Відео

বিদ্রোহ হোক পুলিশের উদ্ধতন কর্মকর্তা দের চাকরিচুত করা হোক।।

কুমিল্লা হোমনা থানা সোলেমান শাহ এর মাজার মাজার আছে সেখানে শিরিক করা হয় গাঞ্জা খাওয়া হয় গান বাজনা করা হয়

Buewiahoterhii34yju3h5yipjztehii4y5or8oyts

Hihmhikjhiltjiojou Tcjopu6

ভাই গরম মাসলা খাবার নিয়ম কি বাবে

Joy Sree Ram ❤❤

বাচ্চা একটা ছেলে। আর নিষ্পাপ চেহারা মায়বি চোখ। দেখে মনেই হচ্ছে না যে এই ছেলে এভাবে খুন করতে পারে।

প্লিজ উনার পরিচয় টা দিন,,বাড়ি কই উনার

Amar guli lagse 31 ta Tar moddo kisu bahir korse r o onack gula aca Kow jodi paro ake sohogita loiren

❤❤❤

মসজিদ মাদ্রাসায় বলাৎকারীদের তালিকা জনসন্মুখে প্রচার করা হোক ৷

আসল ডুমুর হলো আরবের। যাকে আরবিতে তীন ফল বলে।

এটা সেই ডুমর গাছ না

😭😭😭

বর্ণ দিয়ে রাস্তা নামে গেছে আলহামদুলিল্লাহ সবাইকে ধন্যবাদ যারা এদের সাথে ছিল

তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি তাদের উপরে গজব নাযিল হবে আল্লাহ আল্লাহ রব পথ নাযিল করুন আল্লাহ মুসলমান জাতি আবার এগুলা কিভাবে করে

😂😂😂😂😂😂😂😂

😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂

সুবহানাল্লাহ দেশে তো ভালই হয়েছে আল্লাহর কাছে দোয়া করি যারা ভাঙছে তাদের নেক হায়াত বাড়ায় দেখ আর মজার গুলা বেশি বেশি করে ধ্বংস করে দিক

আলহামদুলিল্লাহ খুব বালো হয়েছে

রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো? যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।" [বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা] এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে। [ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪] তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।" [ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪] বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।

দুঃখজনক ব্যাপার হলো বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদ জংগিবাদের পুনরায় উত্থান ঘটেছে। এই কারণে কি বিপ্লব ঘটেছে? এদের জন্য কি দোয়া করেছিলাম? আফসোস!! আমাদের দেশের জন্য!! এই দেশের মানুষ কোন বিপ্লবেরই সুফল লাভ করতে পারলো না। বর্তমান এই মাজার ভাঙার নামে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য কওমি, ওহাবি, লা মাযহাবি, সালাফি, জামাতি আলেমরাই দায়ী। যাদের দুয়েকজন এখন শত কোটি টাকা দুদিনের মধ্যেই যোগাড় করে মানবতার কান্ডারি সেজেছেন!!! তাদের বক্তব্যই এসব কাজের উসকানিদাতা। কারণ তাদের কেউ এখনও এইসব ভাঙাভাঙিকে কনডেম করছেন না বরং শিরিক বেদআতের আস্তানা ভাঙার সমর্থনে কথা বলেছেন। যদি তা ই হয় তবে তারা কি কাদিয়ানিদের আস্তানা ভাঙার কথা বলেছেন? মন্দির ভাঙার কথা বলেছেন? না, বলেননি। বরং তারা মন্দির রক্ষা করার কথা বলেছেন। তার মানে এটা পরিস্কার তারা শিরিক বেদআত উচ্ছেদ তাদের লক্ষ্য নয়। তাদের লক্ষ্য আউলিয়ায়ে কেরামের মাজার আস্তানা ধ্বংস করা। কারণ বাংলাদেশে আউলিয়ায়ে কেরামের মাজার আস্তানাই আবহমান কাল ধরে অসাম্প্রদায়িকতার সুতিকাগার, মানবপ্রেমের উর্বরক্ষেত্র। সেগুলো ধ্বংস করে দিতে পারলে তারা মনে করছে বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ সাম্প্রদায়িক দেশে রুপান্তর করতে পারবে। তারা এদেশে তথাকথিত শরিয়া শাসন ও আইন বাস্তবায়ন করতে পারবে। বর্তমান সরকার কি চায় বাংলাদেশ আরেকটি পাকিস্তান হোক? যদি না চায় তবে অবিলম্বে এইসব আউলিয়া বিরোধি মাজারবিদ্বেষি অরাজকতা সৃষ্টিকারিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

ঠিক বলছেন ভাই

এগুলো করে ওদের কি লাভ ? আরো শত্রুতা বাড়াইলো।

লালসালু মূলত একটি সামাজিক উপন্যাস। যুগ-যুগ ধরে প্রচলিত কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস ও ধর্মীয় ভীতি এই উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়। মজিদ নামে এক স্বার্থান্বেষী, ভণ্ড ধর্মব্যবসায়ীকে কেন্দ্র করে এর কাহিনী গড়ে উঠেছে।লালসালু বাঙালি লেখক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচিত অভিষেক উপন্যাস।

আলহামদুলিল্লাহ

যে সব লোকজন মাজার ভাঙার সাথে জরিত তাদেরকে দ্রুত বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। এ দেশ অলি আউলিয়ার, এ দেশে কোন জামাত শিবির ইসলাম আনে নাই।

হে আল্লাহ তুমি অসহায় মুসলমানদের ধৈর্যধারণের ক্ষমতা বাড়িয়ে দাও 🙏🇧🇩🙏🇧🇩🙏🇧🇩

আলহামদুলিল্লাহ

বালকরচে

এরপর ভণ্ড বাউলদের আখড়াও ভাঙতে হবে।

হৃদয় স্পর্শী মর্মান্তিক ঘটনা

আল হামদুলিল্লাহ খুব ভালো কাজ করেছে

দেশ কি বাপ দাদার।

Alhamdunilla

ওরে,দরে,বিচারের,আওতাই,এনে,সাশতি,

এই চলে কে শাশতি দেয়া হোক

ও একটা চোর,,, আমি ভর্তির পনেরো দিন পর ভর্তি বাতিল করতে চাইলে আমার কাছে চার হাজার টাকা দাবি করে 😢😢😢😢উওম বিচার হয়েছে

এ ধরনের কাজ যারা করেছে, তাদের উপযুক্ত শাস্তি হওয়া উচিত।

ভাংচুর যারা করছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত না হলে এরকম করলে অলি আউলিয়াদের দরবারের ভিতরে আসলে কি ভবিষ্যতে আসলেই অনেক খারাপ যারা করছে তাদেরকে নিন্দা জানাই এবং কি তাদের দূরত্ব বিচার হওয়া উচিত

আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ

Alhamdulillah

আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো কাজ হয়েছে

আলহামদুলিল্লাহ ভালো কাজ করেছে

একদম ঠিক বলেছেন

😀😀😀😃😁

আমাদের কলেজ 😊

উনি অধ্যক্ষ যোগ্যই না

এখনো ক্ষমতায় আসে নাই তার আগেই শুরু হয়ে গেছে।।

কেবল শুরু বাজে রাজনীতি