- 25
- 48 647
Flying Clouds
Australia
Приєднався 9 тра 2023
Відео
বাংলাদেশ বিনির্মান: আকাঙ্ক্ষা ও প্রাপ্তির ব্যাবচ্ছেদ
Переглядів 2,3 тис.2 місяці тому
বাংলাদেশ বিনির্মান: আকাঙ্ক্ষা ও প্রাপ্তির ব্যাবচ্ছেদ
Journey of Resilience: A Mental Health Journey of Multicultural Community.
Переглядів 576 місяців тому
Multicultural individuals often navigate a complex intersection of cultural norms, societal expectations, and personal experiences, all of which can significantly impact their mental well-being. Through our documentary, our primary goal is to shed light on these challenges and foster a deeper understanding of the diverse mental health journeys within multicultural communities.
Journey of Resilience
Переглядів 137 місяців тому
Multicultural individuals often navigate a complex intersection of cultural norms, societal expectations, and personal experiences, all of which can significantly impact their mental well-being. Through our documentary, our primary goal is to shed light on these challenges and foster a deeper understanding of the diverse mental health journeys within multicultural communities.
Journey of Resilience
Переглядів 317 місяців тому
Multicultural individuals often navigate a complex intersection of cultural norms, societal expectations, and personal experiences, all of which can significantly impact their mental well-being. Through our documentary, our primary goal is to shed light on these challenges and foster a deeper understanding of the diverse mental health journeys within multicultural communities.
IWF event and Victory day celebration 2023
Переглядів 21Рік тому
IWF event and Victory day celebration 2023
সংবিধানের কথার সাথে কাজের কোন মিল নেই
ফাহাম সাহেব শুরুতে বললেন তাসমানিয়ার সৌন্দর্যের প্রশংসা করে,এর পরে বলেছেন যারা খোধাকে ভালোবেসেছেন তাঁদেরকে তাসমানিয়ায় আসা উচিত। এরপর জেন্টলম্যানের কথা বলেছেন। জেন্টলম্যানের প্রসঙ্গ টেনে ফাহাম সাহেবকে জিজ্ঞাসা; তিনি কি সত্য বলবেন তার নিজের খোদা এবং মুসলমানদের খোদা কি জেন্টলম্যান ?
রাস্টপতি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতে হবে, বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা নিয়োগের সমস্যা, প্রধান পদ গুলো তিনি কমিশন করে নিয়োগ দিবেন, সিস্টেম থেকে প্রধান পদের নিচের পদ পযন্ত লোক তৈরী হবে সেখান থেকে তিনি প্রধান পদ গুলোতে নিয়োগ দিবে, বাতিল করতে পারবে, ব্যাংকের এমডি/ চেয়ারম্যান / বোর্ড সদস্য ইত্যাদি নিয়োগ করতে পারবে, তার কাছে রেসপনসেবল থাকবে, তাহলে প্রধানমন্ত্রী যা খুশি করতে পারবে না
😢
ফখরুল ইসলাম আলমগীর কি বলেন আপনার দৃষ্টিভংগি প্রসংগে
৭২ এর সংবিধান ভারতের তৈরি, ২৪এর টা হবে আমেরিকার তৈরি।
এই দুটো দল ছাড়া আর কোনও দল কি বাংলাদেশে নেই? একটা ভুল premise থেকে আপনি আপনার বক্তব্য শুরু করেছেন। তাই আপনার বক্তব্যের কোনও মূল্য নেই। try to be realistic about the political situation of Bangladesh. এই সংবিধানকেই ফেলে দিতে হবে। You should start from the scratch. It is for the persons who are employed for drafting the constitution. You are talking shit.
জনগন যদি মনে করে ইসলাম রাষ্ট্র ধর্ম চাই , তাহলে?
এগুলো হচ্ছে মানুষকে ভুল পথে বিভ্রান্ত হওয়ার আলোচনা।
আপনার কাছে কোন দিক থেকে এই কথা মনে হলো ?
There is no provision in the private sector joint secretary and additional secretary. The provision is president, vice president and managing director.
Students played a catalysis role main role behind army. Army played the pivotal role.
National anthem should be written by independent citizens of bangladesh. No hiring from pre independence author. more precisely to say he should be muslim
You know your people and their education. Mostly rickswa puller rustic plough men so how come they will reach a consensus that is benevolent of states and people. 3/4 th of people of the state stupid uneducated and their state will run and it's formation inconceivable.
Age limit should need for students politics if we confirm it , never Saddam will be a leader because he five times failed in his exam
has facebook page for this?
ভালো বলেছেন
Congratulations
এ ফাহাম ছুপা জংগী
Our Constitution was prepared by people elected under LFO of Pakistan.It was designed to establish one person’s rule.It was never put to Referendum to obtain People’s consent. Thus all the Rulers were Autocratic.Parliaments of these Rulers kept amending the constitution Ultimately Producing a Facist party led by Shaikh Hasina.Resulting in immense suffering ,death and destruction.We cannot,therefore take Constitutional matters casually.We surely need consensus ,presently this is becoming contentious resulting in a National Crisis.
ধর্ম নিরপেক্ষতা প্রথম দিকে যুক্ত করতে চায়নি। কিন্তু ভারত কে খুশি করার জন্য এটি করা হয়। ধর্মনিরপেক্ষতা ঢোকানোর শর্তে ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে রাজী হয়।
যতই চাপাচাপি করো মির্জার জামাই লাভ নাই😅😅
লাভ হবে কি করে তোরা তো মানুষ হবিনা আওয়ামী লীগই থাকবি
আলোচনা শোনে ভালো লাগল।
Dusto loker misti kothay vulio na
সংবিধান প্রণয়ন করার পর গণভোট দিলেই হয়
আপনি শুধু BAL নিয়ে ভাবেন, দেশ নিয়ে ভাবেন না
দেশকে ভাল রাখতে হলে BAL কে দূর করতে হবে।
অর্ধেক দেশ নিয়ে ভাবা এখানে শেষ
Moral code কি সংবিধানে অন্তর্ভূক্ত করা উচিত?
নতুনভাবে শুরু না করলে একই ফল বার বার হবে ।আমাদের দেশের সংবিধানে স্বেচছাচারিতার সুযোগ করে দেয়ার মতো সুযোগ করে দিয়েছে ডঃ কামাল হোসেন । অথচ আমেরিকার মতো দেশ দুই স্তর বিশিষ্ট পার্লামেন্ট এবং তুরস্কে জনগণের সর্বোচ্চ নির্বাহী সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে হবে >৫০% ভোটে নির্বাচিত হতে হবে ।সেটা প্রেসিডেন্ট এর নামে হোক অথবা প্রধানমন্ত্রীর নামে । ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আর এক জন ফ্যাসিবাদি ঐ দোষযুক্ত পার্লামেন্ট সিস্টেম থাকায় ।এই কারনেই মোদী ও হাসিনার এতো মিল । দুজনেই ডিকটেটর । এ ব্যবস্থা থেকে বের হতে হবে এবং সেটা প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট এর মাঝে ক্ষমতার ভারসাম্য । আমেরিকার মতো অথবা তুরস্কের মতো সিস্টেমে যেতেই হবে আমাদের । রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ প্রতিনিধি সাধারণ জনগণের নির্বাচিত না হয়ে আইন পরিষদের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে সরকার ব্যালেন্স থাকে না ।যেমনটা আমাদের দেশে ও পাকিস্তানে হয়েছে ।এই ছিদ্রপথে আমেরিকা খেলছে পাকিস্তানকে নিয়ে এবং পার্লামেন্টের সিট কেনা বেঁচা হয় ,যেখানে জনগণের চাওয়া-পাওয়ার কোনও মূল্য নেই ।সাংসদ যেনো কেনা বেচার ব্যাপার না হয় ।সাংসদ হওয়াটা যেনো লাভজনক পদে পরিনত না হয় । সাংসদের মূল্য অতি বেশী হয়ে গেলে যেকোনো মূল্যে মাসল ম্যান সাংসদ পেতে প্রতিটা দল ব্যাস্ত হয়ে যাবে ।এই কারনেই বাংলাদেশের বুকে ও ভারতের বুকে যতজন সাংসদ ততোজন রাজা ।আগে একজন রাজা থাকতো ।এখন বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ব্যবস্থায় তিনশত ত্রিশ জন রাজা আর একজন সুপ্রিম রাজা আর বাকী সবাই প্রজা ।জনগন এই সব রাজার অধীনে হাজারো নেতা কর্মীদের ধমকে অতিষ্ঠ ।কোথায় সেবা !5 বছরে একটা দিন বরাদ্দ শুধুমাত্র জনগণের জন্য ।বাকী 1825 দিন ঐ সব রাজা ও তার পাইক পেয়াদার ।তখন যেই লাউ সেই কদু । এখনকার দলগুলো বেশীরভাগই সুশাষনের থেকে ক্ষমতা দখল করতে বেশী আগ্রহী । পুলিশ প্রশাসন সর্বদাই ব্রিটিশ হয়ে আছে ,যারা চাকরি পেয়েই জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিজেরা রাজা হয়ে যায় আর জনগন আজীবন নাগরিক হিসেবে না থেকে প্রজাই থেকে যায় । নাগরিকদের সর্বোচ্চ মর্যাদা তখনই নিশ্চিত হবে যখন সরকার এর কর্তা ব্যক্তিরা অতি ক্ষমতাশালী না হয়ে প্রতিষ্ঠান গুলো যেমন আইন আদালত ,আইন পরিষদ , ন্যায় বিচার ব্যবস্থা শক্তিশালী হবে। একজন জনপ্রতিনিধি সেবা করতে চায় ,সে আসলেই যোগ্য কিনা এটা কে নিশ্চিত করবে ? যোগ্যতার মাপকাঠি কি হবে ? সরকার এর নির্বাহী দুর্নীতি করলে তাকে ধরবে কে !যাকে সেই নির্বাহী নিয়োগ দিয়েছে সে ??? তাহলে তো কোনও ভয় বা জবাবদিহিতা থাকে না । স্বাধীনভাবে যারা কাজ করবে তারা অবশ্যই জনগণের মনোনয়ন এর মাধ্যমেই প্যানেল থেকে আসতে হবে । সরকার নিয়োগ দিলে তার দায়বদ্ধতা নিয়োগ কর্তার প্রতি হবে ,জনগণের প্রতি তার দায় থাকবে না । সেনাবাহিনীর প্রধান ,ইলেকশন কমিশনার ,প্রধান বিচারপতি ,দুদক এর চেয়ারম্যান এসকল পদ সরকারের সর্বোচ্চ নির্বাহী নিয়োগ দিলে তারা সরকারের কাছে দায়বদ্ধ হবার জন্য প্রতিযোগিতা শুরু করে দেবে চাকরির প্রথম দিক থেকে ।তাই এসব এর নিয়ে নিয়ন্ত্রণে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর আলাদা আলাদা ক্ষমতা থাকবে ।একজনকে সুপার পাওয়ারফুল করে আর একজনকে অথর্ব করে রাখা যাবে না ।প্রতিরক্ষা ,বিচারবিভাগ ও দুর্নীতি একদিকে । প্রশাসন ও পুলিশ অন্যদিকে থাকলে এই ব্যাপারে ভারসাম্য রক্ষা হবে ।প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী এই দুই দিকের প্রধান হতে পারেন । মহামান্য ও মাননীয় এসব ভারিক্যি সব শব্দ ব্যবহার বাদ দিতে হবে ।জনগণের কাছ থেকে ম্যান্ডেট পেয়ে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হয়ে তাদের ওপর ছড়ি ঘুরানো এই দুটি শব্দ ব্যবহার একটা প্রতীক । এখন যারা সরকারের মধ্যে আছে তাদের এইসব ব্যাপারে এখনই কাজ শুরু না করলে কাজের গতি আসবে না ।লক্ষ্যভ্রষ্ট হবার সম্ভাবনা খুব বেশি । সময় সুযোগ বার বার আসেনা । সংবিধানিক বাধ্যবাধকতা বলেন আবার বলেন স্বৈরাচার সরকার !!!!!!!!সংবিধান এই সরকার কেনো স্বাধীনতা যুদ্ধের পরবর্তী সকল সরকার কে স্বৈরাচার হবার সুযোগ করে দিয়েছে ।তাই ছুড়ে ফেলে দিতে হবেই ঐ পাপের মূল ঐ ডঃ কামাল এর কামাল সংবিধান । আমেরিকা অথবা তুরস্কের সংবিধান খুব চমৎকার ভাবে লেখা ।সেটা মাথায় রেখে নতুন করে লিখতে হবে বাংলাদেশের সংবিধান ।
ত্রুটিপূর্ন গনতন্ত্র হচ্ছে বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের গনতন্ত্র । মাত্র দুই তিন শতাংশ ভোটের ব্যবধানে দুই তৃতীয়াংশ সংসদীয় আসন পাওয়া যায় । যেমন ধরুন এক্স দল পেলো ৩৭% ভোট কিন্ত আসন সংখ্যা পেলো ২০১ ওয়াই পেলো ৩৫% ভোট কিন্ত আসন সংখ্যা ৮৬ জেড পেলো ২৮% কিন্ত আসন সংখ্যা ১৩ টা । এটা কি ঠিক হলো । ৬৩% মানুষের ভোট না পেয়েও কিন্ত X দল আকাশে উড়তে থাকবে ।কিন্ত ২৮% ভোট পেয়েও মাত্র ১৩টা আসন পাওয়া দল হারিয়ে যাবে । অথচ পার্থক্য মাত্র ৯% এর । ২০১৭ সালের আগে এমনইভাবে তুরস্কে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান এর দল ৩৬%ভোট পেয়ে আইনপরিষদে দুই তৃতীয়াংশ আসন পায় ।যদিও তারা দুইতৃতীয়াংশ ভোট পায়নি ।তাই সংবিধান সংশোধন এর করে গঠনতন্ত্রের পক্ষে গনভোট বা Referendum ডাকা হয় ।সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নতুন গঠনতন্ত্রের জন্য ভোট দেয় ।নতুন গঠনতন্ত্রের মধ্যে যতো পার্সেন্ট ভোট ঠিক ততো পার্সেন্ট আসন পাবে সংসদ বা আইনপরিষদে এটা ঠিক হয় ।প্রধানমন্ত্রীর পরিবর্তে প্রেসিডেন্ট হবে নির্বাহী বিভাগ এর প্রধান কিন্ত তাকে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভোটে মানে ৫০% এর বেশী ভোট পেয়ে নির্বাচিত হতে হবে । প্রেসিডেন্ট এর সিদ্ধান্ত আইনপরিষদে পাস করাতে হবে ।প্রেসিডেন্ট পার্লামেন্ট ভেংগে দেবার ক্ষমতা প্রাপ্ত কিন্ত সাথে সাথে তার পদ বিলুপ্ত হয়ে গিয়ে নতুনভাবে নির্বাচন এর জন্য যেতে হবে ।তখন নির্বাচনকালীন ক্ষমতা থাকবে সুপ্রিম নির্বাচন কমিশন এর হাতে ।
বাংলাদেশটা একটা বুফে টেবিল ।রাজনৈতিক দলগুলো এখানে আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে আসেন পাঁচ বছর পর পর এবং তাদের নেতা হয়ে যায় প্রধান রাধুনি ।দেশের মানুষ কে রান্নার পাত্রে রেখে নেতা নেত্রীরা রাধুনি হয়ে দলবল সহ বুফে সিস্টেমে খাওয়া ।তাপ বাড়তে বাড়তে যখন ডেকচির খাবার শেষ হবার পর খালি পাত্র খাবার ছাড়া পানি দিয়ে ফুটতে থাকে তখন নির্বাচন দেয়া হয় তখন রাধুনি পরিবর্তন হয় জনগণের দ্বারা যেনো তাপ কম দিয়ে অল্প আঁচে রান্না করতে ।কিন্তু গত পনেরো বছরে রাধুনি একজন ছিলো এবং সেই রাধুনি রান্নার করাই এর ডেকচির খাবার শেষ এবং শুধু পানি দিয়ে ফুটিয়ে ঢাকনা খোলা না থাকায় বিস্ফোরণ ঘটেছে 2024 সালে ।এখন অল্প আঁচে রান্না হচ্ছে এবং রাধুনি অনেক জন তাই লবণ বেশী হয়ে যাচ্ছে ।
আওয়ামীলীগের পুনর্বাসন কোন পথে হবে, ঐটা কিছুটা ক্লিয়ার হইতেছে। আওয়ামী লীগের দুইজন প্রভাবশালী নেতা সাবের হোসেন চৌধুরী এবং এম এ মান্নান জামিন পেয়েছেন। খুব দ্রুতই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এদের কথা বলতে দেখবো বলেই আমার বিশ্বাস। সোহেল তাজও নিয়মিত শেখ হাসিনাকে গালিগালাজ করতেছেন। বাট আবার তিনি যে আওয়ামীলীগ করেন, এটাও বলতে ভুলতেছেন না। সব মিলিয়ে, আওয়ামীলীগ ভালো বাট শেখ হাসিনা খারাপ টাইপের একটা ভাইব তৈরি করা হবে। শেখ পরিবারকে বাইরে রেখে নতুন আওয়ামীলীগ গঠন করা হবে। বিএনপি জামাতের খোয়াব হলো, এতে আওয়ামীলীগ ছোট একটা দল হয়ে থেকে যাবে। বড় কোন দল এরা আর হতে পারবে না। এইটা বিএনপি জামাতের সম্মতিতেই হচ্ছে। জামাত আমির আজকেও আওয়ামীলীগকে নির্বাচন চাওয়ার প্রমাণ দিতে বলেছেন। সমস্যা হলো, আপাত দৃষ্টিতে ভালো আওয়ামীলীগ কখনোই ভালো থাকে নাই। তাজউদ্দীন ফ্যামিলি বারবারই ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় শেখ পরিবারের পূর্ণ আনুগত্য করে গেছে। ৭১ এ তাজউদ্দীন একটা কথাও না বলে মুজিবের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়েছেন। ৮১ তে তাজউদ্দীনের স্ত্রীও আওয়ামীলীগকে তুলে দিয়েছিলেন শেখ হাসিনার হাতে। ভবিষ্যতে সোহেল তাজও যে আওয়ামীলীগকে সজীব ওয়াজেদ জয় বা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের হাতে তুলে দেবেন না, সেটার কোন নিশ্চয়তা নাই। শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে দেওয়া আর রাজনীতির সুযোগ দেওয়াটা ছিলো জিয়াউর রহমানের উদার রাজনৈতিক ভুল। এই ভুলের কাফফারা জিয়াউর রহমানকে জীবন দিয়ে দিতে হয়েছিলো । এবারও আওয়ামীলীগকে রাজনীতির সুযোগ দিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো আরো একটা ঐতিহাসিক ভুল করে বসলো। জিয়াউর রহমান যদি ১০ বছর দেশ চালাতে পারতেন, এই দেশ সিঙ্গাপুর বা মালয়েশিয়া বানানো লাগতো না। বরং এতোদিনে ওরাই আমাদের মতো হতে চাইতো। আওয়ামীলীগ আর ভারত সেইটা হতে দেয় নাই। জিয়ার মতো দুর্নীতি মুক্ত, সৎ একজন স্টেটসম্যানকে এরা তিন বছরের বেশি বাঁচতে দেয় নাই। আবারও এই দুইটা গর্তই খোলা রাখা হলো। মানুষের এতোটা সমর্থন থাকলেও রাজনৈতিক সুবিধার জন্য আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করা হলো না। এই ভুলের খেসারত যে ভবিষ্যতে কত বড় হবে, আমি জানি না। শুধু এটুকু মনে রাখতে হবে, ৭৫ এ ক্যু করার অপরাধে হাসিনা কর্ণেল হুদাকে ৩৫ বছর পর, কেন্দ্রীয় কারাগারে নিজের হাতে গলা কেটে খুন করেন বলে একটা কথা প্রচলিত আছে। কর্ণেল হুদার ভাই অভিযোগ করেছিলেন, কর্ণেল হুদা ফাঁসিতে মারা যাননি। তার গলায় সেলাই ছিলো। যুদ্ধ শেষ মনে করে আওয়ামীলীগকে আপনারা ক্ষমা করে দিলেন। অথচ মনে রাইখেন, আওয়ামীলীগ এখনও যুদ্ধ শেষ করে নাই। তারা এইটার প্রতিশোধ নেবে, এমনকি ৩৫ বছর পরে হলেও। আপনার প্রতিপক্ষ যখন যুদ্ধ শেষ করবে না,আর আপনি যুদ্ধ শেষ মনে করে ক্ষমা করে দিয়ে চলে যেতে নিবেন, তখন পিঠে ছুরি খাওয়াটাই আপনার একমাত্র নিয়তি।
তুর্কিয়ের/তুরস্কের নির্বাচন পদ্ধতি তুরস্ক আগে পার্লামেন্ট শাসন পদ্ধতিতে শাষিত হতো জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে বেশী ভোট যে পেল সেই জয়ী ।এতে দেখা যায় ৩৫%ভোট পেয়ে দুই তৃতীয়াংশ সংসদীয় আসন পেয়ে যায় ।অথচ বাকী ৬৫% ভোট না পেয়েও (৬৫% ভোট তিন ভাগে ভাগ হয়ে যেমন ৩০%,২০ ,১৫%)এই ৩৫% ভোটের মালিক ৬৫% লোকজন এর ওপর ছড়ি ঘুরতে থাকে । তাই ২০১৭ সালে তুরস্কের জনগন সংবিধান পরিবর্তন করার পক্ষে ভোট দেয় ।তখন তুরস্কে প্রধানমন্ত্রীর পরিবর্তে প্রেসিডেন্ট সরকারের সর্বোচ্চ নির্বাহী পদে আসীন হন ,তবে পরোক্ষ ভোটের পরিবর্তে তাকে সরাসরি জনগনের >৫০% এর বেশী ভোটে নির্বাচিত হতে হয় । আর পার্লামেন্ট আইন তৈরি করে ।এখানে পার্লামেন্টে সদস্যদের নির্বাচিত করতে ভোটারেরা প্রার্থীর পরিবর্তে দলকে ভোট দেয় ।যেমন কোন দল দেখা গেলো মোট ভোটের ৩০% ভোট পেয়েও আগের আইনে বেশী যে ভোট পেয়েছে তার কাছে দলীয় প্রার্থী হিসেবে পরাজিত হতে হয় ।তাই কয়েক শতাংশের ব্যবধানে একদল দুই তৃতীয়াংশ আর অন্য দল দশভাগের একভাগ সিট পায় না ।কিন্ত তুরস্কের নির্বাচনী ব্যবস্থায় যেহেতু ভোটারেরা দলকে মেনিফেষ্টু দেখে ভোট দেয় তাই সংসদীয় আসনের মোট প্রাপ্ত ভোটের শতাংশ অনুযায়ী সংসদের আসন সংখ্যা প্রাপ্ত হয় ।যেমন কোনও দল যদি ত্রিশ শতাংশ ভোট পায় তবে সংসদীয় আসন সংখা যদি ৩০০ হয় তবে শতাংশ অনুপাতে তারা সেই সংখ্যক সিট পার্লামেন্টে পাবে । তবে নুন্যতম সাত শতাংশ ভোট পেতে হবে সংসদীয় আসন পেতে । আর সংসদ যেহেতু আইন তৈরী করবে তাই এখানে সরকার গঠন নিয়ে কোনো ঝামেলা নেই ।একই দিনে সংসদীয় ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয় ।প্রেসিডেন্ট কে মোট ভোটের অর্ধেকের বেশী ভোট পেতে হবে ।নয়তো সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছে এমন প্রথম দুইজন প্রার্থীর মধ্যে দ্বিতীয় দফা ভোট হবে ।তখন যে বেশী ভোট পাবে সেই প্রেসিডেন্ট হবে । প্রেসিডেন্ট মন্ত্রীদের নিয়োগ দেয় ও সরকারের প্রধান ।তবে আর্থিক সহ সমস্ত প্রস্তাব তাকে পার্লামেন্টে পাস করাতে হয় । প্রেসিডেন্ট এর ক্ষমতা আছে পার্লামেন্ট ভেংগে দেবার তবে সেই ক্ষেত্রে তাকেও নতুনভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে জিততে হবে যেহেতু প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচন একই দিনে হয় ।প্রেসিডেন্ট হতে হলে নুন্যতম চল্লিশ বছর বয়স ও গ্রাজুয়েট হতে হবে । পার্টি পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী না হলে যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়াবে তাকে এক লক্ষ লোকের সিগনেচার নিতে হবে । সুপ্রিম ইলেকশন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করে । এই কমিশন কর্তৃক প্রার্থীদের যোগ্যতা যাচাই এর পর যদি কেউ স্বতন্ত্র দাঁড়াতে চায় তবে তাকে ঐ আসনে পঞ্চাশ পার্সেন্ট এর বেশী ভোট পেতে হবে । ভোটারের নির্বাচন এর আগে জানাতে হয় তিনি কোথায় ভোট দিতে ইচ্ছুক । ভোটারেরা সিগনেচার করে ব্যালট সংগ্রহ করেন ।এজন্যেই জাল ভোটের কোন সুযোগ নেই ।অমোচনীয় কালি হাতে মাখতে হয় না ।নির্বাচন কেন্দ্রে সিলগালা বাক্সে ব্যালট এর মাধ্যমে ভোট দিতে হয় সংসদীয় আসনের দলকে কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থী কে আর একই সাথে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কে ভোট দিতে হয় । নির্বাচন এর এক একটা পয়েন্টে ছয় জন থেকে ভোট পর্যবেক্ষণ করেন । একজন সরকারী কর্মকর্তা ,একজন পর্যবেক্ষণকারী ,এবং চারজন দলের প্রতিনিধিরা । এই সিস্টেমের মধ্যেই বাংলাদেশের মানুষ এর মুক্তি ।দলের ঠিক প্রতিনিধিত্ব এবং ঝুলন্ত পার্লামেন্ট হবার সুযোগ নেই ।এমপি হবার জন্য মারামারি নেই ।প্রেসিডেন্ট হতে মোট ভোটার এর অর্ধেক এর বেশী ভোট পেতে হয় বিধায় তিনি বেশীর ভাগ জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি হয়ে ক্ষমতা প্রাপ্ত হোন । প্রেসিডেন্ট মন্ত্রী নিয়োগ করেন ।কিন্ত আইন ও বিচার বিভাগের জন্য তাকে পার্লামেন্টর সদস্যদের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয় ।কেননা প্রেসিডেন্ট এর প্রস্তাব পার্লামেন্টে পাস করিয়ে নিতে হয় । পার্লামেন্টর অবসানের সাথে সাথে প্রেসিডেন্ট এর পদ বিলুপ্ত হয়ে যায় নতুনভাবে নির্বাচন এর জন্য ।তাই প্রেসিডেন্ট সর্বোচ্চ নির্বাহী হয়েও তার স্বেচছাচারিতার সুযোগ নাই ।
পার্লামেন্ট বনাম প্রেসিডেন্টসিয়াল সরকার ব্যবস্থা : পপুলার ভোটে পার্লামেন্টর আসন জিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে একটা দল যদি তিনশত আসনের মধ্যে একশত একান্ন আসন পেয়ে যায় তখন সেই দল বর্তমান প্রচলিত বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থায় একটা দল সরকার গঠন করে এবং দেশের শাসন ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে । পরবর্তীতে আবার জিততে পারবে কিনা এই আশঙ্কা থেকে সামনে নগদ যা পাওয়া যায় সেই অর্জনের দিকে সরকার মনোযোগী হয় ।পার্টি চালানো থেকে শুরু করে নির্বাচনী প্রচারে খরচ সব কিছু সরকারের বিভিন্ন কাজের টেন্ডার ,চাঁদাবাজি সহ হেনো কোনও পন্থা অবলম্বন নেই যেটার ওপর ভর করে অর্থ উপার্জন ও পাচারে ব্যস্ততা থাকে ।যদি পরবর্তীতে ধরা খেতে হয় তখন যাতে দেশের বাইরে একটা ঠিকানা থাকে । বিগত তিপান্ন বছরের যতগুলো নির্বাচন হয়েছে সেটাতে গ্রহনযোগ্য হয়েছে এমন নির্বাচনে একটা প্রার্থী ব্যাক্তিগতভাবে বড়োজোর একচল্লিশভাগ ভোট পেয়েছে আর দলীয়ভাবে সর্বোচ্চ একচল্লিশভাগ থেকে আটত্রিশভাগ ভোট পেয়ে দুই তৃতীয়াংশ আসন পেয়ে মনে করে গেছে যে আমরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারি ।অথচ ৬০% এর বেশী ভোটারের ভোট সে প্রার্থী বা দল কেউ পায়নি । বিগত সরকার যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করেছিলো সেটার ভোট কতভাগ ,কত পার্সেন্ট ভোট পেয়েছে ? পঞ্চাশ ভাগের বেশী ভোট ? না ,একেবারেই না ।অথচ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের আকাঙ্ক্ষা কে মাটিতে কবর দিয়ে দিয়েছে সেই পপুলার ভোটের মাধ্যমে লাভ করা সংসদীয় আসনের জোড়ে । সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় একজন ভোটার দেশের নেতা নির্বাচন করতে পারে না ।যেমন ধরুন একটা A দল সংসদীয় আসনে পঞ্চাশ ভাগের থেকে একটা আসন বেশী পেয়েছে এবং সেই দলের একজন দাগী আসামী যার একশ একটা মৃত্যুদন্ড আছে ।সেই দল সরকার গঠন করে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দিয়ে এবং সেই প্রেসিডেন্টের মাধ্যমে তার সব মৃত্যু দন্ড মাফ করে দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে দিলো ।এরপর সেই দলের একজন সদস্য একটা আসন ছেড়ে দিয়ে সেই আসনে ঐ মুক্তিপ্রাপ্ত আসামী প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে উপ-নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে দলের মধ্যে ঢুকে প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেলো ।অথচ নির্বাচন এর আগে তাকে আমরা দেখিনি ।তাকে সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে হয়নি ।অথচ সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় ঐ দাগী আসামী নিশ্চিতভাবে প্রধানমন্ত্রী হয়ে যেতে পারবে । আর প্রেসিডেন্ট সরকার ব্যবস্থায় একজন প্রেসিডেন্ট কে সরাসরি পপুলার ভোটে জনগনের মুখোমুখি হয়ে জিতে আসতে হয় ।পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকে সরকার প্রধান হবার সুযোগ প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকার ব্যবস্থায় অসম্ভব । আইন পরিষদ এর কাজ আইন তৈরী করা । প্রেসিডেন্ট শাসন ব্যবস্থায় সংসদীয় বা আইন পরিষদ এর সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে ঝুলন্ত আইন পরিষদ বা সংসদ হবার সুযোগ নেই । কিন্ত প্রেসিডেন্ট সেই আইন পরিষদ এর অনুমতি ব্যতীত কোনও দিপাক্ষিক চুক্তি করতে পারবে না ।তখন সকলের মতের ওপর তাকে নির্ভর করতে হবে ।জবাবদিহি করতে হবে যেকোন নতুন আইন পাস করতে গেলে ।ডিক্রি জারী করে কি করা যাবে আর কি করা যাবে না সেটাও উল্লেখ করা থাকে প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকারে ।যথেচ্ছভাবে সরকার যন্ত্র কে ব্যবহার করার সুযোগ থাকবে না সেখানে যদি পার্লামেন্টর অনুমতির দরকার হয় । ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন কখনোই পাস হতো না যদি না আনুপাতিক ভোটের মাধ্যমে দলীয় জনপ্রতিনিধিত্ব থাকতো ।যখন তখন যা ইচ্ছা স্বেচছাচারিতার সুযোগ নাই ।তবে সরকার যেহেতু প্রেসিডেন্ট শাষিত তাই সরকার চলবে প্রেসিডেন্ট এর ইচ্ছায় কিন্ত আইন পরিষদ এর অনুমোদন সাপেক্ষে । তাই প্রেসিডেন্ট সর্বোচ্চ নির্বাহী সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হলে তার একটা ভয় থাকবে পরবর্তীতে পঞ্চাশের বেশী ভোট পাবে কিনা ? আর পার্লামেন্টর জবাবদিহিতা তাকে স্বেচছাচারিতার থেকে মুক্ত রাখবে । তুরস্কের সরকার ব্যবস্থা ও নির্বাচনী ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সমুন্নত থাকবে । জনগনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যেতে পারবে না কোনো দল ও প্রেসিডেন্ট ।
সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় একজন ভোটার দেশের নেতা নির্বাচন করতে পারে না ।যেমন ধরুন একটা X দল সংসদীয় আসনে পঞ্চাশ ভাগের থেকে একটা আসন বেশী পেয়েছে এবং সেই দলের একজন দাগী আসামী যার একশ একটা মৃত্যুদন্ড আছে ।সেই দল সরকার গঠন করে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দিয়ে এবং সেই প্রেসিডেন্টের মাধ্যমে তার সব মৃত্যু দন্ড মাফ করে দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে দিলো ।এরপর সেই দলের একজন সদস্য একটা আসন ছেড়ে দিয়ে সেই আসনে ঐ মুক্তিপ্রাপ্ত আসামী প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে উপ-নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে দলের মধ্যে ঢুকে প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেলো ।অথচ নির্বাচন এর আগে তাকে আমরা দেখিনি ।তাকে সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে হয়নি ।অথচ সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় ঐ দাগী আসামী নিশ্চিতভাবে প্রধানমন্ত্রী হয়ে যেতে পারবে ।Y দল শুধু দেখবে কিন্ত কিছুই করতে পারবে না ।জনগন সেই একশত একান্ন দলের তামাশা দেখবে কিন্ত বেশীর ভাগ মানুষ ভোট তাদেরকে না দিলেও এবং সেই দলের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী কে চরম অপছন্দ করলেও তাকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে গ্রহন করতে হবে ।কেননা সেটাই তো বর্তমান সংবিধানে প্রচলিত সংসদীয় শাষন ব্যবস্থা । আর প্রেসিডেন্ট সরকার ব্যবস্থায় একজন প্রেসিডেন্ট কে সরাসরি পপুলার ভোটে জনগনের মুখোমুখি হয়ে জিতে আসতে হয় ।পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকে সরকার প্রধান হবার সুযোগ প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকার ব্যবস্থায় অসম্ভব ।
ছাত্র রাজনীতি যদি ১৯-২৬ বছর হয় তাহলে মিছিল ও জনসভায় মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না।
আপনার কাছে শুধু প্রশ্ন, মানুষকে পাজল করার ইলিমেন্টস ভরপুর কিন্তু কোন সমাধান ও দায়বদ্ধতাবিহীন, গা-ছাড়া ভাবুক কাল্পনিক আন্দাজি কথাবার্তা।
সাউন্ড কোয়ালিটি খুব খারাপ
আপনি শুধু বিএনপি নিয়ে ভাবেন দেশ নিয়ে ভাবেন না
ভাই ওনার কন্টেন্ট গুলো দেখেছেন বলে মনে হয় না
Bhai apni please mainstream politics e "participate" koren. side theke na. Buira der shashon khub tiring!
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য গণভোটের আয়োজন করা যায় কি-না..? কিংবা রাষ্ট্রপতি হবে বিরোধী দল থেকে।
USএ শিক্ষকরা রাজনীতি করে এবং ভোটও দেয়। তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে রাজনীতি করার কালচার দুইদেশে ভিন্ন। শিক্ষকরা রাজনীতিতে involve হতে পারবে তবে রাজনীতিক কার্যক্রম - সেটা একটা রাজনীতিক শব্দও হলেও করতে পারবেনা স্কুল কলেজের ১০০ ফিটের মধ্যে। পার্কিং লটও পার্ট অব এ স্কুল কলেজ প্রপারটি। প্রথম ওয়ারনিং পরে লুজ জব কারন শিক্ষা প্রতিসঠানের নিজস্ব ল আছে।
Thumbnail artist মনে হয় ঘুমাচ্ছিল।
মহোদয়, আওয়ামী লীগের ভোট কমপক্ষে ৩০%। আপনার মতো বুদ্ধিজীবীরা কেন তা কমিয়ে ১০-২০% বলে তা বুঝতে অসুবিধা হয়না। দলকানা।
মানুষের সমর্থন ছিলো কিন্তু বিএনপি সেই লেভেলে জনসম্পৃক্ত করতে পারে নাই।
প্রশাসনকে জনগনের কাছে মাথা নত করে জবাবদিহিতা করতে বাধ্য করা যায় কিভাবে?
Need to talk
Can't
This interim government is saying they will identify fundamental reform and the political parties will own it . Period .
মাঝে মাঝে সাউন্ড কমে যায়।
সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় একজন ভোটার দেশের নেতা নির্বাচন করতে পারে না ।যেমন ধরুন একটা এক্স দল সংসদীয় আসনে পঞ্চাশ ভাগের থেকে একটা আসন বেশী পেয়েছে এবং সেই দলের একজন দাগী আসামী যার একশ একটা মৃত্যুদন্ড আছে ।সেই দল সরকার গঠন করে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দিয়ে এবং সেই প্রেসিডেন্টের মাধ্যমে তার সব মৃত্যু দন্ড মাফ করে দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে দিলো ।এরপর সেই দলের একজন সদস্য একটা আসন ছেড়ে দিয়ে সেই আসনে ঐ মুক্তিপ্রাপ্ত আসামী প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে উপ-নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে দলের মধ্যে ঢুকে প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেলো ।অথচ নির্বাচন এর আগে তাকে আমরা দেখিনি ।তাকে সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে হয়নি ।অথচ সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় ঐ দাগী আসামী নিশ্চিতভাবে প্রধানমন্ত্রী হয়ে যেতে পারবে । আর প্রেসিডেন্ট সরকার ব্যবস্থায় একজন প্রেসিডেন্ট কে সরাসরি পপুলার ভোটে জনগনের মুখোমুখি হয়ে জিতে আসতে হয় ।পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকে সরকার প্রধান হবার সুযোগ প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকার ব্যবস্থায় অসম্ভব । আমাদের উচিত বর্তমানে প্রচলিত সরকার ব্যবস্থা পরিত্যক্ত করে প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকার ব্যবস্থায় যাওয়া । ডাকাত ঠেকাতে আদর্শ হিসেবে গ্রহন করা যেতে পারে ।
1:09:37 আমার এলোমেলো প্রশ্ন! 😂। যাগগে, এটা শুধু আয়োজকদের ভুল নয় যে ব্যবস্থাপনা ভাল হয়নি। এর দায়িত্ব আমিও নিচ্ছি কারণ ব্যবস্থাপকদের আমারা সাহায্য করিনি। আসলে সবাই যে ব্যবস্থাপনায় ভাল হবেন তা নয়। তবে আমার মনেহয় এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে ভবিষ্যতে আরও সুন্দর একটা আয়োজন করা হবে এই আশা করতেই পারি। আমি সাকিব ভাইকে অনুরোধ করবো আমার উপস্থাপনায় ফাহাম ভাইকে আবার আমন্ত্রণ করা বা আমরাও তার কাছে যেতে পারি। সাকিব ভাই... রাজি হবেন তো? ফাহাম ভাইয়ের অনুমতি নেয়া আছে :)
যদি Rule of law থাকে তাহলে সেক্যুলারিজম আনতে হবে কেন? চমৎকার পয়েন্ট।
ছাত্র রাজনীতি মানে কী হল দখলের রাজনীতি?