Відео

❤❤❤

❤❤❤

মাশাল্লাহ ভাই ❤

মাশাল্লাহ প্রিয় ভাই ❤

❤❤❤

❤❤❤❤❤❤

Alhamdulillah Salafi ❤

জাযাকাল্লাহ খায়ের এখন থেকে অনেক সুবিধা হবে ওয়েবসাইটে গিয়ে বই অর্ডার করবো ইনশাল্লাহ ❤

তায়েব 😊

কোন মুসলিম যদি বিশ্বাস রাখে যে শুধুমাত্র কুরআন অনুসরণ করতে হবে এর বাহিরে কোনো হাদীসের অনুসরণ করা নাজায়েজ, কারন হাদীসগুলো নিজেদের স্বার্থে মানুষের বানানো কাহিনী অর্থাৎ রাসুলের সঃ হাদীস সমুহ অস্বীকার করে এবং প্রকাশ্যে বলে হাদীস গ্রন্থগুলোর ( বুখারী,মুসলিম ইত্যাদি) সংগ্রহকারীগন ইয়াহুদীদের এজেন্ট। *** এই স্টাটাস দেয়ার উদ্দেশ্য হলো দুইটা প্রশ্নের উত্তর জানাঃ- (১) এমন বিশ্বাস পোষণকারি কি মুসলিম থাকবে? যদি ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায় তাহলে দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর জানতে চাই। (২) এমন বিশ্বাস পোষণকারি যদি স্বামী স্ত্রীর যেকোনো একজন হয়, তবে তার বৈবাহিক বন্ধন কি অটুট থাকবে?

❤❤❤

গাঁজাখুরি কথা সালা

মাশাআল্লাহ ❤

আমার একমাত্র প্রিয় শায়েখ মহান আল্লাহর জন্য হুজুরকে অনেক বেশি ভালোবাসি হে আমার রব মহান আল্লাহ আপনি শায়েখ কে নেক হায়াত দান করুন আমিন ❤️❤️🙌

ماشاء الله بارك الله فيق

ইনশাল্লাহ এ বইটা সংগ্রহ করে রাখবো। আলহামদুলিল্লাহ আমার মনে হয় এই বইটা আমার অনেক কাজে আসবে ।

মাশাআল্লাহ যগ্য বাপের যগ্য বেটা।

❤🎉

জাযাকাল্লাহ

কুরআন যারা নিজে গবেষণা না করবে, তারাই বিভ্রান্ত হবে। কিন্তু এইসব বিভ্রান্তকারীরা নিজেরাই জানবে না, তারা বিভ্রান্তিতে আছে। কেয়ামতের দিন এ রহস্য উন্মোচিত হবে। দুনিয়াতে যারা বিভ্রান্ত হয়ে আছে , তারা আসলে কারা? এরা হলো সেই সব মানুষ, যারা আল্লাহর আয়াত দিয়ে বোঝালে বুঝতে চায় না। কিন্তু যখনই কোনো বড় বড় বক্তা ওয়াজের ময়দানে রেফারেন্স ছাড়া কোনো কথা বলে, সেটাই অন্ধের মতো বিশ্বাস করে। পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। এই বিধান এর মাধ্যমেই কেয়ামতের দিন ফয়সালা করা হবে। সৃষ্টির শুরুতেই যখন আল্লাহ সকল আত্মাকে একসাথে জড়ো করে জিজ্ঞেস করেছিলেন, 'আমি কি তোমাদের রব নই, তোমরা কি কেবল আমারই আনুগত্য করবে?" তখন সবাই আমরা একসাথে স্বাক্ষ্য দিয়েছিলাম, আপনিই আমাদের একমাত্র রব, মালিক, বিধানদাতা, হুকুমদাতা। আবার আদমকে দুনিয়াতে পাঠানোর সময়ও বলে দেওয়া হয়েছে, ' তোমাদের কাছে আমার বিধান যাবে এবং যে শুধু আমার বিধানকেই আঁকড়ে ধরবে, তারাই কেবল সফলকাম হবে।" আমরা আল্লাহর এই ওয়াদা ভুলে কুরআন বাদ দিয়ে মানুষের বানানো পুস্তক (বুখারী, মুসলিম, তিরমিজিসহ অন্যান্য সবকিছু) অনুসরণ করছি। আর শয়তান আমাদের মাথার মধ্যে ঢুকিয়েছে, এসব নবী বলেছেন। অথচ আল্লাহর নবীদের একমাত্র কাজ ছিল শধু আল্লাহর নাযিলকৃত বাণী প্রচার করা। এছাড়া তারা নিজেদের কাছ থেকে একটা কথাও বানিয়ে বলেন নি। এই সত্য তারাই বুঝতে পারবে, যারা কুরআন শুদ্ধ মনে নিজ মাতৃভাষায় অন্তত ১০-১২ বার পড়েছে। কত অসংখ্য তথাকথিত সহীহ হাদিস যে সরাসরি কুরআনের আয়াতের সাথে সাংঘর্ষিক, তাও তারা জেনে যাবেন। আল কুরআন পড়লে বুঝতে পারবেন, যতজন নবীর কথা কুরআনে এসেছে, তাদের অনুসারী কত অল্প সংখ্যক ছিল। আপনি নিজেই তাজ্জব হয়ে যাবেন। নূহ নবীর অনুসারী ছিল হাতে গোনা কিছু মানুষ। আদ জাতিতে এসেছিল হুদ নবী, সেই আদ জাতির প্রায় সবাইকেই (অল্প কিছু নবীর অনুসারী ছাড়া) ধ্বংস করে দেওয়া হয়। সামুদ জাতিতে এসেছিল সালেহ নবী, সেই সামুদ জাতিকেও পুরো ধ্বংস করে দেওয়া হয়। এরপর ইবরাহীম নবীকেও তার জাতি এমনকি তার পিতাও গ্রহণ করল না, অথচ তারা সবাই ইবরাহীমের আগুনে না পোড়ার চাক্ষুষ প্রমাণ পেয়েছিল। এরপর লূতের কওমকে ধ্বং করে দেওয়া হয়, শুধু লূত নবী এবং তার পরিবারের কয়েকজন রক্ষা পেয়েছিল, এমনকি তার স্ত্রীও রক্ষা পায় নি। এরপর আরো যেসব নবী আছেন, তাদের ঘটনাও কুরআন থেকে পড়লে বুঝতে পারবেন, কত সীমিত সংখ্যক মানুষ যুগে যুগে এক আল্লাহর কিতাবে বিশ্বাসী ছিল। যখন কুরআন হৃদয়ঙ্গম করতে পারবেন, তখন প্রকৃত রহস্য আপনার অন্তরে দীপ্তিমান হয়ে ফুটে উঠবে। তখনই বুঝতে পারবেন, যুগে যুগে প্রত্যেক নবীর শত্রু আসলে কারা ছিল। এরপর থেকে আপনার চিন্তার জগতে বিপ্লব শুরু হবে। তখন নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনি কি নবীর শত্রুদের অনুসারী নাকি নবীদের অনুসারী? অনুরোধ রইল, কুরআন প্রতিদিন নিজ মাতৃভাষায় অন্তত ২ ঘন্টা গবেষণা করবেন। আমরা জ্ঞান-বুদ্ধি হবার পর থেকে যে বিশ্বাসগুলো ব্রেনে সেট করে নিয়েছি, তার বাইরে আর চিন্তা করতে পারি না। আমাদের ইসলাম নিয়ে যে বুঝ, তা মূলত সেই ৬-১০ বছরের মধ্যে মাদ্রাসায় যা শিখেছি তাই। আমরা বড় বড় যেসব স্কলার দেখি, তারাও সেই একই বুঝ নিয়ে ওয়াজের ময়দান কাঁপিয়ে বেড়ান। নতুন করে কুরআন থেকে তারা কোনো বুঝ নিতে পারে না। কারণ এই সব হুজুররাও ৬ বছরে মাদ্রাসায় গিয়েছিল। কুরআন বুঝে পড়ার আগেই তাদের মগজে ঢুকানো হয়েছিল হাজার হাজার লাহুয়াল হাদিস। সত্যি বলতে, কুরআন নিয়ে কেউ আমরা চিন্তা-গবেষণা করি না, আমাদের অন্তর তালাবদ্ধ হয়ে আছে। কুরআন নামক এ মহাসমুদ্র থেকে আপনি তখনই বুঝ নিতে পারবেন, যখন আপনি পুরোপুরি শিরক মুক্ত হবেন।

আপনি এমন একটি হাদিস বলুন, যেখানে ২ রাকাত নামায কিভাবে পড়তে হবে, তা দেওয়া আছে। হাজার হাজার হাদিস খুঁজেও একটা হাদিস পাই নি, যা দিয়ে ২ রাকাত নামায পড়া যায়। অনেকগুলো নামায কেন্দ্রিক হাদীস একত্রিত করেও পারি নি। শুধু তাই নয়, কোন ওয়াক্তে কত রাকাত ফরজ নামাজ পড়তে হবে, সেটা পর্যন্ত কোনো হাদিসে নেই। আসলে আমরা হুজুরদের ওয়াজ শুনে শুনে বলে থাকি, হাদীস ছাড়া নামাজ পড়বেন কীভাবে। বাস্তবতা হলো, কুরআন দিয়ে যেমন নামায পড়া যায় না, তেমনি হাদীস দিয়েও নামায পড়া যায় না। নামায আমরা পড়ি পূর্ব থেকে প্রচলিত মসজিদুল হারামে প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী। হাদীস দিয়ে কেউ নামায শেখে নি।

কাঠমোল্লারা জানেই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, বুখারী, মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে। এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন। আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।" এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী। অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না। আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।“

আমি আমার পাওনা চাইতে গিয়ে আমার পিতা কে গালি দেওয়ায় বলেছি আমার বাবাকে গালি দিবেন না এই বলায় আমার গায়ে সকলে হাত তুলেছে তাদের বিচার আল্লাহ পৃথিবীতে দেখাবে

আর আহলে হাদিস ভাইয়েরা নবীর নামে তাইমিয়ার মাযহাব অনূসরণ করে। কোন মানুষই কোন ব্যাক্তির মাযহাবের বাইরে নয় এটা সম্ভবও না।

আবদুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক অনেক জ্ঞানী ব্যক্তি। মানুষের উচিত তার মিনিমাম ২/৩ টা ফুল লেকচার শোনা 🔥

সচেতন মূলক আলোচনা শাইখ

আপনার চ্যানেল এর নাম হিদায়াহ না গুমরাহি রেখে দেন যদি এর ভিডিও গুলো তাই ই বলে। এ হলো পাক্কা ইহুদিদের দালাল, এর কত বক্তব্য সব ইহুদিদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। ভাই চ্যানেল এর নাম যেটা এটা ছড়াইতে চাইলে একে বাদ দেন। আর না হয় চ্যানেল এর নাম গোমরাহী রেখে দেন।

জাযাকাল্লাহ খাইরান

এইতো দালাল