Відео

৪৮ হাজারে পেছনের চাকা পরিবর্তন করেছি। ৪৭ হাজারে সামনের।এগুলো দিয়ে ৫৫+ হাজার চালানো যেতো।আগে গাড়ি ভালো করে শিখে নিন।তারপর চালাবেন।

@TravelAndSolution chalate parina bolei 64 zilla complete kore india o chole gechi...brake chara thele thele chalale 55k kn... lifetime e support dibe.... apni apnr ei video ta parle bikebd te post korun...

ধন্যবাদ।সাথে থাকুন।

আমি দু বছরের কাছাকাছি ইউজ করতেছি। গাড়িটি দেখতে এখনো নতুনের মত। অনেকে ভাবে গাড়িটি হয়তো কিনেছি ছয় মাস হয়েছে। তাই নিঃসন্দেহে বলতে পারি হোন্ডার কালার কোয়ালিটি ভালো।

অনেকদিন উজ্জ্বল থাকে। তবে আপনাকে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। যেমন ঘন ঘন গাড়িটি পরিষ্কার করা যাবে না। তাহলে স্ক্র্যাচ পড়ে।

ভাই এই গাড়ির কারবুরেটর খুব খারাপ।রাস্তা ঘাটে খুব যন্ত্রণা পোহাতে হয়।তবে সমাধান আছে।সামনে এই বিষয়ে ভিডিও দিবো।

Right

হ্যা।টিউব লেস।

142

10-30 ভালো যেকোনো ব্র্যান্ডের ইউজ করি।নির্দিষ্ট নাই

ভাই আমি কখনও মেপে দেখিনি।হয়তো ৫০ lm কমতে পারে। বেশি না কমার কারণে কখনো চোখে পড়েনি।

প্রথমত, ক্যাটালিটিক কনভার্টার কখনো ধোঁয়া অথবা পিউমকে ফিল্টারিং করতে পারে না। অর্থাৎ ইঞ্জিন যদি দোয়া ছাড়ে সেই দোয়া পরিবেশে বের হবেই। হয়তো আপনি এর আগে খেয়াল করেননি তখনো দোয়া বের হয়েছে। তোমার সাথে ক্যাটালাটি কনভার্টারের কোন সম্পর্ক নাই। এটা চেঞ্জ করলে অন্য কোন কিছুতে এফেক্ট হবে না। জাস্ট সাউন্ডটা একটু কাঁচা বের হবে। আপনার টেনশনের কিছু নেই নিশ্চিন্তে গাড়ি চালান এবং আনন্দ উপভোগ করুন। ধন্যবাদ।

Right. but it's shortcut

Overall 4v ভালো।এবং এর লুকিং ও 2 v থেকে অনেক এগিয়ে।ধন্যবাদ।

কোন ধরনের মামলা হবে না। আর সাউন্ডে কি মানুষের বিরক্তির কারণ নয় এটি খুবই মিষ্টি সাউন্ড। এটি এক্সটার্নাল কোন মডিফিকেশন করা হয় নাই তাই বুঝার কোন রাস্তা নাই। সাউন্ড আগের থেকে ডাবল হয়েছে। ধন্যবাদ

খারাপ না ভালই উঠেছে।

দাদা বাংলাদেশে এই গাড়ি বিলুপ্ত প্রায়।থাকলে বানাতাম।

সুইচ লাগলে কোনো প্রব্লেম হয়না।সুবিধা হয়। সুইচ না লাগলে বাল্ব একসময় কেটে যায়।এবং ব্যাটারি মোটেও রেস্ট পায়না। সুতরাং ১০০ টাকা খরচ করে একটা সুইচ লাগিয়ে নিন।

খারাপ হবেনা।তবে গাড়ির বডি দুর্বল।তাই একটু কেয়ার করে চালাতে হবে।

ভাই আমি দশ বছরের জন্য ই পাসপোর্ট করেছি। অফিসিয়াল খরচ হয়েছে পাঁচ হাজার ৮০০ টাকা। আর পুলিশ ভেরিফিকেশনে দিয়েছি আমি ১০০০ টাকা। কম্পিউটারে আবেদন করতে খরচ হয়েছে ২০০ টাকা। অর্থাৎ টোটাল 7000 টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে শুনতেছি পুলিশ ভেরিফিকেশনে কোন টাকা লাগে না জাস্ট ৬০০০ টাকার ভিতর হয়ে যাবে।

ড্রিম ১১০ নিলে ভালো হবে। তাহলে হালকা টানাটানি করলেও ইঞ্জিনে প্রেসার পড়বে না। আর ড্রিম এ 65 থেকে 70 মাইলেজ পেয়ে যাবেন।

উল্টাপাল্টা কমেন্ট করে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করতেছেন

ভাই ডিসকভার ভালো হবে।

ধন্যবাদ ভাই

এটার প্রাইস বর্তমানে ২ লাখ ৩০ থেকে ৪০ হাজারের ভিতরে।

পাওয়া যাবে তবে মডেল চেঞ্জ হয়েছে। ইঞ্জিন হতে বডি সবকিছু ঠিক আছে জাস্ট একটু প্রযুক্তি উন্নতি হয়েছে।

যদি মনে করেন যে রাস্তায় বাঘের মত থাকবেন তাহলে 4v। আর যদি মনে করেন যে আমার এত মাতাব্বরি দরকার নাই মোটামুটি মোটামুটি একটা ১৬০ সিসি গাড়ি হলে চলবে। তাহলে এক্স ব্লেড নিতে পারেন। আরেকটা কথা হচ্ছে ফোরভিতে ৪৫ কিলোমিটার মাইলেজ আপনি পাবেন যদি ভালোভাবে চালাতে পারেন। আমি আজকে চার বছর পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটারের বেশি পাচ্ছি। ভালোভাবে চালাতে পারেন বলতে আস্তে চালাবেন সেটা না। গিয়ার আর ভালোভাবে মেনটেন করা এবং স্পিড স্লো উঠানো ইত্যাদি। আর ফোরভি মেনটেনেন্স খরচ খুব কম।

হ্যা

45+

এটা ২০১৮ মডেল। মাইলেজ ৪৫+ পাই।

Thanks

ধন্যবাদ

জিক্সার ভালো হবে। Gixxer এর হাইট একটু কম এবং ওয়েট এটা থেকে কিছুটা কম আছে। যার কারণে পিকচার চালাতে এটা থেকে অনেক কমফোর্ট হবে এবং মাইলেজ ও ভালো হবে।

আপনার যদি ফুলের সুইচ সরাসরি রিজার্ভ রাখেন তাহলে টাংকিতে তেল শেষ না হওয়া পর্যন্ত গাড়ি চলবে। এক্ষেত্রে আপনাকে গাড়ি কোন সিগনাল দিবে না ফুল শেষ হওয়ার পরে অটোমেটিক গাড়ি বন্ধ হয়ে যাবে। তাই আপনি প্রথমে ফুয়েল সুইচ অন করবেন, ফোন করার পরে গাড়ির রিজার্ভে আসার আগ পর্যন্ত চালাবেন। যখন গাড়ি ধাক্কাবে অথবা বন্ধ হয়ে যাবে তখন আপনি রিজার্ভ অন করবেন। রিজার্ভ অন করার পরে আপনার কাউন্ট করতে পারবেন যে আপনার রিজার্ভের জ্বালানি দিয়ে গাড়ি কত কিলোমিটার চলে। এক্ষেত্রে আরেকটা বিষয় খেয়াল রাখবেন যদি রিজার্ভের সম্পূর্ণ তেল শেষ হয়ে যায় তখন আপনার গাড়ি বন্ধ হয়ে যাবে আর কোন ভাবে গাড়ি চালানো যাবে না। তাই আপনি এক্সট্রা কিছু তেল আপনার কাছে রাখতে পারেন একটা বোতলে। আমার উত্তর বুঝতে সমস্যা হলে জানাবেন।

Thanks your opinion

45+