Відео

❤

ঈগল গীতা আসল আবার কোথায় থেকে,, যত সব ভণ্ডামি।

Hare Krishna

তাইতো সাধক রামপ্রসাদ সেন তাঁর গানে বলেছেন, খোঁজ, খোঁজ, খোঁজ খুঁজলে পাবি হৃদয় মাঝে বৃন্দাবন, দীপ,দীপ,দীপ ঙ্গানের বাতি হৃদে জ্বলবে সর্বক্ষণ, ডুব, ডুব, ডুব রূপ সাগরে আমার মন। খুব সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন, অনেক ধন্যবাদ জানালাম।

তাই তো কবি তাঁর গানে বলেছেন, প্রভু বিশ্ব বিপদ হন্তা তুমি, দাঁড়াও রুধিয়া পন্থা,তব শ্রী চরন তলে নিয়ে এসো মোর মত্ত বাসনা ঘুচায়ে। খুব সুন্দর বিশ্লেষণ, অনেক ধন্যবাদ জানালাম আপনাকে।

অসাধারণ সুন্দর বিশ্লেষণ, অনেক ধন্যবাদ জানালাম আপনাকে। তাই তো কবি তাঁর গানে বলেছেন, বিশ্ব বিপদ হন্তা তুমি দাঁড়াও রুধিয়া পন্থা, তব শ্রী চরন তলে নিয়ে এসো মোর মত্ত বাসনা ঘুচায়ে।

এই দর্শনের জনক বা রূপকারের নাম কী? এই দর্শনের বই কোথায় পাওয়া যায়?

খুব সুন্দর বিশ্লেষণ, শুনে খুব ভালো লাগলো, অনেক ধন্যবাদ জানালাম আপনাকে। সাধক রামপ্রসাদ সেন তাঁর একটি গানে বলেছেন, মনরে কৃষি কাজ জাননা, এমন মানব জমিন রৈল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা।

🙏🙏

শুনে খুব ভালো লাগলো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানালাম। সন্ত কবীরজী তাঁর একটি দোহায় বলেছেন, মোকু কাঁহা ডুন্ডেরে বন্দে, মে তো তেরে পাশ মে, না মে মন্দির মে, না মে মসজিদ মে, মে তো তেরে পাশ মে, না তো মে পাহাড় মে, না তো মে পর্বত মে, না মে ভয়র গুহা মে, মে তো তেরে পাশ মে। জগৎ ব্যাপী রয়েছে অনন্ত চৈতন্য শক্তি, পরম চৈতন্য শক্তি চেতনা রূপে আমাদের ভেতরেও বিরাজ করছে, একটি ফলের বীজের মধ্যে বিশাল মহীরুহের সম্ভাবনা অব্যাক্ত রূপে থাকে, প্রকৃতির সংস্পর্শে বীজটি আসার পর ধীরে ধীরে গাছটি ব্যাক্ত হয়। ঈশ্বরকে ব্যাক্ত ও অব্যাক্ত দুই ভাবেই উপাসনা করার স্বাধীনতা সনাতন ধর্ম গ্রন্থে দেওয়া আছে।

" ঈগল গীতা" কোন প্রকাশনা থেকে পাবো? জানালে উপকৃত হবো। ঠিকানা কি?

ধন্যবাদ।

Excellent sir 🙏🙏🙏🙏 4:58

জয় শ্রী কৃষ্ণ। নমস্কার,ধর্মের মধ্যে রাজনীতি না থাকতে (নেই)পারে। কিন্তু রাজনীতির মধ্যে ধর্ম অবশ্যই থাকতে হবে। নিতির মধ্যে যে নীতি শ্রেষ্ঠ (রাজা) তাকেই তো রাজনীতি বলে। দেশের দশের কল্যাণে, অবশ্যই তাকে ধর্মের আশ্রয়ে আশ্রিত হয়ে চলতে হবে। তা না হলে রাজনীতি নোংরা নীতি হয়ে যাবে । বর্তমানে এরকমটাই চলছে।

সুন্দর বিশ্লেষণ, ধন্যবাদ।

🕉️🛐🛐🕉️

🦅🦅🦅🦅🦅 গীতা 🤣🤣🤣

অসাধারণ..সর্বইব সত‍্য...

❤Eagle Sangeet🎉Thank you so much for spreading love and light❤

উচ্চারিত শ্লোকটি শ্রীমদ্ভগবদগীতায় রয়েছে। তাহলে কি শ্রীমদ্ভগবদগীতা এবং ঈগল গীতা এক? আলাদা হলে ঈগল গীতা কোথায় পাবো?

"ঈগল গীতা" কোথায় পাবো?

আমার থাইরয়েড গ্রন্থি সুস্থ কিন্ত আমি রাগী, বাজে যুক্তি দিলে অ কথা, কু কথা 🤣🤣🤣 আর আমার স্ত্রীর থাইরয়েড গ্রন্থি অসুস্থ কিন্তু ভীষণ নিরীহ, শান্ত। সাত চড়ে রা কাড়ে না। 🤣🤣🤣

ধন্যবাদ।

আপনার উচ্চারণ ঠিক বুঝতে পারছিনা। " এয়ার প্রাণা " না এরকম কিছু একটা লাগছে। যদি জানান ভালো হয়। আমরা জানি প্রশ্বাস বায়ু দুটো ফুসফুস অবধি যায় আর মধ্যচ্ছদা নেমে গিয়ে বেশী জায়গা করে দেয় ফুসফুস কে, যাতে গভীর শ্বাস নেওয়া যায়। কিন্তু কোন পথে প্রশ্বাস ওখানে যাবে সেটা বুঝলাম না। সেটা বুঝিয়ে দিলে বিশ্বাস হবে নয়তো কী করে আপনার কথা মানবো। 🙏

খুব সুন্দর আলোচনা, অনেক ধন্যবাদ জানালাম।

পরম চেতনাই কি সূক্ষ্ম থেকে স্থুল রূপে ব্যাক্ত হয়েছেন। সন্ত কবীরজী তার একটি দোহায় বলেছেন, যাব হরি থা তাব মে নাহি, আব মে হুঁ হরি নাহি, সব অন্ধেরা মিট গায়া, দীপক দেখা মাহি। আমি আমার সামান্য বুদ্ধিতে এই দোহার মানে যা বুঝেছি,তা হলো জীব চেতনা যখন পরম চেতনাকে লাভ করে, তখন আর জীবের ভেদ ভাব থাকে না। এতো সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানালাম।

"ঈগল গীতা" কোথায় পাবো, কিভাবে পাবো--জানালে উপকৃত হবো।

"ঈগল গীতা" কি "শ্রীমদ্ভগবদগীতা" থেকে আলাদা? আপনি যে শ্লোকটি বললেন, সেটি তো শ্রীমদ্ভগবদগীতার পঞ্চম অধ্যায়ের ষোলোতম শ্লোকে রয়েছে। "ঈগল গীতা" কোথায় পাবো, কিভাবে পাবো--জানালে উপকৃত হবো। ধন্যবাদ।

খুব সুন্দর আলোচনা, অনেক ধন্যবাদ জানালাম। আমাদের মধ্যে থাকা কামনা,বাসনাই হলো ওসুর রক্তবীজ যার কখনো বিনাশ হয় না,সব পাওয়ার শেষ হয় পরম চেতনাকে পাওয়া হলে, সাধক রাম প্রসাদ সেন তাঁর একটি গানে বলেছেন,আমার সাধ না মিটিল,আশা না ফুরিল, সকলি ফুরায়ে যায় মা।

খুব সুন্দর, অনেক ধন্যবাদ জানালাম।

সুন্দর ব্যাখ্যা, ধন্যবাদ। কাঠের মধ্যে দাহিকা শক্তি নিহিত থাকে ,চকমকি দুটি পাথরকে ঘর্ষণ করে, আগুন জ্বালানো যায়, দুধকে মন্থন করলে মাখন ওঠে,যারা শক্তির ব্যাবহার জানে তাঁরাই শক্তির স্ফুরন ঘটাতে পারে, জগতের সবকিছুর মধ্যেই শক্তি নিহিত থাকে, ভক্ত প্রহ্লাদ যে থাম্বার মধ্যে থেকে নরসিংহ ভগবানের প্রকট করেছিলেন, এই পৌরাণিক ঘটনাটিতে কি সাধনার দ্বারা কুলকুন্ডলিনী শক্তির জাগরণের নিগুঢ় তত্ত্বকে ব্যাক্ত করা হয়েছে, হিরন্যকশিপুর ছিলেন দেহাভিমানি, সিংহ পরাক্রমশালী পশু, এই পৌরাণিক ঘটনাটিতে কি পরাক্রমের সহিত সাধনার মাধ্যমে চেতনার উত্তরন ঘটিয়ে দেহাভিমান থেকে মুক্ত হওয়ার নিগুঢ় তত্ত্বকে ব্যাক্ত করা হয়েছে, ভক্ত প্রহ্লাদ ছিল স্বাত্মিক গুন সম্পন্ন, সাধনার শক্তিকে ধারন করার জন্য সাধকের স্বাত্মিক ভাব থাকা জরুরি, এই বিষয়টি বুঝিয়ে বলার অনুরোধ রাখলাম।

গঙ্গা আপনাকে বলেছিলো না,,,এ গুলো সবই কাল্পনিক এটা বলছেন না কেন?

ধন্যবাদ।

হ্যা একেবারে ঠিক কথা বলেছেন,উদ্ধব গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ উদ্ধবকে এই কথা গুলোই বলেছিলেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পরামর্শ না নিয়ে যুধিষ্ঠির পাশা খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলে, তাঁদের এতো বড় বিপর্যয় হয়েছিল। ভগবান রাম সবরীমাতার এঁটো কুল খেয়েছিলেন অথচ শুদ্র শুম্ভক উগ্র সাধনা করে দেবলোক প্রাপ্তি করতে চেয়েছিল বলে ভগবান রাম তাকে হত্যা করেছিলেন, শুদ্র শুম্ভক কি মানুষের মধ্যে থাকা ক্ষমতা পাওয়ার লোভ,যা অর্জন করার জন্য খারাপ পথ অবলম্বন করে কিছু ক্ষমতা লোভী ব্যাক্তি,এই খারাপ পথ অবলম্বন করাকেই কি উগ্র সাধনা বলা হয়েছে,পরম চেতনা লাভ করে দস্যু রত্নাকর পরবর্তী কালে ঋষি হয়েছিলেন, ভগবান রাম হলেন পরম চেতনা,পরম চেতনা লাভ হলে ক্ষমতার লোভর বিনাশ ঘটে, এই ঘটনাটির মধ্যে দিয়ে কি এটি বোঝানো হয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানালাম।

ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ।

সুন্দর ব্যাখ্যা, অনেক ধন্যবাদ জানালাম, মন্থরা শব্দের অর্থ হলো ধীরগতি। মানুষের মধ্যে থাকা চিন্তার ক্ষুদ্রতা চেতনার বিকাশের গতিকে ধীর করে দেয়, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ হলেন পরম চেতনা,মন্থরা ও শ্রীকৃষ্ণের সম্পর্কের ঘটনাটির মধ্যে দিয়ে কি এটাই বোঝানো হয়েছে,যে জীব পরম চেতনা প্রাপ্ত করলে, তাঁর মধ্যে থাকা কুরূপী খারাপ চিন্তাভাবনা সুন্দর চিৎশক্তির রুপে পরিবর্তিত হয়। এই বিষয়টি বুঝিয়ে বলার অনুরোধ রাখলাম।

দাদা ভাই আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন, জীবনের শিক্ষা না পেলে কোন মানুষের জীবন ভালো হয়না, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদীপকে যে মেধাবী শিক্ষিত ছেলে গুলো হত্যা করল তাঁরা যদি পেশাগত শিক্ষার সঙ্গে জীবন দর্শনের শিক্ষা পেত, তবে অল্প বয়সে এতো গুলো ছেলের জীবন নষ্ট হয়ে যেতনা, সমাজের এই দুর্ঘটনা গুলো ঘটার জন্য আমরা প্রত্যেকে দায়ী, আমরা নিজেরা আত্মদর্শনের শিক্ষা পেয়ে বড় হয়ে উঠিনা, তাই আমাদের ঘরের বাচ্চাদেরকেও জীবনের শিক্ষা দিতে পারিনা, তাই তো এতো ভোগবিলাসের সামগ্রী থাকা সত্বেও আমরা দিনে দিনে একা হয়ে যাই,নাত নিজেরা জীবনের সঠিক দৃশা খুঁজে পাই, না তো অন্যকে সঠিক দৃশা দেখাতে পারি।

অনেক সুন্দর ব্যাখ্যা, অনেক ধন্যবাদ জানালাম। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দেব বলেছেন,নৌকা জলের মধ্যে থাকে কিন্তু নৌকার মধ্যে যেন জল না থাকে, সেই রকম তুমি সংসারের মধ্যে থাকো কিন্তু সংসার যেন তোমার মধ্যে না থাকে, বাবুর বাড়ির কর্মচারী গৃহকর্তার ছেলেপুলেকে মানুষ করে, ভালোবাসে কিন্তু সে জানে তাঁর বাবুর ছেলেপুলে তাঁর নিজের নয়, তাই তাদের প্রতি সেই কর্মচারীর আসক্তি থাকেনা, তেমনি তোমরা যদি এই সংসারকে ভগবানের বলে ভাবতে পার, তবে তোমরা আর মোহের বন্ধনে পড়বে না। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দেব এইভাবেই মানুষকে জীবনের শিক্ষা দিয়ে গেছেন।

এতো সুন্দর সুন্দর ভিডিও উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানালাম।

খুব সুন্দর ব্যাখ্যা, অনেক ধন্যবাদ।

এতো সুন্দর সুন্দর ভিডিও উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানালাম।

অসাধারণ সুন্দর ব্যাখ্যা, অনেক ধন্যবাদ জানালাম আপনাকে।

অসাধারণ সুন্দর ব্যাখ্যা, অনেক ধন্যবাদ জানালাম। ভগবান শিবের অর্ধনারীশ্বর মুর্তিটি কি মানুষের মধ্যে থাকা মেল ও ফিমেল এনার্জির প্রকাশ বোঝাচ্ছে। আদ্যাশক্তিকে কেন মহামায়া বলা হয়,মা আদ্যা শক্তি কোন অবস্থায় মহামায়া ও কোন অবস্থায় যোগমায়া, আমরা যারা খুব সাধারণ মানুষ তাঁরা কি মহামায়ার অধীনে আছি, উচ্চ স্তরের সাধকরা কি নিজেদের চেতনার উত্তরনের পরে যোগমায়ার আশ্রয়ে থাকেন।

মন্ত্রের শব্দগুলো খুব সুন্দর শুনতে লাগল, অনেক ধন্যবাদ। এখনকার দিনে মানসিক প্রতিবন্ধী শিশুর সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে, আমার পরিচিত অনেক উচ্চ শিক্ষিত বাবা, মায়েদের একটি মাত্র সন্তান, কিন্তু সে মানসিক প্রতিবন্ধী দেখছি,আবার কোনো বাবা,মার একটি সন্তান সুস্থ তো আর একটি সন্তান দেখছি জন্মগত ভাবে মানসিক প্রতিবন্ধী, পুরানের কাহিনী গুলোতে শুনেছি অভিমন্যু মায়ের পেটে থেকেই যুদ্ধের চক্রব্যুহ ভেদ করার বিদ্যাটি রপ্ত করতে পেরেছিলেন, তাঁর মা শুভদ্রার শ্রবনেল মাধ্যমে, বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞান শুনেছি স্বীকার করেছে, শিশু মাতৃ গর্ভে থাকা অবস্থায় যদি মা ভালো গান শোনে অথবা ভালো কবিতা শোনে তবে সেই শব্দের তরঙ্গের প্রভাবে শিশুর ব্রেনের নিউরোন কোষের গঠন উন্নত হয়, চিকিৎসকের পরামর্শ মতো চলার সঙ্গে একজন মা যদি আধ্যাত্মীক অনুশীলনের সঙ্গে যুক্ত হয়, তবে শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ ও উন্নত সন্তান পৃথিবীতে আনতে কতটা সহায়ক হবে, এই বিষয়ে আলোচনা করার অনুরোধ রাখলাম, এছাড়া মানুষিক অসুস্থ বাচ্চাদের বাবা,মায়েরা আধ্যাত্মিক অনুশীলনের পথ কীভাবে অবলম্বন করতে পারবে, এই বিষয়ে জানানোর অনুরোধ রাখলাম।

খুব সুন্দর ব্যাখ্যা, অনেক ধন্যবাদ জানালাম, সনাতন ধর্মে তর্পনের সময় কালো তিল ব্যবহার করা হয়,আবার সরস্বতী পূজার সময় যবের শীষ মা সরস্বতীকে দেওয়া হয়,লক্ষী পূজাতে ধান মা লক্ষ্মীর কাছে রাখা হয়,ধান সম্পদের প্রতীক বলে, পদ্মফুল ঐশ্বর্যের প্রতীক বলে জেনেছি, কিন্তু কালো তিল হোম করার সময় ঘি মিশিয়ে আগুনে আহুতি দেওয়া কেন হয় আর যব কি বিদ্যার প্রতীক,এই বিষয়ে আলোচনা করার অনুরোধ রাখলাম।