস্থতার লক্ষণ হতে পারে তাই দ্রুত চিকিৎসা নেওয়াই সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত হবে।

কখন আঁচড় দিয়েছে?

না।

জ্বী!

Same to you