- 31
- 12 656
Travel With Abbas
Приєднався 5 бер 2023
Travel with Abbas by launch, bus and train. Let's turn around.
৯০০ বছরের পুরনো মসজিদ | ষার্ট গম্বুজ মসজিদের কি আসলে ষার্টটি গম্বুজ রয়েছে |
৯০০ বছরের পুরনো মসজিদ | ষার্ট গম্বুজ মসজিদের কি আসলে ষার্টটি গম্বুজ রয়েছে |
ষাট গম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ।মসজিদটির গায়ে কোনো শিলালিপি নেই। তাই এটি কে নির্মাণ করেছিলেন বা কোন সময়ে নির্মাণ করা হয়েছিল সে সম্বন্ধে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় না।ধারণা করা হয় এটি ১৫শ খ্রিস্টাব্দে নির্মাণ করেন।এ মসজিদটি বহু বছর ধরে ও বহু অর্থ খরচ করে নির্মাণ করা হয়েছিল। পাথরগুলো আনা হয়েছিল রাজমহল থেকে। এটি বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের একটির মধ্যে অবস্থিত; বাগেরহাট শহরটিকেই বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে ইউনেস্কো এই সম্মান প্রদান করে।
মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে বাইরের দিকে প্রায় ১৬০ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ১৪৩ ফুট লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে বাইরের দিকে প্রায় ১০৪ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ৮৮ ফুট চওড়া। দেয়ালগুলো প্রায় ৮·৫ ফুট পুরু। ষাট গম্বুজ মসজিদে গম্বুজের সংখ্যা মোট ৮১ টি, সাত লাইনে ১১ টি করে ৭৭ টি এবং চার কোনায় ৪ টি মোট ৮১ টি। কালের বিবর্তনে লোকমুখে ৬০ গম্বুজ বলতে বলতে ষাট গম্বুজ নামকরণ হয়ে যায়, সেই থেকে ষাট গম্বুজ নামে পরিচিত।
ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাক্ষী ষাট গম্বুজ মসজিদ -------
বাংলাদেশের বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী তিনটি স্থানের একটি ষাট গম্বুজ মসজিদ। মুসলিম স্থাপত্যের অপূর্ব নিদর্শন এই মসজিদটি বাগেরহাটকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়।
জনশ্রুতি আছে যে হজরত খানজাহান আলী (রহ.) ষাট গম্বুজ মসজিদ নির্মাণের জন্য ব্যবহৃত পাথর চট্টগ্রাম থেকে এনেছিলেন। আবার কারও মতে ভারতের উড়িষ্যার রাজমহল থেকে অলৌকিক ক্ষমতাবলে জলপথে ভাসিয়ে এনেছিলেন। পুরো মসজিদটি তৈরির মূল উপাদান চুন,সুরকি,কালো পাথর ও ছোট ইট। এই মসজিদের স্থাপত্যকলার সঙ্গে মধ্য এশিয়ার তুঘলক "তুরস্ক" স্থাপত্যশৈলীর মিল রয়েছে বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের।
ষাট গম্বুজ মসজিদের নামকরণের সঠিক ইতিহাস নিয়ে মতভেদ রয়েছে। ঐতিহাসিকদের মতে,সংস্কৃত শব্দ সাত ও ফারসি শব্দ ছাদ এর ওপর গম্বুজ থাকায় এটি ছাদ গম্বুজ থেকে ষাট গম্বুজ হয়েছে। আবার কারও মতে,মসজিদের অভ্যন্তরে ছয়টি সারিতে ১০টি করে মোট ষাটটি পাথরের খাম্বার ওপর মসজিদের ছাদ নির্মাণ করা হয়েছে বলে এর নাম হয়েছে ষাট গম্বুজ। আবার মসজিদটির ছাদ সমতল নয়,এটি গম্বুজ আকৃতির। সেই থেকে মসজিদটি ছাদগম্বুজ নামে পরিচিতি লাভ করে। পরে কথ্যরূপে,ষাট গম্বুজ নাম হয়েছে।
মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে বাইরের দিকে প্রায় ১৬০ ফুট ও ভেতরের দিকে প্রায় ১৪৩ ফুট লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে বাইরের দিকে প্রায় ১০৪ ফুট ও ভেতরের দিকে প্রায় ৮৮ ফুট চওড়া। দেয়ালগুলো প্রায় ৮.৫ ফুট পুরু। ষাট গম্বুজ মসজিদে গম্বুজের সংখ্যা মোট ৮১টি,সাত লাইনে ১১টি করে ৭৭টি এবং চার কোণায় ৪টি করে মোট ৮১টি। দক্ষিণ-পূর্ব কোণের বুরুজটির ভেতর দিয়ে ওপরে বা ছাদে ওঠার সিঁড়ি আছে। এর নাম রওশন কোঠা। আর উত্তর-পূর্ব কোণের বুরুজটি দিয়েও ওপরে ওঠার সিঁড়ি রয়েছে যেটি আন্ধার কোঠা নামে পরিচিত।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা বাগেরহাট শহর থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার দূরে খুলনা-বাগেরহাট মহাসড়কের উত্তর পাশে ষাট গম্বুজ বাসস্টপেজ লাগোয়া সুন্দরঘোনা গ্রামে অবস্থিত ষাট গম্বুজ মসজিদ। মসজিদের প্রবেশের প্রধান ফটকের ডান পাশে রয়েছে বাগেরহাট জাদুঘর। এখানে প্রাচীন মুদ্রা,পোড়ামাটির ফলকসহ খানজাহান আমলের অসংখ্য প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন রয়েছে। আছে খানজাহানের দিঘির ঐতিহ্যবাহী "কালা পাহাড়" ও "ধলা পাহাড়" কুমিরের মমি।
এই মসজিদে দর্শনার্থী ও স্থানীয়দের নামাজ পড়ার সুযোগ রয়েছে। ফজর থেকে এশা পর্যন্ত নামাজের সময় প্রবেশের জন্য কোনো ফি প্রদান করতে হয় না। তবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত পুরাকীর্তি হওয়ায় নির্দিষ্ট সময় ও ফি পরিশোধ করে এই মসজিদ ভ্রমণ করতে হয়।
সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারেন ষাট গম্বুজ মসজিদ চত্বরে। মসজিদ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তরে থাকা জাদুঘর পরিদর্শনের সুযোগ রয়েছে দর্শনার্থীদের। তবে জাদুঘরে প্রবেশের সময়সীমা ভিন্ন। গ্রীষ্মকালে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা এবং শীতকালে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারেন জাদুঘরে। কিন্তু দুপুর ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত জাদুঘর বন্ধ রাখা হয়। সপ্তাহে রোববার সারাদিন বন্ধ থাকে জাদুঘরটি।
দক্ষিণাঞ্চলের সর্ববৃহৎ পবিত্র ঈদের জামাত ষাট গম্বুজ মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ষাট গম্বুজ মসজিদে পবিত্র ঈদের প্রধান জামাতে দেশ-বিদেশের প্রায় অর্ধলাখ মুসল্লি অংশ নেন।
ষাট গম্বুজ মসজিদের ভারপ্রাপ্ত ইমাম মাওলানা মোঃ নাসির উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলেন ৮১ গম্বুজ ৬০ পিলার ১০ মিনার ও চুন-সুরকি দিয়ে তৈরি হয় রডবিহীন এই মসজিদ। আনুমানিক ৬০০ বছর আগে হজরত খানজাহান আলীর (রহ.) এই মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছেন। এই মসজিদে জামাতের সঙ্গে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়। একসঙ্গে মসজিদের ভেতর দুই হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
তিনি আরও বলেন,পবিত্র রমজান মাসে দুইজন হাফেজ খতম তারাবির নামাজ পড়ান। এ ছাড়া মুসল্লিদের জন্য ইফতারের ব্যবস্থা থাকে। দুই ঈদে বাগেরহাটে জেলার প্রধান জামাত এখানে অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মুসল্লি এতে অংশগ্রহণ করেন।
দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ বাগেরহাট জোন সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দুই শিফটে ডিউটি করে থাকেন। সার্বিক নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ সব সময় কাজ করে যাচ্ছে।
following my Facebook profile
abbashossain07?mibextid=ZbWKwL
follow my Facebook page
travelwithabbass?mibextid=ZbWKwL
Travel whit abbas UA-cam
www.youtube.com/@travelwithabbass
ষাট গম্বুজ মসজিদ বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ।মসজিদটির গায়ে কোনো শিলালিপি নেই। তাই এটি কে নির্মাণ করেছিলেন বা কোন সময়ে নির্মাণ করা হয়েছিল সে সম্বন্ধে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায় না।ধারণা করা হয় এটি ১৫শ খ্রিস্টাব্দে নির্মাণ করেন।এ মসজিদটি বহু বছর ধরে ও বহু অর্থ খরচ করে নির্মাণ করা হয়েছিল। পাথরগুলো আনা হয়েছিল রাজমহল থেকে। এটি বাংলাদেশের তিনটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের একটির মধ্যে অবস্থিত; বাগেরহাট শহরটিকেই বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে ইউনেস্কো এই সম্মান প্রদান করে।
মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে বাইরের দিকে প্রায় ১৬০ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ১৪৩ ফুট লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে বাইরের দিকে প্রায় ১০৪ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ৮৮ ফুট চওড়া। দেয়ালগুলো প্রায় ৮·৫ ফুট পুরু। ষাট গম্বুজ মসজিদে গম্বুজের সংখ্যা মোট ৮১ টি, সাত লাইনে ১১ টি করে ৭৭ টি এবং চার কোনায় ৪ টি মোট ৮১ টি। কালের বিবর্তনে লোকমুখে ৬০ গম্বুজ বলতে বলতে ষাট গম্বুজ নামকরণ হয়ে যায়, সেই থেকে ষাট গম্বুজ নামে পরিচিত।
ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাক্ষী ষাট গম্বুজ মসজিদ -------
বাংলাদেশের বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী তিনটি স্থানের একটি ষাট গম্বুজ মসজিদ। মুসলিম স্থাপত্যের অপূর্ব নিদর্শন এই মসজিদটি বাগেরহাটকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়।
জনশ্রুতি আছে যে হজরত খানজাহান আলী (রহ.) ষাট গম্বুজ মসজিদ নির্মাণের জন্য ব্যবহৃত পাথর চট্টগ্রাম থেকে এনেছিলেন। আবার কারও মতে ভারতের উড়িষ্যার রাজমহল থেকে অলৌকিক ক্ষমতাবলে জলপথে ভাসিয়ে এনেছিলেন। পুরো মসজিদটি তৈরির মূল উপাদান চুন,সুরকি,কালো পাথর ও ছোট ইট। এই মসজিদের স্থাপত্যকলার সঙ্গে মধ্য এশিয়ার তুঘলক "তুরস্ক" স্থাপত্যশৈলীর মিল রয়েছে বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের।
ষাট গম্বুজ মসজিদের নামকরণের সঠিক ইতিহাস নিয়ে মতভেদ রয়েছে। ঐতিহাসিকদের মতে,সংস্কৃত শব্দ সাত ও ফারসি শব্দ ছাদ এর ওপর গম্বুজ থাকায় এটি ছাদ গম্বুজ থেকে ষাট গম্বুজ হয়েছে। আবার কারও মতে,মসজিদের অভ্যন্তরে ছয়টি সারিতে ১০টি করে মোট ষাটটি পাথরের খাম্বার ওপর মসজিদের ছাদ নির্মাণ করা হয়েছে বলে এর নাম হয়েছে ষাট গম্বুজ। আবার মসজিদটির ছাদ সমতল নয়,এটি গম্বুজ আকৃতির। সেই থেকে মসজিদটি ছাদগম্বুজ নামে পরিচিতি লাভ করে। পরে কথ্যরূপে,ষাট গম্বুজ নাম হয়েছে।
মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে বাইরের দিকে প্রায় ১৬০ ফুট ও ভেতরের দিকে প্রায় ১৪৩ ফুট লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে বাইরের দিকে প্রায় ১০৪ ফুট ও ভেতরের দিকে প্রায় ৮৮ ফুট চওড়া। দেয়ালগুলো প্রায় ৮.৫ ফুট পুরু। ষাট গম্বুজ মসজিদে গম্বুজের সংখ্যা মোট ৮১টি,সাত লাইনে ১১টি করে ৭৭টি এবং চার কোণায় ৪টি করে মোট ৮১টি। দক্ষিণ-পূর্ব কোণের বুরুজটির ভেতর দিয়ে ওপরে বা ছাদে ওঠার সিঁড়ি আছে। এর নাম রওশন কোঠা। আর উত্তর-পূর্ব কোণের বুরুজটি দিয়েও ওপরে ওঠার সিঁড়ি রয়েছে যেটি আন্ধার কোঠা নামে পরিচিত।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা বাগেরহাট শহর থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার দূরে খুলনা-বাগেরহাট মহাসড়কের উত্তর পাশে ষাট গম্বুজ বাসস্টপেজ লাগোয়া সুন্দরঘোনা গ্রামে অবস্থিত ষাট গম্বুজ মসজিদ। মসজিদের প্রবেশের প্রধান ফটকের ডান পাশে রয়েছে বাগেরহাট জাদুঘর। এখানে প্রাচীন মুদ্রা,পোড়ামাটির ফলকসহ খানজাহান আমলের অসংখ্য প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন রয়েছে। আছে খানজাহানের দিঘির ঐতিহ্যবাহী "কালা পাহাড়" ও "ধলা পাহাড়" কুমিরের মমি।
এই মসজিদে দর্শনার্থী ও স্থানীয়দের নামাজ পড়ার সুযোগ রয়েছে। ফজর থেকে এশা পর্যন্ত নামাজের সময় প্রবেশের জন্য কোনো ফি প্রদান করতে হয় না। তবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত পুরাকীর্তি হওয়ায় নির্দিষ্ট সময় ও ফি পরিশোধ করে এই মসজিদ ভ্রমণ করতে হয়।
সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারেন ষাট গম্বুজ মসজিদ চত্বরে। মসজিদ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তরে থাকা জাদুঘর পরিদর্শনের সুযোগ রয়েছে দর্শনার্থীদের। তবে জাদুঘরে প্রবেশের সময়সীমা ভিন্ন। গ্রীষ্মকালে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা এবং শীতকালে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারেন জাদুঘরে। কিন্তু দুপুর ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত জাদুঘর বন্ধ রাখা হয়। সপ্তাহে রোববার সারাদিন বন্ধ থাকে জাদুঘরটি।
দক্ষিণাঞ্চলের সর্ববৃহৎ পবিত্র ঈদের জামাত ষাট গম্বুজ মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ষাট গম্বুজ মসজিদে পবিত্র ঈদের প্রধান জামাতে দেশ-বিদেশের প্রায় অর্ধলাখ মুসল্লি অংশ নেন।
ষাট গম্বুজ মসজিদের ভারপ্রাপ্ত ইমাম মাওলানা মোঃ নাসির উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলেন ৮১ গম্বুজ ৬০ পিলার ১০ মিনার ও চুন-সুরকি দিয়ে তৈরি হয় রডবিহীন এই মসজিদ। আনুমানিক ৬০০ বছর আগে হজরত খানজাহান আলীর (রহ.) এই মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছেন। এই মসজিদে জামাতের সঙ্গে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা হয়। একসঙ্গে মসজিদের ভেতর দুই হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
তিনি আরও বলেন,পবিত্র রমজান মাসে দুইজন হাফেজ খতম তারাবির নামাজ পড়ান। এ ছাড়া মুসল্লিদের জন্য ইফতারের ব্যবস্থা থাকে। দুই ঈদে বাগেরহাটে জেলার প্রধান জামাত এখানে অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার মুসল্লি এতে অংশগ্রহণ করেন।
দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ বাগেরহাট জোন সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দুই শিফটে ডিউটি করে থাকেন। সার্বিক নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ সব সময় কাজ করে যাচ্ছে।
following my Facebook profile
abbashossain07?mibextid=ZbWKwL
follow my Facebook page
travelwithabbass?mibextid=ZbWKwL
Travel whit abbas UA-cam
www.youtube.com/@travelwithabbass
Переглядів: 78
Відео
মাত্র ৫৬০ টাকায় ঢাকা টু যশোর ট্রেন জার্নি | সুন্দরবন এক্সপ্রেস ৭২৬ | Dhaka to Jessore train journey
Переглядів 1,3 тис.14 днів тому
মাত্র ৫৬০ টাকায় ঢাকা টু যশোর ট্রেন জার্নি | সুন্দরবন এক্সপ্রেস ৭২৬ | Dhaka to Jessore train journey আসলে বিষয়টা হলো একটা জিনিস বুঝে শুনে করা ভালো, বিশেষ করে হল এইসব ট্রেনে ওঠা নামা বাসে ওঠা নামা লঞ্চে উঠা নামা এই জিনিসগুলো কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাবে হবে করা উচিত।। এবং সতর্কতা ভাবে উঠানামা করা উচিত, বিশেষ করে আমরা যে ট্রেনে যাচ্ছি ঢাকা টু যশোর এ ট্রেনে কোটচাঁদপুর নামে একটি স্টেশনে একটা যাত্র...
মাতৃভূমি নয়তো মৃ*ত্যু*| উ*গ্রবাদি জা*তি আমাদের বন্ধু নয় শ*ত্রু| Boycott Indian Products
Переглядів 71Місяць тому
মাতৃভূমি নয়তো মৃ*ত্যু*| উ*গ্রবাদি জা*তি আমাদের বন্ধু নয় শ*ত্রু| Boycott Indian Products
মাত্র ৬৯৫ টাকায় ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেন জার্নি পর্ব-২য় আজকে দেখবেন চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের রোড
Переглядів 356Місяць тому
মাত্র ৬৯৫ টাকায় ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেন জার্নি পর্ব-২য় আজকে দেখবেন চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের রোড
মাএ ৬৯৫ টাকায় ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেন জার্নি । ট্রেনের খাবার ও সার্ভিস কেমন? পর্ব-১ম
Переглядів 284Місяць тому
মাএ ৬৯৫ টাকায় ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেন জার্নি । ট্রেনের খাবার ও সার্ভিস কেমন? পর্ব-১ম
❤❤❤
প্রাক্তন সরকারের অবদান আজ যোগাযোগে উন্নয়নের দ্বারপ্রান্তে মানুষ জীবনে ও যা চিন্তা করে নাই যে পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে ট্রেন যাবে
560 কামায় দেখো
আরেকদিন আপনার সাথে জার্নি করতে চাই। ইন শা আল্লাহ যদি সুযোগ হয়।
ইনশা আল্লাহ।
আপনার এই ভিডিও তে আমি আছি
❤❤❤মা শা আল্লাহ
facebook.com/abbashossain07?mibextid=ZbWKwL
ভাই আমার সাথে এই প্রোফাইলে যোগাযোগ করবেন যদি পরবর্তীতে আমি কোথাও যাই আপনাকে নক দিবো ইনশা আল্লাহ
নক করেছি আপনাকে। @@travelwithabbass
eheh❤❤❤ode❤🎉🎉
বয়কট ভারত
nice video boss Go go go
Boycott india
বয়কট ইন্ডিয়া,বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্ট
মাশাল্লাহ এগিয়ে যান ভাই
Nice video এগিয়ে যান ভাই
Nice video
Nice
Nice video
মা শা আল্লাহ
Nice video
Bhai Apni Kon Camera Die Video Koren
go pro black 7
nice
ইনশাআল্লাহ অনেক সুন্দর ভিডিও ভাই এগিয়ে যান সামনে। আমরা আছি আপনার সাথে
মা শা আল্লাহ, ঢাকা থেকে খুলনা সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনে আপনার সাথে এসেছিলাম। খুব ভালো মানুষ আপনি। আল্লাহ তাআলা কল্যাণ দান করেন।
যাঝাকাল্লাহ। আল্লাহ্ তাআলা আপনার প্রতিও কল্যাণ দান করুক।
@@somonnoymedia2179 আমিন
Nice video😮😮😮
Nice video
nice video
❤❤❤
তথ্যগুলো ভাল হয়েছে,
যাঝাকাল্লাহ। দ্বিতীয় পর্বে আরও তথ্য আছে - ua-cam.com/video/xg5YWzHMH6Y/v-deo.html
Nice video vai Aro vlo video chai.
ইনশাআল্লাহ্ হবে।
Nc
❤❤❤❤❤
একা একা গিয়েছেন।
আমি একাই টুর দেই।
Nice
Nice
Nice
Nice
Nice