Відео

No Sounds.

আমি গিয়েছি

সাহস হলো মানুষের দুঃসময়ের ও বিপদের সময়ের পরীক্ষিত মিত্র বা বন্ধু। কেননা সঠিক জ্ঞান থেকেই সাহসের উৎপত্তি হয়। জ্ঞানের ঠিক বিপরীতে থাকা অজ্ঞতা হলো দুনিয়ার সবচেয়ে বড় লাভ যার বরপুত্র হলো সংকীর্ণতা ও কূপমন্ডুকতা। জ্ঞানের পরম আধারের প্রতীক হয়েও জ্ঞানী যে ফলন্ত বৃক্ষের মতোই বিনীত, নিরহংকারী, শান্ত ও কোমলপ্রাণ থাকেন। কারণ যে জ্ঞানের সাথে বিনম্রতা নেই সেটা আসলে রাবণিক পরস্ত্রীকাতর দস্যুবৃত্তিক অজ্ঞানতা। আর প্রকৃত ধন, প্রাচুর্য, সৌন্দর্য, উৎকর্ষের মূলে আছে নিরহংকারী জ্ঞানশ্রী।

কোন এক প্রভাতকালে গঙ্গা তীরবর্তী নদী তটে প্রাতভ্রমণে মৃদুমন্দ সমীরণ উপভোগ করিতে করিতে ধীরলয়ে হাঁটছিলুম। হাঁটিতে হাঁটিতে হঠাৎই দেখলুম কে যেনো একটা পুঁটিমাছ পাড়া মাইরা চেটকাইয়ালছে। কি বুঝলেন?

দেশটা তোমার আমার সকলের বাবা ও মায়েদেরই। বাড়িটা কারও বাবার একার হতে পারে কিন্তু দেশটা সবার বাবার।মন মানসিকতায় যদি সামষ্টিক ভাবনা না থাকে তবেই প্রশ্ন জাগে দেশটা, সংবিধানটা কারোর বাবার না-কি। একক ও নিজস্ব চিন্তা ভাবনা থেকেই কেবল স্বৈরাচারী মনোভাব উদ্ভূত হয়। আমার পারিবারিক বিষয়েও যদি এককভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় অপরের মতামতের তোয়াক্কা না করেই, তবে তো সার্বিক পরিস্থিতি বিগড়ে যাবেই। একগুঁয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পথে যেতে কেউ যখন বাধ্য হয় তখন তার আচরণে অমানবিকতার প্রকাশ ঘটে। ফলে নরপিশাচের উদ্ভব ঘটে। মানুষের এই যে ভিলেন হয়ে ওঠার পটভূমি তার আশেপাশেই রচিত হয় এবং একটা দুষ্টচক্রে আবদ্ধ হয় তখন এখান থেকে বের হতে গেলে অপরিসীম ত্যাগ, সংযম ও ধৈর্যের অভাব থাকলে চলে না। আমরা যেকেউ রাশিয়াপন্থী, আমেরিকাপন্থী, চীনপন্থী, ভারতপন্থী কিংবা পাকিস্তানপন্থী হতেই পারি কিন্তু সেটা আমার দেশকে ভালোবাসি বলেই। দেশের মানুষকে না ভালোবেসে, তাদেরকে প্রাধান্য না দিয়ে কোন পন্থায় একগুঁয়েমী করলেই সেটা স্বৈরাচারী হয়ে ওঠে। নিজের আত্মবিশ্বাসের প্রতি মানুষ কিছুটা স্বৈরাচার বটেই কিন্তু সেটা সচেতন মাত্রাতিরিক্ত হলেই তা ইগু জেনেটিক রাক্ষসে পরিণতি লাভ করে। মানুষমাত্রেই নানা পন্থী। নদীগুলো যেমন বহু পথ বেয়ে সমুদ্রে মহাসমুদ্রে পতিত হয় তেমনই নানা মত পথে গমন করে একটা দেশ বা জাতিসমগ্র গঠন করে। হত্যা, ধর্ষণ, গুম, খুন, অগ্নি সংযোগ, গোষ্ঠী নিধনের মতো গুরুতর মানবতা বিরোধী অপরাধে যতক্ষণ না হস্ত রঞ্জিত হয়েছে, তবে কোন পন্থা অনুসরণের কারণেই কেবল হলে পরে আমরা সবাই রাজাকার হতাম আর আমরা সবাই একজন আরেকজনকে হুমায়ূন আহমেদ এর নাটকের মতো "তুই রাজাকার, তুই রাজাকার" বলে সম্বোধন করতাম। বাহ! কেমন মজা হতো, তুমিও যা আমিও তা, সবাই দেশের হতো। তবে ভুল করে হলেও ইহজাগতিক বিচারে নরকযন্ত্রণা হতেই হয় আর যা হবার পরে দেখা যাবে এমন ভাবনার পারলৌকিক বিচার থেকে কারোরই জামিন কিংবা রেহাই হবে না।

পার্শ্বচরিত্রের সাধারণের মধ্যেও অবিরত নায়কোচিত ভূমিকা চলতি থাকে। তাইতো তাঁরা আদর্শের পরাকাষ্ঠা রূপে আবির্ভূত হয়ে ওঠেন। সমাজের চালিকাশক্তি যে আদর্শিক চেতনা, সেটিতে যখন কালিমা লেপন করা হয় তখন অযাচিত সব উদ্ভট পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে যা কোন বিপ্লব বা রেনেসাঁস নয়। এটা কেবলই প্রতিশোধের বিকৃতিমাত্রে ক্রীড়নক ক্লাউনের একটি চরম ভুয়া ভুয়া খেলা। মানুষের ভিতরের এই কলুষিত চেতনার শুদ্ধিকরণ সম্ভব শুচিভাষ্যের সাংস্কৃতিক চর্চায় মহত্ত্বের গুণগানের সৌন্দর্য্যে।আজব সময়ে যতসব আজব সম্পর্কের কারখানাতে যে কালো ফুল ফুটানোর স্বপ্ন তার মঞ্জিল বা গন্তব্য উবে যাওয়া কর্পূরের মতোই নিরুদ্দেশের।কি অদ্ভুত বিষয় যে, মানুষ মরণশীল জেনেও অমরত্বের চেষ্টা করে চলে অবিরাম অন্তহীন। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ক্ষুদ্র পরিসরে জীব তার উত্তরাধিকার সূত্রেই প্রবাহিত জীবনে নিজেকে অমর করে তোলে।কিন্তু বৃহৎ পরিসরে বা সমগ্র মানব জাতির কাছে নিজেকে চির অবিস্মরণীয় করে রাখতে পারাকেই প্রকৃত অমরত্ব ধরা হয় এই নশ্বর মানবদেহের। অমরত্বের অমৃতের খোঁজে দুটি উপায় বিধৃত হয়েছে এই ধরাধামে। জীবননাট্যের সিনেমায় হয় নায়ক হয়ে যাও নতুবা হও ভিলেন। কেননা ভিলেন ব্যতিরেকে নায়ক অসফল। সুতরাং ভিলেনকে ভুলে গিয়ে নায়ককে তুলে আনা যায়না আর পার্শ্বচরিত্রে যারা থাকে তাদেরকে কেউ আলাদা করে মনে রাখেনা কিংবা আলাদা করে তারা কিছুই নয় এবং যতদিন নায়ক(সেটা মেয়ে কিংবা ছেলে বা বহুজনে ঘটিত কোন ঘটনা -যেমন ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ যা-ই হোক) সাধারণ্যে স্মরণে আসবে, ছায়ার মতো গায়েবী রূপে তার পিছু নিবেই ভিলেন। ফারাক থাকে শুধু স্মরণের ধরনের। কিছু লোক ভিলেনের ঔরসজাত উত্তরসূরী হিসেবে থাকেই। কিন্তু নায়ক স্মরিত হয় ভক্তি গুণে মুক্তির চেতনায় শ্রদ্ধা ভালোবাসায় আর ভিলেনের উপর থুতু ফেলতেও মানুষের ঘেন্না করে। আর দীর্ঘদিন ধরে ক্ষয় রোধ করে নিজের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারী হলো আনারেের রস বা ডালিম। চেতনার ভুলচুক শুচিকল্পে ধৌতকরণ প্রয়োজন। রেভ্যুলোশন আর বডিলোশন কি একই!!!এটা কেবলই প্রতিশোধের বিকৃতিমাত্রে ক্রীড়নক ক্লাউনের একটি চরম ভুয়া ভুয়া খেলা।

কি অদ্ভুত বিষয় যে, মানুষ মরণশীল জেনেও অমরত্বের চেষ্টা করে চলে অবিরাম অন্তহীন। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ক্ষুদ্র পরিসরে জীব তার উত্তরাধিকার সূত্রেই প্রবাহিত জীবনে নিজেকে অমর করে তোলে।কিন্তু বৃহৎ পরিসরে বা সমগ্র মানব জাতির কাছে নিজেকে চির অবিস্মরণীয় করে রাখতে পারাকেই প্রকৃত অমরত্ব ধরা হয় এই নশ্বর মানবদেহের। অমরত্বের অমৃতের খোঁজে দুটি উপায় বিধৃত হয়েছে এই ধরাধামে। জীবননাট্যের সিনেমায় হয় নায়ক হয়ে যাও নতুবা হও ভিলেন। কেননা ভিলেন ব্যতিরেকে নায়ক অসফল। সুতরাং ভিলেনকে ভুলে গিয়ে নায়ককে তুলে আনা যায়না আর পার্শ্বচরিত্রে যারা থাকে তাদেরকে কেউ আলাদা করে মনে রাখেনা কিংবা আলাদা করে তারা কিছুই নয় এবং যতদিন নায়ক(সেটা মেয়ে কিংবা ছেলে বা বহুজনে ঘটিত কোন ঘটনা -যেমন ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ যা-ই হোক) সাধারণ্যে স্মরণে আসবে, ছায়ার মতো গায়েবী রূপে তার পিছু নিবেই ভিলেন। ফারাক থাকে শুধু স্মরণের ধরনের। কিছু লোক ভিলেনের ঔরসজাত উত্তরসূরী হিসেবে থাকেই। কিন্তু নায়ক স্মরিত হয় ভক্তি গুণে মুক্তির চেতনায় শ্রদ্ধা ভালোবাসায় আর ভিলেনের উপর থুতু ফেলতেও মানুষের ঘেন্না করে। আর দীর্ঘদিন ধরে ক্ষয় রোধ করে নিজের শরীর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারী হলো আনারেের রস বা ডালিম।ডালিমের সালসা, সালাদ, স্মুদি, মার্টিনী বডির জন্য ও আরো অনেক কিছুর সাথে কোষের প্রদাহ দূরীকরণে খুবই উপকারী।

দেখা দেয়না কথা কয়না মনের খবর ঠিকই লয়-এই পিরীতির সমাজ আর দেখা না দিলে বন্ধু কথা কইয়ো না-এই পিরীতের সমাজের মধ্যে বিস্তর ফারাক।সেদিন হাঁটতে গিয়েছিলাম পার্কে, হাঁটতে হাঁটতে পথে একটুকরো ঝোপের আড়াল আসতেই দেখি আদিম কাজে মত্ত দুটি কুকুর কুকুরী।সত্যিই, মানুষ কেবল তাদের ভিতরকার বহমান গলদ ও নির্বুদ্ধিতার কাণ্ডজ্ঞানহীন লড়াইয়ে বিবদমান থাকে সর্বদাই। সংসারের সবচেয়ে অদ্ভুত বিষয় হলো মানুষ মরণশীল এই চিরন্তন সত্য জানার পরও সে তার কাজে কর্মে দুনিয়ায় সর্বশ্রেষ্ঠ ও শক্তিমত্তায় অতুলনীয়, নিজেই সর্বোৎকৃষ্ঠ আর সকলে উচ্ছিষ্ট এমন হিটলারী মনোভাব পোষণ করা। আর এই মনোবৃত্তি নিয়ে নিজেকে অমর করে তোলার প্রচেষ্টার নামই বিশ্বের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক জিনিস।

মা ছিলো মোর শোলক বলা কাজলা দিদির মতো; বাবা যেন রাশভারী এক মহান উন্নত, রসিক মনে মাঝে মধ্যেই মজার ছলে রস ছড়াতেন মোদের মাঝে, এমনি করেই মোদেরকে করেছেন বিন্যস্ত। ভাবুন তো একবার, বাবাও নাই মা-ও নাই ভাবছেন, আমার মতো কী এমন হতো! দেশের জন্য তাঁরাই একদিন সঁপেছিলো প্রাণ কেউ ফিরেছে কেউ ফিরেনি কিন্তু চায়নি কোন প্রতিদান। চেয়েছিলো দেশটা হবে সবারই মুক্ত স্বাধীন বৈষম্যহীন, যার যেমন প্রাপ্য তেমনই। করবে না কেউ ছল, দলাদলি কোন্দল টানবেনা কেউ অযথাই দেশের প্রশ্নে একই আমরা সবাই। কেউ যদি খুব ভালোই চাইতো এদেশের হিন্দুদের তবে কেন নেয়না তাদের একই নাগরিকত্বে। হিন্দুরা নয় এদেশের কোন বোঝা রাজনীতিরই কূটচালে কুন্ঠিত কেবলই। ভালোই তো হয়েছে আজিকে এমন দিনও দেখতে হয়নি তাদের! বলতে শুনিনি যে মরে গেলাম না কেন আগে দেখতে হবে জুতোর মালা মুক্তিযোদ্ধার গলে।

সত্যিই, মানুষ কেবল তাদের ভিতরকার বহমান গলদ ও নির্বুদ্ধিতার কাণ্ডজ্ঞানহীন লড়াইয়ে বিবদমান থাকে সর্বদাই। সংসারের সবচেয়ে অদ্ভুত বিষয় হলো মানুষ মরণশীল এই চিরন্তন সত্য জানার পরও সে তার কাজে কর্মে দুনিয়ায় সর্বশ্রেষ্ঠ ও শক্তিমত্তায় অতুলনীয়, নিজেই সর্বোৎকৃষ্ঠ আর সকলে উচ্ছিষ্ট এমন হিটলারী মনোভাব পোষণ করা। আর এই মনোবৃত্তি নিয়ে নিজেকে অমর করে তোলার প্রচেষ্টার নামই বিশ্বের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক জিনিস।

🎉🎉🎉nice

❤আমি কে? আমি এই দেশমাতারই ভূমিপুত্র। মা, তুমিই আমাকে ডেকেছো আর আমি এসেছি।কিন্তু মা তুমি রাগান্বিত কেন? মা কখন সন্তানের প্রতি রাগ করেন?যখন সন্তান চেতনার ভুল বয়ানে উচিত অনুচিতের বুদ্ধি ভ্রষ্ট হয়ে অন্যায় অমানবিক পথকে আপন করে।fb://profile/553888863 facebook.com/BhushanDebanath?mibextid=ZbWKwL

দেশমাতা তোমাকে গড়ি ভেঙেচুরে শতবার, তবু্ও তুমি রয়েছো বহুদূরে অধরা, মোদের রেখে ছলনায় -এ হৃদয় ভেঙে গেলে জান কি তা লাগেনা লাগেনা জোড়া। অসাধারণ সাধারণ মানুষের কিছুই থাকে না। সাধারণের কি থাকে -এই কিছু লোটা বাটি কম্বল, চাষের জমি, হালের বলদ কিংবা ট্রাক্টর, বাসযোগ্য ঘর অথবা পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তির কর্ম, ছোট খাটো ব্যবসা ইত্যাদি। কিন্তু একজনের যদি কোন দামী কিংবা বহু মূল্যের কিছু থাকে তখন তা কারও আড়ালে থাকে না। কেননা সেটা সে নিজের আভিজাত্য জাহির করতে কোন না কোন ভাবে প্রদর্শন করবেই। কিন্তু অনেক খোঁজাখোঁজি করেও বহুমূল্য কিছুই না পেলে তখন সেই অসাধারণকে নিয়ে মানুষের প্রশ্ন জাগে যে তার আসলে কী আছে যে কারণে তিনি অসাধারণ হয়েও খুবই সাদামাটা সাধারণ! সাধারণ মানুষের অসাধারণ একতার শক্তি। আর সমগ্র জাতিকে একতাবদ্ধ করে তোলার এই অপরিহার্য ক্ষমতাসম্পন্ন লোকই প্রকৃত সাধারণের অসাধারণ। একটু ভিন্ন নেত্রকোণে ভাবলে অবাক হবেন যে সমগ্র সাধারণের বিশ্বাসযোগ্য ও কাণ্ডজ্ঞানসম্পন্ন মুক্তিপ্রদায়ী সম্পাদনকারী একজন অসাধারণ না হলে পরে কি করে তিনি অসাধারণ সম্পাদক না হয়ে সাধারণ সম্পাদক হবেন! সাধারণ মানুষের অসাধারণ একতার শক্তি। আর সমগ্র জাতিকে একতাবদ্ধ করে তোলার এই অপরিহার্য ক্ষমতাসম্পন্ন লোকই প্রকৃত সাধারণের অসাধারণ। ধর্মের শক্তির সামনে ছলচাতুরী মিথ্যার বেসাতি নতমুখী হবেই। ধার্মিক লোক দেখলে ধার্মিকের আনন্দ হয়, সেটা যে ধর্মের মানুষই হোক না কেন। যদিও চোরারা নিজের মতোই অন্যকেও মনে করে। ভোর বেলাতে নদীর ঘাটের গল্পটা সবাই জানে।

অসাধারণ সাধারণ মানুষের কিছুই থাকে না। সাধারণের কি থাকে -এই কিছু লোটা বাটি কম্বল, চাষের জমি, হালের বলদ কিংবা ট্রাক্টর, বাসযোগ্য ঘর অথবা পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তির কর্ম, ছোট খাটো ব্যবসা ইত্যাদি। কিন্তু একজনের যদি কোন দামী কিংবা বহু মূল্যের কিছু থাকে তখন তা কারও আড়ালে থাকে না। কেননা সেটা সে নিজের আভিজাত্য জাহির করতে কোন না কোন ভাবে প্রদর্শন করবেই। কিন্তু অনেক খোঁজাখোঁজি করেও বহুমূল্য কিছুই না পেলে তখন সেই অসাধারণকে নিয়ে মানুষের প্রশ্ন জাগে যে তার আসলে কী আছে যে কারণে তিনি অসাধারণ হয়েও খুবই সাদামাটা সাধারণ! সাধারণ মানুষের অসাধারণ একতার শক্তি। আর সমগ্র জাতিকে একতাবদ্ধ করে তোলার এই অপরিহার্য ক্ষমতাসম্পন্ন লোকই প্রকৃত সাধারণের অসাধারণ। একটু ভিন্ন নেত্রকোণে ভাবলে অবাক হবেন যে সমগ্র সাধারণের বিশ্বাসযোগ্য ও কাণ্ডজ্ঞানসম্পন্ন মুক্তিপ্রদায়ী সম্পাদনকারী একজন অসাধারণ না হলে পরে কি করে তিনি অসাধারণ সম্পাদক না হয়ে সাধারণ সম্পাদক হবেন! ধার্মিক লোক দেখলে ধার্মিকের আনন্দ হয়, সেটা যে ধর্মের মানুষই হোক না কেন। যদিও চোরারা নিজের মতোই অন্যকেও মনে করে। ভোর বেলাতে নদীর ঘাটের গল্পটা সবাই জানে। fb://profile/553888863 facebook.com/BhushanDebanath?mibextid=ZbWKwL

ধর্মের শক্তির সামনে ছলচাতুরী মিথ্যার বেসাতি নতমুখী হবেই। দেশমাতা তোমাকে গড়ি ভেঙেচুরে শতবার, তবু্ও তুমি রয়েছো বহুদূরে অধরা, মোদের রেখে ছলনায় -এ হৃদয় ভেঙে গেলে জান কি তা লাগেনা লাগেনা জোড়া। সাধারণ মানুষের অসাধারণ একতার শক্তি। আর সমগ্র জাতিকে একতাবদ্ধ করে তোলার এই অপরিহার্য ক্ষমতাসম্পন্ন লোকই প্রকৃত সাধারণের অসাধারণ।

❤ধর্মের শক্তির সামনে ছলচাতুরী মিথ্যার বেসাতি নতমুখী হবেই। সবাই ফলো,শেয়ার দিলেই ফ্রেন্ড হয়ে যাবেন কল্যাণে।

❤fb://profile/553888863সাধারণ মানুষের অসাধারণ একতার শক্তি। আর সমগ্র জাতিকে একতাবদ্ধ করে তোলার এই অপরিহার্য ক্ষমতাসম্পন্ন লোকই প্রকৃত সাধারণের অসাধারণ। অসাধারণ সাধারণ মানুষের কিছুই থাকে না। সাধারণের কি থাকে -এই কিছু লোটা বাটি কম্বল, চাষের জমি, হালের বলদ কিংবা ট্রাক্টর, বাসযোগ্য ঘর অথবা পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তির কর্ম, ছোট খাটো ব্যবসা ইত্যাদি। কিন্তু একজনের যদি কোন দামী কিংবা বহু মূল্যের কিছু থাকে তখন তা কারও আড়ালে থাকে না। কেননা সেটা সে নিজের আভিজাত্য জাহির করতে কোন না কোন ভাবে প্রদর্শন করবেই। কিন্তু অনেক খোঁজাখোঁজি করেও বহুমূল্য কিছুই না পেলে তখন সেই অসাধারণকে নিয়ে মানুষের প্রশ্ন জাগে যে তার আসলে কী আছে যে কারণে তিনি অসাধারণ হয়েও খুবই সাদামাটা সাধারণ! সাধারণ মানুষের অসাধারণ একতার শক্তি। আর সমগ্র জাতিকে একতাবদ্ধ করে তোলার এই অপরিহার্য ক্ষমতাসম্পন্ন লোকই প্রকৃত সাধারণের অসাধারণ। একটু ভিন্ন নেত্রকোণে ভাবলে অবাক হবেন যে সমগ্র সাধারণের বিশ্বাসযোগ্য ও কাণ্ডজ্ঞানসম্পন্ন মুক্তিপ্রদায়ী সম্পাদনকারী একজন অসাধারণ না হলে পরে কি করে তিনি অসাধারণ সম্পাদক না হয়ে সাধারণ সম্পাদক হবেন! facebook.com/BhushanDebanath?mibextid=ZbWKwL

❤ধর্মের শক্তির সামনে ছলচাতুরী মিথ্যার বেসাতি নতমুখী হবেই। fb://profile/553888863ধার্মিক লোক দেখলে ধার্মিকের আনন্দ হয়, সেটা যে ধর্মের মানুষই হোক না কেন। যদিও চোরারা নিজের মতোই অন্যকেও মনে করে। ভোর বেলাতে নদীর ঘাটের গল্পটা সবাই জানে। facebook.com/BhushanDebanath?mibextid=ZbWKwL🎉

ধর্মের শক্তির সামনে ছলচাতুরী মিথ্যার বেসাতি নতমুখী হবেই। ধার্মিক লোক দেখলে ধার্মিকের আনন্দ হয়, সেটা যে ধর্মের মানুষই হোক না কেন। যদিও চোরারা নিজের মতোই অন্যকেও মনে করে। ভোর বেলাতে নদীর ঘাটের গল্পটা সবাই জানে।

facebook.com/BhushanDebanath?mibextid=ZbWKwL

fb://profile/553888863

Subscribe and Share.

সবাই ফলো,শেয়ার দিলেই ফ্রেন্ড হয়ে যাবেন কল্যাণে।

"যে ভালোবাসায় ভোলায় মোরে, মিছে আশায় ভোলায় না, সেই তো আমার প্রিয়।" গতিহীন জীবনে ঢেউ লাগেনা পাড়ে। এ-যে নয় কোন গোলাপের পাপড়ি, উড়ে যাবে ঠুনকো বায়ে।

facebook.com/BhushanDebanath?mibextid=ZbWKwL

Returning from Green Aranya Park, Valuka, Mymensingh. এই লাল সবুজের পথের মায়ায় আজীবন ভালোবাসি বলেই থেকে যাই এখানেই। কেবলমাত্র ধর্মই টানে আমাদের ভারত কিংবা পাকিস্তান কিন্তু আমাদের আসল পরিচয় আমরা এদেশেরই ভূমিসন্তান।যাঁরা একেবারেই চলে যায়, চলে গিয়েছিল নানান ভাগ-বাঁটোয়ারার সময়ের ফোঁড়ে আর ফিরিবার না আশাতে; তাদেরও পড়ে থাকে মনটা এদেশেরই মাটিতে।

😊😊😊😊😊😊😊😊

সংখ্যালঘুদের যাতনা কেবল সংখ্যালঘুরাই বুঝতে পারে।সংখ্যাগুরু যদি তাদের যাতনা বুঝতে পারতো তাহলে এই প্রশ্নই আসে না। তবে এপারের সংখ্যাগুরু বুঝে ওপারেরটা আর ওপারের সংখ্যাগুরু বুঝে এপারেরটা। না-কি সবই ভাঁওতাবাজি রাজনীতি। কেননা মূল গলদ রয়েছে ধর্মভিত্তিক দ্বিজাতিতত্ত্বের দেশ বিভাজনে।

সংখ্যালঘুদের যাতনা কেবল সংখ্যালঘুরাই বুঝতে পারে।সংখ্যাগুরু যদি তাদের যাতনা বুঝতে পারতো তাহলে এই প্রশ্নই আসে না। তবে এপারের সংখ্যাগুরু বুঝে ওপারেরটা আর ওপারের সংখ্যাগুরু বুঝে এপারেরটা। না-কি সবই ভাঁওতাবাজি রাজনীতি। কেননা মূল গলদ রয়েছে ধর্মভিত্তিক দ্বিজাতিতত্ত্বের দেশ বিভাজনে।

Progressivism has not assimilated into the politics of religion in the same way that the latest version of the weapon has been adopted around the world. Afghanistan is one such example. In multicultural countries, therefore, the policy of secularism is adopted so that no group imposes any of their own principles, doctrines and crushes its travel, or the father of the state must be kind to them. Religious fundamentalism without assimilation of progressivism never enlightens everyone like the light of the sun in the universal form, Rahu Ketura plays in the darkness of the shadow of the pit and greedy people appear as the politics of masons. If necessary, religious principles are also distorted. It can be called the politicization of the best politics in a sense. Because the mind works one way in the brain but another way in the work. Your palm tree is the only one that is fruitful in its own time. How many religions in the world! People died in groups!! No one comes to save from above!!! But these people survive only on human beings and therefore are not above human religion. And therefore, the welfare politics to move people from all walks of life in one caravan without the fundamentalism and extremism of religious doctrine should only be the religion of progress. What kind of politics have preachers done for people over the ages? What is real education, proletariat? Wherever there is death, repression, war, revenge, oppression, torture, extremism and total intolerance, there is a clang of weapons. This religion itself is the politics of the miracle of the best knowledge of the best faith. Who is a believer and who is an atheist is impossible to clarify in scientific discoveries. Because the one who does not believe, does not accept, he is also a creature of this universe, a part of unique creation politics. At the very least, man has come out of the trap of considering humans as part of his food chain, and has earned the title of supreme being. In this universe, an ant does not have a sense of God, or there is something in one way or another! Therefore killing animals for no reason has been established as a religious crime of great sin. And within this all-pervasive politics, only human existence will survive only in the beauty of the practice of absolute tolerance.হায়রে আমার মন মাতানো দেশ..... আলোয় চকচকে দেশের স্বপ্ন বুঝি স্বপ্নদোষ।উগ্রতা কোন ধর্মনীতি নয়, ধৈর্য্য- ত্যাগ-সহনশীলতাই আসল। তবে সহ্যের একটা লিমিট অবশ্য থাকে। হিন্দুত্বের উগ্রতাও ঘৃণ্য কাজ।

ভগবান কে বা কি তা বুঝতে, অনুভব করতে ও বিশ্বাস করতে মানুষের সমাজের আসল মানুষের খুব একটা অসুবিধা হয়নাই। কারণ মানুষ এজন্যই ধর্মের মানুষ, সেটা সে ঈশ্বর আছেন কি নেই যা-ই হোক। যে বিশ্বাস করে যে ঈশ্বর নেই সে-ও মানবতার জৈবিক আচরণে মানুষ হয়ে তার পাশে থাকা মানুষকে খায় না যদিও বিকৃত ও বৃহদাকৃতির মানব সদৃশ রাক্ষুসে যুগে মানুষ মানুষকেও ভক্ষণ করেছে। পশুদের মধ্যেও তাই কথায় বলে কাকের মাংস কাকে খায়না। এজন্যই যে মানুষ বিশ্বাস করে না যে ঈশ্বর আছেন এটাও আমার বিশ্বাস হয়না। কিন্তু তাতেও ঈশ্বরের কিছুই আসে যায় না। তাই ধর্ম অধর্মের যাচাই-বাছাই মানুষেরই প্রতিভূ রূপে তাদেরই স্বাধীন স্বকীয়তার হাতে। যখন সমস্ত ধর্মেরই নিয়ম নীতি মানবতার জয়গান করে তখন মানুষে মানুষে এতো বড়াহি আর ধর মার কাট উগ্রতার জায়গা কোথায়। একটা পিঁপড়ার কাছে হয়তো তাদের সবচেয়ে বড়ো ও ক্ষমতাপ্রদায়ী পিঁপড়েটাই ভগবান। কারণ তার কাছে অন্যসব বাকী পৃথিবীটা বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের মতোই অজানা। সেটা সে অনুভব করে কি করেনা তা-ও আমাদের অজানা। তেমনি একটা শুয়োর বা কুকুরের গড হয়তো একটা পিগ বা ডগ। ফলে চেতনার স্পর্শ তার জাত বা জাতিকে ছুঁয়ে যায়। তবে মানুষের চেতনায় সাকার নিরাকার এই দুটোই অনুভবে বিরাজমান। ফলে ভগবান কি পুরুষ না মহিলা, নাকি মাঝামাঝি, কৃষ্ণাঙ্গ না শেতাঙ্গ, বৃক্ষ না সূর্য, নাকি পঞ্চভূত, মাঙ্কি না পক্ষি কিংবা সবকটি, নাকি কোনটিই নয়; কিন্তু এতে ঈশ্বরের কিছুই আসে যায় না। ধর্ম যখন ধান্দা হয়, মনোবাসনা পূরণার্থে উগ্রতার হাতিয়ার হয়ে ওঠে, কেবল স্বার্থ আর ইচ্ছাপূর্তির আকাঙ্ক্ষায় সুনিষ্ঠ চর্চা চলে তখন ধর্ম হয় ব্যবসায়িক সুদ সম্পর্কের যা কিনা স্রষ্টার প্রতি নির্মোহ ও পারমার্থিক ভক্তি বিবর্জিত এবং চরম কলুষিত, ধর্মের মুখোশ পড়ে থাকার নামান্তর, এদের হাতে নির্বিচারে দেশ-জাতি-ধর্ম-গোষ্ঠী-সম্প্রদায় ধ্বংস প্রাপ্ত হয়। কেননা স্রষ্টার বিচার পারলৌকিক আর ইহলৌকিক বিচার ব্যবস্থা বিচিত্র প্রশ্নবিদ্ধ। কিন্তু নিষ্কাম নির্মোহ ভক্তি গুণে মুক্তি মিলে যেখানে কেবলই কর্মের বন্ধন দৃঢ় এবং যা কখনো প্রাপ্তির মোচলেখা যুক্ত নয় যে স্রষ্টার কাছে তোমার পাওনা হয়েছে বা যা চেয়েছ সেটাই তোমাকে স্রষ্টার দিতেই হবে বা সেটাই পেয়ে যাবে। ধর্ম রক্ষা কিংবা সম্প্রসারণ কোনটার জন্যই স্রষ্টা তার প্রেরিত প্রতিনিধি ছাড়া এমন কাউকেই বিশেষভাবে নিয়োগ করেননি যে গোষ্ঠী বা জাতি নিধন করে, সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়িয়ে নিজেদের স্বর্গ বা বেহেশত নসিব করবে। শ্রেষ্ঠত্ববাদের হিটলারী চাল রাজনীতির নামে চরম ও উগ্র বর্ণবাদ, লিঙ্গ বৈষম্য, জাতিবাদী নারকীয় নির্মূল তত্ত্বের ধারকই হয়ে ওঠে কেবল, যা কোন ধর্মের নীতি হতে পারে না। জীবাত্মা স্বভাবতই তার জৈবিকতার কান্ডজ্ঞান গুণে সম্প্রদায়েরই থাকে কিন্তু কোন সম্প্রদায়গত আত্মা যখন পশুত্বছিন্ন মনুষত্বে সমগ্র মানব সম্প্রদায়ের বহত্তর আত্মা হবে তখনই সাম্প্রদায়িকতার বিলুপ্তি ঘটবে। ধর্ম নিজেই সর্বোত্তম এক জীবননীতির রাজনীতি যে একে উগ্রতার বেড়াজালে কলুষিত করাটা নীতিভ্রষ্ঠ ব্যবসায়িক বৃত্তি ভিন্ন কিছুই নয়। ধর্ম সংকটে কেবলমাত্র ত্যাগের মানবিকতাবোধই সার্বিকভাবে স্থিতিশীলতা আনয়ন করতে পারে। তেমনি সংখ্যাগুরু কিংবা সংখ্যালঘুর ধর্ম সংকটেও সকল পক্ষ থেকে সকল উগ্রতা পরিহার করে কেবলমাত্র ত্যাগের বিনিময়েই শান্তি কায়েম করা সম্ভব। কেননা মানবিকতার ত্যাগই মনুষ্যত্বের অপরিহার্যতা। তাছাড়া এই লঘু-গুরু'র অবস্থা সকল সময় সকল দেশেই জাতিগত,ভাষাগত,ধর্মগত ইত্যাদি বিভিন্ন রূপে থেকেই থাকে বহু সংস্কৃতির আধার হয়ে। ফলে সম্প্রীতি ভিন্ন অন্য কোন গত্যন্তর নেই জঙ্গলের জীবেরও এমনকি মানুষের তো অবশ্যই। তাই আসুন যুগ যুগ ধরে যার যার স্বাতন্ত্র্য নিয়েই আমরা সবাই মিলে মিশে থাকি।শ্রেষ্ঠত্ববাদের হিটলারী চাল রাজনীতির নামে চরম ও উগ্র বর্ণবাদ, লিঙ্গ বৈষম্য, জাতিবাদী নারকীয় নির্মূল তত্ত্বের ধারকই হয়ে ওঠে কেবল, যা কোন ধর্মের নীতি হতে পারে না।

অস্ত্রের লেটেস্ট ভার্সন দুনিয়া জুড়ে যেভাবে গৃহীত হয়েছে সেভাবে ধর্মের রাজনীতিতে প্রগতিশীলতা আত্মিকৃত হয়নি। আফগানিস্তান এমনই একটি উদাহরণ। মাল্টিকালচারাল কান্ট্রি গুলোতে এজন্যই ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি অবলম্বন করা হয় যেন কোন গোষ্ঠী তাদের নিজস্ব কোন নীতি,মতবাদ চাপিয়ে দিয়ে এর যাতাকলে নিষ্পেষিত না করে কিংবা রাষ্ট্রপিতা যেন তাদের প্রতি অবশ্যই সদয় থাকে। প্রগতিশীলতার আত্মীকরণ বিবর্জিত ধর্মীয় মৌলবাদ কখনো সর্বজনবিদিত রূপে সূর্যের আলোর মতো সকলকে আলোকিত করে না, খাদের ছায়ার অন্ধকারে রাহু কেতুরা খেলা করে আর লোভীরা মসনদের রাজনীতি রূপে আবির্ভূত হয় প্রয়োজনে ধর্ম নীতিতেও বিকৃতি সাধিত হয়।এটা এক অর্থে সর্বশ্রেষ্ঠ রাজনীতির রাজনীতিকীকরণ বলা চলে। কেননা মন: মস্তিষ্কে চলে একরকম কিন্তু কাজের বেলায় হয় আরেক রকম। নিজের বেলায় আপনার তালগাছটিই ফলবতী একমাত্র যেন কাজের কাজী। দুনিয়াতে কত যে ধর্মের পরাকাষ্ঠা! মানুষেরা দলে দলে মারা পড়ে!! বাঁচাতে কেউ আসে না উপর থেকে!!! তবে কেবল মানুষের তরেই এই মানুষেরা বেঁচে রয় এবং তাইজন্য মানব ধর্মের ঊর্ধ্বে কিছু নয়। আর তাই ধর্মীয় মতবাদের মৌলবাদ, উগ্রবাদ ছাড়া সর্বস্তরের মানুষদেরকে এক কাফেলায় এগিয়ে যাওয়ার জন্য যে কল্যাণমূলক রাজনীতি তাই কেবল প্রগতিশীলতার ধর্ম হওয়া উচিত। ধর্ম প্রচারকেরা যুগে যুগে মানুষের কোন রাজনীতি করেছে? প্রকৃত শিক্ষা কী, প্রলেতারিয়েত?যেখানেই মৃত্যু, দমন, যুদ্ধ, প্রতিশোধ, নিষ্পেষণ, নির্যাতন, উগ্রবাদ আর পরমত সহিষ্ণুতার অভাব সেখানেই অস্ত্রের ঝনঝনানি। এই ধর্ম নিজেই একটা সর্বশ্রেষ্ঠ বিশ্বাসের সর্বোত্তম কাণ্ডজ্ঞানের অলৌকিকতার রাজনীতি। কে আস্তিক, কে নাস্তিক এমনতর বৈজ্ঞানীক উদঘাটনে স্পষ্টিকরণ অসম্ভব। কেননা যে বিশ্বাস করেনা, স্বীকার করেনা সেও তো এই বিশ্ব ব্রহ্মান্ডেরই জীব, অনন্য সৃষ্টি রাজনীতিরই অংশী। অন্তত: মানুষ যেন মানুষকেই তার খাদ্য শৃঙ্খলের অংশ মনে করার ভেদ থেকে বেরিয়ে এসেছে, সর্বশ্রেষ্ঠ জীবের তকমা লাভ করেছে। এই বিশ্ব ব্রহ্মান্ডে একটা পিঁপড়ার তো ঈশ্বর বোধ নেই, না-কি কোন না কোন ভাবে কিছু আছে! তাইতো অকারণে জীব হত্যাকে মহাপাপের ধর্মীয় কাণ্ডজ্ঞান রূপে প্রতিষ্ঠা হয়েছে। আর এই সর্বব্যাপী রাজনীতির মধ্যেই কেবল মানুষের অস্তিত্ব বজায় থাকবে শুধুমাত্র পরমত সহনশীলতার চর্চার সৌন্দর্য্যে।

Khub sundor hoise

Happy diwali 🎇🪔 and good night

Darun laglo ❤❤❤

fb://profile/553888863 fb://profile/100044055675316

জয় গুরু 🙏

সবাইকে জানতে-বুঝতে ও বুঝাতে হলে শেয়ারিং করতে হবে। ব্রহ্মা,বিষ্ণু,মহেশ্বর, এই তিনে মিলেই শ্রী-পরমেশ্বর। তিনি নিরাকারে পরমদয়াল, সর্বশক্তিমান; সনাতনে তিনিই যে মহা মহীয়ান একেশ্বর। বহুত্বের আকারে সাকার যে ভগবান, অসীম অনন্ত হয়েও অঙ্গনে মোর যেন এক লীলাময় রাখাল।সনাতন তথা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাসের মূলে এই দর্শন বুঝতে হবে সমগ্র আদর্শের ঐতিহ্যগত সামাজিক-সাংস্কৃতিক গুরু পরম্পরায় ও ধর্মীয় মনস্তত্ত্বের কেন্দ্র বিন্দুতে আর্য-অনার্যদের ও প্রাগৈতিহাসিক মুনি ঋষিদের দ্বারা সেই শ্রী-পরমেশ্বর প্রদত্ত অহিযোগে ও প্রকৃতি মাতাকে জীবনাশ্রয় করে উদ্বোধিত গুরু বাণী আর লেখনী সৃষ্টির আদি তাত্ত্বিক বিশ্লেষণে গাছের পাতা, ছাল-বাকলে, মূর্তি ও ভাস্কর্যে, চিত্রায়নে, দেয়াল লিখন বা খোদাই করে, নৃত্যে, গানে, সুরে, ছন্দে, তালে, কারুকাজে এবং সমগ্র শৈল্পিকতার নিবেদনে অঙ্কিত বেদ, উপনিষদ, পুরান, মহাভারত, গীতা ও অসংখ্য মহাপুরুষ, মহীয়সী প্রদত্ত ধর্মতত্ত্বীক মত-পথের সন্ধানে ধ্যানযোগের গুরুমুখীতার সামগ্রিকতায়।

মা আমার অন্তরে থাকো, নয়নমনি তুমি তাইতো আমার অন্তরাত্মার ত্রিনয়নী বিশ্বদুয়ার খুলে রাখি। facebook.com/share/r/DC1jVkGa7fThX4tr/?mibextid=qi2Omg

ua-cam.com/video/V9PyMUscHx4/v-deo.htmlsi=aQZctldTPuHiR-jb

ঝটপট সাবস্ক্রাইব করে অবশ্যই ফলো দিন এখনই /Subscribe & Follow me now.দুর্বলতা এমনই একটি বে-নজির সামাজিক রোগ যা কিনা এই ভয়ংকর রক্তচোষা থেকেও মারাত্মক। অনলাইন দুনিয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে বিশেষ করে ধর্মীয় বিশ্বাসের পোস্টে কেবল একে অপরের প্রতি বিষোদগার, কুৎসা রটনায় সবাইকে মন্তব্য করতে দেখা যায়। এখানে সহমর্মিতার কোন বালাই নেই। আরে জাত,ধর্ম কি এতোই ঠুনকো কচু পাতার পানি যে কিঞ্চিৎ বায়ে ঝরে পড়বে। যতই করুক বাহাদুরি আর মারুক বোমা, পুড়িয়ে দিক মানুষ, সভ্যতা, মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা, গীর্জা ; তাতেও ধ্বংস হবার নয় মানবতার ধর্মের। ঝটপট সাবস্ক্রাইব করুন এখনই :facebook.com/share/p/TnJwSYmDJ8vyzoTH/?mibextid=xfxF2i facebook.com/share/p/zf1Mq4KSBy1VgkbL/?mibextid=qi2Omg facebook.com/share/r/8Ckgp5c53BQ68NTc/?mibextid=0VwfS7 This channel is entrainment service. I provide entrainment through my multiple social media platforms and mainly from my UA-cam Channel, where basic content is uploaded regularly for viewers worldwide. Note: If you wish to share this content, please embed the link and share the original source of Digital Kalyan Bangla Latest Vedios supportingly with Anti-piracy measures. Thank You. Come to Kalyan Bhushan Debanath Polash's UA-cam Channel. Here You enjoy all kind of events of cultural Activities focused on personal or familial issues, thoughts and group performances entertainingly public with regular basis content.

facebook.com/share/p/9ymvH16oKC12GU9Z/?mibextid=qi2Omg facebook.com/share/p/zf1Mq4KSBy1VgkbL/?mibextid=qi2Omg facebook.com/share/p/TnJwSYmDJ8vyzoTH/?mibextid=xfxF2i

facebook.com/share/r/V6NsX6ogdb1KgHCp/?mibextid=qi2Omg

Wow❤❤

facebook.com/share/r/LhCHcyBgHGMhBhFK/?mibextid=0VwfS7 fb://profile/553888863

ছি, ছি, আহা করছিস কি!জাত গেলো জাত গেলো বলে,শুনি একি আজব কারখানা! নজরুল, লালন এখনো কি নয় প্রাসঙ্গিক?ua-cam.com/video/C7rTV21aJIc/v-deo.htmlsi=aBTEJitUXIw64ynd অনলাইন দুনিয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে বিশেষ করে ধর্মীয় বিশ্বাসের পোস্টে কেবল একে অপরের প্রতি বিষোদগার, কুৎসা রটনায় সবাইকে মন্তব্য করতে দেখা যায়। এখানে সহমর্মিতার কোন বালাই নেই। আরে জাত,ধর্ম কি এতোই ঠুনকো কচু পাতার পানি যে কিঞ্চিৎ বায়ে ঝরে পড়বে। যতই করুক বাহাদুরি আর মারুক বোমা, পুড়িয়ে দিক মানুষ, সভ্যতা, মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা, গীর্জা ; তাতেও ধ্বংস হবার নয় মানবতার ধর্মের। আমি সৎসঙ্গী, তাই বলে কি অপরে অসৎসঙ্গী?তাছাড়া সৎসঙ্গে থেকেও যে অসৎসঙ্গ করছে এমনকে সত্যাশ্রিত মিথ্যুক ছাড়া আর কি-ই-বা বলা যায়! আমরা জেনেছি যে মিথ্যাশ্রিত সত্য দিয়ে কিভাবে অন্যের জীবন রক্ষা করা যায়। কিন্তু এখানে অপরকে বিরুদ্ধ ভাবার যে বিপরীত কনটেক্সট সর্বদা মননে চর্চিত হয় সেখানেই যত উগ্রপণ্থার জন্ম হয়, সেখানেই অনুপস্থিত সাম্যের গান, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির। যে একই পিতার থেকে এসেছে সবাই, সেই তাঁকেই অস্বীকার করছি আমরা অবিরাম। সন্তানেরা একে অপরের থেকে নিজেকে সুমহান আর শ্রেষ্ঠ ভেবে, নিজেকে একমাত্র বিশুদ্ধ জাতি ভেবে, মানুষে মানুষে যে ভাই ভাই, সেই মানবিক মর্যাদা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে থাকলেও আচরণে অপরকে পশু জাতির বুঝিয়েই শুধু ক্ষান্ত হচ্ছে না, সেই নাৎসি হিটলারের মতো অপরকে ধ্বংস করে দিচ্ছে অবিরত।

🎉মুহু মুহু. …

ua-cam.com/video/8ZtDbYuRdzA/v-deo.htmlsi=nC4WjVFbovEOdApc

সমসাময়িক নৃত্য ধরন সাথে সংমিশ্রণ ঘটিয়াছে এখানে। Don’t forget to Like, Subscribe, Follow and Comment on my Channel's Posts for making it best & professional.

❤❤