Відео

BEDESE BRAMMON JONGI DER DOL RSS BJP VHP BOJRONG ESCON RA HINDU NOI,,,,,,, ,,,,,,,,HINDU BOLE KONO JAT NEAI, ,,,,,,,HINDU KOTHA TA KON DHORMO GRONTHE LEKHA ACHE,,,,,,,,,,,,,,,,,,HINDU NAM TA MUSLIM RA DEACHE,,,,,,,,,,,,SENDHU NODE THEKE HINDU KOTA TA ESECHE

Aai Afzal Suarar Gost chase, Kata bar,.

দাদা ভাই আমনাকে আমার পক্ষ থেকে লাখো সালাম । ধন্যবাদ ।

শুভেন্দু অধিকারী সম্পকে আপনার ধারনা নেই উনি চাইলে অনেক। কিছু করতে পারে ভারত সরকার কোনো পদক্ষেপ করতে পারবেনা

Sabas dada

সুগন্ধ কে বলো হাসিনাকে ফেরত দিতে সোবন্দর সাহস থাকলে

Thank you so much for telling the truth BGP and Awami League Politics is based on this lie. And Deceiving people. For vote bank.

Dada u right

Sir salam o ofuronto valobasa from bangladesh

শুভেন্দুর নামে কলকাতায় বিফ হোটেলের প্রতিটা শাখা থাকা উচিত । নাম হবে শুভেন্দু মহাশয়ের বিফ হোটেল আর হোটেলের উপরে শুভেন্দুর বিফ খাওয়ার ছবি দেয়া থাকবে ।

Right

Ai ta pig meat chilo.

দাদা আপনার জন্য বাংলাদেশে ওয়েবক্যাম ❤

Right saying sir

কলকাতা কেনো বাংলা জাতি যে খানেই থাকুক আমরা বাংগালি ❤️🇧🇩

🇧🇩❤️🌹

আপনি যেহেতু একজন বয়েজেষ্ট মানুষ তাই আপনাকে গালি দিতে পারলাম না। আপনি যে আসামের বে নাগরিকদের কথা বোলছেন। আপনি কি যানেন? সেই নাগরিকত্ব আপনাদের চাচা নেহেরুর কংগ্রেসের ১৯৭১ সাল অনুযায়ী হোয়েছে। তাই এতো লোক বে নাগরিক হয়ে যাবে। সেই জন্য কেন্দ্রীয় সরকার নতুন নাগরিকত্ব বিল এনেছে। এই বিলের জন্য আসামের যারা বেনাগরিক হোয়েছে তারাও নাগরিক হয়ে যাবে? আপনি নতুন নাগরিকত্ব আইনটা পড়ে সঠিক তথ্য যানান? তাতে জনগনের সুবিধা হবে। আপনাদের অনুপ্রাণে অনুপ্রাণিত হয়ে একটি হিন্দু বাঙালি পরিবার জায়গা কিনে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়ে বাড়ি করে বর্ধমানের আউস গ্রামে ২০০৯ সাল থেকে বসবাস শুরু করে। সেই পরিবারকে অনুপ্রবেশ কারী হিসাবে গ্রেফতার করে। আদালতের রায়ে সেই পরিবার সব রকম সরকারি সুবিধা ভোগ করার জন্য জেল এবং জেল শেষ হোলে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেয়। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করে। তাদের আইনজীবী আদালতকে জানায় ওই পরিবারটিকে ১৯৮৪ সালের আইন অনুযায়ী ১৯৭১ সালের হিসাবে নিম্ন আদালত রায়ে দিয়েছে কিন্তু ২০১৯ সাল অনুযায়ী সে বেনাগরিক হয়ে কি করে এবং তার সব পরিসেবা বন্ধ্য হয়ে কি করে। হাইকোর্ট তাদের কাছে ২০১৯ সালের আইন অনুযায়ী নাগরিকত্বের আবেদনের কোরেছে সেই প্রমাণ চায়ে কিন্তু আপনাদের অপপ্রচারের জন্য সেই পরিবার আবেদনই করে নি তাই হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের রায়েই বহাল রাখে এই আপনাদের অপপ্রচারের ফাদে পড়ে যারা নাগরিকত্বর আবেদন না করার জন্য যারা বেনাগরিক হবে তাদের দাইত্ব কে নেবে বোলতে পারবেন? কারণ এদের বাংলাদেশ ফেরত নেবেনা আবার আপনাদের ফাদে পড়ে আইনত এরা ভারতেও থাকতে পারবেনা। আপনার বিজেপিকে ভালো নাও লাগতে পারে। তাবোলে মানুষকে বিপদে ফেলার অধিকার কে দিয়েছে আপনাকে? সঠিক জিনিসটা তুলে ধরুন অন্তত মানুষের জন্য। প্রয়োজন হোলে বর্ধমানের আউশ গ্রামে গিয়ে ওই থানায় গিয়ে দেখুন সেই পরিবারটি কেন বেনাগরিক হলো। দেখবেন শুধু মাত্র আপনাদের অপপ্রচারের জন্য। দ্বিতীয় সারা বিশ্বে কোন দেশে দুরকম আইন আছে? বাংলাদেশে আছে কি? হিন্দুদের জন্য একরকম আইন আবার মুসলমানদের জন্য একরকম আইন। ওখানে হিন্দুদের জন্য আলাদা কোন বোর্ড আছে কি পাকিস্তান বা বাংলাদেশ থেকে যে হিন্দুরা সব কিছু ছেড়ে চোলে এসেছে সেগুলো সব হিন্দুদের বোর্ডের অধীনে থাকবে। নেই তার বদলে যে হিন্দুরা সব ছেড়ে চলে এসেছে সেগুলো শত্রু সম্পত্তি হয়ে গিয়েছে। মানে হয়ে সেখানকার লোক দখল করে নিয়েছে আবার কিছু সরকারের অধীনে চলে গিয়েছে। এই ওয়াকফ বোর্ডের আইনের অপব্যবহারের জন্য কতো গ্রাম বা সম্পত্তি ওয়াকফ বোর্ডের দখলে আছে যানেন? সব লিষ্টতো দেওয়া সম্ভব নয়ে কারণ সব লিষ্ট দিতে গেলে এক বছরেও সেষ হবে না। সেই জন্য একটি গ্রামের উল্লেখ কোরছি। তামিলনাড়ুর একটি গ্রামের একটি পরিবার ২০২২'সালে তাদের মেয়ের বিয়ের জন্য ২,১ একর জায়গা বিক্রি করার জন্য রেজিষ্ট্রেশন কোরতে গেলে সেখান থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়ে ওয়াকফ বোর্ডের অনুমতি নিয়ে আসতে হবে। কারণ সেখানে ৬ টি গ্রাম ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তি। সেই পরিবার তাদের বংশ পরম্পরায়ে সেই সম্পত্তির অধিকার সুত্রে সমস্ত তথ্য প্রমাণ নিয়ে মহকুমা শাসকের দপ্তরে যোগাযোগ কোরলে ওয়াকফ বোর্ডেকে সমস্ত তথ্য নিয়ে যোগাযোগ কোরতে বলে। ওয়াকফ বোর্ড ২২০ পাতার তথ্য প্রমাণ জমা দেয়। মহকুমাশাসক সেগুলো পরিক্ষা করে দেখে সেগুলো পুরো জাল। সেই গ্রামে ১৫০০ বছরের বেশি পুরনো একটি মন্দির আছে। এমনকি সেই গ্রামের ইতিহাসে কোন মুসলিম বসবাসের রেকর্ড পর্জন্ত নেই। তথ্য প্রমাণ অনুযায়ী ওই ৬ টি গ্রাম ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তি নয়ে অথচ এখনো অমিমাংসিত অবস্থায়ে পড়ে আছে। যেখানে একটি বোর্ডের জন্য লক্ষ লক্ষ গ্রাম বা সম্পত্তির দক্ষল চলে যায়ে সেখানে কি এই বোর্ড রাখা উচিৎ? দ্বিতীয় যদি সত্যিই সব সম্পত্তি ওয়াকফ বোর্ডের নিজেস্ব হয়ে সেখানে রেজিষ্ট্রেশন করতে অসুবিধা কোথায়।?

Amra hindu muslim mile mishe thakbo,shoner Bangla gorbo.

ধন্যবাদ সার

স্যার আপনি জ্ঝেয়ানি আপনাকে বুঝানোর জ্ঝেয়ান আমার নেই।তবে বলতে আপনারা ফেকনিউজ দেখে বাংলাদেশ কে বুলবুঝানো হচ্ছে। বিশ্বাস করেন যারা রাজনিতি করে সুদি তারা মিথ্যা প্রচার করচে, বলচে যে বাংলাদেশে হিন্দু কে মারচে অত্যাচার করচে ভিবিন্ন মিথ্যা চার করে ইন্ডিয় বাংলাদেশ কে অশান্ত করে তৈলচে।

এই টিভি চ্যনেলের সাংবাদিক এবং যে ভাই'টি সুন্দর করে যুক্তি সংগত কথা গুলো বলার জন্য, আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ, দেখুন, শুভেন্দু বাবু আগে তৃনমুলে ছিলেন, কিন্তু দলের জন্য শুভেন্দু বাবু কিছুই করতে পারেনি, কারন, জনগন ওনাকে পছন্দ করতেন'না, তার পর শুভেন্দু বাবু বিজেপি'তে যোগ দিলেন, আার বিজেপি মানে হচ্ছ, ধর,মার, কাট, এখন শুভেন্দু বাবু বিজেপির নেতাদের খুশি করার জন্য, এবং হিন্দু ভাইদের ভোট গুলো পাওয়ার জন্য, পশ্চিম বাংলা, আর বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বেপার নিয়ে মিথ্যা চার, এবং অরাজকতার সৃষ্টি করেছেন, হিন্দু মুসলিম-দের মধ্যে দাঁংগা লাগানোর চেষ্টা করছেন, বিজেপিতে ওনার আসন'টি পাকা পোক্ত করতেছেন, শুভেন্দু বাবু হয় বোকা, না হয় মুর্খ, তায় শুভেন্দু বাবুকে বলেছি, কিছু মিথ্যে বানোয়াট কথা বলে, হিন্দু ভাইদের কাছে টেনে আনা, রাস্তায় নামানো খুব সহজ, কিন্তু তাদের ভোট গুলো পাওয়া এত সহজ নয়, কারন, আপনার আসল চেহারা সবাই চিনে ফেলেছে,

Bjp r khela ses oder dongso naima asbo

হিন্দুরা গরুর গোস্ত খায় বলে তো গরুর রেট এত বেশি

😂😂

সুন্দর কথা

এতো সুন্দর কথা আজ পর্যন্ত ভারতের কারো মুখ থেকে শুনিনি

১০০% রাইট কথা গুলো

সঠিক কথা বলছেন, সমস্যাটা হচ্ছে বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মের লোকজন নিজেকে বাংলাদেশী ভাবেনা ভাবে সংখ্যালঘু । আর এই সুযোগটা খারাপ লোকজন কাজে লাগিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা তৈরী করে । যে সমস্ত হিন্দু পরিবার হামলার শিকার তারা সরাসরি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত তাই তারা ধর্মীয় হামলার শিকার নয়, তারা রাজনেতিক হামলার শিকার আার এই হামলার শিকার শুধু হিন্দুরাি নয় , মুসলিম, খ্রিস্টান সবাই যারা দুষ্ট রাজনৈতিক ভাবে জড়িত ।

এই চুটিয়া তুই কি করছিস বাংলাদেশী হিন্দুদের জন্য?

আমরা সবাই বাঙ্গালী এটাই পরিচয়

রাইট কথা বলেছেন তিনি

স্যার আপনাকে স্যালুট জানাই যে আপনি ভারতের সংবিধান নিয়ে বা ভারতের সংবিধান সংশোধনীয় যে কথাগুলো বলেছেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কি ভারতবর্ষের যত নাগরিক আছে সকলের সুখ শান্তি ও সুশৃংখল ব্যবস্থা কেড়ে নিচ্ছে ভারতবর্ষের সরকারও পশ্চিমে বিশ্বের পরিচালনায় কিছু সংগঠন।।৷৷৷৷৷ সংগঠনগুলোর নাম বলছি ( র ) আর এস এস - শিবসেনা - ইসকন । এই চার সংগঠন ভারতবর্ষের সাথে বাংলাদেশ পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা মালদ্বী নেপাল সকল দেশের সুখ শান্তি নষ্ট করে দিচ্ছে এদের মধ্যে ধর্মীয় কোন সংগঠন নেই আপনাদের নেতৃত্বে পারেন এইসব রুখে দিতে দয়া করে আওয়াজ তুলুন না হয় তার পরিণতি সবাইকে ভোগ করতে হবে ধন্যবাদ আপনাকে স্যার

Mean while in INDIA Mandir under Masjid. land of communal riots.. India is a true fascist regime a fascist country

আপনার কথার সাথে আমি একমত কোন বর্ডার এর দরকার নেই।কিন্তু দেখেন সেটা কিভাবে হবে?এখন পর্যন্ত এমন কোন চুক্তি ভারতের সাথে বাংলাদেশ এর হয়নি যেটাতে আসলে বাংলাদেশ এর লাভ হয়েছে আর যেটাতে অল্পকিছু পাওয়ার চুক্তি আছে সেটাও ভারত চুরি করে খাচ্ছে তাহলে আপনি বা আমি যে স্বপ্ন দেখছি সেটা বাস্তবায়ন হবে কিভাবে?আপনার মতো যদি সব ভারতীয়রা হতো তাহলে আর আজকের দিন দেখা লাগতো না।পাকিস্তান থেকে আমাদের দেশ কি আমদানি করলো সেটাতেও ভারতের সমস্যা কেন?আপনারা রপ্তানি বন্ধ করবেন বলে বাংলাদেশ আর কোন দেশ থেকে আমদানি করতে পারবেনা?

খুব সুন্দর কথা বলেছেন ভাই ❤

❤❤❤❤

দাদা,সত্যকথা,গূলি,বলারজন্য,আপনাকে,অনেকধন্যবাদ

🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

ঠিক বলেছেন পিয় ভাই আপনাকে ধন্যবাদ

উনি আসলেই একজন মানুষ।মানুষ আসলে এদেরকেই বলে।বাংলাদেশ এর হিন্দুরা আসলেই বোকা।

তুই তো দালাল।

বাংলাদেশের হিন্দুরা যুগ যুগ ধরে মুসলমানদের চেয়ে নিরাপদ ও নাগরিক হিসেবে সবচেয়ে সুযোগ সুবিধা ভোগ করে আসছে।

Right

বাংলাদেশের হিন্দুদের কোনো সমস্যা নেই

Ae. Lokta. Ke

ভারত যদি বাংলাদেশকে স্বাধীনতা এনে দিতে পারে তাহলে তাদের স্বাধীনতা কেড়েও নিতে পারে। আর এই বাংলাদেশের স্বাধীনতা তো ওয়েব সিরিজের মতো যেমন - সিজন 1, সিজন 2, সিজন 3. ঠিক তেমনি স্বাধীনতা 1, স্বাধীনতা 2, স্বাধীনতা 3 এভাবে চলতেই থাকবে। যে দেশ বারবার স্বাধীন হয় সে দেশ সম্পর্কে এত অহংকার করার কিছু নেই। জঙ্গি, মাওবাদী, সন্ত্রাসবাদি, মৌলবাদী, আতঙ্কবাদীর দেশ হল বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ধর্ম বিদ্বেষী নেই এখনো পর্যন্ত

ধন্যবাদ ❤

ভাই আপনি সঠিক উপযুক্ত কথা বলেছেন। মোদীর যদি হিন্দু পিঁড়িতি থাকতো তাহলে ভারতের 40 লাখ হিন্দু ভাইদের ভারত থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার বিল লোকসভায় পাস করাতো না।

আমরা চাই আমাদের বাংলাদেশের হিন্দু ভাই বোনদের কে জীবন দিয়ে রক্ষা করেছি এখনো করে যাবো। আমরা আগেও ছিলাম হিন্দু মুসলিম ভাই ভাই এখনো আছি ভাই ভাই।