- 332
- 419 103
Puspabanta Bangla-পুষ্পবন্ত বাংলা
Приєднався 23 кві 2016
জীবনের পথ জীবনই তৈরি করে নেয়। আমরা উপলক্ষ্য মাত্র। আমরা আমাদের কর্ম করে যাই, কর্মানুযায়ী ফল প্রাপ্ত হই। কর্মের ফল-মোহ আমাদের সুখ-দুঃখের উৎপাদন করে।
মোর প্রিয়া হবে এসো রানী, দেব খোঁপায় তারার ফুল ।। নজরুল সঙ্গীত ।। মিল্টন বিশ্বাস
@miltonmuzik @miltonbiswas276
Переглядів: 132
Відео
মানবজীবনে দর্শনের প্রভাব (অংশ-৩) অসিত বর, ফেসবুক লাইভ ২৭-০৯-২০২৪ খ্রি.
Переглядів 63 місяці тому
মতুয়া দর্শন পূর্ণব্রহ্ম পূর্ণাবতার শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ও মুক্তি বারিধি শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর এর দর্শনই হল মতুয়া দর্শন। মতুয়া মত, সত্য পথ। যে যাহারে ভক্তি করে সে তার ঈশ্বর। ভক্তিযোগে সেই তার স্বয়ং অবতার।। জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা। ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
মানবজীবনে দর্শনের প্রভাব (অংশ-২) অসিত বর, ফেসবুক লাইভ ২৭-০৯-২০২৪ খ্রি.
Переглядів 383 місяці тому
মতুয়া দর্শন পূর্ণব্রহ্ম পূর্ণাবতার শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ও মুক্তি বারিধি শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর এর দর্শনই হল মতুয়া দর্শন। মতুয়া মত, সত্য পথ। যে যাহারে ভক্তি করে সে তার ঈশ্বর। ভক্তিযোগে সেই তার স্বয়ং অবতার।। জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা। ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
মানবজীবনে দর্শনের প্রভাব (অংশ-১) অসিত বর, ফেসবুক লাইভ ২৭-০৯-২০২৪ খ্রি.
Переглядів 343 місяці тому
মতুয়া দর্শন পূর্ণব্রহ্ম পূর্ণাবতার শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ও মুক্তি বারিধি শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর এর দর্শনই হল মতুয়া দর্শন। মতুয়া মত, সত্য পথ। যে যাহারে ভক্তি করে সে তার ঈশ্বর। ভক্তিযোগে সেই তার স্বয়ং অবতার।। জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা। ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
৪র্থ পাঠচক্র (পুনাচুক্তি) ও বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট
Переглядів 423 місяці тому
মতুয়া দর্শন পূর্ণব্রহ্ম পূর্ণাবতার শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ও মুক্তি বারিধি শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর এর দর্শনই হল মতুয়া দর্শন। মতুয়া মত, সত্য পথ। যে যাহারে ভক্তি করে সে তার ঈশ্বর। ভক্তিযোগে সেই তার স্বয়ং অবতার।। জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা। ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
হিন্দুর দেশ ত্যাগ: কেবল জানের সওয়াল নয়, ইজ্জতের সওয়ালও রয়েছে। (নবরাগ- বাংলা সিনেমা)
Переглядів 1,5 тис.3 місяці тому
মতুয়া দর্শন পূর্ণব্রহ্ম পূর্ণাবতার শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ও মুক্তি বারিধি শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর এর দর্শনই হল মতুয়া দর্শন। মতুয়া মত, সত্য পথ। যে যাহারে ভক্তি করে সে তার ঈশ্বর। ভক্তিযোগে সেই তার স্বয়ং অবতার।। জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা। ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
যদি কিছু জানা যায় (২৩ মিনিটের পর থেকে দেখুন)
Переглядів 4555 місяців тому
মতুয়া দর্শন পূর্ণব্রহ্ম পূর্ণাবতার শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ও মুক্তি বারিধি শ্রী শ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুর এর দর্শনই হল মতুয়া দর্শন। মতুয়া মত, সত্য পথ। যে যাহারে ভক্তি করে সে তার ঈশ্বর। ভক্তিযোগে সেই তার স্বয়ং অবতার।। জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা। ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।
কুকুরের উচ্ছিষ্ট প্রসাদ পেলে খাই।বেদবিধি শৌচাচার নাহি মানি তাই।।
Переглядів 555 місяців тому
কুকুরের উচ্ছিষ্ট প্রসাদ পেলে খাই।বেদবিধি শৌচাচার নাহি মানি তাই।।
One of the most beautiful design of building in Bangladesh
Переглядів 1255 місяців тому
One of the most beautiful design of building in Bangladesh
মতুয়া কার্তিক চন্দ্র ঠাকুরের স্মৃতিস্মরণ সভায় অ্যাডভোকেট বিজন বিশ্বাস ৫/৭/২০২৪ খ্রি.
Переглядів 205 місяців тому
মতুয়া কার্তিক চন্দ্র ঠাকুরের স্মৃতিস্মরণ সভায় অ্যাডভোকেট বিজন বিশ্বাস ৫/৭/২০২৪ খ্রি.
মতুয়া কার্তিক চন্দ্র ঠাকুরের স্মরণসভায় কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর
Переглядів 1695 місяців тому
মতুয়া কার্তিক চন্দ্র ঠাকুরের স্মরণসভায় কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর
সর্বধর্ম লঙ্ঘি এবে করিলেন স্থুল। শুদ্ধ মানুষেতে আর্তি এই হয় মূল।।
Переглядів 1055 місяців тому
সর্বধর্ম লঙ্ঘি এবে করিলেন স্থুল। শুদ্ধ মানুষেতে আর্তি এই হয় মূল।।
কার্তিক ঠাকুর সম্পর্কে স্মৃতিচারণ - অ্যাডভোকেট উৎপল বিশ্বাস
Переглядів 805 місяців тому
কার্তিক ঠাকুর সম্পর্কে স্মৃতিচারণ - অ্যাডভোকেট উৎপল বিশ্বাস
জাতে ওঠার ঝোঁক ও বাঙালি সমাজ- আলোচক কুমার রাণা।
Переглядів 726 місяців тому
জাতে ওঠার ঝোঁক ও বাঙালি সমাজ- আলোচক কুমার রাণা।
শ্রীশ্রীহরিলীলামৃতের বন্দনা নিয়ে কিছু কথা
Переглядів 1987 місяців тому
শ্রীশ্রীহরিলীলামৃতের বন্দনা নিয়ে কিছু কথা
জাত-বর্ণ বৈষম্য বিলোপ পাঠচক্র: দুই। ১০.০৫.২০২৪ আলোচক ড. স্বরোচিষ সরকার।
Переглядів 1217 місяців тому
জাত-বর্ণ বৈষম্য বিলোপ পাঠচক্র: দুই। ১০.০৫.২০২৪ আলোচক ড. স্বরোচিষ সরকার।
জাত-বর্ণ বৈষম্য বিলোপ পাঠচক্র: এক। ১৪.০৪.২০২৪ আলোচক কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর।
Переглядів 858 місяців тому
জাত-বর্ণ বৈষম্য বিলোপ পাঠচক্র: এক। ১৪.০৪.২০২৪ আলোচক কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর।
মুক্তিবারিধি শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুরের তিরোধানদিবসে মতুয়া দর্শন নিয়ে কিছু কথা
Переглядів 32410 місяців тому
মুক্তিবারিধি শ্রীশ্রী গুরুচাঁদ ঠাকুরের তিরোধানদিবসে মতুয়া দর্শন নিয়ে কিছু কথা
শুরু হচ্ছে অডিশন -২০২২ (সিজন-২)| মাটির সুরে প্রাণের গান | Reality Show | Matuya Tv |
Переглядів 742 роки тому
শুরু হচ্ছে অডিশন -২০২২ (সিজন-২)| মাটির সুরে প্রাণের গান | Reality Show | Matuya Tv |
মতুয়া দর্শন- কিছু প্রশ্ন কিছু উত্তর (৪৪ মিনিট হতে শুরু)- যৎকিঞ্চিৎ আলোচনায় বৃন্দাবন সরকার।
Переглядів 1042 роки тому
মতুয়া দর্শন- কিছু প্রশ্ন কিছু উত্তর (৪৪ মিনিট হতে শুরু)- যৎকিঞ্চিৎ আলোচনায় বৃন্দাবন সরকার।
কিছু প্রশ্ন কিছু উত্তর (১ ঘণ্টা ৭ মিনিট হতে) যৎকিঞ্চিৎ আলোচনায় বৃন্দাবন সরকার
Переглядів 1412 роки тому
কিছু প্রশ্ন কিছু উত্তর (১ ঘণ্টা ৭ মিনিট হতে) যৎকিঞ্চিৎ আলোচনায় বৃন্দাবন সরকার
ব্যাংকারস ভয়েসে মিল্টন বিশ্বাস, নড়াইল
Переглядів 302 роки тому
ব্যাংকারস ভয়েসে মিল্টন বিশ্বাস, নড়াইল
গুরুচাঁদ জন্মজয়ন্তীতে কী বললেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মতুয়া ব্যক্তিত্ব ড. বিরাট কুমার বৈরাগ্য
Переглядів 3022 роки тому
গুরুচাঁদ জন্মজয়ন্তীতে কী বললেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মতুয়া ব্যক্তিত্ব ড. বিরাট কুমার বৈরাগ্য
ধর্মযাজক সিএস মীডের আত্মসমর্পণ-প্রশ্নোত্তরে মতুয়া দর্শন-উত্তর দিন-পুরস্কার জিতুন-মতুয়া টিভি
Переглядів 3382 роки тому
ধর্মযাজক সিএস মীডের আত্মসমর্পণ-প্রশ্নোত্তরে মতুয়া দর্শন-উত্তর দিন-পুরস্কার জিতুন-মতুয়া টিভি
জয় হরিবল 🥁🚩 হরিবোল 🥁🚩 জয় হরিবল 🥁🚩 জয় হরিবল 🥁🚩 হরিবোল 🥁🚩 জয় হরিবল 🚩🥁 হরিবোল 🥁🚩 হরিবোল 🥁🚩 জয় হরিবল 🥁🚩 জয় হরিবল 🚩🥁 জয় হরিবল 🥁🚩 হরিবোল 🥁🚩 হরিবোল 🥁🚩 হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ শান্তি মাতা জয় শান্তি মাতা জয় শান্তি মাতা
Haay re poda kopal😢ai yuge meyera khnopai rakhe na r ful kothay gnujben😂😂
কুক্কা😅
দাদ খুব ভাল লাগলো দাদা আর পসার বাড়াতে হবে তাহলে মানুষ জানতে বা বুঝতে পারবে
বন্দনাতে অবতার শব্দের প্রয়োগ কী অর্থ বোঝাতে উল্লেখ করা হয়েছে ?
অবতার শব্দটি অবতরণকারী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। নীচ থেকে কাউকে তুলতে হলে নীচ লেভেলে নামতে হয়; সেই নামাটাই অবতরণ আর যিনি নেমেছেন বা অবতরণ করেছেন তিনিই অবতার
@@puspabantabangla-9336 কেউ কি জন্মের আগেই পতিত উদ্ধারের পরিকল্পনা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন ? না কি পতিত সমাজের মধ্যে জন্মগ্রহণ করে তাদের দুর্দশায় ব্যথিত হয়ে তাদের সার্বিক উদ্ধার কাজে নেমে পড়েন ( অবতীর্ হন ) ?
Joy harichand ❤❤❤❤
হরিবোল হরিবোল ❤
অসাধারণ
অসাধারণ অপূর্ব আলোচনা
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
মতুয়াধর্ম হলো মানবতার ধর্ম।
উত্তমবাবু খুব সুন্দরভাবে সহজভাবে ব্যাখা করলেন।
জয় হরিচাঁদ
জয় হরিচাঁদ জয় হরিপাল
জয় হরিচাঁদ
হরিবোল
হরিবোল
হরিবোল
হরিবোল
জয় হরিবল জয় বাবা হরিচাঁদ ঠাকুরের জয়🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻
1906#10:30
1905#10
1906#10:30
Joy horibol joy horibol joy horibol joy horibol joy horibol joy horibol 🙏🙏🙏🙏
Jay hri bal jay hri bal jay hri bal 🙏🙏🙏
মানব কুলে আসিয়ে, যশোমন্ত সুত হ’য়ে, জন্ম নিল সফলা নগরী। প্রচারিল গূঢ়গম্য, সূক্ষ্ম সনাতন-ধর্ম্ম, জানাইল এ জগত ভরি।। - শ্রীশ্রী হরিলীলামৃত।
যতদিন সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু, মতুয়া, ইসকন, আর্য, বৈষ্ণব রা সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মেনে না নিবে ততদিন ভক্তদের ঈশ্বর যোনী পথে আসতেই থাকবে। আর কারো মতের সাথে কারো মতের মিল থাকবে না৷ তাই আমাদের উচিত হবে বেদ বানী মেনে,, "" হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভুমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। """ আর ""ওঁ """ কে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে নিয়ে মহামানব / মহাপুরুষ, আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,সনাতন ধর্ম রক্ষা কারী নিবেদিত প্রান রাম,কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর, অনূকূল ঠাকুর, বিবেকানন্দের দেখানো পথ অনুসরন করে চলতে হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় হরিবোল
Jay hori bal
Tfuuf6f6
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া সচেতন ও সাবধান হয়ে যাও,, নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন সুক্ষ সনাতন ধর্ম। তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না"""। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা করা ও সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
Probhur anarosh bhokkhon shonar khub icche. ❤️
কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না। সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
JayHaribal🙏💕, JayHaribal🙏💕, JayHaribal🙏💕. JayMatuaGosai, JayHari Guruchand, JayShanti SatyaVama👥👥👥 JayMatua 🎤👩🎤🎤👩🎤🎤👩🎤Singer JayMatua👥👥👥 Community👥👥👥 rJay.
জয় হরি বোল্
জয় হোরি বোল্
Jai Hari bol
Joy baba Harichand.joy horibol 🚩🚩🚩🙏🙏🙏
Joy hori bol 🙏❤️🚩
Joy hori bol 🙏❤️🚩
Joy hori bol 🙏❤️🚩
Joy hori bol 🙏❤️🚩
Joy hori bol 🙏❤️🚩
Joy hori bol 🙏❤️🚩
Joy hari chad
jay hori bol
JOY HORICHAND JOY GURUCHAND JOY MATUA
জয়হরিবোল অসাধারণ
বিবেকানন্দ প্রকৃত অর্থেই ব্রাহ্মণ্যবাদীদের উৎসাহিত ও ব্রাহ্মণ্যবাদ কে প্রতিষ্ঠিত করার কাজে লিপ্ত ছিলেন ।
নমস্কার দাদা, আশা করি ভাল আছেন। দয়া করে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা থেকে দুরে থাকুন৷ আর সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের কিভাবে একএিত করা যায় সে লক্ষ্য কাজ করুন। সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা নতুন নতুন ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা আবিষ্কার করতেছে পৃথিবীতে যার জন্য বিভিন্ন মত পথের সৃষ্টি হচ্ছে আর বিভেদ সৃষ্টি হচ্ছে৷ বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন ""সুক্ষ সনাতন ধর্ম।""" তাহলে কেন মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেউ কেউ হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছে আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছে???? তাদের উদ্দেশ্য কি??? আগে জানতে হবে ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না ( হরিচাঁদ ঠাকুর দীক্ষা নিয়েছিল গুরু "' রামাকান্ত বৈরাগীর কাছে) """ (ভগবান শ্রী কৃষ্ণের দীক্ষা গুরু ছিল). সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। যতদিন সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন বিভেদ সৃষ্টি হতেই থাকবে আর কারো ঈশ্বর কে কেউ মানবে না। যেমন হরিচাঁদ ঠাকুরের কিছু ভক্ত ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কে মানে না আবার ইসকনের কিছু ভক্ত হরিচাঁদ ঠাকুর কে মানে না। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, ঈশ্বর হলো "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা, সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু দের কিভাবে এক করা যায় সে লক্ষ্য কাজ করুন। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।।
মানব কুলে আসিয়ে, যশোমন্ত সুত হ’য়ে, জন্ম নিল সফলা নগরী। প্রচারিল গূঢ়গম্য, সূক্ষ্ম সনাতন-ধর্ম্ম, জানাইল এ জগত ভরি।। - শ্রীশ্রী হরিলীলামৃত।
পূজারীবর্গকে ব্রাহ্মণ ভাবাটা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। পূজারীবর্গের পেশাই হল পূজাপাঠ শ্রাদ্ধাদি কাজে যজমানকে সাহায্য করে ভরণ পোষণ জোটানো।। ধোপা, নাপিদের মতই সমাজের সেবা করা এদের কাজ। ব্রাহ্মণ (বর্ণের) হওয়া অনেক বড় কথা। জয় হরিচাঁদ।। মতুয়া সম্প্রদায় বৈষ্ণবদের একটি পৃথক সম্প্রদায় মাত্র। রাজনৈতিক চণ্ডালেরা বিভেদ সৃষ্টি করে স্বার্থসিদ্ধি করার চেষ্টায় একে পৃথক ধর্ম বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। মানব কুলে আসিয়ে, যশোমন্ত সুত হ’য়ে, জন্ম নিল সফলা নগরী। প্রচারিল গূঢ়গম্য, সূক্ষ্ম সনাতন-ধর্ম্ম, জানাইল এ জগত ভরি।। -শ্রীশ্রীহরিলীলামৃত।। স্বার্থশূন্য নামে মত্ত মতুয়ার গণ। ভিন্ন সম্প্রদায়রূপে হইবে কীর্তন। - শ্রীশ্রীহরিলীলামৃত।।
জয় হরি বোল , অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা, এই ভিডিও তে ব্যবহৃত বাবা শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর ও শান্তি মাতার ছবিটি আমাদের বাড়িতে আমার বাবা-মায়ের প্রতিষ্ঠিত মন্দিরের ঠাকুরের ছবি ।
Jayhoribol matuya tv dhannyabad m rratan babuo muttam Babu apnader je matuyar carca korechen khub apurba carca ja amader samasto manusjatir bujha uchit ei bhabe caliye jan ei TVr madhame prasna uttar khub bhalo legeche ar amraje hindu na o ei ram krishna je janmoi nayni Geeta beda a sab bamonder lekha uttamji bhalo bolte parben bhul kichu hole map korben ar dujanari fone no dile aktu moner katha gulo bolte partam Jodi kichu mone na karen dhannyabad jay horibol
মতুয়া ধর্ম সম্পর্কে বিশদ আলোচনা ও তার ব্যাখ্যা খুব মনোগ্রাহী। জয় হরিবোল।
কিছু বৌদ্ধপন্থী, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম " যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন ভেদাভেদ। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" আমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই।তাই এদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে। হরিলীলামৃত পড়ে জানতে পারি হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই রাম রুপ, কৃষ্ণ রুপ ধারন করেছেন। হরিলীলামৃত তে বলা হয়েছে যখনই সনাতন ধর্মের গ্লানি হবে তখনই ধর্ম রক্ষার জন্য যুগে যুগে "" যুগ অবতার "" আসবে পৃথিবীতে ৷ অথচ এই বৌদ্ধপন্থী গুলো, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী গুলো চৈতন্য মহাপ্রভু,যুগ অবতার রাম, কৃষ্ণ কে মানে না তারা হরিচাঁদ ঠাকুর কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করে মতুয়া ভাইবোনদের ব্রেন ওয়াশ করতেছে। হরিচাঁদ ঠাকুর ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধিতা করেছিল কিন্তু সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করেনি৷ কিন্তু বৌদ্ধপন্থী মতুয়া ও সনাতন ধর্ম বিদ্বেষীরা যে বক্তব্য দিচ্ছে তা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাই আমাদের সকলের সচেতন হতে হবে,, আমরা ব্রাহ্মন্যবাদের বিরোধী কিন্তু সনাতন ধর্ম বিরোধী হতে পারি না। সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
JOY HORICHAND JOY GURUCHAND JOY MATUA