- 550
- 41 211
Tarun Kumar Banerjee
Приєднався 16 тра 2017
চতুর্দশ পরিচ্ছেদের শেষ অংশ,- পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
চতুর্দশ পরিচ্ছেদের শেষ অংশ,- পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів: 17
Відео
" ঠাকুর দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে "- চতুর্দশ পরিচ্ছেদের দ্বিতীয় অংশ,-পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 3210 годин тому
" ঠাকুর দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে "- চতুর্দশ পরিচ্ছেদের দ্বিতীয় অংশ,-পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- চতুর্দশপরিচ্ছেদ-পাঠে,-শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 610 годин тому
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- চতুর্দশপরিচ্ছেদ-পাঠে,-শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জি।
কবিতা -"দেওয়ালে শ্রীরামকৃষ্ণ "-লিখেছেন,- বিষ্ণুপদ চক্রবর্তী,- আবৃত্তিতে শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 572 години тому
কবিতা -"দেওয়ালে শ্রীরামকৃষ্ণ "-লিখেছেন,- বিষ্ণুপদ চক্রবর্তী,- আবৃত্তিতে শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" Jalta hai deep Lalaka " - Bhajan Heartfulness,- Tarun Kumar Banerjee.(Abhyasi ).
Переглядів 132 години тому
" Jalta hai deep Lalaka " - Bhajan Heartfulness,- Tarun Kumar Banerjee.(Abhyasi ).
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে" ত্রয়োদশপরিচ্ছেদ-পাঠে- শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 892 години тому
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে" ত্রয়োদশপরিচ্ছেদ-পাঠে- শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জি।
" শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে " দ্বাদশপরিচ্ছেদের শেষঅংশ-পাঠে-শ্রীতরুণকুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 32 години тому
" শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে " দ্বাদশপরিচ্ছেদের শেষঅংশ-পাঠে-শ্রীতরুণকুমার ব্যানার্জি।
"ঠাকুর দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ (১ম অংশ) পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 82 години тому
"ঠাকুর দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- দ্বাদশ পরিচ্ছেদ (১ম অংশ) পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- দ্বাদশপরিচ্ছেদ-পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 562 години тому
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- দ্বাদশপরিচ্ছেদ-পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে "-দশম পরিচ্ছেদ- পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 384 години тому
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে "-দশম পরিচ্ছেদ- পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" সন্ন্যাসীর কঠিন নিয়মও ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ"-নবম পরিচ্ছেদ,দ্বিতীয়অংশ -পাঠে শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জি
Переглядів 234 години тому
" সন্ন্যাসীর কঠিন নিয়মও ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ"-নবম পরিচ্ছেদ,দ্বিতীয়অংশ -পাঠে শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জি
" মহিমা চরণের প্রতি ঠাকুরের উপদেশ "-নবম পরিচ্ছেদ, প্রথম অংশ - পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 664 години тому
" মহিমা চরণের প্রতি ঠাকুরের উপদেশ "-নবম পরিচ্ছেদ, প্রথম অংশ - পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে"- অষ্টম পরিচ্ছেদ-পাঠে-শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 834 години тому
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে"- অষ্টম পরিচ্ছেদ-পাঠে-শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" কি করে ঈশ্বরকে ডাকতে হয়, " ব্যাকুল হও "-, সপ্তম পরিচ্ছেদ - পাঠে - শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 207 годин тому
" কি করে ঈশ্বরকে ডাকতে হয়, " ব্যাকুল হও "-, সপ্তম পরিচ্ছেদ - পাঠে - শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- ষষ্ঠপরিচ্ছেদ,-পাঠে, শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 657 годин тому
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- ষষ্ঠপরিচ্ছেদ,-পাঠে, শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে "পঞ্চম পরিচ্ছেদের পরেরঅংশ-পাঠে,-শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 157 годин тому
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে "পঞ্চম পরিচ্ছেদের পরেরঅংশ-পাঠে,-শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে " পঞ্চমপরিচ্ছেদ -পাঠে- শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জী।
Переглядів 287 годин тому
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ভক্তসঙ্গে " পঞ্চমপরিচ্ছেদ -পাঠে- শ্রী তরুণকুমার ব্যানার্জী।
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- চতুর্থপরিচ্ছেদ-পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 419 годин тому
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- চতুর্থপরিচ্ছেদ-পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- তৃতীয়পরিচ্ছেদ,-পাঠে-শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 269 годин тому
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে ভক্তসঙ্গে "- তৃতীয়পরিচ্ছেদ,-পাঠে-শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে "-দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ - পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 299 годин тому
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে "-দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ - পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে-ভক্তসঙ্গে "- প্রথমপরিচ্ছেদ,-পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 369 годин тому
" ঠাকুরশ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে-ভক্তসঙ্গে "- প্রথমপরিচ্ছেদ,-পাঠে- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" শ্রীরামকৃষ্ণের কেদারের প্রতি উপদেশ "- নবম পরিচ্ছেদের শেষ অংশ, -পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 3314 годин тому
" শ্রীরামকৃষ্ণের কেদারের প্রতি উপদেশ "- নবম পরিচ্ছেদের শেষ অংশ, -পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে বিভিন্নভক্তসঙ্গে, ব্রহ্মজ্ঞানের কথা"-নবমপরিচ্ছেদ-পাঠে,- শ্রী তরুণ ব্যানার্জি।
Переглядів 5314 годин тому
" দক্ষিণেশ্বরমন্দিরে বিভিন্নভক্তসঙ্গে, ব্রহ্মজ্ঞানের কথা"-নবমপরিচ্ছেদ-পাঠে,- শ্রী তরুণ ব্যানার্জি।
" ঠাকুর রামচন্দ্র দত্তর বাড়িতে "- অষ্টম পরিচ্ছেদ,- পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 6416 годин тому
" ঠাকুর রামচন্দ্র দত্তর বাড়িতে "- অষ্টম পরিচ্ছেদ,- পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" সপ্তম পরিচ্ছেদ,- পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 7016 годин тому
" সপ্তম পরিচ্ছেদ,- পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" গৃহস্থ সংসারীকে শিক্ষা ,"- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদের শেষ অংশ, - পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 1216 годин тому
" গৃহস্থ সংসারীকে শিক্ষা ,"- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদের শেষ অংশ, - পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের কলিকাতায় নিমন্ত্রণ ,'- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ,- পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 5016 годин тому
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের কলিকাতায় নিমন্ত্রণ ,'- ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ,- পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
" শ্রীযুক্ত রামচন্দ্রের বাগানে শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে "- পঞ্চমপরিচ্ছেদ-পাঠে-শ্রীতরুণকুমার ব্যানার্জি
Переглядів 216 годин тому
" শ্রীযুক্ত রামচন্দ্রের বাগানে শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে "- পঞ্চমপরিচ্ছেদ-পাঠে-শ্রীতরুণকুমার ব্যানার্জি
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ও যোগশিক্ষা " - চতুর্থ পরিচ্ছেদ - পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
Переглядів 2316 годин тому
" ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ও যোগশিক্ষা " - চতুর্থ পরিচ্ছেদ - পাঠে,- শ্রী তরুণ কুমার ব্যানার্জি।
"- মথুর সঙ্গে শ্রী বৃন্দাবন দর্শন "-তৃতীয় পরিচ্ছেদের শেষ অংশ-পাঠে, শ্রীতরুণ ব্যানার্জি।
Переглядів 1216 годин тому
"- মথুর সঙ্গে শ্রী বৃন্দাবন দর্শন "-তৃতীয় পরিচ্ছেদের শেষ অংশ-পাঠে, শ্রীতরুণ ব্যানার্জি।
বারবার নিজের পড়া দরকার ।তবে পড়লে শুনতে ইচ্ছে আ।
অনেক চেষ্টা করেও যদি টক্কর খেতে হয়,তার জন্য আর কিছু করার থাকে না। একমাত্র পাঠ বন্ধ করতে হয়। আপনার কথা মনে রেখে ,দেখি কি করা যায় ??? অনেক ধন্যবাদ।
একটা ভালো উদ্যোগ নিয়ে ছিলাম। কিন্ত, হয়তো সফল হতে পারছি না। প্রায় ৬৮ বৎসর বয়সে এসে। ঠাকুরও হয়তো চাইছেন না। শুভরাত্রি।
শতকোটি প্রনাম জানাই।
ঠাকুরের আশীর্বাদ ঝরে পড়ুক ফুল হয়ে - এই প্রার্থনা ঠাকুরের চরণে।
দয়া পূর্ব ক নিজের কয়েক বার পড়া আবশ্যক ।
আসলে ,কিছুটা দৃষ্টি শক্তির অভাবও এই টক্কর খাওয়ার কারণ। তবু অবশ্যই মনে রাখার চেষ্টা মাথায় রাখবো। মনে করানোর জন্য ধন্যবাদ।
আগে নিজের কিছু বার পড়া উচিত, নচেত্ বার বার ঠোক্কর খেয়ে পড়লে,শুনবার ইচ্ছে নষ্ট হয়ে যায় ।এটা বোঝা দরকার ।
অবশ্যই চেষ্টা করবো । মনে করানোর জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।
🙏🙏
ধন্যবাদ জানালাম।
খুব ভালো লাগলো🙏🙏
অনেক ধন্যবাদ।
কি সুন্দর পরিবেশন কাকা জয় গুরু 🙏🙏
জয় গুরু। কাকার আশির্বাদ থাকলো।
কাকার আশির্বাদ থাকলো।
জয় গুরু 🙏🙏🙏
জয় গুরু।
🙏🙏
Thanks for your watching .
Thanks a lot.
খুব সুন্দর লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে উৎসাহিত হয় আগে চলুন
আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ঠাকুরকে সামনে রেখে এগিয়ে চলার প্রচেষ্টা। সকলের সহযোগিতা আশা করি।
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ দাদা।
খুব সুন্দর 🎉
আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
ধন্যবাদ।
🙏🙏
Welcome.
ভগবান লাভের পর শরীর থাকার প্রয়োজন সত্যিই থাকেনা | সমাধির পরে ফেরার খুব একটা প্রয়োজন থাকে না | অর্থাৎ প্রকৃত জ্ঞান হলে মানুষ সত্যের পথে দ্রুত অগ্রসর হয় এবং পরমাত্মা প্রাপ্তি হয় | ব্রহ্মজ্ঞানী হলে ফেরার তো কোনই পথ থাকেনা বা ঈশ্বরের নির্দেশ হলে লোক শিক্ষার জন্য ঐ উচ্চ অবস্থান থেকে নেমেও আসতে পারে যাদের আমরা তত্ত্বজ্ঞানী মহাপুরুষ বলে থাকি |😅😅
অসাধারণ ব্যাখ্যা সুভাষ বাবু। আমি তো শুধু ঠাকুরের পাঠ করে, আপনার মতো ভক্তের আলোচনা শোনার অপেক্ষায় থাকি। ধন্য ধন্য আপনার ব্যাখ্যা।
শ্রীশ্রীঠাকুরের হাতেই মুক্তির চাবি | কথামৃত পাঠ শুনতে শুনতে মনে হয় আমরা শ্রোতারা ঐ দক্ষিণেশ্বরে অবস্থান করছি ... নিরাকারই সব সাকার হয়েছে | চিদানন্দ রুপ সাগরে আত্মারূপ মীন বা মাছ খেলা করছে , কি অপূর্ব উদাহরণ | জ্ঞানপথ বিচার পথ এবং ভক্তিপথ সাধারণ ভক্তের অনুকুল এবং সহজে বোধগম্য এবং শ্রীশ্রীঠাকুর দর্শনে অবশ্যই সঙ্গে কিছু নিয়ে যাওয়া উচিৎ বলেই আমারও মনে হয় কিন্তু এর গূঢ় তাৎপর্য উচ্চমার্গের ভক্তের পক্ষেই অনুধাবনযোগ্য 😅😅
খুব সুন্দর পর্যালোচনা। আমাদের আধ্যাত্বিক জীবনের এগিয়ে দিতে ঠাকুরের কি সুন্দর শিক্ষাদান।খুব ভালো লাগলো।ঠাকুর আপনাকে আরো এগিয়ে দিন, শ্রোতারাও আপনার আলোচনার শুনে আরো এগিয়ে চলুন - এই প্রার্থনা ঠাকুরের চরণে নিবেদন করি।
🎉 ঠাকুর বলে সাগরজলে দে তরনী খুলে | তাঁর প্রসাদে নির্ববাদে ভিড়বে তরী কূলে |" দারুন সঙ্গীত পরিবেশন এবং তেমনই অন্তর্নিহিত তাৎপর্য | অর্থাৎ জগৎ সংসারের মায়া ভূলে শ্রীশ্রীঠাকুরের নামে সমগ্র মনপ্রাণ একিলক্ষ্যে চালনা করা যা তরী রূপ নৌকার উপমা বর্ণিত হয়েছে | এবং শ্রীশ্রীঠাকুরের অভয়বানী সাধককে নিশ্চিত করছে যে ভক্ত বা সাধক যদি পার্থিব মায়া ত্যাগ করে এই কাজে অর্থাৎ পরমাত্মা প্রাপ্তির পথে এগিয়ে চলে তবে সে ঠাকুরের আশীর্বাদ অবশ্যই লাভ করবে |😂😂 জানিনা সঠিক ব্যাখ্যা হল কিনা , ভূল হলে ক্ষমা করবেন |
কেন ভুল ব্যাখ্যা হবে ? ঠাকুর তাঁর ভক্ত দিয়ে সঠিক এবং যুক্তিসম্মত ব্যাখ্যাই করিয়েছেন। ঠাকুরের কৃপা আরো বর্ষিত হোক - এই মিনতি ঠাকুরের চরণে।
ভক্ত সঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ ... ভালো পাঠ হয়েছে এবং আমার মনে হয় প্রকৃত শ্রোতাগন সত্যিই অভিভূত | অভিমান ত্যাগ করা বড় কঠিন | ত্যাগ করার চেষ্টা করলেও আবার জুটে এসে বসে | সকলেই ঈশ্বরাধীন .... আমি যন্ত্র তুমি যন্ত্রী এই বোধ থাকা উচিৎ | শক্তি সব বস্তুতেই আছে আর সেটা সব বস্তুতেই আছে | ঈশ্বরের মায়াতেই জীব জগৎ আবদ্ধ | ঈশ্বর দর্শন একদিনে হয় না | খুবই সুন্দর উদাহরন দিয়ে শ্রীশ্রীঠাকুর বুঝিয়েছেন |😂😂
হ্যাঁ সকলি তোমার ইচ্ছা ইচাময়ী কালী তুমি - ঠাকুর ঠিক এই কথাটাই উপমা দিয়ে বুঝিয়েছেন। খুব সুন্দর অনুভূতি আপনার। আজকে গুরু পূর্ণিমার লগ্নে ঠাকুর আপনার (সবার) মঙ্গল করুন- এই প্রার্থনা জানায়।
কথামৃতের তৃতীয় পরিচ্ছেদ পাঠ ভালো হয়েছে | বিষয়বুদ্ধি একটুও থাকলে ঈশ্বর দর্শন হয়না | " ও দুটি চরণ বিনে আমার মন অন্য কিছু জানে না | " একেই বলে ভক্তি যা সাধকের লক্ষ্য | শ্রীশ্রীঠাকুরের অদ্ভুত ভাবাবেশ সুরেন্দ্র সহ সকলকে বিষ্ময়ে মোহিত করে রেখেছিল কারণ খুবই ছোট ছোট সাধারণ উদাহরনের মধ্যে শ্রোতাদের ঈশ্বরতত্ত্ব বুঝিয়ে দিতেন যা সকল ভক্তগনকে অভিভূত করে ! পূর্ণ আত্মজ্ঞান না হলে ঈশ্বর উপলব্ধি হতে পারেনা |😂😂
তাঁকে পুরোপুরি স্যারেনডার করতে হয় -, তবেই তাঁর কৃপা লাভ হয়।
খুব সুন্দর ব্যাখ্যা। এই আলোচনা শোনার অভিপ্রায় থাকে। কৃতজ্ঞতা জানালাম।
সাধু সাবধান | অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা | কামিনী কাঞ্চনে আবদ্ধ হইয়া যে কোনো সাধকের পতনের সম্ভাবনা থাকে ... বিশেষ করে মহিলা সঙ্গ , আর তাই নিত্য গোপালের উচ্চ আবস্থা দেখিয়াও শ্রীশ্রীঠাকুর তাঁকে উপদেশ দিয়েছিলেন ত্যাগীর বা সাধুর মেয়ে মানুষের থেকে দুরে অবস্থান করার | উচ্চ আদর্শ না হলে লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব নয় এবং সেই কারনেই ছোট হরিদাসকে সন্ন্যাসী জেনেও প্রভু শ্রীচৈতন্যদেব তাকে সতর্ক করেও দুরে সরিয়ে রেখেছিলেন যাতে শ্রীহরিদাসের মঙ্গল হয় এবং ভবিষ্যতে শ্রীহরিদাস উচ্চ অবস্থা লাভ করেছিলে | খুবই সুন্দর উচ্চ পাঠ হচ্ছে |😅😅
অসাধারণ আলোচনা শুনে মন আনন্দে ভরে গেল। খুবই জানার বিষয় কিভাবে সতর্ক হয়ে সাধনার কাজে এগিয়ে যেতে হয়- ঠাকুরের উদাহরণ জলন্ত দৃষ্টান্ত স্বরূপ।
শব্দব্রহ্ম ! এ যে স্বয়ং ব্রহ্মকে নির্দেশ করছে ... স্বয়ং রামই যে নারায়নের অবতার এ বিশ্বাস থাকা চাই আর তাই যার যেমন রুচি ব্যক্যটির প্রয়োগ |😅 হৃদয়পদ্ম প্রস্ফুটিত ... ভক্তেরা তো অবতারের মাধ্যমে পরম ব্রহ্মকে লাভ করতে চায় | কিন্তু অবতারকে চেনে কজন ? অখণ্ড সচ্চিদানন্দকে সকলে বুঝে উঠতে পারে না | ঈশ্বর নিজের মায়া আশ্রিত করে অবতীর্ণ হন এই ধরাধামে তাই তাকে ভক্তি ও বিশ্বাসে চিনে আপন করে নিতে হয় | যেমন স্বামী বিবেকানন্দ , বলরাম বসু , নাট্যকার গিরীশ ঘোষ ইত্যাদি ভক্তেরা সেই ভক্তি ও বিশ্বাসেই শ্রীশ্রীঠাকুর রামকৃষ্ণদেবকে চিনে মুল্যায়ন করেছিলেন |😅😅 খুব সুন্দর ও আকর্ষণীয় পাঠ |
কি সুন্দর ব্যাখ্যা, খুব ভালো লাগলো। ঠাকুরআরো কৃপা দৃষ্টি দেন - এই প্রার্থনা করি ঠাকুরের শ্রীপদে। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
আপনার কাছে বিনীত প্রার্থনা তরুনবাবু আপনার মত জ্ঞানী লোকের এমন প্রশংসা একজন মূর্খের প্রতি না করাই ভালো | আমি আপনার কাছে শুনে ও শিখে যৎসামান্য চেষ্টা করি মাত্র | 😅😅
Darun laglo
অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আমি যন্ত্র তুমি যন্ত্রী ... আমি রথ তুমি রথী | ঈশ্বরের আদেশ ছাড়া জগতের কোনো কাজ হতে পারেনা |😅 ভাবাবিষ্ট হয়ে শ্রীশ্রীঠাকুর সমাধিস্ত হয়ে পরমব্রহ্মে লীন হতেন যেখানে মনের অস্তিত্ব থাকেনা | ভাগ্যবান ঐ সকল ভক্তবৃন্দ যারা ঠাকুরের উপদেশ লাভ করেছিল | দয়া সর্বভূতের প্রতি ভালবাসা এবং দয়াতে চিত্তশুদ্ধি হয় ও ঈশ্বরের আনুকুল্য লাভ হয় | ঈশ্বর দর্শনে অনেক জ্যোতির উপলব্ধি হয় যা প্রকাশ করা যায় না | আজ প্রতিটি পাঠ ঠাকুরের ভক্তদের কাছে আকষর্ণীয় .. ধন্যবাদ তরুনবাবু |😂😂
আপনার বা ভক্তদের কৃপা পেলে ,তবেই ঠাকুর আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবেন। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন - এই প্রার্থনা ঠাকুরের কাছে প্রতিনিয়ত জানাই।
চিত্তশুদ্ধি না হলে ঈশ্বর দর্শন সম্ভব হয় না | তবে ঈশ্বরের কৃপা না হলে কিছুই হয় না ! যে নিজেকে কর্তা মনে করে সেখানে ঈশ্বর কৃপা করেনা ... অর্থাৎ পরমাত্মায় সম্পূর্ণ আত্মসমর্পন তবেই দর্শন সম্ভব |হৃদয়ে জ্ঞানদীপ জ্বালাতে সম্ভব হলে আত্মতত্ত্ব জ্ঞান লাভ হয় এবং তখনই অমৃত লোকের জ্ঞান উপলব্ধি হয় | বাঃ এত সুন্দর পাঠ , আজ সকালে শুনে মনটা আনন্দে ভরে গেল ... ধন্যবাদ তরুনবাবু |😅😅
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ও সাধুবাদ জানাই। আর আপনার খুব সুন্দর মতামতের মাধ্যমে নিজেকে খুব সৌভাগ্যবান মনে করছি। অন্তত একজনের এত সুন্দর মতামত জানতে পেরে আমি খুবই গর্বিত বোধ করছি। এবং এই কথামৃত পাঠকে নিজের অবলম্বন করে নিতে সক্ষম হচ্ছি।আপনার উত্তররত্তোর শ্রীবৃদ্ধি ঠাকুরের কাছে কামনা করছি।
আমি ও আমার হল অজ্ঞান , আর ঈশ্বর তুমিই সব এ হল জ্ঞান | ফোঁড়ার উদাহরণ খুবই সুন্দর | অসাধুদের দ্রব্য ব্যবহার করা উচিৎ নয় কারণ এসব অসৎ উপায়ে অর্জিত হয়েছে | এজন্যই বলরাম বসুর প্রেরিত সকল দ্রব্য শ্রীশ্রীঠাকুররামকৃষ্ণ নিঃসঙ্কোচনে গ্রহন করতেন | এই পাঠে আমরা জানতে পারলাম যা কিছু উপার্জন সবই সৎপথে এবং পরিশ্রমে অর্জন এবং শ্রীভগবানকে অর্পন পবিত্র কর্ম হিসাবে ধরা যায় |😅😅
একদম খাঁটি সিদ্ধান্ত। সৎ উপায়ে উপার্জনের মাধ্যমেই আমদের সমস্ত বস্তু গ্রহণ করা উচিত। তবেই আমদের আধ্যাতিক প্রগতির পথে সয়ায়ক হবে বলে মনে করি।
আচার্যের কাজ বড়ই কঠিন | প্রকৃত আচার্যর আগে থেকেই তত্ত্বজ্ঞান হওয়া উচিত উচিৎ তবেই ইশ্বরের আদেশ আসবে অপরকে উপদেশ দিতে! মানুষের কোনোই সাধ্য নেই জীবের ভববন্ধন মুক্ত করার সেটা একমাত্র পরমাত্মাই পারেন | সদগুরু হলে শিষ্যের মুক্তি হতে পারে যাঁকে আমরা পাকা গুরু বলি | আজকাল অনেক কাঁচাগুরু দেখতে পাওয়া যায় কিন্তু প্রকৃত জ্ঞানী গুরুর বড়ই অভাব | ভালো পাঠ |😅😅
আপনার মতামত পেয়ে,সত্যিই খুব আনন্দিত হলাম, অন্ততঃ একজন ভালো শ্রোতা এই পাঠ শুনছে - এই কথা ভেবে। ঠাকুরের কৃপা আপনার উপর বর্ষিত হোক - এটাই ঠাকুরের কাছে আমার বিনীত প্রার্থনা।
" প্রকৃতেঃ ক্রিয়মানানি গুনৈঃ কর্মানি সর্বশঃ | অহঙ্কার বিমূঢ়াত্মা কর্তাহমিতি মন্যতে | " এখানে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলছেন -- বাস্তবে কর্ম সর্বপ্রকারে প্রকৃতির গুনের দ্বারা সম্পন্ন হয় কিন্তু যার অন্তঃকরন অহঙ্কারে মোহিত , সেই অজ্ঞ ব্যক্তি মনে করে ' আমি করি ' | গীতা ( ৩/ ২৭ ) ঠিক বলেছেন ... জীবের অহঙ্কারই মায়া | গুরুর কৃপায় যদি অহং দুর হয় তবে সত্যিই আত্মতত্ত্ব লাভ হয় যাকে আমরা ঈশ্বর বলি | আজ খুব ভালো উদাহরণ দিয়েছেন | টাকা হলে মানুষের হাব_ ভাব বদলে যায় | ব্রহ্মাজ্ঞান হলে সমাধি হয় এবং সাধনার সর্বশ্রেষ্ঠ অবস্থায় অবস্থান করে | জ্ঞানলাভ হলে অহঙ্কার দুর হয় 😅😅 এটাই সত্যি | সপ্তমভূমিতে মনের অবস্থান খুবই কঠিন ... এ স্থানে মন থাকে না তখন সমাধি অৰ্থাৎ ব্রহ্মে অবস্থান হলে তার বর্ণনা অসম্ভব | বজ্জাৎ আমির উদাহরন ভালো দিয়েছেন ... হাজার বিচার করলেও আমি যায় না অর্থাৎ কর্তত্ত্ববোধ বার বার ফিরে আসে | দাস আমি খুবই ভাল | ভালো পাঠ তরুনবাবু |😅😅
" অনিত্যমসুখং লোক মিমং প্রাপ্য ভজস্ব মাম্ " ( ৯/৩৩ ) ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে উদ্দেশ্য করে বলছেন ". অতএব তুমি সুখহীন ক্ষনভঙ্গুর মনুষ্য দেহ ধারণ করে নিরন্তর আমাকেই ভজনা কর " জীব চার প্রকারের | 😂😂জীব যেন বদ্ধ জলের মাছ | যে সকল মাছ চালাক তাঁরা জাল কেটে বেরিয়ে যায় অর্থাৎ জ্ঞানী মানুষ | বদ্ধ জীব তাঁরাই যারা সংসারে মুখ গুজে কামিনী- কাঞ্চনে আসক্ত কিন্তু নারদ হচ্ছেন মুক্ত জীব | উনি কোন কিছুতেই আসক্ত নন একমাত্র ঈশ্বর নাম ও অনুরাগেই উনি আসক্ত অর্থাৎ সকল কর্ম ঈশ্বরে সমর্পিত |😅😅
বাঃ, খুবই সুন্দর অনুভূতি সম্পন্ন বক্তব্য।
" অসংশয়ং মহাবাহো মনো দুর্নিগ্রহং চলম্ | অভ্যাসেন তু কৌন্তেয় বৈরাগ্যন চ গৃহ্যতে | " ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বললেন - হে মহাবাহো ! মন নিঃসন্দেহে চঞ্চল এবং একে বশে রাখা দুষ্কর , কিন্তু হে কুন্তীপুত্র অর্জুন .. অভ্যাস ও বৈরাগ্য দ্বারা একে বশ করা যায় | ভগবানের নাম এবং গুন শ্রবণ, কীৰ্তন , মনন এবং শ্বাস দ্বারা জপ এবং ভগবৎপ্রাপ্তি বিষয়ক শাস্ত্রাদির পঠন,- পাঠন ইত্যাদি ভগবৎপ্রাপ্তির জন্য করা নিরন্তর সাধনাকে বলা হয় অভ্যাস | শ্রীশ্রীঠাকুর রামকৃষ্ণের বৰ্ণিত শিক্ষামুলক গল্প বিচার করে প্রতিটি লোকের এর সঠিক তাৎপর্য উপলব্ধি হবে | চাষার রোখ চেপে গিয়েছিল খালের জলের সাথে জমির জল সেচের সংযুক্তি করনের | সাধারণতঃ রোখ্ এবং জেদ একই অর্থে ব্যবহৃত হয় | মানুষের মধ্যে ঈশ্বর সাধনার রোখ্ বা জেদ দৃর ভাবে প্রতিষ্ঠিত হলে সাধনায় সিদ্ধিলাভ হয় | এটি আমাদের জীবনের সর্বস্তরেই প্রযোজ্য যেমন শিক্ষা ক্ষেত্রে , দেশে বা রাজ্যস্তরে খেলাধুলার ক্ষেত্রে ইত্যাদি |😅😅 কিন্তু সর্বপ্রথমে চঞ্চল মনকে বশীভূত করা দরকার | আবারও একটি ভালো অনুষ্ঠান 😅😅
খুব সুন্দর ব্যাখ্যা। মন প্রাণ জুড়িয়ে গেলো। ঠাকুরের কৃপাতো বর্ষিত হয়েছেই ,আরো মধুর ভাবে কৃপা ঝরে পড়ুক মাথার উপর - এই প্রার্থনা ঠাকুরের কাছে প্রতিনিয়ত করি।
এই অভ্যাস প্রতিনিয়ত আমদের চলার পথকে এগিয়ে দেয়। খুব ভালো অনুভূতি।
@@tarunkumarbanerjee6546কিন্তু তরুণবাবু আমি এক নগন্য ব্যক্তি ... আমার প্রশংসা করলে আমার পদস্খলন হতে পারে | আমাকে দয়া করে এমন না বললেই আমার মঙ্গল হবে ... তাছাড়া আপনি একজন ভক্ত এবং গুনী শিল্পী , আমি তো অভিভূত | সম্ভব হলে আমায় উপেক্ষা ও অবহেলা করবেন এটুকুই প্রার্থনা রইল আর এটাই আমার যোগ্য পুরস্কার হিসেবে গন্য হোক | ভালবাসা , শ্রদ্ধা ও নমস্কার জানাই আপনাকে তরুনবাবু |😅
যা সত্য, তা সব সময়ের জন্যই সত্য। আপনাকে ধন্যবাদ দেবার কোন স্পর্ধাই আমার নেই। কিন্ত আমি সত্যের অপলাপ তো করছি না। আপনার মতামত জানতে পেরেই আমি এগিয়ে যাবার চেষ্টা করছি। এবং আপনার উপর আমার কৃতজ্ঞতাবোধ বেড়ে চলেছে। আপনি ঠাকুরের কৃপা ধন্য। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
" মায়ের পায়ের জবা হয়ে উঠনা ফুটে মন | " অর্থাৎ পূর্ন আত্মসমর্পন ... বাঃ বেশ উচ্চভাবসম্পন্ন মনের অবস্থা | ভক্ত মনকে নিয়ন্ত্রন করে মায়ের কাছে মনকে সমর্পন করার এক বিরল সঙ্গীত ... এই কাজে সফল হলে ভগবানও ভক্তের প্রিয় হয় এবং ঈষ্টর সঙ্গে ভক্তের মিলন ঘটায় | বাস্তবে এসকল সঙ্গীতে মনকে নিয়ন্ত্রণ ও তার ব্যবহারকেই প্রাধান্য দেওয়া হয় | আপনার কন্ঠে সঙ্গীতটিও ভাল লেগেছে কিন্তু আমার ঐ এক রোগ অর্থাৎ অন্তঃ নিহিত তাৎপর্য খুঁজে বের করা 😅😅
আপনি লিখেছেন যে আপনি ছাত্র। কিন্ত আপনার অন্তর্নিহিত অর্থ ও তাৎপর্য যে এত গুরুত্বপূর্ণ,আমার মনে হচ্ছে আপনি হয়তো ঠাকুরের একজন সত্যিকারের ভক্ত।আর আপনি ঠাকুরকে নিয়ে " রিসার্চ" করে চলেছেন। ঠাকুর আপনার আরো উন্নতি করুন- ঠাকুরের কাছে এ আমার বিনীত আবেদন বা প্রার্থনা।
মাষ্টার বা শ্রীমহেন্দ্র নাথ গুপ্ত কিভাবে অনন্তকে বিচার করবে ও বর্ণনা করবে ? ব্রহ্মকে যে বিচার বা বৰ্ণনা করা যায় না ... আর তাই সহজ কন্ঠেই বলেছেন এমন ভক্তি , বিশ্বাস ও ঈশ্বর ভাবাবেশে সম্পূর্ণ আপ্লুত স্বয়ং ঠাকুরকে যে এমন তিনি পূর্বে কখনও দেখেন নি | যাওয়ার পথে পুনরায় ঠাকুরকে ফিরে এসে দেখা এটারও ব্যাখ্যা খুবই ভালোভাবে শ্রীশ্রীঠাকুর দিয়েছেন ... " বলরাম বসুর বাড়ীর কাউকে স্বয়ং ঠাকুর দেখা করতে বলছেন বললেই ভক্ত ও ভগবানের সাক্ষাৎকার সহজেই হতে পারে 😅😅 এইটিই বোধ হয় নির্দেশ করছে | ভালো পাঠ হচ্ছে কিন্তু আমার মন্তব্য কতটুকু সঠিক সেটা আপনিই ব্যাখ্যা করুন 😅😅 ... আমি তো ছাত্র , সমানে শিখে চলেছি |😂😂
আপনার বাখার কোনো তুলনা নাই।আমি আপনার ব্যাখ্যা শুনে খুবখুশি হয়েছি, অন্যান্যদেরও অবশ্যই ভালো লাগবে। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন - ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা জানায়।
" সং নিয়ম্যেন্দ্রিয়গ্রামং সর্বত্র সম বুদ্ধয়ঃ | তে প্রাপ্নুবন্তি মামেব সর্বভূত হিতে রতাঃ | " ( গীতা ১২/৪ ) যাঁরা ইন্দ্রিয়সমুহকে সংযত করে মনবুদ্ধির অগম্য , সর্বব্যাপী অব্যক্তস্বরূপ এবং নিত্য, অচল, নিরাকার , অবিনাশী সচ্চিদানন্দঘন ব্রহ্মের নিরন্তর একাত্মভাবে ধ্যানযুক্ত হয়ে উপাসনা করেন ও সকল প্রানীর হিতে রত এবং সর্ব্ত্র সমান ভাবসম্পন্ন , তাঁরাও আমাকেই প্রাপ্ত হন |. শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র মনে করতেন শ্রীরামকৃষ্ণই স্বয়ং তাঁর ধারনাধৃত 'নববিধান ' ... তাঁর ধর্মের জীবন্ত বিগ্রহ , রক্ত মাংসের চেতন বিগ্রহ | কেশবচন্দ্রের জীবনকালে ' ধর্মতত্ত্ব , ' ইন্ডিয়ান মিরর' , ' নিউ ডিস্পেনসেশন ' প্রভৃতি ব্রাহ্ম পত্রিকায় শ্রীরামকৃষ্ণ প্রসঙ্গে যা প্রকাশিত হয়েছিল তার অধিকাংশই কেশবচন্দ্রের রচনা বলে নববিধান সমাজ প্রচার করেছিল | সেগুলিতে প্রকাশিত সংবাদ অথবা সম্পাদকীয় মন্তব্য পড়লে শ্রীরামকৃষ্ণ সর্ম্পকে কেশব চন্দ্রের কী গভীর শ্রদ্ধার ভাব ছিল তা বোঝা যায় | ' নিউ ডিস্পেনসেশন ' পত্রিকায় শ্রীরামকৃষ্ণকে ' ঈশ্বর তনয় ' বলে উল্লেখ করা হয়েছিল | 😅😅
" যৎ সাংখ্যৈঃ প্রাপ্যতে স্থানং তদযোগৈরপি গম্যতে | একং সাংখ্যাঞ্চ যোগঞ্চ যঃ পশ্যতি স পশ্যতি | " জ্ঞানযোগী যে পরমধাম লাভ করেন , কর্মযোগীও সেই ধাম প্রাপ্ত হন ... তাই যিনি জ্ঞানযোগ ও কর্মযোগকে ফলরূপে অভিন্ন দেখেন , তিনিই যথার্থদর্শী | ( গীতা ৫/ ৫) ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের প্রভাব কেশবচন্দ্রের জীবনে একটি আমূল পরিবর্তন এনেছিল | কেশবচন্দ্রের পত্রিকা' ধর্মতত্ত্ব ' লিখেছিল " পরমহংসের জীবন হইতেই ঈশ্বরের মাতৃভাব ব্রাহ্মসমাজে সঞ্চারিত হয় ... সরল শিশুর ন্যায় ঈশ্বরকে সুমধুর ' মা ' নামে সন্ধোধন এবং তাঁহার নিকটে শিশুর মতো প্রার্থনা ও আবদার করা-- এই অবস্থাটি পরমহংস হইতেই কেশবচন্দ্র বিশেষরূপে প্রাপ্ত হন | পূর্বে ব্রাহ্মধর্ম শুস্ক তর্ক ও জ্ঞানের ধর্ম ছিল, পরমহংসের জীবনের ছায়া পড়িয়া ব্রাহ্মধর্মকে সরস করিয়া তোলে । " বিভিন্ন ধর্মমতের সাবাংশ নিয়ে কেশবচন্দ্র প্রবর্তিত ' নববিধান ' --তাঁর ওপর সর্বধর্মসমন্বয়াচার্য শ্রীরামকৃষ্ণের প্রভাবেরই ফলশ্রুতি এবং কেশবচন্দ্রের দৃষ্টিতে শ্রীরামকৃষ্ণ ছিলেন তাঁর প্রবর্তিত 'নববিধান' ধর্মের জীবন্ত মূর্তি | অনেক আছে বাজে মন্তব্য লিখলাম , ভূল হলে ক্ষমা করবেন |😅😅
কেশবচন্দ্র ও ঠাকুর স্রীরামকৃষ্ণ সম্পর্কে জানাই যে প্রায় অক্ষরজ্ঞান শূন্য , মাসে সাত টাকা মাইনের এক ' পাগলাটে পুজারী - এই তো ছিল শ্রীরামকৃষ্ণের বাইরের প্রাথমিক পরিচয় | চেহারার মধ্যেও কোনো অসাধারনত্বের চিহ্ন ছিলনা ... অথচ কী আশ্চর্যের বিষয় , তাঁর পদপ্রান্তে এসে বসেছেন ভারতের আধুনিক সভ্যতার আলোকপ্রাপ্তদের মধ্যে অন্যতম অগ্রগণ্য পুরুষ , ব্রাহ্ম সমাজের নেতা কেশবচন্দ্র সেন | শুধু পদপ্রান্তেই বসেন নি , সভ্য পৃথিবীর সামনে শ্রীরামকৃষ্ণকে সর্বপ্রথম কেশবচন্দ্রই তুলে ধরেছিলেন , প্রচার করেছিলেন তাঁর অমানুষী ঐশ্বর্যের কথা | এই কেশবচন্দ্রকে স্বয়ং মহারানী ডিক্টোরিয়া আপ্যায়িত করেছেন, ইংল্যান্ডের সংবাদপত্রে তাঁর সম্পর্কে লেখা হয়েছিল " সেকেন্ড ক্রাইষ্ট ফ্রম দা ইষ্ট " -- প্রাচ্য দেশ থেকে আগত দ্বিত্বীয় যিশুখ্রীষ্ট , লেখা হয়েছিল ' হোয়েন কেশবচন্দ্র স্পিকস , দ্য ওয়ার্ল্ড লিসন্স ' -- কেশবচন্দ্র যখন কথা বলেন বা ভাষণ দান করেন তখন গোটা জগৎ তা শোনে আর সেই কেশবচন্দ্র এখন যেচে যাচ্ছেন দক্ষিনেশ্বরে, আর সেই অর্ধনগ্ন ' , উন্মাদপ্রায় , নিরক্ষর , পৌত্তলিক পুজারির চরণপ্রান্তে নতজানু হয়ে বসে ভক্তি গদগদভরে নীরবে শুনছেন তাঁর কথা | অবাক হয়ে সবাই দেখছে সেখানে কেশবচন্দ্র শুধুই শ্রোতা , আর বক্তা একমাত্র ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ -- বক্তা নয় প্রবক্তা | হঠাৎ শ্রীরামকৃষ্ণ কেশবচন্দ্রকে বলে উঠলেন " কেশব, তুমি জগৎবিখ্যাত বক্তা , মহারানী ডিক্টোরিয়া তোমার লেকচার শোনেন | আর আমার কান্ড দেখ, তুমি যেখানে স্বয়ং উপস্থিত সেখানে আমি কিনা কথা বলছি , বরং তুমি আমাদের কাছে কিছু বল ... আমরা শুনি | উত্তরে কেশবচন্দ্র সবিনয়ে বলছেন, " কামারের দোকানে ছুঁচ বিক্রি করব সেরকম নির্বোধ আমি নই | "😅😅 আবার কখনও হয়তো শ্রীরামকৃষ্ণ কেশবচন্দ্রকে তিরস্কারও করছেন , আর কেশবচন্দ্র সেই তিরস্কার নতমস্তকে শিরোধার্য করে নিচ্ছেন, অভাবণীয় সেসব দৃশ্যপট | 😂😂
খুব সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনি প্রকাশ করেছেন। আমি অবাক হয়ে যায় আপনার বর্ননা দেখে। ঠাকুর আপনাকে এরকম শক্তি দিয়েছেন বলেই ,আমি বা অন্যেরা এই মুক্তো মালার সন্ধান পায়।ঠাকুরের কৃপা আপনার উপরে বর্ষিত হয়েছে আরো হোক,যাতে করে আমরাও ধন্য হয় দাদা। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন - এই ঠাকুরের কাছে আমার প্রার্থনা।
" তস্মাদ সক্তঃ সততং কাযং কর্ম সমাচর | অসক্তো হ্যাচরন্ কর্ম পরমাপ্নোতি পুরুষঃ " ( গীতা ৩/ ১৯ ) ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলছেন তুমি আসক্তি রহিত হয়ে সর্বদা যথাযথভাবে কর্তব্য কর্মের আচরণ করো , কারণ আসক্তিরহিত হয়ে কর্ম করলে মানুষ পরমাত্মাকে লাভ করে | এই আলোচনাটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ কারন আসক্তি হয়ে কর্ম করলে কামনার ফল উৎপন্ন হয় যা জন্মজন্মান্তরের সংস্কার হিসাবে জীবাত্মাকে বন্ধনে বেঁধে রাখে | এখানে কর্তব্য কর্ম বলতে শাস্ত্র বিহিত কর্ম করাকেই বোঝাচ্ছে অর্থাৎ জীবন প্রবাহ করার জন্য যেটুকু বোঝায় সেইটুকু তাও সেটা শ্রীবিষ্ণুর কৃপায় হচ্ছে এই বোধ দিয়ে | সংসারে যা কিছু পাওয়া যাচ্ছে সবই পরমাত্মার নির্দেশেই হচ্ছে এবং তাকেই সেইসব অর্পন করে প্রসাদরূপে গ্রহন করা উচিৎ নচেৎ কর্মফল সৃষ্টি হবে অর্থাৎ সম্পূর্ণ উদাসীন ভাবে কর্তব্য কর্ম পালন করা যা সাধারণ মানুষের কাছে অসম্ভব বোধ হয় | কিন্তু অভ্যাস করলে ঠিক আয়ত্ত্বে এসে যায় এবং মনকে ঐ কাজে লিপ্ত করা যায় 😅😅 কর্ম ত্যাগ করা সম্ভব নয় কারণ আমরা নিঃশ্বাস প্রশ্বাস নিতে গেলেও কর্ম করতে হয় তবে কামনা শূন্য হয়ে অর্থ্যাৎ নিষ্কাম ভাবে | আমিও প্রার্থনা করি প্রভু তোমার পাদপদ্মে আমায় স্থান দাও .... তুমি যে করুনাময় তাই এই প্রার্থনা |😅😅
" তুমি আমার প্রভু ভোলানাথ " দধীচি ও স্বর্চার সন্তান পিপ্পলাদ | কিন্তু গ্রহরাজ শনিদেবের বক্রদৃষ্টি ছিল এই পরিবারে ... বৃত্তাসুরের অত্যাচার থেকে দেবতাদের রক্ষা করতে দধীচিমুনি নিজের দেহত্যাগ করেন , কারণ তারই অস্থি দিয়ে নির্মিত বজ্রতেই একমাত্র বৃত্তাসুরের বিনাশ করা সম্ভব ছিল | মুনিপত্নী স্বর্চাও সহমরণে গিয়ছিলেন | বড় হয়ে পিপ্পলাদ যখন জানতে পারলেন শনিদেবের কুদৃষ্টিতেই তাঁদের পরিবারের এই করুন পরিণতি হয়েছিল , তখন পিপ্পলাদ শনিদেবকে নক্ষত্রপথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার অভিশাপ দিন | পরবর্তীতে দেবতাদের অনুরোধে পিপ্পলাদ শনিদেবকে এই শৰ্তে ক্ষমা করে দেন যে ১৬ বছর বয়স পর্যন্ত শনিদেব কারও কোন ক্ষতি করতে পারবেন না | এই পিপ্পলাদ হচ্ছেন শিবের একটি অবতার | ( শিব পুরান মতে } আর তাই পিপ্পলাদ অবতারের ধ্যান করলে শনিদেবের প্রকোপ থেকে রক্ষা পাওয়া যায় |😅😅
পঞ্চম অধ্যায়ের ৮ থেকে ৮০ শ্লোক পাঠ খুবই ভালো লাগলো | আগত দেবগন মহামায়াকে স্তবের দ্বারা বললেন " দেবীকে , মহাদেবীকে প্রনাম | সতত মঙ্গলদায়ীনীকে প্রনাম .. সৃষ্টি শক্তিরূপিনী প্রকৃতিকে প্রনাম | স্থিতি শক্তিরূপীনি ভদ্রাকে প্রনাম | আমরা সমাহিত চিত্তে তাঁহাকে বার বার প্রণাম করি | রৌদ্রাকে অর্থাৎ সংহার শক্তিকে এবং নিত্যাকে প্রনাম | গৌরী জগদ্ধাত্রীকে প্রনাম এবং জোৎস্নারূপা স , চন্দ্ররূপা ও সুখস্বরুপাকে প্রনাম | কল্যানীকে প্রনাম এবং বুদ্ধিরূপা ও সিদ্ধিরূপাকে পুনঃ পুনঃ প্রনাম করি |😅😅 ভালো পাঠ |
আপনার আমার সব কিছুকেই খুব ভালো লাগছে জেনে, আমি কৃতজ্ঞ চিত্তে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা ও সশ্রদ্ধ প্রণাম জানালাম দাদা।
চিন্তায় মম মানস হরি চিদ্ ঘন নিরজ্ঞন " | কথামৃত বৰ্ণিত সুন্দর একটি গানের অনুষ্ঠান ... এই অন্তুষ্ঠানের মাধ্যমে আপনাকে আনুষ্ঠানিক শুভেচ্ছা জানাই তরুন বাবু | আপনি সঙ্গীতের দ্বারা এক মহান সৃষ্টি করে চলেছেন যা আমার মত নগন্য ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র জীবকে আলোর সন্ধান দিচ্ছে আর আমি নিলর্জের মত আপনার অনুষ্ঠান থেকে মনি মুক্ত বিনে পয়সায় আত্মসাৎ করছি র😅😅
না দাদা ওরকম বলবেন না। আপনি বা আপনাদের মতো গুণীজনদের ভালো লাগলেই আমার গান গাওয়ার সার্থক হবে। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
কৈলাসের দ্বারপাল তথা শিবের বাহন বৃষরূপী নন্দীও হলেন মহাদেবের একটি অবতার | একসময় সর্বজ্ঞ মহষি শিলাদ মহাদেবকে নিজের পুত্র হিসাবে দাবী করেন তখন মহাদেব তার ইচ্ছাপুরনের আশীর্বাদ দেন এবং কিছুদিন পর ঋষি জমিতে লাঙল দেওয়ার সময় ষাঁড়ের মুখমন্ডল বিশিষ্ট এক চৰ্তুভুজ পুত্র প্রাপ্ত হন এবং ইনিই হচ্ছেন নন্দী মহারাজ | পরবর্তীতে নন্দী মহারাজও তপস্যায় মহাদেবকে সন্তুষ্ট করে শিবের বাহন এবং কৈলাশের দ্বারপাল হিসেবে নিযুক্ত হন | বলা হয় যে নন্দীদেবের কানে কোনও মনস্কামনা জানালে তা পূর্ন হয় |😂😂
বা, আবার আপনার কাছে নূতন তথ্য জানতে পেরে খুব খুশী হলাম দাদা।
শিবপুরান মতে শিবের অবতারের সংখ্যা ১৯ টি আবার কুর্মপুরাণ ও লিঙ্গপুরান অনুসারে শিবের ২৮ টি অবতারের উল্ল্যেখ আছে | শিবের অবতার হল আসলে রুদ্রাংশ বা শিবাংশ | তাই শ্রীবিষ্ণুর অবতারগন যেমন স্বয়ং শ্রীবিষ্ণুকে ধরা হয় এক্ষেত্রে তেমন হয় না | শিবাংশ আর শিব ভিন্ন |
আচ্ছা,শিবের অবতার সমন্ধে কিছু তথ্য জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো দাদা।
আজ আমি শিবের বাহন নন্দী সন্বন্ধে একটি তথ্যও জানাব | কৈলাসের দ্বারপাল তথা শিবের বাহন বৃষরূপী নন্দীও হলেন মহাদেবের একটি অবতার | একসময় সর্বজ্ঞ মহর্ষি শিলাদ মহাদেবকে নিজের পুত্র হিসাবে দাবী করেন ; তখন মহাদেব তাঁর এই ইচ্ছাপুরণের আশীর্বাদ দেন এবং কিছুদিন পর ঋষি জমিতে লাঙল দেবার সময় ষাঁডের মুখমন্ডল বিশিষ্ট এক চর্তুভুজ পুত্র প্রাপ্ত হন | ইনিই হলেন নন্দী মহারাজ এবং পরবর্তীতে মহাদেবকে সন্তুষ্ট করে শিবের বাহন এবং কৈলাশের দ্বারপাল হিসাবে নিযুক্ত হন ... বলা হয় যে নন্দীদেবের কানে কোনও মনস্কামনা জানালে তা পূর্ন হয় |@@tarunkumarbanerjee6546
চিন্তয় মম মানস হরি | চিদঘন নিরঞ্জন " কথামৃতে বৰ্ণিত আরও একটি সুন্দর গান | বড় ভাল লাগল ... তরুনবাবুর কন্ঠে আরও যেন ভাল লাগল | সম্পূর্ণ আত্ম সমর্পন বোধ হয় এভাবেই হতে পারে ... কোথায় আর পারছি নিরমগ্ন হতে আর তাই আপনার অনুষ্ঠানের প্রতি দিন দিন আকর্ষণ বেড়ে যাচ্ছে |😅😅
বিশেষ করে , আপনার মূল্যবান মতামত ও সহায়তার জন্য আমি এগিয়ে যেতে সক্ষম হচ্ছি দাদা। আপনি আমার পাশে আছেন বলেই আমার সাহসিকতার সঙ্গে এগিয়ে যেতে পারছি। অনেক সশ্রদ্ধ অভিবাদন ও প্রণাম জানালাম।
" চিন্তয় মম মানস হরি চিদঘন নিরঞ্জন | " কথামৃতে বর্ণিত আরও একটি অপূর্ব সঙ্গীত | আপনি ধন্য তরুনবাবু ... ঈশ্বর প্রদত্ত কন্ঠও আপনার জন্য সুন্দর ভাবে নিবেদিত হয়েছে | কিবা অনুপম ভাতি মোহন মুরতি ... বাঃ বাঃ আমি আপ্লুত 😅😅
আপনার মতামত,আমার চলার পথে পাথেয় হোক দাদা। ভালো থাকবেন , সুস্থ থাকবেন - ঠাকরের কাছে আমার প্রার্থনা।
আয় মন বেড়াতে যাবি | কালী কল্প তরুমূলে " এই সঙ্গীতটি আমারও খুব প্রিয় ... লক্ষ্যে স্থির থেকে মাঝে মধ্যে নির্জনে পরমাত্মার চিন্তা ও ধ্যান করতে পারলে ক্রমে এটি অভ্যাসে পরিণত হয় | বিষয় বাসনা ত্যাগ না হলে লক্ষ্যে পৌছানো সম্ভব নয় | ঈশ্বরকে হৃদয় ধারণ করে বিবেকের বানী প্রচার করে আধ্যাত্মিক চিন্তায় মগ্ন হলে এ পথে দ্রুত এগোনো যায় কারন বিবেকের বানীই হল ঈশ্বরের আদেশ ... আজকের পাঠও ভাল হয়েছে | 😅😅
আপনার মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে, আমি আমার চলার পথে এগিয়ে চলেছি দাদা।
তরুনবাবু বাস্তবে আপনিই আমাকে সাহায্য করছেন | আপনার কৃপায় কিছু অমুল্য মনি মুক্তো আপনার কাছ থেকে স্বার্থপরের মত সংগ্রহ করে চলেছি |😅😅
না দাদা, এই কথামৃত পাঠের মাধ্যমে শ্রী শ্রী ঠাকুর- আপনার মতো গুনি ব্যাক্তির সহায়তা দান করেছেন, এ আমার ঠাকুরের অমূল্য দান বলেই মনে করি।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রনাম মন্ত্র ... সমস্ত সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের এটির পূর্ণ জ্ঞান থাকা উচিৎ | তরুনবাবুর এই একক প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই | এই সুন্দর প্রচেষ্টার সংস্কার আপনার হৃদয়ে জন্ম জন্মান্তর়ের জন্য প্রোথিত হোক , 😅😅
এই সাধারণ কিছু মন্ত্র, আমাদের মধ্যে যাদের জানার খুবই আগ্রহ - তাঁদের উদ্দেশ্যে দিলাম।
মহাকালী , নিত্যকালী এবং শ্যামাকালী ... যখন সৃষ্টি হয়নি তখন কেবল মা নিরাকারা মহাকালের সঙ্গে লীলা করেন | গৃহিনীরা ভবিষ্যতের কথা মনে করে বীজ সংগ্রহ এবং সঞ্চয় করে রাখে আর মা কালী তো জগৎ প্রসবিনী তাকেই তো সমস্ত্ৰ বীজের ভান্ডার ও স্রষ্ট্য বলা যেতে পারে ... " মা কি আমার কালো রে " | দুর থেকে দেখলে সমস্ত কিছু রঙীন মনে হতে পারে কিন্তু প্রকৃত জ্ঞাণ এবং চেতনার বিকাশ ঘটলে প্রকৃত রং বা সত্য উদ্ঘাটিত হয় তখন শক্তি রুপ মা এবং মহাকাল রূপ শিব বড়ই আপনার মনে হয় | এই সত্য জ্ঞান লাভ করাই সাধকের উদ্দেশ্য |😂😂
সত্যিই আপনার বর্ণনার মাধ্যমে, আরো স্পষ্ট হয়ে গেল ,কালী মায়ের সত্যিকারের রূপের সম্বন্ধে। দাদা খুবই ভালো লাগলো আপনার বর্ননা।
@@tarunkumarbanerjee6546 আমি গভীর তত্ত্ব আলোচনায় ডুবে যেতে ভালবাসি আর তাই আপনার অনুষ্ঠান দেখি এবং সেখান থেকেই কিছু অমুল্য নুড়ি পাথর স্বার্থপরের মত সংগ্রহ করি ... বাস্তবে এক্ষেত্রে আপনিই আমাকে অনেক কিছু জানতে সাহায্য করছেন 😂 এবং কৃপা করে অনুষ্ঠান শুনতে সাহায্য করেছেন |😅😅
@@tarunkumarbanerjee6546আপনার কাছে আমার অনেক ঋন হয়ে যাচ্ছে ... বিনা মূল্যে অনেক মনি মানিক্য পেয়ে চলেছি |😅😅
না দাদা, আপনিই আমাকে আমার চলার পথকে ত্বরান্বিত করছেন। বরং, আমাকে এগিয়ে যেতে, আপনিই আমাকে আপনার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আপনি মোটেই ঋণী নহেন।এটা আমার জন্য অন্তত খুবই সহানুভূতি বলে আমি মনে করি।
না দাদা, আপনার কাছ থেকে আমি অনেক অমূল্য সম্পদ আহরণ করে নিজেকে ধন্য মনে করছি। আপনি আমাকে আধ্যাত্মিকতার পথে এগিয়ে যেতে অনেক সাহায্য করেছেন। আপনার মতো গুণী ব্যাক্তির সহায়তা পেয়ে আমি চির কৃতজ্ঞ ও ধন্য। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন - ঠাকুরের কাছে এ আমার আন্তরিক প্রার্থনা।
তরুনবাবুকে বলব আপনার এই সাধনা বৃথা যাবে না | কেউ শুনল কিনা সেটা বিচার্য নয় বরং আপনার সঙ্গীতে ঈশ্বরের ভাব ও মধুরতায় নিজেকে ডুবিয়ে দিয়ে আমার মত মুর্খ অজ্ঞানীকে আকৃষ্ট করে রেখেছেন সেটাই অনেক বড় পাওনা | ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন |😅😅
আপনার আমাকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাকে সাধুবাদ জানাই দাদা।আপনি নিজেকে " মূর্খ অজ্ঞানী" বলেছেন দাদা, এটা আপনি সত্যিই যে ঠাকুরের একজন ভক্ত - তাঁরই একটা প্রকৃষ্ট উদাহরণ। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন - ঠাকুরের কাছে এ আমার প্রার্থনা।
@@tarunkumarbanerjee6546 আপনি অনেক জ্ঞানের এবং গুনের অধিকারী ... কি সুন্দর ভাবে শ্রীশ্রীঠাকুরের প্রেমময় সঙ্গীতসুধা বিতরণ করে চলেছেন যা আমাকে আরও সামনে ইশ্বরপ্রেমে বেঁধে রাখছে সেটা তো আপনি আমার লেখার মন্তব্যের মাধ্যমে জানতে পারছেন | উচ্চস্তরের ব্যক্তিরা যারা আধ্যাত্মিকভাবে অবস্থান করছেন তাদের কাছে সর্বদাই শিক্ষানবীশ হয়ে কিছু লাভ করাই তো প্রকৃত মানুষের ধর্ম এবং কর্তব্য | সেই কাজে আপনি আমায় সাহায্য করে চলেছেন |😅😅
আপনার ভিতরের ( আভ্যন্তরীণ) জ্ঞান ঠাকুর আপনাকে উজাড় করে দিয়েছেন। যা আপনার আলোচনার মধ্যেই আমি জানতে পেরেছি। ঠাকুরের কাছে আপনার আরো জ্ঞানের বৃদ্ধি হউক - এই প্রার্থনা জানাই।
খুবই সুন্দর এবং আকর্ষণীয় সঙ্গীত যা সমগ্র সনাতনী সম্প্রদায়কে ঈশ্বরের প্রতি আরও আকৃষ্ট করে তুলছে ... ভালো প্রচেষ্টা তরুনবাবু | ১২ টি স্বর্যংভু লিঙ্গের মধ্যে ৮ টির দর্শন করতে পেরেছি এখন ৪টি বাকী আছে | এতে এক অদ্ভুত আনন্দ ও প্রশান্তি পাওয়া যায় | সবাইকে অনুরোধ করছি এই মহাপূর্ণ তীর্থস্থান গুলো দর্শন করুন , আর কিছু না হোক প্রাচীন ভারতের মহাপুরুষদের পদস্পর্শে ধন্য এই তীর্থ স্থানগুলো যা মানসিক ভাবে শান্তি দিতে পারে |😅😅
আপনাকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন ও সশ্রদ্ধ প্রণাম দাদা। এই তীর্থ স্থানগুলো প্রায়ই আপনার দেখা হয়ে গেছে ।এই তীর্থস্থান দর্শনে সত্যিই মানসিক শান্তি এনে দেয়।
আজকের পাঠও বেশ ভালো লাগলো ... শক্তি ও ব্রহ্ম অভিন্ন | যখন সৃষ্টি ও ধ্বংস তখন তিনি ব্রহ্মের কাজে লিপ্ত এবং শক্তি নামে অভিহিত আবার যখন তিনি নিষ্ক্রিয় তখন তিনিই ব্রহ্মরূপে অভিহিত | অর্থাৎ একই ব্রহ্ম ভিন্ন ভিন্ন নামে অভিহিত হয়ে থাকেন | এটাকে জ্ঞান বলে এবং তত্ত্ব জ্ঞানীরা এরই অনুসরণ করে থাকেন | সনাতন ধর্মের নামে বিভিন্ন ধর্ম সম্প্রদায় এই চরম সত্যিকে সম্পুর্ন মান্যতা দেয় না এটাও সত্যি | এবং এটাকেই অজ্ঞানতা বা অহংকার বলা হয় যা সমত্ত্ব যোগের সম্পূর্ণ বিপরীত দিক নির্দেশ করছে ... প্রাচীন মুনি ঋষীরা এবং গীতা তাই বলছেন যে অধ্যাত্ম বিদ্যাই নিত্য এবং অন্য বাকী সব বিদ্যা বা জ্ঞান অনিত্য | যা মানবকে সত্যের পথ দেখায় তাই নিত্য |😅😅
এই আধ্যাত্ম বিদ্যাই নিত্য আর অন্য সব বিদ্যই অনিত্য। তাই আমাদের নিত্য বস্তুর সন্ধ্যানেই এগিয়ে যেতে হবে, অনিত্য বস্তুকে অবহেলা করে।
ভক্তদের কাছে রথের দড়ি অত্যন্ত পবিত্র তা স্পর্শ করার জন্য দুর দুৱান্ত থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিবছর পুরীতে আসেন | প্রতিটি রথের রশি 220 ফিট লম্বা এবং আট ইঞ্চি চওড়া | ১১৫ কেজি পাট দিয়ে তৈরী এই রশির জন্য প্রয়োজন হয় ৩০ লিটার মোবিল এবং ১৫ লিটার কেরোসিন তেল | ১৫ জন শ্রমিক দুদিন ধরে পরিশ্রম কবেন এই কাজে | পুরীর বীরপ্রতাপপুর গ্রামে তৈরী হয় তিনটি রথের দড়ি | আগে তা আসত কেরল থেকে কিন্তু গত কয়েকবছর ধরে ওড়িশার চন্দনপুর এলাকার কোঅপারেটিভ কোয়ার কর্পোরেশন লিমিটেড সংস্থার কারখানায় এই দড়ি তৈরী করা হচ্ছে | গত বছর রথগুলি টানার জন্য ১৪টি এবং বাড়ি কেডের জন্য আরও ১২টি দড়ি তৈরী করা হয়েছে এবং মহিলা ও পুরুষ উভয় শ্রমিকরাই সেগুলি তৈরী করেন | 😅😂
রামকৃষ্ণের নামে যোয়ার এল ভাসিয়ে দেনা তরী | " খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সঙ্গীত ... এই নামে তরীরূপ আমাদের সমগ্র মন ও চেতনা ভাসিয়ে দিয়ে পরমাত্মার সঙ্গে একাত্মতা বোধ করাই সঙ্গীতের উদ্দেশ্য ... খুবই উৎকৃষ্ট চিন্তার গান | 😂😂
হাঁ দাদা, ঠাকুরের সব গানই ভক্তি শ্রদ্ধা সহকারে শুনলে মনে আনন্দের বন্যা এনে দেয়। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো দাদা। আপনি ভালো থাকুন ,সুস্থ থাকুন- এই প্রার্থনা ঠাকুরের কাছে করি।
বাসাংসি জীর্নানি যথা বিহায় নবনি গৃহ্নাতি নরোহপরানি | তথা শরীরানি বিহায় জীর্না ন্যন্যানি সংযাতি নবানি দেহী | " যেমন মানুষ পুরানো বস্ত্র পরিত্যাগ করে অন্য নতুন বস্ত্র গ্রহন করে তেমনই জীবাত্মা পুরনো শরীরগুলোকে ত্যাগ করে অন্য নতুন নতুন শরীর গ্রহন করে | ( গীতা 2/22) গাজীপুরের পওহারী বাবার কথা অনেক শুনেছি ... বড় মাপের সাধক এবং অবশ্যই মহাপুরুষ | কিন্তু শ্রীশ্রীঠাকুর এসব তুলনায় অনেক উর্দ্ধে বলে বিবেচিত হন | কেশব সেনের সাথে অনেক বারই ঠাকুরের সাক্ষাৎ হয়েছে এবং পরবর্তী কালে কেশব সেন ব্রাহ্মধর্মের অনুসরণকারী হয়েও শ্রীশ্রীঠাকুরের একজন প্রিয় ভক্ত ও অনুরাগী হয়ে উঠেছিলেন | আজকের পাঠও ভাল হয়েছে |