- 29
- 212 594
AS-SUNNAH MEDIA
Приєднався 26 жов 2018
জীবন ঘনিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর পর্ব তাবলীগী ইজতেমা। - শাইখ শরীফুল ইসলাম মাদানী (হাফিজাহুল্লাহ)
জীবন ঘনিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর পর্ব তাবলীগী ইজতেমা। - শাইখ শরীফুল ইসলাম মাদানী (হাফিজাহুল্লাহ)
Переглядів: 64
Відео
কাকে সারা দুনিয়া দিয়ে দেয়া হয়েছে বলে আল্লাহ্র রাসুল (সঃ) উল্লেখ করেছেন? - শাইখ আব্দুর রকিব বুখারী।
Переглядів 462 роки тому
কাকে সারা দুনিয়া দিয়ে দেয়া হয়েছে বলে আল্লাহ্র রাসুল (সঃ) উল্লে করেছেন? - শাই আব্দুর রকিব বুখারী মাদানী (হাফিজাহুল্লাহ)
বর্তমান পেক্ষাপটে তরুণদের প্রতি বিষেশ আহবান। - শাইখ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক (হাফিজাহুল্লাহ)
Переглядів 272 роки тому
বর্তমান পেক্ষাপটে তরুণদের প্রতি বিষেশ আহবান। - শাই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক (হাফিজাহুল্লাহ)
জুম আর দিন দোয়া কবুলের মুহূর্ত কোনটি? - শাইখ মতিউর রহমান মাদানী (হাফিজাহুল্লাহ)
Переглядів 222 роки тому
জুম আর দিন দোয়া কবুলের মুহূর্ত কোনটি? - শাই মতিউর রহমান মাদানী (হাফিজাহুল্লাহ)
আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) কে গাওসুল আযাম বলা যাবে কি? - শাইখ ডঃ মোহাম্মাদ সাইফুল্লাহ মাদানী (হাফিঃ)
Переглядів 272 роки тому
আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) কে গাওসুল আযাম বলা যাবে কি? - শাই ডঃ মোহাম্মাদ সাইফুল্লাহ মাদানী (হাফিঃ)
এই আলোচনা শুনলে বুঝবেন আমাদের দেশের কিছু হুজুরদের কি অবস্থা !!! - শাইখ আব্দুল হামীদ ফাইযী আল মাদানী।
Переглядів 3772 роки тому
এই আলোচনা শুনলে বুঝবেন আমাদের দেশের কিছু হুজুরদের কি অবস্থা !!! - শাই আব্দুল হামীদ ফাইযী আল মাদানী (হাফিজাহুল্লাহ)
শির্ক মানুষের সকল আমলকে ধ্বংস করে দেয় এবং তার কোনো আমল আর কাজে আসবে না। - শাইখ ড. সাইফুল্লাহ মাদানী।
Переглядів 302 роки тому
শির্ক মানুষের সকল আমলকে ধ্বংস করে দেয় এবং তার কোনো আমল আর কাজে আসবে না। - শাই ড. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ মাদানী (হাফিজাহুল্লাহ)
মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় ফিতনা কি? - শাইখ মতিউর রহমান মাদানী (হাফিজাহুল্লাহ)
Переглядів 342 роки тому
মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় ফিতনা কি? - শাই মতিউর রহমান মাদানী (হাফিজাহুল্লাহ)
মুতাজীলা শয়তানের নতুন দল আহলে কুরআন এবং ডাঃ মতিয়ার রহমান থেকে সাবধান!
Переглядів 10 тис.3 роки тому
▌মুতাজীলা শয়তানের নতুন দল আহলে কুরআন এবং ডাঃ মতিয়ার রহমান থেকে সাবধান ⚠️ ☞🎙️বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম ও স্কলারদের সতর্কবাণী ⚠️ ⤵️ শাই মতিউর রহমান মাদানী [হাফিয্বাহুল্লাহ] দাঈ 🇸🇦 শাই ড. আবুবকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া [হাফিয্বাহুল্লাহ] শাই ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ শাই ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ মাদানী [হাফিয্বাহুল্লাহ] শাই ড. মোহাম্মদ মানজুরে ই-ইলাহী [হাফিয্বাহুল্লাহ] শাই আমানুল...
ক্বিবলার দিকে থুথু ফেলা, পা লম্বা করে বসা ঘুমানো ইত্যাদি জায়েজ কি? - শাইখ মতিউর রহমান মাদানী।
Переглядів 313 роки тому
ক্বিবলার দিকে থুথু ফেলা, পা লম্বা করে বসা ঘুমানো ইত্যাদি জায়েজ কি? - শাই মতিউর রহমান মাদানী।
সালাতে রাফ’উল ইয়াদাইন করা সঠিক কি না? - ডাঃ জাকির নায়েক। বাংলা প্রশ্নোত্তর ।
Переглядів 5 тис.3 роки тому
রাসূল (ছাঃ) সময় যখন মূর্তি পূজা করা হত তখন রাফ’উল ইয়াদাইন করা হত, কিন্তু রাফ’উল ইয়াদাইন প্রথা এখন পর্যন্ত চালু রয়েছে, এটা সঠিক কি না? - ডাঃ জাকির নায়েক।
আসল পর্দা হলো অন্তরের পর্দা, এটা কি সঠিক? - শাইখ মতিউর রহমান মাদানী।
Переглядів 193 роки тому
আসল পর্দা হলো অন্তরের পর্দা, এটা কি সঠিক? - শাই মতিউর রহমান মাদানী।
মাযহাব মানা কি সুন্নত ফরজ নাকি বিদআত?
Переглядів 2634 роки тому
মাযহাব মানা কি সুন্নত ফরজ নাকি বিদআত? - ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)
শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর সেই ঐতিহাসিক মাহফিল “আদর্শ পরিবার”
Переглядів 1,9 тис.5 років тому
শাই আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর সেই ঐতিহাসিক মাহফিল “আদর্শ পরিবার”
যৌতুক নিয়ে বিবাহ করা হারাম !! - শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।
Переглядів 9 тис.5 років тому
যৌতুক নিয়ে বিবাহ করা হারাম !! - শাই আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।
এই ওয়াজ শুনার পর টাকা-পয়সা, ধন-সম্পদ কিছুরই অভাব থাকবে না !! - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক।
Переглядів 20 тис.5 років тому
এই ওয়াজ শুনার পর টাকা-পয়সা, ধন-সম্পদ কিছুরই অভাব থাকবে না !! - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক।
মুসলিম হলেই তাকে ভালবাসতে হবে┇ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর┇AS-SUNNAH MEDIA
Переглядів 1015 років тому
মুসলিম হলেই তাকে ভালবাসতে হবে┇ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর┇AS-SUNNAH MEDIA
এই হিন্দু মেয়ে ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হল জাকির নায়েকের প্রশ্নের উত্তর শুনে !!!
Переглядів 1035 років тому
এই হিন্দু মেয়ে ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হল জাকির নায়েকের প্রশ্নের উত্তর শুনে !!!
খ্রিষ্টান নিগ্রো বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করল ডাঃ জাকির নায়েককে !! AS-SUNNAH MEDIA
Переглядів 355 років тому
খ্রিষ্টান নিগ্রো বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করল ডাঃ জাকির নায়েককে !! AS-SUNNAH MEDIA
ঈমান ও আকিদা সম্পর্কে চমৎকার বয়ান করলেন - Dr. Abu Bakar Muhammad Zakaria.
Переглядів 19 тис.5 років тому
ঈমান ও আকিদা সম্পর্কে চমৎকার বয়ান করলেন - Dr. Abu Bakar Muhammad Zakaria.
আল্লাহর পথে দাওয়াতের সঠিক পদ্ধতি - জেনে নিন...|| AS-SUNNAH MEDIA FENI
Переглядів 3195 років тому
আল্লাহর পথে দাওয়াতের সঠিক পদ্ধতি - জেনে নিন...|| AS-SUNNAH MEDIA FENI
সুন্নাহর আলোকে বিবাহের গুরুত্ব ও ফজিলত || ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)
Переглядів 66 тис.5 років тому
সুন্নাহর আলোকে বিবাহের গুরুত্ব ও ফজিলত || ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)
ভালো বন্ধু এবং খারাপ বন্ধুর উদাহরণ...।- শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ || AS-SUNNAH MEDIA
Переглядів 2525 років тому
ভালো বন্ধু এবং খারাপ বন্ধুর উদাহরণ...।- শাই আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ || AS-SUNNAH MEDIA
আদর্শ পরিবার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপদেশ...।- শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ || AS-SUNNAH MEDIA
Переглядів 1,7 тис.5 років тому
আদর্শ পরিবার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপদেশ...।- শাই আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ || AS-SUNNAH MEDIA
মুসলমান তো ওই ব্যক্তি যার জবান এবং হাত থেকে কোন মুসলমান কষ্ট পায় না। AS-SUNNAH MEDIA FENI
Переглядів 625 років тому
মুসলমান তো ওই ব্যক্তি যার জবান এবং হাত থেকে কোন মুসলমান কষ্ট পায় না। AS-SUNNAH MEDIA FENI
দান করার ফজিলত জেনে নিন || Abdur Razzak bin Yousuf || AS-SUNNAH MEDIA Feni
Переглядів 5656 років тому
দান করার ফজিলত জেনে নিন || Abdur Razzak bin Yousuf || AS-SUNNAH MEDIA Feni
গুরুত্বপূরর্ণ একটি হাদিস জেনে নিন...|| Abdur Razzak bin Yousuf || AS-SUNNAH MEDIA
Переглядів 2616 років тому
গুরুত্বপূরর্ণ একটি হাদিস জেনে নিন...|| Abdur Razzak bin Yousuf || AS-SUNNAH MEDIA
যে সাত শ্রেণীর মানুষ কিয়ামতের কঠিন ময়দানে আল্লাহ্ তালার আরশের নিচে ছায়া পাবে।
Переглядів 32 тис.6 років тому
যে সাত শ্রেণীর মানুষ কিয়ামতের কঠিন ময়দানে আল্লাহ্ তালার আরশের নিচে ছায়া পাবে।
নামাজ আপনাকে পড়তেই হবে! Sheikh Mohammad Hashim Madani || AS-SUNNAH MEDIA
Переглядів 45 тис.6 років тому
নামাজ আপনাকে পড়তেই হবে! Sheikh Mohammad Hashim Madani || AS-SUNNAH MEDIA
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুক, আমিন।😢
আমাদের দেশে অনেক ইসলামী দলগুলোর আকিদা সঠিক নয়। তাই আমাদেরকে ইসলামিক দল সমর্থন করতে কোন দলের আকিদা কি তা চিন্তা ভাবনা করে ঠিক করতে হবে উন্নত বা পরকাল সমস্যায় পড়ব।
جزاكم الله خيرا
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
জাযাকাল্লাহু খাইরান
এক শয়তান ভাবছে আরেক শয়তান এসে আমার গদি দখল করে নিয়ে যাচ্ছে
Ma aha Allah ❤❤
ua-cam.com/video/bFhNDDvzvYA/v-deo.htmlsi=GksFDK0fAqh9Y7W6
মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবর।
Ameen 🤲🏿
মাশ আল্লাহ অনেক সুন্দর বলেছেন
কেউ হাদিস অস্বীকার করে এর মানে সে রাসুলকে অস্বীকার করে, তাঁর বিরোধিতা করে এমন কথা কোন ছাগলের বাচ্চা রটালো!!! কেউ হাদিস অস্বীকার করে এর পরিস্কার অর্থ হচ্ছে সে এইসব হাদিস রচয়িতা ফাসেক ধর্মব্যবসায়ী বুখারী, হাম্বল, আলবানি এদের অস্বীকার করে। আহলে হাদিস মানেই কি পাঠা। পাছা দেখলেই মুখ দিতে হবে????
হুজুরেরা ঘোমটাটা মাথায় দিয়ে ওয়াজ করেন কেন? এটা মাথায় দেয়ার কি ফজিলত কেউ বলতে পারবেন?
যে সকল হুজুর কোরানের পাশাপাশি হাদিস অনুসরণ করতে বলেন তারা কি মোমিন?
আমার মনে হয় ইসলামের বারোটা বাজিয়েছে মোল্লার দলেরা। আল্লায় বলে এক, মোল্লায় বলে আর এক। হাদিস যদি মানতেই হবে তবে কোরানের কি দরকার? মোল্লারা সবাই যদি এক রকম বলত তবে ভেবে দেখা যেত। মোল্লারা একেকজনে একেক রকম বলে। আমার মনে হয় ইসলামের পথে আসতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে একমাত্র মোল্লার দলেরা। আমার মনে হয় মোল্লার দলের কারনে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ ইসলামে প্রবেশ করতে পারছেনা। মোল্লাদের দ্বিমুখী কথা শুনলে যে কোন বিবেকবান মানুষ সেখান থেকে সরে যাবে। আমার মনে হয় ইসলামের শত্রু অন্য কেউ নয়, ইসলামের প্রকৃত শত্রু ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লার দলেরা।
আমিন
Ekotha koy ta chele boghe
কুরআন , হাদীস দুইটাই মানতে হবে।একটা অন্যটির পরিপূরক।কিছু আবাল সুদু কুরআন মানবে হাদিস মানতে রাজি না। এরা আসলে কুরানকেই মানে না। আল্লাহ ,কুরানেই নবীকে অনুসরণ করতে বলেছেন।
এখানে যে কটা মাওলানা আছে সবকটা ইবলিশ শয়তানের দল একটাও ভালো নাই এই সব মাওলানাদের জুতা পিটা হয় নবীর দুশমনের দুশমন ওবে যা কিছু করবি কর যা কিছু বলবি বল নবী মোস্তফা হচ্ছে দোজাহানের মালিক মুক্তার নবী প্রথমের নামাজ পড়ে নবী প্রথমে রোজা পরে নবী প্রথমে জাকাত হজ পরে এক কথায় নবী প্রথমে কসম খোদার সৃষ্টি জগত পরে এই আকিদা যার আছে তারাই হল জান্নাতি দেওয়াল তারাই হল ইমাম হোসাইন এর দল তারাই হল অলিদের দল বাকি সব শয়তানের দল
হাদিস অস্বীকার করলে কোরআনকে অস্বীকার করা হয় প্রমান সহ দেখুন - ua-cam.com/video/-V65JwOjUuU/v-deo.html
লক্ষ লক্ষ হাদীস ভূয়া।
কম্বলের লোম বাছলে কম্বল থাকে না।
বিয়ের জন্য বিশ্বস্ত কাউকে না পেলে কি করবো বলেন
ভাইয়া আপনি যে এই মানুষটার মুখে থামবিলে কোরাস মারছেন ওনাদের একটা সনদ মতন সহ একটা হাদিসের কিতাব লিখেছে সে হাদিস মানে কিন্তু আহলে কোরআন আরেকটি গ্রুপ আছে ওরা শুধু কোরআন মানে যার মুখে মেরেছেন ওই গ্রুপের না
জোলা
আল্লাহ্ আমাদের কাছ থেকে একটি মুল্যবান সম্পদ নিয়ে গিয়েছেন,মহান আল্লাহ্ ওনাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুক,আমিন।
যারা শুধুমাত্র কুরআন মানার দাবী করছেন তাদের উচিত হাদীসও মেনে নেওয়া! [Mashuk Alam] 17/04/2023
🍌🍌🍌🍌🍌
আল্লাহ তায়ালা সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন, আমিন।
আসসালামু আলাইকুম, লা হাওয়া ওয়ালা ক্যুয়াতা ইল্লাহ্ বিল্লাহ, ১৪৫০ বছরের মুসলিম উম্মাহর বিশ্বাষ বদলে দেয়ার জন্য কিছু পথভ্রষ্ট মানুষ(আহলে কোরআন) মুসলমানেের নামে মিশনারিদের-কাদিয়ানীদের পয়সায় ঈমানদার মুসলমানদের ঈমানহারা করার জন্য মাঠে নেমেছে, সাবধান মুসলমান! শেষ যুগের নতুন এ ফিতনা আহলে কোরআন/কাদিয়ানী/হিজবুত তাওহিদ/ঈসায়ী মুসলিম নামের সব দল ঈসলাম ধংসের এক মহা চক্রান্তে মাঠে খুব তৎপর, সৎ ও যোগ্য ওলামাদের থেকে কোরআন হাদিসের সঠিক জ্ঞ্যান অর্জন হতে পারে এসব আহলে কোরআন ফিতনা থেকে বাচার একমাত্র পথ, আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতনের রজিম।
হাসিম মাদানীর বাড়ি কোথায়
হাদীসের সম্পর্কে মিথ্যা কথা বলেন কেন? নবীজীর আমলে কোন্ মোল্লার বা আলেমের হাদীস ছিল? মিথ্যাচারের একটা সীমা থাকা উচিত
কোরআন মানতে হলে যদি হাদীস লাগে তাহলে নবীজী এবং চার খলিফা কোরআন মেনে চলতেন না। কারণ তখন তো বর্তমানে বিরাজমান হাদীস ছিল না...
শয়তান মিথ্যা জাল হাদিস পছন্দ করে
কারা পথভ্রষ্ট কাফের, কোরআন-এর আলোকে জেনে নিন। ========================================= বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্পে বিশ্বাসীরা চরম পর্যায়ের পথভ্রষ্ট, তারা নানাজাতের যুক্তি দাড় করিয়ে যত হম্বিতম্বিই করুক, তাদেরকে মুসলিম হিসাবে গণ্য করার কোন কারন নেই। কেননা কোরআনের বাইরে আর কোন কিতাবে আমল করার সুযোগ নেই। কোরআনের আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ুন, [৭:৩], [৪৫: ৬], [১০:৩৭] [২:৭৯] [২৩:৬৮] সত্যটা বুঝে যাবেন। বুখারি গং-এর শুনা এবং নিজেদের মানদন্ডে রাবী, সনদ,মতন যাচাই করা কথিত সহীহ হাদিছ কোনভা্বেই রাসুলের হাদিছ বা জীবনী হতেই পারে না। রাজতন্ত্রের মূর্খ মোল্লাদের চটকদার কথায় ঈমানহারা হবেন না। রাজতন্ত্রের স্বার্থে এইসব হাদিছের প্রয়োজন ছিল এবং এখনো তারাই হাদিছের পৃষ্ঠপোষকতা করে ক্ষমতা ও প্রভাবের শীর্ষে রয়েছে। শিয়া, কাদিয়ানী, সালাফি ইত্যাদির মত হাদিছবাদীরাও ইসলামের নামে ‘রাজতন্ত্রের সৃষ্ট’ একটা ধর্ম বটে। কাজেই তাদের সাথে তর্কাতর্কিতে লিপ্ত হওয়া অনাবশ্যক, কেননা প্রত্যেকেই নিজেরটাকে সহীহ মনে করে। হাদিছ-সীরাত সবকিছুই পড়ুন এবং সেসব-কে কেবলই জানার জন্যে ইতিহাস (তবে সত্যমিথ্যার মানদন্ড হবে কোরআন) হিসাবে মানুন। বিধান হিসাবে মানা যাবে না। কেননা দ্বীনের বিধান একমাত্র কোরআন [২১:১০] কোরআনের ১২:৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। রাসুলের হাদিছ জানার জন্যে অন্যের বইয়ে কিছু খোঁজার প্রয়োজন নেই। কেননা আল্লাহপাক বলেছেন, ‘অবশ্যই ইহা (কোরআন) সম্মানিত রাসূলের কথা’[সূরা ৬৯:৪০] আর ”কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে। [৪০:৪]
কোরআন হাদিস দুইটাই মানতে হবে
may Allah grant him (dr.abdullah jahangir rah) jannatul ferdaus.
#Az-Zukhruf 43..44 নিশ্চয়ই ইহা (কুরআন) তোমার এবং তোমার সম্প্রদায়ের জন্য উপদেশ, তোমাদেরকে অবশ্যই এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। #Al-Jasiyah 45:6 এগুলো আল্লাহর আয়াত, যা আমি আপনার কাছে আবৃত্তি করি যথাযথরূপে। অতএব, আল্লাহ ও তাঁর আয়াতের পর তারা কোন কথায় বিশ্বাস স্থাপন করবে? #Al-An'am 6:116 আর যদি আপনি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের কথা মেনে নেন, তবে তারা আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে বিপথগামী করে দেবে। তারা শুধু অলীক কল্পনার অনুসরণ করে এবং সম্পূর্ণ অনুমান ভিত্তিক কথাবার্তা বলে থাকে। #Al-Baqarah 2:174 নিশ্চয় যারা গোপন করে যে কিতাব আল্লাহ নাযিল করেছেন এবং এর বিনিময়ে সামান্য মূল্য গ্রহণ করে, তারা শুধু আগুনই তাদের উদরে পুরে। আর আল্লাহ কিয়ামতের দিনে তাদের সাথে কথা বলবেন না, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। #Al-A'raf 7:3 তোমরা অনুসরণ কর, যা তোমাদের প্রতি পালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য সাথীদের অনুসরণ করো না। #Al-Baqarah 2:79 যারা নিজেদের হাতে (মনগড়া) কিতাব লেখে, তারপর এর বিনিময়ে সামান্য মূল্য গ্রহণের জন্য বলে, “এটা আল্লাহর কাছ থেকে এসেছে” তাদের জন্য শাস্তি নির্ধারিত আছে। অর্থাৎ তাদের হাত যা লিখেছে তার কারণে তাদের জন্য শাস্তি রয়েছে এবং তারা যা উপার্জন করছে তার কারণেও তাদের জন্য শাস্তি রয়েছে। ua-cam.com/video/hYGYufne0T8/v-deo.html ua-cam.com/video/0Tvq2jKL8Tw/v-deo.html
যাহা আল্লাহর অহী (কুরআন) তাহা সহি জীবনবিধানের ব্যাহপারে তাহা পড়ি তাহা মানি তাহা করি
হাদিছ অস্বীকার কোন ফেতনা নয়, বরং হাদিছের ফেতনা থেকে আমাদের বাঁচতে হবে। আপনি যাদের কাফের বলছেন, তাদের পাপের বোঝা আপনাকেই বহন করতে হবে। রাজতন্ত্রের মোল্লাদের শেখানো বুলি বাদ দিয়ে আল্লাহর কোরআনের দিকে ফিরে আসুন। আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক।
কোরআন ব্যতীত অন্য কিছু মানলেই সে কাফের। ================================== দেখুন কোরআন কি বলছে- কোরআন মোতাবেক যারা নির্দেশ দেয় না, বিচার মীমাংসা করে না, তারাই কাফের, ফাছেক ও জালেম। (৫: ৪৪-৪৯)। রাসুল স্বয়ং কোরআন মেনে চলেছেন, কোরআন মানার নির্দেশ দিয়েছেন। কোরানের বাহিরে তিল পরিমাণ কথা কাজ করেননি; করলে স্বয়ং আল্লাহ তাঁর জীবন ধমনী কেটে ফেলতেন। [৬৯: ৪৪-৪৭] এই সেই কিতাব, যাতে কোন সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য হিদায়াত। [২:২] ‘কিতাবে কিছুই আমি বাদ দেইনি। [৬:৩৮] কোরআনের পরে আর কোন হাদিছে তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে? [৭৭:৫০] সুরা আল-মোরসালাত-এর এ আয়াত তো একেবারেই সুষ্পষ্ট, এখানে কোরআনের বাইরে আর কোন কথায় (হাদিছে) বিশ্বাস স্থাপন না করার জন্যে আল্লাহর নির্দেশ রয়েছে। বুখারী সহ প্রচলিত হাদিসগুলো আল্লাহর নির্দেশকে অমান্য করে রাসূলের বরাদ্দ দিয়ে মিথ্যা হুকুম সমাজে চালু করে মানুষকে মুশরেক বানাচ্ছে। অথচ আল্লাহ বলেছেন, (সুরা কাহফ ১৮, আয়াত ২৬)-‘‘তিনি তাঁর হুকুমে কাউকে অংশীদার করেন না।" কোরআনের একটি আয়াতও নির্দেশ করে না, প্রচলিত হাদিস মানতে বরং অসংখ্য আয়াত নির্দেশ করে, প্রচলিত ধর্ম ব্যবসায়ীদের হাদিস/কথা বর্জন করতে। [আল-কোরআন, ৪৫/৬, ৭৭/৫০] কোরান পূর্ণ সহজ সরল (১৮/১, ৩৯/২৭-২৮, ১৭/৯, ১৭/৪১, ৫৪/১৭ ২২ ৩২ ৪০, ২/২২১, ৩/১১৮, ৬/৩৮, ৬/৫৯, ১০/৬১, ১৬/৮৯, ১৭/৮৯, ২৭/৭৪-৭৫) আল্লাহ বলেছেন কোরআন সহজ সরল। আর শয়তানরা বলছে, কোরআন কঠিন। কোরআন বুঝা নাকি ভীষন কঠিন। তাই তারা ব্যাখ্যার নামে নিজেদের মনগড়া তফসির লিখে বাহবা কুড়াতে গিয়ে মানুষকে চিরকালের জন্য বিভ্রান্ত করে গেছেন। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘কোরান ব্যাখ্যা সহ অবতীর্ণ ’ (আয়াত গুলো দেখে নিন। ১৮/১, ১৮/৫৪, ৬/১২৬, ২৪/১৮ ৪৬ ৫৮ ৬১, ১২/১১১, ৬/৬৫, ৭/৫৮, ১৭/৪১) [তাহলে কোরআনের ব্যাখ্যার নামে মনুষ্য রচিত লক্ষ লক্ষ হাদিছ আর তফসির কেন মানবেন? আল্লাহর কথা বিশ্বাস করবেন, নাকি মানুষের কথা? বর্ণনাকারী হিসাবে আল্লাহর চাইতে আর কে বেশী উত্তম?]
তোমাদের মতো ঘোমটা মৌলভীদের ওয়াজ আর শুনতে চাইনা।
হুজুরেরা ! ডাক্তার মতিয়ার রহমান সম্পর্কে আপনারা বলছেন তাতে অপবাদ হচ্ছে বটে জা একজন আলেমের জন্য কাম্য নয়।
হুজুরেরা ডাক্তার মতিয়ার রহমান সম্পর্কে
৬। কোরআন বিরুদ্ধ আর রাসুলের অবমাননাকারী বুখারি গং-এর হাদিছগুলো বুঝে পড়লে টাসকি খেয়ে যাবেন। বুখারি গং-এর মিথ্যাচার রাসুলের হাদিছ হতেই পারে না। হলে আল্লাহর নবীকে গনহত্যাকারী (বনু কুরাইজা), গুপ্ত হত্যাকারী [সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮২০, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৩, সহীহ বুখারী (তাওহীদ) হাদিস নম্বরঃ ৩০২২] রাসুল স্বামীকে হত্যা করে সুন্দরী সদ্য বিবাহিতা নারীকে নিজের জন্য রাখতেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ, হাদিস নাম্বার: ২৬৯৪) ] কামুক তথা রাস্তাঘাটে নারী দেখলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়তেন, [সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০, অধ্যায়ঃ ১৭, বিবাহ] আরো দেখুন, সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮], দাসীর সাথে সেক্স করতেন [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার, হাদিস নাম্বার: ৩৯৬১] , রাসুল শিশুকামী [সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৩৮৯৬, সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নাম্বার: ৬৫৩৯, সহি বুখারি, ভলুম-৭, বই- ৬২, হাদিস নং-১৮, হাদিছ নং ২১২১] ধর্ষক ছিলেন [বুখারি, হাদিছ নং ৫২৫৫] মর্মে মানতে হবে। (নাউজুবিল্লাহ)। কোরআনের সঠিক ধর্ম ইসলামকে বুখারি গং হাস্যকর ধর্মে পরিণত করেছেন। বুখারি গং-এর রচিত ছয়শত পাখনা ওয়ালা জিব্রাইলে বিশ্বাস করা আর ঠাকুরমার ঝুলি বিশ্বাস করা একই কথা। ৭। তো আমরা নবীর হাদিছ কোথায় পাবো? ইতিহাস জানার জন্যে হাদিছ সীরাত পড়তে পারেন। যা কোরআন এবং রাসুল বিরুদ্ধ নয়, তা স্বীকার করতে অসুবিধা নেই। কিন্তু রাসুলের নামে কোন বিধি বিধান মানা যাবে না। কেননা আল্লাহপাক তার বিধানে কোন শরীক করেন না। বিধান দেবার মালিক কেবলই আল্লাহ। (আয়াত দেখুন, ১২:৪০) ৮। মুলতঃ অতীতেও হাদিছের পুষ্ঠপোষকতা করেছে রাজতন্ত্র, আজো ঠিক তা-ই। সৌদিরা একটা সুইও বানাতে পারে না। শিক্ষাদীক্ষা, শিল্প সংস্কৃতি সভ্যতা সবদিক থেকেই চরম পশ্চদপৎ একটা জাতি কেবল হাদিছ শিক্ষা দিয়ে তাদের মনমতো গড়া সালাফি মতবাদ প্রচার করেই সারা বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। এজন্যে তারা ধর্মের নামে কোটি কোটি রিয়াল ব্যয় করেন। সমস্যা হলো, তাদের প্রোডাকশান হাউজ থেকে মগজ ধোলাই হয়ে আসা মোল্লারা সালাফিধর্মকেই একমাত্র সহীহ বলে মনে করেন। সালাফি এবং হাদিছী দল ব্যতীত অন্যদের তারা কাফের মনে করেন। অথচ কোরআন বলছে, কোরআন ব্যতীত অন্য কিছু মানলেই সে কাফের। আমাদের দেশেও সৌদি থেকে মগজধোলাই করা ঘোমটা দেয়া এইসব হুজুরের দল মানুষকে কাফের হবার ভয় দেখিয়ে হাদিছ মার্কেটিং করে আসছেন। তারা আসলে কোরআনেরে আয়াতের কোন ধারই ধারেন না। (রেফারেন্সঃ (৭ :৩), (৭৭:৫০), (৪:৬৪) (২৫:৩০), (৩১:৬) (৪৫: ৬) (২:৭৯) (২৩:৬৮)] আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। কোরআন থাকতে বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ মার্কেটিং করতে গিয়ে পদে পদে ধরা খাচ্ছে রাজতন্ত্রের স্পেশাল প্রোডাক্ট ঘোমটা দেয়া হুজুরের দল। বুখারি গং কোরআনের বিরুদ্ধে এবং আল্লাহর রাসুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট কথা লিখেছে। তাই তারা কোনভাবেই মুসলিম হতে পারে না। তারা কোরআনের মুসলিম নয়, তারা তাদের সৃষ্ট হাদিছের মুসলিম। বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ রাসুলকে অপমান করেছে, কোরআন বিরুদ্ধ রাজতান্ত্রিক ধর্ম সৃষ্টি করেছে, সাথে সাথে মানুষের জীবনকেও জাহান্নামে পরিণত করেছে।
বুখারি গং-এর সংগৃহীত শোনামিয়ার গল্প কি রাসুলের হাদিছ? ১। যারা কোরআন মুসআফ করেছেন তারা কোন হাদিছ মুসআফ করেননি। ইসলামের ৪ খলিফা, সাহাবী, তাবেইন, তাবাবেইন কেউই হাদিছ মুসআফ করেননি। সহীহ হাদিছ থেকেই জানা যায়, রাসুল কোরআন ব্যতীত আর কিছু লিখে রাখতে নিষেধ করেছিলেন। বুখারির আগ পর্যন্ত সবাই তা মেনে চলেছেন। রাজতন্ত্রের পৃষ্ঠপোষকতায় বুখারি গং-এর পর থেকে মুসলিমদের বিরাট একটা অংশ রাসুলের এই নিষেধাজ্ঞা মানেননি। তাদের যুক্তি ছিল, বুখারির হাদিছ না মানলে রাসুলকে অনুসরন করবো কিভাবে? অথচ তারাই যুক্তি দেখান, ইসলামে কোন যুক্তি চলে না। ২। যদিও হাদিছের কোন নির্ভরযোগ্য তথ্য বা বুখারি মুসলিমের একটি অক্ষরও পৃথিবীর কোথাও নেই, তবুও তাদের ছাত্রদের কাছ থেকে শুনা কথা শত শত বৎসর পরও সেসবকে সহীহ বলে মানার জন্যে রাজতন্ত্র থেকেই জোর শিক্ষা দেয়া হয়। কারন-হাদিছ দ্বারাই উমাইয়া এবং আব্বাসীয়রা মানুষকে বশে রেখে নির্বিঘ্নে রাজত্ব চালিয়ে যেতে পেরেছে, মুয়াবিয়াকে উচ্চ মর্যাদার সাহাবী বানানো গেছে, ধর্ম পালনকে একটা ফরমেটের মধ্যে আনা গেছে। মানুষের বিবেক বুদ্ধি রুদ্ধ করা গেছে, রাজতন্ত্রকে জায়েজ করা গেছে, আহলে বাইতের হত্যাকারীদেরও সাহাবী-তাবেইন বানানো গেছে।আজকের সৌদি রাজতন্ত্রও টিকে আছে ঐ হাদিছের উপর ভিত্তি করেই। হাদিছ ভিত্তিক জীবন গঠনের নিমিত্তে বিশ্বব্যাপী তারা হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে আসছে এবং মুসলিম বিশ্বের হত্তাকত্তায় পরিণত হয়েছে। ৩। প্রতিটি হাদিছই সাক্ষ্য দিচ্ছে তা অমুক থেকে তমুক, সেই অমুক থেকে আরেক তমুক, তমুকর বাপ থেকে আরেক তমুকের বাপ এইভাবে শুনে শুনে লেখা। নবী মৃত্যুর ৮ প্রজন্ম পরে এইসব শুনা কথা তথা শোনামিয়ার গল্পকে রাসুলের হাদিছ বলে বিশ্বাস করার যুক্তি কোথায়? রাজতন্ত্রের সহীহ(!) মোল্লারা এগুলোকে জোর করে রাসুলের হাদিছ বলে বিশ্বাস করাতে চায়। আবার এর জন্যে কাফের ফতোয়াও জারি করে। ৪। বুখারির সহীর মানদন্ড ছিল রাবী, সনদ, মতন যাচাই। নবী মৃত্যুর ২০০ বছর পর কোন রাবী সত্য বলতো, কে মিথ্যা বলতো তা যাচাই করা কি আদৌ্ সম্ভব ছিল? যেখানে সারাজীবন একসাথে থেকেও মানুষ চেনা যায় না। বুখারি কি করে শুনে শুনে যাচাই করে ফেললেন? ৫। দাবী করা হয় যে, বুখারী ১০০০ শিক্ষকের তত্বাবধানে থেকে ১৬ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে ৬ লক্ষ হাদীস সংগ্রহ , যাচাই বাছাই ও শ্রেনীভূক্ত করেন , যার ভিতরে ১ লক্ষের ও বেশি হাদীস তার মুখস্ত ছিল। তিনি প্রতিটি হাদিছের রাবী, সনদ, মতন যাচাই করেছেন। তিনি নিজে প্রতিটি হাদীসের বর্ননাকারীর বাড়িতে গিয়ে খোজ নিয়েছেন , বর্ননাকারী মদ খেতো কিনা , জীবনে কখনো মিথ্যা কথা বলেছে কিনা , তার চরিত্র কেমন , স্মরনশক্তি কেমন ইত্যাদি ইত্যাদি। এর কোন কিছুতে এতটুকু ব্যাত্যয় পেলেই তিনি সেই হাদীস ছুড়ে ফেলে দিয়েছেন। এই সকল বর্ননাকারী আবার আরবের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিলেন। প্রতিটি বর্ননাকারীর বাড়িতে যাওয়া এত সহজ ছিল না। তখনকার দিনে প্রাইভেট প্লেন বা পাজেরো বা road sign দেয়া রাজপথ ছিলনা যে নিমেশেই তিনি পৌছে যাবেন। ফলে তাকে শত শত মাইল উট বা ঘোড়ার পিঠে করে যেতে হয়েছে। সঙ্গে নিতে হয়েছে রসদ , রাস্তার গাইড , চোর দস্যু মোকাবেলার জন্য পাইক বরকন্দাজ আরো কত কি। হয়তো বা দেখা গেছে একজনের বাড়িতে যেয়ে ফিরে আসতেই বছর শেষ। বুখারী হয়তো করিৎকর্মা লোক ছিলেন , তার এতো সময় নাও লাগতে পারে। ধরে নিলাম প্রতিটি হাদীস সংগ্রহ , যাচাই বাছাই ও মুখস্ত করতে তার ১ ঘন্টা সময় লেগেছে। এই হিসাবে দিনে ২৪ ঘন্টা ঘুম খাওয়া দাওয়া বাদ দিয়ে তিনি এক নাগাড়ে কাজ করলেও ৬৮ বছর লাগার কথা। তারপরে ও না হয় প্রতিটি সহীহ হাদীস (৭০০০) লিপিবদ্ধ করার পরে তার ওজু করে ২ রাকাত করে নফল নামাজ পড়ার কথা বাদই দিলাম। তার আয়ুষ্কালই ছিল ৬২ বছর।
আমার আল্লাহের কাছে তোমরা হলে তাগুদ, তাই তোমাদের অমান্যকারী হওয়া মুসলিম ব্যক্তির জন্য ফরয । আসমান থেকে আগত কিতাব থাকতে আমরা কেন তদের কাছে যাব ? মূর্খের দল,
Ameen
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন
তোমাদের দিন শেষ । আল্লাহ অবতীর্ণ করা জ্ঞান বাদ দিয়ে তোমাদের আবিষ্কৃত কথাবার্তায়, বিশ্বাস করে মুসলিম আর ঠগা খেতে রাজি নয় !
It's pitiful that so-called Ahle Quraan and Munkareene Hadith have miserably failed to derive light (sahih ilm) from Al Quraan. They are misguided and misguiding many other general Muslims. I strongly suspect they are patronised by Non-Muslims to create fitnah àmong innocent Muslims. May Allah Subhanahu Taala give them hidaya. Some of the so-called Misguided Fitna-creators are Dr Motiur Rahman, Mahbullah Jessore and Sajal Roshan. Their example is of the Mirza Qadyani.