Відео

আল্লাহু আলাম।

কিসের পার্থক্য এর কথা বলছেন?

@naseehahbd নামাজের

@KamrulhassanKamrul-m3t Jajakallahu Khairan

অলাইকুম আসসালাম। আপনার উত্তর ভিডিও আকারে আছে আমাদের চ্যানেলে। দেখুনঃ ua-cam.com/video/yhFnq7p4O54/v-deo.html

Jajakallahu Khairan

Jajakallahu Khairan

আপনার স্বামীর এমন আচরণ নিঃসন্দেহে আপনার জন্য কষ্টদায়ক। এ পরিস্থিতিতে ধৈর্য ধারণ করা এবং সম্পর্ক উন্নতির জন্য সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক ভালোবাসা, সম্মান এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে গড়ে ওঠে। প্রথমত, নিজের কষ্ট ও অনুভূতির কথা স্বামীকে শান্ত ও বিনয়ের সঙ্গে খুলে বলুন। তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন যে তার এমন মন্তব্য আপনাকে আঘাত করে এবং এটি আপনার আত্মমর্যাদা ও সম্পর্কের প্রতি বিশ্বাসে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। দ্বিতীয়ত, নিজের প্রতি আস্থা রাখুন এবং আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দুআ করুন, বিশেষ করে দোয়া কবুলের মুহূর্তগুলোতে (যেমন তাহাজ্জুদের সময়, সেজদায় থাকা অবস্থায়, এবং জুমার দিন)। আল্লাহ তাআলা সবকিছুর মালিক। তিনি আপনার পরিস্থিতি জানেন এবং আপনার জন্য উত্তম কিছুই নির্ধারণ করবেন। তৃতীয়ত, যদি আলোচনার পরও সমস্যার সমাধান না হয়, তাহলে একজন বিশ্বস্ত আলেম বা পরিবারের বয়স্ক ও প্রজ্ঞাবান কারো সঙ্গে পরামর্শ করুন। এটি দ্বন্দ্ব বা ভুল বোঝাবুঝি দূর করতে সহায়ক হতে পারে। সবশেষে, মনে রাখবেন যে ধৈর্য, উত্তম আচরণের মাধ্যমে তার মাঝে পরিবর্তন আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আপনাদের সম্পর্কের মধ্যে শান্তি ও ভালোবাসা বৃদ্ধি করুন। আমিন।

নামাজের সময় নিজের ছায়া সামনে পড়ে যাওয়ার কারণে নামাজের সহীহ হওয়ার কোনো সমস্যা নেই ইনশাআল্লাহ [আল্লাহু আলাম] তবে মনোযোগ এবং একাগ্রতার জন্য আপনার সামনে এমন কিছু না থাকা উত্তম যা দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে। আপনি যদি মনে করেন ছায়া আপনাকে মনোযোগ বিচ্যুত করছে, তাহলে নামাজের স্থান বা আলো ব্যবস্থা সামান্য পরিবর্তন করে নিতে পারেন।

নামাজে থাকাকালীন সময়ে যদি আয়নার দিকে চোখ একদম না ফিরানো হয় এবং বরং নিচের দিকে তাকিয়ে নামাজ আদায় করা হয়, অথবা হঠাৎ চোখ পড়লে সঙ্গে সঙ্গে ফিরিয়ে নেওয়া হয়, তাহলে নামাজে কোনো সমস্যা হবে না। তবে, যদি আয়নার দিকে বারবার তাকানো হয় বা তাকানোর কারণে নামাজের খুশু-খুজু (একাগ্রতা ও আল্লাহভীরুতা) নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে নামাজ মাকরূহে তানযিহি হবে। অর্থাৎ, এটি শরীয়তের দৃষ্টিতে অপছন্দনীয় একটি কাজ। তবে এতে নামাজ ফাসিদ (বাতিল) হবে না। হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ্ তোমাদেরকে নামাজ আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন। তোমরা নামাজের সময় এদিক-ওদিক তাকাবে না। বান্দা যতক্ষণ এদিক-ওদিক না তাকায়, ততক্ষণ আল্লাহর চেহারা বান্দার চেহারার সামনে থাকে। (সুনানে তিরমিজি)

ধূমপানরত ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া যায় যদি মুসলিম হয় তিনি। যদিও ধূমপান একটি অপছন্দনীয় এবং ক্ষতিকর কাজ, এটি সালাম বিনিময়ের ক্ষেত্রে কোনো বাধা সৃষ্টি করে না। সালাম হলো ইসলামী অভিবাদন, যা মুসলমানদের মধ্যে শান্তি, সম্প্রীতি এবং সৌহার্দ্য বৃদ্ধি করে। তাই ধূমপানরত ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া এবং তার সালামের জবাব দেওয়া সম্পূর্ণ বৈধ। তবে ইসলামের দৃষ্টিতে ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এবং নিন্দনীয় কাজ হিসেবে বিবেচিত। তাই ধূমপান থেকে বিরত থাকা এবং অন্যদেরও এ বিষয়ে সচেতন করা আমাদের দায়িত্ব। সালামের মাধ্যমে ওই ব্যক্তিকে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে ধূমপানের ক্ষতি সম্পর্কে উপদেশ দেওয়া দেওয়া যেতে পারে।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

Jajakallahu Khairan

Jajakallahu Khairan

হাদিস অনুসারে, শিশুদের সাত বছর বয়সে নামাজ শেখানো এবং দশ বছর বয়সে না পড়লে হালকা শাস্তি দেওয়া এবং তাদের শয্যা আলাদা করা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে (আবু দাউদ, ৪৯৫)। দশ বছর বয়সের পর ছেলেদের মায়ের বা বোনের সঙ্গে এবং মেয়েদের বাবার বা ভাইয়ের সঙ্গে একই বিছানায় শোয়া নিষিদ্ধ। ইমাম নাফরাওয়ি আল-মালিকি (রহ.) আল-ফাওয়াকিহ আদ-দাওয়ানি (২/৩১২) গ্রন্থে বলেন: "একজন পুরুষ এবং একজন নারীর পাশাপাশি শোয়ার বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে এটি নিষিদ্ধ, এমনকি যদি তাদের আউরত ঢাকা থাকে বা তাদের মধ্যে কোনো প্রকার পর্দা বা বাধা থাকলেও, যদি তারা প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে থাকে।"

জাযাকাল্লাহু খাইরান

দয়া করে সম্পূর্ণ ভিডিও দেখে মন্তব্য করুন।

আসসালামু আলাইকুম। আপনারা বিবাহিত জীবনে সন্তান লাভের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করুন এবং ধৈর্য ধারণ করুন। যেহেতু ডাক্তারি পরীক্ষায় সব কিছু স্বাভাবিক এসেছে, তাই এটা সম্ভব যে আল্লাহর ইচ্ছায় উপযুক্ত সময়ে আপনার সন্তান হবে ইনশাআল্লাহ। নিয়মিত নামাজ পড়ুন ও আল্লাহর কাছে দোয়া করুন। আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল রাখুন। অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অব্যাহত রাখুন। সূরা মারইয়াম বা সূরা ইউসুফ তিলাওয়াত করে দোয়া করুন। রুকাইয়া করাতে পারেন। শেষ রাতে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি চাইতে থাকুন। আল্লাহ আপনার প্রার্থনা কবুল করুন ও নেক সন্তান দান করুন। আমিন।

সুস্থ, সুন্দর ও নেককার সন্তান লাভের পরীক্ষিত আমল ও দোয়া: ua-cam.com/video/9M8BEUJLEeQ/v-deo.html

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

তালাকের মাসয়ালা আপনি আপনার এলাকার কোনো অভিজ্ঞ আলেম বা শরীয়াহ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। আল্লাহ সহজ করে দিন আপনার জন্য।

অলাইকুল আসসালাম। Rijan অর্থঃ মহৎ আর Uzzaman অর্থঃ আল্লাহর বান্দা

@naseehahbd অনেক ধন্যবাদ খোদা হাঁপেজ

Amio jante cai

গর্ভাবস্থায় ধাতু বা অন্যান্য স্রাব যদি অনবরত বের হতে থাকে, তবে তা ইসলামে "মাযী" (নাপাক তরল) হিসেবে বিবেচিত হয়। এ ক্ষেত্রে করণীয়: প্রতিবার নামাজের আগে অযু করে নামাজ পড়ুন। ধাতু বা স্রাব নির্গত হওয়া একটানা হলে এটি "মাযূর" অবস্থার অন্তর্ভুক্ত হবে। এক্ষেত্রে নামাজ আদায় করতে কোনো বাধা নেই। অযু করেই নামাজ পড়বেন। পরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করুন এবং নামাজের আগে কাপড় পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন যদি তা সম্ভব হয়। গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর জন্য অধিক ফজিলতপূর্ণ এবং সহজ দোয়া হলো: দোয়া ১: رَبِّ هَبْ لِي مِنَ الصَّالِحِينَ উচ্চারণ: "রাব্বি হাবলি মিনাস সালিহীন।" অর্থ: "হে আমার প্রভু, আমাকে সৎ ও নেক সন্তান দান করুন।" (সূরা আস-সাফফাত: ১০০) দোয়া ২: رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا উচ্চারণ: "রাব্বানা হাব লানা মিন আযওয়াজিনা ওয়াযুররিয়্যাতিনা কুররাতা আ'ইউনিন ওয়াজআলনা লিল মুত্বাকিনা ইমামা।" অর্থ: "হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের স্ত্রী ও সন্তানদের আমাদের চোখের শীতলতা করে দিন এবং আমাদের মুত্তাকিদের নেতা বানিয়ে দিন।" (সূরা ফুরকান: ৭৪) দোয়া ৩: اللَّهُمَّ احْفَظْ جَنِينِي وَاجْعَلْهُ مُبَارَكًا صَالِحًا উচ্চারণ: "আল্লাহুম্মা ইহফাজ জানিনি ওয়াজআলহু মুবারাকান সালিহা।" অর্থ: "হে আল্লাহ, আমার গর্ভস্থ সন্তানকে রক্ষা করুন এবং তাকে সৎ ও কল্যাণকর বানান।" এছাড়া সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার বেশি বেশি পড়ুন। আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে থাকুন। প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় আয়াতুল কুরসি ও তিন কুল (সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস) পড়ে মা ও সন্তানের সুরক্ষার জন্য দোয়া করুন। @TaniyaAktar-v6o @SultanmohammodMusa

সুস্থ, সুন্দর ও নেককার সন্তান লাভের পরীক্ষিত আমল ও দোয়া: ua-cam.com/video/9M8BEUJLEeQ/v-deo.html

স্বামী মারা যাওয়ার পর বিধবা নারীর জন্য ইসলামে নির্দিষ্টভাবে ৪০ দিনের সকালে গোসল করার কোনো নির্দেশ নেই। (আল্লাহু আলাম)

জাযাকাল্লাহু খাইরান 💚

জাযাকাল্লাহু খাইরান

প্রশ্নটা বুঝতে পারিনি। বিস্তারিত বলবেন প্লিজ।

এটা দেখুন মনোযোগ দিয়েঃ ua-cam.com/video/bh9UtXRt2W4/v-deo.html

এটা দেখুন মনোযোগ দিয়েঃ ua-cam.com/video/bh9UtXRt2W4/v-deo.html

এটা দেখুন মনোযোগ দিয়েঃ ua-cam.com/video/bh9UtXRt2W4/v-deo.html

প্রশ্নটা বিস্তারিত বলবেন প্লিজ।

Jajakallahu khairan

Ameen

Jajakallahu Khairan

এটা কী তালাক হবে কী?

দয়া করে তালাকের মাসায়ালা একজন যোগ্য আলেমের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে নিন। এটাই সবচেয়ে ভালো হবে আপনার জন্য।

এটা শুনুন মনোযোগ দিয়ে: ua-cam.com/video/bh9UtXRt2W4/v-deo.html

Jajakallahu Khairan

Jajakallahu Khairan. Ameen.

Jajakallahu Khairan.

Thanks for the comment.

Thanks for the comment.

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

ধন্যবাদ মতামত প্রদানের জন্য।