Відео

Hare Krishna....Radhe Radhe...

ব্রাহ্মণের নয় গুন আর বৈষ্ণব দের এক গুন। যে ২৬ টা বললেন সেগুলো গুন নয় লক্ষ্মণ।

মহাভারত পরে দেখুন, কৃষ্ণ সয়ং অধিক পুন্য অর্জনের জন্য ব্রাহ্মণকে প্রনাম করেছেন, তা কেন করেছেন জানেন? সাধারন মানুষের শিক্ষা দেবার জন্য। তাহলে ই বুঝে নিন কে বড়? ভাই শাস্ত্র বলে ব্রাহ্মণ জন্ম থেকেই ব্রাহ্মণ আর বৈষ্ণব হচ্ছে স্বাধনার ফলাফল। তাই দুটো কি করে এক হবে? ব্রহ্ম জেনে ব্রাহ্মণ হতে হবে কোন শাস্ত্র তে আছে একটু প্রমান করে দেখালে কৃতার্থ হবো। বেদ, পুরান, সংহিতা, মহাভারত, রামায়ণ, ভাগবত বা যে কোন গ্রন্থে।

হরে কৃষ্ণ।। আপনারা বলছেন যে,ভগবানের কাছে কিছু চাইতে হয় না, আবার চাইতেও বলছেন।

মানুষ কখন বৈষ্ণব ধর্ম গ্ৰহন করে? অত্রিসংহিতা ৩৭৫ নম্বর শ্লোকে উল্লেখ আছে যে, বেদ অধ্যায়নে কিছু জ্ঞান না জন্মিলে, ধর্মশাস্ত্র অধ্যায়ন করে, তাহা নিষ্ফল হইলে পুরান পার্টি এবং পূর্ববৎ,তাহাতে অকৃত-কার্য্য হইলে কৃষি কর্মে রত হয় , তাহাতে ও বিফল মনোরথ হইলে ভাগবত(ভন্ড বৈষ্ণব)ধর্ম অবলম্বন করে।দিনো কৃষ্ণ ঠাকুর মন উক্তি বলেননি গ্রন্থে লেখা আছে তাই বলেছে ।

Bramhan mane baisnab na 😂😂

😂😂😂😂 ami jani amon e video habe 😂

হরে কৃষ্ণ রাধে রাধে জয় শ্রীকৃষ্ণ 🙏 পরম বৈষ্ণব চুড়ামনি প্রভূ আমার ভক্তিপূর্ণ অনন্ত কোটি কোটি সহস্র সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই প্রভূ আপনার শ্রীচরণ কমলে 🙏🙏🙏 খুব খুব সুন্দর বলেছেন প্রভূময় আমি অভিভূত হয়ে গেলাম মধুরম মধুরম মধুরম

হরেকৃষ্ণ হরিবোল 🙏 আপনি যদি প্রকৃত বৈষ্ণব হন তাহলে আপনি নিশ্চিত রূপে জানেন যে আপনি একজন মায়ের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। আর তিনি একজন নারী জাতি,দেবী শক্তির অংশ। কিন্তু আমরা দেখি যে আপনারা নিজের মাকেও ছুঁতে চান না, স্বয়ং মহাপ্রভু যিনি বৈষ্ণব ধর্ম প্রচার এবং প্রবর্তন করেছিলেন, তিনিও আপনাদের মতন আচরণ করতেন না, আমার মনে হয় আপনারা একটু বেশিই নিয়ম পালন করে ফেলেন। পৃথিবীতে যখন অসুরের অত্যাচার হয়েছিল তখন কোন দেবতাই সেই অসুরকে বধ করতে পারেননি। অসুরকে বধ করার জন্য ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর তিনজনের শক্তিতেই মা দুর্গার সৃষ্টি হয়েছিল আর মা দুর্গার জ্যোতিতে সৃষ্টি হয়েছিল মা মহাকালী। ভগবান নিজেই গীতা তে বলেছেন যে, সমস্ত দেবদেবী তিনি নিজেই সৃষ্টি করেছেন। তাই যে যে দেবতার পূজা করুক না কেন সমস্ত পুজো তাঁর চরণেই যায়। এখনো পর্যন্ত পুরীতে মা বিমলা দেবী কে ভোগ লাগানোর পর ভগবান জগন্নাথ দেবের ভোগ লাগানো হয় আশাকরি আপনি সেটা জানেন। আপনি যেমন বৈষ্ণব হয়ে বৈষ্ণব শ্রেষ্ঠ বলছেন, কোন ব্রাহ্মণ যখন প্রবচন দেবেন তিনিও তেমনি ব্রাহ্মণ শ্রেষ্ঠ বলবেন। আমি যতটুকু শুনেছি যে,আপনারা বৈষ্ণব ধর্মে দীক্ষা নেওয়ার পরেও আপনাদের ব্রাহ্মণ ধর্ম গ্রহণ করে পৈতে ধারন করতে হয়। যার জন্য আপনারা বৈষ্ণব ধর্মকে জানালেন এবং বৈষ্ণব ধর্ম গ্রহণ করলেন সেই চৈতন্য মহাপ্রভুর কথা তো আপনারা কখনো প্রবচনে বলেন না। আর একটা কথা বলতে বাধ্য হচ্ছি প্রভু, ব্যাসদেব রচিত গীতা এবং ভাগবতের শ্লোকের যে অর্থ এবং মাহাত্ম্যের ব্যাখ্যা আমরা এতদিন ধরে পড়েছি বা পড়ছি এবং ভবিষ্যতেও পড়বোএবং বুঝেছি, সেই সমস্ত ব্যাখ্যা গুলিকে আপনাদের প্রভুপাদ একদম অন্যরকম বুঝিয়েছেন, আর অতিরিক্ত তাৎপর্য দিয়ে বইয়ের পৃষ্ঠা গুলিকে বাড়িয়ে দিয়েছেন। আমি এগুলো লিখতে বাধ্য হলাম। অনেক জন্ম তপস্যা করার পর তবে ব্রাহ্মণের ঘরে জন্ম নেওয়া যায়, তার ব্রহ্মত্য থাক বা না থাক। কিন্তু বৈষ্ণব ধর্ম যে কেউ গ্রহণ করে বৈষ্ণব হতে পারে। আমার মনে হয় এই বিষয়ে বাকবিতণ্ডা করা বৃথা। অনেকটা সময়ের অপচয় এবং ধর্মের বিরুদ্ধে আচরণের জন্য ভগবানের কাছে অপরাধ করা।আমার ধৃষ্টতা ক্ষমা করবেন প্রভু। 🙏

GuruDab-sabar--SambhB-na-Apnar-Darsan-kara-tai-phon-nambar-ti-diya-Diban

Gurudab-Apnar-phon-nambar-keno-dan-Na

Prabhu-guru-Bar-Apnar-charone-paronam

শাস্ত্রে আছে গুণ তিনটা। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ চোরের গুন বেশি থাকে।

Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan Narayan

পুংরত্ন ধারন শব্দটির অর্থ কী বলবেন দয়া করে

ব্যাখ্যা সুন্দর, সাবলীল ও অত্যন্ত যৌক্তিক হতে হবে। ত্রুটি মার্জনীয়।

হরেকৃষ্ণ প্রণাম প্রভু আপনার শ্রী চরনকমলে। 🙏। ধন্যবাদ আপনাকে🙏 ন

হরে কৃষ্ণ হরি বোল

Hare Krishna 🙏🙏🙏

কি কয় ওনি

মনগড়া গল্প বাদ দিন।। গীতা পড়ুন, সত্যটা বুঝতে পারবেন।।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ

পাঠা😆। ব্রাহ্মণ একটা বর্ণ /বৈষ্ণব একটা মত।

হরেকৃষ্ণ চৈত্র মাসে গভ ধারণ করা যায়

যারা সারাটা জীবন মাছ মাংস মদ খেয়ে বার্ধক্যে বৈষ্ণব হয়েছেন সেই বৈষ্ণব ও কি বৈষ্ণব??

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ

ওঁ শব্দ কি সবাই উচ্চারণ করতে পারে? এই শব্দটা নাকি শুধু ব্রাহ্মণরা বলতে পারে আর অন্য কোন জাতি নাকি পারে না ........ একটু বলবেন দয়া করে?

মানুষ কখনো উঁচু জাত নীচু জাতের হতে পারে না ।এসবই মানুষের সৃষ্টি ।

বৈষ্ণবের 26 টি গুণ কি কি।বললেন না।

মুসলমানরা কোন জিনিস পেলে প্রথমে আলহামদুলিল্লাহ বলের গ্রহণ করে। এক্ষেত্রে হিন্দুরা কি বলে তা গ্রহণ করবে। দয়া করে জানাবেন

ইসলাম এক মাএ শান্তির ধর্ম তা আপনারা মরনের পরে বুজবেন

সনাতনধর্ম এসব টিক নয় ভাইয়া ইসলামের পথে চলে আস

হরে কৃষ্ণ দণ্ডবৎ প্রণাম প্রভু🙏🏻🚩

Ami atashi debnath dikhito noi.ami prochondo ashutho bichanai sojjasai...ami mayapur theke icchuk dikhha nite kin2 asustho thaker jnno parchi naa. Ami phoolbagan metro kache thaki. Prbhu kripa kore amer nikkotostho gorio moth ba iskon mondirer name & adress dile upokrito hbo...amer handset ti purono modeler tai description box e link dile pabo naa....

Chup kor baaaaal

গীতার অক্ষরব্রহ্মযোগের ১৩ নং শ্লোক মোতাবেক - সমস্ত ইন্দ্রিয় সংযত করে মনকে হৃদয়ে নিরুদ্ধ করে আর প্রাণকে দুই ভ্রুু যুগল - এর মাঝখানে ধারণ করে আত্মসমাধিরূপ যোগে অবস্থিত হয়ে কোন মানুষ যখন পূরশ্চরণ ক্রিয়ার মাধ্যমে ওঁ-কার উচ্চারণ করতে করতে ব্রহ্মজ্ঞান লাভ করেন, তখন তাকে বলা হয় ব্রাহ্মণ বা আচার্য বা অষ্টাঙ্গিকযোগ সিদ্ধ মহাপুরুষ । মানুষ যখন ব্রহ্মজ্ঞান লাভ করেন, তখন তার দেহ থেকে এক ধরণের ব্রহ্মজ্যোতি বাহির হয়,। যেমনঃ বাবা লোকনাথ হলেন ব্রাহ্মণ। তাঁর মধ্যে বিশেষ কিছু গুন পরিলক্ষিত হয়। অর্থাৎ একজন ব্রাহ্মণ হলেন যোগ সাধনায় সিদ্ধ মহাপুরুষ। একজন যোগ সাধনায় সিদ্ধ প্রকৃত ব্রাহ্মণের মধ্যে নিচের ৯টি লক্ষণ দেখা যাবে। স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গীতার মোক্ষযোগের ৪২ নং শ্লোকে বলেছেন --- শমো দমস্তপ: শৌচং ক্ষান্তিরার্জবমেব চ । জ্ঞানং বিজ্ঞান মাস্তিক্যং ব্রহ্মকর্ম স্বভাবজম্ ।। সরলার্থ : একজন ব্রাহ্মণের মধ্যে শম:, দম, তপ: শৌচ:, ক্ষমা:, সরলতা; জ্ঞান, বিজ্ঞান, আস্তিক্য- এই ৯টি স্বভাবজাত লক্ষণ বা গুণ থাকতে হবে। অর্থাৎ যেই ব্যক্তির মধ্যে এই -৯টি গুণ থাকবে, তাকেই ব্রাহ্মণ বলা হবে। নিচে গুণ গুলো ব্যাখা করা হল :- ১) শমঃ একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণ সবসময়ই সকল জীবের মধ্যে পরম ব্রহ্মকে দেখতে পান। জীবের দেহের দুই স্থানে পরম ব্রহ্ম রয়েছে। হৃদয়ে শব্দ ব্রহ্ম আর কপালে রয়েছে অক্ষর ব্রহ্ম। যেই মানুষের পরম ব্রহ্ম মধ্যে রয়েছে, সেই মানুষে মানুষে ভেদাভেদ করা মহাপাপ। একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণ, কে শুচি আর কে মুচি -তা কখনও দেখেন না। মানুষের মধ্যে কখনও উচ্চ বর্ণ আর নিম্ন বর্ণ ভেদাভেদ করেন না। সনাতন ধর্মে প্রকৃত পক্ষে কোন বর্ণ ভেদাভেদ নাই। বরং বর্ণ ভেদাভেদ করতে শ্রীকৃষ্ণ নিষেধ করেছেন। (গীতার ক্ষেত্র-ক্ষেত্রজ্ঞযোগের ক্ষেত্রতত্ত্ব) ২) দমঃ একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণের মধ্যে কখনও ৬টি রিপু থাকবে না। অর্থাৎ একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণের মধ্যে কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, হিংসা ও অহংকার - কখনও থাকবেই না। ৩) তপঃ একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণ সারাক্ষণ পরম ঈশ্বরের সাধনায় মগ্ন থাকেন। ৪) শৌচঃ একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণ সর্বদা তার মন ও দেহকে পবিত্র রাখেন। তিনি মনে করেন, প্রতিটা জীবের শরীর হল পরম ঈশ্বরের মন্দির। ৫) ক্ষমাঃ একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণ সর্বদা ক্ষমাশীল হন। যে যত অপরাধ করুক, তিনি অপরাধকে অপরাধের দৃষ্টিতে না দেখে সর্বদা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখেন। ৬) সরলতাঃ একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণের মধ্যে সর্বদা শিশুর মতন সরল ভাব থাকে। তাঁর মন শিশুর মতন সরল হয়। ৭) জ্ঞানঃ একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণের মধ্যে পবিত্র বেদ ও গীতার গভীর জ্ঞান থাকবে এবং চৈতন্যজ্ঞান থাকবে। ৮) বিজ্ঞানঃ বেদ ও গীতায় শুধু বিজ্ঞান নিয়ে নয়, বিজ্ঞানের উপরে পরম বিজ্ঞান এর বিভিন্ন তত্ব নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণ গীতার এই পরম জ্ঞান (ওঁ) সর্বত্র প্রচারের জন্য সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকেন। ৯) আস্তিক্যঃ কাজেই একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণের মধ্যে ধর্মের প্রতি অগাধ ভক্তি ও বিশ্বাস দেখা যাবে। একজন প্রকৃত ব্রাহ্মণ সবসময় বেদ ও গীতার এই পরম জ্ঞান(ওঁ) প্রচার করবেন। --উপরের গুণ গুলো কোন মানুষ যেহেতু জন্মসূত্রে লাভ করতে পারে না , সেহেতু কোন মানুষ জন্ম সূত্রে কখনও ব্রাহ্মণ হতে পারে না। শুধুমাত্র কঠোর সাধনার মাধ্যমে সেই - ৯টি গুণ অর্জন করলে যে কোন মানুষ ব্রাহ্মণ হতে পারে। আর বর্তমানে সমাজে যারা ব্রাহ্মণ পরিচয় দিতেছে, তাদের মধ্যে উপরে বর্ণিত ৯টি লক্ষণ আছে কি না? -আপনারাই যাচাই করুন। যারা এখন সমাজে ব্রাক্ষণ পরিচয় দিতেছে, তারা ব্রাহ্মণ নহে, তারা হল শুধু মাত্র পুরোহিত। তারা শুধু পূজা পার্বণ করতে জানে। অথচ, তারা সনাতনী সমাজে বর্ণ ভেদাভেদ সৃষ্টি করে রেখেছে। প্রকৃতপক্ষে সনাতন ধর্মে কোন বর্ণবৈষম্য নাই। এ সকল নকল ব্রাহ্মণদের অত্যাচারে অতীতে লক্ষ লক্ষ হিন্দু ধর্মান্তরিত হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে।

ব্রাহ্মণ হয় জন্মসূত্রে। কাজেই সকলেই ব্রাহ্মণ হতে পারে না। বৈষ্ণব হতে গেলে জন্মের সাথে কোন সম্পর্ক থাকে না। যিনি বিষ্ণুর ভক্ত তিনি বৈষ্ণব তার জন্ম যে কোন বংশে হোক সেটা কোন বিষয় নয়। ব্রাহ্মণ যজমানের গৃহে গিয়ে যাজন কর্ম করেন। এই যাজন কর্মে বৈষ্ণবের কোন অধিকার নেই সে যত বড় বৈষ্ণব হোক না কেন। ব্রাহ্মণের কর্ম যদি অন্য কেউ করে তবে তাকে নরকে যেতে হবে।

কীষনো ছাড়া ওনোকোন ঠাকুর স্যমনধে এদের কোন গ্যন নেই

জান্নাত জাহান্নাম স্বর্গ নরক সব ভূয়া । যা আছে তা সব মানুষের বানানো

আহা রে ধর্ম কি করছে?

Kamal.dutta Assam 🙏 Jay radhe 🙏 Hare Krishna ☔

এটা কোন শাস্ত্র বলেন

Example noi answer din please

Answer e pelam na

পুরুষোত্তম মাসে কি গর্ভধারণ করা যাই?

কি বাল ছাল বলো মামু

অনুগ্রহপূর্বক শাস্ত্রের রেফারেন্স দিয়ে বলুন ❤❤

Hori om Joyguru

Apnar nam ta bolben?

Kalipuja Durgapuja ki brahama er upasana nay?