Відео

মাশাআল্লাহ চমৎকার মনোমুগ্ধকর বয়ান। অসাধারণ বয়ান।

মাশাআল্লাহ ❤

আলহামদুলিল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ

তারেক মনোওয়ার একজন ভালো মানের ফুটবলার রকেটে করে চাঁদে যায়

G. হুজরাত , আয়াত নং ১৪ قَالَتِ الْأَعْرَابُ آمَنَّا ۖ قُل لَّمْ تُؤْمِنُوا وَلَٰكِن قُولُوا أَسْلَمْنَا وَلَمَّا يَدْخُلِ الْإِيمَانُ فِي قُلُوبِكُمْ ۖ وَإِن تُطِيعُوا اللَّهَ وَرَسُولَهُ لَا يَلِتْكُم مِّنْ أَعْمَالِكُمْ شَيْئًا ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ মরুবাসীরা ( আরবেরা , যারা মক্কা বিজয়ের পর মুসলমান হয়েছে ) বলেঃ আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি। বলুনঃ তোমরা বিশ্বাস স্থাপন করনি; বরং বল, আমরা বশ্যতা স্বীকার করেছি। এখনও তোমাদের অন্তরে বিশ্বাস জন্মেনি। যদি তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য কর, তবে তোমাদের কর্ম বিন্দুমাত্রও নিস্ফল করা হবে না। নিশ্চয়, আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম মেহেরবান। 3:31 قُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ اللَّهَ فَاتَّبِعُونِي يُحْبِبْكُمُ اللَّهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوبَكُمْ ۗ وَاللَّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করে দেন। আর আল্লাহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু। ……. নবী সঃ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় নবী সঃ তিরমিজির ৩৭৮৯ নং হাদিসে বলেছেন, ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা আল্লাহ তা'আলাকে মহব্বত কর। কেননা তিনি তোমাদেরকে তার নিয়ামাতরাজি খাবার খাওয়াচ্ছেন। আর আল্লাহ্ তা'আলার মহব্বতে তোমরা আমাকেও মহব্বত এবং আমার মহব্বতে আমার আহলে বাইতকেও মহব্বত কর। ……. ৩ঃ৬১ এবং ৩৩ঃ৩৩ এ দু আয়াতের ব্যাখ্যায়, নবী সঃ ..( ১ ) আলি, ( ২ ) ফাতেমা , ( ৩ ) হাছান ও ( ৪ ) হোসাইন কে আহলে বায়াত বলেছেন। ………… বিদায় হজ্বের ভাষনে নবী সঃ আহলে বায়াত ও কোরান কে অনুসরন করিতে বলেছেন। ৩৭৮৬, ৩৭৮৮ ……… ৩৮৭০.. তিরমিজি যাইদ ইবনু আরকাম (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলী, ফাতিমা, হাসান ও হুসাইন (রাঃ)-কে উদ্দেশ্য করে বলেনঃ তোমরা যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে আমিও তাদের বিপক্ষে লড়াই করব এবং তোমরা যাদের সাথে শান্তি স্থাপন করবে আমিও তাদের সাথে শান্তি স্থাপন করব। ইবনু মাজাহ (১৪৫) ……… সকল সাহাবা কে আল্লাহ বলেছেন .. মোহাজের ও আনসার দের কে অনুসরন করিতে.. সুরা তওবা আয়াত ১০০. ………. আবু সুফিয়ানের বংশধরেরা, আমার বংশের অনেক কে হত্যা করিবে …বোখারি ………… মোহাজের ও আনসার দেরকে বাদ দিয়ে, সুরা হুজরাতে ( ৪৯: ৬ ) বর্নিত ( ১ ) ফাসেক সাহাবি. ( ২ ) আবুসুফিয়ানের বংশধর কে , কোরানের সুরা তওবার ১০০ আয়াতের বিপরিতে , মক্কা বিজয়ের পরে ইসলাম গ্রহনকারি সাহাবাদের কে প্রদেশিক সরকারের দায়িত্বে দেওয়া হয়। … এ প্রাদেশিক শ্বাসকদের কারনে ওসমান রা. শহীদ হন, পরে এরা বিচার চাই , বিচার চাই , বলে গৃহযুদ্ধ বাধাইয়া দেন। ………… নবী সঃ বলেছেন … আহলে বায়াত কে অনুসরন কর ! আর আমরা যারা আহলে বায়াত কে যারা 1. হত্যা করেছ 2. বিপক্ষে যুদ্ধ করেছে, 3. গালি দিয়েছে, 4. কষ্ট দিয়েছে , তাদের সুনামে মৌলভি ব্যাস্ত।…. কিচু বলিলে শিয়া টেগ দাও।

F. সকল সাহাবার উপর আল্লাহ রাজি / খুশি … এমন কথা কোরানে নাই…..আমি বলেছি … সকল সাহাবা …. কোরানে তিন জায়গায় রাজি শব্দটি আছে, শর্তসাপেক্ষে, ……….একটু পড়েন … A:: সুরা বয়েনা …. যারা ইমান আনবে ও সৎকর্ম করিবে … তাদের উপর আল্লাহ সন্তুষ্ঠ… এ সন্তষ্টি অতীত . বর্তমান, ভবিষ্যত সকলের জন্য প্রযোজ্য। এটি মক্কি সুরা .. তাই মক্কা জীবনের সকল সাহাবির উপর প্রযোজ্য। ( যদি সে মুরতাদ না হন… আবিসিনায় হিজরতের পর একজন সাহাবা মুরতাদ হন ) 98:7 إِنَّ الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ أُولَٰئِكَ هُمْ خَيْرُ الْبَرِيَّةِ যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির সেরা। 98:8 جَزَاؤُهُمْ عِندَ رَبِّهِمْ جَنَّاتُ عَدْنٍ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا أَبَدًا ۖ رَّضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ ۚ ذَٰلِكَ لِمَنْ خَشِيَ رَبَّهُ তাদের পালনকর্তার কাছে রয়েছে তাদের প্রতিদান চিরকাল বসবাসের জান্নাত, যার তলদেশে নির্ঝরিণী প্রবাহিত। তারা সেখানে থাকবে অনন্তকাল। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারা আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। এটা তার জন্যে, যে তার পালনকর্তাকে ভয় করে। B:: হুদাবিয়া সন্দির সময় … যে সমস্ত সাহাবা রা. নবী সঃ সাথে শপথ করেন… তাদের উপর আল্লাহ সন্তষ্ঠ…. 48:18 لَّقَدْ رَضِيَ اللَّهُ عَنِ الْمُؤْمِنِينَ إِذْ يُبَايِعُونَكَ تَحْتَ الشَّجَرَةِ فَعَلِمَ مَا فِي قُلُوبِهِمْ فَأَنزَلَ السَّكِينَةَ عَلَيْهِمْ وَأَثَابَهُمْ فَتْحًا قَرِيبًا আল্লাহ মুমিনদের প্রতি সন্তুষ্ট হলেন, যখন তারা বৃক্ষের নীচে আপনার কাছে শপথ করল। আল্লাহ অবগত ছিলেন যা তাদের অন্তরে ছিল। অতঃপর তিনি তাদের প্রতি প্রশান্তি নাযিল করলেন এবং তাদেরকে আসন্ন বিজয় পুরস্কার দিলেন। C: আল্লাহ মোহাজের , আনসার সাহাবাদের উপর সন্তষ্ট …. 9:100 وَالسَّابِقُونَ الْأَوَّلُونَ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ وَالْأَنصَارِ وَالَّذِينَ اتَّبَعُوهُم بِإِحْسَانٍ رَّضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ وَأَعَدَّ لَهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي تَحْتَهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا أَبَدًا ۚ ذَٰلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ আর যারা সর্বপ্রথম হিজরতকারী ও আনছারদের মাঝে পুরাতন, এবং যারা তাদের অনুসরণ করেছে, আল্লাহ সে সমস্ত লোকদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তারাও তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন কানন-কুঞ্জ, যার তলদেশ দিয়ে প্রবাহিত প্রস্রবণসমূহ। সেখানে তারা থাকবে চিরকাল। এটাই হল মহান কৃতকার্যতা। ……………………………………. যাহারা মোহাজের নন .. আনসার নন তাদের করনীয় … আল্লাহ বলেন… 1. মোহাজের . আনসার সাহাবীদের অনুসরন কর ঃ ( ৯ঃ১০০ ) 2. মোহাজের , আনসার সাহাবীদের জন্য দোয়া করা ( ৫৯ঃ১০ ) 59:10 وَالَّذِينَ جَاءُوا مِن بَعْدِهِمْ يَقُولُونَ رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ وَلَا تَجْعَلْ فِي قُلُوبِنَا غِلًّا لِّلَّذِينَ آمَنُوا رَبَّنَا إِنَّكَ رَءُوفٌ رَّحِيمٌ আর এই সম্পদ তাদের জন্যে, যারা তাদের পরে আগমন করেছে। …………. তারা বলেঃ হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদেরকে এবং ঈমানে আগ্রহী আমাদের ভ্রাতাগণকে ক্ষমা কর এবং ঈমানদারদের বিরুদ্ধে আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রেখো না। …………..হে আমাদের পালনকর্তা, আপনি দয়ালু, পরম করুণাময়।…….. সাহাবাদের সাথে লুকায়িত সকল মোনাফেকদের কে নবী সঃ চিনতেন্না, ( ৯ঃ ১০১ )…. এরা ইতিহাসে সাহাবা হিসাবে পরিচিত। 9:101 وَمِمَّنْ حَوْلَكُم مِّنَ الْأَعْرَابِ مُنَافِقُونَ ۖ وَمِنْ أَهْلِ الْمَدِينَةِ ۖ مَرَدُوا عَلَى النِّفَاقِ لَا تَعْلَمُهُمْ ۖ نَحْنُ نَعْلَمُهُمْ ۚ سَنُعَذِّبُهُم مَّرَّتَيْنِ ثُمَّ يُرَدُّونَ إِلَىٰ عَذَابٍ عَظِيمٍ আর কিছু কিছু তোমার আশ-পাশের আরবের মুনাফেক এবং কিছু লোক মদীনাবাসী কঠোর মুনাফেকীতে অনঢ়। তুমি তাদের জান না; আমি তাদের জানি। আমি তাদেরকে আযাব দান করব দুবার, তারপর তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হবে মহান আযাবের দিকে। ……….. ……… 1. যারা সিনিয়র সাহাবীর সাথে যুদ্ধ করেছে ( সিফ্ফিন যুদ্ধ ).. গালি দিয়েছে ( ইবনে মাজা ৮/১০১ ) তাদের উপর আল্লাহ খুশি ? 2. যে সমস্ত সাহাবা কাউছারের পানি পাবে না .. তাদের উপর আল্লাহ খুশি ? বোখারি ৬৫৮২ 3. যে সকল সাহাবা কে জাহান্নামে দিবে তাদের উপর আল্লাহ খুশি ? ইবনে মাজা ৩০৫৭ 4. যারা আহলে বায়েতের উপর শত্রু ছিল , তাদের উপর আল্লাহ খুশি ? হযরত আবদুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, হযরত রাসূল ( ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺁﻟﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ) ইরশাদ করেন, “যদি কোন ব্যক্তি পবিত্র কা’বার পাশে রুকন ইয়ামানি ও মাকাম ইব্রাহিমের মধ্যবর্তী স্থানে দন্ডায়মান হয়ে নামাজ আদায় করে এবং রোযাও রাখে, অতঃপর এমতাবস্থায় (((((((আহলে বাইতের )))))))) সাথে বিদ্বেষ রেখে মৃত্যুবরণ করে, তাহলে সে জাহান্নামে যাবে”। [সূত্রঃ 1. তাবরানী, আল মু’জাম আল আওসাত,খঃ- ৪, পৃঃ-২১২, হাঃ-৪০০২; 2. আর ও ১৩টি হাদিস গ্রন্হে আছে

E. কোরান: ৪৭:২২,২৩, সুরা মোহাম্মদ ক্ষমতা লাভ করলে, যারা পৃথিবীতে অনর্থ সৃষ্টি করে, এদের প্রতিই আল্লাহ অভিসম্পাত করেন। মোয়াবিয়া প্রাগেশিক সরকারের শক্তি কে কাজে লাগিয়ে গৃহ যুদ্ধ , অতপর ৩৫ হাজার সাহাবি, তাবেয়িকে হত্যা করে। এজিদের ১ম বৎসর: কারবালা এজিদের ২য় বৎসর .. মদিনায় , ১০,৭০০ জন কে হত্যা করে, তার মধ্যে ১৭০০ জন মোহাজের আনছার সাহাবি। মদিনা শহরে লুটতরাজ করে, তার সৈন্যদের দ্বারা মদিনায় ১০০০টি জারজ সন্তান হয়। মজ্জিদে নবীকে ঘোড়ার আস্তাবল বানায়, ৩ দিন নামাজ হয় নাই। Hadith 1 আল বেদেয়া.. ইবনে কাছির ৮ম খন্ড 218 - 221. ইবনুল আসীর ৩য় খন্ড ৩১০ - ৩১৩ তাবারি তয় খন্ড ৩৭২ - ৩৭৯ ফাজাইলে হজ্জ : জাকারিয়া: পৃ: ১৬৭ Hadith 2 গ্রন্থঃ বুখারী ১৮৬৭. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কেউ মদিনায় কোন অঘটন ঘটায় তাহলে তার প্রতি আল্লাহ্‌র এবং ফেরেশতাদের ও সকল মানুষের লা’নত (অভিশাপ)। (৭৩০৬, মুসলিম ১৫/৮৫, হাঃ ১৩৬৬) Hadith 3 গ্রন্থঃ বুখারী (তাওহীদ) অধ্যায়ঃ ২৯ / মদীনার ফাযীলাত ১৮৭৭. সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে বলতে শুনেছিঃ যে কেউ মাদ্বীনাবাসীর সাথে ষড়যন্ত্র বা প্রতারণা করবে, সে লবণ যেভাবে পানিতে গলে যায়, সেভাবে গলে যাবে। (মুসলিম ১৫/৮৯, হাঃ ১৩৮৭, আহমাদ ১৫৫৮) Hadith 4 গ্রন্থঃ বুখারী ১৮৭০ যদি কেউ মদিনায় অঘটন ঘটায়, তাহলে তার উপর আল্লাহর, ফেরেশ্তা ও মানুষের অভিসম্পাত। সে ব্যক্তির কোন ফরয এবং নফল ‘ইবাদত গৃহীত হবে না। Hadith 5 হযরত আবদুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, হযরত রাসূল স: ইরশাদ করেন, “যদি কোন ব্যক্তি পবিত্র কা’বার পাশে রুকন ইয়ামানি ও মাকাম ইব্রাহিমের মধ্যবর্তী স্থানে দন্ডায়মান হয়ে নামাজ আদায় করে এবং রোযাও রাখে, অতঃপর এমতাবস্থায় আহলে বাইতের ( আলি, হাছান, হোছাইন, ও ফাতেমা রা: ) সাথে বিদ্বেষ রেখে মৃত্যুবরণ করে, তাহলে সে জাহান্নামে যাবে”। সূত্রঃ তাবরানী, আল মু’জাম আল আওসাত,খঃ- ৪, পৃঃ-২১২, হাঃ-৪০০২; এই হাদিস টি আর ও ১২ টি হাদিস বইএ আছে। ………. 13. সৈয়দ মোঃ সালে কাশাফী সুন্নি হানাফী আরিফ বিল্লাহ; আল্লামা শায়খ আবদুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী-মাদারিজুন নবুওয়াত, খঃ-২, পৃঃ-৯০, (ইঃ, ফাঃ)], হায়াতুস সাহাবা .. তাবলীগের ৩য় বৎসর………….,,,……….. কাবা ঘরে আক্রমণ করে। …,, ৪র্থ বৎসর .. ………………. এজিদ চলন্ত ঘোড়া থেকে পরে যায় কিন্তু পা লাগামের সাথে আটকা থাকে, ঘোড়া দৌড়াতেই থাকে ,ঐ অবস্থায় মারা যায়। মোয়াবিয়া ইমাম হাছান রা: বিষ প্রয়োগ করে এবং তার স্ত্রী কে গুম করে। ইমাম হোসাইনের শাহদাৎ আর ওমর রা:, আলি রা: শাহদাৎ এক নয়। জালেম, সৈরশ্বাসক, রাজাদের তাবেদারেরা এর পার্থক্য বুষে না। খেলাফত বাদ দিয়ে রাজতন্ত্র চালু করে, যারা ইসলামকে শোষনের হাতিয়ার বানালো এবং তারই প্রতিবাদে হযরত হোসেইন রাঃ মাঠে নামলেন এবং শহীদ হলেন। Hadith 6 বুখারী ২৮১২. ৪৪৭, তাওহীদ প্রকাশনি সে সময় নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তার পাশ দিয়ে গেলেন এবং তার মাথা থেকে ধূলাবালি মুছলেন এবং বললেন, আম্মারের জন্য বড় দুঃখ হয়, বিদ্রোহী দল( মোয়াবিয়া ) তাকে হত্যা করবে। সে (‘আম্মার) (রাঃ) তাদেরকে আল্লাহর / জান্নাতের দিকে ডাকবে এবং তারা ( মোয়াবিয়া ) আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে। ………… ……. মোয়াবিয়া ও এজিদের পক্ষে কারা কথা বলে? …………,,,….. Hadith 7 (১) ইবনে মাজা: ১১৪ তিরমিযী ৩৭৩৬, নাসায়ী ৫০২১ মুমিন ব্যাক্তিরাই আলিকে ভালবাসবে এবং মুনাফিকরাই আলির প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করবে। হযরত আবু জর রঃ বলেন আমরা হযরত আলী রা:,এর ভালোবাসা দিয়ে ইমানদার ছিনিতাম।

D. সাহাবাদের মধ্যে লুকায়িত মোনাফেকদের কে নবী সঃ চিনতেন্না , সুরা তওবা ৯ঃ১০১…. এরা সাহাবি হিসাবে পরিচিত , এ সকল মোনাফেক জান্নাতি তাই না ? وَمِمَّنْ حَوْلَكُم مِّنَ الْأَعْرَابِ مُنَافِقُونَ ۖ وَمِنْ أَهْلِ الْمَدِينَةِ ۖ مَرَدُوا عَلَى النِّفَاقِ لَا تَعْلَمُهُمْ ۖ نَحْنُ نَعْلَمُهُمْ ۚ سَنُعَذِّبُهُم مَّرَّتَيْنِ ثُمَّ يُرَدُّونَ إِلَىٰ عَذَابٍ عَظِيمٍ ……,,,, আর কিছু কিছু তোমার আশ-পাশের আরবের মুনাফেক এবং কিছু লোক মদীনাবাসী কঠোর মুনাফেকীতে অনঢ়। তুমি ( মেহাম্ম্মদ সঃ ) তাদের ( মোনাফেকদেরকে ) জান না; আমি ( আল্লাহ ) তাদের জানি। আমি তাদেরকে আযাব দান করব দুবার, তারপর তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হবে মহান আযাবের দিকে। 2. ( B ). আমার পরে কোরান ও আহলে বায়াত কে অনুসরণ কর, তিরমিজি ৩৭৮৬ , ৩৭৮৮ … যে সকল সাহাবা , আহলে বায়াত কে অনুসরন করে নাই , তারা জান্নাতি .. তাই না ? 3. তিরমিজি ৩৭২৪. আলি, ফাতেমা, হাছান ও হোছাইন .. এ চারজন কে নবী সঃ আহলে বায়াত বলেছেন। 4. ( C ). আহলে বায়েতের সহিত বিদ্বেষের পরিনাম জাহান্নাম . হায়াতুস সাহাবা, তাবরানি ৪০০২ , আর ও ১৩ টি হাদিস গ্রন্থে 5. মোনাফেক মাত্রই আলিকে ঘৃনা করবে, তিরমিজি ৩৭১৬ - ৩৭৩৭. বর্তমানের মোনাফেকেরা , আলিকে কিছু বলে না , আহলে বায়েতের শত্রুদের কে সুনাম করে -ঘোলে দুধের স্বাদ মিঠায়। 6. ( D ). আমার সাহাবাদের কে, কেন কাউছার দেওয়া হচ্ছে না ,বোখারি ৬৫৮২ 7. ( E ). আমার সাহাবাদের কে , কেন জাহান্নামে নেওয়া হচ্ছে , ইবনে মাজা ৩০৫৭ … সাহাবি জাহান্নামে যাচ্ছে … এদের উপর আল্লাহ রাজি খুশি ? 8. ( F ) যারা সাহাবদেরকে গালি দেয় তাদের কে আল্লাহ লানত করেন , তিরমিজি ৩৮৬৬ 9. ( G ) মোয়াবিয়ার শাসন আমলে জুমার খুতবায় আলি রা: কে, গালি দিত, ১০০ হিজরিতে ওমর ইবনে আব্দুল আজিজ উহা বন্দ করেণ। ইবনে মাজা ১২১ , তিরমিজি ৩৭২৪ 10. ( H ) মুসনাদে আহমাদ, ২৫৫২৩ , যে আলিকে গালি দেয় সে আমাকে ( নবী স: ) এবং আল্লাহকে গালি দেয় 11. ( I ) আম্মার ইবনে ইয়াছিরের হত্যাকারি ( মোয়াবিয়া ) , আম্মার কে জাহান্নামের দিকে ডাকবে. বোখারি ৪৪৭, …২৮১২ যে আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকে .. সে জান্নাতি ?

B. মৌলভি ওমর রা. ত অনেক সুনাম করিলে, বোখারি পড়েছ ? কি পড়ে মৌলভি হয়েছ ? দলিল নাও বোখারি থেকে… নবী. সঃ ইন্তেলের পর হোসাইন রা. শাহাদাত পর্যন্ত যা ঘটেছে .. তার জন্য ওমর দায়ি।………. কেন ? ওমর রা. যে দায়ি তা ওমরের কথায় প্রমানিত…ওমর মৃত্যুর সময় বলেছিল, আমি কাউকে খলিফা বানালে .. তার দায়িত্ব আমার উপর বর্তাবে। …….. অতএব মোহাজের , আনসার সাহাবীদের বাদ ( ৯ঃ১০০ ) , দিয়ে, মোয়াবিয়া কে , প্রাদেশিক সরকারের দায়িত্ব দিয়ে, ওমর যে ভুল করেছে..পরবর্তিতে যে গৃহ যুদ্ধ হয়েছে .. তার জন্য ওমর রা. দায়ি। ….. ওমর রা. কি সুরা হুজরাতের ১-২ আয়াত লংগন করেন নাই ? প্রথমে অন্যায় করার পর, আল্লাহ হুশিয়ার করেন.. পরে আবার লংগন করেন। প্রমান বোখারি থেকে। শানে নষুল . সুরা হুজরাত বোখারি ৪৮৪৭……. ইবনু আবূ মুলাইকাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। …….. এ নিয়ে তাঁরা ( আবুবকর ও ওমর ) পরস্পর তর্ক-বিতর্ক করতে লাগলেন, এক পর্যায়ে তাদের আওয়াজ উঁচু হয়ে গেল। এ উপলক্ষে আল্লাহ্ অবতীর্ণ করলেন, ‘‘হে মু’মিনগণ! আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের সমক্ষে তোমরা কোন বিষয়ে অগ্রণী হয়ো না.....আয়াত শেষ। [৪৩৬৭] (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৪৮০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৪৪৮৩) ………….. এর পর ওমর রা. আবার, নবী সঃ সামনে শুধু উঁচু স্বরেই কথা বলেন নাই .. বরং নবী সঃ বিরোধিতা করেছেন….বলেছেন নবী সঃ প্রলাপ বকিতেছেন .. নাউজুবিল্লাহ। …….. ওমর রা. কেন নবী সঃ কে , শেষ অসিয়ত পুর্ন করিতে দেন নাই ? ওমর কি নবী সঃ থেকে বেশি বুষে…. ? বোখারি হাদিস নাম্বার…১১৪, ৩০৫৩, ৩১৬৮, ৪৪৩১, ৪৪৩২, ৫৬৬৯, …… ৭৩৬৬ ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মৃত্যুর সময় নিকটবর্তী হল। রাবী বলেন, ঘরের মধ্যে অনেক লোক ছিল। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ‘উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা এসো, আমি তোমাদের জন্য লিখে যাব যাতে তার পরে তোমরা কক্ষনো পথভ্রষ্ট হবে না। ‘উমার (রাঃ) মন্তব্য করলেন, নাবী স: খুবই কষ্টে নিপতিত। তোমাদের কাছে কুরআন আছে, আল্লাহর এই কিতাবই আমাদের জন্য যথেষ্ট। এ সময় গৃহে অবস্থানকারীদের মধ্যে মতভেদ সৃষ্টি হল এবং তারা বিতর্কে লিপ্ত হল। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ বলল, তাঁর কাছে যাও, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদের জন্য লিখে দেবেন যাতে তাঁর পরে তোমরা কক্ষনো পথহারা হবে না। আবার কেউ কেউ তাই বললেন যা ‘উমার (রাঃ) বলেছিলেন। যখন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সামনে তাদের কথা কাটাকাটি এবং মতপার্থক্য বেড়ে গেল,তখন তিনি বললেনঃ তোমরা আমার নিকট হতে উঠে যাও। (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৮৫৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৮৬৫) বর্ণনাকারী ‘উবাইদুল্লাহ্ বলেন, ইবনু ‘আববাস (রাঃ) বলতেন, সমস্ত জটিলতার মূল ছিল তা-ই, যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর লেখার মাঝখানে বাধা সৃষ্টি করেছিল। সেটা ছিল তাদের মতবিরোধ ও কথা কাটাকাটি। (ই.ফা- ৬৮৬৫) … ( ১ ) খলিফা কোরাইশ বংশ থেকে হবে, এটা কোরানের সুরা নিসার ৫৯ আয়াতের বিপরিত নয় ? ( ২ ) সুরা তওবার ১০০ আয়াত অমান্য করে, ওমর রা. মোয়াবিয়া কে, প্রাদেশিক সরকারের দায়িত্ব দেওয়া হয় নাই ? সূরা নম্বর: ৪৯ হুজরাত , আয়াত নম্বর: ১,২, 49:1 মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহ ও রসূলের সামনে অগ্রণী হয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছু শুনেন ও জানেন। 49:2 মুমিনগণ! তোমরা নবীর কন্ঠস্বরের উপর তোমাদের কন্ঠস্বর উঁচু করো না এবং তোমরা একে অপরের সাথে যেরূপ উঁচুস্বরে কথা বল, তাঁর সাথে সেরূপ উঁচুস্বরে কথা বলো না। এতে তোমাদের কর্ম নিস্ফল হয়ে যাবে এবং তোমরা টেরও পাবে না। সূরা নম্বর: ৪ নিসা আয়াত নম্বর: ৫৯ হে মু’মিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ্ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আনুগত্য কর রাসূলের এবং তাহাদের, যাহারা তোমাদের মধ্যে ক্ষমতার অধিকারী; কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতভেদ ঘটিলে উহা উপস্থাপন কর আল্লাহ্ ও রাসূলের নিকট। ইহাই উত্তম এবং পরিণামে প্রকৃষ্টতর। … সুরা ৯ তওবা আয়াত ১০০ মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যাহারা প্রথম অগ্রগামী এবং যাহারা নিষ্ঠার সঙ্গে তাহাদের অনুসরণ করে আল্লাহ্ তাহাদের প্রতি ও সন্তুষ্ট। … কবরে ওমরের পায়ের এ অবস্হা কেন ? বোখারি , হাদিস , ১৩৯০, তাওহীদ প্রকাশনী।

Alhamdulillah Islami Andolon Bangladesh jindabad Pir saheb Chormonai jindabad thana shakha Uttora Purbo

A. 1. নবী সঃ আল ইমরানের ৬১ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় তিরমিজির ৩৭২৪ নং হাদিসে এবং সুরা আহজাবের ৩৩ নং আয়াতের ব্যাখ্যায়, তিরমিজির ৩২০৫ , ৩৭৮৭ নং হাদিস দ্বয়ে, আলি, ফাতেমা, হাছান হোছাইন কে , আহলে বায়াত বলেছেন। … এ চার জনের বাহিরে কেহ আহলে বায়াত নয়… যেমন নবী সঃ বর্তমান বংশধরেরা। 2. বিদায় হজ্বের ভাষনে তিরমিজি ৩৭৮৬ এবং ৩৭৮৮ হাদিস দুইটিতে নবী সঃ , নবী সঃ এর পরে , আহলে বায়াত ও কোরান কে অনুসরন করিতে বলেছেন। ……. 3. হায়াতুস সাহাবা ( তাবলিগি বই ) সহ ১৩ টি হাদিস গ্রন্হ, আহলে বায়েতের সাথে , বিদ্বেষ পোষন কারিকে, নবী সঃ জাহান্নামি বলেছেন……. 4. বোখারি ৭০৭০, যে আমাদের ( আহলে বায়াত ) সাথে যুদ্ধ করে, সে আমার দলভুক্ত নয়। 5. ইবনে মাজা ১৪৫, তিরমিজি ৩৮৭০, যারা তোমাদের ( আহলে বায়াত ) বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করবে, আমিও ( নবি সঃ ) তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করবো। 6. বোখারির ৪৪৭, ২৮১২ , এদুটি হাদিস দিয়ে , আম্মার ইবনে ইয়াছিরের হত্যা কারি ( মোয়াবিয়া ) কে , জাহান্নামি বলা যায়। 7. মুসলিম শরিফের হাদিসে, ( ৬৫২২ ) নবী সঃ মোয়াবিয়া কে বদ্দোয়া দিয়েছেন। নবী দোয়া করিলে কবুল নাও হতে পারে , কিন্তু বদ্দোয়া দিলে কবুল হবেই। 8. সুরা তওবার ১০১ নং আয়াতে ….. নবী সঃ সকল মোনাফেকদের কে চিনেন্না, কে মোনাফেক আর কে সাহাবা আমরা কিভাবে বলিব ? 9. প্রশ্ন.. যারা আহলে বায়েতের ( A. ) সাথে যুদ্ধ করেছে, ( B. ) বিষ প্রয়োগে হত্যা করেছ ( C ) জবেহ করেছে , তারা কিভাবে জান্নাতি হয় ? …তারা কিভাবে মোসলমান হয় ?., মৌলভি আল্লাহ কে ভয় কর ? কি পড়ে মৌলভি হয়েছ ? 10. বোখারি ৬৫৮২, ৬৫৮৩, ৬৫৮৪, ৬৫৮৫, ৬৫৮৬, , ৭০৪৯, ৭০৫০ - ৭০৫১ এবং ইবনে মাজা ৩০৫৭ নবী সঃ বিদায় হজ্বের ভাষনে, বলেন কিছু সাহাবাকে, কাউছারের পানি দিতে গেলে বাঁধা দেওয়া হবে, নবী সঃ বলিবেন , হে আল্লাহ! এরা তো আমার সাহাবী! আল্লাহ বলিবেন, তোমার পরে এরা কী বিদআতী কাজ করেছে, তা তুমি জানো না।…… 11. অতএব … আমার সাহাবারা আকাশের নক্ষত্রতুল্য , যে কোন একজন কে অনুসরন করিলে হেদায়েত পাপ্ত হইবে… এ হাদিস, সহিহ কিভাবে ? যারা নবী সঃ নামে মিথ্যা বলে .. তাদের ঠিকানা জাহান্নাম , বোখারি ১০৬ - ১১০. 12. যারা সাহাবদেরকে গালি দেয় তাদের কে আল্লাহ লানত করেন , তিরমিজি ৩৮৬৬, মুসনাদে আহমাদ, ২৫৫২৩ , যে আলিকে গালি দেয় সে আমাকে ( নবী স: ) এবং আল্লাহকে গালি দেয়। 13. নবী সঃ মৃত বেক্তিকে গালি দিতে নিষেধ করেছেন, বোখারি হাদিস নং ১৩৯৩ তাওহীদ প্রকাশনি। 14. মোয়াবিয়ার শাসন আমল থেকে প্রতিটি মজ্জিদে , জুমার খুতবায় আলি রা: কে, জাহান্নামি বলে গালি দিত, ১০০ হিজরিতে ওমর ইবনে আব্দুল আজিজ উহা বন্দ করে, সাহাবাদের জন্য দোয়ার ব্যাবস্থা করেন। ইবনে মাজা ১২১ , তিরমিজি ৩৭২৪. ….. এই গুলি , ইজতিহাদি গালি ..ভুল হলে ও একটা ছওয়াব আছে , তাই না ?

মাশাআল্লাহ

Japabaj

কোন জায়গায় বয়ান ভাই বলেন প্লিজ প্লিজ প্লিজ

মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার

Amader Alkay barisal

MasaAllah

আলহামদুলিল্লাহ,

আমরা রাজশাহীর মানুষ ভালোবাসার ভাই আমার

মাশাআল্লাহ

❤❤❤❤❤

সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ

Amin

❤❤❤❤❤

❤❤❤❤❤

❤❤❤❤

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ হাতপাখা বিজয় হবে ইনশাআল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমীন

মাশাআল্লাহ আল্লাহ তায়ালা সবাই কে কবুল করুক আমিন

আমি প্রথম কমেন্ট করলাম

জামায়াতে ইসলামি সারা অক্ষের কোন লাভ নাই

মাশাআল্লাহ খুবই সুন্দর আলোচনা

Alhamdulillah ❤❤

আল্লা

মাশাআল্লাহ ❤❤❤

আলহামদুলিল্লাহ

❤❤❤❤

মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ

আল্লাহু আকবার টিটকারি😭

মনগড়া বানোয়াট কাহিনী, ফজলুল,করিম( রহ:) এর যুগে কয়জন আহলে হাদীস ছিলো,

মাশাআল্লাহ আল্লাহ পাক সকলকে দ্বীনের জন্য কবুল করে নিন চরমোনাই জিন্দাবাদ

আলহামদুলিল্লাহ আমিও চরমোনাই থেকে পরিবর্তন হয়েছি

ইনশাআল্লাহ ❤❤❤

❤❤❤ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ ❤❤❤

Ami sakki ato kanna ami onno kono jaigai dakhi nai even ami nijao kansi

যদি জামায়াত ইসলামীকে ছাড়া ঐক্য করা হয় তবে ঐক্য করা আর না করা সমান কথা।

ওরা হইলো আহলে খবিশ

একধম ঠিক বলেছেন শায়েখ