Відео

Mash Allah Alhamdulillah Butefull waz😍

শিরোনামের সাথে বিষয়বস্তুর মিল নাই। মিথ্যা শিরোনাম।

❤❤❤❤❤

Mash Allah Alhamdulillah Amin Amin Amin

Alhamdulillah onek sundhor boyan❤

ওয়াজ তো একটা মার্দম ওয়াজ না করলে মানুষ হেদায়েতের পথে আসবেনা

Right 👍 . With Thanks 🙏🙏👍 and Congratulate To Mawlana Abdul Kalam Azad bashar Shaheb hafizahullaho Tala.

তুমি বইসা বইসা খালি ওয়াজ করলেই কাজ হইয়া যাইবো

মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা আল্লাহ পাক হূজুরকে নেক হায়াত দান পরমান

মাশা আল্লাহ সৌদি থেকে ❤

ভালোবাসা অবিরাম আপনাকে

আললাহ তুমি আমাদের সবাইকে পরিপূর্ণভাবে, ইসলাম, কে।বুজার, ও,মানার,তৌফিক, দাও

মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

Alhamdulillah ❤

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন

আপনার আর আগে এভাবে ভযানর প্রয়োজন ছিল তাহলে এত কিছু হত না হুজুর

সব দায়িত্ব তাহেরীর হলো বাকি ঘোড়ার লোম পরিস্কারে ব্যস্ত কি???

যে যখনই কোরআন-হাদীসের আলোকে হক্ক কথা বলেছেন তখনই একশ্রেণির কতিপয় কিছু বিদআতি কাটমোল্লা বিনা পুঁজির ধম' ব্যবসায়ী লেবাসধারী সাইনবোর্ড ওয়ালা গোমূর্খ বলদ মনুষ্য রুপি বহুরূপী বাটপার গোমূর্খ বলদ কোরআন-হাদীস বহি'ভুত মিথ্যা কিচ্ছা কাহিনিবীদ কালেকশানবাজরাসহ তাদের দোসররা বরাবরের মতো করে তার বিরুদ্ধে যড়যন্ত্র করে আসছে আগাগোড়াই। ইসলামী সংগীত জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র দেশসহ বহির্বিশ্বের সকলের গব' ও অহংকার এবং গৌরবসহ হৃদয়ের স্পন্দন শিল্পী সম্রাট মোঃ মশিউর রহমান সাহেবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ইসলামের দুশমনদের পূর্বের সেই সব ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ মাত্র। বিনা পুঁজির ধম' ব্যবসায় ভাটা লাগলে ইসলামের দুশমনদের সঠিক চরিত্র ফুটে উঠে বা আসল রুপ প্রকাশ পায়, যা দেশসহ বহির্বিশ্বের সকলের কাছে সুস্পষ্ট বা পরিস্কার। এরা তারাই যারা পূর্ব হতে হক্কানি আলেমে-ওলামাসহ বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ স্কলার ডাক্তার মোঃ জাকির নায়েক থেকে আজ অবধি পযন্ত সকল ধরনের হক্কানি আলেমে-ওলামা ও ইসলামী চিন্তাবিদ এবং হক্ক কথা উপস্থাপনকারীসহ হক্ক পন্থী ইসলামী আন্দোলনের বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছে বা যাচ্ছে ধোঁকাবাজি ভিতরে নিমজ্জিত হয়ে গলাবাজী ও ফেতনাবাজী এবং মিথ্যা ফতোয়াবাজীর ভিতরে হাবুডূবু খেয়ে চিল্লাবাজীর মাধ্যমে। যে কেউ হক্ক কথা বললেই নিজেদের গায়ে মাখিয়ে নিয়ে বিষোদগার করে যাচ্ছে গোঁড়ামি বশত গায়ের জোরে ইসলামের শত্রুদের সাথে যোগসাজশে তাদের সাজেশন মোতাবেক। সময় হয়েছে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী সকল ধরনের পেট পূজারিদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াতে হবে। কোটি কোটি মানুষের জনপ্রিয় মুখ সকল ধরনের পূজারিদের মুখোশ উন্মোচনকারী সময়ের সাপেক্ষে বাস্তবসম্মত ইসলামী সংগীত উপস্থাপনকারী সিংহ পুরুষ বাতিলের আতংক সুমিষ্ট কণ্ঠস্বরের শিল্পী সুর সম্রাট মোঃ মশিউর রহমান সাহেবকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও বিনম্র অভিনন্দন এবং অসংখ্য ধন্যবাদসহ সালাম। শিল্পী ------------->- মোঃ মশিউর রহমান -<-------------- একটা নাম, একটা ইতিহাস, একটা প্রতিষ্ঠান। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে আছে যার সুখ্যাতি আর সুনাম। নাম --------------------->-শিল্পী মোঃ মশিউর রহমান। গাছগাছালি (গাছ) নষ্ট করছে গাছবিধ্বংসী পোকা জিরে, কওমি অঙ্গন ধ্বংস করছে গীবত ও পরনিন্দা এবং হিংসা সৃষ্টির কারিগর নামধারী আকাবীরে, ইসলাম ধম' তীলে তীলে শেষ করছে কতিপয় কিছু ভন্ড পীরে। উরা যদিও বিভিন্ন পূজারি, তারমানে মূলে সবই পেট পূজারি তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহের কোন অবকাশ নেই।

কি বলেছে মওদুদী কি বলেছে তোমার নেতা এসব কথা আগে ছাড়,,,,, বন্ধু কুরআন হাদীস ধর

তোদের কথায় প্রমাণ করে নবীজী (দঃ) তোদের কেহ নন। উনি তাহেরীদের নবী। তাহলে তোদের নবী কে Clear করলে ভাল হতো। মনে রাখিও, প্রকৃত আলেম কিংবা অলিদের প্রতিটি কর্মের উদেদেশ্য আছে। যেমন, হযরত বায়োজিদ বোস্তামী (রহঃ) একবার রোজার সময় আহার করেছিলেন দিনের বেলায়। এতে হাজার হাজার লোক শিরক থেকে রক্ষা পেয়েছে অনুরূপভাবে তাহেরীর নীরবতায় ইসলাম ধর্মের ভিতর গাফটি মেরে বসে থাকা ঠাকুর গুলি কৈ মাছের মত বেরিয়ে আসছে। তাহেরী জিন্দাবাদ

তাহেরি জিলাপি ফাতেহা করতে গেছে

একজন কাফের ইসলামের যতটা ক্ষতি করেছে, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে একজন মুনাফেক। একজন নাস্তিকের কটুক্তিতে ইসলামের যতটা ক্ষতি হয়, তার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতি হয়, একজন ব্যাক্তি যখন ধর্মীয় লেবাস লাগিয়ে কটুক্তি করে,তাকে অনুসরণ করে হাজার হাজার মানুষ ইমান হারা হয়।তাই আমাদের উচিত যে কেউ আল্লাহ, নবী রাসূল, ইসলাম ও কুরআন নিয়ে কটুক্তি করবে সবাই কঠিন ভাবে তার প্রতিবাদ করা। কিন্তু আমরা যখন একজন নাস্তিক কটুক্তি করে তখন তার প্রতিবাদ করি,কিন্তু একজন লেবাস লাগিয়ে কটুক্তি করে তখন আমরা নিরব থাকি। ১। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চল্লিশ বছর পূর্বে নবীই ছিল না, মুহাম্মদ নামের মাঝে কোন বরকত নেই, আহমদ উল্লাহ। ২। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পথহারা ছিলেন, মোল্লা নাজিম উদ্দীন। ৩। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পথভ্রষ্ট ছিলেন, আবু তোহা আদনান। ৪। মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ র মাঝে কোন আদর্শ নেই, মহিউদ্দিন আজমি। ৫। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চল্লিশ বছর পূর্বের কোন কিছুর অনুসরণ করা যাবে না মুশতাকুন্নবী কাসেমী। ৬। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুখ থেকে দূর্ঘন্ধ বের হতো, রাজ্জাক বিন ইউসুফ। ৭। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গুনাহ করেছেন, হাফিজুর রহমান ছিদ্দিকি।৮। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কোন ডিগ্রি ছিল না, এজন্য তিনি ভূল করেছেন, আমাদের যেহেতু ডিগ্রি আছে তাই আমাদের ভূল হবে না, মুজাফফর বিন মুহসিন। ৯। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পচিঁশ বছর বয়সে বিয়ে করেছে, চল্লিশ বছরের একজন বুড়ীকে, যে ইনটেক ছিল না, দুই তালাক খাওয়া, মিজান আজহারি। ১০। নামাজ পড়লে জান্নাতে যাওয়া যাবে এমন কথা কুরআনে নেই, আমীর হামজা। আমরা তখন তাদের প্রতিবাদ না করে তাদের সমর্থন করেছি। তবে কী এটা বলা যাবে? ধর্মীয় লেবাস লাগিয়ে কটুক্তি করলে কোন সমস্যা নেই।

Karo somalochona na kore Islam nia kotha bolen

Tahiri Bondo àtai tar proman

হুজুরকে আল্লাহপাক নেক হায়াত করুন

আমাদের এলাকার মাহফিল ছিল এটা মার্চের ২ তারিখ ২০২৪...আলহামদুলিল্লাহ উপস্থিত ছিলাম সেখানে

তাহেরি আসেকে শয়তান তার মুখে আসেকে রাসুল নয় রাসুল সঃ এর সন্নাহকে বেদায়াত দিয়ে ভরে দিয়েছে।

তাহেরী হচ্ছে ইসলাম বিরোধীদের কেনা গোলাম।

তাহেরি সরকারে লুক

তাহেরি পাগল

আচকে দেখলাম তাহিরির জানাজা করতে ছেন হয়তো সুজুক বুজে জিন্দা হয়ে বলবেন আমি নবীর আসিক্ত

কোন ব্যাক্তির নামে সমালোচনা করাই শ্রেয়

তাহেরী বাহিরে এইগুলা দুধ খাওই না মজনু

রাসুল (সঃ)কে অপমান কারী কে বিচার করা উচিৎ। রাসুল (সঃ)নামে কুটউক্তি করার সুযোগ করে দিয়াছে এদেশের আলেম সমাজ। এরা যে সব বয়ান করে রাসুল (সঃ) নামে ছফরে গেলে তিন দিনের বিবাহ জায়েজ করেছে, একৈই সময় নয় জন হুজুরা সাথে সহবাস করতে পারে এসব বয়ান হুজুরদের বাদ দিতে হবে।

ইসলাম বিরোধী শক্তির দোয়া আছে তাহেরি উপর।

TAHARIR NAME NIEY VIRAL HOTE CHI.

হুজুর নাস্তিক হয়ে গেছে

❤❤❤❤❤

তাহেরীর মত একটা মুশরীকের নাম মুখে না আনাই উচিত।ও কে আলেম বলে সম্মুদন করাটাইক ভূল।

আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা ...///////////

সাঈদী এবং লুত্ফুর এর পর এখন হক কথা বলার মত দুই জন আছেন । একজন হলেন, বাসার সাহেব অন্য জন হলেন আমি র হামজা । হক কথা বলার জন্য এদের দীর্ঘদিন বাঁচিয়ে রাখুন আল্লাহ।

আবু হানিফাসহ হক্বপন্থীদের নামের পর (র) নাি। ইবনে তাইমিয়াসহ বাতিলপন্থীদের নামের পর (র) ঠিকই বলেছেন। তাতেই সব পরিস্কার।

তাহেরী মুনাফিক এখন প্রতিবাদ করলে জিলাপি তো পাবে না রক্ত দিতে হবে এজন্য তাহেরি পালাইছে

দয়া করে তাহেরি র কতটা বাদ দিন তাহেরি সবখানে কথা বলবেনা তাহেরি র ওয়াজেদ কোন হিদায়ত নাই

যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।

তাহিরে কে ডাকা হোক

ভন্ডদের নিয়ে আলোচনা করে সময় নষ্ট করবেন না,ওরা সরকারি, দরকারি

তাহলে তো 100% এসপি সাহেব জারজ। তাহার পিতৃত্ব পরিচয় নাই

قال رسول الله - صلى الله عليه وآله وسلم - : " البركة مع أكابركم " . هذا حديث صحيح على شرط البخاري

ماسااللة