Відео

আমার হাদীস সম্পর্কে বেশি জানা নেই তবে আমি মনের থেকে ২০ রাকাত তারাবি পরতে পারলে খুশি হই, কারন সিজদা দিলে তো গোনাহ হয় না, আল্লাহ তায়ালার কাছে সিজদা যত বেশি করা যায় তত বেশি আল্লাহ তায়ালার নিকটবর্তী হওয়া যায় আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক আমিন

আল্লাহ পাক ওসামা ভাই কে গম্ভীর জ্ঞান দান করেছেন

আমি এই ডিবেট দেখি নাই কিন্তু 5 তারিখের পরে ওসামা সাহেবকে দেখছি ভারতের দালালি করতে😂 তাই কমেন্ট করলাম

Rahul win

মাশাআল্লাহ 🎉❤

Mashallah ❤❤

Masaallah আলোচনা অনেক সুন্দর হয়েছে

❤❤❤

মাশাআল্লাহ 💝💝💝😊

মাশাআল্লাহ আমি সরাসরি শুনেছিলাম 🥰💓

❤❤❤❤

❤❤❤❤

❤❤❤

Mashallah ❤

❤❤❤❤❤❤❤

❤❤❤❤❤

Ami ali osamar shate dorkare ami divided korbo

ভাই লা মাযহাবিরা কিছু বই পড়ে লেখচার মারাই হাদিশ কুন কিতাবে আছে কুন প্রিষ্টা আছে বশে বশে এইগুলোও মুকস্ত করে 😅

ব্রাদার রাহুলের বারি কোই একটু জানার ইচ্ছা

বেয়াদবি নিবেন না হযরত আয়াত টি মনে হয় সঠিক হয়নি,,,,

হাদিসের প্রসঙ্গে, "ওমর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু ২০ রাকাত তারাবির নির্দেশ দিয়েছেন" এমন একটি হাদিস পাওয়া যায় যা সনদ এবং হাদিস শাস্ত্রের আলোকে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। তবে এটি নিয়ে কিছু মতভেদ রয়েছে। এখানে একটি উল্লেখযোগ্য দলিল প্রদান করা হলো: হাদিস: ইমাম মালিক তার মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, যেখানে ইয়াজিদ ইবনে রুমান বর্ণনা করেছেন: "নাস ওমর ইবনে খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু ‘আলা আন-নাসি বিছ্রিনা রাকাআতান ফি সালাতি তারাওয়ীহ।" (অর্থ: উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু মানুষকে তারাবির ২০ রাকাত নামাজ আদায় করার আদেশ দেন।) হাদিসের সনদ ও বিশ্লেষণ: ১. মুয়াত্তা ইমাম মালিক (১/৭৮): এটি মursal বা মুক্তাসিল হাদিসের মধ্যে গণ্য হয়। ইয়াজিদ ইবনে রুমান তাবেয়ি, যিনি সরাসরি সাহাবীদের থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। যদিও এটি মুরসাল, ইমাম বুখারি এবং অন্যান্য মুহাদ্দিসগণ মুরসাল হাদিসকে নির্ভরযোগ্য বলে গ্রহণ করেছেন, বিশেষত যদি এটি তাবেয়িদের থেকে আসে। ২. সুনানুল বায়হাকি (২/৪৯৬): এখানে ইমাম বায়হাকি উল্লেখ করেছেন: "উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু’র সময় সাহাবাগণ ২০ রাকাত নামাজ আদায় করতেন।" এই বর্ণনা একটি শক্তিশালী দলিল হিসেবে বিবেচিত, কারণ এর সনদে জ্ঞাত তাবেয়ি এবং সাহাবিদের নাম পাওয়া যায়। সারমর্ম: এই হাদিসটি তাবেয়ি ইয়াজিদ ইবনে রুমান দ্বারা বর্ণিত হলেও, হাদিস শাস্ত্রের আলোকে এটি ইমাম মালিক ও ইমাম বায়হাকির মতে গ্রহণযোগ্য। বিশেষত, এটি সাহাবায়ে কেরামের সর্বসম্মত আমল হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। তবে বিভিন্ন মাযহাবে এই বিষয়ে মতভেদ থাকতে পারে। এটি ২০ রাকাত তারাবির পক্ষে শক্তিশালী দলিল হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

১১ রাকাত তারাবির পক্ষে হাদিস ও সাহাবা-ইমামদের বক্তব্য ১১ রাকাত তারাবি নামাজের পক্ষে মতামত হাদিস, সাহাবিদের আমল এবং পরবর্তী ইমামদের ব্যাখ্যা থেকে পাওয়া যায়। এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো: ১. রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর আমল হাদিসে বর্ণিত হয়েছে যে রাসূলুল্লাহ ﷺ রাতে ১১ রাকাত নামাজ পড়তেন। এটি তারাবি নামাজের একটি মাপকাঠি হিসাবে উল্লেখ করা হয়। দলিল: হাদিস (সহিহ বুখারি ও মুসলিম): "কানَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ يُصَلِّي مِنَ اللَّيْلِ إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً." (অর্থ: রাসূলুল্লাহ ﷺ রাতে ১১ রাকাত নামাজ পড়তেন।) সহিহ বুখারি: ১১৪৭ সহিহ মুসলিম: ৭৩৭ এই হাদিসের আলোকে অনেক সাহাবি এবং ইমামগণ বলেছেন, রাতের নামাজ (কিয়ামুল লাইল) এবং তারাবি নামাজের সংখ্যা ১১ রাকাত হওয়া উত্তম। --- ২. সাহাবিদের আমল আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা: আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) বলেন: "নবী ﷺ রমজানে বা রমজানের বাইরে কখনোই ১১ রাকাতের বেশি নামাজ পড়েননি।" সহিহ বুখারি: ১১৪৭ সহিহ মুসলিম: ৭৩৭ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু: ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, নবী ﷺ রাতে ১১ রাকাত নামাজ পড়তেন। সহিহ মুসলিম: ৭৩২ এটি ইঙ্গিত করে যে তারাবির নামাজ ১১ রাকাত হওয়া সুন্নাতের কাছাকাছি। --- ৩. চার মাযহাবের মতামত ১. ইমাম আবু হানিফা (রহ.): ইমাম আবু হানিফা অধিকাংশ ফকিহদের অনুসরণ করে ২০ রাকাত তারাবির পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে তিনি ১১ রাকাতের হাদিসকে অস্বীকার করেননি, বরং এটি কিয়ামুল লাইলের জন্য বিশেষ বলে উল্লেখ করেছেন। ২. ইমাম মালিক (রহ.): ইমাম মালিক মদীনাবাসীদের আমল থেকে ৩৬ রাকাত উল্লেখ করলেও নবী ﷺ-এর ১১ রাকাতের হাদিসকে গ্রহণ করেছেন। ৩. ইমাম শাফেয়ী (রহ.): ইমাম শাফেয়ী বলেন: "যদি কেউ ১১ রাকাত বা ২০ রাকাত পড়ে, উভয়ই বৈধ এবং রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর সুন্নাহর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।" ৪. ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ.): ইমাম আহমদ বলেন: "মুসলিমরা ১১ রাকাত বা ২০ রাকাত, যেটি পড়বে তা সুন্নাহর আলোকে হবে।" --- ৪. উপসংহার ১. ১১ রাকাত তারাবি পড়া রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর আমল এবং সাহাবিদের বর্ণনা দ্বারা সমর্থিত। ২. সাহাবিদের মধ্যে আয়েশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) এবং ইবনে আব্বাস (রাদিয়াল্লাহু আনহু) এর সমর্থক ছিলেন। ৩. চার মাযহাবের ইমামগণ এই বিষয়ে মতভেদ করেননি, বরং মুসলিমদের জন্য উভয় আমলকেই বৈধ মনে করেছেন। ৪. এটি মুসলিমদের জন্য ইখলাসের সঙ্গে এবং সময় ও সামর্থ্যের ভিত্তিতে নির্ধারণ করার বিষয়। নোট: তারাবির রাকাত নিয়ে মতভেদ থাকা সত্ত্বেও, এটি একটি ফিকহি ইখতিলাফ। সবাই তাদের ইমামদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী আমল করতে পারেন।

আলহামদুলিল্লাহ আমরা সব সময় 20 রাকাত তারাবী পরি

NASTIKER BIROUDDHE DEBATE KORLE AMI BROTHER RAHULER POKKHE AR JOKHON EMON DEBATE HOBE AMI MUFTI ALI HASAN OSAMAR POKKHE

এতদিন 20 রাকাত পড়তাম ইনশাআল্লাহ ৮ রাকাত পড়ব। 20 রাকাত নবীর নামাজ ভেবে গুনাহ হয়ে গেছে আল্লাহ ক্ষমা করো

আমাদের এলাকাতে বিষ রাকাত তারাবি পড়ে বন্দুকের গুলির মতো কিছু বোঝা যায় না

ব্রাদার রাহুল শুধু মাথা লারাই কেন,😂 ও তো কিছুই বুঝতেছে না,,😂😂

আললাহ বলেন যারা ছোটখাটো বিষয় নিয়ে দলমত তর্ক সৃষ্টি করে কেয়ামতের দিন আললাহ সেগুলো মিমাংসা করে দিবেন।

মুফতি আলি হাসান উসামা সাহেব জিন্দাবাদ

Bangla referage ar kono belo nai

inshaalla aj theke 20 rakat tarabi podbo.

চমৎকার উপস্থাপনা আলী হাসান উসামা সাহেবের ❤❤❤❤

আলী হাসান ওসামা সাহেব জিন্দাবাদ

রাহুল ভাই সব টিক আপনিও ২০ পরেন

যত বেশি পরবা তত বেশী আল্লাহ খুশি,তোমরা নাপিত তাই কমের পক্ষে থাকো,কার সাথে বাহাস করবা কথায় জিতবা বড় সাজবা কি না ভালো লাগে,নবীজি তোমাদের মত এত পাঠফুট চশমা পরা তর্ককরে জিতে যাওয়া এই গুলা করেন নি

Alhadulillah brader Rahul vai Allah apnake aro gean Dan korok ar apni to bijoye

Brother Rahul er hadis Gulo besi strong..

Lakad ka na lakum fi rosulullai usuatun hasana...Amar sobsomoy Allah rasul key onusoron korbo..insha'Allah allah

❤❤❤❤

Brother Rahul nailed it ❤ I love both of them. But Usama (hafi:) couldn't show a single sahih hadis .

আমরা সারা জীবন ২০ রাকাত তারাবি পরব ইনশাআল্লাহ ❤❤

ব্রাদার রাহুল একটা কথা বলছেন,, ওনার দলীল হবে পূর্ণিমার রাতের সূর্যের মত স্পষ্ট 😄😄😄 আসলে সূর্য কি রাতে উঠে নাকি দিনে,,আগে আমি এটা ব্রাদার রাহুলের কাছে জানতে চাই।

Pagol kichu bujhena chillay beshi

Brother Rahul akta murkho

এতদিন ২০ রাকাত কে সঠিক মনে করতাম, এখন মনে হচ্ছে৮ রাকাতি সঠিক। ব্রাদার রাহুল জিন্দাবাদ।

আলি হাসান ওসামা জিন্দাবাদ

মাশাআল্লাহ অসাধারণ চমৎকার ভাষা নেই বলার

মাশাআল্লাহ অসাধারণ চমৎকার ভাষা নেই বলার

الحمد لله

গু খাওয়া বেদাতীরা সত্য জানার পরেও তারা সত্য গ্রহন করবেনা , তার গু খাওয়া বেদাত নিয়েই থাকবে