Відео

বলেন তো ওয়াদা বরখেলাপ কারী, চুক্তি ভঙ্গনকারী পবিত্র কোরআনের পরিভাষায় কি হতে পারে, মুয়াবিয়া ফেতনা সৃষ্টিকারী, রাজবংশ প্রতিষ্ঠাকারী একজন পাপিষ্ঠী ওয়াদা খেলাফ করি চুক্তি ভঙ্গনকারী, খেলাফতের পর যেই ব্যক্তি ইসলামকে বিকৃত করেছে তার নামের উপাধি ("হযরত" "রাঃ",❌) কি করে হতে পারে❓

Subhendhu , You have very rightly said about Muslims , who are lacking the freedom of spiritual democracy, religion becomes authoritarian and oppressive, insisting upon blind odidience to rigid traditions and dogmas and unquestioning beliefs in ceremonials and creeds. Muslims opposed to spiritual humanism, as opposed to secular humanism. Hindus repudiate the ideas of proselytism’s, which seeks to wipe out the social memory of a person - a psychologically disruptive and morally reprehensible act. Harmony of religion is not uniformity nor can it be executed by law. It is unity in diversity. Nothing truely good is to be achieved by material improvement. There’s no use trying to make the dogs curly tail straight , to run after the mirage of water. It is foolish to try to save this world of delusion or make it better.Liberation of the soul calls for renunciation of desires , not their multiplications .

মহুয়া বিয়া,তিন,নমবোর,মোছোলমান

এতদিন মওলানারা যে ভ্রান্ত ইসলামের ইতিহাস আমাদের শুনিয়েছেন। এখন সময় এসেছে প্রকৃত কোরান বুঝতে ও সঠিক ইসলামের ইতিহাস জানতে। সূরা তওবা আয়াত ১০০ অনুযায়ী মোয়াবিয়া কি করে খেলফতের অধিকারী হন। সবাইকে কোরান বুঝে পালন করুন। আল্লাহ আমাদের শুধু কোরান অনুসরণ ও নবীর আনুগত্য করতে বলেছেন।

শিক্ষাত মানুষ অনেক কিছু ঘুরিয়ে পেচিয়ে বলা বা লিখার কারনে সত্য ঢেকে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।

One of the famous Munafeq of Islamic History and the father of bastard Yazid.Who has finished the Ahle-Bayats.

মুয়াবিয়া ইবনে আবুসুফিয়ান ওয়া হিন্দা (রা:), আবুসুফিয়ান, হিন্দা ইসলামের শুরু থেকে মক্কা বিজয় পর্যন্ত ইসলাম ধংসের চেষ্টায় নিয়োজিত ছিল। হিন্দা হযরত হামজা (রা:) কে হত্যা করে তার কলিজা চিবিয়েছে। মক্কা বিজয়ের সময় তাদের মৃত্যু অথবা আরব রাজ্য ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যাওয়া অথবা ইসলাম গ্রহন করতে বলা হলে, তারা নিরুপায় হয়ে জীবন রক্ষার্থে ইসলাম গ্রহণ করেন। নবী (স:) বলেছিলেন যে ইসলামের প্রথম ফিতনা মুয়াবিয়া থেকে হবে। তিনি তার জন্য দোয়া করেছিলেন, যেমন দোয়া করেছিলেন আবু জাহেল, আবু তালিবের জন্য। উসমান (রা:) কে নিয়ে মোনাফেকদের চক্রান্তে, কুপরামর্শে বেশীর ভাগ মুসলমান ধোকার মধ্যে পরে উসমান (রা:) বিরোধিতা করে। কিছু মুসলমান নিরব থাকে যা মোনাফেকদের জন্য আরো সুবিধা হয়। মোনাফেকরা ৪০ দিন উসমান (রা:) কে ঘরে অবরোধ করে নির্মম ভাবে হত্যা করে। ক্ষমতা লোভী রাক্ষসী মুয়াবিয়া মহানবী মুহাম্মাদ (স:),আবু বকর,ওমর,উসমান (রা:) সহ সাহাবীদের কুরবানীর দ্বারা তৈরি অর্ধপৃথিবীর ইসলামী খিলাফতের নেতা হবার জন্য নোংরা কলংকজনক ফিতনাবাজি শুরু করতে থাকে। বাহানা করে, উসমান হত্যার বিচার না হলে আলী (রা:) হাতে বায়াত হবো না । যা শরিয়ত বিরোধী কুফরি কথা। সে উসমান (রা:) হত্যাকারীদের নিয়ে আলী (রা:) বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষনা দেয় নাউযুবিল্লাহ। বিপুল পরিমান বাইতুল মাল থেকে স্বর্ন মুদ্রা দিয়ে আর হত্যার ভয় দেখিয়ে মোনাফেকদের সাথে এক হয়ে মুসলমানদের কিনতে থাকে। দলে দলে মুসলমান মুয়াবিয়ার দলে যোগ দেয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ ‘‘নিশ্চয়ই কিয়ামতের পূর্বে অন্ধকার রাত্রির মত ঘন কালো অনেক ফিতনার আবির্ভাব হবে। সকালে একজন লোক মুমিন অবস্থায় ঘুম থেকে জাগ্রত হবে। বিকালে সে কাফেরে পরিণত হবে। বহু সংখ্যক লোক ফিতনায় পড়ে দুনিয়ার সামান্য স্বার্থের বিনিময়ে তাদের চরিত্র ও আদর্শ বিক্রি করে দিবে। অপর বর্ণনায় এসেছে, তোমাদের একজন দুনিয়ার সামান্য সম্পদের বিনিময়ে তার দ্বীন বিক্রি করে দিবে’’। এমনকি ফিতনায় পড়ে দ্বীন থেকে বের হয়ে যাবে। মুনাফেকরা মুয়াবিয়ার স্বর্নমুদ্রা নিয়ে বিভিন্ন প্রদেশে ঘুরতে থাকে আর দল ভারি করতে থাকে। মুয়াবিয়া হযরত আয়শা (রা:) কে এক বস্তা স্বর্নমুদ্রা হাদিয়া পাঠায়। উম্মুল মুমিনিন আয়শা (রা:) তিনি সব স্বর্নমুদ্রা দান করে দেন ঐ দিন তিনি রোজা ছিলেন ইফতারি করার জন্য ও একটা স্বর্নমুদ্রা রাখলেন না । (হায়াতুস সাহাবা) মুয়াবিয়া হযরত আয়শা (রা:) কে হযরত আলী (রা:) ব্যপারে ভুল বুঝিয়ে উটের উপর সওয়ার করে যুদ্ধে নিয়ে যায়। হযরত আয়েশা (রাঃ) বছরার নিকটবর্তী ‘হাওআব’ নামক স্থানে পৌঁছলে কুকুর ঘেউ ঘেউ করতে থাকে। তখন তাঁর রাসূল (স:)-এর হাদীছের কথা মনে পড়ে যায়। একদা রাসূল (স:) তাঁকে বলেন,-তোমাদের মধ্যকার একজনের অবস্থা কেমন হবে, যখন হাওআবের কুকুর তার বিরুদ্ধে ঘেউ ঘেউ করবে? (হাকেম হা/৪৬১৩; আহমাদ হা/২৪২৯৯; ছহীহাহ হা/৪৭৪)। অন্য বর্ণনায় এসেছে, রাসূল (স:) বলেন,- ‘তোমাদের মধ্যে উটে আরোহণকারিনীর অবস্থা কি হবে, যখন সে বের হবে? অতঃপর তার বিরুদ্ধে হাওআবের কুকুরগুলি ঘেউ ঘেউ করবে? তার ডানে ও বামে বহু মানুষ নিহত হবে। এরপর কোন মতে সে প্রাণে রক্ষা পাবে’ (মুসনাদে বাযযার হা/৪৭৭৭; মাজমাঊয যাওয়ায়েদ হা/১২০২৬, সনদ ছহীহ) তখন আয়েশা (রাঃ) ভূল বুঝতে পেরে বাড়িতে ফিরে যাওয়ার মনস্থ করলেন। এমন সময় যুবায়ের (রাঃ) বললেন, না বরং আপনি সামনে অগ্রসর হন। লোকেরা আপনাকে দেখে হয়ত সন্ধিতে চলে আসবে। তখন তিনি সামনে অগ্রসর হন’ । (হাকেম হা/৪৬১৩; আহমাদ হা/২৪২৯৯; ছহীহাহ হা/৪৭৪)। হযরত আলী (রাঃ) প্রথমে আয়েশা, তালহা ও যুবায়ের (রাঃ)-এর নিকটে কা‘কা‘ বিন আমরকে মুসলমানদের ঐক্য অটুট রাখা ও ভ্রাতৃত্বের আহবান নিয়ে প্রেরণ করেন। এসময় আয়েশা (রাঃ) জবাব দেন যে, আমরা মুসলমানদের মধ্যে মীমাংসা করতে এসেছি। কা‘কা‘ বিন আমর উক্ত সংবাদ আলী (রাঃ)-এর নিকট পেশ করলে তিনি খুশী হন। আয়েশা (রাঃ) আলীর নিকট দূত পাঠিয়ে বলেন যে, আমরা যুদ্ধের জন্য আসিনি। বরং মীমাংসার জন্য এসেছি। এরপর আলী (রাঃ) লোকদের শান্ত করতে বিভিন্ন ঘটনা স্মরণ করিয়ে উভয়ের মধ্যে বক্তব্য দেন। যাতে তিনি বলেন, আমরা আগামীকাল চলে যাব, তবে যারা উসমান হত্যায় জড়িত তারা ব্যতীত সকলে আমাদের সাথে যাবে।

লা হাওলা ওয়াআলা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহিলাহ

কুখ্যাত উমাইয়া খেলাফত নয় বরং রাজতন্ত্র ছিল।এ উমাইয়ারার হযরত আলী রাঃ,হযরত হাসান রাঃ,হযরত হুসাইন রাঃ ও তার পরিবারের ৭২জন সদস্য শহীদ হন।এদের হাতে হাজার হাজার সাহাবী, তাবেঙ্গী ও লাখ লাখ মুসলিম শহীদ হয়।

মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর। ------------------------------------------- ১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি। ২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান। ৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান। ৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান। ৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল। ৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন। ৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া। ৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি, প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি। ৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)

মুয়াবিয়া সাহাবি নয়। সাহাবিরূপে মোনাফিক। ওয়াহাবি শিয়া মুয়াবিয়াবাদ ধংস হোক নিপাত যাক আল্লামা ইমাম হায়াত বিশ্ব সুন্নি আন্দোলন

আমি একজন সুন্নি আকিদার লোক।ওয়াহাবি,মওদুদি, শিয়া,খারজিদে বাতিল মনে করি। মুয়াবিয়ার সম্পর্কে আপনি যা বলেছেন প্রায় ভুল। প্রকৃত পক্ষে মুয়াবিয়া ছিল বাগি বিদ্রোহী মোনাফিক। সে খেলাফত উৎখাতকারি মুলুকিয় প্রতিষ্টাককারি। মুয়াবিয়া আহলে বায়েতের খুনি,আহলে বায়েতের বিরুদ্ধে গালি প্রচলনকারি।অসংক সাহাবি তাবেয়ি হত্যা করেছে সে।ইসলামের বিরুদ্ধে সে যুদ্ধ করছে।সিপ্ফিনের যুদ্ধে মাওলা আলি আলাইহিমু সালাম হকের পক্ষ এবং জান্নাতের দিকে আহব্বান কারি আর মুয়াবিয়া ছিল মিথ্যা পক্ষ এবং জাহান্নামের দিকে আহবান কারি। মুয়াবিয়ার মৃত্যু ঈমানে উপর হয়নি যদিওবা সে মক্কা বিজয়ের পরে আর্তসমপন করেছে কিন্তু তার মৃত্যু পর্যন্ত সে হকের মানদন্ড হকের বেবলা আহলে রাসুলের বিরুদ্ধে দুশমনি করেগেছে তাই সে সাজাবি নয়।কাতিলে সাহাবি।তার নামের পিচনে রাদিআল্লাহু বলা মানে তার সকল কুকর্মকে বৈদ বলা বা তার সকল কুকর্মেরর উপর আল্লাহ রাজি বলা( নায়ুজুবিল্লাহা)

ধন্যবাদ, ভয়েসটা অনেক সুন্দর ছিলো।

Maam ai video tar pdf thak le please send korben

যতযাই হক শাসক মুয়াবিয়া ভাল মুসলিম ছিলেন বলে আমার মনে হয় না । তবে দুর্বল ও বিকৃত ইসলামের এলাকা তিনি অনেক বৃদ্ধি করেছেন। তার সমন্ধে আল্লাহ ই ভাল জানেন ও আল্লাহ ই তার সমন্ধে সিদ্ধান্ত নেবেন ।

আপনি মুয়াবিয়ার অনুসারী।

পরবর্তী ভিডিওতে হযরত মুখতার আল সাকাফি ( রা) এর জীবনী চাই প্লিজ প্লিজ 🥺🥺🥺

মিথ্যা কাহিনী শুনিয়ে মুয়াবিয়াকে সাহাবি বানাইছ না।

❤

Telegram link

Please mam pdf

Mam জীবনী গুলোর pdf দিলে খুব ভালো হতো

মুয়াবিয়ার কাহিনী না বললে পেটের ভাত হজম হয়না বুঝি!

.? Kafir.. kafur. Kafir.The waiting is also that kafir.

মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান মুনাফিক,জাহান্নামি কাফের।

আবু সুফিয়ান,মুয়াবিয়া, ইয়াজিদ প্রত্যেকই ছিল ইসলামরে অপ্রকাশিত শত্রু,আর উমায়াই একটা প্রকাশ্যে ইসলামেরশত্রু তার নামে খেলাফত তাহলে বঝেন তারা কি ছিল

Muabiwa was a complete Bloody son

দালাল।

Masa Allah

তাড়াতাড়ি সব ভিডিও করুন পরীক্ষা চলে এসছে

পিডিএফ দিলে অথবা mcq দিলে খুব উপকার হয়

তার পিতার নাম কি Sir

চির জাহান্নামী কাফির ইয়াজিদ মুয়াবিয়া গং দের নামের সাথে হযরত রাঃ সাহাবী আমিরুল মুমিন ইত্যাদি সম্মানিত শব্দ যুক্ত করে ইসলামের চিরশত্রু মুয়াবিয়া মালউন মুনাফেকি কায়েম করতে আপনার বিকৃত ইতিহাস সৃষ্টির চেষ্টা বন্ধ করেন।

Question n answer akare dile khub upokrito hotam

Khuub sundor

Syllabus এ আরো জীবনী আছে সে গুলো video dile আরো উপকৃত হতাম

ম্যাডাম জীবনী গুলোর পিডিএফ পাওয়া যাবে

Arabic language korte hobe sir please kindly send me tahole amra opokreto hobo

Valo hoyeche. But point wise bolle aro valo hto.

Excellent

ছবি 😅

যে ব্যক্তির ছবি সে স্যার সৈয়দ আহমদ খান।

Question gulo mcq Arabic language e korle vlo hoy

Arabic question koren ai topic er,, khub valo hobe (Arabic language)

Madrasha service syllabus arabic এর প্রত্যেক ইউনিট ক্লাস করলে আমরা উপকৃত হবো

Ami apnar channel ti aaj k subscribe korlam valo kichu pawar jonno

Alhamdulillah

Alhamdulillah

Alhamdulillah