Відео

ua-cam.com/video/vxPPNhokEq0/v-deo.html

আমার তোর বয়স আমি বলি আমার বাচ্চা ছাড়া আমার এলাকার মুরব্বিরা বলতেন এবং যারা আওয়ামী লীগের সমর্থনা ছিল তারাই বলতেন করতে পারেন শেখ মুজিবুর রহমানের যেই সময় পাকিস্তানে যাইয়া ইয়া ছিল সময় আমাদের দেশ ছিল পাকিস্তান কিন্তু বাংলাদেশে নাম চেঞ্জ কইরা বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয়েছে শেখ মুজিবুর রহমান ১০ মাস পরে বাংলাদেশে আসছে শেখ মুজিবুর রহমান এ গেছে পাকিস্তান এর টাকা পাকিস্তান টু তিশন টু বাংলাদেশের শেখ মুজিবুর রহমান আসছে অর্থাৎ ৯ মাস মাসের আগের চইলা গেছে মনে ওনায় দশ মাস পরে বাংলাদেশে আসছে ওরা নিজেই জানে না যে এটা কি বাংলাদেশ নাকি স্বাধীন হইছে উনি নিজেই জানতো না তাহলে আজকাল কিছু বোকা লোক বলে স্বাধীনতার পোষক নাকি শেখ মুজিবুর রহমান শেখ মুজিবুর রহমান তো জানে না যে এটা কি স্বাধীন হয়েছে নাকি এটা কি পাকিস্তান এই ইতিহাস গুলো কেউ তুলে ধরে না

হা হা হা হা হা হা হা

Ahre afa

টুকু কেন এখনো কে উনার স্থানে অন্য কাউকে বসানো হোক বার করেন না কেন তো রয়ের এজেন্ট

যারা এক-এগারোর ইতিহাস ভুলে গেছেন তাদের জন্য নিবেদন করে। এক-এগারোর সাতকাহন হাসিনা বলে এক-এগারো আন্দোলনের ফসল দূর্নীতিকে ধরতে গিয়ে এক-এগারো সফল। কামলারা সব ফেঁসে যায় রাস্তায় কুড়ায় গাড়ি এইনা দেখে উল্লাসিরা হাওয়ায় উড়ায় শাড়ি। চোর পুলিশ খেলা খতম না-কি ওমর শাসন এখন দেখি সুবিদাবাদে ঘোমটা দিয়ে নাচন। ক্ষমতাটা কজ্বা করতে মাইনাস ওয়ান- টু মইন ফখর নেশার মত গিলে ফেললো গু। সব গিলে পেটের ভেতর পাকিয়ে গেল বোম এমন বোমা হজম করতে শনি -রবি -সোম। মইন ফখর পিঠ বাঁচাতে নিরংকুশের শর্তে যে রাজি সেই বিজয়ী ডুবদিল অচিন গর্তে। এক নেত্রীর আপোষহীনে হেরে যায় তার দল আরেক নেত্রী নাচতে আছে বাহুতে কার বল? এই সরকার অভিষেক হলো অন্তরে তার বিষ প্রমোশন দিয়ে বিডিয়ারে দে খোঁজ খবর নিস্। বিডিআর হত্যার বিচারে সরকার করে ঢং পাবলিক সব বুঝতে আছে যতই লাগায় রং। আগাছা এখন পরিষ্কার নাম বদলের পালা প্রতিপক্ষের নাম দেখলে অন্তরে তার জ্বালা। প্রতিবাদ আর যুদ্ধাপরাধ এক সুতোয় সব মামলা পিছনে তার লাগিয়ে রাখে কোটি টাকার কামলা। একদিকে ডাকে সংসদে আয় - আসলে করে খিস্তি টান বাজারের এমন আসরে কেমনে রাখে রিস্তি। আটত্রিশ বছরের স্মৃতি স্তম্ভ এক নিমিষে বালি অগ্নি মূর্তি সরকার লাগায় নিজের মুখে কালি। নিষ্পত্তি করা কেয়ার টেকারে ছিল শান্তির গতি এমন শান্তি বাতিল করে কুলাঙ্গার বিচারপতি। মুখে ডাকেন আলোচনায় বস, হাতে লয় ঝাড়ু ওঝা কাঁধে দাঁড়িয়ে আছে মিছিল মিটিং তাডু। হাঙ্গামা সিনেমার শুটিংদল এদের অনেক মিত্র এরাই করেন টেন্ডারবাজি এটাই দৈনিক চিত্র। কথায় কথায় রাবিশ মন্ত্রী জগাখিচুডি ঘুটে দরবেশ এসে শেয়ারবাজার সবনিয়ে লুটে। ম্লানহয়ে য়ায় রাজাকার নাম তুঘলকি কান্ডে হত্যা চুরি মানবতা বিরোধ কিনাই তোর ভান্ডে। তুই রাজাকার এইকথাটা বলিসনা তুই আর তুই চোর - বিশ্বচোর প্রবীণরা করে চিৎকার। লক্ষটাকা ঋন নিতে পাবলিকের জুতা ক্ষয় কেমন করে হাজার কোটি একনিমেষে জয়। এত বড় চুরি হল বুবুর হাতেই চাবি তবুসে লোক হাঁসায় মানেনাতো দাবি। ফারুক মাহমুদ গাজী

আপনে এতদিন কোথায় ছিলেন মিয়া,গত ১৫ বছরে এ বিষয়ে একটি কথা বলেন নাই কেন এখন আসলেন কথা বলতে, যখন আপনার হাতে ক্ষমতা চিল তখন আপনি কি করেছিলেন কিছুই করেননি, এখন আসলেন সুবিধা বুঝে কথা বলতে, সুবিধা বাদি মির্জাপর কোথাকার।

দেরীতে হলোও আপনি আসল পরিস্থিতি অনুধাবন করার জন্য ধন্যবাদ। এরকম উচিত কথার জন্যই ছাত্র সমাজের আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলাম।

Salamdadasalamyounussarsalamsalut

সহমত

পিনাকি দাদারে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেখতে চাই

❤❤❤❤❤❤❤❤

ও দাদা ভালো আছেন আপনার শরীরটা ভালো আছে আল্লাহর কাছে আপনার স্বাস্থ্য শরীরে আল্লাহতালা ভালো রাখুক আপনার মাধ্যমে বর্তমান সরকারের কাছে আমি একটা দাবি জানাই আমি একজন প্রবাসী আজকে ১৮ বছর প্রবাসী ডুবাইতে পড়ে রয়েছি গেরাম অঞ্চলের খোঁজখবর কিছু নেই জানি শুনি যখন দেশে ছিলাম তখনও জানতাম ততশালী যত নেতারা আছে পাতি নেতা বলেন আর অনেকের ঘর ভিটা পর্যন্ত দখল কইরা লাইছে এই আওয়ামী লীগ সরকারের যত সন্তান আছে না যতসব নেতা আছে জাক জমিন গুলা বিনা দলিলে বিনা কাগজে দখল কইরা খাইতেছে গ্রাম অঞ্চলের একটু গেরাম অঞ্চলের দিকে একটু নজর দিলে ভালো হতো না সরকারের তাহলে তো আর এইটা যদি না করে তাহলে তোর সংস্কার কাকে বলে অনেকের গরভিটা নাই গর্বিত দখল করে বইয়া রইছি অনেকের বিনা দলিলের তোমার নাই জমির জোর জবস্তি কইরা দখল কইরা বইয়া রইছি এগুলা যদি আপনার মাধ্যমে যদি কন বাংলাদেশে যারা অসহায় যাদের জনপন নাই এদের গরভিটা গুলো একটু বাজবে যদি সরকারের একটু নজর রাখে এদিকে যদি এই ডিক্লারটা দেয় যে যাদের জমিন যাদের কাগজ আছে তারা জমিন খাইবে অন্তত এই উপকারটা করুক এই সরকারে যে যারা যাদের নামে কাগজপত্র আছে তাদের বাবার নামে দাদার নামে হেরা খাইবে জমিন এরকম ভাবে যদি এডিট লক টা দেয় কেমন চলে দাদা কোটি কোটি ফ্যামিলি পাইসা যাইবো একটু যদি বলেন দাদা প্লিজ কারণ আপনাকে আমি অনেক ফলো করি কতটা বছর হয়েছে দাদা অন্তত এই উপকারটা করেন দাদা আমি একজন আপনার ভক্ত মেহেরবানী করে আপনি এই উপকারটা একটু করেন এই সরকারকে একটু বলেন আশা করি ইনশাআল্লাহ দাদা বলবেন আমি আপনার এ বার্তাটা শোনার জন্য একটু অপেক্ষা করতেছি দাদা

মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ মক্তব খুবই সুন্দর আপনার বক্তব্য অনুযায়ী দেশের মানুষ ভালোভাবে চলাফেরা করে উন্নতি থেকে যাবে ফেসিবাদের দুর্নীতি কে জান কোন থান আসে না ধন্যবাদ ধন্যবাদ

৯০ দিনের সার্ভিস দেখে আমরা বুঝে নেব, কি কি হল আপনার সার্ভিসে সেই রিপোর্ট দিব।

Dada apnar farind

Pinaki afnaky bhot bhot donybad

😂😂😂😂😂😂😂

1000tk

দাদা আমি এক মা এদের হিংসা অতা চারিত।

স্যার আপনাকে বাংলাদেশের সরকার হিসাবে দেখতে চাই সবাই আমিন

বাংলাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নির্বাচনে তারা নিজেরাই ভোট বেলটে নৌকায় মার্কা সিল মেরেছে।তাই শিক্ষক গুলির বরখাস্ত করতে হবে।আবার নতুন প্রজন্মের জন্য শিক্ষক নিয়োগ করার দরকার।

❤

আপনার সাথে একমত। পিনাকী ভট্টাচার্যভাই 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇵🇸🇵🇸🇵🇸

২৬ লক্ষ ভারতীয় লোক আমাদের দেশে কাজ করে এটা কি সত্যি? আমরা জানতে চাই। যদি এমন হয়ে থাকে তাহলে তাদের ছাঁটাই করে বাংলাদেশের ছেলেমেয়েদের চাকরি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। আর যদি তা সত্যি না হয় তাহলে আসিফ নজরুলের বিচার হওয়া উচিৎ। অথবা পদত্যাগ করা উচিৎ।

Golam Maola Roni k nia e ekto vedio korben.

rightsar

right

rightsalutsar

রাষ্টপতির পদত্যাগ চাই

দাদা আমার প্রিয় ব্যক্তি আপনি আমি আপনার জন্য অনেক রিকোয়েস্ট করতেছি ভাই আপনি একটা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন অথবা প্রেসিডেন্ট প্রেসিডেন্ট প্রেসিডেন্ট হন

লিডার শ্রদ্ধেয় লিডার, এই শুভ লগনে অসুস্থ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বীরদের দিকে নজর দিন। পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধাদেরকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা নেন, যুদ্ধ ফেরত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে একাত্তরে যে ব্যবস্থার না নেওয়ার কারণে চুরি ডাকাতি করে খেতে হয়েছিল। ২৪ এর আগস্টের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কে পুনর্বাসন করতে যেন ভুল না হয়। আমার এই যত কিঞ্চিত উপদেশ ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে নিবেন।

দাদা আপনার ফোন নম্বর দিলে ভাল হয়

নমস্কার পিনাকী দাদা

আসলে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে বাংলাদেশে যা ঘটেছে তা আম মজলুম জনতার অভিশাপের ফল। যেমন করে পুলিশ দাঁড়িওয়ালা, টুপিওয়ালা নিরিহ কোন ঈমাম বা মাদ্রাসা ছাত্রকে বা বিরুদ্ধাচরণকারী কাউকে তুলে নিয়ে গেছে ও পরে টর্চার সেলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে, ঝুলিয়ে মারপিট করে, জলন্ত সিগারেট দিয়ে ছ্যাঁকা দিয়ে বা প্লায়ার দিয়ে টেনে নখ উপড়ে জঙ্গি হওয়ার স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা হয়েছে, (তখন) মরে গেলে ক্রসফায়ারের গল্প বানিয়ে গোলাগুলির ঘটনায় নিহত হওয়ার গল্প পত্র পত্রিকায় প্রচার করা হয়েছে । নারী মাদ্রাসার কোন কোন নারী শিক্ষক পুলিশের হাতে নাজেহাল হয়েছেন। তাদের থানায় ডেকে জঙ্গি বানাতে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। তাদের চরিত্রের প্রতি কটাক্ষ করা হয়েছে। কোন কোন নারীকে জঙ্গি তকমা লাগিয়ে জেলে পাঠানো হয়েছে। বিধায়, ওদের দীর্ঘশ্বাস অবশ্যই এখনো প্রকৃতিতে বিরাজমান। (মজলুম জনতার এ নির্মম নির্যাতনে যে পুলিশ বা যৌথবাহিনীর অতি উৎসাহী সদস্যগণ অংশ নিয়েছেন তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা উচিৎ।) জনাব ইলিয়াসের মত বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের বা প্রবাস থেকে দেশে বেড়াতে আসা ছাত্র কাউকে কাউকে বিমান বন্দর থেকে গুম করে আয়না ঘরে নিয়ে নির্যাতন করে মেরে ফেলে লাশ সাগরে ফেলে দিয়ে দেশ থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে যাওয়ার সময় ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে মারা যাওয়ার নজিরবিহীন মিথ্যা গল্প শোনানো হয়েছে। থানার টর্চার সেল বা আয়না ঘরের নির্যাতন কাহিনী এখন দুনিয়ার মানুষ জেনেছে। ছাত্রদের প্রচন্ড নির্যাতন করার পর ডিবি কার্যালয়ে কাউকে কাউকে হারুন সাহেব ভাতের হোটেলে বসিয়ে দিয়ে বলতেন, "ডিবি কার্যালয়ে নির্যাতন করার সুযোগ নেই, ওরা নিজেরাই বিবৃতি দিয়েছেন"। চরম পরিহাস বটে! জয় সাহেব ও তার পরিবারের সকল সদস্যদের বুঝা উচিৎ যে মজলুম মানুষের দীর্ঘদিনের কান্না স্রষ্টা একসময় জালেম শাসকদলের উপর নিপতিত করেন। তখন তাদের নিজেদের কান্না শুরু হয়। তবে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত তারা নব উদ্যমে শুরু করেন যেমন জয় ভাই করছেন। তিনি যেন হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তাহীনতা ও মন্দির রক্ষা বিবেচনা করতে হিন্দুস্তানের হস্তক্ষেপ কামনা করে যাচ্ছেন যেন তার মাকে পুনঃ মসনদে আসীন করা যায়!? (হালে দুনিয়ার দেশে দেশে এ লক্ষ্যে হিন্দু জনতাকে মাঠে নামতে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। ওরা আসল ঘটনা না জেনেই হরেক স্লোগান দিচ্ছেন!) আসলে পতিত জালেম অন্ধ ও বধির যেন। ক্ষমতায় যতদিন ছিলেন তারা ততদিন দেখতে পাননি মজলুমের দুর্দশা আর শোনতে পাননি তাদের পোষ্য ও স্বজনদের বিলাপ। আন্দোলনকারীদের মেরে বলেছেন, "পুলিশের গুলিতে আবু সাইদ ও অন্যরা মরে নাই, হেলিকপ্টার থেকে গুলি নয় পানি ছোড়া হয়েছে," ইত্যাদি ইত্যাদি। যাক, মহাকাল সকল মজলুম জনতার আহাজারি সযতনে নিজ বক্ষে ধারণ করে রেখেছে। পতনের পর জালেমদের নিজেরই সে হিসেব নিকেশ করা উচিৎ নয় কি? আওয়ামী লীগ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে পারেনি। ওরা দেশের বিরোধীদলীয় সমর্থকদের আপন না করে দমনের সকল প্রকার উপায় প্রয়োগ করে ফলে স্বাধীনতা যুদ্ধের ৫১বছর পরও দেশের অধিকাংশ মানুষ চরম আওয়ামী লীগ বিরোধী রয়ে গেছেন। সবশেষে গুলি করে আন্দোলনকারীদের হত্যা, গন গ্রেফতার এবং টর্চার সেলে অমানবিক নির্যাতনের ফলে শাসকদের বিরুদ্ধে আম মজলুম জনতার ঢল নামে। ফলে আওয়ামী লীগ শাসনামলের অবসান ঘটে। শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে চলে যেতে হয়। হালেও আওয়ামী লীগ হিন্দু সম্প্রদায়ের যুবাদের একত্রিত করে সীমান্তে নিয়ে গিয়ে 'ভারত মাতাকি জয়' স্লোগান দেওয়ার ব্যবস্থা করে এদেশে তাদের হস্তক্ষেপের আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী পুত্র জয় এখনো বলেন, "মা পদত্যাগ করেন নি, তিনি সত্বর বাংলাদেশে ফিরবেন"! তিনি ভারতের কতৃপক্ষের নিকট নিবেদন করছেন যেন বাংলাদেশের নির্বাচন সত্বর করা হয়! শেখ হাসিনা নিজেই ভারতের আশ্রয়ে থেকে টেলিফোনে বাংলাদেশের নেতাদের নির্দেশ দেন। ১৫ আগষ্ট উপলক্ষে প্রতিবিপ্লবের আওয়াজ তোলেন জয় এবং এ বিষয়ে ভারতের সহায়তা চান। আজব কথা। উম্মুক্ত দেশদ্রোহীতা। মনে রাখবেন যত রক্ত আপনারা ঝরিয়েছেন, যত মায়ের কোল আপনারা খালি করেছেন ও আপনাদের পদলেহী পুলিশ ও দলীয় কর্মী ছাত্র-জনতাকে যত নির্যাতন করে আহত ও নিহত করেছেন সে সবের দায় আপনাদেরই। এ দেশত কেবলমাত্র আপনার দলের নয় যে অন্য সকলকে নির্মূল করে শুধু তাদের দ্বারা দেশ চালাতে পারবেন। ভারতের মিডিয়াও যেন বাংলাদেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।

আসলে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে বাংলাদেশে যা ঘটেছে তা আম মজলুম জনতার অভিশাপের ফল। যেমন করে পুলিশ দাঁড়িওয়ালা, টুপিওয়ালা নিরিহ কোন ঈমাম বা মাদ্রাসা ছাত্রকে বা বিরুদ্ধাচরণকারী কাউকে তুলে নিয়ে গেছে ও পরে টর্চার সেলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে, ঝুলিয়ে মারপিট করে, জলন্ত সিগারেট দিয়ে ছ্যাঁকা দিয়ে বা প্লায়ার দিয়ে টেনে নখ উপড়ে জঙ্গি হওয়ার স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা হয়েছে, (তখন) মরে গেলে ক্রসফায়ারের গল্প বানিয়ে গোলাগুলির ঘটনায় নিহত হওয়ার গল্প পত্র পত্রিকায় প্রচার করা হয়েছে । নারী মাদ্রাসার কোন কোন নারী শিক্ষক পুলিশের হাতে নাজেহাল হয়েছেন। তাদের থানায় ডেকে জঙ্গি বানাতে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। তাদের চরিত্রের প্রতি কটাক্ষ করা হয়েছে। কোন কোন নারীকে জঙ্গি তকমা লাগিয়ে জেলে পাঠানো হয়েছে। বিধায়, ওদের দীর্ঘশ্বাস অবশ্যই এখনো প্রকৃতিতে বিরাজমান। (মজলুম জনতার এ নির্মম নির্যাতনে যে পুলিশ বা যৌথবাহিনীর অতি উৎসাহী সদস্যগণ অংশ নিয়েছেন তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা উচিৎ।) জনাব ইলিয়াসের মত বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের বা প্রবাস থেকে দেশে বেড়াতে আসা ছাত্র কাউকে কাউকে বিমান বন্দর থেকে গুম করে আয়না ঘরে নিয়ে নির্যাতন করে মেরে ফেলে লাশ সাগরে ফেলে দিয়ে দেশ থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে যাওয়ার সময় ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে মারা যাওয়ার নজিরবিহীন মিথ্যা গল্প শোনানো হয়েছে। থানার টর্চার সেল বা আয়না ঘরের নির্যাতন কাহিনী এখন দুনিয়ার মানুষ জেনেছে। ছাত্রদের প্রচন্ড নির্যাতন করার পর ডিবি কার্যালয়ে কাউকে কাউকে হারুন সাহেব ভাতের হোটেলে বসিয়ে দিয়ে বলতেন, "ডিবি কার্যালয়ে নির্যাতন করার সুযোগ নেই, ওরা নিজেরাই বিবৃতি দিয়েছেন"। চরম পরিহাস বটে! জয় সাহেব ও তার পরিবারের সকল সদস্যদের বুঝা উচিৎ যে মজলুম মানুষের দীর্ঘদিনের কান্না স্রষ্টা একসময় জালেম শাসকদলের উপর নিপতিত করেন। তখন তাদের নিজেদের কান্না শুরু হয়। তবে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত তারা নব উদ্যমে শুরু করেন যেমন জয় ভাই করছেন। তিনি যেন হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তাহীনতা ও মন্দির রক্ষা বিবেচনা করতে হিন্দুস্তানের হস্তক্ষেপ কামনা করে যাচ্ছেন যেন তার মাকে পুনঃ মসনদে আসীন করা যায়!? (হালে দুনিয়ার দেশে দেশে এ লক্ষ্যে হিন্দু জনতাকে মাঠে নামতে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। ওরা আসল ঘটনা না জেনেই হরেক স্লোগান দিচ্ছেন!) আসলে পতিত জালেম অন্ধ ও বধির যেন। ক্ষমতায় যতদিন ছিলেন তারা ততদিন দেখতে পাননি মজলুমের দুর্দশা আর শোনতে পাননি তাদের পোষ্য ও স্বজনদের বিলাপ। আন্দোলনকারীদের মেরে বলেছেন, "পুলিশের গুলিতে আবু সাইদ ও অন্যরা মরে নাই, হেলিকপ্টার থেকে গুলি নয় পানি ছোড়া হয়েছে," ইত্যাদি ইত্যাদি। যাক, মহাকাল সকল মজলুম জনতার আহাজারি সযতনে নিজ বক্ষে ধারণ করে রেখেছে। পতনের পর জালেমদের নিজেরই সে হিসেব নিকেশ করা উচিৎ নয় কি? আওয়ামী লীগ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে পারেনি। ওরা দেশের বিরোধীদলীয় সমর্থকদের আপন না করে দমনের সকল প্রকার উপায় প্রয়োগ করে ফলে স্বাধীনতা যুদ্ধের ৫১বছর পরও দেশের অধিকাংশ মানুষ চরম আওয়ামী লীগ বিরোধী রয়ে গেছেন। সবশেষে গুলি করে আন্দোলনকারীদের হত্যা, গন গ্রেফতার এবং টর্চার সেলে অমানবিক নির্যাতনের ফলে শাসকদের বিরুদ্ধে আম মজলুম জনতার ঢল নামে। ফলে আওয়ামী লীগ শাসনামলের অবসান ঘটে। শেখ হাসিনাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে চলে যেতে হয়। হালেও আওয়ামী লীগ হিন্দু সম্প্রদায়ের যুবাদের একত্রিত করে সীমান্তে নিয়ে গিয়ে 'ভারত মাতাকি জয়' স্লোগান দেওয়ার ব্যবস্থা করে এদেশে তাদের হস্তক্ষেপের আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী পুত্র জয় এখনো বলেন, "মা পদত্যাগ করেন নি, তিনি সত্বর বাংলাদেশে ফিরবেন"! তিনি ভারতের কতৃপক্ষের নিকট নিবেদন করছেন যেন বাংলাদেশের নির্বাচন সত্বর করা হয়! শেখ হাসিনা নিজেই ভারতের আশ্রয়ে থেকে টেলিফোনে বাংলাদেশের নেতাদের নির্দেশ দেন। ১৫ আগষ্ট উপলক্ষে প্রতিবিপ্লবের আওয়াজ তোলেন জয় এবং এ বিষয়ে ভারতের সহায়তা চান। আজব কথা। উম্মুক্ত দেশদ্রোহীতা। মনে রাখবেন যত রক্ত আপনারা ঝরিয়েছেন, যত মায়ের কোল আপনারা খালি করেছেন ও আপনাদের পদলেহী পুলিশ ও দলীয় কর্মী ছাত্র-জনতাকে যত নির্যাতন করে আহত ও নিহত করেছেন সে সবের দায় আপনাদেরই। এ দেশত কেবলমাত্র আপনার দলের নয় যে অন্য সকলকে নির্মূল করে শুধু তাদের দ্বারা দেশ চালাতে পারবেন। ভারতের মিডিয়াও যেন বাংলাদেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।

Alhamdullilah I like your art style and analysis! Self analysis ❤❤❤❤❤❤ Is the best recommendation as we are experiencing left followers. Saluting Dada ❤❤❤❤❤❤❤ We are all here to self analysis ourself . Such a great reference with tru information ℹ️. I will be in your Shadow Team include us. Please advise on Dr. Younuse : Dr. DEBOPRYO VOTTOCHARJO in Finance ministry . ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

Many many thanks. ❤

এই সাংবাদিককে দেখা যাচ্ছে পাকিস্তানের রাজাকারের মতো তার চেহারাটাও দানবের মতো তার কথাবার্তায় বুঝা যায় সে একজন দেশের শত্রু তার কথায় উস্কানিমূলক কথা তার কথা কেউ বিশ্বাস করবেন না সে একজন রাজাকারের বীজ

ডঃ মুহম্মদ ইউনুস বেগতিক দেখলে quit করবেন তার নমুনা এখনই দেখা যাচ্ছে কারন তিনি প্রায়শই বলছেন তোমরা আমার কথা না শুনলে কিন্ত আমি চলে যাব। অর্থাৎ নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে তিনি ছাত্রদের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে চলে যাবেন। তিনি যে তার নিজের বুদ্ধিতে ১/১১ এর সব culprit দের নিজের দলে নেওয়ার জন্য ব্যর্থ হয়েছেন তা তিনি বলবেননা।

আমার মনে হয় রাস্টপতি শাসিত সরকার গঠন করে আপনি রাস্টপতি র দায়িত্ব নেন।আর এখনের রাস্টপতিকে বিদায় দেন।

পিনকি দাদা একদম ঠিক বলছেন।

পিকানি দাদা একজন সরকারি মন্ত্রী র উপযুক্ত সুতরাং উনাকে উপদেষ্টা র মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই

আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর বক্তব্য দিয়েছেন ধন্যবাদ অনেক অনেক ধন্যবাদ

কামাল ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া

কথা ঠিক আছে

অভিনন্দন নিঃস্বার্থ দেশপ্রেমিক ডক্টর পিনাকী ভট্টাচার্য কে আমিন

100%Right

🎉🎉❤